আজকের পত্রিকা ডেস্ক
আজ ‘গৃহস্থালি কাজকে না বলুন’ দিবস। এই দিনে সবাইকে উৎসাহিত করা হয় গৃহস্থালি কাজ থেকে বিরতি নিয়ে নিজের জন্য সময় দেওয়ায়। ১৯৮০–এর দশকে এই দিনটির প্রচলন হয়। দিবসটির সূচনা করেন থমাস এবং রুথ রায়, যারা ওই সময় বিভিন্ন মজার ছুটি তৈরির জন্য পরিচিত ছিলেন।
প্রতিদিনের গৃহস্থালি কাজের চাপে আমরা অনেক সময়ই নিজেদের জন্য সময় বের করতে পারি না। এই অবস্থা থেকে মুক্তি দিতে প্রতি বছর ৭ এপ্রিল পালন করা হয় ‘জাতীয় বাসার কাজকে না বলুন’ দিবস।
ঐতিহাসিকভাবে, গৃহস্থালি কাজ প্রধানত নারীদের দায়িত্ব হিসেবে বিবেচিত হতো। ধারণা করা হয় নারীর কাজকে স্বীকৃত দিতেই এই দিবসের প্রচলন। বিশ্বজুড়ে গৃহিণীরা প্রতিদিন অক্লান্ত পরিশ্রম করেন—ঘরের সবার খেয়াল রাখা, রান্না, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, বাচ্চাদের যত্ন, এমনকি পরিবারের আর্থিক ব্যবস্থাপনাতেও ভূমিকা রাখেন। অথচ তাঁদের এই শ্রমকে ‘বাসার কাজ’ বলে ছোট করে দেখা হয়, কোনো স্বীকৃতি বা পারিশ্রমিক তো দূরের কথা, অনেক সময় সম্মানটুকুও দেওয়া হয় না।
এর বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরিই এ দিবসের প্রকৃত কারণ কি না তা নিয়ে বিতর্ক থাকলেও বর্তমানে ঘরের কাজকে অবমূল্যায়নের বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরি করতে পালিত হয় ‘গৃহস্থালি কাজকে না বলুন’ দিবস।
প্রতিবছর এই দিনে গৃহস্থালি শ্রমকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি উঠে আসে বিভিন্ন মহল থেকে। এই দিবসের মূল উদ্দেশ্য—ঘরের কাজকে অদৃশ্য ও উপেক্ষা যোগ্য শ্রম হিসেবে না দেখে, তা সামাজিক ও অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মূল্যায়ন করা। কারণ, এই শ্রম ছাড়া কোনো পরিবার, সমাজ বা অর্থনীতি সচল থাকে না।
একজন নারী যখন গৃহিণী হন, তখন তাঁর কাজের সময় নির্দিষ্ট থাকে না। ছুটি নেই, ছুটির দিন নেই, এমনকি অসুস্থ থাকলেও তার ওপর নির্ভর করে চলে পুরো পরিবার। এই শ্রমের কোনো অর্থমূল্য না থাকলেও, এর মূল্য কিন্তু বিশাল। গবেষণায় দেখা গেছে, একজন গৃহিণী যদি তার প্রতিটি কাজের জন্য পারিশ্রমিক পেতেন, তাহলে তার বাৎসরিক আয়ের পরিমাণ হতো অনেক করপোরেট চাকরির চেয়েও বেশি।
এই দিনে গৃহস্থালি কাজ থেকে বিরতি নিয়ে নিজের পছন্দের কাজ করতে পারেন। যেমন—
-প্রিয় টিভি শো দেখা: গৃহস্থালি কাজের চিন্তা না করে প্রিয় শো বা সিনেমা দেখে সময় কাটান।
-রান্নায় সৃজনশীলতা: যদি ইচ্ছে হয় তাহলে নতুন কোনো রেসিপি চেষ্টা করুন বা প্রিয় খাবার রান্না করে উপভোগ করুন।
-বাইরে সময় কাটানো: বন্ধুদের সঙ্গে বাইরে খেতে যান বা পার্কে হাঁটতে বের হন।
‘ঘরের কাজকে না বলুন’ দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, গৃহস্থালি কাজ গুরুত্বপূর্ণ হলেও, নিজেদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য মাঝে মাঝে বিরতি নেওয়া প্রয়োজন। এই দিনে গৃহস্থালি কাজ থেকে মুক্তি নিয়ে নিজের জন্য সময় কাটিয়ে জীবনের আনন্দ উপভোগ করুন, অন্যকেও জীবন উপভোগের সুযোগ করে দিন।
আজ ‘গৃহস্থালি কাজকে না বলুন’ দিবস। এই দিনে সবাইকে উৎসাহিত করা হয় গৃহস্থালি কাজ থেকে বিরতি নিয়ে নিজের জন্য সময় দেওয়ায়। ১৯৮০–এর দশকে এই দিনটির প্রচলন হয়। দিবসটির সূচনা করেন থমাস এবং রুথ রায়, যারা ওই সময় বিভিন্ন মজার ছুটি তৈরির জন্য পরিচিত ছিলেন।
প্রতিদিনের গৃহস্থালি কাজের চাপে আমরা অনেক সময়ই নিজেদের জন্য সময় বের করতে পারি না। এই অবস্থা থেকে মুক্তি দিতে প্রতি বছর ৭ এপ্রিল পালন করা হয় ‘জাতীয় বাসার কাজকে না বলুন’ দিবস।
ঐতিহাসিকভাবে, গৃহস্থালি কাজ প্রধানত নারীদের দায়িত্ব হিসেবে বিবেচিত হতো। ধারণা করা হয় নারীর কাজকে স্বীকৃত দিতেই এই দিবসের প্রচলন। বিশ্বজুড়ে গৃহিণীরা প্রতিদিন অক্লান্ত পরিশ্রম করেন—ঘরের সবার খেয়াল রাখা, রান্না, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, বাচ্চাদের যত্ন, এমনকি পরিবারের আর্থিক ব্যবস্থাপনাতেও ভূমিকা রাখেন। অথচ তাঁদের এই শ্রমকে ‘বাসার কাজ’ বলে ছোট করে দেখা হয়, কোনো স্বীকৃতি বা পারিশ্রমিক তো দূরের কথা, অনেক সময় সম্মানটুকুও দেওয়া হয় না।
এর বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরিই এ দিবসের প্রকৃত কারণ কি না তা নিয়ে বিতর্ক থাকলেও বর্তমানে ঘরের কাজকে অবমূল্যায়নের বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরি করতে পালিত হয় ‘গৃহস্থালি কাজকে না বলুন’ দিবস।
প্রতিবছর এই দিনে গৃহস্থালি শ্রমকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি উঠে আসে বিভিন্ন মহল থেকে। এই দিবসের মূল উদ্দেশ্য—ঘরের কাজকে অদৃশ্য ও উপেক্ষা যোগ্য শ্রম হিসেবে না দেখে, তা সামাজিক ও অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মূল্যায়ন করা। কারণ, এই শ্রম ছাড়া কোনো পরিবার, সমাজ বা অর্থনীতি সচল থাকে না।
একজন নারী যখন গৃহিণী হন, তখন তাঁর কাজের সময় নির্দিষ্ট থাকে না। ছুটি নেই, ছুটির দিন নেই, এমনকি অসুস্থ থাকলেও তার ওপর নির্ভর করে চলে পুরো পরিবার। এই শ্রমের কোনো অর্থমূল্য না থাকলেও, এর মূল্য কিন্তু বিশাল। গবেষণায় দেখা গেছে, একজন গৃহিণী যদি তার প্রতিটি কাজের জন্য পারিশ্রমিক পেতেন, তাহলে তার বাৎসরিক আয়ের পরিমাণ হতো অনেক করপোরেট চাকরির চেয়েও বেশি।
এই দিনে গৃহস্থালি কাজ থেকে বিরতি নিয়ে নিজের পছন্দের কাজ করতে পারেন। যেমন—
-প্রিয় টিভি শো দেখা: গৃহস্থালি কাজের চিন্তা না করে প্রিয় শো বা সিনেমা দেখে সময় কাটান।
-রান্নায় সৃজনশীলতা: যদি ইচ্ছে হয় তাহলে নতুন কোনো রেসিপি চেষ্টা করুন বা প্রিয় খাবার রান্না করে উপভোগ করুন।
-বাইরে সময় কাটানো: বন্ধুদের সঙ্গে বাইরে খেতে যান বা পার্কে হাঁটতে বের হন।
‘ঘরের কাজকে না বলুন’ দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, গৃহস্থালি কাজ গুরুত্বপূর্ণ হলেও, নিজেদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য মাঝে মাঝে বিরতি নেওয়া প্রয়োজন। এই দিনে গৃহস্থালি কাজ থেকে মুক্তি নিয়ে নিজের জন্য সময় কাটিয়ে জীবনের আনন্দ উপভোগ করুন, অন্যকেও জীবন উপভোগের সুযোগ করে দিন।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক
আজ ‘গৃহস্থালি কাজকে না বলুন’ দিবস। এই দিনে সবাইকে উৎসাহিত করা হয় গৃহস্থালি কাজ থেকে বিরতি নিয়ে নিজের জন্য সময় দেওয়ায়। ১৯৮০–এর দশকে এই দিনটির প্রচলন হয়। দিবসটির সূচনা করেন থমাস এবং রুথ রায়, যারা ওই সময় বিভিন্ন মজার ছুটি তৈরির জন্য পরিচিত ছিলেন।
প্রতিদিনের গৃহস্থালি কাজের চাপে আমরা অনেক সময়ই নিজেদের জন্য সময় বের করতে পারি না। এই অবস্থা থেকে মুক্তি দিতে প্রতি বছর ৭ এপ্রিল পালন করা হয় ‘জাতীয় বাসার কাজকে না বলুন’ দিবস।
ঐতিহাসিকভাবে, গৃহস্থালি কাজ প্রধানত নারীদের দায়িত্ব হিসেবে বিবেচিত হতো। ধারণা করা হয় নারীর কাজকে স্বীকৃত দিতেই এই দিবসের প্রচলন। বিশ্বজুড়ে গৃহিণীরা প্রতিদিন অক্লান্ত পরিশ্রম করেন—ঘরের সবার খেয়াল রাখা, রান্না, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, বাচ্চাদের যত্ন, এমনকি পরিবারের আর্থিক ব্যবস্থাপনাতেও ভূমিকা রাখেন। অথচ তাঁদের এই শ্রমকে ‘বাসার কাজ’ বলে ছোট করে দেখা হয়, কোনো স্বীকৃতি বা পারিশ্রমিক তো দূরের কথা, অনেক সময় সম্মানটুকুও দেওয়া হয় না।
এর বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরিই এ দিবসের প্রকৃত কারণ কি না তা নিয়ে বিতর্ক থাকলেও বর্তমানে ঘরের কাজকে অবমূল্যায়নের বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরি করতে পালিত হয় ‘গৃহস্থালি কাজকে না বলুন’ দিবস।
প্রতিবছর এই দিনে গৃহস্থালি শ্রমকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি উঠে আসে বিভিন্ন মহল থেকে। এই দিবসের মূল উদ্দেশ্য—ঘরের কাজকে অদৃশ্য ও উপেক্ষা যোগ্য শ্রম হিসেবে না দেখে, তা সামাজিক ও অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মূল্যায়ন করা। কারণ, এই শ্রম ছাড়া কোনো পরিবার, সমাজ বা অর্থনীতি সচল থাকে না।
একজন নারী যখন গৃহিণী হন, তখন তাঁর কাজের সময় নির্দিষ্ট থাকে না। ছুটি নেই, ছুটির দিন নেই, এমনকি অসুস্থ থাকলেও তার ওপর নির্ভর করে চলে পুরো পরিবার। এই শ্রমের কোনো অর্থমূল্য না থাকলেও, এর মূল্য কিন্তু বিশাল। গবেষণায় দেখা গেছে, একজন গৃহিণী যদি তার প্রতিটি কাজের জন্য পারিশ্রমিক পেতেন, তাহলে তার বাৎসরিক আয়ের পরিমাণ হতো অনেক করপোরেট চাকরির চেয়েও বেশি।
এই দিনে গৃহস্থালি কাজ থেকে বিরতি নিয়ে নিজের পছন্দের কাজ করতে পারেন। যেমন—
-প্রিয় টিভি শো দেখা: গৃহস্থালি কাজের চিন্তা না করে প্রিয় শো বা সিনেমা দেখে সময় কাটান।
-রান্নায় সৃজনশীলতা: যদি ইচ্ছে হয় তাহলে নতুন কোনো রেসিপি চেষ্টা করুন বা প্রিয় খাবার রান্না করে উপভোগ করুন।
-বাইরে সময় কাটানো: বন্ধুদের সঙ্গে বাইরে খেতে যান বা পার্কে হাঁটতে বের হন।
‘ঘরের কাজকে না বলুন’ দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, গৃহস্থালি কাজ গুরুত্বপূর্ণ হলেও, নিজেদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য মাঝে মাঝে বিরতি নেওয়া প্রয়োজন। এই দিনে গৃহস্থালি কাজ থেকে মুক্তি নিয়ে নিজের জন্য সময় কাটিয়ে জীবনের আনন্দ উপভোগ করুন, অন্যকেও জীবন উপভোগের সুযোগ করে দিন।
আজ ‘গৃহস্থালি কাজকে না বলুন’ দিবস। এই দিনে সবাইকে উৎসাহিত করা হয় গৃহস্থালি কাজ থেকে বিরতি নিয়ে নিজের জন্য সময় দেওয়ায়। ১৯৮০–এর দশকে এই দিনটির প্রচলন হয়। দিবসটির সূচনা করেন থমাস এবং রুথ রায়, যারা ওই সময় বিভিন্ন মজার ছুটি তৈরির জন্য পরিচিত ছিলেন।
প্রতিদিনের গৃহস্থালি কাজের চাপে আমরা অনেক সময়ই নিজেদের জন্য সময় বের করতে পারি না। এই অবস্থা থেকে মুক্তি দিতে প্রতি বছর ৭ এপ্রিল পালন করা হয় ‘জাতীয় বাসার কাজকে না বলুন’ দিবস।
ঐতিহাসিকভাবে, গৃহস্থালি কাজ প্রধানত নারীদের দায়িত্ব হিসেবে বিবেচিত হতো। ধারণা করা হয় নারীর কাজকে স্বীকৃত দিতেই এই দিবসের প্রচলন। বিশ্বজুড়ে গৃহিণীরা প্রতিদিন অক্লান্ত পরিশ্রম করেন—ঘরের সবার খেয়াল রাখা, রান্না, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, বাচ্চাদের যত্ন, এমনকি পরিবারের আর্থিক ব্যবস্থাপনাতেও ভূমিকা রাখেন। অথচ তাঁদের এই শ্রমকে ‘বাসার কাজ’ বলে ছোট করে দেখা হয়, কোনো স্বীকৃতি বা পারিশ্রমিক তো দূরের কথা, অনেক সময় সম্মানটুকুও দেওয়া হয় না।
এর বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরিই এ দিবসের প্রকৃত কারণ কি না তা নিয়ে বিতর্ক থাকলেও বর্তমানে ঘরের কাজকে অবমূল্যায়নের বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরি করতে পালিত হয় ‘গৃহস্থালি কাজকে না বলুন’ দিবস।
প্রতিবছর এই দিনে গৃহস্থালি শ্রমকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি উঠে আসে বিভিন্ন মহল থেকে। এই দিবসের মূল উদ্দেশ্য—ঘরের কাজকে অদৃশ্য ও উপেক্ষা যোগ্য শ্রম হিসেবে না দেখে, তা সামাজিক ও অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মূল্যায়ন করা। কারণ, এই শ্রম ছাড়া কোনো পরিবার, সমাজ বা অর্থনীতি সচল থাকে না।
একজন নারী যখন গৃহিণী হন, তখন তাঁর কাজের সময় নির্দিষ্ট থাকে না। ছুটি নেই, ছুটির দিন নেই, এমনকি অসুস্থ থাকলেও তার ওপর নির্ভর করে চলে পুরো পরিবার। এই শ্রমের কোনো অর্থমূল্য না থাকলেও, এর মূল্য কিন্তু বিশাল। গবেষণায় দেখা গেছে, একজন গৃহিণী যদি তার প্রতিটি কাজের জন্য পারিশ্রমিক পেতেন, তাহলে তার বাৎসরিক আয়ের পরিমাণ হতো অনেক করপোরেট চাকরির চেয়েও বেশি।
এই দিনে গৃহস্থালি কাজ থেকে বিরতি নিয়ে নিজের পছন্দের কাজ করতে পারেন। যেমন—
-প্রিয় টিভি শো দেখা: গৃহস্থালি কাজের চিন্তা না করে প্রিয় শো বা সিনেমা দেখে সময় কাটান।
-রান্নায় সৃজনশীলতা: যদি ইচ্ছে হয় তাহলে নতুন কোনো রেসিপি চেষ্টা করুন বা প্রিয় খাবার রান্না করে উপভোগ করুন।
-বাইরে সময় কাটানো: বন্ধুদের সঙ্গে বাইরে খেতে যান বা পার্কে হাঁটতে বের হন।
‘ঘরের কাজকে না বলুন’ দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, গৃহস্থালি কাজ গুরুত্বপূর্ণ হলেও, নিজেদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য মাঝে মাঝে বিরতি নেওয়া প্রয়োজন। এই দিনে গৃহস্থালি কাজ থেকে মুক্তি নিয়ে নিজের জন্য সময় কাটিয়ে জীবনের আনন্দ উপভোগ করুন, অন্যকেও জীবন উপভোগের সুযোগ করে দিন।
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে কবি শাহীনা সোবহানের সম্মানে কবি ও সাহিত্যিকদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে সাহিত্য আড্ডা। গতকাল শনিবার (১৮ অক্টোবর) বিকেলে কুমারখালী পৌর শহরের সাংবাদিক কাঙাল হরিনাথ মজুমদার স্মৃতি জাদুঘরে ড. নাসের ফাউন্ডেশনের আয়োজনে এই আড্ডার আয়োজন করা হয়।
৩ দিন আগে১৯৬০-এর দশকে হাজি নান্না মিয়া তাঁর দুই ভাই জুম্মুন মিয়া ও চান মিয়ার সঙ্গে শুরু করেন খাবারের ব্যবসা। পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারে ছোট্ট একটা দোকানে পাতলা মাদুর বিছিয়ে তাঁরা পরিবেশন করতেন মোরগ পোলাও। সেই মোরগ পোলাওয়ের সুঘ্রাণের সঙ্গে এর সুখ্যাতি ছড়াতে সময় লাগেনি। মৌলভীবাজার থেকে পরে বেচারাম দেউড়ির...
৫ দিন আগেচলচ্চিত্র নির্মাণের পদ্ধতি-টদ্ধতি বুঝি না মশাই। আমার কাছে আজও প্রমথেশ বড়ুয়া ভারতবর্ষের শ্রেষ্ঠ চিত্রপরিচালক। আমরা কেউই তাঁর পায়ের নখের যোগ্য নই। আমার আজও মনে পড়ে ‘গৃহদাহ’র সেই অসম্ভব ট্রানজিশন—সেই যে হাইহিল জুতো-পরা দুটো পা থেকে সোজা কেটে দুটো আলতা-মাখা পা পালকি থেকে নামছে—আমি কখনো ভুলব না।
৬ দিন আগেবিরিয়ানি কিংবা কাবাব-পরোটা খেতে মন চাইলে পুরান ঢাকার নাজিরাবাজারের কথা মনে পড়তেই পারে। এসব খেয়ে কেউ কেউ বিউটি কিংবা নূরানীর লাচ্ছি খেয়ে ভোজ শেষ করতে পারেন। আবার কেউ ধোঁয়া ওঠা গরম চা পিরিচে নিয়ে ফুঁকে ফুঁকে গলায় ঢালতে পারেন। যাঁরা নিয়মিত যান নাজিরাবাজারে, তাঁরা জানেন এসব চা-প্রেমীর ভিড় লেগে...
৭ দিন আগেকুমারখালী (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে কবি শাহীনা সোবহানের সম্মানে কবি ও সাহিত্যিকদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে সাহিত্য আড্ডা। গতকাল শনিবার (১৮ অক্টোবর) বিকেলে কুমারখালী পৌর শহরের সাংবাদিক কাঙাল হরিনাথ মজুমদার স্মৃতি জাদুঘরে ড. নাসের ফাউন্ডেশনের আয়োজনে এই আড্ডার আয়োজন করা হয়।
কবি ও নাট্যকার লিটন আব্বাসের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সদস্য ও সেন্টার ফর মেডিকেল এডুকেশনের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক সৈয়দা শাহীনা সোবহান।
ড. নাসের ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. আবু নাসের রাজীবের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতীয় কিডনি ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক জামানুল ইসলাম ভূঁইয়া, ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তা বিশ্বজিৎ সাহা, কুমারখালী সাহিত্য সংসদের সভাপতি কবি রহমান আজিজ, কবি রজত হুদা ও কবি সবুর বাদশা। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন কবি ও কথাসাহিত্যিক সোহেল আমিন বাবু, কবি বাবলু জোয়ার্দার, কবি ও সাংবাদিক মাহমুদ শরীফ, জিটিভির কুষ্টিয়া প্রতিনিধি সাংবাদিক কাজী সাইফুল, দৈনিক নয়া দিগন্তের কুষ্টিয়া প্রতিনিধি (মাল্টিমিডিয়া) সোহাগ মাহমুদ প্রমুখ।
এ সাহিত্য আড্ডায় কুষ্টিয়া ও কুমারখালীর কবি-সাহিত্যিকেরা অংশ নিয়ে স্বরচিত কবিতা পাঠ করেন। অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করেন সংগীতশিল্পী জিয়াউর রহমান মানিক।
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে কবি শাহীনা সোবহানের সম্মানে কবি ও সাহিত্যিকদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে সাহিত্য আড্ডা। গতকাল শনিবার (১৮ অক্টোবর) বিকেলে কুমারখালী পৌর শহরের সাংবাদিক কাঙাল হরিনাথ মজুমদার স্মৃতি জাদুঘরে ড. নাসের ফাউন্ডেশনের আয়োজনে এই আড্ডার আয়োজন করা হয়।
কবি ও নাট্যকার লিটন আব্বাসের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সদস্য ও সেন্টার ফর মেডিকেল এডুকেশনের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক সৈয়দা শাহীনা সোবহান।
ড. নাসের ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. আবু নাসের রাজীবের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতীয় কিডনি ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক জামানুল ইসলাম ভূঁইয়া, ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তা বিশ্বজিৎ সাহা, কুমারখালী সাহিত্য সংসদের সভাপতি কবি রহমান আজিজ, কবি রজত হুদা ও কবি সবুর বাদশা। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন কবি ও কথাসাহিত্যিক সোহেল আমিন বাবু, কবি বাবলু জোয়ার্দার, কবি ও সাংবাদিক মাহমুদ শরীফ, জিটিভির কুষ্টিয়া প্রতিনিধি সাংবাদিক কাজী সাইফুল, দৈনিক নয়া দিগন্তের কুষ্টিয়া প্রতিনিধি (মাল্টিমিডিয়া) সোহাগ মাহমুদ প্রমুখ।
এ সাহিত্য আড্ডায় কুষ্টিয়া ও কুমারখালীর কবি-সাহিত্যিকেরা অংশ নিয়ে স্বরচিত কবিতা পাঠ করেন। অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করেন সংগীতশিল্পী জিয়াউর রহমান মানিক।
আজ ‘গৃহস্থালি কাজকে না বলুন’ দিবস। এই দিনে সবাইকে উৎসাহিত করা হয় গৃহস্থালি কাজ থেকে বিরতি নিয়ে নিজের জন্য সময় দেওয়ায়। ১৯৮০–এর দশকে এই দিনটির প্রচলন হয়। দিবসটির সূচনা করেন থমাস এবং রুথ রায়, যারা ওই সময় বিভিন্ন মজার ছুটি তৈরির জন্য পরিচিত ছিলেন।
০৭ এপ্রিল ২০২৫১৯৬০-এর দশকে হাজি নান্না মিয়া তাঁর দুই ভাই জুম্মুন মিয়া ও চান মিয়ার সঙ্গে শুরু করেন খাবারের ব্যবসা। পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারে ছোট্ট একটা দোকানে পাতলা মাদুর বিছিয়ে তাঁরা পরিবেশন করতেন মোরগ পোলাও। সেই মোরগ পোলাওয়ের সুঘ্রাণের সঙ্গে এর সুখ্যাতি ছড়াতে সময় লাগেনি। মৌলভীবাজার থেকে পরে বেচারাম দেউড়ির...
৫ দিন আগেচলচ্চিত্র নির্মাণের পদ্ধতি-টদ্ধতি বুঝি না মশাই। আমার কাছে আজও প্রমথেশ বড়ুয়া ভারতবর্ষের শ্রেষ্ঠ চিত্রপরিচালক। আমরা কেউই তাঁর পায়ের নখের যোগ্য নই। আমার আজও মনে পড়ে ‘গৃহদাহ’র সেই অসম্ভব ট্রানজিশন—সেই যে হাইহিল জুতো-পরা দুটো পা থেকে সোজা কেটে দুটো আলতা-মাখা পা পালকি থেকে নামছে—আমি কখনো ভুলব না।
৬ দিন আগেবিরিয়ানি কিংবা কাবাব-পরোটা খেতে মন চাইলে পুরান ঢাকার নাজিরাবাজারের কথা মনে পড়তেই পারে। এসব খেয়ে কেউ কেউ বিউটি কিংবা নূরানীর লাচ্ছি খেয়ে ভোজ শেষ করতে পারেন। আবার কেউ ধোঁয়া ওঠা গরম চা পিরিচে নিয়ে ফুঁকে ফুঁকে গলায় ঢালতে পারেন। যাঁরা নিয়মিত যান নাজিরাবাজারে, তাঁরা জানেন এসব চা-প্রেমীর ভিড় লেগে...
৭ দিন আগেসম্পাদকীয়
১৯৬০-এর দশকে হাজি নান্না মিয়া তাঁর দুই ভাই জুম্মুন মিয়া ও চান মিয়ার সঙ্গে শুরু করেন খাবারের ব্যবসা। পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারে ছোট্ট একটা দোকানে পাতলা মাদুর বিছিয়ে তাঁরা পরিবেশন করতেন মোরগ পোলাও। সেই মোরগ পোলাওয়ের সুঘ্রাণের সঙ্গে এর সুখ্যাতি ছড়াতে সময় লাগেনি। মৌলভীবাজার থেকে পরে বেচারাম দেউড়ির সরদার ভবনে সরে আসে নান্না মিয়ার ব্যবসা। দোকানের নাম হয় হাজি নান্না বিরিয়ানি।
একে একে লালবাগ চৌরাস্তা, নবাবগঞ্জ বাজার, ফকিরাপুল ও নাজিমুদ্দিন রোডে এর শাখা প্রতিষ্ঠিত হয়। একই নামে শত শত ভুয়া প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠলেও আসল নান্নার মোরগ পোলাওয়ের স্বাদকে টেক্কা দিতে পারেনি কেউ। তাই তো ভোজনপ্রেমীরা ঠিকই চিনে নেন আদি রেসিপিটি। মোরগ পোলাওয়ের পাশাপাশি হাজি নান্না বিরিয়ানিতে পাওয়া যায় খাসির বিরিয়ানি, খাসির কাচ্চি বিরিয়ানি, বোরহানি, টিকিয়া, লাবাং ও ফিরনি। প্রতি মাসের ৫ তারিখে থাকে বিশেষ আয়োজন—আস্ত মুরগির পোলাও। ছবি: জাহিদুল ইসলাম
১৯৬০-এর দশকে হাজি নান্না মিয়া তাঁর দুই ভাই জুম্মুন মিয়া ও চান মিয়ার সঙ্গে শুরু করেন খাবারের ব্যবসা। পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারে ছোট্ট একটা দোকানে পাতলা মাদুর বিছিয়ে তাঁরা পরিবেশন করতেন মোরগ পোলাও। সেই মোরগ পোলাওয়ের সুঘ্রাণের সঙ্গে এর সুখ্যাতি ছড়াতে সময় লাগেনি। মৌলভীবাজার থেকে পরে বেচারাম দেউড়ির সরদার ভবনে সরে আসে নান্না মিয়ার ব্যবসা। দোকানের নাম হয় হাজি নান্না বিরিয়ানি।
একে একে লালবাগ চৌরাস্তা, নবাবগঞ্জ বাজার, ফকিরাপুল ও নাজিমুদ্দিন রোডে এর শাখা প্রতিষ্ঠিত হয়। একই নামে শত শত ভুয়া প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠলেও আসল নান্নার মোরগ পোলাওয়ের স্বাদকে টেক্কা দিতে পারেনি কেউ। তাই তো ভোজনপ্রেমীরা ঠিকই চিনে নেন আদি রেসিপিটি। মোরগ পোলাওয়ের পাশাপাশি হাজি নান্না বিরিয়ানিতে পাওয়া যায় খাসির বিরিয়ানি, খাসির কাচ্চি বিরিয়ানি, বোরহানি, টিকিয়া, লাবাং ও ফিরনি। প্রতি মাসের ৫ তারিখে থাকে বিশেষ আয়োজন—আস্ত মুরগির পোলাও। ছবি: জাহিদুল ইসলাম
আজ ‘গৃহস্থালি কাজকে না বলুন’ দিবস। এই দিনে সবাইকে উৎসাহিত করা হয় গৃহস্থালি কাজ থেকে বিরতি নিয়ে নিজের জন্য সময় দেওয়ায়। ১৯৮০–এর দশকে এই দিনটির প্রচলন হয়। দিবসটির সূচনা করেন থমাস এবং রুথ রায়, যারা ওই সময় বিভিন্ন মজার ছুটি তৈরির জন্য পরিচিত ছিলেন।
০৭ এপ্রিল ২০২৫কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে কবি শাহীনা সোবহানের সম্মানে কবি ও সাহিত্যিকদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে সাহিত্য আড্ডা। গতকাল শনিবার (১৮ অক্টোবর) বিকেলে কুমারখালী পৌর শহরের সাংবাদিক কাঙাল হরিনাথ মজুমদার স্মৃতি জাদুঘরে ড. নাসের ফাউন্ডেশনের আয়োজনে এই আড্ডার আয়োজন করা হয়।
৩ দিন আগেচলচ্চিত্র নির্মাণের পদ্ধতি-টদ্ধতি বুঝি না মশাই। আমার কাছে আজও প্রমথেশ বড়ুয়া ভারতবর্ষের শ্রেষ্ঠ চিত্রপরিচালক। আমরা কেউই তাঁর পায়ের নখের যোগ্য নই। আমার আজও মনে পড়ে ‘গৃহদাহ’র সেই অসম্ভব ট্রানজিশন—সেই যে হাইহিল জুতো-পরা দুটো পা থেকে সোজা কেটে দুটো আলতা-মাখা পা পালকি থেকে নামছে—আমি কখনো ভুলব না।
৬ দিন আগেবিরিয়ানি কিংবা কাবাব-পরোটা খেতে মন চাইলে পুরান ঢাকার নাজিরাবাজারের কথা মনে পড়তেই পারে। এসব খেয়ে কেউ কেউ বিউটি কিংবা নূরানীর লাচ্ছি খেয়ে ভোজ শেষ করতে পারেন। আবার কেউ ধোঁয়া ওঠা গরম চা পিরিচে নিয়ে ফুঁকে ফুঁকে গলায় ঢালতে পারেন। যাঁরা নিয়মিত যান নাজিরাবাজারে, তাঁরা জানেন এসব চা-প্রেমীর ভিড় লেগে...
৭ দিন আগেসম্পাদকীয়
চলচ্চিত্র নির্মাণের পদ্ধতি-টদ্ধতি বুঝি না মশাই। আমার কাছে আজও প্রমথেশ বড়ুয়া ভারতবর্ষের শ্রেষ্ঠ চিত্রপরিচালক। আমরা কেউই তাঁর পায়ের নখের যোগ্য নই। আমার আজও মনে পড়ে ‘গৃহদাহ’র সেই অসম্ভব ট্রানজিশন—সেই যে হাইহিল জুতো-পরা দুটো পা থেকে সোজা কেটে দুটো আলতা-মাখা পা পালকি থেকে নামছে—আমি কখনো ভুলব না। ব্যাপারটা ভদ্রলোক করেছিলেন ১৯৩৬ সালে, এ কথা ভুলবেন না। আর সেই যে সেই ‘উত্তরায়ণ’-এ বড়ুয়া সাহেবের জ্বর হওয়ার পরে ক্যামেরা সোজা সিঁড়ি দিয়ে উঠে বিছানায় গিয়ে আছড়ে পড়ল—সেটাই কি ভোলা যায়! কাণ্ডটা ঘটিয়েছেন ভদ্রলোক ডেভিড লিনের ‘অলিভার টুইস্ট’-এর বহু আগে। সাবজেকটিভ ক্যামেরা সম্পর্কে অনেক কথা আজকাল শুনতে পাই, বিভিন্ন পরিচালক নাকি খুব ভালোভাবে ব্যবহার করছেন।
...আমার কাছে গুলিয়ে গেছে সিনেমার প্রাচীন আর আধুনিক বলতে আপনারা কী বোঝাতে চেয়েছেন। এসব ধরনের কথা শুনলে আমার একটা কথাই মনে হয়, কাজী নজরুল ইসলামের ভাষায় ‘দে গরুর গা ধুইয়ে’।
...চলচ্চিত্রের সামাজিক দায়িত্ব সব সময়ে হয়েছে। হয় পজিটিভ, না হয় নেগেটিভভাবে। ছবিটাকে আমি একটা শিল্প বলি। কাজেই মনে করি সর্বশিল্পের শর্ত পালিত হচ্ছে এখানেও। আমি মনে করি না যে সত্যজিৎ রায়ের ‘চারুলতা’ চ্যাপলিনের ‘এসানে’ যুগের এক রিলের ছবিগুলোর চেয়ে বেশি সচেতন।
১৯২৫ সালে তোলা আইজেনস্টাইনের ‘স্ট্রাইক’ ছবির চেয়ে বেশি সমাজসচেতন ছবি কি আজ পর্যন্ত তোলা হয়েছে? পাবস্ট-এর ‘কামেরা ডে শেফট’ আজও পর্যন্ত আমার কাছে মনে হয় সবচেয়ে বেশি সমাজসচেতন একটি ছবি। চারু রায়ের ‘বাংলার মেয়ে’ বহু আগে তোলা—প্রথম বাংলা ছবি, যাতে আউটডোর ব্যবহৃত হয় সবচেয়ে বেশিভাবে, তাতেও সমাজচেতনা পরিপূর্ণ ছিল।
...রবিঠাকুর মশায় একটা বড় ভালো কথা বলে গিয়েছিলেন, ‘শিল্পকে শিল্প হতে হলে সর্বাগ্রে সত্যনিষ্ঠ হতে হয়, তারপরে সৌন্দর্যনিষ্ঠ’। কথাটা ভাবার মতো। যদি পারেন ভেবে দেখবেন।
সূত্র: ঋত্বিক ঘটকের গৃহীত সাক্ষাৎকার, ‘সাক্ষাৎ ঋত্বিক’, শিবাদিত্য দাশগুপ্ত ও সন্দীপন ভট্টাচার্য সম্পাদিত, পৃষ্ঠা ১৮-১৯
চলচ্চিত্র নির্মাণের পদ্ধতি-টদ্ধতি বুঝি না মশাই। আমার কাছে আজও প্রমথেশ বড়ুয়া ভারতবর্ষের শ্রেষ্ঠ চিত্রপরিচালক। আমরা কেউই তাঁর পায়ের নখের যোগ্য নই। আমার আজও মনে পড়ে ‘গৃহদাহ’র সেই অসম্ভব ট্রানজিশন—সেই যে হাইহিল জুতো-পরা দুটো পা থেকে সোজা কেটে দুটো আলতা-মাখা পা পালকি থেকে নামছে—আমি কখনো ভুলব না। ব্যাপারটা ভদ্রলোক করেছিলেন ১৯৩৬ সালে, এ কথা ভুলবেন না। আর সেই যে সেই ‘উত্তরায়ণ’-এ বড়ুয়া সাহেবের জ্বর হওয়ার পরে ক্যামেরা সোজা সিঁড়ি দিয়ে উঠে বিছানায় গিয়ে আছড়ে পড়ল—সেটাই কি ভোলা যায়! কাণ্ডটা ঘটিয়েছেন ভদ্রলোক ডেভিড লিনের ‘অলিভার টুইস্ট’-এর বহু আগে। সাবজেকটিভ ক্যামেরা সম্পর্কে অনেক কথা আজকাল শুনতে পাই, বিভিন্ন পরিচালক নাকি খুব ভালোভাবে ব্যবহার করছেন।
...আমার কাছে গুলিয়ে গেছে সিনেমার প্রাচীন আর আধুনিক বলতে আপনারা কী বোঝাতে চেয়েছেন। এসব ধরনের কথা শুনলে আমার একটা কথাই মনে হয়, কাজী নজরুল ইসলামের ভাষায় ‘দে গরুর গা ধুইয়ে’।
...চলচ্চিত্রের সামাজিক দায়িত্ব সব সময়ে হয়েছে। হয় পজিটিভ, না হয় নেগেটিভভাবে। ছবিটাকে আমি একটা শিল্প বলি। কাজেই মনে করি সর্বশিল্পের শর্ত পালিত হচ্ছে এখানেও। আমি মনে করি না যে সত্যজিৎ রায়ের ‘চারুলতা’ চ্যাপলিনের ‘এসানে’ যুগের এক রিলের ছবিগুলোর চেয়ে বেশি সচেতন।
১৯২৫ সালে তোলা আইজেনস্টাইনের ‘স্ট্রাইক’ ছবির চেয়ে বেশি সমাজসচেতন ছবি কি আজ পর্যন্ত তোলা হয়েছে? পাবস্ট-এর ‘কামেরা ডে শেফট’ আজও পর্যন্ত আমার কাছে মনে হয় সবচেয়ে বেশি সমাজসচেতন একটি ছবি। চারু রায়ের ‘বাংলার মেয়ে’ বহু আগে তোলা—প্রথম বাংলা ছবি, যাতে আউটডোর ব্যবহৃত হয় সবচেয়ে বেশিভাবে, তাতেও সমাজচেতনা পরিপূর্ণ ছিল।
...রবিঠাকুর মশায় একটা বড় ভালো কথা বলে গিয়েছিলেন, ‘শিল্পকে শিল্প হতে হলে সর্বাগ্রে সত্যনিষ্ঠ হতে হয়, তারপরে সৌন্দর্যনিষ্ঠ’। কথাটা ভাবার মতো। যদি পারেন ভেবে দেখবেন।
সূত্র: ঋত্বিক ঘটকের গৃহীত সাক্ষাৎকার, ‘সাক্ষাৎ ঋত্বিক’, শিবাদিত্য দাশগুপ্ত ও সন্দীপন ভট্টাচার্য সম্পাদিত, পৃষ্ঠা ১৮-১৯
আজ ‘গৃহস্থালি কাজকে না বলুন’ দিবস। এই দিনে সবাইকে উৎসাহিত করা হয় গৃহস্থালি কাজ থেকে বিরতি নিয়ে নিজের জন্য সময় দেওয়ায়। ১৯৮০–এর দশকে এই দিনটির প্রচলন হয়। দিবসটির সূচনা করেন থমাস এবং রুথ রায়, যারা ওই সময় বিভিন্ন মজার ছুটি তৈরির জন্য পরিচিত ছিলেন।
০৭ এপ্রিল ২০২৫কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে কবি শাহীনা সোবহানের সম্মানে কবি ও সাহিত্যিকদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে সাহিত্য আড্ডা। গতকাল শনিবার (১৮ অক্টোবর) বিকেলে কুমারখালী পৌর শহরের সাংবাদিক কাঙাল হরিনাথ মজুমদার স্মৃতি জাদুঘরে ড. নাসের ফাউন্ডেশনের আয়োজনে এই আড্ডার আয়োজন করা হয়।
৩ দিন আগে১৯৬০-এর দশকে হাজি নান্না মিয়া তাঁর দুই ভাই জুম্মুন মিয়া ও চান মিয়ার সঙ্গে শুরু করেন খাবারের ব্যবসা। পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারে ছোট্ট একটা দোকানে পাতলা মাদুর বিছিয়ে তাঁরা পরিবেশন করতেন মোরগ পোলাও। সেই মোরগ পোলাওয়ের সুঘ্রাণের সঙ্গে এর সুখ্যাতি ছড়াতে সময় লাগেনি। মৌলভীবাজার থেকে পরে বেচারাম দেউড়ির...
৫ দিন আগেবিরিয়ানি কিংবা কাবাব-পরোটা খেতে মন চাইলে পুরান ঢাকার নাজিরাবাজারের কথা মনে পড়তেই পারে। এসব খেয়ে কেউ কেউ বিউটি কিংবা নূরানীর লাচ্ছি খেয়ে ভোজ শেষ করতে পারেন। আবার কেউ ধোঁয়া ওঠা গরম চা পিরিচে নিয়ে ফুঁকে ফুঁকে গলায় ঢালতে পারেন। যাঁরা নিয়মিত যান নাজিরাবাজারে, তাঁরা জানেন এসব চা-প্রেমীর ভিড় লেগে...
৭ দিন আগেসম্পাদকীয়
বিরিয়ানি কিংবা কাবাব-পরোটা খেতে মন চাইলে পুরান ঢাকার নাজিরাবাজারের কথা মনে পড়তেই পারে। এসব খেয়ে কেউ কেউ বিউটি কিংবা নূরানীর লাচ্ছি খেয়ে ভোজ শেষ করতে পারেন। আবার কেউ ধোঁয়া ওঠা গরম চা পিরিচে নিয়ে ফুঁকে ফুঁকে গলায় ঢালতে পারেন। যাঁরা নিয়মিত যান নাজিরাবাজারে, তাঁরা জানেন এসব চা-প্রেমীর ভিড় লেগে থাকে পান্নু খান টি স্টোরে।
পান্নুর চা নামেই সমধিক পরিচিত কাজী আলাউদ্দিন রোডের ৩৭/২ নম্বরের ছোট দোকানটি। সাধারণ চায়ের পাশাপাশি মালাই চা, কফি চা, পনির চা, বাদাম চা—এ রকম নানা চায়ের সঙ্গে চাইলে বিস্কুট, পাউরুটি বা বাকরখানি ডুবিয়ে খেতে পারেন, এই দোকানে বসে। বসার জায়গা পাওয়াটা বেশির ভাগ সময় দুষ্কর হয়ে পড়ে। তাই দাঁড়িয়েই নিতে হয় পান্নুর চায়ের স্বাদ। ২০০৮ সালে প্রথমে নিউমার্কেটে চালু হলেও দোকানটি এখন নাজিরাবাজারে। খুব অল্প সময়ে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এর চা।
ছবি: মেহেদী হাসান
বিরিয়ানি কিংবা কাবাব-পরোটা খেতে মন চাইলে পুরান ঢাকার নাজিরাবাজারের কথা মনে পড়তেই পারে। এসব খেয়ে কেউ কেউ বিউটি কিংবা নূরানীর লাচ্ছি খেয়ে ভোজ শেষ করতে পারেন। আবার কেউ ধোঁয়া ওঠা গরম চা পিরিচে নিয়ে ফুঁকে ফুঁকে গলায় ঢালতে পারেন। যাঁরা নিয়মিত যান নাজিরাবাজারে, তাঁরা জানেন এসব চা-প্রেমীর ভিড় লেগে থাকে পান্নু খান টি স্টোরে।
পান্নুর চা নামেই সমধিক পরিচিত কাজী আলাউদ্দিন রোডের ৩৭/২ নম্বরের ছোট দোকানটি। সাধারণ চায়ের পাশাপাশি মালাই চা, কফি চা, পনির চা, বাদাম চা—এ রকম নানা চায়ের সঙ্গে চাইলে বিস্কুট, পাউরুটি বা বাকরখানি ডুবিয়ে খেতে পারেন, এই দোকানে বসে। বসার জায়গা পাওয়াটা বেশির ভাগ সময় দুষ্কর হয়ে পড়ে। তাই দাঁড়িয়েই নিতে হয় পান্নুর চায়ের স্বাদ। ২০০৮ সালে প্রথমে নিউমার্কেটে চালু হলেও দোকানটি এখন নাজিরাবাজারে। খুব অল্প সময়ে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এর চা।
ছবি: মেহেদী হাসান
আজ ‘গৃহস্থালি কাজকে না বলুন’ দিবস। এই দিনে সবাইকে উৎসাহিত করা হয় গৃহস্থালি কাজ থেকে বিরতি নিয়ে নিজের জন্য সময় দেওয়ায়। ১৯৮০–এর দশকে এই দিনটির প্রচলন হয়। দিবসটির সূচনা করেন থমাস এবং রুথ রায়, যারা ওই সময় বিভিন্ন মজার ছুটি তৈরির জন্য পরিচিত ছিলেন।
০৭ এপ্রিল ২০২৫কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে কবি শাহীনা সোবহানের সম্মানে কবি ও সাহিত্যিকদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে সাহিত্য আড্ডা। গতকাল শনিবার (১৮ অক্টোবর) বিকেলে কুমারখালী পৌর শহরের সাংবাদিক কাঙাল হরিনাথ মজুমদার স্মৃতি জাদুঘরে ড. নাসের ফাউন্ডেশনের আয়োজনে এই আড্ডার আয়োজন করা হয়।
৩ দিন আগে১৯৬০-এর দশকে হাজি নান্না মিয়া তাঁর দুই ভাই জুম্মুন মিয়া ও চান মিয়ার সঙ্গে শুরু করেন খাবারের ব্যবসা। পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারে ছোট্ট একটা দোকানে পাতলা মাদুর বিছিয়ে তাঁরা পরিবেশন করতেন মোরগ পোলাও। সেই মোরগ পোলাওয়ের সুঘ্রাণের সঙ্গে এর সুখ্যাতি ছড়াতে সময় লাগেনি। মৌলভীবাজার থেকে পরে বেচারাম দেউড়ির...
৫ দিন আগেচলচ্চিত্র নির্মাণের পদ্ধতি-টদ্ধতি বুঝি না মশাই। আমার কাছে আজও প্রমথেশ বড়ুয়া ভারতবর্ষের শ্রেষ্ঠ চিত্রপরিচালক। আমরা কেউই তাঁর পায়ের নখের যোগ্য নই। আমার আজও মনে পড়ে ‘গৃহদাহ’র সেই অসম্ভব ট্রানজিশন—সেই যে হাইহিল জুতো-পরা দুটো পা থেকে সোজা কেটে দুটো আলতা-মাখা পা পালকি থেকে নামছে—আমি কখনো ভুলব না।
৬ দিন আগে