রং-বেরঙের ঐতিহ্যবাহী পোশাক আর নাচ-গানের মাধুর্যে মাতোয়ারা খাগড়াছড়ি। মারমা জনগোষ্ঠীর সবচেয়ে বড় সামাজিক উৎসব মাহা সাংগ্রাই উপলক্ষে উৎসবের প্রধান আকর্ষণ রি-আকাজা (মৈত্রী পানিবর্ষণ) অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় খাগড়াছড়ি শহরের পানখাইয়াপাড়ার বাংলাদেশ মারমা উন্নয়ন সংসদের মাঠে মারমাদের...
মারমা জনগোষ্ঠীর প্রধান সামাজিক উৎসব মাহা সাংগ্রাই। এ উপলক্ষে গতকাল রোববার পাহাড়ের বিভিন্ন অঞ্চলে বের করা হয় বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা। মারমা তরুণীরা নেচে-গেয়ে উদ্যাপন করেন এই উৎসব।
পাহাড়ের মারমা সম্প্রদায়ের নববর্ষ বরণের সামাজিক উৎসব সাংগ্রাই শুরু হয়েছে। উৎসব ঘিরে বর্ণিল সাজে আনন্দে মাতোয়ারা বান্দরবান। আজ রোববার সকালে বান্দরবান উৎসব উদ্যাপন পরিষদের পক্ষ থেকে রাজার মাঠ থেকে বের করা হয় বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা। এটি জেলা শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর...
সব মাদ্রাসায় বাংলা নববর্ষ উদ্যাপনের নির্দেশ দিয়েছে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। চৈত্রসংক্রান্তি ও বাংলা নববর্ষ এবং চাকমা, মারমাসহ বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর নববর্ষ উপলক্ষে সব মাদ্রাসায় নিজস্ব ব্যবস্থাপনা উৎসবমুখর পরিবেশে ও সাড়ম্বরে দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠান আয়োজন করতে হবে।
খাগড়াছড়িতে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ ও আপত্কালীন পরিস্থিতি মোকাবিলায় অর্থ বরাদ্দে অনিয়ম এবং বিশেষ প্রকল্প কর্মসূচির খাদ্যশস্য বণ্টনে বৈষম্যের অভিযোগ উঠেছে। এর প্রতিবাদে মানববন্ধন হয়েছে। আজ রোববার খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবের সামনে এ মানববন্ধন করে বাংলাদেশ ত্রিপুরা কল্যাণ সংসদ, বাংলাদেশ যুব কল্যাণ সংসদ,
বাংলা নববর্ষ বা পয়লা বৈশাখে কয়েক দশক ধরে প্রচলিত ও ইউনেসকো স্বীকৃত বর্ষবরণ অনুষ্ঠান ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’র নাম পরিবর্তনের চিন্তা করছে অন্তর্বর্তী সরকার। এবার ‘নতুন রঙে’ শোভাযাত্রা হবে বলে জানিয়েছেন সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। আজ রোববার (২৩ মার্চ) সচিবালয়ে এ কথা জানান তিনি।
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সরকার জাতীয়ভাবে বাংলা নববর্ষ এবং চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, গারো ও অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর নববর্ষ ১৪৩২ উদ্যাপন উপলক্ষ্যে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভার আয়োজন করছে।
বান্দরবান পার্বত্য জেলার ঐতিহ্যবাহী রাজকর আদায়ের উৎসব রাজপুণ্যাহ মেলা শত বছরের পথ ধরে প্রতিবছর আয়োজন করা হয়ে হচ্ছিল। তবে ২০১৮ সাল থেকে আর এই আয়োজন হচ্ছে না। এ বছরও ১৪৭তম রাজপুণ্যাহ উৎসব হবে না বলে জানিয়েছে রাজ পরিবার।
পাহাড়ি নারীদের পাচারকারী চক্রের সদস্যরা আবার সক্রিয় হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে এবং পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে পাচার করছে চক্রটি। চীনে পাচার হওয়া এক মারমা কিশোরী সম্প্রতি দেশে ফিরে তার সঙ্গে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছে।
নীলগিরি, চিম্বুক, শৈলপ্রপাত, নীলাচলের মতো জায়গা ভ্রমণ করে ভাজা ভাজা করে ফেলেছেন। এখন বান্দরবান শহরের কাছেই একটু ভিড়-বাট্টা কম এমন কয়েকটি জায়গা ঘুরে দেখতে চান, উপভোগ করতে চান প্রকৃতি। তাহলে আজকের এই লেখাটি আপনার জন্য।
খাগড়াছড়ির পানছড়ির লতিবান ইউনিয়নে প্রতিপক্ষের গুলিতে ৩ ইউপিডিএফ কর্মী নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে বলে নিশ্চিত করেছেন ইউপিডিএফের খাগড়াছড়ি জেলা সংগঠক অংগ্য মারমা। এদিকে এর প্রতিবাদে আগামীকাল বৃহস্পতিবার খাগড়াছড়ি জেলায় সকাল-সন্ধ্যা সড়ক অবরোধ দিয়েছে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট
বান্দরবানে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা তাঁদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব ‘ওয়াগ্যোয়াই পোয়েঃ’ (প্রবারণা পূর্ণিমা) উদ্যাপনে মেতে উঠেছেন। টানা হচ্ছে ড্রাগনের আদলে রথ ও ওড়ানো হচ্ছে রং-বেরঙের ফানুস। এতে পাহাড়ে রাতের আকাশ বর্ণিল রূপ ধারণ করেছে।
বাংলা নববর্ষ বরণে বান্দরবানের মারমা সম্প্রদায় সাংগ্রাই উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ ‘মৈত্রী পানি বর্ষণ’ (পানি খেলা) এ মেতেছে। আজ সোমবার বিকেলে জেলা শহরের রাজার মাঠে পানি বর্ষণ মেতে ওঠেন তাঁরা। বাংলা নববর্ষ বরণে বান্দরবানের মারমা সম্প্রদায় সাংগ্রাই উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ ‘মৈত্রী পানি বর্ষণ’ (পানি খেলা) এ মেতেছ
নতুন বর্ষকে বরণের উৎসবে মেতে উঠছে বান্দরবান জেলায় বাস করা ১১টি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মানুষ। ঘরে ঘরে চলছে ভিন্ন ভিন্ন নামে বর্ষবরণের এই উৎসব। এর মধ্যে মারমা সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী সাংগ্রাই উৎসব আজ শনিবার সকালে বর্ণিল এক শোভাযাত্রার মাধ্যমে শুরু হয়েছে।
কাপ্তাই উপজেলার চিৎমরম ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডে অবস্থান দুর্গম কলাবুনিয়া মারমা পাড়ার। এখানকর শিক্ষার্থীদের স্কুলে যাওয়-আসার পথটা মোটেই সহজ নয়। কারণ কলাবুনিয়া পাড়া থেকে নিজের বইঠা বেয়ে কর্ণফুলী নদী পার হতে হয় তাদের।
কলাবুনিয়াপাড়ার মেয়ে উম্রাচিং মারমা। এ বছর কাপ্তাই কর্ণফুলী সরকারি কলেজ থেকে তিনি এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েছেন। এর আগে চিৎমরম হাইস্কুল থেকে মাধ্যমিক এবং চিৎমরম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়েছেন প্রাথমিকের পাঠ। রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার পাহাড়ি কলাবুনিয়া গ্রামে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান না থাকায় তাঁকে দূরের এসব
দিগন্তবিস্তৃত সবুজ খেত, উঁচু-নিচু পাহাড়, পাখির কিচিরমিচির, ছোট-বড় অনেক গাছগাছালি, পাহাড়ি মাচাং ঘর, মারমা সম্প্রদায়ের বৈচিত্র্যময় জীবনধারা! এককথায় প্রকৃতি যেন তার আপন মাধুরী দিয়ে সাজিয়েছে সীতা পাহাড়কে।