জমির উদ্দিন, বান্দরবান থেকে
বান্দরবানের থানচি থানা লক্ষ্য করে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে গুলির পর আলীকদম উপজেলায় পুলিশ ও সেনাদের একটি যৌথ তল্লাশি চৌকিতে ট্রাক নিয়ে হামলা চালায় সশস্ত্র গোষ্ঠী কেএনএফের সন্ত্রাসীরা। গতকাল গভীর রাতে ওই হামলা চালায় তারা। এ দুই হামলা ঠেকিয়ে দিয়েছে প্রশাসন। তবে দুটি ঘটনায় পুলিশসহ নিরাপত্তা বাহিনীর কেউ হতাহত হয়নি।
এদিকে এ ঘটনায় পুরো বান্দরবানে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষ করে রুমা, থানচি ও রোয়াংছড়ি উপজেলার মানুষ বেশি আতঙ্কে রয়েছে। প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘর থেকে বের হচ্ছে না। দোকানপাটে জনসমাগম কমে গেছে।
এ বিষয়ে বান্দরবানের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) মো. শাহ আলম বলেন, সব জায়গায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।
স্থানীয় ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্র জানায়, গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে সন্ত্রাসীরা থানচি থানা লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ শুরু করে। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। এ সময় প্রায় ১০০ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়। রাতে সংঘর্ষের সময়কার কিছু ছবি এসেছে আজকের পত্রিকার হাতে। সেখানে থানার পাশে পুলিশকে অ্যাকশনের ভূমিকায় দেখা গেছে। পাহাড়ের দিকে গুলি ছুড়ছে তারা। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে পাল্টাপাল্টি গোলাগুলি চলে।
তবে থানচি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জসীম উদ্দীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। আমরা জানতে পেরেছি, সন্ত্রাসীরা থানার আশপাশে রয়েছে। এ জন্য আমরা সতর্ক অবস্থায় রয়েছি।’
আজ শুক্রবার সকালে বান্দরবান সদর থেকে থানচির দিকে গাড়ি কম চলাচল করতে দেখা গেছে। পারতপক্ষে কেউ থানচির দিকে যাচ্ছে না। সবার মধ্যে ভয় কাজ করছে। বান্দরবান সদর থেকে রুমা ও থানচি পর্যন্ত যৌথ বাহিনীর টহল জোরদার করা হয়েছে বলে প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে।
আজকের পত্রিকার থানচি প্রতিনিধি জানান, গোলাগুলির পর পুরো থানচিতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। থানার আশপাশের বাড়িঘরের মানুষ বাড়ি ছেড়ে নিরাপদ জঙ্গলে আশ্রয় নেয়। তবে গোলাগুলি থামার পর তারা আবার বাড়িতে চলে আসে। সকাল ৮টা পর্যন্ত থানচি ঘুরে পরিস্থিতি শান্ত দেখেছেন আমাদের প্রতিনিধি।
রুমা উপজেলার সোনালি ব্যাংকের যে শাখায় কেএনএফ হামলা চালায়, সেটির পাশের দোকানি মো. আলমগীর। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, হামলার পর সবার মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। দোকানে মানুষও কম আসছে। প্রয়োজন ছাড়া কেউ বের হচ্ছে না।
রুমা উপজেলা প্রশাসনের কর্মচারী মো. আবুল খায়ের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৪০ বছর চাকরিজীবনে এ রকম পরিস্থিতি দেখিনি। সশস্ত্র হামলার পর সবার মধ্যে ভয় কাজ করছে। আমরা পাহাড়ে শান্তি চাই।’
আরও পড়ুন:
বান্দরবানের থানচি থানা লক্ষ্য করে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে গুলির পর আলীকদম উপজেলায় পুলিশ ও সেনাদের একটি যৌথ তল্লাশি চৌকিতে ট্রাক নিয়ে হামলা চালায় সশস্ত্র গোষ্ঠী কেএনএফের সন্ত্রাসীরা। গতকাল গভীর রাতে ওই হামলা চালায় তারা। এ দুই হামলা ঠেকিয়ে দিয়েছে প্রশাসন। তবে দুটি ঘটনায় পুলিশসহ নিরাপত্তা বাহিনীর কেউ হতাহত হয়নি।
এদিকে এ ঘটনায় পুরো বান্দরবানে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষ করে রুমা, থানচি ও রোয়াংছড়ি উপজেলার মানুষ বেশি আতঙ্কে রয়েছে। প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘর থেকে বের হচ্ছে না। দোকানপাটে জনসমাগম কমে গেছে।
এ বিষয়ে বান্দরবানের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) মো. শাহ আলম বলেন, সব জায়গায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।
স্থানীয় ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্র জানায়, গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে সন্ত্রাসীরা থানচি থানা লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ শুরু করে। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। এ সময় প্রায় ১০০ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়। রাতে সংঘর্ষের সময়কার কিছু ছবি এসেছে আজকের পত্রিকার হাতে। সেখানে থানার পাশে পুলিশকে অ্যাকশনের ভূমিকায় দেখা গেছে। পাহাড়ের দিকে গুলি ছুড়ছে তারা। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে পাল্টাপাল্টি গোলাগুলি চলে।
তবে থানচি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জসীম উদ্দীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখন পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। আমরা জানতে পেরেছি, সন্ত্রাসীরা থানার আশপাশে রয়েছে। এ জন্য আমরা সতর্ক অবস্থায় রয়েছি।’
আজ শুক্রবার সকালে বান্দরবান সদর থেকে থানচির দিকে গাড়ি কম চলাচল করতে দেখা গেছে। পারতপক্ষে কেউ থানচির দিকে যাচ্ছে না। সবার মধ্যে ভয় কাজ করছে। বান্দরবান সদর থেকে রুমা ও থানচি পর্যন্ত যৌথ বাহিনীর টহল জোরদার করা হয়েছে বলে প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে।
আজকের পত্রিকার থানচি প্রতিনিধি জানান, গোলাগুলির পর পুরো থানচিতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। থানার আশপাশের বাড়িঘরের মানুষ বাড়ি ছেড়ে নিরাপদ জঙ্গলে আশ্রয় নেয়। তবে গোলাগুলি থামার পর তারা আবার বাড়িতে চলে আসে। সকাল ৮টা পর্যন্ত থানচি ঘুরে পরিস্থিতি শান্ত দেখেছেন আমাদের প্রতিনিধি।
রুমা উপজেলার সোনালি ব্যাংকের যে শাখায় কেএনএফ হামলা চালায়, সেটির পাশের দোকানি মো. আলমগীর। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, হামলার পর সবার মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। দোকানে মানুষও কম আসছে। প্রয়োজন ছাড়া কেউ বের হচ্ছে না।
রুমা উপজেলা প্রশাসনের কর্মচারী মো. আবুল খায়ের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৪০ বছর চাকরিজীবনে এ রকম পরিস্থিতি দেখিনি। সশস্ত্র হামলার পর সবার মধ্যে ভয় কাজ করছে। আমরা পাহাড়ে শান্তি চাই।’
আরও পড়ুন:
খাগড়াছড়িতে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) সমর্থিত দুই সংগঠন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ ও নারী সংগঠন হিল উইমেন্স ফেডারেশনের ডাকা আধাবেলা সড়ক অবরোধ চলছে। আজ বুধবার সকাল থেকে জেলায় দূরপালার যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। জেলার কোথাও বড় ধরনের কোন অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
৪৩ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে দুই জন নিহত হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের বাগোয়ান কান্দিপাড়া এলাকায় মন্ডল গ্রুপ ও সর্দার গ্রুপের সংঘর্ষ হয়। এতে সর্দার গ্রুপের দুজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও চারজন।
১ ঘণ্টা আগেটইটুম্বুর রাঙামাটির কাপ্তাই লেক। লেকের পানির উচ্চতা নিয়ন্ত্রণে না আসায় গতকাল দিবাগত রাত থেকে সাড়ে ৩ ফুট করে পানি ছেড়ে দেওয়া হয়েছে কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের (কপাবিক) ১৬টি জলকপাট দিয়ে। এতে প্রতি সেকেন্ডে ৬৩ হাজার কিউসেক পানি কাপ্তাই লেক হতে কর্ণফুলী নদীতে নিষ্কাশন হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেবাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন পুর্নবহালের দাবিতে জেলা জুড়ে টানা দুইদিনের হরতাল ও সড়কপথ অবরোধ কর্মসূচি শুরু হয়েছে। আজ বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) হরতালের প্রথমদিন সকাল ৬টা থেকে বিভিন্ন সড়কে আগুন জ্বালিয়ে ও গাছের গুড়ি ফেলে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির নেতা কর্মীরা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ছয়টা পর্যন্ত...
২ ঘণ্টা আগে