মাঈনুদ্দিন খালেদ, নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান)
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তে দিনভর গোলাগুলির মধ্যে রোহিঙ্গা ক্যাম্প দাউ দাউ করে জ্বলতে দেখা গেছে। এই সংঘর্ষে একজনের মৃত্যুর নিশ্চিত হওয়া গেলেও আরও হতাহত রয়েছে বলে স্থানীয়দের দাবি। তাঁরা বলছেন, মিয়ানমারের দুই সশস্ত্র গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলি এখনো চলছে।
আজ বুধবার সকাল ৬টা থেকে গোলাগুলি চলছিল। এর মধ্যে সন্ধ্যায় তুমরু শূন্যরেখায় থাকা কোনারপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প দাউ দাউ করে জ্বলতে দেখা যায়। এ ঘটনায় হামিদ উল্লাহ (২৭) নামে একজন নিহত হয়েছেন। যিনি ক্যাম্পের বাসিন্দা ছিলেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।
স্থানীয়রা বাসিন্দাদের অনেকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সন্ধ্যায় রোহিঙ্গাদের বসতিতে আগুন দেওয়া হয়, এতে রোহিঙ্গাদের বেশ কয়েকটি বসতঘর পুড়ে যায়। এর আগেই প্রায় ২০০ রোহিঙ্গা পরিবার পাশ্ববর্তী গ্রামে আশ্রয় নেন। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পাশে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) অবস্থান নিতেও দেখা গেছে।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোমেন শর্মা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিকাল ৫টার দিকে তুমব্রু শূণ্য রেখার রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। আগুন এখনও জ্বলছে। ওই ক্যাম্পে আশ্রয়রত রোহিঙ্গাদের অনেকেই বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। আবার অনেক রোহিঙ্গা মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলে গেছেন। গোলাগুলির শব্দ আগের চেয়ে বেড়েছে।’
শূন্যরেখার কোনারপাড়া ক্যাম্পের বাসিন্দা রোহিঙ্গা কমিউনিটি লিডার দিল মোহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মিয়ানমারের আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) ও রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও) নামে দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে সকালে এই গোলাগুলি শুরু হয়।’
এর আগে দুপুরের দিকে শূন্যরেখার রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে দুজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় কুতুপালং আশ্রয়শিবিরসংলগ্ন এমএসএফ হাসপাতালে নিয়ে আসার কথা জানান উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী।
আজকের পত্রিকাকে তিনি জানান, তাঁদের হাসপাতালে আনার পর একজনকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। অপরজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাঁকে কক্সবাজার জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
গোলাগুলিতে আরেকজন নিহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেলেও পুলিশ বা বিজিবির পক্ষ থেকে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তাঁকে আরসার সদস্য বলছেন স্থানীয়রা।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা আবদুল মাজেদ ও রশিদ আহমদ জানান, সকাল সোয়া ৬টায় আরসার গ্রুপ ‘আল-ইয়াকিনের’ ওপর প্রথম হামলা চালায় আরএসওর সদস্যরা। এতে আরসার দুই সদস্য আহত হন। অনেক নিরস্ত্র ও নিরীহ মানুষও আঘাত পেয়েছেন। বিকেল পর্যন্ত উভয় পক্ষের মধ্যে কয়েক হাজার গুলিবিনিময় হয়।
তুমব্রু বাজারের একাধিক ব্যবসায়ী জানান, আজ বুধবার সকাল সোয়া ৬টায় হঠাৎ এই গোলাগুলির আওয়াজে বাজার কেঁপে ওঠে। পুরো রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকা রণক্ষেত্র পরিণত হয়।
তুমব্রুর আলী আকবর, আবদুর রাজ্জাক ও মোহাম্মদ সোহেল মিয়ার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তুমব্রু শূন্যরেখার রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ পুরো এলাকা আজ সারা দিন ছিল রণক্ষেত্র। মেশিন গান, রাইফেলসহ ভারী অস্ত্র থেকে গোলাগুলির আওয়াজে আতঙ্কিত স্থানীয় লোকজনের অনেকে নিরাপদে চলে গেছেন।
বেলা সাড়ে ৩টার দিকে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন জ্বলতে দেখেন তাঁরা। সন্ধ্যা নাগাদ পুরো ক্যাম্প আগুনে ভস্মীভূত হয়েছে বলে ধারণা করছেন তাঁরা।
এদিকে ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর আজিজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকাল থেকে অব্যাহত গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। সেখানে কী হচ্ছে বলা যাচ্ছে না। ঘটনায় স্থানীয়রা চরম আতঙ্কে রয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে কক্সবাজার ৩৪ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম চৌধুরীর মোবাইল ফোর নম্বরে কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোমেন শর্মা সাংবাদিকদের বলেন, ‘সকাল থেকে তুমব্রু সীমান্তের শূন্যরেখায় থেমে থেমে গোলাগুলির খবর স্থানীয়দের মাধ্যমে জেনেছি।’
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তে দিনভর গোলাগুলির মধ্যে রোহিঙ্গা ক্যাম্প দাউ দাউ করে জ্বলতে দেখা গেছে। এই সংঘর্ষে একজনের মৃত্যুর নিশ্চিত হওয়া গেলেও আরও হতাহত রয়েছে বলে স্থানীয়দের দাবি। তাঁরা বলছেন, মিয়ানমারের দুই সশস্ত্র গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলি এখনো চলছে।
আজ বুধবার সকাল ৬টা থেকে গোলাগুলি চলছিল। এর মধ্যে সন্ধ্যায় তুমরু শূন্যরেখায় থাকা কোনারপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প দাউ দাউ করে জ্বলতে দেখা যায়। এ ঘটনায় হামিদ উল্লাহ (২৭) নামে একজন নিহত হয়েছেন। যিনি ক্যাম্পের বাসিন্দা ছিলেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।
স্থানীয়রা বাসিন্দাদের অনেকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সন্ধ্যায় রোহিঙ্গাদের বসতিতে আগুন দেওয়া হয়, এতে রোহিঙ্গাদের বেশ কয়েকটি বসতঘর পুড়ে যায়। এর আগেই প্রায় ২০০ রোহিঙ্গা পরিবার পাশ্ববর্তী গ্রামে আশ্রয় নেন। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পাশে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) অবস্থান নিতেও দেখা গেছে।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোমেন শর্মা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিকাল ৫টার দিকে তুমব্রু শূণ্য রেখার রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। আগুন এখনও জ্বলছে। ওই ক্যাম্পে আশ্রয়রত রোহিঙ্গাদের অনেকেই বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। আবার অনেক রোহিঙ্গা মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলে গেছেন। গোলাগুলির শব্দ আগের চেয়ে বেড়েছে।’
শূন্যরেখার কোনারপাড়া ক্যাম্পের বাসিন্দা রোহিঙ্গা কমিউনিটি লিডার দিল মোহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মিয়ানমারের আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) ও রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও) নামে দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে সকালে এই গোলাগুলি শুরু হয়।’
এর আগে দুপুরের দিকে শূন্যরেখার রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে দুজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় কুতুপালং আশ্রয়শিবিরসংলগ্ন এমএসএফ হাসপাতালে নিয়ে আসার কথা জানান উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী।
আজকের পত্রিকাকে তিনি জানান, তাঁদের হাসপাতালে আনার পর একজনকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। অপরজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাঁকে কক্সবাজার জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
গোলাগুলিতে আরেকজন নিহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেলেও পুলিশ বা বিজিবির পক্ষ থেকে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তাঁকে আরসার সদস্য বলছেন স্থানীয়রা।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা আবদুল মাজেদ ও রশিদ আহমদ জানান, সকাল সোয়া ৬টায় আরসার গ্রুপ ‘আল-ইয়াকিনের’ ওপর প্রথম হামলা চালায় আরএসওর সদস্যরা। এতে আরসার দুই সদস্য আহত হন। অনেক নিরস্ত্র ও নিরীহ মানুষও আঘাত পেয়েছেন। বিকেল পর্যন্ত উভয় পক্ষের মধ্যে কয়েক হাজার গুলিবিনিময় হয়।
তুমব্রু বাজারের একাধিক ব্যবসায়ী জানান, আজ বুধবার সকাল সোয়া ৬টায় হঠাৎ এই গোলাগুলির আওয়াজে বাজার কেঁপে ওঠে। পুরো রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকা রণক্ষেত্র পরিণত হয়।
তুমব্রুর আলী আকবর, আবদুর রাজ্জাক ও মোহাম্মদ সোহেল মিয়ার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তুমব্রু শূন্যরেখার রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ পুরো এলাকা আজ সারা দিন ছিল রণক্ষেত্র। মেশিন গান, রাইফেলসহ ভারী অস্ত্র থেকে গোলাগুলির আওয়াজে আতঙ্কিত স্থানীয় লোকজনের অনেকে নিরাপদে চলে গেছেন।
বেলা সাড়ে ৩টার দিকে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন জ্বলতে দেখেন তাঁরা। সন্ধ্যা নাগাদ পুরো ক্যাম্প আগুনে ভস্মীভূত হয়েছে বলে ধারণা করছেন তাঁরা।
এদিকে ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর আজিজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকাল থেকে অব্যাহত গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। সেখানে কী হচ্ছে বলা যাচ্ছে না। ঘটনায় স্থানীয়রা চরম আতঙ্কে রয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে কক্সবাজার ৩৪ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম চৌধুরীর মোবাইল ফোর নম্বরে কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোমেন শর্মা সাংবাদিকদের বলেন, ‘সকাল থেকে তুমব্রু সীমান্তের শূন্যরেখায় থেমে থেমে গোলাগুলির খবর স্থানীয়দের মাধ্যমে জেনেছি।’
মাঈনুদ্দিন খালেদ, নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান)
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তে দিনভর গোলাগুলির মধ্যে রোহিঙ্গা ক্যাম্প দাউ দাউ করে জ্বলতে দেখা গেছে। এই সংঘর্ষে একজনের মৃত্যুর নিশ্চিত হওয়া গেলেও আরও হতাহত রয়েছে বলে স্থানীয়দের দাবি। তাঁরা বলছেন, মিয়ানমারের দুই সশস্ত্র গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলি এখনো চলছে।
আজ বুধবার সকাল ৬টা থেকে গোলাগুলি চলছিল। এর মধ্যে সন্ধ্যায় তুমরু শূন্যরেখায় থাকা কোনারপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প দাউ দাউ করে জ্বলতে দেখা যায়। এ ঘটনায় হামিদ উল্লাহ (২৭) নামে একজন নিহত হয়েছেন। যিনি ক্যাম্পের বাসিন্দা ছিলেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।
স্থানীয়রা বাসিন্দাদের অনেকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সন্ধ্যায় রোহিঙ্গাদের বসতিতে আগুন দেওয়া হয়, এতে রোহিঙ্গাদের বেশ কয়েকটি বসতঘর পুড়ে যায়। এর আগেই প্রায় ২০০ রোহিঙ্গা পরিবার পাশ্ববর্তী গ্রামে আশ্রয় নেন। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পাশে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) অবস্থান নিতেও দেখা গেছে।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোমেন শর্মা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিকাল ৫টার দিকে তুমব্রু শূণ্য রেখার রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। আগুন এখনও জ্বলছে। ওই ক্যাম্পে আশ্রয়রত রোহিঙ্গাদের অনেকেই বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। আবার অনেক রোহিঙ্গা মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলে গেছেন। গোলাগুলির শব্দ আগের চেয়ে বেড়েছে।’
শূন্যরেখার কোনারপাড়া ক্যাম্পের বাসিন্দা রোহিঙ্গা কমিউনিটি লিডার দিল মোহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মিয়ানমারের আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) ও রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও) নামে দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে সকালে এই গোলাগুলি শুরু হয়।’
এর আগে দুপুরের দিকে শূন্যরেখার রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে দুজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় কুতুপালং আশ্রয়শিবিরসংলগ্ন এমএসএফ হাসপাতালে নিয়ে আসার কথা জানান উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী।
আজকের পত্রিকাকে তিনি জানান, তাঁদের হাসপাতালে আনার পর একজনকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। অপরজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাঁকে কক্সবাজার জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
গোলাগুলিতে আরেকজন নিহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেলেও পুলিশ বা বিজিবির পক্ষ থেকে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তাঁকে আরসার সদস্য বলছেন স্থানীয়রা।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা আবদুল মাজেদ ও রশিদ আহমদ জানান, সকাল সোয়া ৬টায় আরসার গ্রুপ ‘আল-ইয়াকিনের’ ওপর প্রথম হামলা চালায় আরএসওর সদস্যরা। এতে আরসার দুই সদস্য আহত হন। অনেক নিরস্ত্র ও নিরীহ মানুষও আঘাত পেয়েছেন। বিকেল পর্যন্ত উভয় পক্ষের মধ্যে কয়েক হাজার গুলিবিনিময় হয়।
তুমব্রু বাজারের একাধিক ব্যবসায়ী জানান, আজ বুধবার সকাল সোয়া ৬টায় হঠাৎ এই গোলাগুলির আওয়াজে বাজার কেঁপে ওঠে। পুরো রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকা রণক্ষেত্র পরিণত হয়।
তুমব্রুর আলী আকবর, আবদুর রাজ্জাক ও মোহাম্মদ সোহেল মিয়ার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তুমব্রু শূন্যরেখার রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ পুরো এলাকা আজ সারা দিন ছিল রণক্ষেত্র। মেশিন গান, রাইফেলসহ ভারী অস্ত্র থেকে গোলাগুলির আওয়াজে আতঙ্কিত স্থানীয় লোকজনের অনেকে নিরাপদে চলে গেছেন।
বেলা সাড়ে ৩টার দিকে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন জ্বলতে দেখেন তাঁরা। সন্ধ্যা নাগাদ পুরো ক্যাম্প আগুনে ভস্মীভূত হয়েছে বলে ধারণা করছেন তাঁরা।
এদিকে ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর আজিজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকাল থেকে অব্যাহত গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। সেখানে কী হচ্ছে বলা যাচ্ছে না। ঘটনায় স্থানীয়রা চরম আতঙ্কে রয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে কক্সবাজার ৩৪ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম চৌধুরীর মোবাইল ফোর নম্বরে কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোমেন শর্মা সাংবাদিকদের বলেন, ‘সকাল থেকে তুমব্রু সীমান্তের শূন্যরেখায় থেমে থেমে গোলাগুলির খবর স্থানীয়দের মাধ্যমে জেনেছি।’
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তে দিনভর গোলাগুলির মধ্যে রোহিঙ্গা ক্যাম্প দাউ দাউ করে জ্বলতে দেখা গেছে। এই সংঘর্ষে একজনের মৃত্যুর নিশ্চিত হওয়া গেলেও আরও হতাহত রয়েছে বলে স্থানীয়দের দাবি। তাঁরা বলছেন, মিয়ানমারের দুই সশস্ত্র গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলি এখনো চলছে।
আজ বুধবার সকাল ৬টা থেকে গোলাগুলি চলছিল। এর মধ্যে সন্ধ্যায় তুমরু শূন্যরেখায় থাকা কোনারপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প দাউ দাউ করে জ্বলতে দেখা যায়। এ ঘটনায় হামিদ উল্লাহ (২৭) নামে একজন নিহত হয়েছেন। যিনি ক্যাম্পের বাসিন্দা ছিলেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।
স্থানীয়রা বাসিন্দাদের অনেকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সন্ধ্যায় রোহিঙ্গাদের বসতিতে আগুন দেওয়া হয়, এতে রোহিঙ্গাদের বেশ কয়েকটি বসতঘর পুড়ে যায়। এর আগেই প্রায় ২০০ রোহিঙ্গা পরিবার পাশ্ববর্তী গ্রামে আশ্রয় নেন। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পাশে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) অবস্থান নিতেও দেখা গেছে।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোমেন শর্মা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিকাল ৫টার দিকে তুমব্রু শূণ্য রেখার রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। আগুন এখনও জ্বলছে। ওই ক্যাম্পে আশ্রয়রত রোহিঙ্গাদের অনেকেই বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। আবার অনেক রোহিঙ্গা মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলে গেছেন। গোলাগুলির শব্দ আগের চেয়ে বেড়েছে।’
শূন্যরেখার কোনারপাড়া ক্যাম্পের বাসিন্দা রোহিঙ্গা কমিউনিটি লিডার দিল মোহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মিয়ানমারের আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) ও রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও) নামে দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে সকালে এই গোলাগুলি শুরু হয়।’
এর আগে দুপুরের দিকে শূন্যরেখার রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে দুজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় কুতুপালং আশ্রয়শিবিরসংলগ্ন এমএসএফ হাসপাতালে নিয়ে আসার কথা জানান উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী।
আজকের পত্রিকাকে তিনি জানান, তাঁদের হাসপাতালে আনার পর একজনকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। অপরজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাঁকে কক্সবাজার জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
গোলাগুলিতে আরেকজন নিহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেলেও পুলিশ বা বিজিবির পক্ষ থেকে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তাঁকে আরসার সদস্য বলছেন স্থানীয়রা।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা আবদুল মাজেদ ও রশিদ আহমদ জানান, সকাল সোয়া ৬টায় আরসার গ্রুপ ‘আল-ইয়াকিনের’ ওপর প্রথম হামলা চালায় আরএসওর সদস্যরা। এতে আরসার দুই সদস্য আহত হন। অনেক নিরস্ত্র ও নিরীহ মানুষও আঘাত পেয়েছেন। বিকেল পর্যন্ত উভয় পক্ষের মধ্যে কয়েক হাজার গুলিবিনিময় হয়।
তুমব্রু বাজারের একাধিক ব্যবসায়ী জানান, আজ বুধবার সকাল সোয়া ৬টায় হঠাৎ এই গোলাগুলির আওয়াজে বাজার কেঁপে ওঠে। পুরো রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকা রণক্ষেত্র পরিণত হয়।
তুমব্রুর আলী আকবর, আবদুর রাজ্জাক ও মোহাম্মদ সোহেল মিয়ার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তুমব্রু শূন্যরেখার রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ পুরো এলাকা আজ সারা দিন ছিল রণক্ষেত্র। মেশিন গান, রাইফেলসহ ভারী অস্ত্র থেকে গোলাগুলির আওয়াজে আতঙ্কিত স্থানীয় লোকজনের অনেকে নিরাপদে চলে গেছেন।
বেলা সাড়ে ৩টার দিকে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন জ্বলতে দেখেন তাঁরা। সন্ধ্যা নাগাদ পুরো ক্যাম্প আগুনে ভস্মীভূত হয়েছে বলে ধারণা করছেন তাঁরা।
এদিকে ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর আজিজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকাল থেকে অব্যাহত গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। সেখানে কী হচ্ছে বলা যাচ্ছে না। ঘটনায় স্থানীয়রা চরম আতঙ্কে রয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে কক্সবাজার ৩৪ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম চৌধুরীর মোবাইল ফোর নম্বরে কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোমেন শর্মা সাংবাদিকদের বলেন, ‘সকাল থেকে তুমব্রু সীমান্তের শূন্যরেখায় থেমে থেমে গোলাগুলির খবর স্থানীয়দের মাধ্যমে জেনেছি।’
হত্যা মামলার বাদী নিহত ব্যক্তির ছোট ছেলে ঝন্টু রাজবংশী বলেন, ‘রোববার রাত ১টার দিকে মায়ের ঘরে গিয়ে তাঁকে না পেয়ে সারা রাত খোঁজাখুঁজি করে কোথাও পাইনি। সকালে দেখি বাড়ির সামনের ডোবায় মায়ের লাশ ভেসে আছে। আমার মা প্যারালাইজড রোগী ছিলেন। ওই ডোবায় গেলেন কীভাবে? আমার মাকে ওরা পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে।
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গী থেকে নিখোঁজ বিটিসিএল টিঅ্যান্ডটি কলোনি জামে মসজিদের খতিব ও পেশ ইমাম মাওলানা মো. মুহিবুল্লাহ (৬০) মাদানীকে পঞ্চগড় থেকে শিকল দিয়ে হাত-পা বাঁধা অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আজ বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) সকালে পঞ্চগড় শহরের হেলিপ্যাড বাজার এলাকায় একটি গাছের...
২ ঘণ্টা আগেখুলনা মহানগরীর লবণচরায় পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামীর বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় অভিযুক্ত স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) সকালে লবণচরা থানাধীন সবুজ পল্লি এলাকার ৪ নম্বর কাশেম সড়কে এই ঘটনা ঘটে। নিহত গৃহবধূর নাম ডলি বেগম (৪৫)।
২ ঘণ্টা আগেপ্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা যায়, সংঘর্ষের সময় সাংবাদিক সাব্বির ঘটনাস্থলের ভিডিও ধারণ করছিলেন। এ সময় বিষয়টি কলেজ শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রাজু মিয়ার দৃষ্টিগোচর হলে তিনি কয়েকজন অনুসারীকে নিয়ে সাব্বিরের ওপর হামলা চালান।
২ ঘণ্টা আগেসাটুরিয়া (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় বউ-ছেলে মিলে মাকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে নিহত ব্যক্তির ছোট ছেলে ঝন্টু রাজবংশী ২২ অক্টোবর সাটুরিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা করেছেন। পুলিশ অভিযুক্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠিয়েছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন নিহত লক্ষ্মী রাজবংশীর বড় ছেলে রঞ্জিত রাজবংশী, তাঁর বউ পার্বতী রানী রাজবংশী ও নাতি পিয়াস রাজবংশী। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাটুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহিনুল ইসলাম।
এর আগে গত সোমবার (২০ অক্টোবর) সকালে উপজেলার দড়গ্রাম ইউনিয়নের পূর্ব বটতলা এলাকায় বাড়ির সামনের ডোবা থেকে ওই বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
হত্যা মামলার বাদী নিহত ব্যক্তির ছোট ছেলে ঝন্টু রাজবংশী বলেন, ‘রোববার রাত ১টার দিকে মায়ের ঘরে গিয়ে তাঁকে না পেয়ে সারা রাত খোঁজাখুঁজি করে কোথাও পাইনি। সকালে দেখি বাড়ির সামনের ডোবায় মায়ের লাশ ভেসে আছে। আমার মা প্যারালাইজড রোগী ছিলেন। ওই ডোবায় গেলেন কীভাবে? আমার মাকে ওরা পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে। আমি আমার মা হত্যার বিচার চাই।’
এলাকার বাসিন্দা লিমন কাজী বলেন, ‘লক্ষ্মী রাজবংশী পাঁচ বছর ধরে প্যারালাইজড অবস্থায় ছিলেন। তাঁর হাঁটার সক্ষমতা ছিল না। তাই তিনি কীভাবে ডোবার কাছে গেলেন, তা নিয়ে আমাদের সন্দেহ আছে। আমরা এই ঘটনার সঠিক তদন্ত ও বিচার দাবি করছি।’
নিহত ব্যক্তির বড় মেয়ে কামনা রাজবংশী বলেন, ‘আমার মা দুই বছর ধরে আমার সঙ্গে টাঙ্গাইলের নাগরপুরে ছিলেন। আমার তিন ভাইয়ের কেউ মায়ের ভরণপোষণ করত না, তাই আমি মাকে নিয়ে রেখেছিলাম। কিন্তু আট দিন আগে বড় ভাই রঞ্জিত এসে মাকে নিয়ে যায়। আমার মা তো এমনিই মরা, তবু ওরা আমার মাকে মেরে ফেলল। আমি এর বিচার চাই।’
সাটুরিয়া থানার ওসি মো. শাহিনুল ইসলাম বলেন, ২২ অক্টোবর নিহত ব্যক্তির ছোট ছেলে ঝন্টু রাজবংশী বাদী হয়ে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। অভিযুক্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে আসামিদের আজ বৃহস্পতিবার সকালে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় বউ-ছেলে মিলে মাকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে নিহত ব্যক্তির ছোট ছেলে ঝন্টু রাজবংশী ২২ অক্টোবর সাটুরিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা করেছেন। পুলিশ অভিযুক্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠিয়েছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন নিহত লক্ষ্মী রাজবংশীর বড় ছেলে রঞ্জিত রাজবংশী, তাঁর বউ পার্বতী রানী রাজবংশী ও নাতি পিয়াস রাজবংশী। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাটুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহিনুল ইসলাম।
এর আগে গত সোমবার (২০ অক্টোবর) সকালে উপজেলার দড়গ্রাম ইউনিয়নের পূর্ব বটতলা এলাকায় বাড়ির সামনের ডোবা থেকে ওই বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
হত্যা মামলার বাদী নিহত ব্যক্তির ছোট ছেলে ঝন্টু রাজবংশী বলেন, ‘রোববার রাত ১টার দিকে মায়ের ঘরে গিয়ে তাঁকে না পেয়ে সারা রাত খোঁজাখুঁজি করে কোথাও পাইনি। সকালে দেখি বাড়ির সামনের ডোবায় মায়ের লাশ ভেসে আছে। আমার মা প্যারালাইজড রোগী ছিলেন। ওই ডোবায় গেলেন কীভাবে? আমার মাকে ওরা পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে। আমি আমার মা হত্যার বিচার চাই।’
এলাকার বাসিন্দা লিমন কাজী বলেন, ‘লক্ষ্মী রাজবংশী পাঁচ বছর ধরে প্যারালাইজড অবস্থায় ছিলেন। তাঁর হাঁটার সক্ষমতা ছিল না। তাই তিনি কীভাবে ডোবার কাছে গেলেন, তা নিয়ে আমাদের সন্দেহ আছে। আমরা এই ঘটনার সঠিক তদন্ত ও বিচার দাবি করছি।’
নিহত ব্যক্তির বড় মেয়ে কামনা রাজবংশী বলেন, ‘আমার মা দুই বছর ধরে আমার সঙ্গে টাঙ্গাইলের নাগরপুরে ছিলেন। আমার তিন ভাইয়ের কেউ মায়ের ভরণপোষণ করত না, তাই আমি মাকে নিয়ে রেখেছিলাম। কিন্তু আট দিন আগে বড় ভাই রঞ্জিত এসে মাকে নিয়ে যায়। আমার মা তো এমনিই মরা, তবু ওরা আমার মাকে মেরে ফেলল। আমি এর বিচার চাই।’
সাটুরিয়া থানার ওসি মো. শাহিনুল ইসলাম বলেন, ২২ অক্টোবর নিহত ব্যক্তির ছোট ছেলে ঝন্টু রাজবংশী বাদী হয়ে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। অভিযুক্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে আসামিদের আজ বৃহস্পতিবার সকালে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তে দিনভর গোলাগুলির মধ্যে রোহিঙ্গা ক্যাম্প দাউ দাউ করে জ্বলতে দেখা গেছে। এই সংঘর্ষে একজনের মৃত্যুর নিশ্চিত হওয়া গেলেও আরও হতাহত রয়েছে বলে স্থানীয়দের দাবি। তারা বলছেন, মিয়ানমারের দুই সশস্ত্র গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলি এখনো চলছে।
১৮ জানুয়ারি ২০২৩গাজীপুরের টঙ্গী থেকে নিখোঁজ বিটিসিএল টিঅ্যান্ডটি কলোনি জামে মসজিদের খতিব ও পেশ ইমাম মাওলানা মো. মুহিবুল্লাহ (৬০) মাদানীকে পঞ্চগড় থেকে শিকল দিয়ে হাত-পা বাঁধা অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আজ বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) সকালে পঞ্চগড় শহরের হেলিপ্যাড বাজার এলাকায় একটি গাছের...
২ ঘণ্টা আগেখুলনা মহানগরীর লবণচরায় পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামীর বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় অভিযুক্ত স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) সকালে লবণচরা থানাধীন সবুজ পল্লি এলাকার ৪ নম্বর কাশেম সড়কে এই ঘটনা ঘটে। নিহত গৃহবধূর নাম ডলি বেগম (৪৫)।
২ ঘণ্টা আগেপ্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা যায়, সংঘর্ষের সময় সাংবাদিক সাব্বির ঘটনাস্থলের ভিডিও ধারণ করছিলেন। এ সময় বিষয়টি কলেজ শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রাজু মিয়ার দৃষ্টিগোচর হলে তিনি কয়েকজন অনুসারীকে নিয়ে সাব্বিরের ওপর হামলা চালান।
২ ঘণ্টা আগেটঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের টঙ্গী থেকে নিখোঁজ বিটিসিএল টিঅ্যান্ডটি কলোনি জামে মসজিদের খতিব ও পেশ ইমাম মাওলানা মো. মুহিবুল্লাহ (৬০) মাদানীকে পঞ্চগড় থেকে শিকল দিয়ে হাত-পা বাঁধা অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আজ বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) সকালে পঞ্চগড় শহরের হেলিপ্যাড বাজার এলাকায় একটি গাছের সঙ্গে শিকল দিয়ে বাঁধা অবস্থায় তাঁকে দেখতে পান তারা। খবর পেয়ে পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। বর্তমানে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন, তবে তাঁর জ্ঞান এখনো ফেরেনি বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আজাদি আন্দোলনের আমির আতাউর রহমান বিক্রমপুরী।
আতাউর রহমান জানান, পঞ্চগড়ের যুব সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. হোসেন তাঁকে ফোন করে জানান যে বৃহস্পতিবার ভোরে পঞ্চগড়ের হেলিপ্যাড বাজার এলাকায় একটি গাছের সঙ্গে শিকল দিয়ে হাত-পা বাঁধা অচেতন অবস্থায় মাওলানা মুহিবুল্লাহকে দেখতে পেয়ে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পরে পুলিশ এসে তাঁকে উদ্ধার করে পঞ্চগড় সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। এখন তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় পঞ্চগড় সদর হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মাওলানা মুহিবুল্লাহ চলমান সামাজিক অবক্ষয়, পারিবারিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ও উগ্রপন্থী সংগঠনের কার্যক্রম নিয়ে জুমার খুতবায় বয়ান করার পর থেকে ১২ বার তিনি হুমকি পেয়েছেন। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার তাঁকে চিঠি পাঠিয়ে হুমকি দেওয়া হয়। গতকাল বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওয়াহিদুজ্জামান জানান, মাওলানা মুহিবুল্লাহকে পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। পরিবারের সদস্যরা সেখান থেকে তাঁকে নিয়ে আসবেন।
গাজীপুরের টঙ্গী থেকে নিখোঁজ বিটিসিএল টিঅ্যান্ডটি কলোনি জামে মসজিদের খতিব ও পেশ ইমাম মাওলানা মো. মুহিবুল্লাহ (৬০) মাদানীকে পঞ্চগড় থেকে শিকল দিয়ে হাত-পা বাঁধা অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আজ বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) সকালে পঞ্চগড় শহরের হেলিপ্যাড বাজার এলাকায় একটি গাছের সঙ্গে শিকল দিয়ে বাঁধা অবস্থায় তাঁকে দেখতে পান তারা। খবর পেয়ে পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। বর্তমানে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন, তবে তাঁর জ্ঞান এখনো ফেরেনি বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আজাদি আন্দোলনের আমির আতাউর রহমান বিক্রমপুরী।
আতাউর রহমান জানান, পঞ্চগড়ের যুব সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. হোসেন তাঁকে ফোন করে জানান যে বৃহস্পতিবার ভোরে পঞ্চগড়ের হেলিপ্যাড বাজার এলাকায় একটি গাছের সঙ্গে শিকল দিয়ে হাত-পা বাঁধা অচেতন অবস্থায় মাওলানা মুহিবুল্লাহকে দেখতে পেয়ে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পরে পুলিশ এসে তাঁকে উদ্ধার করে পঞ্চগড় সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। এখন তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় পঞ্চগড় সদর হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মাওলানা মুহিবুল্লাহ চলমান সামাজিক অবক্ষয়, পারিবারিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ও উগ্রপন্থী সংগঠনের কার্যক্রম নিয়ে জুমার খুতবায় বয়ান করার পর থেকে ১২ বার তিনি হুমকি পেয়েছেন। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার তাঁকে চিঠি পাঠিয়ে হুমকি দেওয়া হয়। গতকাল বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওয়াহিদুজ্জামান জানান, মাওলানা মুহিবুল্লাহকে পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। পরিবারের সদস্যরা সেখান থেকে তাঁকে নিয়ে আসবেন।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তে দিনভর গোলাগুলির মধ্যে রোহিঙ্গা ক্যাম্প দাউ দাউ করে জ্বলতে দেখা গেছে। এই সংঘর্ষে একজনের মৃত্যুর নিশ্চিত হওয়া গেলেও আরও হতাহত রয়েছে বলে স্থানীয়দের দাবি। তারা বলছেন, মিয়ানমারের দুই সশস্ত্র গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলি এখনো চলছে।
১৮ জানুয়ারি ২০২৩হত্যা মামলার বাদী নিহত ব্যক্তির ছোট ছেলে ঝন্টু রাজবংশী বলেন, ‘রোববার রাত ১টার দিকে মায়ের ঘরে গিয়ে তাঁকে না পেয়ে সারা রাত খোঁজাখুঁজি করে কোথাও পাইনি। সকালে দেখি বাড়ির সামনের ডোবায় মায়ের লাশ ভেসে আছে। আমার মা প্যারালাইজড রোগী ছিলেন। ওই ডোবায় গেলেন কীভাবে? আমার মাকে ওরা পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে।
১ ঘণ্টা আগেখুলনা মহানগরীর লবণচরায় পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামীর বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় অভিযুক্ত স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) সকালে লবণচরা থানাধীন সবুজ পল্লি এলাকার ৪ নম্বর কাশেম সড়কে এই ঘটনা ঘটে। নিহত গৃহবধূর নাম ডলি বেগম (৪৫)।
২ ঘণ্টা আগেপ্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা যায়, সংঘর্ষের সময় সাংবাদিক সাব্বির ঘটনাস্থলের ভিডিও ধারণ করছিলেন। এ সময় বিষয়টি কলেজ শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রাজু মিয়ার দৃষ্টিগোচর হলে তিনি কয়েকজন অনুসারীকে নিয়ে সাব্বিরের ওপর হামলা চালান।
২ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি
খুলনা মহানগরীর লবণচরায় পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামীর বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় অভিযুক্ত স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) সকালে লবণচরা থানাধীন সবুজ পল্লি এলাকার ৪ নম্বর কাশেম সড়কে এই ঘটনা ঘটে। নিহত গৃহবধূর নাম ডলি বেগম (৪৫)। তিনি আটক মো. নাজমুল হাসান মোল্লার (৫৫) স্ত্রী।
পুলিশ জানিয়েছে, স্বামী নাজমুল হাসান আজ সকালে ঘুমন্ত অবস্থায় তাঁর স্ত্রী ডলি বেগমকে ছুরি দিয়ে গলা কেটে হত্যা করেছে। পরে নাজমুল হাসান পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে প্রতিবেশী রিকশাচালক আরিফ নগরীর লায়ন্স স্কুলের সামনে থেকে ধরে এনে তাঁকে বেঁধে রাখেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে তাঁকে আটক করে। পেশায় রাজমিস্ত্রি নাজমুল হাসান খুলনার আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে। নিহত ডলি বেগম পাইকগাছা শান্তা গ্রামের মৃত আব্দুল আজিজের মেয়ে। তাঁদের এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।
এলাকাবাসী জানান, ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে পাশের ঘরে চিৎকার-চেঁচামেচি শুনে তাঁরা এগিয়ে যান। সেখানে রক্তাক্ত অবস্থায় ডলি বেগমকে বিছানায় পড়ে থাকতে দেখেন। স্বামী নাজমুল হাসান এ সময় পেছনের বেড়া ভেঙে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন।
অন্য ভাড়াটিয়ারা তাৎক্ষণিকভাবে ডলি বেগমকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নাজমুলের মেয়ে সাদিয়া জানান, প্রায়ই তাঁর মা-বাবার মধ্যে ঝগড়া লেগে থাকত। ঝগড়ার জেরে তাঁর মাকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছেন তাঁর বাবা।
লবণচরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সানওয়ার হোসাইন মাসুম বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে নাজমুল হাসানকে গ্রেপ্তার করি। যে ছুরি দিয়ে হত্যা করা হয়েছে, সেটি ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। পারিবারিক কলহের জেরে এই ঘটনা ঘটেছে।
খুলনা মহানগরীর লবণচরায় পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামীর বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় অভিযুক্ত স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) সকালে লবণচরা থানাধীন সবুজ পল্লি এলাকার ৪ নম্বর কাশেম সড়কে এই ঘটনা ঘটে। নিহত গৃহবধূর নাম ডলি বেগম (৪৫)। তিনি আটক মো. নাজমুল হাসান মোল্লার (৫৫) স্ত্রী।
পুলিশ জানিয়েছে, স্বামী নাজমুল হাসান আজ সকালে ঘুমন্ত অবস্থায় তাঁর স্ত্রী ডলি বেগমকে ছুরি দিয়ে গলা কেটে হত্যা করেছে। পরে নাজমুল হাসান পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে প্রতিবেশী রিকশাচালক আরিফ নগরীর লায়ন্স স্কুলের সামনে থেকে ধরে এনে তাঁকে বেঁধে রাখেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে তাঁকে আটক করে। পেশায় রাজমিস্ত্রি নাজমুল হাসান খুলনার আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে। নিহত ডলি বেগম পাইকগাছা শান্তা গ্রামের মৃত আব্দুল আজিজের মেয়ে। তাঁদের এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।
এলাকাবাসী জানান, ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে পাশের ঘরে চিৎকার-চেঁচামেচি শুনে তাঁরা এগিয়ে যান। সেখানে রক্তাক্ত অবস্থায় ডলি বেগমকে বিছানায় পড়ে থাকতে দেখেন। স্বামী নাজমুল হাসান এ সময় পেছনের বেড়া ভেঙে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন।
অন্য ভাড়াটিয়ারা তাৎক্ষণিকভাবে ডলি বেগমকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নাজমুলের মেয়ে সাদিয়া জানান, প্রায়ই তাঁর মা-বাবার মধ্যে ঝগড়া লেগে থাকত। ঝগড়ার জেরে তাঁর মাকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছেন তাঁর বাবা।
লবণচরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সানওয়ার হোসাইন মাসুম বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে নাজমুল হাসানকে গ্রেপ্তার করি। যে ছুরি দিয়ে হত্যা করা হয়েছে, সেটি ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। পারিবারিক কলহের জেরে এই ঘটনা ঘটেছে।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তে দিনভর গোলাগুলির মধ্যে রোহিঙ্গা ক্যাম্প দাউ দাউ করে জ্বলতে দেখা গেছে। এই সংঘর্ষে একজনের মৃত্যুর নিশ্চিত হওয়া গেলেও আরও হতাহত রয়েছে বলে স্থানীয়দের দাবি। তারা বলছেন, মিয়ানমারের দুই সশস্ত্র গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলি এখনো চলছে।
১৮ জানুয়ারি ২০২৩হত্যা মামলার বাদী নিহত ব্যক্তির ছোট ছেলে ঝন্টু রাজবংশী বলেন, ‘রোববার রাত ১টার দিকে মায়ের ঘরে গিয়ে তাঁকে না পেয়ে সারা রাত খোঁজাখুঁজি করে কোথাও পাইনি। সকালে দেখি বাড়ির সামনের ডোবায় মায়ের লাশ ভেসে আছে। আমার মা প্যারালাইজড রোগী ছিলেন। ওই ডোবায় গেলেন কীভাবে? আমার মাকে ওরা পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে।
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গী থেকে নিখোঁজ বিটিসিএল টিঅ্যান্ডটি কলোনি জামে মসজিদের খতিব ও পেশ ইমাম মাওলানা মো. মুহিবুল্লাহ (৬০) মাদানীকে পঞ্চগড় থেকে শিকল দিয়ে হাত-পা বাঁধা অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আজ বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) সকালে পঞ্চগড় শহরের হেলিপ্যাড বাজার এলাকায় একটি গাছের...
২ ঘণ্টা আগেপ্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা যায়, সংঘর্ষের সময় সাংবাদিক সাব্বির ঘটনাস্থলের ভিডিও ধারণ করছিলেন। এ সময় বিষয়টি কলেজ শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রাজু মিয়ার দৃষ্টিগোচর হলে তিনি কয়েকজন অনুসারীকে নিয়ে সাব্বিরের ওপর হামলা চালান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মিরপুরে সরকারি বাঙলা কলেজে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে বাঙলা কলেজ সাংবাদিক সমিতির (বাকসাস) সভাপতি ও দৈনিক কালবেলার বাঙলা কলেজ প্রতিনিধি সাইফুল ইসলাম সাব্বির ছাত্রদলের হামলার শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
গতকাল বুধবার (২২ অক্টোবর) দুপুরে কলেজ ক্যাম্পাসে ছাত্রদল ও গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের মধ্যে সংঘর্ষ চলাকালে এই ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা যায়, সংঘর্ষের সময় সাংবাদিক সাব্বির ঘটনাস্থলের ভিডিও ধারণ করছিলেন। বিষয়টি দেখে কলেজ শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রাজু মিয়া কয়েকজন অনুসারীকে নিয়ে সাব্বিরের ওপর হামলা চালান। এতে সাংবাদিক সাব্বির আহত হন। সঙ্গে থাকা সহকর্মীরা তাৎক্ষণিকভাবে তাঁকে উদ্ধার করে রাজধানীর ডেলটা হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখান থেকে তাঁকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। বর্তমানে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন আছেন।
এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাঙলা কলেজ সাংবাদিক সমিতি। এক বিবৃতিতে সমিতির সাধারণ সম্পাদক শিহাব আল নাসিম বলেন, ‘সাংবাদিকদের ওপর এ ধরনের হামলা মতপ্রকাশের স্বাধীনতার ওপর সরাসরি আঘাত। আমরা হামলাকারীদের অবিলম্বে শনাক্ত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।’
এদিকে ঘটনার বিষয়ে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, ‘আমি খোঁজ দিচ্ছি। এখনই ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
এর কিছুক্ষণ পরই ছাত্রদলের অভিযুক্ত ওই নেতাকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয় কেন্দ্রীয় ছাত্রদল।
ছাত্রদলের সহসভাপতি পদমর্যাদার দপ্তর সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত ওই নোটিশে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, সরকারি বাঙলা কলেজ শাখার দায়িত্বশীল পদে আসীন থেকে সাংগঠনিক শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগের ভিত্তিতে আপনার বিরুদ্ধে কেন স্থায়ী সাংগঠনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, এই মর্মে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের উপস্থিতিতে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে লিখিত ব্যাখ্যা প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হলো। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির এই নির্দেশনা প্রদান করেন।’
রাজধানীর মিরপুরে সরকারি বাঙলা কলেজে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে বাঙলা কলেজ সাংবাদিক সমিতির (বাকসাস) সভাপতি ও দৈনিক কালবেলার বাঙলা কলেজ প্রতিনিধি সাইফুল ইসলাম সাব্বির ছাত্রদলের হামলার শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
গতকাল বুধবার (২২ অক্টোবর) দুপুরে কলেজ ক্যাম্পাসে ছাত্রদল ও গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের মধ্যে সংঘর্ষ চলাকালে এই ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা যায়, সংঘর্ষের সময় সাংবাদিক সাব্বির ঘটনাস্থলের ভিডিও ধারণ করছিলেন। বিষয়টি দেখে কলেজ শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রাজু মিয়া কয়েকজন অনুসারীকে নিয়ে সাব্বিরের ওপর হামলা চালান। এতে সাংবাদিক সাব্বির আহত হন। সঙ্গে থাকা সহকর্মীরা তাৎক্ষণিকভাবে তাঁকে উদ্ধার করে রাজধানীর ডেলটা হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখান থেকে তাঁকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। বর্তমানে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন আছেন।
এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাঙলা কলেজ সাংবাদিক সমিতি। এক বিবৃতিতে সমিতির সাধারণ সম্পাদক শিহাব আল নাসিম বলেন, ‘সাংবাদিকদের ওপর এ ধরনের হামলা মতপ্রকাশের স্বাধীনতার ওপর সরাসরি আঘাত। আমরা হামলাকারীদের অবিলম্বে শনাক্ত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।’
এদিকে ঘটনার বিষয়ে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, ‘আমি খোঁজ দিচ্ছি। এখনই ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
এর কিছুক্ষণ পরই ছাত্রদলের অভিযুক্ত ওই নেতাকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয় কেন্দ্রীয় ছাত্রদল।
ছাত্রদলের সহসভাপতি পদমর্যাদার দপ্তর সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত ওই নোটিশে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, সরকারি বাঙলা কলেজ শাখার দায়িত্বশীল পদে আসীন থেকে সাংগঠনিক শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগের ভিত্তিতে আপনার বিরুদ্ধে কেন স্থায়ী সাংগঠনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, এই মর্মে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের উপস্থিতিতে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে লিখিত ব্যাখ্যা প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হলো। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির এই নির্দেশনা প্রদান করেন।’
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তে দিনভর গোলাগুলির মধ্যে রোহিঙ্গা ক্যাম্প দাউ দাউ করে জ্বলতে দেখা গেছে। এই সংঘর্ষে একজনের মৃত্যুর নিশ্চিত হওয়া গেলেও আরও হতাহত রয়েছে বলে স্থানীয়দের দাবি। তারা বলছেন, মিয়ানমারের দুই সশস্ত্র গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলি এখনো চলছে।
১৮ জানুয়ারি ২০২৩হত্যা মামলার বাদী নিহত ব্যক্তির ছোট ছেলে ঝন্টু রাজবংশী বলেন, ‘রোববার রাত ১টার দিকে মায়ের ঘরে গিয়ে তাঁকে না পেয়ে সারা রাত খোঁজাখুঁজি করে কোথাও পাইনি। সকালে দেখি বাড়ির সামনের ডোবায় মায়ের লাশ ভেসে আছে। আমার মা প্যারালাইজড রোগী ছিলেন। ওই ডোবায় গেলেন কীভাবে? আমার মাকে ওরা পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে।
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গী থেকে নিখোঁজ বিটিসিএল টিঅ্যান্ডটি কলোনি জামে মসজিদের খতিব ও পেশ ইমাম মাওলানা মো. মুহিবুল্লাহ (৬০) মাদানীকে পঞ্চগড় থেকে শিকল দিয়ে হাত-পা বাঁধা অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আজ বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) সকালে পঞ্চগড় শহরের হেলিপ্যাড বাজার এলাকায় একটি গাছের...
২ ঘণ্টা আগেখুলনা মহানগরীর লবণচরায় পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামীর বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় অভিযুক্ত স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) সকালে লবণচরা থানাধীন সবুজ পল্লি এলাকার ৪ নম্বর কাশেম সড়কে এই ঘটনা ঘটে। নিহত গৃহবধূর নাম ডলি বেগম (৪৫)।
২ ঘণ্টা আগে