সিডর-পরবর্তী বরগুনায় নৌপথে রোগী বহনের জন্য একটি নৌ অ্যাম্বুলেন্স দেয় ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়। এক যুগের বেশি সময় অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত একজন রোগীও বহন করেনি নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি।
২০০৭ সালের মহা প্রলয়ংকরী সিডরের আঘাতে শরণখোলায় গৃহহীন হয়ে পড়ে অধিকাংশ পরিবার। প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় সিডরের ১৪ তম বছর পার হলো। সিডরের পর থেকে বিভিন্ন সময় সরকারি এবং এনজিওর মাধ্যমে হাজার হাজার ত্রাণের ঘর দিয়ে পুনর্বাসন করা হলো গৃহহীনদের
গতকাল সকাল ১০টায় নলটোনা ইউনিয়নের গর্জনবুনিয়া গণকবরে শ্রদ্ধা নিবেদন ও দোয়া করা হয়। বেলা ১১টায় নলটোনা ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজিত স্মরণসভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বরগুনার জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন, সদরের ইউএনও সামিয়া শারমিন ও বরগুনা প্রেসক্লাবের সভাপতি জহিরুল হাসান বাদশা।
ঘূর্ণিঝড় সিডরের ধ্বংসলীলার মধ্যে নতুন প্রাণের বার্তা বয়ে আনলে যে শিশুটি, সাথী দম্পতি তার নাম রাখলেন সিডর; সিডর সরকার। উপকূলীয় এলাকার মানুষের সংগ্রামের প্রতীক হয়ে উঠল সিডর। ঘূর্ণিঝড়ের ১৪ বছর পূর্তির সঙ্গে সিডরও ১৪ বছরে পা দিল।