ভারতে বিদ্যুতের চাহিদা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে চলেছে। করোনার তুঙ্গস্পর্শী সংক্রমণের সময় লকডাউনের মধ্যে যখন বাসা থেকে কাজ করতে হয়েছে তখন মানুষ ঘরে এসি ব্যবহার করেছে। এখন করোনা-উত্তর সময়ে মিল-কারখানাগুলো আবার চালু হয়েছে। পাশাপাশি জেঁকে বসেছে স্মরণকালের ভয়াবহতম তাপপ্রবাহ। এমন পরিস্থিতিতে বিদ্যুতের চাহিদা আরও বেড়ে যাওয়াই স্বাভাবিক।
ভারত সরকারের তথ্যমতে, সাধারণত সন্ধ্যায় বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে যায়, কারণ সবাই তখন ঘরে ফেরে। কিন্তু ইদানীং তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে বিদ্যুতের চাহিদা দিনের মাঝামাঝি সময়েই বেড়ে যাচ্ছে। সরকার বলছে, দিনের বেলা আবাসিক এলাকায় বিদ্যুতের চাহিদা রেকর্ড বেড়েছে। এ ছাড়া শিল্প কারখানায় বিদ্যুতের চাহিদা তো আছেই।
ভারতের বিদ্যুতের বাজার বিশ্বে তৃতীয় বৃহত্তম। সৌর বিদ্যুৎ সর্বোচ্চ ব্যবহার করেও ভারত বিদ্যুতের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে খাবি খাচ্ছে। দক্ষিণ এশিয়ায় তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে বিদ্যুতের চাহিদা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে।
ভারতের বিদ্যুৎ সংকট এই অঞ্চলের অন্যান্য দেশ, বিশেষ করে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানকে চোখে আঙুল দিয়ে চ্যালেঞ্জগুলো দেখিয়ে দিচ্ছে। পাকিস্তানের অনেক গ্রামে প্রতিদিন অন্তত ছয় ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে না।
পাওয়ার এক্সচেঞ্জ ইন্ডিয়া লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রভাজিৎ কুমার সরকার বলেছেন, ‘বাড়ি থেকে কাজ করার সংস্কৃতি আমাদের সামাজিক বন্ধন দৃঢ় করেছে বটে, তবে এতে করে বাড়িতে এবং অফিসে—দুই জায়গাতেই বিদ্যুতের চাহিদা বেড়েছে। এখন অভ্যন্তরীণ এবং বাণিজ্যিক চাহিদার সমন্বয় করাটাই কঠিন হয়ে পড়েছে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ফেডারেল গ্রিড অপারেটর পোসোকোর একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেছেন, ‘হাইব্রিড কর্ম মডেলের কারণেই বিকেলের দিকে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়েছে।’
করোনা মহামারির সময়ে চালু হওয়া হাইব্রিড কর্ম মডেল (কিছুদিন অফিসে এবং কিছুদিন বাড়িতে বসে কাজ করা) ভারতীয় কর্মীদের মধ্যে যেমন জনপ্রিয় হয়েছে তেমনি কোম্পানিগুলোও পছন্দ করেছে।
শিল্প বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারত সরকার বিদ্যুতের সংকট নিরসনের জন্য দিনের সময় ব্যবহারকে নিরুৎসাহিত করতে গ্রাহক নির্দিষ্ট মাশুল নির্ধারণের মতো পদক্ষেপ নিতে পারে।
ভারতের কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের সাবেক চেয়ারম্যান আর কে ভার্মা বলেছেন, সরকার মাশুল কমিয়ে নন-পিক আওয়ারে বিদ্যুৎ ব্যবহারের জন্য জনগণকে উৎসাহিত করতে পারে। অথবা পিক আওয়ারের জন্য ‘হাইকিং ট্যারিফ’ আরেকটি বিকল্প হতে পারে।
পোসোকোর উপাত্ত মতে, ২০২২ সালের প্রথম চার মাসে ভারতের মোট বিদ্যুতের উৎপাদন আগের বছরের তুলনায় গড়ে ৬ দশমিক ১ শতাংশ বেড়েছে এবং ২০২০ সালে করোনা হানা দেওয়ার পর থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়াতে হয়েছে ২৪ দশমিক ৩ শতাংশ।
এ বছরের এপ্রিল মাসে তাপপ্রবাহ শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভারতে গড় বিদ্যুৎ উৎপাদন ২০২১ সালের চেয়ে ১৯ দশমিক ৯ শতাংশ বাড়াতে হয়েছে এবং ২০২০ সালের চেয়ে ৫৬ দশমিক ৮ শতাংশ বাড়াতে হয়েছে। বিকেলের দিকে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়েছে আগের বছরের চেয়ে ১৫ দশমিক ৫ শতাংশ।
ভারতে কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি লোডশেডিং হয়েছে গত ২৯ এপ্রিলে। ওই দিন বিকেলে বিদ্যুৎ সরবরাহ (চাহিদা) বেড়ে ২০৭ দশমিক ১ গিগাওয়াটে পৌঁছেছিল, যা ২০২১ সালের জুলাইয়ের পর থেকে সর্বোচ্চ।
রাতের বেলায়ও বিদ্যুতের চাহিদা কমেনি, বরং আগের বছরের তুলনায় ৮ দশমিক ৫ শতাংশ বেশি বেড়েছে। ভারী এসির ব্যবহার বাড়ার কারণেই বিদ্যুতের চাহিদা বেড়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
সরকারি কর্মকর্তারা বলছেন, ৩৮ বছরের মধ্যে এ বছরেই বিদ্যুতের চাহিদা সবচেয়ে দ্রুত গতিতে বাড়ছে।
ক্রমবর্ধমান বিদ্যুতের চাহিদার কারণে বিদ্যুৎকেন্দ্রের কয়লার মজুতের ওপর প্রভাব পড়ছে। গত ছয় বছরের মধ্যে ভারতে সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ সংকটের জন্য আংশিকভাবে কয়লার ঘাটতিই দায়ী। ভারত ২০১৫ সাল থেকে ৭৫ ভাগেরও বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করে কয়লা থেকে।
একদিকে কয়লার মজুতে টান, অন্যদিকে তাপপ্রবাহ বাড়ছে। একই সঙ্গে বাড়ছে বিদ্যুতের চাহিদা, যা ভারত সরকারের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বিদ্যুৎ সংকট মোকাবিলায় ভারত সরকার এরই মধ্যে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। যেমন কয়লা সাশ্রয়ের জন্য যাত্রীবাহী ট্রেন পরিষেবা সীমিত করেছে।
পাওয়ার অ্যানালিটিক্স ফার্ম ইএমএ সলিউশনের পরিচালক ভিক্টর ভানিয়া বলছেন, ‘আমাদের এখন জেনারেশন ক্যাপাসিটির দিকে মনোযোগ দিতে হবে, যা রাতের বেলা বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারবে। যেমন পারমাণবিক বিদ্যুৎ, জলবিদ্যুৎ কিংবা কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ। এ ধরনের ব্যবস্থা পুরোপুরি চালু হতে আরও তিন থেকে পাঁচ বছর সময় লাগতে পারে।’
রয়টার্স থেকে মারুফ ইসলাম
ভারতে বিদ্যুতের চাহিদা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে চলেছে। করোনার তুঙ্গস্পর্শী সংক্রমণের সময় লকডাউনের মধ্যে যখন বাসা থেকে কাজ করতে হয়েছে তখন মানুষ ঘরে এসি ব্যবহার করেছে। এখন করোনা-উত্তর সময়ে মিল-কারখানাগুলো আবার চালু হয়েছে। পাশাপাশি জেঁকে বসেছে স্মরণকালের ভয়াবহতম তাপপ্রবাহ। এমন পরিস্থিতিতে বিদ্যুতের চাহিদা আরও বেড়ে যাওয়াই স্বাভাবিক।
ভারত সরকারের তথ্যমতে, সাধারণত সন্ধ্যায় বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে যায়, কারণ সবাই তখন ঘরে ফেরে। কিন্তু ইদানীং তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে বিদ্যুতের চাহিদা দিনের মাঝামাঝি সময়েই বেড়ে যাচ্ছে। সরকার বলছে, দিনের বেলা আবাসিক এলাকায় বিদ্যুতের চাহিদা রেকর্ড বেড়েছে। এ ছাড়া শিল্প কারখানায় বিদ্যুতের চাহিদা তো আছেই।
ভারতের বিদ্যুতের বাজার বিশ্বে তৃতীয় বৃহত্তম। সৌর বিদ্যুৎ সর্বোচ্চ ব্যবহার করেও ভারত বিদ্যুতের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে খাবি খাচ্ছে। দক্ষিণ এশিয়ায় তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে বিদ্যুতের চাহিদা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে।
ভারতের বিদ্যুৎ সংকট এই অঞ্চলের অন্যান্য দেশ, বিশেষ করে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানকে চোখে আঙুল দিয়ে চ্যালেঞ্জগুলো দেখিয়ে দিচ্ছে। পাকিস্তানের অনেক গ্রামে প্রতিদিন অন্তত ছয় ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে না।
পাওয়ার এক্সচেঞ্জ ইন্ডিয়া লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রভাজিৎ কুমার সরকার বলেছেন, ‘বাড়ি থেকে কাজ করার সংস্কৃতি আমাদের সামাজিক বন্ধন দৃঢ় করেছে বটে, তবে এতে করে বাড়িতে এবং অফিসে—দুই জায়গাতেই বিদ্যুতের চাহিদা বেড়েছে। এখন অভ্যন্তরীণ এবং বাণিজ্যিক চাহিদার সমন্বয় করাটাই কঠিন হয়ে পড়েছে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ফেডারেল গ্রিড অপারেটর পোসোকোর একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেছেন, ‘হাইব্রিড কর্ম মডেলের কারণেই বিকেলের দিকে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়েছে।’
করোনা মহামারির সময়ে চালু হওয়া হাইব্রিড কর্ম মডেল (কিছুদিন অফিসে এবং কিছুদিন বাড়িতে বসে কাজ করা) ভারতীয় কর্মীদের মধ্যে যেমন জনপ্রিয় হয়েছে তেমনি কোম্পানিগুলোও পছন্দ করেছে।
শিল্প বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারত সরকার বিদ্যুতের সংকট নিরসনের জন্য দিনের সময় ব্যবহারকে নিরুৎসাহিত করতে গ্রাহক নির্দিষ্ট মাশুল নির্ধারণের মতো পদক্ষেপ নিতে পারে।
ভারতের কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের সাবেক চেয়ারম্যান আর কে ভার্মা বলেছেন, সরকার মাশুল কমিয়ে নন-পিক আওয়ারে বিদ্যুৎ ব্যবহারের জন্য জনগণকে উৎসাহিত করতে পারে। অথবা পিক আওয়ারের জন্য ‘হাইকিং ট্যারিফ’ আরেকটি বিকল্প হতে পারে।
পোসোকোর উপাত্ত মতে, ২০২২ সালের প্রথম চার মাসে ভারতের মোট বিদ্যুতের উৎপাদন আগের বছরের তুলনায় গড়ে ৬ দশমিক ১ শতাংশ বেড়েছে এবং ২০২০ সালে করোনা হানা দেওয়ার পর থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়াতে হয়েছে ২৪ দশমিক ৩ শতাংশ।
এ বছরের এপ্রিল মাসে তাপপ্রবাহ শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভারতে গড় বিদ্যুৎ উৎপাদন ২০২১ সালের চেয়ে ১৯ দশমিক ৯ শতাংশ বাড়াতে হয়েছে এবং ২০২০ সালের চেয়ে ৫৬ দশমিক ৮ শতাংশ বাড়াতে হয়েছে। বিকেলের দিকে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়েছে আগের বছরের চেয়ে ১৫ দশমিক ৫ শতাংশ।
ভারতে কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি লোডশেডিং হয়েছে গত ২৯ এপ্রিলে। ওই দিন বিকেলে বিদ্যুৎ সরবরাহ (চাহিদা) বেড়ে ২০৭ দশমিক ১ গিগাওয়াটে পৌঁছেছিল, যা ২০২১ সালের জুলাইয়ের পর থেকে সর্বোচ্চ।
রাতের বেলায়ও বিদ্যুতের চাহিদা কমেনি, বরং আগের বছরের তুলনায় ৮ দশমিক ৫ শতাংশ বেশি বেড়েছে। ভারী এসির ব্যবহার বাড়ার কারণেই বিদ্যুতের চাহিদা বেড়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
সরকারি কর্মকর্তারা বলছেন, ৩৮ বছরের মধ্যে এ বছরেই বিদ্যুতের চাহিদা সবচেয়ে দ্রুত গতিতে বাড়ছে।
ক্রমবর্ধমান বিদ্যুতের চাহিদার কারণে বিদ্যুৎকেন্দ্রের কয়লার মজুতের ওপর প্রভাব পড়ছে। গত ছয় বছরের মধ্যে ভারতে সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ সংকটের জন্য আংশিকভাবে কয়লার ঘাটতিই দায়ী। ভারত ২০১৫ সাল থেকে ৭৫ ভাগেরও বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করে কয়লা থেকে।
একদিকে কয়লার মজুতে টান, অন্যদিকে তাপপ্রবাহ বাড়ছে। একই সঙ্গে বাড়ছে বিদ্যুতের চাহিদা, যা ভারত সরকারের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বিদ্যুৎ সংকট মোকাবিলায় ভারত সরকার এরই মধ্যে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। যেমন কয়লা সাশ্রয়ের জন্য যাত্রীবাহী ট্রেন পরিষেবা সীমিত করেছে।
পাওয়ার অ্যানালিটিক্স ফার্ম ইএমএ সলিউশনের পরিচালক ভিক্টর ভানিয়া বলছেন, ‘আমাদের এখন জেনারেশন ক্যাপাসিটির দিকে মনোযোগ দিতে হবে, যা রাতের বেলা বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারবে। যেমন পারমাণবিক বিদ্যুৎ, জলবিদ্যুৎ কিংবা কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ। এ ধরনের ব্যবস্থা পুরোপুরি চালু হতে আরও তিন থেকে পাঁচ বছর সময় লাগতে পারে।’
রয়টার্স থেকে মারুফ ইসলাম
ডিজিটাল যুগে আমরা কেবল প্রযুক্তি ব্যবহার করছি না—আমরা প্রযুক্তির কাছে নিজেদের মনোযোগ, অনুভূতি, এমনকি চিন্তার স্বাধীনতাও তুলে দিচ্ছি। অ্যালগরিদম এখন আমাদের সিদ্ধান্ত, সম্পর্ক ও চেতনার গভীর স্তরে হস্তক্ষেপ করছে। শোষণ আজ আর কেবল শ্রমের ওপর নির্ভরশীল নয়—এখন তা মন ও মনোযোগের বাণিজ্যে রূপ নিয়েছে।
২ দিন আগেপুতিন যখন যুদ্ধে জয় নিয়ে খুব আত্মবিশ্বাসী মনোভাব দেখাচ্ছেন, ঠিক তখনই রাশিয়ার ভেতরে ড্রোন হামলা চালিয়ে অন্তত ৪০টি বোমারু বিমান ধ্বংস করে দিয়েছে ইউক্রেন। এগুলোর মধ্যে কিছু পারমাণবিক অস্ত্রবাহী যুদ্ধবিমানও ছিল।
৩ দিন আগেবিশ্বের ক্রমবর্ধমান অস্থিরতা ও ‘রুশ আগ্রাসনের নতুন যুগে’ প্রতিরক্ষা খাতে বড় পরিসরে বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাজ্য। গত সোমবার (২ জুন) প্রকাশিত যুক্তরাজ্যের কৌশলগত প্রতিরক্ষা পর্যালোচনায় (এসডিআর) উঠে এসেছে পারমাণবিক অস্ত্র, সাবমেরিন ও গোলাবারুদ তৈরির নতুন কারখানায় বিনিয়োগের পরিকল্পনা।
৩ দিন আগেসত্য কী? অধিকাংশ মানুষের কাছে সত্য মানে হলো, যা বাস্তব তথ্যের সঙ্গে মিলে। অবশ্য আজকাল ‘বিকল্প সত্য’ নামে নতুন এক ধারণা অনেকে হাজির করছেন। সে যাই হোক, অভিজ্ঞতা বলে, সত্য শুধু বস্তুনিষ্ঠ হওয়াটাই যথেষ্ট নয়, সত্য প্রকাশের উপযুক্ত লগ্ন, সত্য প্রতিষ্ঠার জন্য খুবই জরুরি।
৩ দিন আগে