অনলাইন ডেস্ক
জর্ডানে ড্রোন হামলায় তিন মার্কিন সেনা নিহত হওয়ার প্রায় এক সপ্তাহ পর ইরান-সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে প্রতিশোধমূলক হামলা শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এ হামলা প্রত্যাশিতই ছিল। কিন্তু প্রতিক্রিয়া জানাতে এত সময় নিয়ে রিপাবলিকানদের সমালোচনা ও প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছে বাইডেন প্রশাসন।
পররাষ্ট্রনীতি-সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের ধারণা, যুক্তরাষ্ট্র হামলা করতে বেশি সময় নেওয়ায় ইরান তার কর্মকর্তাদের আক্রমণের সম্ভাব্য লক্ষ্যবস্তুগুলো থেকে সরানোর সময় পেয়েছে। এতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে ব্যাপক আকারে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়াও এড়ানো গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক সাবেক উপসহকারী সচিব মিক মুলরয় বিবিসিকে ওয়াশিংটনের এই সিদ্ধান্ত সম্পর্কে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের এই হামলার ফলে ইরান-সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর মার্কিন বাহিনীকে আক্রমণ করার সক্ষমতা কমাবে, বাড়াবে না। তবে ভবিষ্যতে মার্কিন বাহিনীর বিরুদ্ধে আক্রমণ থামাতে এই হামলা খুব বেশি কার্যকর হবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধ যাতে না বাধে, সে জন্যই ওয়াশিংটন এই কৌশল নিয়েছে বলে মত দেন মুলরয়। তাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্যবস্তু ছেড়ে ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ড সদস্যরা যাতে সরে যেতে পারেন, সে জন্যই অপেক্ষা করা হয়েছিল।
ইরানের বিপ্লবী গার্ড কর্পসের কুদস ফোর্স এবং ইরাক ও সিরিয়ায় ইরানের সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন গোষ্ঠীর অন্তত ৮৫টি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এ সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, ‘যারা আমাদের ক্ষতি করার চেষ্টা করতে পারে, তাদের সবাইকে এটা জানতে দিন যে, আপনি যদি একজন আমেরিকানেরও ক্ষতি করেন, তবে আমরা প্রতিক্রিয়া দেখাব।’
মার্কিন কর্মকর্তারা জর্ডানে হামলার জন্য ইরান-সমর্থিত ইরাকের সশস্ত্র গোষ্ঠী ইসলামিক রেজিস্ট্যান্সকে দায়ী করেছেন। ইরান এই সংগঠনকে অস্ত্র, অর্থ ও প্রশিক্ষণ দিয়েছে বলে ধারণা করা হয়।
জর্ডানে হামলায় তিন মার্কিন সেনা নিহত ও ৪১ জন আহত হন। এই হামলার দায় অবশ্য স্বীকার করেনি ইরান।
প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা কর্মকর্তারা বলছেন যে, দ্রুত প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য আবহাওয়া অনুকূল ছিল না। তাঁদের মতে, গত শুক্রবারই ছিল হামলার শ্রেষ্ঠ সময়।
এদিকে হোয়াইট হাউস ও পেন্টাগন বারবার বলেছে যে, হামলার পরের দিনগুলোতে যাতে সংঘর্ষ ছড়িয়ে না পড়ে সেদিকটা ভাবা হয়েছিল। বিশেষজ্ঞদেরও ধারণা, ইরানের সঙ্গে সরাসরি যুদ্ধ এড়ানোই ছিল যুক্তরাষ্ট্রের এই অপেক্ষার চূড়ান্ত উদ্দেশ্য।
অ্যারাবিয়ান গালফ স্টেটস ইনস্টিটিউট অব ওয়াশিংটনের ফেলো হুসেইন ইবিশ বলেছেন, প্রতিশোধ নিতে সময় নিয়ে ওয়াশিংটন এই ইঙ্গিত দিতে চেয়েছে যে, ইরানের অভ্যন্তরে হামলা করবে না যুক্তরাষ্ট্র।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ইরানের মতো দেশে বিস্তৃত সংঘাতের আগুন না জ্বেলে তাদের আর হামলা না করার ব্যাপারে নিবৃত্ত করতেই সূক্ষ্ম কৌশল বেছে নিতে হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রকে।
ওয়াশিংটনভিত্তিক ফাউন্ডেশন ফর ডিফেন্স অব ডেমোক্রেসিসের সিনিয়র ডিরেক্টর ব্র্যাডলি বোম্যানের মতে, যুক্তরাষ্ট্রকে এই অভিযানের জন্য এমন একটি ‘গোল্ডিলক্স’ পদ্ধতি নিতে হয়েছে, যা খুব শক্তও নয়, আবার খুব নরমও নয়।
তিনি বলেন, ‘এই পদ্ধতি আমাদের প্রতিপক্ষকে কষ্ট দেবে, যাতে তারা আমাদের বাহিনীকে আক্রমণ করা বন্ধ করে দেয়। আবার এত বেশি কষ্টও দেবে না যে, প্রতিপক্ষ আমাদের বিরুদ্ধে বড় আকারের যুদ্ধ শুরুর প্রয়োজনীয়তা বোধ করে। এর ফলে একটি আঞ্চলিক যুদ্ধ এড়ানো যায়।’
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের মুখপাত্র জন কারবি বলেন, ‘আমরা ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করতে চাই না।’ গত সপ্তাহে জর্ডানে হামলার পর থেকে ইরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো যোগাযোগ হয়নি বলেও জানান তিনি। কারবি আরও বলেন, জর্ডানে মার্কিন সৈন্যদের বিরুদ্ধে গত সপ্তাহের হামলার আরও প্রতিক্রিয়া দেখাবে যুক্তরাষ্ট্র।
তবে ইরানের প্রতি খুব বেশি নম্র হওয়ায় কংগ্রেসে বাইডেন প্রশাসনের পদ্ধতির নিন্দা করেছে রিপাবলিকানরা। সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া পোস্টে আরকানসাসের সিনেটর টম কটন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের প্রতিক্রিয়াকে শক্তিহীনতার সঙ্গে তুলনা করেছেন। তাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের এমন প্রতিক্রিয়া কেবল ইরানকে আরও আক্রমণের ব্যাপারে উৎসাহিত করেছে। তিনি বলেন, ‘ইরানি বাহিনীর বিরুদ্ধে শুধু আরও বিধ্বংসী হামলাই আয়াতুল্লাহদের ভয় দেখাবে।’
বাইডেনের পদ্ধতির বিপরীতে সিনেটর মার্কওয়েন মুলিন অতীতের রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগান এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরও বেশি আক্রমণাত্মক পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেছেন। তাঁর মতে, প্রতিশোধের অপেক্ষা করে প্রতিপক্ষকে ভয় দেখানো যায় না। প্রতিপক্ষকে আঘাত করে দুর্বল করলেই তাকে ভয় দেখানো যায়।
তবে হুসেইন ইবিশের মতে, অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক সমস্যাগুলো এড়ানোর চেষ্টা করেছে বাইডেন প্রশাসন। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানে হামলা চালালে ডোনাল্ড ট্রাম্প হয়তো বাইডেনকে যুদ্ধে প্ররোচনাকারী বলে আখ্যা দিতেন। এটা রাজনৈতিক ফাঁদ। আর বাইডেন প্রশাসন সেই ফাঁদে পা দেয়নি।
জর্ডানে ড্রোন হামলায় তিন মার্কিন সেনা নিহত হওয়ার প্রায় এক সপ্তাহ পর ইরান-সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে প্রতিশোধমূলক হামলা শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এ হামলা প্রত্যাশিতই ছিল। কিন্তু প্রতিক্রিয়া জানাতে এত সময় নিয়ে রিপাবলিকানদের সমালোচনা ও প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছে বাইডেন প্রশাসন।
পররাষ্ট্রনীতি-সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের ধারণা, যুক্তরাষ্ট্র হামলা করতে বেশি সময় নেওয়ায় ইরান তার কর্মকর্তাদের আক্রমণের সম্ভাব্য লক্ষ্যবস্তুগুলো থেকে সরানোর সময় পেয়েছে। এতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে ব্যাপক আকারে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়াও এড়ানো গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক সাবেক উপসহকারী সচিব মিক মুলরয় বিবিসিকে ওয়াশিংটনের এই সিদ্ধান্ত সম্পর্কে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের এই হামলার ফলে ইরান-সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর মার্কিন বাহিনীকে আক্রমণ করার সক্ষমতা কমাবে, বাড়াবে না। তবে ভবিষ্যতে মার্কিন বাহিনীর বিরুদ্ধে আক্রমণ থামাতে এই হামলা খুব বেশি কার্যকর হবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধ যাতে না বাধে, সে জন্যই ওয়াশিংটন এই কৌশল নিয়েছে বলে মত দেন মুলরয়। তাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্যবস্তু ছেড়ে ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ড সদস্যরা যাতে সরে যেতে পারেন, সে জন্যই অপেক্ষা করা হয়েছিল।
ইরানের বিপ্লবী গার্ড কর্পসের কুদস ফোর্স এবং ইরাক ও সিরিয়ায় ইরানের সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন গোষ্ঠীর অন্তত ৮৫টি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এ সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, ‘যারা আমাদের ক্ষতি করার চেষ্টা করতে পারে, তাদের সবাইকে এটা জানতে দিন যে, আপনি যদি একজন আমেরিকানেরও ক্ষতি করেন, তবে আমরা প্রতিক্রিয়া দেখাব।’
মার্কিন কর্মকর্তারা জর্ডানে হামলার জন্য ইরান-সমর্থিত ইরাকের সশস্ত্র গোষ্ঠী ইসলামিক রেজিস্ট্যান্সকে দায়ী করেছেন। ইরান এই সংগঠনকে অস্ত্র, অর্থ ও প্রশিক্ষণ দিয়েছে বলে ধারণা করা হয়।
জর্ডানে হামলায় তিন মার্কিন সেনা নিহত ও ৪১ জন আহত হন। এই হামলার দায় অবশ্য স্বীকার করেনি ইরান।
প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা কর্মকর্তারা বলছেন যে, দ্রুত প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য আবহাওয়া অনুকূল ছিল না। তাঁদের মতে, গত শুক্রবারই ছিল হামলার শ্রেষ্ঠ সময়।
এদিকে হোয়াইট হাউস ও পেন্টাগন বারবার বলেছে যে, হামলার পরের দিনগুলোতে যাতে সংঘর্ষ ছড়িয়ে না পড়ে সেদিকটা ভাবা হয়েছিল। বিশেষজ্ঞদেরও ধারণা, ইরানের সঙ্গে সরাসরি যুদ্ধ এড়ানোই ছিল যুক্তরাষ্ট্রের এই অপেক্ষার চূড়ান্ত উদ্দেশ্য।
অ্যারাবিয়ান গালফ স্টেটস ইনস্টিটিউট অব ওয়াশিংটনের ফেলো হুসেইন ইবিশ বলেছেন, প্রতিশোধ নিতে সময় নিয়ে ওয়াশিংটন এই ইঙ্গিত দিতে চেয়েছে যে, ইরানের অভ্যন্তরে হামলা করবে না যুক্তরাষ্ট্র।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ইরানের মতো দেশে বিস্তৃত সংঘাতের আগুন না জ্বেলে তাদের আর হামলা না করার ব্যাপারে নিবৃত্ত করতেই সূক্ষ্ম কৌশল বেছে নিতে হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রকে।
ওয়াশিংটনভিত্তিক ফাউন্ডেশন ফর ডিফেন্স অব ডেমোক্রেসিসের সিনিয়র ডিরেক্টর ব্র্যাডলি বোম্যানের মতে, যুক্তরাষ্ট্রকে এই অভিযানের জন্য এমন একটি ‘গোল্ডিলক্স’ পদ্ধতি নিতে হয়েছে, যা খুব শক্তও নয়, আবার খুব নরমও নয়।
তিনি বলেন, ‘এই পদ্ধতি আমাদের প্রতিপক্ষকে কষ্ট দেবে, যাতে তারা আমাদের বাহিনীকে আক্রমণ করা বন্ধ করে দেয়। আবার এত বেশি কষ্টও দেবে না যে, প্রতিপক্ষ আমাদের বিরুদ্ধে বড় আকারের যুদ্ধ শুরুর প্রয়োজনীয়তা বোধ করে। এর ফলে একটি আঞ্চলিক যুদ্ধ এড়ানো যায়।’
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের মুখপাত্র জন কারবি বলেন, ‘আমরা ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করতে চাই না।’ গত সপ্তাহে জর্ডানে হামলার পর থেকে ইরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো যোগাযোগ হয়নি বলেও জানান তিনি। কারবি আরও বলেন, জর্ডানে মার্কিন সৈন্যদের বিরুদ্ধে গত সপ্তাহের হামলার আরও প্রতিক্রিয়া দেখাবে যুক্তরাষ্ট্র।
তবে ইরানের প্রতি খুব বেশি নম্র হওয়ায় কংগ্রেসে বাইডেন প্রশাসনের পদ্ধতির নিন্দা করেছে রিপাবলিকানরা। সামাজিক প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া পোস্টে আরকানসাসের সিনেটর টম কটন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের প্রতিক্রিয়াকে শক্তিহীনতার সঙ্গে তুলনা করেছেন। তাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের এমন প্রতিক্রিয়া কেবল ইরানকে আরও আক্রমণের ব্যাপারে উৎসাহিত করেছে। তিনি বলেন, ‘ইরানি বাহিনীর বিরুদ্ধে শুধু আরও বিধ্বংসী হামলাই আয়াতুল্লাহদের ভয় দেখাবে।’
বাইডেনের পদ্ধতির বিপরীতে সিনেটর মার্কওয়েন মুলিন অতীতের রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগান এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরও বেশি আক্রমণাত্মক পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেছেন। তাঁর মতে, প্রতিশোধের অপেক্ষা করে প্রতিপক্ষকে ভয় দেখানো যায় না। প্রতিপক্ষকে আঘাত করে দুর্বল করলেই তাকে ভয় দেখানো যায়।
তবে হুসেইন ইবিশের মতে, অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক সমস্যাগুলো এড়ানোর চেষ্টা করেছে বাইডেন প্রশাসন। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানে হামলা চালালে ডোনাল্ড ট্রাম্প হয়তো বাইডেনকে যুদ্ধে প্ররোচনাকারী বলে আখ্যা দিতেন। এটা রাজনৈতিক ফাঁদ। আর বাইডেন প্রশাসন সেই ফাঁদে পা দেয়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকায় অনিশ্চয়তার কারণে আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের ওপর চীনের প্রভাব বাড়তে পারে কি না, তা নিয়ে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। মার্কিন সমর্থন কমে গেলে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের কার্যকারিতা দুর্বল হতে পারে এবং চীনসহ অন্যান্য দেশ এ সুযোগ নেবে বলে বিশ্লেষকেরা মনে করছেন।
১৩ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পরিকল্পনা করছে ইউরোপের দেশগুলো। কারণ, যুক্তরাষ্ট্র যে এটি করবে না, তা স্পষ্ট হয়ে গেছে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, ইউরোপ কি আসলেই এটি নিশ্চিত করতে পারবে?
১৫ ঘণ্টা আগেহোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে রীতিমতো তুলোধুনো করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স। ট্রাম্প ও তাঁর দলের বক্তব্য থেকে এটি স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, যুক্তরাষ্ট্র আর ইউক্রেন যুদ্ধের ব্যয়ভারের বড় অংশ বহনে রাজি নয়।
২১ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে রাশিয়ার নিরাপত্তা পরিষদের উপপ্রধান ও সাবেক প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ ওই ঘটনাকে ‘ওভাল অফিসে জেলেনস্কির ওপর নির্মম তিরস্কার’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘ট্রাম্প ওই কোকেনসেবী ভাঁড়ের মুখের ওপর সত্যিটা বলে দিয়েছেন যে, কিয়েভ সরকার তৃতীয়...
২ দিন আগে