Ajker Patrika

পাথরঘাটায় নিখোঁজের এক দিন পর ধানখেত থেকে রিকশাচালকের লাশ উদ্ধার

পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি 
নিহত রিয়াজ। ছবি: সংগৃহীত
নিহত রিয়াজ। ছবি: সংগৃহীত

বরগুনার পাথরঘাটায় নিখোঁজ হওয়ার এক দিন পর ধানখেত থেকে রিয়াজ (৩৫) নামে এক ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত রিয়াজ সদর ইউনিয়নের কোড়ালিয়া গ্রামের মতি হাওলাদারের ছেলে।

নিহত রিয়াজের পরিবার সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে বড় ভাইয়ের নতুন রিকশা নিয়ে বের হয়েছিলেন রিয়াজ। এরপর থেকে তাঁর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। রাত ৯টার দিকে তাঁর মোবাইল ফোন বন্ধ হয়ে যায়। পরিবারের সদস্যরা সারা রাত খোঁজাখুঁজি করেও তাঁকে পায়নি।

শুক্রবার সকালে নিখোঁজের ঘটনায় রিয়াজের পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। এরপর দিনগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার নাচনাপাড়া ইউনিয়নের কাজীরহাট এলাকার ধানখেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

অন্যদিকে, রায়হানপুর ইউনিয়নের পিপুলিয়া হোগলপাতি এলাকা থেকে রিয়াজের চালানো বিভাটেক রিকশাটি ব্যাটারি ছাড়া পরিত্যক্ত অবস্থায় পাওয়া যায়।

পাথরঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ মেহেদী হাসান জানান, লাশ উদ্ধার করে রাতেই থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। সকালে ময়নাতদন্তের জন্য বরগুনা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। এ ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার আশ্বাস দিয়েছে পুলিশ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ধর্ষণ মামলায় পলাতক যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি ২৩ বছর পর গ্রেপ্তার

বগুড়া প্রতিনিধি
গ্রেপ্তার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হাফিজুর রহমান। ছবি: আজকের পত্রিকা
গ্রেপ্তার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হাফিজুর রহমান। ছবি: আজকের পত্রিকা

বগুড়ায় ২৩ বছর ধরে পলাতক থাকা ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হাফিজুর রহমান (৫৫) অবশেষে পুলিশের হাতে ধরা পড়েছেন। তিনি গাবতলী উপজেলার পদ্মপাড়া গ্রামের মৃত আফজাল হোসেনের ছেলে। গত রোববার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে বগুড়া শহরতলির শাকপালা মোড় এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে বগুড়া জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আতোয়ার হোসেন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ছিলিমপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ, পরিদর্শক লাল মিয়ার নেতৃত্বে একটি দল অভিযান চালিয়ে হাফিজুরকে গ্রেপ্তার করে গাবতলী থানায় হস্তান্তর করেছে।

পরিদর্শক লাল মিয়া বলেন, রংপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এ হওয়া অপহরণ করে ধর্ষণ মামলায় ২০০২ সালে হাফিজুরকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত। পলাতক থাকায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি ছিল। কিন্তু আদালতে আত্মসমর্পণ না করে তিনি দীর্ঘদিন দেশের বিভিন্ন এলাকায় ছদ্মবেশে ঘুরে বেড়ান। তিনি কয়েক বছর ধরে শাজাহানপুর উপজেলার ডোমনপুকুর গুচ্ছগ্রামে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বসবাস করছিলেন এবং শহরতলির শাকপালায় ভাঙারির ব্যবসা করতেন।

পুলিশ জানায়, ১৯৯৭ সালে রংপুরের এক তরুণীকে নিয়ে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করেন হাফিজুর। এ ঘটনার পর তরুণীর বাবা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে অপহরণ করে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেন। কিছুদিন পর হাফিজুর ওই তরুণীকে তালাক দিয়ে নিজ এলাকায় ফিরে আরেকটি বিয়ে করে এলাকা ছেড়ে দেন।

গ্রেপ্তারের পর হাফিজুর পুলিশকে জানান, রায় ঘোষণার পর তিনি দীর্ঘদিন ঢাকা এবং চট্টগ্রামে রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেছেন। কয়েক বছর আগে বগুড়ায় ফিরে গুচ্ছগ্রামে ঘর নিয়ে বসবাস শুরু করেন এবং ভাঙারির ব্যবসা করতেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

কুশিয়ারায় গোসল করতে নেমে নারী নিখোঁজ

জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি 
কুশিয়ারা নদী। ছবি: সংগৃহীত
কুশিয়ারা নদী। ছবি: সংগৃহীত

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে কুশিয়ারা নদীতে গোসল করতে নেমে হাসিনা আক্তার বুলু (২২) নামের এক নারী নিখোঁজ হয়েছেন।

আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার রাণীগঞ্জ ইউনিয়নের রাণীনগর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিখোঁজ ওই নারী রাণীনগর গ্রামের তামিম মিয়ার স্ত্রী ও দুই সন্তানের জননী।

পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানায়, আজ বেলা ১টার দিকে ওই গৃহবধূ বসতবাড়ির পাশে কুশিয়ারা নদীতে গোসল করতে নেমে ডুবে যান। এর পর থেকে পরিবারের লোকজন ও স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে অনেক খোঁজাখুঁজির পরও উদ্ধার করতে পারেননি। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে উদ্ধারকাজ করছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে জগন্নাথপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নুর উদ্দিন বলেন, স্থানীয়ভাবে ওই গৃহবধূকে উদ্ধারের চেষ্টা করা হচ্ছে। সুনামগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দলকে জানানো হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

উদীচী ট্র্যাজেডি দিবসে ৩ মিনিট স্তব্ধ নেত্রকোনা

নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনায় উদীচী কার্যালয়ে বোমা হামলায় নিহত ব্যক্তিদের স্মরণে নানা কর্মসূচি পালিত হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
নেত্রকোনায় উদীচী কার্যালয়ে বোমা হামলায় নিহত ব্যক্তিদের স্মরণে নানা কর্মসূচি পালিত হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

আজ ৮ ডিসেম্বর, নেত্রকোনা ট্র্যাজেডি দিবস। দুই দশক আগে ২০০৫ সালের এই দিনে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী নেত্রকোনা কার্যালয়ের সামনে আত্মঘাতী বোমা হামলা করে জঙ্গিসংগঠন জেএমবি। ওই ঘটনায় নিহত ব্যক্তিদের স্মরণে আজ সোমবার ১০টা ৪০ মিনিট থেকে তিন মিনিট ‘স্তব্ধ নেত্রকোনা’ কর্মসূচি পালিত হয়।

নেত্রকোনা ট্র্যাজেডি দিবস উদ্‌যাপন কমিটি এই কর্মসূচি দেয়।

কর্মসূচি অনুযায়ী, ঘড়ির কাটায় ১০টা ৪০ বাজার সঙ্গে সঙ্গে নেত্রকোনাবাসী তিন মিনিট নীরবতা পালন করেন। এ সময় শহরের রাস্তায় যানবাহনগুলো দাঁড়িয়ে থাকে, হাঁটেননি কোনো পথচারীও। দোকানিরাও এ সময় নেমে আসেন রাস্তায়। তাঁরা শ্রদ্ধা জানান ২০ বছর আগে নেত্রকোনা উদীচীতে বোমা হামলায় নিহত ব্যক্তিদের প্রতি। পাশাপাশি ঘৃণা জানানো হয় জঙ্গিগোষ্ঠীকে।

দিনটি উপলক্ষে আজ সকাল ৯টা ১০ মিনিটে জেলা শহরের উদীচী কার্যালয়ের সামনে কালো পতাকা উত্তোলন ও কালো ব্যাজ ধারণ, উদীচী ট্র্যাজেডি স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ, স্মৃতিচারণ ও গণসংগীত হয়। সেখানে মানব না এই বন্ধনে, তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর, কারা মোর ঘর ভেঙেছে, এ লড়াই বাঁচার লড়াই, প্রিয় ফুল খেলবার দিন নয় অদ্য ইত্যাদি গণসংগীত গান শিল্পীরা। এ সময় ট্র্যাজেডি দিবস উদ্‌যাপন কমিটির আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও উদীচীর সাধারণ সম্পাদক মো. আলমগীরের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন জেলা উদীচীর সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোজাম্মেল হক, প্রবীণ সাংবাদিক শ্যামলেন্দু পাল, বোমা হামলায় আহত সংস্কৃতিকর্মী তুষার কান্তি রায়, জেলা উদীচীর সভাপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান খান, গবেষক আলী আহাম্মদ খান আইয়োব, জাতীয় রবীন্দ্র সংগীত সম্মেলন পরিষদ নেত্রকোনা শাখার সভাপতি পূরবী কুণ্ডু, কবি এনামূল হক পলাশ, নারী নেত্রী কোহিনূর বেগম, নারী প্রগতির কেন্দ্র ব্যবস্থাপক মৃণাল চক্রবর্তী, প্রথম আলোর প্রতিনিধি পল্লব চক্রবর্তী প্রমুখ। পরে তিন মিনিট ‘স্তব্ধ নেত্রকোনা’ কর্মসূচি পালন শেষে সন্ত্রাস, মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতাবিরোধী মানববন্ধন হয়। শেষে শহীদদের কবর জিয়ারত, শ্মশানের স্মৃতিফলকে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও শহীদদের পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করা হয়।

আজ সমাবেশ চলাকালে নেত্রকোনা উদীচীর সহসভাপতি মাসুদুর রহমান খান বলেন, ‘দ্রুত বিচার ও বিস্ফোরক মামলার রায় কার্যকর হওয়ায় আমরা খুশি। তবে জঙ্গিবাদের মূল উৎপাটন করতে হলে আরও শিকড়ে যেতে হবে। স্থানীয় মদদদাতাদের খুঁজে বের করতে হবে। তা না হলে মৌলবাদ, জঙ্গিবাদ ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস নির্মূল সম্ভব হবে না।’

২০০৫ সালের ৮ ডিসেম্বর উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী নেত্রকোনা সংসদ কার্যালয়ের সামনে জেএমবির বোমা হামলায় প্রাণ হারান জেলা উদীচীর সাবেক সহসাধারণ সম্পাদক খাজা হায়দার হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক সুদীপ্তা পাল শেলি, মোটরসাইকেল মেকানিকস যাদব দাস, পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী রাণী আক্তার, মাছ বিক্রেতা আফতাব উদ্দিন, শ্রমিক রইছ মিয়া ও ভিক্ষুক জয়নাল। এ ছাড়া বোমা হামলাকারী আল বাকি মো. কাফিও নিহত হন। আহত হন অর্ধশতাধিক।

এদিকে ঘটনার ২০ বছর পার হলেও এখনো সেই স্মৃতি তাড়া করে বেড়ায় নিহত ব্যক্তিদের স্বজনদের। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম খাজা হায়দার হোসেনকে হারিয়ে এখনো দিশেহারা তাঁর স্ত্রী শাহানাজ পারভিন। স্বামীর রেখে যাওয়া এক চিলতে জায়গার ওপর একটি টিনের চালাঘরে একমাত্র ছেলেকে নিয়ে থাকেন তিনি। আর শহরের নিউটাউন এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকে সুদীপ্তা পাল শেলির পরিবার। একমাত্র উপার্জনক্ষম মেয়েকে হারানোর কষ্ট বুকে নিয়ে দিন পার করছেন মা অরুণা রাণী পাল।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ধর্ম অবমাননার অভিযোগ: তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থী রিমান্ডে

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে করা মামলায় রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজের ২০২৩–২৪ সেশনের এক শিক্ষার্থীকে দুই দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাত উল্লাহ তাঁকে রিমান্ডে নেওয়ার এ নির্দেশ দেন।

কারাগার থেকে ওই শিক্ষার্থীকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তাঁকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন। অন্যদিকে শিক্ষার্থীর পক্ষে রিমান্ড বাতিল করে জামিনের আবেদন করেন তাঁর আইনজীবী। শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন এবং দুদিনের পুলিশ রিমান্ডে দেওয়ার নির্দেশ দেন।

ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের অতিরিক্ত পিপি মুহাম্মদ শামসুদ্দোহা সুমন রিমান্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

গত ২৬ নভেম্বর তিতুমীর কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা ওই শিক্ষার্থীকে ডেকে কলেজে নেন এবং বনানী থানা-পুলিশের কাছে সোপর্দ করেন।

ওই শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, ‘ফারিহা আক্তার’ নামের একটি ফেসবুক আইডি ‘শাহ মাহমুদ’ নামের আরেক ফেসবুক আইডির একটি পোস্টের নিচে মন্তব্য করে। ওই মন্তব্যে নবী মুহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে কটূক্তি করা হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। পরে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা জানতে পারেন, ফারিহা আক্তার নামের আইডিটি নকল এবং সেটি ব্যবহার করতেন ওই শিক্ষার্থী।

ওই মন্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে শিক্ষার্থীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। পরে শিক্ষার্থীরা তাঁকে ক্যাম্পাসে আটক করেন এবং ঘটনাটি কলেজ প্রশাসনকে অবহিত করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কলেজ কর্তৃপক্ষ তাঁকে অধ্যক্ষের কক্ষে নিয়ে আসে। সেখানে প্রশাসনের উপস্থিতিতে ওই শিক্ষার্থী নিজের কর্মকাণ্ডের কথা স্বীকার করেন। তাঁকে আটকের পর বনানী থানায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে মামলা হয়।

মামলায় বলা হয়েছে, ওই শিক্ষার্থী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-কে নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্যসহ মুসলিম নারীদের পোশাক ও আচরণ নিয়ে আপত্তিকর কথা লিখতেন ফেসবুকে। এগুলো শুধু ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানে না, বরং নারীদের মর্যাদাকেও অপমান করে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত