অনলাইন ডেস্ক
ভারতীয়দের সকালের নাশতায় বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়ার চল রয়েছে। এর মধ্যে দক্ষিণ ভারতে সকালের নাশতা হিসেবে বেশি জনপ্রিয় ইডলি। ইডলির সুনাম এতই যে আঞ্চলিক গণ্ডি ছাড়িয়ে ভারত জুড়ে জনপ্রিয় খাবারের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে এটি। বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) ছিল বিশ্ব ইডলি দিবস। সেই উপলক্ষে অনলাইন খাবার ডেলিভারি প্রতিষ্ঠান সুইগি একটি পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে। এতে দেখা যায়, গত ১২ মাসে মোট ৩ কোটি ৩০ লাখ প্লেট ইডলি বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানা যায়, ২০২২ সালের ৩০ মার্চ থেকে ২০২৩ সালের ২৫ মার্চের মধ্যে ইডলি সরবরাহের পরিসংখ্যান করেছে সুইগি। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দক্ষিণ ভারতের এই সুস্বাদু খাবারের জনপ্রিয়তা দিনকে দিন বাড়ছে। ইডলি সবচেয়ে জনপ্রিয় এমন তিনটি শীর্ষ শহর বেঙ্গালুরু, হায়দরাবাদ এবং চেন্নাই। পাশাপাশি ইডলি খেতে পছন্দ করেন দিল্লি, কলকাতা, কোচি, মুম্বাই, কোয়েম্বাটুর, পুনে, ভাইজাগের বাসিন্দারাও।
আরও একটি চমকপ্রদ তথ্য দিয়েছে সুইগি। হায়দরাবাদের এক ব্যক্তি সুইগি অ্যাপের মাধ্যমে গত বছর সবচেয়ে বেশি ইডলির অর্ডার দিয়েছিলেন। এই খাবারের জন্য তিনি খরচ করেছেন ৬ লাখ রুপি। শুধু তাই নয়, বেঙ্গালুরু এবং চেন্নাইয়ের মতো শহর ভ্রমণের সময় বন্ধু এবং পরিবারের জন্যও অর্ডার করেছেন। এক বছরে মোট ৮ হাজার ৪২৮ প্লেট ইডলির অর্ডার দিয়েছেন এই ক্রেতা।
ইডলি অর্ডার করার সবচেয়ে জনপ্রিয় সময় সকাল ৮টা থেকে ১০টার মধ্যে। চেন্নাই, হায়দরাবাদ, বেঙ্গালুরু, কোয়েম্বাটুর, মুম্বাইয়ের ক্রেতারা ডিনারের সময় ইডলি অর্ডার করে থাকেন। সব শহরেই প্লেইন ইডলি সবচেয়ে পছন্দের। রাভা ইডলি অন্যান্য শহরের তুলনায় বেঙ্গালুরুতে বেশি খাওয়া হয়। অন্যদিকে ঘি/নেই কারাম পোডি ইডলি তামিলনাড়ু, অন্ধ্র প্রদেশ এবং তেলেঙ্গানার শহরগুলোতে জনপ্রিয়। থাট্টে ইডলি এবং মিনি ইডলিও বিভিন্ন শহরে অর্ডারের মধ্যে নিয়মিত পাওয়া যায়। ভারত জুড়ে সকালের নাশতা হিসাবে দোসার পরেই সব থেকে বেশি অর্ডার করা হয় ইডলি।
সুইগি আরও জানিয়েছে গ্রাহকেরা তাদের ইডলির সঙ্গে সাম্বার, নারকেল চাটনি, করমপুরী, মেদু বেদ, সাগু, ঘি, লাল চাটনি, জৈন সাম্বার, চা এবং কফিও অর্ডার করে। সবশেষে সুইগির হিসেবে ইডলির জন্য জনপ্রিয় সেরা পাঁচটি রেস্টুরেন্ট হলো বেঙ্গালুরু এবং চেন্নাইয়ের এ টু বি-আদিয়ার আনন্দ ভবন, হায়দরাবাদের ভারালক্ষ্মী টিফিন, চেন্নাইয়ের সংগীতা ভেজ রেস্টুরেন্ট এবং হায়দরাবাদের উদিপি’স উপহার।
ভারতীয়দের সকালের নাশতায় বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়ার চল রয়েছে। এর মধ্যে দক্ষিণ ভারতে সকালের নাশতা হিসেবে বেশি জনপ্রিয় ইডলি। ইডলির সুনাম এতই যে আঞ্চলিক গণ্ডি ছাড়িয়ে ভারত জুড়ে জনপ্রিয় খাবারের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে এটি। বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) ছিল বিশ্ব ইডলি দিবস। সেই উপলক্ষে অনলাইন খাবার ডেলিভারি প্রতিষ্ঠান সুইগি একটি পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে। এতে দেখা যায়, গত ১২ মাসে মোট ৩ কোটি ৩০ লাখ প্লেট ইডলি বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানা যায়, ২০২২ সালের ৩০ মার্চ থেকে ২০২৩ সালের ২৫ মার্চের মধ্যে ইডলি সরবরাহের পরিসংখ্যান করেছে সুইগি। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দক্ষিণ ভারতের এই সুস্বাদু খাবারের জনপ্রিয়তা দিনকে দিন বাড়ছে। ইডলি সবচেয়ে জনপ্রিয় এমন তিনটি শীর্ষ শহর বেঙ্গালুরু, হায়দরাবাদ এবং চেন্নাই। পাশাপাশি ইডলি খেতে পছন্দ করেন দিল্লি, কলকাতা, কোচি, মুম্বাই, কোয়েম্বাটুর, পুনে, ভাইজাগের বাসিন্দারাও।
আরও একটি চমকপ্রদ তথ্য দিয়েছে সুইগি। হায়দরাবাদের এক ব্যক্তি সুইগি অ্যাপের মাধ্যমে গত বছর সবচেয়ে বেশি ইডলির অর্ডার দিয়েছিলেন। এই খাবারের জন্য তিনি খরচ করেছেন ৬ লাখ রুপি। শুধু তাই নয়, বেঙ্গালুরু এবং চেন্নাইয়ের মতো শহর ভ্রমণের সময় বন্ধু এবং পরিবারের জন্যও অর্ডার করেছেন। এক বছরে মোট ৮ হাজার ৪২৮ প্লেট ইডলির অর্ডার দিয়েছেন এই ক্রেতা।
ইডলি অর্ডার করার সবচেয়ে জনপ্রিয় সময় সকাল ৮টা থেকে ১০টার মধ্যে। চেন্নাই, হায়দরাবাদ, বেঙ্গালুরু, কোয়েম্বাটুর, মুম্বাইয়ের ক্রেতারা ডিনারের সময় ইডলি অর্ডার করে থাকেন। সব শহরেই প্লেইন ইডলি সবচেয়ে পছন্দের। রাভা ইডলি অন্যান্য শহরের তুলনায় বেঙ্গালুরুতে বেশি খাওয়া হয়। অন্যদিকে ঘি/নেই কারাম পোডি ইডলি তামিলনাড়ু, অন্ধ্র প্রদেশ এবং তেলেঙ্গানার শহরগুলোতে জনপ্রিয়। থাট্টে ইডলি এবং মিনি ইডলিও বিভিন্ন শহরে অর্ডারের মধ্যে নিয়মিত পাওয়া যায়। ভারত জুড়ে সকালের নাশতা হিসাবে দোসার পরেই সব থেকে বেশি অর্ডার করা হয় ইডলি।
সুইগি আরও জানিয়েছে গ্রাহকেরা তাদের ইডলির সঙ্গে সাম্বার, নারকেল চাটনি, করমপুরী, মেদু বেদ, সাগু, ঘি, লাল চাটনি, জৈন সাম্বার, চা এবং কফিও অর্ডার করে। সবশেষে সুইগির হিসেবে ইডলির জন্য জনপ্রিয় সেরা পাঁচটি রেস্টুরেন্ট হলো বেঙ্গালুরু এবং চেন্নাইয়ের এ টু বি-আদিয়ার আনন্দ ভবন, হায়দরাবাদের ভারালক্ষ্মী টিফিন, চেন্নাইয়ের সংগীতা ভেজ রেস্টুরেন্ট এবং হায়দরাবাদের উদিপি’স উপহার।
জার্মানির একজন অ্যারোস্পেস প্রকৌশলী টানা ১২০ দিন পানির নিচে কাটিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন। পানামার উপকূলে একটি ডুবো ক্যাপসুলের ভেতরে ভূপৃষ্ঠ থেকে ১১ মিটার নিচে ছিলেন তিনি। এই সময় কৃত্রিমভাবে চাপ কমানোর কোনো কৌশলও ব্যবহার করেননি তিনি।
৬ দিন আগেঅস্ট্রেলিয়ার সিডনির একটি গ্রিনহাউস। বাইরে দাঁড়িয়ে শতাধিক মানুষ। এই মানুষগুলো দাঁড়িয়ে আছেন মূলত এমন একটি বিরল ও বিপন্ন উদ্ভিদের ফুলের ঘ্রাণ নেওয়ার জন্য। এই গন্ধ অনেকটাই পচা মাংসের মতো বা ঘামে স্যাঁতসেঁতে মোজা কিংবা পচা আবর্জনার মতোও মনে হয়...
৭ দিন আগেওনলিফ্যানস মডেল বনি ব্লু’র চাঞ্চল্যকর দাবি ইন্টারনেটে আলোচনার ঝড় তুলেছে। ২৫ বছর বয়সী এই কনটেন্ট ক্রিয়েটর জানিয়েছেন, তিনি ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছেন।
১৬ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে বসবাসকারী এক নারী সম্প্রতি ৫০ হাজার ডলারের একটি লটারি জিতেছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ৬০ লাখ টাকার বেশি। মজার বিষয় হলো, যে সংখ্যা ব্যবহার করে এই লটারি বিজয়, সেই সংখ্যা স্বপ্নে পেয়েছিলেন ওই নারী!
২১ দিন আগে