যুক্তরাষ্ট্রের আকাশে ওড়া কথিত চীনা গোয়েন্দা বেলুন ধ্বংসের জন্য ক্ষমা চাইবেন না বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তিনি বলেছেন, আটলান্টিকের ওপর গুলি করে ধ্বংস করা বেলুনটি নিঃসন্দেহে নজরদারির জন্য ব্যবহার করা হচ্ছিল।
যে কোনো সমস্যা সমাধান করতে হলে সবার আগে তা চিহ্নিত করতে হয়। এই মুহূর্তে পশ্চিমা নেতাদের সামনে সবচেয়ে বড় সমস্যা-তারা চীনকে কি হিসেবে চিহ্নিত করবেন-‘প্রতিযোগী’ না ‘প্রতিপক্ষ’। সাম্প্রতিক বেলুনকাণ্ড দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে। যদিও প্রকাশ্যে তারা তা স্বীকার করছেন না। যুক্তরাষ্ট
চীনের জিনজিয়াং ও তিব্বতের আকাশে যুক্তরাষ্ট্র ‘সন্দেহজনক’ বেলুন ওড়াচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে বেইজিং। যুক্তরাষ্ট্র যদি চীনের সার্বভৌমত্ব ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা করে, তবে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকিও দিয়েছে দেশটি।
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর নর্দার্ন কমান্ডের পক্ষ থেকে বলা হয়, আটলান্টিক মহাসাগরের যেখানে চীনা নজরদারি বেলুনটির ধ্বংসাবশেষ পড়েছে, সেখান থেকে গুরুত্বপূর্ণ আলামত উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে সেন্সর ও ইলেকট্রনিক ডিভাইসের অংশ রয়েছে।