আজকের পত্রিকা ডেস্ক
স্পেনে ঘটেছে এক আজব কাণ্ড। ছোট্ট এক শিশুকে কোলে বসিয়ে সিগারেট ধরিয়ে দিচ্ছেন বাবা, তার সঙ্গে আবার বিয়ারের গ্লাসও ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এমন ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর রীতিমতো ঝড় উঠেছে। পুলিশও এখন হন্যে হয়ে খুঁজছে সেই বাবাকে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্ডিপেনডেন্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনার ভিডিওটি প্রথম ফেসবুকে শেয়ার করেন রোমানিয়ার দানিয়েল টেকু নামে এক ব্যক্তি। তিনি আহ্বান জানান, ভিডিওতে থাকা দুই প্রাপ্তবয়স্ককে চিনে দিতে। এরপরই ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ে সর্বত্র।
দৃশ্যটা ছিল এ রকম—শিশুকে কোলে বসিয়ে বাবা যেন জীবনদর্শন শিখিয়ে দিচ্ছেন। শিশুটির এক হাতে সিগারেট, অন্য হাতে বিয়ার। তিনি প্রথমে শিশুর মুখে সিগারেট ঠুসে দেন। তারপর বিয়ারের ক্যান ধরিয়ে দিয়ে বলেন, ‘এই তো, এভাবেই পুরুষ হওয়া যায়।’ ছোট্ট ছেলেটিও যেন ‘শিষ্যসুলভ’ অনুগতভাবে সিগারেটে টান দিল আর চুমুক দিল বিয়ারে। পাশে বসে থাকা আরেক পুরুষ তখন হেসে খুন, শেষে আবার তিনি নিজেই একটি সিগারেট ধরিয়ে দেওয়ার দায়িত্বও পালন করেন।
ভিডিও ছড়িয়ে পড়তেই নিন্দার ঝড় ওঠে। দোয়িনা ডিকু নামের এক নারী মন্তব্য করেন, ‘এই মানুষটির অবশ্যই অভিভাবকত্বের অধিকার কেড়ে নিতে হবে। শিশু সুরক্ষা কর্মকর্তাদের এখনই ব্যবস্থা নিতে হবে।’ মিহায়েলা স্তানসিউ মজা করে লিখেছেন, ‘সন্তান নেওয়ার আগে সবার পরীক্ষা হওয়া উচিত। পরীক্ষায় পাস করলে তবেই সন্তান নেওয়ার অনুমতি পাওয়া যাবে। না হলে বিপদ তো এমনিই বাড়বে।’
তবে এখনো পর্যন্ত ভিডিওতে থাকা ব্যক্তিদের কেউ শনাক্ত হয়নি। যদিও ধারণা করা হচ্ছে, ঘটনাটি ঘটেছে স্পেনেই। আর ভিডিও দেখে যে কেউই বলবে—শিশুর হাতে বিয়ার-সিগারেট ধরানোটা নিশ্চয়ই বাবা হওয়ার ‘উচ্চতর ডিগ্রি’ নয়। বরং এ কাণ্ডে তাঁর গ্রেপ্তার হওয়ার সম্ভাবনাই এখন সবচেয়ে বেশি!
স্পেনে ঘটেছে এক আজব কাণ্ড। ছোট্ট এক শিশুকে কোলে বসিয়ে সিগারেট ধরিয়ে দিচ্ছেন বাবা, তার সঙ্গে আবার বিয়ারের গ্লাসও ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এমন ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর রীতিমতো ঝড় উঠেছে। পুলিশও এখন হন্যে হয়ে খুঁজছে সেই বাবাকে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্ডিপেনডেন্টের খবরে বলা হয়েছে, ঘটনার ভিডিওটি প্রথম ফেসবুকে শেয়ার করেন রোমানিয়ার দানিয়েল টেকু নামে এক ব্যক্তি। তিনি আহ্বান জানান, ভিডিওতে থাকা দুই প্রাপ্তবয়স্ককে চিনে দিতে। এরপরই ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ে সর্বত্র।
দৃশ্যটা ছিল এ রকম—শিশুকে কোলে বসিয়ে বাবা যেন জীবনদর্শন শিখিয়ে দিচ্ছেন। শিশুটির এক হাতে সিগারেট, অন্য হাতে বিয়ার। তিনি প্রথমে শিশুর মুখে সিগারেট ঠুসে দেন। তারপর বিয়ারের ক্যান ধরিয়ে দিয়ে বলেন, ‘এই তো, এভাবেই পুরুষ হওয়া যায়।’ ছোট্ট ছেলেটিও যেন ‘শিষ্যসুলভ’ অনুগতভাবে সিগারেটে টান দিল আর চুমুক দিল বিয়ারে। পাশে বসে থাকা আরেক পুরুষ তখন হেসে খুন, শেষে আবার তিনি নিজেই একটি সিগারেট ধরিয়ে দেওয়ার দায়িত্বও পালন করেন।
ভিডিও ছড়িয়ে পড়তেই নিন্দার ঝড় ওঠে। দোয়িনা ডিকু নামের এক নারী মন্তব্য করেন, ‘এই মানুষটির অবশ্যই অভিভাবকত্বের অধিকার কেড়ে নিতে হবে। শিশু সুরক্ষা কর্মকর্তাদের এখনই ব্যবস্থা নিতে হবে।’ মিহায়েলা স্তানসিউ মজা করে লিখেছেন, ‘সন্তান নেওয়ার আগে সবার পরীক্ষা হওয়া উচিত। পরীক্ষায় পাস করলে তবেই সন্তান নেওয়ার অনুমতি পাওয়া যাবে। না হলে বিপদ তো এমনিই বাড়বে।’
তবে এখনো পর্যন্ত ভিডিওতে থাকা ব্যক্তিদের কেউ শনাক্ত হয়নি। যদিও ধারণা করা হচ্ছে, ঘটনাটি ঘটেছে স্পেনেই। আর ভিডিও দেখে যে কেউই বলবে—শিশুর হাতে বিয়ার-সিগারেট ধরানোটা নিশ্চয়ই বাবা হওয়ার ‘উচ্চতর ডিগ্রি’ নয়। বরং এ কাণ্ডে তাঁর গ্রেপ্তার হওয়ার সম্ভাবনাই এখন সবচেয়ে বেশি!
ইন্দোনেশিয়ায় এক ব্যক্তি তাঁর স্ত্রীকে পরকীয়ায় ধরার পর অনন্য এক উপায়ে সম্পর্কের ইতি টানলেন। স্ত্রীকে তিনি প্রেমিকের হাতে তুলে দিয়ে বিনিময়ে নিলেন একটি গরু, ঐতিহ্যবাহী কিছু পণ্য এবং নগদ অর্থ। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ-পূর্ব সুলাওয়েসি প্রদেশে, যেখানে তোলাকি নামের আদিবাসী জনগোষ্ঠী প্রাচীন সামাজিক রীতিনীতিতে...
১৯ ঘণ্টা আগেবিশ্বের বিভিন্ন সংস্কৃতিতে মানুষের দীর্ঘ নামের একটি আলাদা গুরুত্ব আছে। এই দীর্ঘ নামের মধ্য দিয়ে প্রায় সময় ঐতিহ্য ও সামাজিক কাঠামো প্রতিফলিত হয়। দক্ষিণ ভারতে সাধারণত নামের সঙ্গে গ্রামের নাম, বাবার নাম এবং প্রদত্ত নাম যুক্ত থাকে। অন্যদিকে আরব বিশ্বে বংশগতি ও ঐতিহ্যকে গুরুত্ব দিয়ে একজনের নাম তার...
৭ দিন আগেউত্তর চীনের হেনান প্রদেশের আনইয়াং শহরের একটি নার্সিং হোম সম্প্রতি তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে। মূলত তাদের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর এই সমালোচনার ঝড় শুরু হয়। ভিডিওতে দেখা যায়, নার্সিং হোমটির এক নারী কর্মকর্তা মিনি স্কার্ট ও স্কুল ইউনিফর্মের মতো পোশাক পরে বয়স্ক রোগীদের সামনে
৮ দিন আগেথাইল্যান্ডের পূর্বাঞ্চলীয় চনবুরি প্রদেশে গত সোমবার (৬ অক্টোবর) শুরু হয়েছে ঐতিহ্যবাহী জল-মহিষ উৎসব। শতাধিক বছরের পুরোনো এই উৎসবের লক্ষ্য হলো—মহিষদের সম্মান জানানো ও কৃষিক্ষেত্রে তাঁদের বিলুপ্তি রোধ করা। যন্ত্রচালিত কৃষিকাজে ট্রাক্টরের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় দেশটিতে বর্তমানে মহিষের অবদান অনেকটাই কমে...
১০ দিন আগে