নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: চলমান লকডাউনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে যাত্রীবাহী লঞ্চ চালুর দাবি জানিয়েছে লঞ্চ শ্রমিক ও এর সাথে জড়িত ফেডারেশনের নেতাকর্মীরা।
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে তাঁরা কর্মরত শ্রমিকদেরকে অভাব অনটনের হাত থেকে রক্ষা ও দরিদ্র নিম্ন আয়ের মানুষের সাশ্রয়ে চলাচলের কথা বিবেচনা করে লঞ্চ চালুর দাবি জানান। বাংলাদেশ নৌ-যান শ্রমিক ফেডারেশন এ সমাবেশের আয়োজন করে।
সমাবেশে শ্রমিকরা অভিযোগ করে বলেন, লকডাউনে প্রায় সবকিছুই চলছে তাহলে শুধু আমাদের পেটে লাথি কেন। লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকায় এর সাথে জড়িত শ্রমিকরা বেতন বোনাস কিছুই পাচ্ছে না।
শ্রমিকরা বলেন, নৌপথে লঞ্চ না পাওয়ার কারণে বিকল্প উপায়ে যাতায়াত করতে গিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না এবং যাত্রীদের দ্বিগুণের বেশি টাকা খরচ হচ্ছে। লঞ্চের শ্রমিকরা এক প্রকার মানবেতর জীবনযাপন করছেন। ২৩ মে তারিখের মধ্যে লঞ্চ চালু না হলে এসব শ্রমিকদের পরিবারের সদস্যরা না খেয়ে মারা যাবে। বিকল্প কোনো উপায় নির্ধারণ না করে আমাদের ওপর অত্যাচার করা হচ্ছে।
সমাবেশে বাংলাদেশ নৌ-যান শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী আশিকুল আলম বলেন, 'পর্যাপ্ত যানবাহন চললে কোন অবস্থাতেই স্বাস্থ্যবিধি লঙ্ঘন হওয়ার সুযোগ নেই। এক হাজার লোকের জন্য একশ লোকের গাড়ি দিলে সেখানে অবশ্যই ওভার-লোডিং হবে। আমরা যারা কাজ করে খাই, কাজের বিনিময়ে মজুরি পাই তাঁদের পুঁজিই হলো কাজ। কাজ না হলে মজুরি হয় না, বোনাস হয় না। আজকে নৌ-যানের অধিকাংশ শ্রমিকরা বোনাস তো দূরের কথা বেতনও পাননি।'
তিনি আরও বলেন, 'আপনাদের এ তামাশা ২৩ তারিখ পর্যন্ত দেখব। ২৩ তারিখের পর একজন শ্রমিকও আর জাহাজে থাকব না। আপনারা মালিক, অধিদপ্তর, বিআইডব্লিউটিএ, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় জাহাজ পাহারা দেওয়া ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব নিবেন।'
ঢাকা: চলমান লকডাউনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে যাত্রীবাহী লঞ্চ চালুর দাবি জানিয়েছে লঞ্চ শ্রমিক ও এর সাথে জড়িত ফেডারেশনের নেতাকর্মীরা।
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে তাঁরা কর্মরত শ্রমিকদেরকে অভাব অনটনের হাত থেকে রক্ষা ও দরিদ্র নিম্ন আয়ের মানুষের সাশ্রয়ে চলাচলের কথা বিবেচনা করে লঞ্চ চালুর দাবি জানান। বাংলাদেশ নৌ-যান শ্রমিক ফেডারেশন এ সমাবেশের আয়োজন করে।
সমাবেশে শ্রমিকরা অভিযোগ করে বলেন, লকডাউনে প্রায় সবকিছুই চলছে তাহলে শুধু আমাদের পেটে লাথি কেন। লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকায় এর সাথে জড়িত শ্রমিকরা বেতন বোনাস কিছুই পাচ্ছে না।
শ্রমিকরা বলেন, নৌপথে লঞ্চ না পাওয়ার কারণে বিকল্প উপায়ে যাতায়াত করতে গিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না এবং যাত্রীদের দ্বিগুণের বেশি টাকা খরচ হচ্ছে। লঞ্চের শ্রমিকরা এক প্রকার মানবেতর জীবনযাপন করছেন। ২৩ মে তারিখের মধ্যে লঞ্চ চালু না হলে এসব শ্রমিকদের পরিবারের সদস্যরা না খেয়ে মারা যাবে। বিকল্প কোনো উপায় নির্ধারণ না করে আমাদের ওপর অত্যাচার করা হচ্ছে।
সমাবেশে বাংলাদেশ নৌ-যান শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী আশিকুল আলম বলেন, 'পর্যাপ্ত যানবাহন চললে কোন অবস্থাতেই স্বাস্থ্যবিধি লঙ্ঘন হওয়ার সুযোগ নেই। এক হাজার লোকের জন্য একশ লোকের গাড়ি দিলে সেখানে অবশ্যই ওভার-লোডিং হবে। আমরা যারা কাজ করে খাই, কাজের বিনিময়ে মজুরি পাই তাঁদের পুঁজিই হলো কাজ। কাজ না হলে মজুরি হয় না, বোনাস হয় না। আজকে নৌ-যানের অধিকাংশ শ্রমিকরা বোনাস তো দূরের কথা বেতনও পাননি।'
তিনি আরও বলেন, 'আপনাদের এ তামাশা ২৩ তারিখ পর্যন্ত দেখব। ২৩ তারিখের পর একজন শ্রমিকও আর জাহাজে থাকব না। আপনারা মালিক, অধিদপ্তর, বিআইডব্লিউটিএ, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় জাহাজ পাহারা দেওয়া ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব নিবেন।'
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
৩১ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
১ ঘণ্টা আগেচিঠি ছাড়াও বিদেশ অথবা দেশে আপনজনের কাছে টাকা পাঠাতে একমাত্র নির্ভরযোগ্য মাধ্যম এটি। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে ই-মেইল, অনলাইন আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবাদে এই পোস্ট অফিসের গুরুত্ব এখন আর নেই বললেই চলে। তবু এখনো এই পোস্ট অফিসে জীবনবীমা, সঞ্চয়পত্রের টাকা জামানত রাখা কিংবা জরুরি কাগজপত্র পাঠাতে নির্ভরযোগ্য
১ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কেন্দ্র ব্যতীত বাকি সব কমিটি বিলুপ্ত করলেও বিতর্ক পিছু ছাড়ছে না চট্টগ্রামের সমন্বয়দের। তাঁদের অনেকের নামে চাঁদাবাজি, অনৈতিক লেনদেন, মামলা-বাণিজ্য এমনকি নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগে সম্পৃক্ততার অভিযোগ উঠেছে। এমন পরিস্থিতিতে প্রতিষ্ঠার সাত মাস
১ ঘণ্টা আগে