সম্পাদকীয়
পেলে ছিলেন সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবল তারকা। তিনি ১ হাজার ২৮১ গোলের বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন পায়ের জাদুতে। তাঁর আসল নাম এদসন আরান্তেস দো নাসিমেন্তো।
১৯৪০ সালের ২৩ অক্টোবর ব্রাজিলের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের মিনাস গেরাইস প্রদেশের সাও পাওলো শহরের এক দারিদ্র্যপীড়িত বস্তিতে পেলের জন্ম। ওই সময় সেই এলাকার অর্থনৈতিক অবস্থা ও জীবনযাত্রার মান খুব খারাপ ছিল। তখনকার ব্রাজিলীয় সমাজের পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠী সেখানে বসবাস করত।
একটা ফুটবল কিনে দেওয়ারও সামর্থ্য ছিল না পরিবারের। ছোটবেলায় রাস্তায় মোজা মুড়িয়ে বল বানিয়ে কিংবা জাম্বুরা দিয়ে ফুটবল খেলতেন পেলে। ১৫ বছর বয়সেই এই কিশোর সান্তোসের মূল দলে খেলার পর ১৬ বছর বয়সে খেলেছেন ব্রাজিলের জাতীয় দলে। আর মাত্র ১৭ বছর বয়সে ১৯৫৮ সালে চার ম্যাচে ৬ গোল করে ব্রাজিলকে জিতিয়েছেন বিশ্বকাপ।
পেলে জাতীয় দল ব্রাজিলের হয়ে ফুটবলের সর্বোচ্চ আসরের শিরোপা জেতেন তিনবার। প্রথমবার মাত্র ১৭ বছর বয়সে, ১৯৫৮ সালে সুইডেনে অনুষ্ঠিত আসরে। দ্বিতীয়বার তিনি চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বাদ পান চার বছর পর, চিলিতে। যদিও চোটের কারণে প্রতিযোগিতার বেশির ভাগ অংশে ছিলেন না তিনি। সবশেষ ১৯৭০ সালে মেক্সিকোতে তৃতীয়বার পরম আরাধ্য সোনালি ট্রফি জিতে নেন।
ইউরোপের অনেক ক্লাব থেকে খেলার প্রস্তাব ও অর্থের হাতছানি এলেও ভালোবাসার সান্তোস ছেড়ে যাননি। অবশ্য ১৯৭২ সালে ফুটবল থেকে অবসরের দুই বছর পর আমেরিকান ক্লাব ‘নিউইয়র্ক কসমসের’ হয়ে নর্থ আমেরিকান সকার লিগে যোগ দিয়েছিলেন। ১৯৭৪ থেকে ১৯৭৬ পর্যন্ত তিনি নিউইয়র্ক কসমসের হয়ে খেলেন।
একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে তিনবার বিশ্বকাপ জেতা সাবেক ফরোয়ার্ড পেলে ২০০০ সালে ফিফার ‘শতাব্দী সেরা ক্রীড়াবিদ’ হিসেবে অভিহিত হয়েছিলেন। এ ছাড়া তাঁর দেশ ব্রাজিলের সরকার তাঁকে ‘জাতীয় সম্পদ’ উপাধিতে ভূষিত করে।
‘কালো মানিক’ অভিধায় অভিষিক্ত পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ এই খেলোয়াড় ২০২২ সালের ২৯ ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন।
পেলে ছিলেন সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবল তারকা। তিনি ১ হাজার ২৮১ গোলের বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন পায়ের জাদুতে। তাঁর আসল নাম এদসন আরান্তেস দো নাসিমেন্তো।
১৯৪০ সালের ২৩ অক্টোবর ব্রাজিলের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের মিনাস গেরাইস প্রদেশের সাও পাওলো শহরের এক দারিদ্র্যপীড়িত বস্তিতে পেলের জন্ম। ওই সময় সেই এলাকার অর্থনৈতিক অবস্থা ও জীবনযাত্রার মান খুব খারাপ ছিল। তখনকার ব্রাজিলীয় সমাজের পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠী সেখানে বসবাস করত।
একটা ফুটবল কিনে দেওয়ারও সামর্থ্য ছিল না পরিবারের। ছোটবেলায় রাস্তায় মোজা মুড়িয়ে বল বানিয়ে কিংবা জাম্বুরা দিয়ে ফুটবল খেলতেন পেলে। ১৫ বছর বয়সেই এই কিশোর সান্তোসের মূল দলে খেলার পর ১৬ বছর বয়সে খেলেছেন ব্রাজিলের জাতীয় দলে। আর মাত্র ১৭ বছর বয়সে ১৯৫৮ সালে চার ম্যাচে ৬ গোল করে ব্রাজিলকে জিতিয়েছেন বিশ্বকাপ।
পেলে জাতীয় দল ব্রাজিলের হয়ে ফুটবলের সর্বোচ্চ আসরের শিরোপা জেতেন তিনবার। প্রথমবার মাত্র ১৭ বছর বয়সে, ১৯৫৮ সালে সুইডেনে অনুষ্ঠিত আসরে। দ্বিতীয়বার তিনি চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বাদ পান চার বছর পর, চিলিতে। যদিও চোটের কারণে প্রতিযোগিতার বেশির ভাগ অংশে ছিলেন না তিনি। সবশেষ ১৯৭০ সালে মেক্সিকোতে তৃতীয়বার পরম আরাধ্য সোনালি ট্রফি জিতে নেন।
ইউরোপের অনেক ক্লাব থেকে খেলার প্রস্তাব ও অর্থের হাতছানি এলেও ভালোবাসার সান্তোস ছেড়ে যাননি। অবশ্য ১৯৭২ সালে ফুটবল থেকে অবসরের দুই বছর পর আমেরিকান ক্লাব ‘নিউইয়র্ক কসমসের’ হয়ে নর্থ আমেরিকান সকার লিগে যোগ দিয়েছিলেন। ১৯৭৪ থেকে ১৯৭৬ পর্যন্ত তিনি নিউইয়র্ক কসমসের হয়ে খেলেন।
একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে তিনবার বিশ্বকাপ জেতা সাবেক ফরোয়ার্ড পেলে ২০০০ সালে ফিফার ‘শতাব্দী সেরা ক্রীড়াবিদ’ হিসেবে অভিহিত হয়েছিলেন। এ ছাড়া তাঁর দেশ ব্রাজিলের সরকার তাঁকে ‘জাতীয় সম্পদ’ উপাধিতে ভূষিত করে।
‘কালো মানিক’ অভিধায় অভিষিক্ত পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ এই খেলোয়াড় ২০২২ সালের ২৯ ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন।
আর এক বছর পর ৪০-এর কোঠায় পৌঁছাবে বয়স। হঠাৎ পদোন্নতি হলো পরিচ্ছন্নতাকর্মী হিসেবে কাজ করা ক্যারেন উডসের। এখন থেকে ই-মেইল লিখতে হবে তাঁকে। কিন্তু তিনি তো নিরক্ষর। কীভাবে পড়তে-লিখতে হয় জানেন না। প্রথমে বেশ লজ্জায় পড়ে যান। সবাই জেনে ফেললে কী ভাববে! তবে, সেই লজ্জা-ভয় তাঁকে আটকে রাখেনি। বরং নতুন পথ...
১৫ ঘণ্টা আগেতখন দিল্লির সুলতান ফিরোজ শাহ আর বাংলার সুবেদার ফখরুদ্দিন মোবারক শাহ। সেই সময় হজরত শাহজালাল (রহ.) ও অন্যান্য আউলিয়ার সঙ্গে ইসলাম ধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে ১৩৫১ সালে এ দেশে আসেন হজরত রাস্তি শাহ (র.)। তিনি ছিলেন বড়পীর আবদুল কাদের জিলানির আত্মীয়। কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চলে ধর্ম প্রচার করতে এসে রাস্তি...
৫ দিন আগেগাইবান্ধা জেলার মীরের বাগান একসময় ছিল বন-জঙ্গলে ভরা। ১৯০০ সালে সৈয়দ ওয়াজেদ আলী নামের এক দরবেশ এদিকটায় এসে জঙ্গল পরিষ্কার করতে গিয়ে খুঁজে পান একটি মসজিদ ও তিন আউলিয়ার মাজার। মসজিদটির দেয়ালে খোদাই করা লিপি থেকে জানা যায়, এটি হাজার বছর আগে ১০১১ সালে নির্মিত।
৬ দিন আগেআমি মনে করি, পৃথিবীতে ‘সব প্রতিষ্ঠানের বড় প্রতিষ্ঠান হচ্ছে লিঙ্গায়ন’। এটা নীরবেই অনেক আগেই বিশ্বায়িত...। অনেক আগে হাজার হাজার বছর আগে...বিশ্ব নিয়ে লোকে তখনো ভাবতেই শেখেনি। লিঙ্গ থেকে যা আলাদা হচ্ছে একমাত্র অভিজ্ঞতালব্ধ পার্থক্য, যা প্রত্যেকেই আঁচ করতে পারে আর তাই আপনারা জানতে পারবেন...
৯ দিন আগে