গত ২৪ ফেব্রুয়ারি শুরু করা ভ্লাদিমির পুতিনের ইউক্রেন আগ্রাসন ইতিমধ্যে পাঁচ মাস পার করে ফেলেছে। পরিস্থিতি এখন এমন এক পর্যায়ে এসে দাঁড়িয়েছে যে পরবর্তী করণীয় কী হবে, তা এখনই ঠিক করা ছাড়া আর উপায় নেই রুশ প্রেসিডেন্টের।
ইউক্রেন যুদ্ধের সবচেয়ে কৌশলগত শহর লিসিচানস্ক গত রোববার নিজেদের কবজায় নিয়েছে রুশ বাহিনী। এরপর অন্তত পাঁচটি বিষয় পুতিনের সামনে এসেছে, যেগুলো সম্পর্কে এখনই করণীয় ঠিক করা উচিত বলে মনে করেন নিরাপত্তা বিশ্লেষকেরা।
কেন্দ্রের দিকে অগ্রসর হওয়া
ইউক্রেনে আক্রমণ শুরু করার আগে থেকেই ইউক্রেনের দনবাস অঞ্চলের পুরোটাই রুশপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দখলে ছিল এবং এখনো আছে। এর মধ্যে গত সপ্তাহে পুতিনের বাহিনী দুটি শহর লিসিচানস্ক ও সেভেরোদোনেৎস্ক দখল করে ফেলেছে। এখন কি এর আশপাশের অঞ্চলগুলোও দখলের দিকে মনোযোগ দেবে রুশ বাহিনী?
হ্যাঁ, সম্ভবত সেটাই করবে বলে মনে করেন প্যারিসের সরবন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক পিয়েরে গ্রাসার। তিনি বলেছেন, ‘স্লোভিয়ানস্ক ও ক্রামতোর্স্কসহ এর আশপাশের অঞ্চলগুলো দখল করা রুশ বাহিনীর কাছে এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।’
তবে ইউক্রেনের ওপর আরও বেশি আক্রমণ করার ব্যাপারে রাশিয়ার কিছু সীমাবদ্ধতা আছে। তারা চাইলেও ইউক্রেনের কেন্দ্রের দিকে খুব বেশি অগ্রসর হতে পারবে না। কারণ হিসেবে ফরাসি গবেষণা প্রতিষ্ঠান মেডিটারানিয়ান ফাউন্ডেশন ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের (এফএমইএস) একাডেমিক পরিচালক পিয়েরে রেজোক্স বলেছেন, রুশদের আগ্রাসন তাদের নিজেদের সীমানার কাছাকাছি, অস্ত্রাগারের কাছাকাছি ও বিমানঘাঁটির কাছাকাছি জায়গায় ফলপ্রসূ হয়েছে বটে, তবে তারা যতই ইউক্রেনের ভেতরের দিকে অগ্রসর হবে, যুদ্ধজয় ততই কঠিন হবে।
কে নেবে কৃষ্ণসাগরের নিয়ন্ত্রণ
ইউক্রেন যুদ্ধের শুরুর দিকেই দক্ষিণের শহর খেরসন দখলে নিয়েছে পুতিনের বাহিনী। কিন্তু কৃষ্ণসাগরের উপকূল এখনো নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে পারেনি। এ অঞ্চলে কী করবে রুশ বাহিনী, তা নিয়ে বেশ দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অস্ট্রেলিয়ার সেনাবাহিনীর সাবেক জেনারেল মিক রায়ান বলেছেন, ‘দক্ষিণাঞ্চলে ইউক্রেন বাহিনীর পাল্টা আক্রমণ রুশ বাহিনীকে কিংকর্তব্যবিমূঢ় করে ফেলেছে। রুশরা কী সেখানে টিকে থাকতে পারবে? টিকে থাকার জন্য তারা কী সক্ষমতা আরও বাড়াবে? এ অঞ্চলটি যুদ্ধের একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্রন্ট। কারণ, কৃষ্ণসাগরের বন্দরগুলো ইউক্রেন ও রাশিয়া—উভয়ের নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায়।’
খারকিভ এখনো কিয়েভের দখলে
ইউক্রেনের অন্যতম বড় এক শহর খারকিভ। এটি রাশিয়ার উত্তর-পূর্ব সীমান্তের কাছে অবস্থিত। শহরটি এখনো কিয়েভের দখলে আছে। রুশ বাহিনী মরিয়া হয়ে চেষ্টা করছে এ শহর দখল নেওয়ার। পিয়েরে রেজোক্স বলেছেন, খারকিভ যদি রুশরা দখলে নিতে পারে, তাহলে তারা ধীরে ধীরে খেরসনের দিকে আক্রমণ কমাতে পারে। এটা নির্ভর করছে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ও তাঁর সেনা কমান্ডারদের ওপর। তারা যদি আরও বেশি সেনা মোতায়েন করে খারকিভকে ঘিরে রাখতে পারে, তাহলে রুশদের অগ্রগতি স্তিমিত হবে।
পশ্চিমকে ভাগ করতে হবে
পশ্চিমা দেশগুলো এখনো ইউক্রেনকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। বিপরীতে রাশিয়ার ওপর নানামুখী নিষেধাজ্ঞা অব্যাহত রেখেছে। এ অবস্থায় রাশিয়ার কী করা উচিত? নিউইয়র্কের সোফান সেন্টার থিংক ট্যাংকের গবেষণা পরিচালক কলিন ক্লার্ক বলেছেন, ‘পুতিনের উচিত, পশ্চিমকে ভাগ করা। পাশাপাশি যুদ্ধক্ষেত্রে ইউক্রেন বাহিনীকে পিষে ফেলা।’
ইউক্রেনে পশ্চিমা সামরিক সাহায্য বিতরণের গতি খুব মন্থর ও ছোট হয়ে আসছে। অন্যদিকে যুদ্ধের কারণে খাদ্য ও জ্বালানির মতো বিষয়গুলোর ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। বিশ্বজুড়ে বাড়ছে মূল্যস্ফীতি। এ অবস্থায় ইউক্রেনের ওপর থেকে জনসমর্থন কমতে পারে। শেষমেশ এর ফলাফল কী হবে? জেরুজালেম ইনস্টিটিউট ফর সিকিউরিটি অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজির বিশ্লেষক আলেক্সান্ডার গ্রিনবার্গ বলেছেন, ‘মার্কিন প্রশাসন জেলেনস্কিকে বলতে পারে, আপনি আর যুদ্ধ চালাতে পারবেন না।’
দরকার উন্মুক্ত আলোচনা
পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা, যুদ্ধক্ষেত্রে রুশ সেনাদের প্রাণহানি ও বিপুল পরিমাণ যুদ্ধাস্ত্রের ক্ষয়ক্ষতির কারণে রাশিয়া নিজেই বিপদের মধ্যে আছে। এই বিপদ আরও ডালপালা মেলার আগেই পুতিনকে আলোচনার সিদ্ধান্তে আসতে হবে। কলিন ক্লার্ক বলেছেন, ‘পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে, তাতে পুতিন একসময় আলোচনায় বসতে বাধ্য হবেন।’
ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ অবশ্য এরই মধ্যে আলোচনার প্রস্তাব উত্থাপন করেছেন। জুনের শেষের দিকে তিনি বলেছিলেন, ‘শর্ত সাপেক্ষে আলোচনায় বসা যেতে পারে।’ কিন্তু কিয়েভ কোনো শর্ত মেনে আলোচনায় বসতে রাজি নয়।
পিয়েরে রেজোক্স বলেছেন, জেলেনস্কি যদি শান্তিচুক্তি করতে ইচ্ছুকও হন, কট্টরপন্থী ইউক্রেনের সামরিক নেতারা রাজি হবেন না। তাঁরা মচকাবেন, কিন্তু ভাঙবেন না।
তথ্যসূত্র: এএফপি, ইংরেজি থেকে অনুবাদ মারুফ ইসলাম
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি শুরু করা ভ্লাদিমির পুতিনের ইউক্রেন আগ্রাসন ইতিমধ্যে পাঁচ মাস পার করে ফেলেছে। পরিস্থিতি এখন এমন এক পর্যায়ে এসে দাঁড়িয়েছে যে পরবর্তী করণীয় কী হবে, তা এখনই ঠিক করা ছাড়া আর উপায় নেই রুশ প্রেসিডেন্টের।
ইউক্রেন যুদ্ধের সবচেয়ে কৌশলগত শহর লিসিচানস্ক গত রোববার নিজেদের কবজায় নিয়েছে রুশ বাহিনী। এরপর অন্তত পাঁচটি বিষয় পুতিনের সামনে এসেছে, যেগুলো সম্পর্কে এখনই করণীয় ঠিক করা উচিত বলে মনে করেন নিরাপত্তা বিশ্লেষকেরা।
কেন্দ্রের দিকে অগ্রসর হওয়া
ইউক্রেনে আক্রমণ শুরু করার আগে থেকেই ইউক্রেনের দনবাস অঞ্চলের পুরোটাই রুশপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দখলে ছিল এবং এখনো আছে। এর মধ্যে গত সপ্তাহে পুতিনের বাহিনী দুটি শহর লিসিচানস্ক ও সেভেরোদোনেৎস্ক দখল করে ফেলেছে। এখন কি এর আশপাশের অঞ্চলগুলোও দখলের দিকে মনোযোগ দেবে রুশ বাহিনী?
হ্যাঁ, সম্ভবত সেটাই করবে বলে মনে করেন প্যারিসের সরবন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক পিয়েরে গ্রাসার। তিনি বলেছেন, ‘স্লোভিয়ানস্ক ও ক্রামতোর্স্কসহ এর আশপাশের অঞ্চলগুলো দখল করা রুশ বাহিনীর কাছে এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।’
তবে ইউক্রেনের ওপর আরও বেশি আক্রমণ করার ব্যাপারে রাশিয়ার কিছু সীমাবদ্ধতা আছে। তারা চাইলেও ইউক্রেনের কেন্দ্রের দিকে খুব বেশি অগ্রসর হতে পারবে না। কারণ হিসেবে ফরাসি গবেষণা প্রতিষ্ঠান মেডিটারানিয়ান ফাউন্ডেশন ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের (এফএমইএস) একাডেমিক পরিচালক পিয়েরে রেজোক্স বলেছেন, রুশদের আগ্রাসন তাদের নিজেদের সীমানার কাছাকাছি, অস্ত্রাগারের কাছাকাছি ও বিমানঘাঁটির কাছাকাছি জায়গায় ফলপ্রসূ হয়েছে বটে, তবে তারা যতই ইউক্রেনের ভেতরের দিকে অগ্রসর হবে, যুদ্ধজয় ততই কঠিন হবে।
কে নেবে কৃষ্ণসাগরের নিয়ন্ত্রণ
ইউক্রেন যুদ্ধের শুরুর দিকেই দক্ষিণের শহর খেরসন দখলে নিয়েছে পুতিনের বাহিনী। কিন্তু কৃষ্ণসাগরের উপকূল এখনো নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে পারেনি। এ অঞ্চলে কী করবে রুশ বাহিনী, তা নিয়ে বেশ দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অস্ট্রেলিয়ার সেনাবাহিনীর সাবেক জেনারেল মিক রায়ান বলেছেন, ‘দক্ষিণাঞ্চলে ইউক্রেন বাহিনীর পাল্টা আক্রমণ রুশ বাহিনীকে কিংকর্তব্যবিমূঢ় করে ফেলেছে। রুশরা কী সেখানে টিকে থাকতে পারবে? টিকে থাকার জন্য তারা কী সক্ষমতা আরও বাড়াবে? এ অঞ্চলটি যুদ্ধের একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্রন্ট। কারণ, কৃষ্ণসাগরের বন্দরগুলো ইউক্রেন ও রাশিয়া—উভয়ের নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায়।’
খারকিভ এখনো কিয়েভের দখলে
ইউক্রেনের অন্যতম বড় এক শহর খারকিভ। এটি রাশিয়ার উত্তর-পূর্ব সীমান্তের কাছে অবস্থিত। শহরটি এখনো কিয়েভের দখলে আছে। রুশ বাহিনী মরিয়া হয়ে চেষ্টা করছে এ শহর দখল নেওয়ার। পিয়েরে রেজোক্স বলেছেন, খারকিভ যদি রুশরা দখলে নিতে পারে, তাহলে তারা ধীরে ধীরে খেরসনের দিকে আক্রমণ কমাতে পারে। এটা নির্ভর করছে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ও তাঁর সেনা কমান্ডারদের ওপর। তারা যদি আরও বেশি সেনা মোতায়েন করে খারকিভকে ঘিরে রাখতে পারে, তাহলে রুশদের অগ্রগতি স্তিমিত হবে।
পশ্চিমকে ভাগ করতে হবে
পশ্চিমা দেশগুলো এখনো ইউক্রেনকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। বিপরীতে রাশিয়ার ওপর নানামুখী নিষেধাজ্ঞা অব্যাহত রেখেছে। এ অবস্থায় রাশিয়ার কী করা উচিত? নিউইয়র্কের সোফান সেন্টার থিংক ট্যাংকের গবেষণা পরিচালক কলিন ক্লার্ক বলেছেন, ‘পুতিনের উচিত, পশ্চিমকে ভাগ করা। পাশাপাশি যুদ্ধক্ষেত্রে ইউক্রেন বাহিনীকে পিষে ফেলা।’
ইউক্রেনে পশ্চিমা সামরিক সাহায্য বিতরণের গতি খুব মন্থর ও ছোট হয়ে আসছে। অন্যদিকে যুদ্ধের কারণে খাদ্য ও জ্বালানির মতো বিষয়গুলোর ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। বিশ্বজুড়ে বাড়ছে মূল্যস্ফীতি। এ অবস্থায় ইউক্রেনের ওপর থেকে জনসমর্থন কমতে পারে। শেষমেশ এর ফলাফল কী হবে? জেরুজালেম ইনস্টিটিউট ফর সিকিউরিটি অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজির বিশ্লেষক আলেক্সান্ডার গ্রিনবার্গ বলেছেন, ‘মার্কিন প্রশাসন জেলেনস্কিকে বলতে পারে, আপনি আর যুদ্ধ চালাতে পারবেন না।’
দরকার উন্মুক্ত আলোচনা
পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা, যুদ্ধক্ষেত্রে রুশ সেনাদের প্রাণহানি ও বিপুল পরিমাণ যুদ্ধাস্ত্রের ক্ষয়ক্ষতির কারণে রাশিয়া নিজেই বিপদের মধ্যে আছে। এই বিপদ আরও ডালপালা মেলার আগেই পুতিনকে আলোচনার সিদ্ধান্তে আসতে হবে। কলিন ক্লার্ক বলেছেন, ‘পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে, তাতে পুতিন একসময় আলোচনায় বসতে বাধ্য হবেন।’
ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ অবশ্য এরই মধ্যে আলোচনার প্রস্তাব উত্থাপন করেছেন। জুনের শেষের দিকে তিনি বলেছিলেন, ‘শর্ত সাপেক্ষে আলোচনায় বসা যেতে পারে।’ কিন্তু কিয়েভ কোনো শর্ত মেনে আলোচনায় বসতে রাজি নয়।
পিয়েরে রেজোক্স বলেছেন, জেলেনস্কি যদি শান্তিচুক্তি করতে ইচ্ছুকও হন, কট্টরপন্থী ইউক্রেনের সামরিক নেতারা রাজি হবেন না। তাঁরা মচকাবেন, কিন্তু ভাঙবেন না।
তথ্যসূত্র: এএফপি, ইংরেজি থেকে অনুবাদ মারুফ ইসলাম
নিজের ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প জানান, তিনি ইতিমধ্যে নির্বাহী আদেশে সই করেছেন এবং নতুন কোনো শর্ত আরোপ করা হচ্ছে না। একই সময়ে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ও মার্কিন পণ্যে তাদের শুল্ক স্থগিতাদেশ একই মেয়াদে বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। তাদের পূর্বের চুক্তি শেষ হওয়ার কথা ছিল মঙ্গলবার রাত ১২টা ১ মিনিটে।
২০ ঘণ্টা আগেবিশ্বজুড়েই ছাত্র ইউনিয়নগুলো জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নানা ইস্যুতে সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগকারী গোষ্ঠী হিসেবে কাজ করে। ইতিহাস বলে, এই ছাত্ররাই সরকারকে দায়বদ্ধ করে তোলে এবং তরুণদের অধিকার রক্ষা করে। বাংলাদেশে অনেক ছাত্র নেতা পরবর্তীকালে মূলধারার রাজনীতিতে প্রবেশ...
২ দিন আগেশেখ হাসিনার পতনের বর্ষপূর্তি উদ্যাপন ও বাংলাদেশের এক নতুন ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতির আশায় হাজারো মানুষ গত সপ্তাহে ঢাকায় জড়ো হয়েছিলেন। বর্ষাস্নাত দিনটিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে নেতা, অধিকারকর্মীদের উপস্থিতিতে দেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস এক ‘নয়া বাংলাদেশের’ ঘোষণাপত্র উন্মোচন করেছেন।
৩ দিন আগেমিয়ানমারে জান্তা বাহিনী ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সেনা অভ্যুত্থান ঘটিয়ে নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে। সেই ঘটনার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই অভ্যুত্থানের সঙ্গে জড়িত কিছু ব্যক্তি ও কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। তবে গত ২৪ জুলাই মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট কিছু ব্যক্তি ও কোম্পানির ওপর...
৩ দিন আগে