পাথরঘাটা (বরগুনা)প্রতিনিধি
বরগুনার পাথরঘাটায় সড়ক ও নালা সংস্কারসহ বিভিন্ন দাবিতে পৌরসভা ভবনের সামনে বিক্ষোভ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আজ রোববার সকালে পৌর কার্যালয়ের সমানে ৩ নম্বর ওয়ার্ডের শতাধিক মানুষ এই বিক্ষোভ করেন। এ সময় বেহাল সড়কের সংস্কার, সুপেয় পানির সংকট নিরসন, নালাব্যবস্থা ভেঙে সংস্কারের দাবি জানানো হয়।
বিক্ষোভ কর্মসূচিতে অংশ নেন অবসরপ্রাপ্ত সার্জন মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, জাকির হোসেন, দুলাল ঘরামি, আলমগীর হোসেন, আব্দুল কাদেরসহ এলাকাবাসী দাবি করেন, ওয়ার্ডটির প্রধান সড়কসহ বিভিন্ন গলির রাস্তাগুলো দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় তা এখন চলাচলের একেবারেই অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। সামান্য বৃষ্টিতেই পুরো এলাকার সড়ক কাদা হয়ে যায়। শিশু ও বয়স্করা সড়কে চলতে গিয়ে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন। পানির সংকট এতটাই প্রকট যে অনেক বাসাবাড়িতে মাসের অধিকাংশ সময় পানি সরবরাহ হয় না। বাধ্য হয়ে মানুষ দূরদূরান্ত থেকে পানি এনে পান করছে। এতে দৈনন্দিন কাজকর্ম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
অন্যদিকে নালাব্যবস্থা সম্পূর্ণ ভেঙে পড়ায় সামান্য বৃষ্টিতেই সড়ক ও বাসাবাড়িতে পানি জমে যায়। নোংরা পানি বাসাবাড়ির ভেতরে ঢুকে পড়ায় চর্মরোগ হচ্ছে। মশার উপদ্রব ও দুর্গন্ধে শিশু ও বৃদ্ধরা সবচেয়ে বেশি কষ্টে আছে। এ ছাড়া এলাকায় পর্যাপ্ত সড়কবাতি নেই। খেলার মাঠ বা ময়লা ফেলার নির্দিষ্ট স্থান নেই। ফলে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা দুটোই হুমকির মুখে পড়েছে।
বিক্ষোভকারীরা বলেন, তাঁরা ৫ আগস্টের আগে পৌরসভার মেয়র এবং ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কাছে অভিযোগ করেও কোনো স্থায়ী সমাধান পাননি। অভিযোগ শুনে কর্তৃপক্ষ আশ্বাস দিলেও বাস্তবে কোনো কাজ শুরু হয়নি। তাই তাঁরা বাধ্য হয়ে শান্তিপূর্ণভাবে পৌরসভা ঘেরাও কর্মসূচিতে অংশ নেন।
পাথরঘাটা পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী মজিবুল হায়দার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৩ নম্বর ওয়ার্ডের একাংশ উঁচু হওয়ার সব সময় পানি সরবরাহ করা সম্ভব হয় না। এ ছাড়া বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে ইতিমধ্যে প্রকল্প প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে, তা অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। খুব দ্রুত কাজ শুরু করা হবে।’
বরগুনার পাথরঘাটায় সড়ক ও নালা সংস্কারসহ বিভিন্ন দাবিতে পৌরসভা ভবনের সামনে বিক্ষোভ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আজ রোববার সকালে পৌর কার্যালয়ের সমানে ৩ নম্বর ওয়ার্ডের শতাধিক মানুষ এই বিক্ষোভ করেন। এ সময় বেহাল সড়কের সংস্কার, সুপেয় পানির সংকট নিরসন, নালাব্যবস্থা ভেঙে সংস্কারের দাবি জানানো হয়।
বিক্ষোভ কর্মসূচিতে অংশ নেন অবসরপ্রাপ্ত সার্জন মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, জাকির হোসেন, দুলাল ঘরামি, আলমগীর হোসেন, আব্দুল কাদেরসহ এলাকাবাসী দাবি করেন, ওয়ার্ডটির প্রধান সড়কসহ বিভিন্ন গলির রাস্তাগুলো দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় তা এখন চলাচলের একেবারেই অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। সামান্য বৃষ্টিতেই পুরো এলাকার সড়ক কাদা হয়ে যায়। শিশু ও বয়স্করা সড়কে চলতে গিয়ে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন। পানির সংকট এতটাই প্রকট যে অনেক বাসাবাড়িতে মাসের অধিকাংশ সময় পানি সরবরাহ হয় না। বাধ্য হয়ে মানুষ দূরদূরান্ত থেকে পানি এনে পান করছে। এতে দৈনন্দিন কাজকর্ম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
অন্যদিকে নালাব্যবস্থা সম্পূর্ণ ভেঙে পড়ায় সামান্য বৃষ্টিতেই সড়ক ও বাসাবাড়িতে পানি জমে যায়। নোংরা পানি বাসাবাড়ির ভেতরে ঢুকে পড়ায় চর্মরোগ হচ্ছে। মশার উপদ্রব ও দুর্গন্ধে শিশু ও বৃদ্ধরা সবচেয়ে বেশি কষ্টে আছে। এ ছাড়া এলাকায় পর্যাপ্ত সড়কবাতি নেই। খেলার মাঠ বা ময়লা ফেলার নির্দিষ্ট স্থান নেই। ফলে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা দুটোই হুমকির মুখে পড়েছে।
বিক্ষোভকারীরা বলেন, তাঁরা ৫ আগস্টের আগে পৌরসভার মেয়র এবং ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কাছে অভিযোগ করেও কোনো স্থায়ী সমাধান পাননি। অভিযোগ শুনে কর্তৃপক্ষ আশ্বাস দিলেও বাস্তবে কোনো কাজ শুরু হয়নি। তাই তাঁরা বাধ্য হয়ে শান্তিপূর্ণভাবে পৌরসভা ঘেরাও কর্মসূচিতে অংশ নেন।
পাথরঘাটা পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী মজিবুল হায়দার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৩ নম্বর ওয়ার্ডের একাংশ উঁচু হওয়ার সব সময় পানি সরবরাহ করা সম্ভব হয় না। এ ছাড়া বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে ইতিমধ্যে প্রকল্প প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে, তা অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। খুব দ্রুত কাজ শুরু করা হবে।’
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
১৯ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
২ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
২ ঘণ্টা আগে