সম্পাদকীয়
টেরাকোটা শিল্পের অনন্য নিদর্শন দিনাজপুরের মধ্যযুগীয় কান্তজিউ মন্দির। নানা পৌরাণিক কাহিনি পোড়ামাটির অলংকরণে মন্দিরের দেয়ালে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। মহারাজা প্রাণনাথ রায় মন্দিরটি শ্রীকৃষ্ণ ও তাঁর স্ত্রী রুক্মিণীকে উৎসর্গ করে নির্মাণ শুরু করেন ১৭০৪ খ্রিষ্টাব্দে। তাঁর পালক পুত্র রাজা রামনাথ রায়ের রাজত্বকালে ১৭৫২ খ্রিষ্টাব্দে শেষ হয় মন্দিরের নির্মাণকাজ।
শ্রীকৃষ্ণের ১০৮টি নামের মধ্যে শ্রীকান্ত একটি। মহারাজা প্রাণনাথ এই নামানুসারে মন্দিরটির নাম রাখেন কান্তজিউ মন্দির। ‘কান্ত’ হচ্ছে কৃষ্ণের নাম আর ‘জিউ’ মানে সম্মান প্রদর্শন। মন্দির প্রতিষ্ঠার পর মন্দিরের নামেই সেই গ্রামের নাম রাখা হয় কান্তনগর। মন্দিরটিতে ছিল নবরত্ন বা ‘নয় শিখর’। কিন্তু ১৮৯৭ সালে এক ভূমিকম্পে সবগুলো শিখর বিলীন হয়ে যায়।
টেরাকোটা শিল্পের অনন্য নিদর্শন দিনাজপুরের মধ্যযুগীয় কান্তজিউ মন্দির। নানা পৌরাণিক কাহিনি পোড়ামাটির অলংকরণে মন্দিরের দেয়ালে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। মহারাজা প্রাণনাথ রায় মন্দিরটি শ্রীকৃষ্ণ ও তাঁর স্ত্রী রুক্মিণীকে উৎসর্গ করে নির্মাণ শুরু করেন ১৭০৪ খ্রিষ্টাব্দে। তাঁর পালক পুত্র রাজা রামনাথ রায়ের রাজত্বকালে ১৭৫২ খ্রিষ্টাব্দে শেষ হয় মন্দিরের নির্মাণকাজ।
শ্রীকৃষ্ণের ১০৮টি নামের মধ্যে শ্রীকান্ত একটি। মহারাজা প্রাণনাথ এই নামানুসারে মন্দিরটির নাম রাখেন কান্তজিউ মন্দির। ‘কান্ত’ হচ্ছে কৃষ্ণের নাম আর ‘জিউ’ মানে সম্মান প্রদর্শন। মন্দির প্রতিষ্ঠার পর মন্দিরের নামেই সেই গ্রামের নাম রাখা হয় কান্তনগর। মন্দিরটিতে ছিল নবরত্ন বা ‘নয় শিখর’। কিন্তু ১৮৯৭ সালে এক ভূমিকম্পে সবগুলো শিখর বিলীন হয়ে যায়।
... স্কুলে থাকতেই, দীপা দত্তের বাবা সুধাংশু বিমল দত্ত আমাদের এলাকার কমিউনিস্ট এমপি ছিলেন। ওখানে ভাষা আন্দোলনের ধাক্কাটা তীব্রভাবে লাগলো। ভাষা আন্দোলনের একজন নেতা হলেন প্রিন্সিপাল কাশেম।... তারপরে ধরো এই কমিউনিস্ট আন্দোলন, আমাদের ওখানে তখন বড় বড় নেতা যেমন আহসাব উদ্দীন সাহেব, ওখানে মিটিং করতে আসতেন।
১২ ঘণ্টা আগে...রাজনৈতিক বিশ্বাসকে যদি কবিতায় উত্তীর্ণ করা যায়, তাহলে সেটা কবিতা থাকবে, কিন্তু রাজনৈতিক বিশ্বাসকে যদি স্লোগান হিসেবে ব্যবহার করা হয় কবিতায়, তাহলে সেটা আর কবিতা থাকবে না। কিন্তু উচ্চকণ্ঠ হলে যে কবিতা হবে না, আমি সেটা বিশ্বাস করি না। নেরুদা যথেষ্ট উচ্চকণ্ঠ রাজনৈতিক কবিতা লিখেছেন এবং সেগুলো যথেষ্ট..
৮ দিন আগেভ্যান গঘ হচ্ছেন সেই শিল্পী, যিনি জীবদ্দশায় তাঁর কীর্তির জন্য বাহবা পাননি। তাঁর আঁকা ছবি পেয়েছে শুধু তাচ্ছিল্য। ভ্যান গঘ বড় শিল্পী হিসেবে স্বীকৃত হন মরণের পর। একটা অসুখ ছিল তাঁর। মানসিক অসুখ। সেই অসুখ তাঁকে স্বস্তি দেয়নি।
১৪ দিন আগেএমএ পড়ার সময় আমি কবিতা লিখেছি, প্রবন্ধ লিখেছি; কিন্তু কোনো গোষ্ঠীতে যোগ দিইনি। আমি দেখেছি কবি হওয়ার জন্যেও সাহিত্যিক রাজনীতি লাগে, বিভিন্ন সংঘে যোগ দিতে হয়, গুরু ধরতে হয়, অনেকের কাছে খুব বিনীত থাকতে হয়, লেখাপড়া ছেড়ে দিয়ে গাঁজাটাজা খেতে হয়, বেশ্যাবাড়ি যেতে হয়—আমি এসব করিনি।
১৫ দিন আগে