বাংলা পপগানের পথিকৃৎ আজম খান। বাংলাদেশের পপসংগীতের ‘গুরু’ বলা হয় তাঁকে। জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য মৃত্যুর ১৩ বছর পর স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন আজম খান। এমন খবরে খুশি তাঁর পরিবারের সদস্যরা। তবে বেঁচে থাকতে এই সম্মান পেলে পরিবারের আনন্দটা দ্বিগুণ হতো বলে জানান আজম খানের মেয়
বাংলা পপ সংগীতের কিংবদন্তি আজম খান। তাঁর হাত ধরে বাংলাদেশে শুরু হয়েছিল পপ সংগীতের নতুন এক ধারা। সংগীত অঙ্গনে মানুষেরা গুরু বলে সম্বোধন করেন তাঁকে। সত্তর ও আশির দশকে আজম খানের গান ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। তাঁর গাওয়া ‘বাংলাদেশ’, ‘রেললাইনের ওই বস্তিতে’, ‘ওরে সালেকা, ওরে মালেকা’, ‘আলাল ও দুলাল’, ‘অনামিকা’,
কেউ বলে বাংলার মাইকেল জ্যাকসন, আবার কেউ বলে খুলনার মাইকেল জ্যাকসন। পপসম্রাট মাইকেল জ্যাকসনের মতো নেচেগেয়ে পথেঘাটে ঘটি গরম চিড়া ও চানাচুর বিক্রি করেন তিনি। বলছিলাম খুলনার দৌলতপুর এলাকার মো. বিল্লাল ব্যাপারীর কথা। তাঁর চুল ও পোশাক আসল মাইকেল জ্যাকসনের মতো। বিখ্যাত সব পপ গানের সঙ্গে জ্যাকসনের অনুকরণে ন
পপসম্রাট মাইকেল জ্যাকসন মারা গেছেন ১২ বছর হয়ে গেল। এখনো তাঁকে নিয়ে বিশ্বের অগণিত মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। কারণ, গানের ভুবনে তিনি অনন্য। তবে তিনি ফের আলোচনায় তার এক কালো অধ্যায় নিয়ে। ‘লিভিং নেভারল্যান্ড’ নামক তথ্যচিত্রে ওয়েড রবসনের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির মামলা আলোচনায় এসেছে।