অনলাইন ডেস্ক
চলতি মাসেই আত্মপ্রকাশ করতে পারে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ২৫ সিরিজ। এর আগেই এই ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোনের ডিজাইন, হার্ডওয়্যার ও ক্যামেরা নিয়ে বিভিন্ন তথ্য অনলাইনে ছড়িয়ে পড়েছে। এবার জানা গেল সিরিজটির চিপসেট সম্পর্কে। এতে সিরিজটির সব মডেলে ও সংস্করণে স্ন্যাপড্রাগনের চিপসেট ব্যবহার করা হতে পারে।
বিষয়টি নিশ্চিত করছে স্যামসাংয়ের বিভিন্ন তথ্য আগাম ফাঁস করে খ্যাতি পাওয়া টিপস্টার তারুন ভাটস। তিনি বলেন, গিকবেঞ্চের বেঞ্চমার্কগুলো অনলাইনে প্রকাশিত হয়েছে। আন্তর্জাতিক সংস্করণের স্ট্যান্ডার্ড গ্যালাক্সি এস ২৫ মডেলটি স্ন্যাপড্রাগন ৮ এলিট প্রসেসর (১২ জিবি র্যাম সহ) নিয়ে চালানো হচ্ছে।
এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। কারণ আন্তর্জাতিক সংস্করণের স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ২৪-এ স্যামসাংয়ের নিজস্ব ডিজাইন করা এক্সিনস ২৪০০ চিপসেট ব্যবহার করা হয়েছে, যেখানে সিরিজের অন্যগুলো সংস্করণে কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ৩ প্রসেসর ব্যবহার করা হয়।
আন্তর্জাতিক বাজারে (এক্সিনস) এবং অন্যটি কিছু নির্দিষ্ট অঞ্চলে (স্ন্যাপড্রাগন) স্যামসাং দুটি আলাদা চিপসেট ব্যবহার করছে।
এই তথ্যের মাধ্যমে বোঝা যায় যে, স্যামসাং সত্যিই এ বছর স্ন্যাপড্রাগনে পুরোপুরি ঝুঁকছে। গ্যালাক্সি এস ২৫ ফোনগুলোর মধ্যে যে কোন সংস্করণ, যেখানেই বিক্রি হোক না কেন, সবগুলোতে স্ন্যাপড্রাগন প্রসেসর থাকবে।
২০১২ সাল থেকে গ্যালাক্সি এস সিরিজে বিভিন্ন কোম্পানির চিপসেট ব্যবহার করে আসছে স্যামসাং। বিশেষ করে গ্যালাক্সি এস ৩ থেকে। এর আগে পুরোনো মডেলগুলোতে শুধু এক্সিনস চিপসেটই ব্যবহার করা হতো।
গ্যালাক্সি এস ৩-এ ব্যবহৃত চিপসেটগুলো ছিল—এক্সিনস ৪ কোয়াড (যা স্যামসাংয়ের নিজস্ব চিপসেট), কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন এস ৪ (বিশেষ কিছু অঞ্চলের জন্য ব্যবহার করা হয়) ও স্ন্যাপড্রাগন ৪০ (একইভাবে, কিছু বাজারের জন্য)।
তাই এস সিরিজের ফোনের ভেতরের চিপসেটটি নির্ভর করে কোন অঞ্চলে ফোনটি কেনা হচ্ছে তার ওপর এবং পারফরমেন্সের ক্ষেত্রে তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য পার্থক্য না, থাকলেও স্ন্যাপড্রাগন চিপসেটগুলোকে সাধারণত বেশি শক্তিশালী এবং দক্ষ বলে মনে করা হয়।
ফোনগুলোতে নিজস্ব এক্সিনস ব্যবহার করলে স্যামসাংয়ের খরচ কম হয় এবং বেশি মুনাফা হয়। তবে এটি একটি জটিল পরিস্থিতি, যেখানে আন্তর্জাতিক লাইসেন্স, সরবরাহ চেইন এবং নতুন চিপসেট তৈরি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাদের পারফরমেন্সের বিভিন্নতা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়েও কোম্পানিটিকে ভাবতে হয়।
তবে স্ন্যাপড্রাগন চিপসেট সাধারণত ব্যয়বহুল। যদি স্যামসাং এই অতিরিক্ত খরচ গ্রাহকদের থেকে আদায় করে নেয় ফোনের দাম আগের মডেলগুলোর চেয়ে বেশি হতে পারে।
তথ্যসূত্র: টেকরেডার
চলতি মাসেই আত্মপ্রকাশ করতে পারে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ২৫ সিরিজ। এর আগেই এই ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোনের ডিজাইন, হার্ডওয়্যার ও ক্যামেরা নিয়ে বিভিন্ন তথ্য অনলাইনে ছড়িয়ে পড়েছে। এবার জানা গেল সিরিজটির চিপসেট সম্পর্কে। এতে সিরিজটির সব মডেলে ও সংস্করণে স্ন্যাপড্রাগনের চিপসেট ব্যবহার করা হতে পারে।
বিষয়টি নিশ্চিত করছে স্যামসাংয়ের বিভিন্ন তথ্য আগাম ফাঁস করে খ্যাতি পাওয়া টিপস্টার তারুন ভাটস। তিনি বলেন, গিকবেঞ্চের বেঞ্চমার্কগুলো অনলাইনে প্রকাশিত হয়েছে। আন্তর্জাতিক সংস্করণের স্ট্যান্ডার্ড গ্যালাক্সি এস ২৫ মডেলটি স্ন্যাপড্রাগন ৮ এলিট প্রসেসর (১২ জিবি র্যাম সহ) নিয়ে চালানো হচ্ছে।
এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। কারণ আন্তর্জাতিক সংস্করণের স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ২৪-এ স্যামসাংয়ের নিজস্ব ডিজাইন করা এক্সিনস ২৪০০ চিপসেট ব্যবহার করা হয়েছে, যেখানে সিরিজের অন্যগুলো সংস্করণে কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ৩ প্রসেসর ব্যবহার করা হয়।
আন্তর্জাতিক বাজারে (এক্সিনস) এবং অন্যটি কিছু নির্দিষ্ট অঞ্চলে (স্ন্যাপড্রাগন) স্যামসাং দুটি আলাদা চিপসেট ব্যবহার করছে।
এই তথ্যের মাধ্যমে বোঝা যায় যে, স্যামসাং সত্যিই এ বছর স্ন্যাপড্রাগনে পুরোপুরি ঝুঁকছে। গ্যালাক্সি এস ২৫ ফোনগুলোর মধ্যে যে কোন সংস্করণ, যেখানেই বিক্রি হোক না কেন, সবগুলোতে স্ন্যাপড্রাগন প্রসেসর থাকবে।
২০১২ সাল থেকে গ্যালাক্সি এস সিরিজে বিভিন্ন কোম্পানির চিপসেট ব্যবহার করে আসছে স্যামসাং। বিশেষ করে গ্যালাক্সি এস ৩ থেকে। এর আগে পুরোনো মডেলগুলোতে শুধু এক্সিনস চিপসেটই ব্যবহার করা হতো।
গ্যালাক্সি এস ৩-এ ব্যবহৃত চিপসেটগুলো ছিল—এক্সিনস ৪ কোয়াড (যা স্যামসাংয়ের নিজস্ব চিপসেট), কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন এস ৪ (বিশেষ কিছু অঞ্চলের জন্য ব্যবহার করা হয়) ও স্ন্যাপড্রাগন ৪০ (একইভাবে, কিছু বাজারের জন্য)।
তাই এস সিরিজের ফোনের ভেতরের চিপসেটটি নির্ভর করে কোন অঞ্চলে ফোনটি কেনা হচ্ছে তার ওপর এবং পারফরমেন্সের ক্ষেত্রে তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য পার্থক্য না, থাকলেও স্ন্যাপড্রাগন চিপসেটগুলোকে সাধারণত বেশি শক্তিশালী এবং দক্ষ বলে মনে করা হয়।
ফোনগুলোতে নিজস্ব এক্সিনস ব্যবহার করলে স্যামসাংয়ের খরচ কম হয় এবং বেশি মুনাফা হয়। তবে এটি একটি জটিল পরিস্থিতি, যেখানে আন্তর্জাতিক লাইসেন্স, সরবরাহ চেইন এবং নতুন চিপসেট তৈরি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাদের পারফরমেন্সের বিভিন্নতা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়েও কোম্পানিটিকে ভাবতে হয়।
তবে স্ন্যাপড্রাগন চিপসেট সাধারণত ব্যয়বহুল। যদি স্যামসাং এই অতিরিক্ত খরচ গ্রাহকদের থেকে আদায় করে নেয় ফোনের দাম আগের মডেলগুলোর চেয়ে বেশি হতে পারে।
তথ্যসূত্র: টেকরেডার
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
৪ মিনিট আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
৫ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
৭ ঘণ্টা আগে