আজাদুল আদনান

ঢাকা: দেশে করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকা উৎপাদনে সক্ষম প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা মাত্র তিনটি। এর মধ্যে একটির উৎপাদনের পাশাপাশি বাজারজাত করার সক্ষমতা থাকলেও বাকি দুটির তাও নেই। তারপরও এসব প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত টিকা দ্বারা চাহিদা পূরণ সম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য মতে, দেশের টিকা নিতে পারবেন এমন সাড়ে ১২ কোটি মানুষের জন্য টিকার প্রয়োজন ২৫ কোটি। সে অনুযায়ী বর্তমানে স্বল্প মেয়াদে তিন কোটি এবং দীর্ঘ মেয়াদে ১৪ কোটি ডোজ টিকা জরুরি। যা পেতে গত বছরের নভেম্বরে ভারতের সেরামের সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে প্রক্রিয়া শুরু করে বাংলাদেশ। কিন্তু ভারত সরকারের নিষেধের কারণে মাঝপথেই চুক্তি অনুযায়ী টিকা সরবরাহ বন্ধ করে দেয় সেরাম।
ফলে টিকার ঘাটতি পূরণে কেনার পাশাপাশি এখন উৎপাদনমুখী হতে চায় সরকার। এরই মধ্যে সেরাম, চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে সেই প্রচেষ্টা এগিয়েছে বহুদূর। কিন্তু প্রযুক্তি ও কাঁচামাল দিলেও চাহিদামত দেশিয় প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে টিকা উৎপাদন কতটা সম্ভব তা নিয়েই দেখা দিয়েছে শঙ্কা।
দেশে যে গুটিকয়েক প্রতিষ্ঠান করোনার টিকা উৎপাদনে সক্ষম তার মধ্যে শীর্ষে আছে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস। উৎপাদনের পাশাপাশি সরবারাহেও এগিয়ে প্রতিষ্ঠানটি। মাসে তিন–চার দিনেই উৎপাদন চাহিদা পূরণ করতে পারবে বলে আশা ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের। এর বাইরে টিকা উৎপাদনে সক্ষম পপুলার ও হেলথ কেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস। এই তিন প্রতিষ্ঠান মিলে মাসে দেড় কোটি ডোজ টিকা উৎপাদন সম্ভব হবে আশা করা হচ্ছে।
এর মধ্যে শুধু ইনসেপ্টা থেকেই প্রতিমাসে ৮০ লাখ ডোজ উৎপাদনের কথা আগেই জানিয়েছিল ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমান। তবে পিছিয়ে আছে অন্য দুটি। হেলথ কেয়ার ৫০ লাখ এবং মাসে ২০ লাখ ডোজ টিকা উৎপাদনে করতে পারবে পপুলার।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশে করোনা পূর্ব পরিস্থিতিতে বছরে টিকার বাজার ছিল ২০০ থেকে ২৫০ কোটি টাকার। দেশে টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতায় ভিন্নতা রয়েছে। একটির প্রক্রিয়া স্থানীয়ভাবে শুরু হলেও অন্য দুটি আমদানি নির্ভর। যারা ফিলিং টেস্টিংয়ের পর টিকা বাজারজাত করতে পারে। সরকার চাইলে এসব প্রতিষ্ঠান প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে সিনোফোর্ম বা স্পুতনিক–ভি ভ্যাকসিন উৎপাদনে যেতে পারবে।
এছাড়া বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস, রেনেটা এবং এক্সি ফার্মাসিউটিক্যালস টিকা উৎপাদনে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো স্থাপনে সক্ষম। যা তৈরিতে তাদের সময় লাগতে পারে এক বছর। তবে এর আগেই বেক্সিমকো সেরামের টিকা উৎপাদনে যেতে চায়।
চাহিদা অনুযায়ী টিকা উৎপাদন কতটা সম্ভব জানতে চাইলে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল মুক্তাদির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকা উৎপাদন নিয়ে সরকার আমাদের অনুমোদন দিয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত পরবর্তী ধাপ আটকে আছে। কবে চূড়ান্ত পর্যায়ে যাওয়া যাবে তাও বলা যাচ্ছে না। আমরা চেষ্টা করছি। টিকা উৎপাদন করতে অন্তত দুই থেকে তিন মাস সময় তো লাগবেই। এরপর টিকা পরীক্ষা করে ছাড় প্রক্রিয়ায় নূন্যতম ১৫–২০ দিন সময় লাগে। সব মিলিয়ে এখনই যদি প্রক্রিয়া শুরুও হয় তারপরও তিন থেকে চার মাস লেগে যাবে।
তবে ঔষধ প্রশাসন বলছে, টিকা উৎপাদন তিনটি প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা থাকলেও প্রাথমিকভাবে ইনসেপ্টাকে বাছাই করা হয়েছে। কিন্তু রাশিয়া থেকে প্রযুক্তি ও কাঁচামাল আসতে এখনো আসেনি। কোন প্রতিষ্ঠান চাহিদার কতটা পূর্ণ করতে পারবে তা এই মুহূর্তে বলা সম্ভব নয়।
জানতে চাইলে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের পরিচালক আইয়ুব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকার বিষয়ে আমাদের যা করা দরকার, তা করেছি। এখন পুরো ব্যাপারটি সরকারের তৎপরতার ওপর নির্ভর করছে। চীন ও রাশিয়ার টিকা অনুমোদন দিয়েছি আমরা। কিন্তু উৎপাদনের জন্য যা করার সরকারেই করতে হবে।’ তিনি বলেন, ইনসেপ্টা কিংবা যে কোম্পানি হোক তাঁদের সক্ষমতা প্রমাণ পাওয়া যাবে উৎপাদনে গেলে। আমাদের চাহিদা অনেক, সে অনুযায়ী তাঁরা কতটা যোগান দিতে সক্ষম হবে তা সময় বলে দিবে।
এদিকে সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার স্বীকৃত মর্ডানার টিকা আমদানি করতে জোর চেষ্টা চালাচ্ছে রেনেটা ফার্মাসিউটিক্যালস। তবে সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে সবুজ সংকেত না পাওয়ায় তাঁদের অনুমোদনের বিষয়টি ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে ঝুলে আছে। এ ব্যাপারে আয়ুব হোসেন বলেন, ‘আমরা চাইলেই সবকিছু করতে পারি না। তাঁরা আবেদন করেছে, আমরা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পর্যালোচনা করছি। বাকিটা সরকারের ওপর নির্ভর করছে। এর বেশি কিছু বলতে রাজি হননি তিনি।’
এদিকে বিকল্প উৎস হিসেবে অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার অব্যবহৃত টিকা পাওয়ার যে তৎপরতা চালিয়েছিল সরকার তাতে তেমন সুবিধা হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, বেলজিয়াম, সুইডেনের মতো দেশগুলোতে এই টিকা অব্যবহৃত অবস্থায় মজুদ রয়েছে। তারপরও তাঁরা টিকা ছাড়তে রাজি নয় বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। ফলে চুক্তিবদ্ধ সেরামের টিকা ছাড়াও কোভ্যাক্স, চীন ও রাশিয়ার টিকা পেতে উপায় খুঁজছে সরকার।
চলতি মাসেই এসব উৎস থেকে ৬৬ লাখ টিকা পাওয়ার কথা রয়েছে বাংলাদেশের। এর মধ্যে আগামী ১০ মের মধ্যে চীনের সিনোফোর্মের উপহারের পাঁচ লাখ টিকা পাওয়ার খবর দিয়েছে সরকার। এছাড়া রাশিয়া আগামী এক বছরে সাড়ে তিন কোটি টিকার দেয়ার আগ্রহ দেখিয়েছে। তবে সবই এখন পর্যন্ত খাতা–কলমে। হাতে না পাওয়া পর্যন্ত অনিশ্চয়তা কাটছে না।

ঢাকা: দেশে করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকা উৎপাদনে সক্ষম প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা মাত্র তিনটি। এর মধ্যে একটির উৎপাদনের পাশাপাশি বাজারজাত করার সক্ষমতা থাকলেও বাকি দুটির তাও নেই। তারপরও এসব প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত টিকা দ্বারা চাহিদা পূরণ সম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য মতে, দেশের টিকা নিতে পারবেন এমন সাড়ে ১২ কোটি মানুষের জন্য টিকার প্রয়োজন ২৫ কোটি। সে অনুযায়ী বর্তমানে স্বল্প মেয়াদে তিন কোটি এবং দীর্ঘ মেয়াদে ১৪ কোটি ডোজ টিকা জরুরি। যা পেতে গত বছরের নভেম্বরে ভারতের সেরামের সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে প্রক্রিয়া শুরু করে বাংলাদেশ। কিন্তু ভারত সরকারের নিষেধের কারণে মাঝপথেই চুক্তি অনুযায়ী টিকা সরবরাহ বন্ধ করে দেয় সেরাম।
ফলে টিকার ঘাটতি পূরণে কেনার পাশাপাশি এখন উৎপাদনমুখী হতে চায় সরকার। এরই মধ্যে সেরাম, চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে সেই প্রচেষ্টা এগিয়েছে বহুদূর। কিন্তু প্রযুক্তি ও কাঁচামাল দিলেও চাহিদামত দেশিয় প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে টিকা উৎপাদন কতটা সম্ভব তা নিয়েই দেখা দিয়েছে শঙ্কা।
দেশে যে গুটিকয়েক প্রতিষ্ঠান করোনার টিকা উৎপাদনে সক্ষম তার মধ্যে শীর্ষে আছে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস। উৎপাদনের পাশাপাশি সরবারাহেও এগিয়ে প্রতিষ্ঠানটি। মাসে তিন–চার দিনেই উৎপাদন চাহিদা পূরণ করতে পারবে বলে আশা ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের। এর বাইরে টিকা উৎপাদনে সক্ষম পপুলার ও হেলথ কেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস। এই তিন প্রতিষ্ঠান মিলে মাসে দেড় কোটি ডোজ টিকা উৎপাদন সম্ভব হবে আশা করা হচ্ছে।
এর মধ্যে শুধু ইনসেপ্টা থেকেই প্রতিমাসে ৮০ লাখ ডোজ উৎপাদনের কথা আগেই জানিয়েছিল ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমান। তবে পিছিয়ে আছে অন্য দুটি। হেলথ কেয়ার ৫০ লাখ এবং মাসে ২০ লাখ ডোজ টিকা উৎপাদনে করতে পারবে পপুলার।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশে করোনা পূর্ব পরিস্থিতিতে বছরে টিকার বাজার ছিল ২০০ থেকে ২৫০ কোটি টাকার। দেশে টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতায় ভিন্নতা রয়েছে। একটির প্রক্রিয়া স্থানীয়ভাবে শুরু হলেও অন্য দুটি আমদানি নির্ভর। যারা ফিলিং টেস্টিংয়ের পর টিকা বাজারজাত করতে পারে। সরকার চাইলে এসব প্রতিষ্ঠান প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে সিনোফোর্ম বা স্পুতনিক–ভি ভ্যাকসিন উৎপাদনে যেতে পারবে।
এছাড়া বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস, রেনেটা এবং এক্সি ফার্মাসিউটিক্যালস টিকা উৎপাদনে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো স্থাপনে সক্ষম। যা তৈরিতে তাদের সময় লাগতে পারে এক বছর। তবে এর আগেই বেক্সিমকো সেরামের টিকা উৎপাদনে যেতে চায়।
চাহিদা অনুযায়ী টিকা উৎপাদন কতটা সম্ভব জানতে চাইলে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল মুক্তাদির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকা উৎপাদন নিয়ে সরকার আমাদের অনুমোদন দিয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত পরবর্তী ধাপ আটকে আছে। কবে চূড়ান্ত পর্যায়ে যাওয়া যাবে তাও বলা যাচ্ছে না। আমরা চেষ্টা করছি। টিকা উৎপাদন করতে অন্তত দুই থেকে তিন মাস সময় তো লাগবেই। এরপর টিকা পরীক্ষা করে ছাড় প্রক্রিয়ায় নূন্যতম ১৫–২০ দিন সময় লাগে। সব মিলিয়ে এখনই যদি প্রক্রিয়া শুরুও হয় তারপরও তিন থেকে চার মাস লেগে যাবে।
তবে ঔষধ প্রশাসন বলছে, টিকা উৎপাদন তিনটি প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা থাকলেও প্রাথমিকভাবে ইনসেপ্টাকে বাছাই করা হয়েছে। কিন্তু রাশিয়া থেকে প্রযুক্তি ও কাঁচামাল আসতে এখনো আসেনি। কোন প্রতিষ্ঠান চাহিদার কতটা পূর্ণ করতে পারবে তা এই মুহূর্তে বলা সম্ভব নয়।
জানতে চাইলে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের পরিচালক আইয়ুব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকার বিষয়ে আমাদের যা করা দরকার, তা করেছি। এখন পুরো ব্যাপারটি সরকারের তৎপরতার ওপর নির্ভর করছে। চীন ও রাশিয়ার টিকা অনুমোদন দিয়েছি আমরা। কিন্তু উৎপাদনের জন্য যা করার সরকারেই করতে হবে।’ তিনি বলেন, ইনসেপ্টা কিংবা যে কোম্পানি হোক তাঁদের সক্ষমতা প্রমাণ পাওয়া যাবে উৎপাদনে গেলে। আমাদের চাহিদা অনেক, সে অনুযায়ী তাঁরা কতটা যোগান দিতে সক্ষম হবে তা সময় বলে দিবে।
এদিকে সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার স্বীকৃত মর্ডানার টিকা আমদানি করতে জোর চেষ্টা চালাচ্ছে রেনেটা ফার্মাসিউটিক্যালস। তবে সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে সবুজ সংকেত না পাওয়ায় তাঁদের অনুমোদনের বিষয়টি ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে ঝুলে আছে। এ ব্যাপারে আয়ুব হোসেন বলেন, ‘আমরা চাইলেই সবকিছু করতে পারি না। তাঁরা আবেদন করেছে, আমরা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পর্যালোচনা করছি। বাকিটা সরকারের ওপর নির্ভর করছে। এর বেশি কিছু বলতে রাজি হননি তিনি।’
এদিকে বিকল্প উৎস হিসেবে অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার অব্যবহৃত টিকা পাওয়ার যে তৎপরতা চালিয়েছিল সরকার তাতে তেমন সুবিধা হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, বেলজিয়াম, সুইডেনের মতো দেশগুলোতে এই টিকা অব্যবহৃত অবস্থায় মজুদ রয়েছে। তারপরও তাঁরা টিকা ছাড়তে রাজি নয় বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। ফলে চুক্তিবদ্ধ সেরামের টিকা ছাড়াও কোভ্যাক্স, চীন ও রাশিয়ার টিকা পেতে উপায় খুঁজছে সরকার।
চলতি মাসেই এসব উৎস থেকে ৬৬ লাখ টিকা পাওয়ার কথা রয়েছে বাংলাদেশের। এর মধ্যে আগামী ১০ মের মধ্যে চীনের সিনোফোর্মের উপহারের পাঁচ লাখ টিকা পাওয়ার খবর দিয়েছে সরকার। এছাড়া রাশিয়া আগামী এক বছরে সাড়ে তিন কোটি টিকার দেয়ার আগ্রহ দেখিয়েছে। তবে সবই এখন পর্যন্ত খাতা–কলমে। হাতে না পাওয়া পর্যন্ত অনিশ্চয়তা কাটছে না।
আজাদুল আদনান

ঢাকা: দেশে করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকা উৎপাদনে সক্ষম প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা মাত্র তিনটি। এর মধ্যে একটির উৎপাদনের পাশাপাশি বাজারজাত করার সক্ষমতা থাকলেও বাকি দুটির তাও নেই। তারপরও এসব প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত টিকা দ্বারা চাহিদা পূরণ সম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য মতে, দেশের টিকা নিতে পারবেন এমন সাড়ে ১২ কোটি মানুষের জন্য টিকার প্রয়োজন ২৫ কোটি। সে অনুযায়ী বর্তমানে স্বল্প মেয়াদে তিন কোটি এবং দীর্ঘ মেয়াদে ১৪ কোটি ডোজ টিকা জরুরি। যা পেতে গত বছরের নভেম্বরে ভারতের সেরামের সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে প্রক্রিয়া শুরু করে বাংলাদেশ। কিন্তু ভারত সরকারের নিষেধের কারণে মাঝপথেই চুক্তি অনুযায়ী টিকা সরবরাহ বন্ধ করে দেয় সেরাম।
ফলে টিকার ঘাটতি পূরণে কেনার পাশাপাশি এখন উৎপাদনমুখী হতে চায় সরকার। এরই মধ্যে সেরাম, চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে সেই প্রচেষ্টা এগিয়েছে বহুদূর। কিন্তু প্রযুক্তি ও কাঁচামাল দিলেও চাহিদামত দেশিয় প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে টিকা উৎপাদন কতটা সম্ভব তা নিয়েই দেখা দিয়েছে শঙ্কা।
দেশে যে গুটিকয়েক প্রতিষ্ঠান করোনার টিকা উৎপাদনে সক্ষম তার মধ্যে শীর্ষে আছে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস। উৎপাদনের পাশাপাশি সরবারাহেও এগিয়ে প্রতিষ্ঠানটি। মাসে তিন–চার দিনেই উৎপাদন চাহিদা পূরণ করতে পারবে বলে আশা ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের। এর বাইরে টিকা উৎপাদনে সক্ষম পপুলার ও হেলথ কেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস। এই তিন প্রতিষ্ঠান মিলে মাসে দেড় কোটি ডোজ টিকা উৎপাদন সম্ভব হবে আশা করা হচ্ছে।
এর মধ্যে শুধু ইনসেপ্টা থেকেই প্রতিমাসে ৮০ লাখ ডোজ উৎপাদনের কথা আগেই জানিয়েছিল ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমান। তবে পিছিয়ে আছে অন্য দুটি। হেলথ কেয়ার ৫০ লাখ এবং মাসে ২০ লাখ ডোজ টিকা উৎপাদনে করতে পারবে পপুলার।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশে করোনা পূর্ব পরিস্থিতিতে বছরে টিকার বাজার ছিল ২০০ থেকে ২৫০ কোটি টাকার। দেশে টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতায় ভিন্নতা রয়েছে। একটির প্রক্রিয়া স্থানীয়ভাবে শুরু হলেও অন্য দুটি আমদানি নির্ভর। যারা ফিলিং টেস্টিংয়ের পর টিকা বাজারজাত করতে পারে। সরকার চাইলে এসব প্রতিষ্ঠান প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে সিনোফোর্ম বা স্পুতনিক–ভি ভ্যাকসিন উৎপাদনে যেতে পারবে।
এছাড়া বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস, রেনেটা এবং এক্সি ফার্মাসিউটিক্যালস টিকা উৎপাদনে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো স্থাপনে সক্ষম। যা তৈরিতে তাদের সময় লাগতে পারে এক বছর। তবে এর আগেই বেক্সিমকো সেরামের টিকা উৎপাদনে যেতে চায়।
চাহিদা অনুযায়ী টিকা উৎপাদন কতটা সম্ভব জানতে চাইলে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল মুক্তাদির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকা উৎপাদন নিয়ে সরকার আমাদের অনুমোদন দিয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত পরবর্তী ধাপ আটকে আছে। কবে চূড়ান্ত পর্যায়ে যাওয়া যাবে তাও বলা যাচ্ছে না। আমরা চেষ্টা করছি। টিকা উৎপাদন করতে অন্তত দুই থেকে তিন মাস সময় তো লাগবেই। এরপর টিকা পরীক্ষা করে ছাড় প্রক্রিয়ায় নূন্যতম ১৫–২০ দিন সময় লাগে। সব মিলিয়ে এখনই যদি প্রক্রিয়া শুরুও হয় তারপরও তিন থেকে চার মাস লেগে যাবে।
তবে ঔষধ প্রশাসন বলছে, টিকা উৎপাদন তিনটি প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা থাকলেও প্রাথমিকভাবে ইনসেপ্টাকে বাছাই করা হয়েছে। কিন্তু রাশিয়া থেকে প্রযুক্তি ও কাঁচামাল আসতে এখনো আসেনি। কোন প্রতিষ্ঠান চাহিদার কতটা পূর্ণ করতে পারবে তা এই মুহূর্তে বলা সম্ভব নয়।
জানতে চাইলে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের পরিচালক আইয়ুব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকার বিষয়ে আমাদের যা করা দরকার, তা করেছি। এখন পুরো ব্যাপারটি সরকারের তৎপরতার ওপর নির্ভর করছে। চীন ও রাশিয়ার টিকা অনুমোদন দিয়েছি আমরা। কিন্তু উৎপাদনের জন্য যা করার সরকারেই করতে হবে।’ তিনি বলেন, ইনসেপ্টা কিংবা যে কোম্পানি হোক তাঁদের সক্ষমতা প্রমাণ পাওয়া যাবে উৎপাদনে গেলে। আমাদের চাহিদা অনেক, সে অনুযায়ী তাঁরা কতটা যোগান দিতে সক্ষম হবে তা সময় বলে দিবে।
এদিকে সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার স্বীকৃত মর্ডানার টিকা আমদানি করতে জোর চেষ্টা চালাচ্ছে রেনেটা ফার্মাসিউটিক্যালস। তবে সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে সবুজ সংকেত না পাওয়ায় তাঁদের অনুমোদনের বিষয়টি ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে ঝুলে আছে। এ ব্যাপারে আয়ুব হোসেন বলেন, ‘আমরা চাইলেই সবকিছু করতে পারি না। তাঁরা আবেদন করেছে, আমরা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পর্যালোচনা করছি। বাকিটা সরকারের ওপর নির্ভর করছে। এর বেশি কিছু বলতে রাজি হননি তিনি।’
এদিকে বিকল্প উৎস হিসেবে অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার অব্যবহৃত টিকা পাওয়ার যে তৎপরতা চালিয়েছিল সরকার তাতে তেমন সুবিধা হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, বেলজিয়াম, সুইডেনের মতো দেশগুলোতে এই টিকা অব্যবহৃত অবস্থায় মজুদ রয়েছে। তারপরও তাঁরা টিকা ছাড়তে রাজি নয় বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। ফলে চুক্তিবদ্ধ সেরামের টিকা ছাড়াও কোভ্যাক্স, চীন ও রাশিয়ার টিকা পেতে উপায় খুঁজছে সরকার।
চলতি মাসেই এসব উৎস থেকে ৬৬ লাখ টিকা পাওয়ার কথা রয়েছে বাংলাদেশের। এর মধ্যে আগামী ১০ মের মধ্যে চীনের সিনোফোর্মের উপহারের পাঁচ লাখ টিকা পাওয়ার খবর দিয়েছে সরকার। এছাড়া রাশিয়া আগামী এক বছরে সাড়ে তিন কোটি টিকার দেয়ার আগ্রহ দেখিয়েছে। তবে সবই এখন পর্যন্ত খাতা–কলমে। হাতে না পাওয়া পর্যন্ত অনিশ্চয়তা কাটছে না।

ঢাকা: দেশে করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকা উৎপাদনে সক্ষম প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা মাত্র তিনটি। এর মধ্যে একটির উৎপাদনের পাশাপাশি বাজারজাত করার সক্ষমতা থাকলেও বাকি দুটির তাও নেই। তারপরও এসব প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত টিকা দ্বারা চাহিদা পূরণ সম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য মতে, দেশের টিকা নিতে পারবেন এমন সাড়ে ১২ কোটি মানুষের জন্য টিকার প্রয়োজন ২৫ কোটি। সে অনুযায়ী বর্তমানে স্বল্প মেয়াদে তিন কোটি এবং দীর্ঘ মেয়াদে ১৪ কোটি ডোজ টিকা জরুরি। যা পেতে গত বছরের নভেম্বরে ভারতের সেরামের সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে প্রক্রিয়া শুরু করে বাংলাদেশ। কিন্তু ভারত সরকারের নিষেধের কারণে মাঝপথেই চুক্তি অনুযায়ী টিকা সরবরাহ বন্ধ করে দেয় সেরাম।
ফলে টিকার ঘাটতি পূরণে কেনার পাশাপাশি এখন উৎপাদনমুখী হতে চায় সরকার। এরই মধ্যে সেরাম, চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে সেই প্রচেষ্টা এগিয়েছে বহুদূর। কিন্তু প্রযুক্তি ও কাঁচামাল দিলেও চাহিদামত দেশিয় প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে টিকা উৎপাদন কতটা সম্ভব তা নিয়েই দেখা দিয়েছে শঙ্কা।
দেশে যে গুটিকয়েক প্রতিষ্ঠান করোনার টিকা উৎপাদনে সক্ষম তার মধ্যে শীর্ষে আছে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস। উৎপাদনের পাশাপাশি সরবারাহেও এগিয়ে প্রতিষ্ঠানটি। মাসে তিন–চার দিনেই উৎপাদন চাহিদা পূরণ করতে পারবে বলে আশা ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের। এর বাইরে টিকা উৎপাদনে সক্ষম পপুলার ও হেলথ কেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস। এই তিন প্রতিষ্ঠান মিলে মাসে দেড় কোটি ডোজ টিকা উৎপাদন সম্ভব হবে আশা করা হচ্ছে।
এর মধ্যে শুধু ইনসেপ্টা থেকেই প্রতিমাসে ৮০ লাখ ডোজ উৎপাদনের কথা আগেই জানিয়েছিল ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমান। তবে পিছিয়ে আছে অন্য দুটি। হেলথ কেয়ার ৫০ লাখ এবং মাসে ২০ লাখ ডোজ টিকা উৎপাদনে করতে পারবে পপুলার।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশে করোনা পূর্ব পরিস্থিতিতে বছরে টিকার বাজার ছিল ২০০ থেকে ২৫০ কোটি টাকার। দেশে টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতায় ভিন্নতা রয়েছে। একটির প্রক্রিয়া স্থানীয়ভাবে শুরু হলেও অন্য দুটি আমদানি নির্ভর। যারা ফিলিং টেস্টিংয়ের পর টিকা বাজারজাত করতে পারে। সরকার চাইলে এসব প্রতিষ্ঠান প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে সিনোফোর্ম বা স্পুতনিক–ভি ভ্যাকসিন উৎপাদনে যেতে পারবে।
এছাড়া বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস, রেনেটা এবং এক্সি ফার্মাসিউটিক্যালস টিকা উৎপাদনে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো স্থাপনে সক্ষম। যা তৈরিতে তাদের সময় লাগতে পারে এক বছর। তবে এর আগেই বেক্সিমকো সেরামের টিকা উৎপাদনে যেতে চায়।
চাহিদা অনুযায়ী টিকা উৎপাদন কতটা সম্ভব জানতে চাইলে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল মুক্তাদির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকা উৎপাদন নিয়ে সরকার আমাদের অনুমোদন দিয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত পরবর্তী ধাপ আটকে আছে। কবে চূড়ান্ত পর্যায়ে যাওয়া যাবে তাও বলা যাচ্ছে না। আমরা চেষ্টা করছি। টিকা উৎপাদন করতে অন্তত দুই থেকে তিন মাস সময় তো লাগবেই। এরপর টিকা পরীক্ষা করে ছাড় প্রক্রিয়ায় নূন্যতম ১৫–২০ দিন সময় লাগে। সব মিলিয়ে এখনই যদি প্রক্রিয়া শুরুও হয় তারপরও তিন থেকে চার মাস লেগে যাবে।
তবে ঔষধ প্রশাসন বলছে, টিকা উৎপাদন তিনটি প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা থাকলেও প্রাথমিকভাবে ইনসেপ্টাকে বাছাই করা হয়েছে। কিন্তু রাশিয়া থেকে প্রযুক্তি ও কাঁচামাল আসতে এখনো আসেনি। কোন প্রতিষ্ঠান চাহিদার কতটা পূর্ণ করতে পারবে তা এই মুহূর্তে বলা সম্ভব নয়।
জানতে চাইলে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের পরিচালক আইয়ুব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকার বিষয়ে আমাদের যা করা দরকার, তা করেছি। এখন পুরো ব্যাপারটি সরকারের তৎপরতার ওপর নির্ভর করছে। চীন ও রাশিয়ার টিকা অনুমোদন দিয়েছি আমরা। কিন্তু উৎপাদনের জন্য যা করার সরকারেই করতে হবে।’ তিনি বলেন, ইনসেপ্টা কিংবা যে কোম্পানি হোক তাঁদের সক্ষমতা প্রমাণ পাওয়া যাবে উৎপাদনে গেলে। আমাদের চাহিদা অনেক, সে অনুযায়ী তাঁরা কতটা যোগান দিতে সক্ষম হবে তা সময় বলে দিবে।
এদিকে সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার স্বীকৃত মর্ডানার টিকা আমদানি করতে জোর চেষ্টা চালাচ্ছে রেনেটা ফার্মাসিউটিক্যালস। তবে সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে সবুজ সংকেত না পাওয়ায় তাঁদের অনুমোদনের বিষয়টি ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে ঝুলে আছে। এ ব্যাপারে আয়ুব হোসেন বলেন, ‘আমরা চাইলেই সবকিছু করতে পারি না। তাঁরা আবেদন করেছে, আমরা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পর্যালোচনা করছি। বাকিটা সরকারের ওপর নির্ভর করছে। এর বেশি কিছু বলতে রাজি হননি তিনি।’
এদিকে বিকল্প উৎস হিসেবে অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার অব্যবহৃত টিকা পাওয়ার যে তৎপরতা চালিয়েছিল সরকার তাতে তেমন সুবিধা হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, বেলজিয়াম, সুইডেনের মতো দেশগুলোতে এই টিকা অব্যবহৃত অবস্থায় মজুদ রয়েছে। তারপরও তাঁরা টিকা ছাড়তে রাজি নয় বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। ফলে চুক্তিবদ্ধ সেরামের টিকা ছাড়াও কোভ্যাক্স, চীন ও রাশিয়ার টিকা পেতে উপায় খুঁজছে সরকার।
চলতি মাসেই এসব উৎস থেকে ৬৬ লাখ টিকা পাওয়ার কথা রয়েছে বাংলাদেশের। এর মধ্যে আগামী ১০ মের মধ্যে চীনের সিনোফোর্মের উপহারের পাঁচ লাখ টিকা পাওয়ার খবর দিয়েছে সরকার। এছাড়া রাশিয়া আগামী এক বছরে সাড়ে তিন কোটি টিকার দেয়ার আগ্রহ দেখিয়েছে। তবে সবই এখন পর্যন্ত খাতা–কলমে। হাতে না পাওয়া পর্যন্ত অনিশ্চয়তা কাটছে না।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সঞ্চয়পত্র সার্ভারে জালিয়াতি করে কোটি টাকার সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে চারজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষে অতিরিক্ত পরিচালক আবুল খায়ের মো. খালিদ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) রাতে রাজধানীর মতিঝিল থানায় এ মামলা করেন।
৪ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চার লেন মহাসড়ক প্রকল্পের কাজ করার সময় পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সাড়ে ৪ ঘণ্টা বন্ধ ছিল গ্যাস সরবরাহ। পাইপলাইন মেরামত শেষে বৃহস্পতিবার রাত ৯টার পর গ্যাস সরবরাহ শুরু হয়। এতে করে স্বস্তি ফিরেছে গ্রাহকদের মধ্যে।
১ ঘণ্টা আগে
সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশকারী ১৯ জন নারী-পুরুষকে ফেরত দিয়েছে বিএসএফ। আজ বৃহস্পতিবার কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের আমানগন্ডা সীমান্তে বিএসএফ-বিজিবির পতাকা বৈঠকে তাদের হস্তান্তর করা হয়। তাদের মধ্যে ১০ জন পুরুষ, আটজন নারী ও একটি শিশু রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলনকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দিয়েছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক যাওয়ার কথা ছিল তাঁর।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ ব্যাংকের সঞ্চয়পত্র সার্ভারে জালিয়াতি করে কোটি টাকার সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে চারজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষে অতিরিক্ত পরিচালক আবুল খায়ের মো. খালিদ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) রাতে রাজধানীর মতিঝিল থানায় এ মামলা করেন।
মামলার আসামিরা হলেন—মোহাম্মদ মারুফ এলাহী রনি, মহিউদ্দিন আহমেদ, মো. আরিফুর রহমান মিম ও আল আমিন। এর মধ্যে আরিফুর রহমানকে মতিঝিল এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মতিঝিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেজবাহ উদ্দিন জানান, গ্রেপ্তার আরিফুর রহমান পেশায় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। বাকি তিনজনের খোঁজে অভিযান চলছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আসামিদের মধ্যে মোহাম্মদ মারুফ এলাহী রনি একটি রাজনৈতিক দলের সাবেক নেতা। আরিফুর রহমান মিম এনআরবিসি ব্যাংকের দিনাজপুর উপশাখার গ্রাহক। বাকি দুজন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলার ফরমে পরিচয় শনাক্তকারী।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, জালিয়াতকারী চক্র জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের এনএসসি সার্ভারে অননুমোদিতভাবে প্রবেশের পর গ্রাহকের তথ্য পরিবর্তন এবং সঞ্চয়পত্রের অর্থ অন্য ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর করে। তারা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ইউজার আইডি ব্যবহার করে একাধিক সঞ্চয়পত্র নগদায়ন দেখিয়ে অর্থ আত্মসাতের চেষ্টা চালায়।
গত ২৩ থেকে ২৭ অক্টোবরের মধ্যে তিনটি সঞ্চয়পত্রের তথ্য পরিবর্তন করে ডাচ-বাংলা ব্যাংক ও এনআরবিসি ব্যাংকের হিসাবে মোট ৭৫ লাখ টাকা স্থানান্তরের চেষ্টা করা হয়। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দ্রুত পদক্ষেপে ৫০ লাখ টাকা উদ্ধার করে সরকারি খাতে ফেরত দেওয়া সম্ভব হয়েছে।
এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, মহা-হিসাব নিরীক্ষণ কার্যালয়ের কর্মকর্তা এস এম রেজভীর নামে কেনা ২৫ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র ভুয়া প্রক্রিয়ায় নগদায়ন করে তা আরিফুর রহমান মিমের হিসাবে জমা হয়। পরে ঢাকার দুটি শাখা থেকে অর্থ উত্তোলন করা হয়। যদিও তার লেনদেন সীমা ছিল ২ লাখ টাকা, কিন্তু জালিয়াতির মাধ্যমে সেটি ১০ লাখ টাকায় বাড়ানো হয়।
একইভাবে রাজনৈতিক দলের সাবেক নেতা মারুফ এলাহী রনির নামে থাকা ডাচ-বাংলা ব্যাংকের হিসাবে দুটি সঞ্চয়পত্রের বিপরীতে ৫০ লাখ টাকা জমা হয়। উভয় সঞ্চয়পত্রই ছিল পাঁচ বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্র। তবে সময়মতো জালিয়াতি ধরা পড়ায় টাকা উত্তোলনের আগেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক তা স্থগিত করে।
ঘটনার পর বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ মন্ত্রণালয়, বিএফআইইউ ও এনআরবিসি ব্যাংক পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। সংশ্লিষ্ট ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ডধারী তিন কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে এবং তাঁদের ব্যবহৃত কম্পিউটার জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিসে সব ধরনের সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও নগদায়ন বন্ধ রয়েছে। এদিকে বিএফআইইউ সন্দেহভাজন সব ব্যাংক হিসাব জব্দ করেছে, যাতে আর কোনো অর্থ লেনদেন করা না যায়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সঞ্চয়পত্র সার্ভারে জালিয়াতি করে কোটি টাকার সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে চারজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষে অতিরিক্ত পরিচালক আবুল খায়ের মো. খালিদ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) রাতে রাজধানীর মতিঝিল থানায় এ মামলা করেন।
মামলার আসামিরা হলেন—মোহাম্মদ মারুফ এলাহী রনি, মহিউদ্দিন আহমেদ, মো. আরিফুর রহমান মিম ও আল আমিন। এর মধ্যে আরিফুর রহমানকে মতিঝিল এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মতিঝিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেজবাহ উদ্দিন জানান, গ্রেপ্তার আরিফুর রহমান পেশায় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। বাকি তিনজনের খোঁজে অভিযান চলছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আসামিদের মধ্যে মোহাম্মদ মারুফ এলাহী রনি একটি রাজনৈতিক দলের সাবেক নেতা। আরিফুর রহমান মিম এনআরবিসি ব্যাংকের দিনাজপুর উপশাখার গ্রাহক। বাকি দুজন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলার ফরমে পরিচয় শনাক্তকারী।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, জালিয়াতকারী চক্র জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের এনএসসি সার্ভারে অননুমোদিতভাবে প্রবেশের পর গ্রাহকের তথ্য পরিবর্তন এবং সঞ্চয়পত্রের অর্থ অন্য ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর করে। তারা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ইউজার আইডি ব্যবহার করে একাধিক সঞ্চয়পত্র নগদায়ন দেখিয়ে অর্থ আত্মসাতের চেষ্টা চালায়।
গত ২৩ থেকে ২৭ অক্টোবরের মধ্যে তিনটি সঞ্চয়পত্রের তথ্য পরিবর্তন করে ডাচ-বাংলা ব্যাংক ও এনআরবিসি ব্যাংকের হিসাবে মোট ৭৫ লাখ টাকা স্থানান্তরের চেষ্টা করা হয়। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দ্রুত পদক্ষেপে ৫০ লাখ টাকা উদ্ধার করে সরকারি খাতে ফেরত দেওয়া সম্ভব হয়েছে।
এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, মহা-হিসাব নিরীক্ষণ কার্যালয়ের কর্মকর্তা এস এম রেজভীর নামে কেনা ২৫ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র ভুয়া প্রক্রিয়ায় নগদায়ন করে তা আরিফুর রহমান মিমের হিসাবে জমা হয়। পরে ঢাকার দুটি শাখা থেকে অর্থ উত্তোলন করা হয়। যদিও তার লেনদেন সীমা ছিল ২ লাখ টাকা, কিন্তু জালিয়াতির মাধ্যমে সেটি ১০ লাখ টাকায় বাড়ানো হয়।
একইভাবে রাজনৈতিক দলের সাবেক নেতা মারুফ এলাহী রনির নামে থাকা ডাচ-বাংলা ব্যাংকের হিসাবে দুটি সঞ্চয়পত্রের বিপরীতে ৫০ লাখ টাকা জমা হয়। উভয় সঞ্চয়পত্রই ছিল পাঁচ বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্র। তবে সময়মতো জালিয়াতি ধরা পড়ায় টাকা উত্তোলনের আগেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক তা স্থগিত করে।
ঘটনার পর বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ মন্ত্রণালয়, বিএফআইইউ ও এনআরবিসি ব্যাংক পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। সংশ্লিষ্ট ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ডধারী তিন কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে এবং তাঁদের ব্যবহৃত কম্পিউটার জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিসে সব ধরনের সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও নগদায়ন বন্ধ রয়েছে। এদিকে বিএফআইইউ সন্দেহভাজন সব ব্যাংক হিসাব জব্দ করেছে, যাতে আর কোনো অর্থ লেনদেন করা না যায়।

দেশে করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকা উৎপাদনে সক্ষম প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা মাত্র তিনটি। এর মধ্যে একটির উৎপাদনের পাশাপাশি বাজারজাত করার সক্ষমতা থাকলেও বাকি দুটির তাও নেই। তারপরও এসব প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত টিকা দ্বারা চাহিদা পূরণ সম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে
০৪ মে ২০২১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চার লেন মহাসড়ক প্রকল্পের কাজ করার সময় পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সাড়ে ৪ ঘণ্টা বন্ধ ছিল গ্যাস সরবরাহ। পাইপলাইন মেরামত শেষে বৃহস্পতিবার রাত ৯টার পর গ্যাস সরবরাহ শুরু হয়। এতে করে স্বস্তি ফিরেছে গ্রাহকদের মধ্যে।
১ ঘণ্টা আগে
সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশকারী ১৯ জন নারী-পুরুষকে ফেরত দিয়েছে বিএসএফ। আজ বৃহস্পতিবার কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের আমানগন্ডা সীমান্তে বিএসএফ-বিজিবির পতাকা বৈঠকে তাদের হস্তান্তর করা হয়। তাদের মধ্যে ১০ জন পুরুষ, আটজন নারী ও একটি শিশু রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলনকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দিয়েছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক যাওয়ার কথা ছিল তাঁর।
১ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চার লেন মহাসড়ক প্রকল্পের কাজ করার সময় পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সাড়ে ৪ ঘণ্টা বন্ধ ছিল গ্যাস সরবরাহ। পাইপলাইন মেরামত শেষে বৃহস্পতিবার রাত ৯টার পর গ্যাস সরবরাহ শুরু হয়। এতে করে স্বস্তি ফিরেছে গ্রাহকদের মধ্যে।
এর আগে বিকেলে সদর উপজেলার উলচাপাড়া এলাকায় চার লেন মহাসড়ক প্রকল্পের কাজ করার সময় গ্যাস সরবরাহের পাইপ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর ফলে বিকেল সাড়ে ৪টা থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেয় বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড কর্তৃপক্ষ। এতে ভোগান্তিতে পড়েন কয়েক হাজার গ্রাহক।
বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের উপমহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী শফিকুল হক জানান, মহাসড়কের নিচে থাকা গ্যাস সরবরাহের ৬ ইঞ্চি পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে করে গ্যাস লিকেজ হতে থাকলে দুর্ঘটনা এড়াতে সাময়িক সময়ের জন্য গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়। পরে বাখরাবাদের কারিগরি দল ক্ষতিগ্রস্ত পাইপলাইন মেরামত শেষে রাত ৯টার পর গ্যাস সরবরাহ শুরু হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চার লেন মহাসড়ক প্রকল্পের কাজ করার সময় পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সাড়ে ৪ ঘণ্টা বন্ধ ছিল গ্যাস সরবরাহ। পাইপলাইন মেরামত শেষে বৃহস্পতিবার রাত ৯টার পর গ্যাস সরবরাহ শুরু হয়। এতে করে স্বস্তি ফিরেছে গ্রাহকদের মধ্যে।
এর আগে বিকেলে সদর উপজেলার উলচাপাড়া এলাকায় চার লেন মহাসড়ক প্রকল্পের কাজ করার সময় গ্যাস সরবরাহের পাইপ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর ফলে বিকেল সাড়ে ৪টা থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেয় বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড কর্তৃপক্ষ। এতে ভোগান্তিতে পড়েন কয়েক হাজার গ্রাহক।
বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের উপমহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী শফিকুল হক জানান, মহাসড়কের নিচে থাকা গ্যাস সরবরাহের ৬ ইঞ্চি পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে করে গ্যাস লিকেজ হতে থাকলে দুর্ঘটনা এড়াতে সাময়িক সময়ের জন্য গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়। পরে বাখরাবাদের কারিগরি দল ক্ষতিগ্রস্ত পাইপলাইন মেরামত শেষে রাত ৯টার পর গ্যাস সরবরাহ শুরু হয়।

দেশে করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকা উৎপাদনে সক্ষম প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা মাত্র তিনটি। এর মধ্যে একটির উৎপাদনের পাশাপাশি বাজারজাত করার সক্ষমতা থাকলেও বাকি দুটির তাও নেই। তারপরও এসব প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত টিকা দ্বারা চাহিদা পূরণ সম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে
০৪ মে ২০২১
বাংলাদেশ ব্যাংকের সঞ্চয়পত্র সার্ভারে জালিয়াতি করে কোটি টাকার সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে চারজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষে অতিরিক্ত পরিচালক আবুল খায়ের মো. খালিদ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) রাতে রাজধানীর মতিঝিল থানায় এ মামলা করেন।
৪ মিনিট আগে
সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশকারী ১৯ জন নারী-পুরুষকে ফেরত দিয়েছে বিএসএফ। আজ বৃহস্পতিবার কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের আমানগন্ডা সীমান্তে বিএসএফ-বিজিবির পতাকা বৈঠকে তাদের হস্তান্তর করা হয়। তাদের মধ্যে ১০ জন পুরুষ, আটজন নারী ও একটি শিশু রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলনকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দিয়েছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক যাওয়ার কথা ছিল তাঁর।
১ ঘণ্টা আগেচৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি

সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশকারী ১৯ জন নারী-পুরুষকে ফেরত দিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী-বিএসএফ। আজ বৃহস্পতিবার কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের আমানগন্ডা সীমান্তে বিএসএফ-বিজিবির পতাকা বৈঠকে তাদের হস্তান্তর করা হয়। তাদের মধ্যে ১০ জন পুরুষ, আটজন নারী ও একটি শিশু রয়েছে।
হস্তান্তর অনুষ্ঠানে কুমিল্লা ব্যাটালিয়নের (১০ বিজিবি) পক্ষে উপস্থিত ছিলেন চৌদ্দগ্রামের আমানগন্ডা বিওপির ক্যাম্প কমান্ডার নায়েক সুবেদার মো. মোস্তফা ও বিএসএফের পক্ষে ত্রিপুরা রাজ্যের দক্ষিণ ভবানীপুর নিউনিদিয়া বিএসএফ ক্যাম্পের ক্যাম্প কমান্ডার দীপংকর সাহার নেতৃত্বে একটি দল।
ফেরত পাঠানো ব্যক্তিরা হলো মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামের মৃত এসকেন তালুকদারের ছেলে ইমরান হোসেন, চাঁদপুর সদরের লোধের গাঁও গ্রামের মৃত দেলোয়ার হোসেন গাজীর মেয়ে নাসরিন বেগম, বাগেরহাটের মোড়লগঞ্জের পূর্বচিপা বারইখালী গ্রামের আলম শিকদারের ছেলে রেজাউল শিকদার ও তাঁর স্ত্রী তানজিলা বেগম, একই জেলার চরহোগলা বুনিয়া গ্রামের মো. রুস্তম আলী শেখের ছেলে শাহিন শামীম, সদর উপজেলার আতাইকাঠি গ্রামের মৃত দলিলুদ্দিন শেখের ছেলে আব্দুর রহিম শেখ, আবুল শেখের স্ত্রী রিমা বেগম, পিরোজপুর সদর উপজেলার মধ্য দুর্গাপুর গ্রামের ইমরান হোসেনের স্ত্রী সুখী বেগম ও তাঁর ছেলে আবু বক্কর (৫) এবং একই এলাকার আউয়াল হালদারের স্ত্রী নাসরিন।
আরও হলো বরিশাল সদর উপজেলার টুঙ্গিবাড়িয়া গ্রামের মৃত সোলেমান মাঝির ছেলে রিয়াজ মাঝি, মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার কাজীর চর আমিরগঞ্জ গ্রামের সুলতান ব্যাপারীর ছেলে হাসান ব্যাপারী, ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া উপজেলার তারাবুনিয়া গ্রামের মৃত গাহুর মৃধার ছেলে আলমগীর মৃধা ও তাঁর ছেলে খাইরুল মৃধা, একই এলাকার মৃত গাহুর মৃধার ছেলে জাকির মৃধা, রাজাপুর উপজেলার সাতুরিয়া গ্রামের ইমাম হোসেনের মেয়ে লাবনী আক্তার, সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার চান্দ গ্রামের মৃত শওকত আলীর মেয়ে মোমেনা বেগম, খুলনার দিঘলিয়া উপজেলার কদমতলার (গুসার গ্রাম) মৃত আতিয়ার রহমান শেখের মেয়ে অন্তরা শেখ (২৮) ও একই এলাকার মৃত আতিয়ার শেখের মেয়ে নাজমা খাতুন।
সূত্র জানায়, তারা বিভিন্ন সময়ে অবৈধ পথে ভারতে গিয়ে দেশটির পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়। এরপর তারা ভারতের বিভিন্ন কারাগারে সাজাও খেটেছে।
এ বিষয়ে কুমিল্লা ব্যাটালিয়নের (১০ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মীর আলী এজাজ জানান, বিএসএফের পক্ষ থেকে বিজিবিকে বিষয়টি জানানো হলে তারা বাংলাদেশি কি না, তা যাচাই-বাছাই করা হয়। আজ সীমান্ত পিলার ২১০৪/৭-এস-এর আওতাধীন এলাকায় বিজিবি-বিএসএফ যৌথ সমন্বয় বৈঠকের মাধ্যমে তাদের হস্তান্তর করা হয়।
চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হিলাল উদ্দিন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাত ৮টায় বিজেপির পক্ষ থেকে ১৮ নারী-পুরুষ, একটি শিশুসহ ১৯ জনকে থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। পরে বিজিবি বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা করে।

সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশকারী ১৯ জন নারী-পুরুষকে ফেরত দিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী-বিএসএফ। আজ বৃহস্পতিবার কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের আমানগন্ডা সীমান্তে বিএসএফ-বিজিবির পতাকা বৈঠকে তাদের হস্তান্তর করা হয়। তাদের মধ্যে ১০ জন পুরুষ, আটজন নারী ও একটি শিশু রয়েছে।
হস্তান্তর অনুষ্ঠানে কুমিল্লা ব্যাটালিয়নের (১০ বিজিবি) পক্ষে উপস্থিত ছিলেন চৌদ্দগ্রামের আমানগন্ডা বিওপির ক্যাম্প কমান্ডার নায়েক সুবেদার মো. মোস্তফা ও বিএসএফের পক্ষে ত্রিপুরা রাজ্যের দক্ষিণ ভবানীপুর নিউনিদিয়া বিএসএফ ক্যাম্পের ক্যাম্প কমান্ডার দীপংকর সাহার নেতৃত্বে একটি দল।
ফেরত পাঠানো ব্যক্তিরা হলো মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামের মৃত এসকেন তালুকদারের ছেলে ইমরান হোসেন, চাঁদপুর সদরের লোধের গাঁও গ্রামের মৃত দেলোয়ার হোসেন গাজীর মেয়ে নাসরিন বেগম, বাগেরহাটের মোড়লগঞ্জের পূর্বচিপা বারইখালী গ্রামের আলম শিকদারের ছেলে রেজাউল শিকদার ও তাঁর স্ত্রী তানজিলা বেগম, একই জেলার চরহোগলা বুনিয়া গ্রামের মো. রুস্তম আলী শেখের ছেলে শাহিন শামীম, সদর উপজেলার আতাইকাঠি গ্রামের মৃত দলিলুদ্দিন শেখের ছেলে আব্দুর রহিম শেখ, আবুল শেখের স্ত্রী রিমা বেগম, পিরোজপুর সদর উপজেলার মধ্য দুর্গাপুর গ্রামের ইমরান হোসেনের স্ত্রী সুখী বেগম ও তাঁর ছেলে আবু বক্কর (৫) এবং একই এলাকার আউয়াল হালদারের স্ত্রী নাসরিন।
আরও হলো বরিশাল সদর উপজেলার টুঙ্গিবাড়িয়া গ্রামের মৃত সোলেমান মাঝির ছেলে রিয়াজ মাঝি, মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার কাজীর চর আমিরগঞ্জ গ্রামের সুলতান ব্যাপারীর ছেলে হাসান ব্যাপারী, ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া উপজেলার তারাবুনিয়া গ্রামের মৃত গাহুর মৃধার ছেলে আলমগীর মৃধা ও তাঁর ছেলে খাইরুল মৃধা, একই এলাকার মৃত গাহুর মৃধার ছেলে জাকির মৃধা, রাজাপুর উপজেলার সাতুরিয়া গ্রামের ইমাম হোসেনের মেয়ে লাবনী আক্তার, সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার চান্দ গ্রামের মৃত শওকত আলীর মেয়ে মোমেনা বেগম, খুলনার দিঘলিয়া উপজেলার কদমতলার (গুসার গ্রাম) মৃত আতিয়ার রহমান শেখের মেয়ে অন্তরা শেখ (২৮) ও একই এলাকার মৃত আতিয়ার শেখের মেয়ে নাজমা খাতুন।
সূত্র জানায়, তারা বিভিন্ন সময়ে অবৈধ পথে ভারতে গিয়ে দেশটির পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়। এরপর তারা ভারতের বিভিন্ন কারাগারে সাজাও খেটেছে।
এ বিষয়ে কুমিল্লা ব্যাটালিয়নের (১০ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মীর আলী এজাজ জানান, বিএসএফের পক্ষ থেকে বিজিবিকে বিষয়টি জানানো হলে তারা বাংলাদেশি কি না, তা যাচাই-বাছাই করা হয়। আজ সীমান্ত পিলার ২১০৪/৭-এস-এর আওতাধীন এলাকায় বিজিবি-বিএসএফ যৌথ সমন্বয় বৈঠকের মাধ্যমে তাদের হস্তান্তর করা হয়।
চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হিলাল উদ্দিন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাত ৮টায় বিজেপির পক্ষ থেকে ১৮ নারী-পুরুষ, একটি শিশুসহ ১৯ জনকে থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। পরে বিজিবি বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা করে।

দেশে করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকা উৎপাদনে সক্ষম প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা মাত্র তিনটি। এর মধ্যে একটির উৎপাদনের পাশাপাশি বাজারজাত করার সক্ষমতা থাকলেও বাকি দুটির তাও নেই। তারপরও এসব প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত টিকা দ্বারা চাহিদা পূরণ সম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে
০৪ মে ২০২১
বাংলাদেশ ব্যাংকের সঞ্চয়পত্র সার্ভারে জালিয়াতি করে কোটি টাকার সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে চারজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষে অতিরিক্ত পরিচালক আবুল খায়ের মো. খালিদ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) রাতে রাজধানীর মতিঝিল থানায় এ মামলা করেন।
৪ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চার লেন মহাসড়ক প্রকল্পের কাজ করার সময় পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সাড়ে ৪ ঘণ্টা বন্ধ ছিল গ্যাস সরবরাহ। পাইপলাইন মেরামত শেষে বৃহস্পতিবার রাত ৯টার পর গ্যাস সরবরাহ শুরু হয়। এতে করে স্বস্তি ফিরেছে গ্রাহকদের মধ্যে।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলনকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দিয়েছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক যাওয়ার কথা ছিল তাঁর।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলনকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দিয়েছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক যাওয়ার কথা ছিল তাঁর।
এহছানুল হক মিলন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়ে শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন। বিমানবন্দরে পৌঁছালে ইমিগ্রেশন কর্মকর্তারা তাঁর বিদেশযাত্রা স্থগিত করেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইমিগ্রেশন পুলিশের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁর বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাঁকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
তবে কেন বিদেশ যেতে দেওয়া হয়নি, তা নিজেও জানেন না বলে জানিয়েছেন সাবেক এই প্রতিমন্ত্রী। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আমার বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা থাকলে তার কাগজপত্র দেখাতে বলেছিলাম। কিন্তু তাঁরা কিছুই দেখাননি। কেন এমন করা হলো, আমি বুঝতে পারিনি।’ তিনি আরও জানান, এ বিষয়ে শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করবেন।
১৯৯৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চাঁদপুর-১ (কচুয়া) আসন থেকে বিএনপির মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন মিলন। পরে ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মহীউদ্দীন খান আলমগীরকে পরাজিত করে তিনি পুনরায় এমপি নির্বাচিত হন এবং পরবর্তীকালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান।

সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলনকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দিয়েছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক যাওয়ার কথা ছিল তাঁর।
এহছানুল হক মিলন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়ে শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন। বিমানবন্দরে পৌঁছালে ইমিগ্রেশন কর্মকর্তারা তাঁর বিদেশযাত্রা স্থগিত করেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইমিগ্রেশন পুলিশের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁর বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাঁকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
তবে কেন বিদেশ যেতে দেওয়া হয়নি, তা নিজেও জানেন না বলে জানিয়েছেন সাবেক এই প্রতিমন্ত্রী। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আমার বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা থাকলে তার কাগজপত্র দেখাতে বলেছিলাম। কিন্তু তাঁরা কিছুই দেখাননি। কেন এমন করা হলো, আমি বুঝতে পারিনি।’ তিনি আরও জানান, এ বিষয়ে শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করবেন।
১৯৯৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চাঁদপুর-১ (কচুয়া) আসন থেকে বিএনপির মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন মিলন। পরে ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মহীউদ্দীন খান আলমগীরকে পরাজিত করে তিনি পুনরায় এমপি নির্বাচিত হন এবং পরবর্তীকালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান।

দেশে করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকা উৎপাদনে সক্ষম প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা মাত্র তিনটি। এর মধ্যে একটির উৎপাদনের পাশাপাশি বাজারজাত করার সক্ষমতা থাকলেও বাকি দুটির তাও নেই। তারপরও এসব প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত টিকা দ্বারা চাহিদা পূরণ সম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে
০৪ মে ২০২১
বাংলাদেশ ব্যাংকের সঞ্চয়পত্র সার্ভারে জালিয়াতি করে কোটি টাকার সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে চারজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষে অতিরিক্ত পরিচালক আবুল খায়ের মো. খালিদ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) রাতে রাজধানীর মতিঝিল থানায় এ মামলা করেন।
৪ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চার লেন মহাসড়ক প্রকল্পের কাজ করার সময় পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সাড়ে ৪ ঘণ্টা বন্ধ ছিল গ্যাস সরবরাহ। পাইপলাইন মেরামত শেষে বৃহস্পতিবার রাত ৯টার পর গ্যাস সরবরাহ শুরু হয়। এতে করে স্বস্তি ফিরেছে গ্রাহকদের মধ্যে।
১ ঘণ্টা আগে
সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশকারী ১৯ জন নারী-পুরুষকে ফেরত দিয়েছে বিএসএফ। আজ বৃহস্পতিবার কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের আমানগন্ডা সীমান্তে বিএসএফ-বিজিবির পতাকা বৈঠকে তাদের হস্তান্তর করা হয়। তাদের মধ্যে ১০ জন পুরুষ, আটজন নারী ও একটি শিশু রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে