টিকটক নিষিদ্ধ করার আইন বাতিল করতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে মামলা করেছে টিকটক ও এর মূল কোম্পানি বাইটডান্স। কয়েক সপ্তাহ আগে পাশ হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের আইনটি বাইটড্যান্সকে ভিডিও অ্যাপটি বিক্রি করতে বাধ্য করবে। বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে অ্যাপটি থেকে বাইটড্যান্সকে বিচ্ছিন্ন করতে না পারলে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নিষিদ্ধ করা হবে।
গত মঙ্গলবার মার্কিন সরকারের বিরুদ্ধে ডিস্ট্রিক্ট অব কলম্বিয়ার আপিল আদালতে একটি মামলা দায়ের করেছে কোম্পানিগুলো। মামলায় বলা হয়, আইনটি অসাংবিধানিক ও বাক্স্বাধীনতার লঙ্ঘন করে।
গত ২৪ এপ্রিল টিকটক নিষিদ্ধের বিলে সাইন করে আইনে পরিণত করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আইন অনুযায়ী, টিকটকের অংশীদারত্ব বিক্রির জন্য বাইটড্যান্সকে ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ সাল পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে বাইটড্যান্স নিজেকে বিচ্ছিন্ন করতে না পারলে যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাপটি বন্ধ করে দেওয়া হবে।
এই বিভাজন ‘বাণিজ্যিকভাবে, আইনগতভাবে বা প্রযুক্তিগতভাবে সম্ভব নয়’ বলে মামলায় যুক্তি দেয় কোম্পানিগুলো।
মামলার আগের বিভিন্ন প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বাইটড্যান্স শক্তিশালী সুপারিশ বা রেকমেন্ডেশন অ্যালগরিদম ছাড়া টিকটককে বিক্রি করবে না। এটি প্ল্যাটফর্মটিকে সাফল্যকে পেতে সাহায্য করেছে।।
মামলায় বলা হয়, ‘চীনা সরকার স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, এটি রেকমেন্ডেশন ইঞ্জিনকে বিচ্ছিন্ন করার অনুমতি দেবে না যা যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের সাফল্যের চাবিকাঠি’।
২০২০ সালে প্রথমবারের মতো অ্যাপটি ব্লক করার ব্যর্থ চেষ্টা করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের নিষেধাজ্ঞার সম্ভাবনা বাড়তে থাকে। বাইটড্যান্স ব্যবহারকারীর সংবেদনশীল ডেটা সংগ্রহ করতে পারে এবং চীন সরকারের বিরুদ্ধে যায় এমন কনটেন্ট সেনসর করতে পারে বলে টিকটকের সমালোচকেরা উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে টিকটক।
মামলায় বলা হয়, ব্যবহারকারীদের ডেটার সুরক্ষা দিতে কোম্পানিটি ২০০ কোটি ডলার খরচ করেছে। মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টের সভাপতিত্বে বিদেশি বিনিয়োগের পর্যালোচনা করে এমন একটি আন্তসংস্থা কমিটি ফরেন ইভেস্টমেন্ট ইন দ্য ইউনাইটেড স্টেস্ট (সিএফআইইউএস)-এর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে জাতীয় নিরাপত্তা উদ্বেগবিষয়ক ৯০ পৃষ্ঠার খসড়া চুক্তিতে স্বাক্ষর করার প্রতিশ্রুতি দেয় কোম্পানিটি।
এই সমস্যা সমাধানে টিকটকের সঙ্গে আলোচনা করছিল সিএফআইইউএস। মামলায় বলা হয়, চুক্তি অনুযায়ী মার্কিন সরকারের বাধ্যবাধকতা লঙ্ঘন করলে টিকটকে নিষিদ্ধ করা হবে।
তবে ২০২২ সালে আগস্ট থেকে এই চুক্তি নিয়ে টিকটকের সঙ্গে অর্থপূর্ণ আলোচনা বন্ধ করে দেয় সিএফআইইউএস। ২০২৩ সালের মার্চে সিএফআইইউএস জোর দিয়ে বলে, যুক্তরাষ্ট্রের টিকটক ব্যবসা থেকে বাইটড্যান্সকে বিচ্ছিন্ন করতে হবে।
টিকটক কেনার জন্য এত বিপুলসংখ্যক অর্থ অন্য কোনো কোম্পানির রয়েছে কি না, তাও একটি ভাবনার বিষয় বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। মামলায় বলা হয়, টিকটকের সোর্স কোডটি যুক্তরাষ্ট্রে স্থানান্তর করতে ও এই কোডের সঙ্গে যথেষ্ট পরিচিতি হতে সম্পূর্ণ নতুন ইঞ্জিনিয়ারদের কয়েক বছর সময় লাগবে।
টিকটক থেকে বাইটড্যান্সের বিচ্ছিন্ন করার প্রক্রিয়ার অগ্রগতি দেখে আইন অনুযায়ী ১৯ জানুয়ারির পর আরও তিন মাস সময়সীমা বাড়াতে পারেন বাইডেন।
টিকটক নিষিদ্ধ করার আইন বাতিল করতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে মামলা করেছে টিকটক ও এর মূল কোম্পানি বাইটডান্স। কয়েক সপ্তাহ আগে পাশ হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের আইনটি বাইটড্যান্সকে ভিডিও অ্যাপটি বিক্রি করতে বাধ্য করবে। বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে অ্যাপটি থেকে বাইটড্যান্সকে বিচ্ছিন্ন করতে না পারলে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নিষিদ্ধ করা হবে।
গত মঙ্গলবার মার্কিন সরকারের বিরুদ্ধে ডিস্ট্রিক্ট অব কলম্বিয়ার আপিল আদালতে একটি মামলা দায়ের করেছে কোম্পানিগুলো। মামলায় বলা হয়, আইনটি অসাংবিধানিক ও বাক্স্বাধীনতার লঙ্ঘন করে।
গত ২৪ এপ্রিল টিকটক নিষিদ্ধের বিলে সাইন করে আইনে পরিণত করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আইন অনুযায়ী, টিকটকের অংশীদারত্ব বিক্রির জন্য বাইটড্যান্সকে ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ সাল পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে বাইটড্যান্স নিজেকে বিচ্ছিন্ন করতে না পারলে যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাপটি বন্ধ করে দেওয়া হবে।
এই বিভাজন ‘বাণিজ্যিকভাবে, আইনগতভাবে বা প্রযুক্তিগতভাবে সম্ভব নয়’ বলে মামলায় যুক্তি দেয় কোম্পানিগুলো।
মামলার আগের বিভিন্ন প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বাইটড্যান্স শক্তিশালী সুপারিশ বা রেকমেন্ডেশন অ্যালগরিদম ছাড়া টিকটককে বিক্রি করবে না। এটি প্ল্যাটফর্মটিকে সাফল্যকে পেতে সাহায্য করেছে।।
মামলায় বলা হয়, ‘চীনা সরকার স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, এটি রেকমেন্ডেশন ইঞ্জিনকে বিচ্ছিন্ন করার অনুমতি দেবে না যা যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের সাফল্যের চাবিকাঠি’।
২০২০ সালে প্রথমবারের মতো অ্যাপটি ব্লক করার ব্যর্থ চেষ্টা করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের নিষেধাজ্ঞার সম্ভাবনা বাড়তে থাকে। বাইটড্যান্স ব্যবহারকারীর সংবেদনশীল ডেটা সংগ্রহ করতে পারে এবং চীন সরকারের বিরুদ্ধে যায় এমন কনটেন্ট সেনসর করতে পারে বলে টিকটকের সমালোচকেরা উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে টিকটক।
মামলায় বলা হয়, ব্যবহারকারীদের ডেটার সুরক্ষা দিতে কোম্পানিটি ২০০ কোটি ডলার খরচ করেছে। মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টের সভাপতিত্বে বিদেশি বিনিয়োগের পর্যালোচনা করে এমন একটি আন্তসংস্থা কমিটি ফরেন ইভেস্টমেন্ট ইন দ্য ইউনাইটেড স্টেস্ট (সিএফআইইউএস)-এর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে জাতীয় নিরাপত্তা উদ্বেগবিষয়ক ৯০ পৃষ্ঠার খসড়া চুক্তিতে স্বাক্ষর করার প্রতিশ্রুতি দেয় কোম্পানিটি।
এই সমস্যা সমাধানে টিকটকের সঙ্গে আলোচনা করছিল সিএফআইইউএস। মামলায় বলা হয়, চুক্তি অনুযায়ী মার্কিন সরকারের বাধ্যবাধকতা লঙ্ঘন করলে টিকটকে নিষিদ্ধ করা হবে।
তবে ২০২২ সালে আগস্ট থেকে এই চুক্তি নিয়ে টিকটকের সঙ্গে অর্থপূর্ণ আলোচনা বন্ধ করে দেয় সিএফআইইউএস। ২০২৩ সালের মার্চে সিএফআইইউএস জোর দিয়ে বলে, যুক্তরাষ্ট্রের টিকটক ব্যবসা থেকে বাইটড্যান্সকে বিচ্ছিন্ন করতে হবে।
টিকটক কেনার জন্য এত বিপুলসংখ্যক অর্থ অন্য কোনো কোম্পানির রয়েছে কি না, তাও একটি ভাবনার বিষয় বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। মামলায় বলা হয়, টিকটকের সোর্স কোডটি যুক্তরাষ্ট্রে স্থানান্তর করতে ও এই কোডের সঙ্গে যথেষ্ট পরিচিতি হতে সম্পূর্ণ নতুন ইঞ্জিনিয়ারদের কয়েক বছর সময় লাগবে।
টিকটক থেকে বাইটড্যান্সের বিচ্ছিন্ন করার প্রক্রিয়ার অগ্রগতি দেখে আইন অনুযায়ী ১৯ জানুয়ারির পর আরও তিন মাস সময়সীমা বাড়াতে পারেন বাইডেন।
টিকটক নিষিদ্ধ করার আইন বাতিল করতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে মামলা করেছে টিকটক ও এর মূল কোম্পানি বাইটডান্স। কয়েক সপ্তাহ আগে পাশ হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের আইনটি বাইটড্যান্সকে ভিডিও অ্যাপটি বিক্রি করতে বাধ্য করবে। বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে অ্যাপটি থেকে বাইটড্যান্সকে বিচ্ছিন্ন করতে না পারলে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নিষিদ্ধ করা হবে।
গত মঙ্গলবার মার্কিন সরকারের বিরুদ্ধে ডিস্ট্রিক্ট অব কলম্বিয়ার আপিল আদালতে একটি মামলা দায়ের করেছে কোম্পানিগুলো। মামলায় বলা হয়, আইনটি অসাংবিধানিক ও বাক্স্বাধীনতার লঙ্ঘন করে।
গত ২৪ এপ্রিল টিকটক নিষিদ্ধের বিলে সাইন করে আইনে পরিণত করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আইন অনুযায়ী, টিকটকের অংশীদারত্ব বিক্রির জন্য বাইটড্যান্সকে ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ সাল পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে বাইটড্যান্স নিজেকে বিচ্ছিন্ন করতে না পারলে যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাপটি বন্ধ করে দেওয়া হবে।
এই বিভাজন ‘বাণিজ্যিকভাবে, আইনগতভাবে বা প্রযুক্তিগতভাবে সম্ভব নয়’ বলে মামলায় যুক্তি দেয় কোম্পানিগুলো।
মামলার আগের বিভিন্ন প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বাইটড্যান্স শক্তিশালী সুপারিশ বা রেকমেন্ডেশন অ্যালগরিদম ছাড়া টিকটককে বিক্রি করবে না। এটি প্ল্যাটফর্মটিকে সাফল্যকে পেতে সাহায্য করেছে।।
মামলায় বলা হয়, ‘চীনা সরকার স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, এটি রেকমেন্ডেশন ইঞ্জিনকে বিচ্ছিন্ন করার অনুমতি দেবে না যা যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের সাফল্যের চাবিকাঠি’।
২০২০ সালে প্রথমবারের মতো অ্যাপটি ব্লক করার ব্যর্থ চেষ্টা করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের নিষেধাজ্ঞার সম্ভাবনা বাড়তে থাকে। বাইটড্যান্স ব্যবহারকারীর সংবেদনশীল ডেটা সংগ্রহ করতে পারে এবং চীন সরকারের বিরুদ্ধে যায় এমন কনটেন্ট সেনসর করতে পারে বলে টিকটকের সমালোচকেরা উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে টিকটক।
মামলায় বলা হয়, ব্যবহারকারীদের ডেটার সুরক্ষা দিতে কোম্পানিটি ২০০ কোটি ডলার খরচ করেছে। মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টের সভাপতিত্বে বিদেশি বিনিয়োগের পর্যালোচনা করে এমন একটি আন্তসংস্থা কমিটি ফরেন ইভেস্টমেন্ট ইন দ্য ইউনাইটেড স্টেস্ট (সিএফআইইউএস)-এর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে জাতীয় নিরাপত্তা উদ্বেগবিষয়ক ৯০ পৃষ্ঠার খসড়া চুক্তিতে স্বাক্ষর করার প্রতিশ্রুতি দেয় কোম্পানিটি।
এই সমস্যা সমাধানে টিকটকের সঙ্গে আলোচনা করছিল সিএফআইইউএস। মামলায় বলা হয়, চুক্তি অনুযায়ী মার্কিন সরকারের বাধ্যবাধকতা লঙ্ঘন করলে টিকটকে নিষিদ্ধ করা হবে।
তবে ২০২২ সালে আগস্ট থেকে এই চুক্তি নিয়ে টিকটকের সঙ্গে অর্থপূর্ণ আলোচনা বন্ধ করে দেয় সিএফআইইউএস। ২০২৩ সালের মার্চে সিএফআইইউএস জোর দিয়ে বলে, যুক্তরাষ্ট্রের টিকটক ব্যবসা থেকে বাইটড্যান্সকে বিচ্ছিন্ন করতে হবে।
টিকটক কেনার জন্য এত বিপুলসংখ্যক অর্থ অন্য কোনো কোম্পানির রয়েছে কি না, তাও একটি ভাবনার বিষয় বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। মামলায় বলা হয়, টিকটকের সোর্স কোডটি যুক্তরাষ্ট্রে স্থানান্তর করতে ও এই কোডের সঙ্গে যথেষ্ট পরিচিতি হতে সম্পূর্ণ নতুন ইঞ্জিনিয়ারদের কয়েক বছর সময় লাগবে।
টিকটক থেকে বাইটড্যান্সের বিচ্ছিন্ন করার প্রক্রিয়ার অগ্রগতি দেখে আইন অনুযায়ী ১৯ জানুয়ারির পর আরও তিন মাস সময়সীমা বাড়াতে পারেন বাইডেন।
টিকটক নিষিদ্ধ করার আইন বাতিল করতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে মামলা করেছে টিকটক ও এর মূল কোম্পানি বাইটডান্স। কয়েক সপ্তাহ আগে পাশ হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের আইনটি বাইটড্যান্সকে ভিডিও অ্যাপটি বিক্রি করতে বাধ্য করবে। বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে অ্যাপটি থেকে বাইটড্যান্সকে বিচ্ছিন্ন করতে না পারলে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নিষিদ্ধ করা হবে।
গত মঙ্গলবার মার্কিন সরকারের বিরুদ্ধে ডিস্ট্রিক্ট অব কলম্বিয়ার আপিল আদালতে একটি মামলা দায়ের করেছে কোম্পানিগুলো। মামলায় বলা হয়, আইনটি অসাংবিধানিক ও বাক্স্বাধীনতার লঙ্ঘন করে।
গত ২৪ এপ্রিল টিকটক নিষিদ্ধের বিলে সাইন করে আইনে পরিণত করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আইন অনুযায়ী, টিকটকের অংশীদারত্ব বিক্রির জন্য বাইটড্যান্সকে ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ সাল পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে বাইটড্যান্স নিজেকে বিচ্ছিন্ন করতে না পারলে যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাপটি বন্ধ করে দেওয়া হবে।
এই বিভাজন ‘বাণিজ্যিকভাবে, আইনগতভাবে বা প্রযুক্তিগতভাবে সম্ভব নয়’ বলে মামলায় যুক্তি দেয় কোম্পানিগুলো।
মামলার আগের বিভিন্ন প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বাইটড্যান্স শক্তিশালী সুপারিশ বা রেকমেন্ডেশন অ্যালগরিদম ছাড়া টিকটককে বিক্রি করবে না। এটি প্ল্যাটফর্মটিকে সাফল্যকে পেতে সাহায্য করেছে।।
মামলায় বলা হয়, ‘চীনা সরকার স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, এটি রেকমেন্ডেশন ইঞ্জিনকে বিচ্ছিন্ন করার অনুমতি দেবে না যা যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের সাফল্যের চাবিকাঠি’।
২০২০ সালে প্রথমবারের মতো অ্যাপটি ব্লক করার ব্যর্থ চেষ্টা করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের নিষেধাজ্ঞার সম্ভাবনা বাড়তে থাকে। বাইটড্যান্স ব্যবহারকারীর সংবেদনশীল ডেটা সংগ্রহ করতে পারে এবং চীন সরকারের বিরুদ্ধে যায় এমন কনটেন্ট সেনসর করতে পারে বলে টিকটকের সমালোচকেরা উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে টিকটক।
মামলায় বলা হয়, ব্যবহারকারীদের ডেটার সুরক্ষা দিতে কোম্পানিটি ২০০ কোটি ডলার খরচ করেছে। মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টের সভাপতিত্বে বিদেশি বিনিয়োগের পর্যালোচনা করে এমন একটি আন্তসংস্থা কমিটি ফরেন ইভেস্টমেন্ট ইন দ্য ইউনাইটেড স্টেস্ট (সিএফআইইউএস)-এর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে জাতীয় নিরাপত্তা উদ্বেগবিষয়ক ৯০ পৃষ্ঠার খসড়া চুক্তিতে স্বাক্ষর করার প্রতিশ্রুতি দেয় কোম্পানিটি।
এই সমস্যা সমাধানে টিকটকের সঙ্গে আলোচনা করছিল সিএফআইইউএস। মামলায় বলা হয়, চুক্তি অনুযায়ী মার্কিন সরকারের বাধ্যবাধকতা লঙ্ঘন করলে টিকটকে নিষিদ্ধ করা হবে।
তবে ২০২২ সালে আগস্ট থেকে এই চুক্তি নিয়ে টিকটকের সঙ্গে অর্থপূর্ণ আলোচনা বন্ধ করে দেয় সিএফআইইউএস। ২০২৩ সালের মার্চে সিএফআইইউএস জোর দিয়ে বলে, যুক্তরাষ্ট্রের টিকটক ব্যবসা থেকে বাইটড্যান্সকে বিচ্ছিন্ন করতে হবে।
টিকটক কেনার জন্য এত বিপুলসংখ্যক অর্থ অন্য কোনো কোম্পানির রয়েছে কি না, তাও একটি ভাবনার বিষয় বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। মামলায় বলা হয়, টিকটকের সোর্স কোডটি যুক্তরাষ্ট্রে স্থানান্তর করতে ও এই কোডের সঙ্গে যথেষ্ট পরিচিতি হতে সম্পূর্ণ নতুন ইঞ্জিনিয়ারদের কয়েক বছর সময় লাগবে।
টিকটক থেকে বাইটড্যান্সের বিচ্ছিন্ন করার প্রক্রিয়ার অগ্রগতি দেখে আইন অনুযায়ী ১৯ জানুয়ারির পর আরও তিন মাস সময়সীমা বাড়াতে পারেন বাইডেন।
প্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেদেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
৫ ঘণ্টা আগেস্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
৬ ঘণ্টা আগেইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেপল্লব শাহরিয়ার
প্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে। মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে এআই জীবনে প্রতিদিনের অংশ হয়ে উঠেছে। চাকরি, শিক্ষা, চিকিৎসা, গণমাধ্যম—প্রায় সব খাতে এই প্রযুক্তি এখন মানুষের সহকর্মী।
এআই এজেন্ট
একসময় এআই মানে ছিল ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট সিরি, অ্যালেক্সা বা গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট, যারা প্রশ্নের উত্তর দিত, গান চালাত বা অ্যালার্ম দিত। কিন্তু এ বছর এআই নতুন রূপ নিয়েছে এআই এজেন্ট নামে। এটি এখন শুধু নির্দেশ পালন করে না, নিজেরাই সিদ্ধান্ত নেয়, পরিকল্পনা করে, এমনকি মানুষের মতো সহযোগিতাও করতে পারে। তারা কাজ শেখে, অভিজ্ঞতা থেকে উন্নত হয় এবং জটিল সমস্যার সমাধানে একা বা দলগতভাবে কাজ করতে পারে।
গ্রাহকসেবায় বুদ্ধিমান সহকারী: ব্যাংক, টেলিকম ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো এখন কথোপকথনভিত্তিক এআই এজেন্ট দিয়ে ২৪ ঘণ্টা গ্রাহকসেবা দিচ্ছে। এরা গ্রাহকের প্রশ্ন বুঝে উত্তর দেয়, অভিযোগ রেকর্ড করে এমনকি কার্ড ব্লক করাসহ জরুরি কাজও সম্পন্ন করে। এতে গ্রাহকসেবা দ্রুত, সাশ্রয়ী ও নিরবচ্ছিন্ন হয়েছে।
জেনারেটিভ এআই মডেলের অগ্রগতি
২০২৫ সালে জেনারেটিভ এআই শুধু লেখা বা ছবি তৈরি করতে পারছে, এমনটা নয়। এটি বহু মাধ্যমে সৃজনশীল ও জটিল কাজ সম্পন্ন করতে সক্ষম। নতুন প্রজন্মের মডেলগুলো টেক্সট, ছবি, ভিডিও ও অডিও একসঙ্গে বিশ্লেষণ এবং তৈরি করতে পারে। ফলে শিক্ষাবিদ, শিল্পী, গবেষক ও ব্যবসায়ীরা একাধিক তথ্যসূত্র একসঙ্গে ব্যবহার করে দ্রুত এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন।
হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সে এআইয়ের বিস্ময়
এ বছর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সে এক নতুন দিক উন্মোচন করেছে। রোগনির্ণয়, ঝুঁকি পূর্বাভাস, থেরাপি পরিকল্পনা—সব ক্ষেত্রে এআই এখন দ্রুত, নির্ভুল ও কার্যকর সমাধান দিতে সক্ষম। ফলে চিকিৎসাজগতে আগের চেয়ে দ্রুত এবং ব্যক্তিগত চিকিৎসার পথ তৈরি হয়েছে।
শ্রেণিকক্ষে এআই
চলতি বছর শিক্ষা খাতে এআই টিউটর ৩৬০ এবং খানমিগো ২.০ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এগুলো শিক্ষার্থীর শেখার ধরন ও দুর্বলতা বিশ্লেষণ করে পাঠ্য বিষয়কে সহজ করে শেখায়। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতেও এখন অনেকে এআই-নির্ভর শিক্ষা অ্যাপ ব্যবহার করছে, বিশেষ করে ভাষা ও গণিত শেখার জন্য।
প্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে। মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে এআই জীবনে প্রতিদিনের অংশ হয়ে উঠেছে। চাকরি, শিক্ষা, চিকিৎসা, গণমাধ্যম—প্রায় সব খাতে এই প্রযুক্তি এখন মানুষের সহকর্মী।
এআই এজেন্ট
একসময় এআই মানে ছিল ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট সিরি, অ্যালেক্সা বা গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট, যারা প্রশ্নের উত্তর দিত, গান চালাত বা অ্যালার্ম দিত। কিন্তু এ বছর এআই নতুন রূপ নিয়েছে এআই এজেন্ট নামে। এটি এখন শুধু নির্দেশ পালন করে না, নিজেরাই সিদ্ধান্ত নেয়, পরিকল্পনা করে, এমনকি মানুষের মতো সহযোগিতাও করতে পারে। তারা কাজ শেখে, অভিজ্ঞতা থেকে উন্নত হয় এবং জটিল সমস্যার সমাধানে একা বা দলগতভাবে কাজ করতে পারে।
গ্রাহকসেবায় বুদ্ধিমান সহকারী: ব্যাংক, টেলিকম ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো এখন কথোপকথনভিত্তিক এআই এজেন্ট দিয়ে ২৪ ঘণ্টা গ্রাহকসেবা দিচ্ছে। এরা গ্রাহকের প্রশ্ন বুঝে উত্তর দেয়, অভিযোগ রেকর্ড করে এমনকি কার্ড ব্লক করাসহ জরুরি কাজও সম্পন্ন করে। এতে গ্রাহকসেবা দ্রুত, সাশ্রয়ী ও নিরবচ্ছিন্ন হয়েছে।
জেনারেটিভ এআই মডেলের অগ্রগতি
২০২৫ সালে জেনারেটিভ এআই শুধু লেখা বা ছবি তৈরি করতে পারছে, এমনটা নয়। এটি বহু মাধ্যমে সৃজনশীল ও জটিল কাজ সম্পন্ন করতে সক্ষম। নতুন প্রজন্মের মডেলগুলো টেক্সট, ছবি, ভিডিও ও অডিও একসঙ্গে বিশ্লেষণ এবং তৈরি করতে পারে। ফলে শিক্ষাবিদ, শিল্পী, গবেষক ও ব্যবসায়ীরা একাধিক তথ্যসূত্র একসঙ্গে ব্যবহার করে দ্রুত এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন।
হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সে এআইয়ের বিস্ময়
এ বছর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সে এক নতুন দিক উন্মোচন করেছে। রোগনির্ণয়, ঝুঁকি পূর্বাভাস, থেরাপি পরিকল্পনা—সব ক্ষেত্রে এআই এখন দ্রুত, নির্ভুল ও কার্যকর সমাধান দিতে সক্ষম। ফলে চিকিৎসাজগতে আগের চেয়ে দ্রুত এবং ব্যক্তিগত চিকিৎসার পথ তৈরি হয়েছে।
শ্রেণিকক্ষে এআই
চলতি বছর শিক্ষা খাতে এআই টিউটর ৩৬০ এবং খানমিগো ২.০ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এগুলো শিক্ষার্থীর শেখার ধরন ও দুর্বলতা বিশ্লেষণ করে পাঠ্য বিষয়কে সহজ করে শেখায়। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতেও এখন অনেকে এআই-নির্ভর শিক্ষা অ্যাপ ব্যবহার করছে, বিশেষ করে ভাষা ও গণিত শেখার জন্য।
টিকটক নিষিদ্ধ করার আইন বাতিল করতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে মামলা করেছে টিকটক ও এর মূল কোম্পানি বাইটডান্স। কয়েক সপ্তাহ আগে পাশ হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের আইনটি বাইটড্যান্সকে ভিডিও অ্যাপটি বিক্রি করতে বাধ্য করবে। বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে অ্যাপটি থেকে বাইটড্যান্সকে বিচ্ছিন্ন করতে না পারলে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নি
০৮ মে ২০২৪দেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
৫ ঘণ্টা আগেস্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
৬ ঘণ্টা আগেইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক
দেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
এই সহযোগিতার আওতায় গ্রামীণফোন ও টেলিটক উভয় প্রতিষ্ঠানকে অবকাঠামোগত সহায়তা দেবে ইডটকো। এর মাধ্যমে সারা দেশে নেটওয়ার্ক কভারেজ প্রসার করতে পারবে তারা। একই টাওয়ার অবকাঠামো ব্যবহার করার ফলে প্রতিষ্ঠান দুটির পরিচালনা, নেটওয়ার্কের দক্ষতা, দ্রুত নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণসহ কোটি কোটি গ্রাহকের সেবার মান উন্নত হবে। এর পাশাপাশি আরও সহজলভ্য হবে তাদের সেবা।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান, টেলিটকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর নুরুল মাবুদ চৌধুরী এবং ইডটকো বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুনীল আইজ্যাক সম্প্রতি চুক্তিতে সই করেছেন। এ সময় গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার তানভীর মোহাম্মদ, চিফ বিজনেস অফিসার ড. আসিফ নাইমুর রশিদ, টেলিটকের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার এস এম লুৎফুল্লাহিল মজিদ, ইডটকোর কি অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার কাজী অয়ন আদনানসহ তিন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ইয়াসির আজমান বলেন, ‘গ্রামীণফোনে আমাদের সব কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন গ্রাহক। এই বিশ্বাস থেকে এই সহযোগিতা, যা আমাদের সারা দেশে নেটওয়ার্ক কভারেজ আরও শক্তিশালী করতে এবং প্রতিদিন যে সেবাগুলো আমরা প্রদান করি, তার গুণগত মান উন্নত করতে বিশেষভাবে সহায়তা করবে।’
টেলিটকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর বলেন, ‘রাষ্ট্রায়ত্ত অপারেটর হিসেবে আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে সাশ্রয়ী মূল্যে সারা দেশে গ্রাহকদের সেবা পৌঁছে দেওয়া। আমাদের দক্ষতা বাড়াতে এবং গ্রাহকদের জন্য আরও মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করতে আমাদের সক্ষমতা বাড়াবে এই সহযোগিতা।’
তিনটি প্রতিষ্ঠানেরই একটি অভিন্ন লক্ষ্য হচ্ছে ডিজিটালি অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলা, যার মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষ আরও উন্নত সংযোগ এবং ডিজিটাল সেবার আওতায় আসে। ত্রিপক্ষীয় এই চুক্তি এই অভিন্ন লক্ষ্যকে আরও সংহত করেছে।
দেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
এই সহযোগিতার আওতায় গ্রামীণফোন ও টেলিটক উভয় প্রতিষ্ঠানকে অবকাঠামোগত সহায়তা দেবে ইডটকো। এর মাধ্যমে সারা দেশে নেটওয়ার্ক কভারেজ প্রসার করতে পারবে তারা। একই টাওয়ার অবকাঠামো ব্যবহার করার ফলে প্রতিষ্ঠান দুটির পরিচালনা, নেটওয়ার্কের দক্ষতা, দ্রুত নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণসহ কোটি কোটি গ্রাহকের সেবার মান উন্নত হবে। এর পাশাপাশি আরও সহজলভ্য হবে তাদের সেবা।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান, টেলিটকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর নুরুল মাবুদ চৌধুরী এবং ইডটকো বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুনীল আইজ্যাক সম্প্রতি চুক্তিতে সই করেছেন। এ সময় গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার তানভীর মোহাম্মদ, চিফ বিজনেস অফিসার ড. আসিফ নাইমুর রশিদ, টেলিটকের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার এস এম লুৎফুল্লাহিল মজিদ, ইডটকোর কি অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার কাজী অয়ন আদনানসহ তিন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ইয়াসির আজমান বলেন, ‘গ্রামীণফোনে আমাদের সব কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন গ্রাহক। এই বিশ্বাস থেকে এই সহযোগিতা, যা আমাদের সারা দেশে নেটওয়ার্ক কভারেজ আরও শক্তিশালী করতে এবং প্রতিদিন যে সেবাগুলো আমরা প্রদান করি, তার গুণগত মান উন্নত করতে বিশেষভাবে সহায়তা করবে।’
টেলিটকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর বলেন, ‘রাষ্ট্রায়ত্ত অপারেটর হিসেবে আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে সাশ্রয়ী মূল্যে সারা দেশে গ্রাহকদের সেবা পৌঁছে দেওয়া। আমাদের দক্ষতা বাড়াতে এবং গ্রাহকদের জন্য আরও মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করতে আমাদের সক্ষমতা বাড়াবে এই সহযোগিতা।’
তিনটি প্রতিষ্ঠানেরই একটি অভিন্ন লক্ষ্য হচ্ছে ডিজিটালি অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলা, যার মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষ আরও উন্নত সংযোগ এবং ডিজিটাল সেবার আওতায় আসে। ত্রিপক্ষীয় এই চুক্তি এই অভিন্ন লক্ষ্যকে আরও সংহত করেছে।
টিকটক নিষিদ্ধ করার আইন বাতিল করতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে মামলা করেছে টিকটক ও এর মূল কোম্পানি বাইটডান্স। কয়েক সপ্তাহ আগে পাশ হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের আইনটি বাইটড্যান্সকে ভিডিও অ্যাপটি বিক্রি করতে বাধ্য করবে। বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে অ্যাপটি থেকে বাইটড্যান্সকে বিচ্ছিন্ন করতে না পারলে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নি
০৮ মে ২০২৪প্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেস্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
৬ ঘণ্টা আগেইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেটি এইচ মাহির
স্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
ম্যাজিক ফিট
ম্যাজিক ফিট নামে একটি প্রতিষ্ঠান শরীরচর্চাকারীদের জন্য ফিটনেস ট্র্যাকার হিসেবে একটি স্মার্ট আয়না বাজারে এনেছে। ম্যাজিক ফিট সাধারণ আয়নার মতোই প্রতিবিম্ব দেখায়। তবে এর বিশেষ সুবিধা হলো, এটি এআই-চালিত ফিটনেস প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করবে। ব্যায়াম করার সময় ভুল হলে দেখিয়ে দেবে। এটি শরীরের প্রতিটি নড়াচড়া ট্র্যাক করে ডেটা রেকর্ড করতে পারে। শরীরচর্চার বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিতে পারে। মূলত জিম সহকারী হিসেবে এই আয়না বাজারে এনেছে ম্যাজিক ফিট। এটি আকারে পূর্ণবয়স্ক মানুষের সমান। এটি শরীরকে থ্রিডি আকারে রূপান্তর করে ব্যায়ামের বিভিন্ন ধাপ পর্যবেক্ষণ করতে পারে। আয়নাটির সঙ্গে ব্যায়ামের বিভিন্ন সরঞ্জামও দিচ্ছে ম্যাজিক ফিট। ‘টাইম বেস্ট’ ইনোভেশনের তালিকায়ও স্থান পেয়েছিল এই আয়না।
ওমনিয়া স্মার্ট মিরর
উইথিংসের ওমনিয়া স্মার্ট আয়না কিছুটা ভিন্ন। এটি শরীরচর্চা নয়, বরং দেহের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি সিইএসে প্রদর্শনী হয়েছিল। উইথিংস আগে থেকেই বিভিন্ন স্বাস্থ্য ডিভাইস তৈরির কাজ করে। তবে এটি এমন একটি স্মার্ট আয়না, যা স্বাস্থ্যের মেট্রিকস পরিমাপ ও প্রদর্শন করতে পারে এবং এর এআই ভয়েস সহকারী প্রাপ্ত তথ্য থেকে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে। তা ছাড়া চিকিৎসকের সঙ্গে টেলিহেলথ পরামর্শে সহায়তা করতে পারে। ওমনিয়ার নিচের অংশে একটি বেস রয়েছে, যা ওজন, হৃদ্রোগ ও বিপাকীয় স্বাস্থ্য পরিমাপ করতে পারে। এটি স্মার্ট ওয়াচ, রক্তচাপ মনিটর, এমনকি একটি স্মার্ট বিছানার মতো অন্যান্য ট্র্যাকার থেকে সংগৃহীত ডেটাও সংগ্রহ করতে পারে। উইথিংস বলছে, তাদের আয়নায় বিল্ট-ইন এআই ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট রিয়েল টাইম প্রতিক্রিয়া দেবে এবং সম্ভাব্য পরামর্শ বা নির্দেশনা দিতে পারে। বলা যায়, একপ্রকার মেডিকেল ডিভাইস হিসেবে তৈরি করা হয়েছে ওমনিয়াকে।
মিররোহ স্মার্ট মিরর
বাথরুমের কেবিনেটের জন্য মিররোহ এআই নামে একটি আয়না বাজারের এসেছে। রেইসজেম লিমিটেড নামে চীনের একটি প্রতিষ্ঠান এই আয়না তৈরি করেছে। মিররোহ এআই স্মার্ট মিরর বাথরুমের কেবিনেটে ব্যবহারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
এই আয়নার পেছনে একটি ২১ দশমিক ৫ ইঞ্চি ফুল এইচডি টাচ-স্ক্রিন এমবেড করা আছে। এটি স্মার্ট হোম ডিভাইস হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। এতে ওয়াই-ফাই, ব্লুটুথ এবং জিগবি সংযোগ আছে, যাতে এটি স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ ও দৈনন্দিন রুটিনের জন্য অন্যান্য স্মার্ট ডিভাইসের সঙ্গে যুক্ত করা যায়। মাত্র ২০ মিলিমিটার পুরু অ্যালুমিনিয়াম অ্যালয় ফ্রেমের ক্ষয় প্রতিরোধী এই আয়না আর্দ্র পরিবেশ বা বাথরুমের পরিবেশের জন্য উপযুক্ত। এটিকে কেবিনেটের দরজা হিসেবেও ব্যবহার করা যাবে। মূলত স্মার্ট লিংকেজ ও হোম অটোমেশনের জন্য এই আয়না ডিজাইন করা হয়েছে।
সূত্র: দ্য ভার্জ
স্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
ম্যাজিক ফিট
ম্যাজিক ফিট নামে একটি প্রতিষ্ঠান শরীরচর্চাকারীদের জন্য ফিটনেস ট্র্যাকার হিসেবে একটি স্মার্ট আয়না বাজারে এনেছে। ম্যাজিক ফিট সাধারণ আয়নার মতোই প্রতিবিম্ব দেখায়। তবে এর বিশেষ সুবিধা হলো, এটি এআই-চালিত ফিটনেস প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করবে। ব্যায়াম করার সময় ভুল হলে দেখিয়ে দেবে। এটি শরীরের প্রতিটি নড়াচড়া ট্র্যাক করে ডেটা রেকর্ড করতে পারে। শরীরচর্চার বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিতে পারে। মূলত জিম সহকারী হিসেবে এই আয়না বাজারে এনেছে ম্যাজিক ফিট। এটি আকারে পূর্ণবয়স্ক মানুষের সমান। এটি শরীরকে থ্রিডি আকারে রূপান্তর করে ব্যায়ামের বিভিন্ন ধাপ পর্যবেক্ষণ করতে পারে। আয়নাটির সঙ্গে ব্যায়ামের বিভিন্ন সরঞ্জামও দিচ্ছে ম্যাজিক ফিট। ‘টাইম বেস্ট’ ইনোভেশনের তালিকায়ও স্থান পেয়েছিল এই আয়না।
ওমনিয়া স্মার্ট মিরর
উইথিংসের ওমনিয়া স্মার্ট আয়না কিছুটা ভিন্ন। এটি শরীরচর্চা নয়, বরং দেহের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি সিইএসে প্রদর্শনী হয়েছিল। উইথিংস আগে থেকেই বিভিন্ন স্বাস্থ্য ডিভাইস তৈরির কাজ করে। তবে এটি এমন একটি স্মার্ট আয়না, যা স্বাস্থ্যের মেট্রিকস পরিমাপ ও প্রদর্শন করতে পারে এবং এর এআই ভয়েস সহকারী প্রাপ্ত তথ্য থেকে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে। তা ছাড়া চিকিৎসকের সঙ্গে টেলিহেলথ পরামর্শে সহায়তা করতে পারে। ওমনিয়ার নিচের অংশে একটি বেস রয়েছে, যা ওজন, হৃদ্রোগ ও বিপাকীয় স্বাস্থ্য পরিমাপ করতে পারে। এটি স্মার্ট ওয়াচ, রক্তচাপ মনিটর, এমনকি একটি স্মার্ট বিছানার মতো অন্যান্য ট্র্যাকার থেকে সংগৃহীত ডেটাও সংগ্রহ করতে পারে। উইথিংস বলছে, তাদের আয়নায় বিল্ট-ইন এআই ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট রিয়েল টাইম প্রতিক্রিয়া দেবে এবং সম্ভাব্য পরামর্শ বা নির্দেশনা দিতে পারে। বলা যায়, একপ্রকার মেডিকেল ডিভাইস হিসেবে তৈরি করা হয়েছে ওমনিয়াকে।
মিররোহ স্মার্ট মিরর
বাথরুমের কেবিনেটের জন্য মিররোহ এআই নামে একটি আয়না বাজারের এসেছে। রেইসজেম লিমিটেড নামে চীনের একটি প্রতিষ্ঠান এই আয়না তৈরি করেছে। মিররোহ এআই স্মার্ট মিরর বাথরুমের কেবিনেটে ব্যবহারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
এই আয়নার পেছনে একটি ২১ দশমিক ৫ ইঞ্চি ফুল এইচডি টাচ-স্ক্রিন এমবেড করা আছে। এটি স্মার্ট হোম ডিভাইস হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। এতে ওয়াই-ফাই, ব্লুটুথ এবং জিগবি সংযোগ আছে, যাতে এটি স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ ও দৈনন্দিন রুটিনের জন্য অন্যান্য স্মার্ট ডিভাইসের সঙ্গে যুক্ত করা যায়। মাত্র ২০ মিলিমিটার পুরু অ্যালুমিনিয়াম অ্যালয় ফ্রেমের ক্ষয় প্রতিরোধী এই আয়না আর্দ্র পরিবেশ বা বাথরুমের পরিবেশের জন্য উপযুক্ত। এটিকে কেবিনেটের দরজা হিসেবেও ব্যবহার করা যাবে। মূলত স্মার্ট লিংকেজ ও হোম অটোমেশনের জন্য এই আয়না ডিজাইন করা হয়েছে।
সূত্র: দ্য ভার্জ
টিকটক নিষিদ্ধ করার আইন বাতিল করতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে মামলা করেছে টিকটক ও এর মূল কোম্পানি বাইটডান্স। কয়েক সপ্তাহ আগে পাশ হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের আইনটি বাইটড্যান্সকে ভিডিও অ্যাপটি বিক্রি করতে বাধ্য করবে। বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে অ্যাপটি থেকে বাইটড্যান্সকে বিচ্ছিন্ন করতে না পারলে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নি
০৮ মে ২০২৪প্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেদেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
৫ ঘণ্টা আগেইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক
ইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
কিন্তু এখন অনেক জনপ্রিয় ইউটিউবার আগের মতো শুধু ইউটিউবের বিজ্ঞাপন কিংবা ব্র্যান্ড ডিলের ওপর নির্ভর করছেন না। কারণ, ইউটিউবের আয় সব সময় এক রকম থাকে না। নীতিমালা বা অ্যালগরিদম পরিবর্তন হলেই ভিডিওর আয়ে প্রভাব পড়ে। তাই অনেকে এখন নিজেদের ব্যবসা শুরু করছেন, যাতে ইউটিউব ছাড়াও স্থায়ীভাবে আয় করা যায়। কেউ পণ্য বিক্রি করছেন, কেউ কফি বা খাবারের ব্র্যান্ড চালু করেছেন, আবার কেউ নিজের বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। তাঁদের মধ্যে বেশ পরিচিত কয়েকজনের কথা থাকছে আজ।
মিস্টারবিস্ট
জিমি ডোনাল্ডসন বা মিস্টারবিস্ট এখন শুধু ইউটিউবার নন, সফল উদ্যোক্তাও। ২০১৮ সালে নিজের পোশাকের দোকান ‘শপ মিস্টারবিস্ট’ চালু করেন। পরে ‘ফিস্টেবলস’ নামে চকলেট ব্র্যান্ড শুরু করেন। প্রথম তিন দিনে ১ মিলিয়নের বেশি চকলেট বিক্রি হয় সেখান থেকে। এখন এই ব্র্যান্ড থেকেই তাঁর আয় ইউটিউবের চেয়ে বেশি। ২০২৪ সালে ‘ফিস্টেবলস’-এর আয় দাঁড়ায় প্রায় ২৫০ মিলিয়ন ডলারে।
জিমি আরও চালু করেছেন খাবারের ব্র্যান্ড ‘লাঞ্চলি’, খেলনা বিক্রির প্রতিষ্ঠান ‘মিস্টারবিস্ট ল্যাব’, ফাস্ট ফুড চেইন ‘মিস্টারবিস্ট বার্গার’ এবং অ্যানালাইটিকস প্ল্যাটফর্ম ‘ভিউস্টার্স’। এমনকি তিনি টিকটকের মার্কিন অংশ কিনতেও আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। এখন তিনি মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক ও ব্যাংকিং অ্যাপ চালুর প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
এমা চেম্বারলিন
এমা চেম্বারলিন ইউটিউবের মাধ্যমে জনপ্রিয় হন ২০১৬ সালে। এখন তাঁর কফি ব্র্যান্ড ‘চেম্বারলেইন কফি’ বেশ সফল প্রতিষ্ঠান। ২০১৯ সালে শুরু করা এই ব্র্যান্ড এখন টার্গেট এবং ওয়ালমার্টের মতো বড় দোকানেও বিক্রি হয়। ২০২৩ সালে তাঁদের আয় হয় প্রায় ২০ মিলিয়ন ডলার। এ বছর তা বেড়ে ৩৩ মিলিয়ন ডলার ছাড়াবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
লগান পল
লগান পল এখন রেসলার হিসেবে বেশি পরিচিত। কিন্তু তিনি ইউটিউব থেকেই উঠে এসেছেন। কেএসআইয়ের সঙ্গে তিনি তৈরি করেন ‘প্রাইম’ নামের এনার্জি ড্রিংক। ২০২৩ সালে এর বিক্রি ছিল ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি। যদিও পরে বিক্রি কিছুটা
কমে গেছে।
এ ছাড়া লগান পলের ‘ম্যাভরিক অ্যাপারেল’ নামে পোশাক ব্র্যান্ড আছে। ২০২০ সালে সেখান থেকে আয় করেছিলেন প্রায় ৪০ মিলিয়ন ডলার। তাঁর ভাই জেক পলও ব্যবসায় যুক্ত।
রায়ান’স ওয়ার্ল্ড
মাত্র ১৩ বছর বয়সে রায়ান কাজি হয়ে উঠেছে শিশুদের প্রিয় ইউটিউবার। তাঁর ‘রায়ানস ওয়ার্ল্ড’ চ্যানেল থেকে শুরু করে এখন খেলনা, পোশাক এবং শিশুদের জন্য অ্যাপ—সবই আছে। এসব পণ্যের মধ্যে শুধু খেলনা বিক্রি করেই ২০২০ সালে তাঁর ব্র্যান্ড আয় করে ২৫০ মিলিয়ন ডলার।
রোজানা প্যানসিনো
বেকিং টিউটরিয়ালের জন্য বিখ্যাত রোজানা প্যানসিনোর ইউটিউবে রয়েছে ১ কোটি ৪৮ লাখ সাবস্ক্রাইবার। ইউটিউব ছাড়াও তিনি রান্নার বই, বেকিং টুলস ও নিজের ব্র্যান্ড ‘নেরডি নিউমিস’ দিয়ে নিয়মিত আয় করছেন।
মিশেল ফান
২০০৭ সালে মেকআপ ভিডিও বানিয়ে জনপ্রিয় হওয়া মিশেল ফান ছিলেন ইউটিউবের প্রথম দিককার সফল বিউটি ইনফ্লুয়েন্সারদের একজন। তিনি ‘ইপসি’ নামে বিউটি সাবস্ক্রিপশন সার্ভিস শুরু করেন এবং নিজের মেকআপ লাইন ‘ইএম কসমেটিকস’ তৈরি করেন।
হুদা কাতান
‘হুদা বিউটি’ এখন বিশ্ববিখ্যাত ব্র্যান্ড। ২০১৩ সালে ইউটিউব থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন হুদা কাতান। এখন তাঁর ব্র্যান্ডের বার্ষিক বিক্রি শত মিলিয়ন ডলার।
ইউটিউব তারকাদের জীবন এখন কেবল ভিডিও বানানোর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। তারা নিজেদের ব্র্যান্ড এবং ব্যবসা গড়ে তুলে এক নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছেন। ইউটিউব হচ্ছে শুরু, কিন্তু শেষ নয়।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ
ইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
কিন্তু এখন অনেক জনপ্রিয় ইউটিউবার আগের মতো শুধু ইউটিউবের বিজ্ঞাপন কিংবা ব্র্যান্ড ডিলের ওপর নির্ভর করছেন না। কারণ, ইউটিউবের আয় সব সময় এক রকম থাকে না। নীতিমালা বা অ্যালগরিদম পরিবর্তন হলেই ভিডিওর আয়ে প্রভাব পড়ে। তাই অনেকে এখন নিজেদের ব্যবসা শুরু করছেন, যাতে ইউটিউব ছাড়াও স্থায়ীভাবে আয় করা যায়। কেউ পণ্য বিক্রি করছেন, কেউ কফি বা খাবারের ব্র্যান্ড চালু করেছেন, আবার কেউ নিজের বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। তাঁদের মধ্যে বেশ পরিচিত কয়েকজনের কথা থাকছে আজ।
মিস্টারবিস্ট
জিমি ডোনাল্ডসন বা মিস্টারবিস্ট এখন শুধু ইউটিউবার নন, সফল উদ্যোক্তাও। ২০১৮ সালে নিজের পোশাকের দোকান ‘শপ মিস্টারবিস্ট’ চালু করেন। পরে ‘ফিস্টেবলস’ নামে চকলেট ব্র্যান্ড শুরু করেন। প্রথম তিন দিনে ১ মিলিয়নের বেশি চকলেট বিক্রি হয় সেখান থেকে। এখন এই ব্র্যান্ড থেকেই তাঁর আয় ইউটিউবের চেয়ে বেশি। ২০২৪ সালে ‘ফিস্টেবলস’-এর আয় দাঁড়ায় প্রায় ২৫০ মিলিয়ন ডলারে।
জিমি আরও চালু করেছেন খাবারের ব্র্যান্ড ‘লাঞ্চলি’, খেলনা বিক্রির প্রতিষ্ঠান ‘মিস্টারবিস্ট ল্যাব’, ফাস্ট ফুড চেইন ‘মিস্টারবিস্ট বার্গার’ এবং অ্যানালাইটিকস প্ল্যাটফর্ম ‘ভিউস্টার্স’। এমনকি তিনি টিকটকের মার্কিন অংশ কিনতেও আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। এখন তিনি মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক ও ব্যাংকিং অ্যাপ চালুর প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
এমা চেম্বারলিন
এমা চেম্বারলিন ইউটিউবের মাধ্যমে জনপ্রিয় হন ২০১৬ সালে। এখন তাঁর কফি ব্র্যান্ড ‘চেম্বারলেইন কফি’ বেশ সফল প্রতিষ্ঠান। ২০১৯ সালে শুরু করা এই ব্র্যান্ড এখন টার্গেট এবং ওয়ালমার্টের মতো বড় দোকানেও বিক্রি হয়। ২০২৩ সালে তাঁদের আয় হয় প্রায় ২০ মিলিয়ন ডলার। এ বছর তা বেড়ে ৩৩ মিলিয়ন ডলার ছাড়াবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
লগান পল
লগান পল এখন রেসলার হিসেবে বেশি পরিচিত। কিন্তু তিনি ইউটিউব থেকেই উঠে এসেছেন। কেএসআইয়ের সঙ্গে তিনি তৈরি করেন ‘প্রাইম’ নামের এনার্জি ড্রিংক। ২০২৩ সালে এর বিক্রি ছিল ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি। যদিও পরে বিক্রি কিছুটা
কমে গেছে।
এ ছাড়া লগান পলের ‘ম্যাভরিক অ্যাপারেল’ নামে পোশাক ব্র্যান্ড আছে। ২০২০ সালে সেখান থেকে আয় করেছিলেন প্রায় ৪০ মিলিয়ন ডলার। তাঁর ভাই জেক পলও ব্যবসায় যুক্ত।
রায়ান’স ওয়ার্ল্ড
মাত্র ১৩ বছর বয়সে রায়ান কাজি হয়ে উঠেছে শিশুদের প্রিয় ইউটিউবার। তাঁর ‘রায়ানস ওয়ার্ল্ড’ চ্যানেল থেকে শুরু করে এখন খেলনা, পোশাক এবং শিশুদের জন্য অ্যাপ—সবই আছে। এসব পণ্যের মধ্যে শুধু খেলনা বিক্রি করেই ২০২০ সালে তাঁর ব্র্যান্ড আয় করে ২৫০ মিলিয়ন ডলার।
রোজানা প্যানসিনো
বেকিং টিউটরিয়ালের জন্য বিখ্যাত রোজানা প্যানসিনোর ইউটিউবে রয়েছে ১ কোটি ৪৮ লাখ সাবস্ক্রাইবার। ইউটিউব ছাড়াও তিনি রান্নার বই, বেকিং টুলস ও নিজের ব্র্যান্ড ‘নেরডি নিউমিস’ দিয়ে নিয়মিত আয় করছেন।
মিশেল ফান
২০০৭ সালে মেকআপ ভিডিও বানিয়ে জনপ্রিয় হওয়া মিশেল ফান ছিলেন ইউটিউবের প্রথম দিককার সফল বিউটি ইনফ্লুয়েন্সারদের একজন। তিনি ‘ইপসি’ নামে বিউটি সাবস্ক্রিপশন সার্ভিস শুরু করেন এবং নিজের মেকআপ লাইন ‘ইএম কসমেটিকস’ তৈরি করেন।
হুদা কাতান
‘হুদা বিউটি’ এখন বিশ্ববিখ্যাত ব্র্যান্ড। ২০১৩ সালে ইউটিউব থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন হুদা কাতান। এখন তাঁর ব্র্যান্ডের বার্ষিক বিক্রি শত মিলিয়ন ডলার।
ইউটিউব তারকাদের জীবন এখন কেবল ভিডিও বানানোর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। তারা নিজেদের ব্র্যান্ড এবং ব্যবসা গড়ে তুলে এক নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছেন। ইউটিউব হচ্ছে শুরু, কিন্তু শেষ নয়।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ
টিকটক নিষিদ্ধ করার আইন বাতিল করতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে মামলা করেছে টিকটক ও এর মূল কোম্পানি বাইটডান্স। কয়েক সপ্তাহ আগে পাশ হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের আইনটি বাইটড্যান্সকে ভিডিও অ্যাপটি বিক্রি করতে বাধ্য করবে। বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে অ্যাপটি থেকে বাইটড্যান্সকে বিচ্ছিন্ন করতে না পারলে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নি
০৮ মে ২০২৪প্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেদেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
৫ ঘণ্টা আগেস্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
৬ ঘণ্টা আগে