চরফ্যাশন (ভোলা) প্রতিনিধি
বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়নের ওয়েব পোর্টালে চরফ্যাশন উপজেলার তথ্য নিয়মিত হালনাগাদ না হওয়ায় তথ্যসুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পুরোনো তথ্যে বিভ্রান্তিতেও পড়ছেন তাঁরা। সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতার কারণেই তথ্য বাতায়ন ওয়েব পোর্টাল থেকে তথ্যসুবিধা না পাওয়ার অভিযোগ স্থানীয়দের। তবে উপজেলা প্রশাসন বলছে, হালনাগাদের বিষয়টি দেখা হচ্ছে।
জানা যায়, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ২০১৪ সালের দিকে কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আইন, পর্যটন ইত্যাদি তথ্যসেবা জনগণের কাছে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে ‘জাতীয় তথ্য বাতায়ন’ ওয়েব পোর্টাল চালু করে সরকার। যে পোর্টালের মাধ্যমে জনগণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞপ্তি, গেজেট, ই-সেবা, সরকারি ফরমসমূহ, বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের তালিকা, ই-ডিরেক্টরি, মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা, সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, বিভিন্ন প্রকল্পের বিবরণ, জনপ্রতিনিধিদের নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বরসহ ইত্যাদি তথ্য পাওয়া যাবে। সারা দেশের ন্যায় চরফ্যাশনে রয়েছে জাতীয় তথ্য বাতায়ন। কিন্তু সেসব তথ্য বাতায়নে হালনাগাদ কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
গত কয়েক দিনের অনুসন্ধানে দেখা যায়, বিভিন্ন সরকারি অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম আছে, কিন্তু বাস্তবে তিনি সেখানে নেই। এমনও দেখা গেছে, ওই কর্মকর্তা কয়েক বছর আগেই অন্য জেলায় বদলি হয়ে গেছেন। যোগাযোগের জন্য ফোন নম্বর দেওয়া আছে, কিন্তু তা অকেজো। মোবাইল নম্বর দেওয়া আছে একজনের, কল রিসিভ করছেন অন্যজন। এমন তথ্যবিভ্রাটের মধ্যে পড়ে ভোগান্তি পোহাচ্ছে জনসাধারণ।
বিশেষ করে উপজেলা শিক্ষা অফিসের তিন কর্মকর্তার কর্মস্থল চরফ্যাশন উপজেলা তথ্য বাতায়নে উল্লেখ থাকলেও কর্মরত আছেন অন্য জেলায়। এদের মধ্যে তুষিত কুমার চৌধুরী নওগাঁ জেলার সাপাহার উপজেলায় ২০২১ সালের জুন মাসে, মো. রফিকুল ইসলাম চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে, মো. খালিদ হোসেন পটুয়াখালী জেলার দশমিনা উপজেলায় ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বদলি হয়েছেন। একইভাবে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের দুই কর্মকর্তার মধ্যে একজন মো. জিয়াউল হক মিলন বরগুনা জেলার আমতলি উপজেলায় বদলি হয়েছেন ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে। অন্যজন মো. খলিলুর রহমানের উল্লেখিত মোবাইল নম্বরটি বন্ধ রয়েছে। এ উপজেলার শিক্ষা অফিস ছাড়াও বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের ওয়েবসাইট ঘেঁটে এমন অবস্থা দেখা গেছে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মহিউদ্দিন বলেন, ‘এ উপজেলায় আমি ১১ অক্টোবর ২০২০ যোগদান করেছি। অথচ উপজেলা তথ্য বাতায়নে আমার নাম এখনো ইনপুট দেয়নি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আল নোমান বলেন, `চরফ্যাশন উপজেলার তথ্য বাতায়ন ওয়েব পোর্টালটি হালনাগাদ করতে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলব। যেসব সমস্যা আছে সেগুলো দ্রুত সমাধান করা হবে।'
বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়নের ওয়েব পোর্টালে চরফ্যাশন উপজেলার তথ্য নিয়মিত হালনাগাদ না হওয়ায় তথ্যসুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পুরোনো তথ্যে বিভ্রান্তিতেও পড়ছেন তাঁরা। সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতার কারণেই তথ্য বাতায়ন ওয়েব পোর্টাল থেকে তথ্যসুবিধা না পাওয়ার অভিযোগ স্থানীয়দের। তবে উপজেলা প্রশাসন বলছে, হালনাগাদের বিষয়টি দেখা হচ্ছে।
জানা যায়, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ২০১৪ সালের দিকে কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আইন, পর্যটন ইত্যাদি তথ্যসেবা জনগণের কাছে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে ‘জাতীয় তথ্য বাতায়ন’ ওয়েব পোর্টাল চালু করে সরকার। যে পোর্টালের মাধ্যমে জনগণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞপ্তি, গেজেট, ই-সেবা, সরকারি ফরমসমূহ, বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের তালিকা, ই-ডিরেক্টরি, মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা, সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, বিভিন্ন প্রকল্পের বিবরণ, জনপ্রতিনিধিদের নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বরসহ ইত্যাদি তথ্য পাওয়া যাবে। সারা দেশের ন্যায় চরফ্যাশনে রয়েছে জাতীয় তথ্য বাতায়ন। কিন্তু সেসব তথ্য বাতায়নে হালনাগাদ কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
গত কয়েক দিনের অনুসন্ধানে দেখা যায়, বিভিন্ন সরকারি অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম আছে, কিন্তু বাস্তবে তিনি সেখানে নেই। এমনও দেখা গেছে, ওই কর্মকর্তা কয়েক বছর আগেই অন্য জেলায় বদলি হয়ে গেছেন। যোগাযোগের জন্য ফোন নম্বর দেওয়া আছে, কিন্তু তা অকেজো। মোবাইল নম্বর দেওয়া আছে একজনের, কল রিসিভ করছেন অন্যজন। এমন তথ্যবিভ্রাটের মধ্যে পড়ে ভোগান্তি পোহাচ্ছে জনসাধারণ।
বিশেষ করে উপজেলা শিক্ষা অফিসের তিন কর্মকর্তার কর্মস্থল চরফ্যাশন উপজেলা তথ্য বাতায়নে উল্লেখ থাকলেও কর্মরত আছেন অন্য জেলায়। এদের মধ্যে তুষিত কুমার চৌধুরী নওগাঁ জেলার সাপাহার উপজেলায় ২০২১ সালের জুন মাসে, মো. রফিকুল ইসলাম চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে, মো. খালিদ হোসেন পটুয়াখালী জেলার দশমিনা উপজেলায় ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বদলি হয়েছেন। একইভাবে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের দুই কর্মকর্তার মধ্যে একজন মো. জিয়াউল হক মিলন বরগুনা জেলার আমতলি উপজেলায় বদলি হয়েছেন ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে। অন্যজন মো. খলিলুর রহমানের উল্লেখিত মোবাইল নম্বরটি বন্ধ রয়েছে। এ উপজেলার শিক্ষা অফিস ছাড়াও বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের ওয়েবসাইট ঘেঁটে এমন অবস্থা দেখা গেছে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মহিউদ্দিন বলেন, ‘এ উপজেলায় আমি ১১ অক্টোবর ২০২০ যোগদান করেছি। অথচ উপজেলা তথ্য বাতায়নে আমার নাম এখনো ইনপুট দেয়নি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আল নোমান বলেন, `চরফ্যাশন উপজেলার তথ্য বাতায়ন ওয়েব পোর্টালটি হালনাগাদ করতে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলব। যেসব সমস্যা আছে সেগুলো দ্রুত সমাধান করা হবে।'
রাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
৫ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ৩৬টি খাল ঘিরে বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা বরাদ্দে শুরু করা এ প্রকল্পের আকার এখন ৮ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
৫ ঘণ্টা আগেসরকার পতনের পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়রকে অপসারণ ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করা হয়। এরপর জরুরি সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন করপোরেশনের কর্মকর্তারা। তবে তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের পর এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করে থাকেন। নাগরিক সনদ, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, রাস্তা মেরামত, পরিচ্ছন্নতা, মশক নিয়ন্ত্রণসহ
৫ ঘণ্টা আগে