
ইলন মাস্ক এখন উল্লাস করছেন। কারণ, বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা টেসলার সিইও হিসেবে বহুল আলোচিত-সমালোচিত ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের বেতন দিতে বেশির ভাগ শেয়ারহোল্ডার রাজি হয়েছেন। যদিও এখনই তাঁর এই বেতন পাওয়া নিশ্চিত নয়, কারণ এ বিষয়ে আদালতে মামলা ঝুলন্ত আছে। কিন্তু তিনি আসলেই বিশাল অঙ্কের বেতন পাওয়ার যোগ্য কি না, তা নিয়ে বিবিসি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
গত বৃহস্পতিবার টেসলার অংশীদারদের বার্ষিক সভায় ভোটের মাধ্যমে (সিইও) ইলন মাস্ককে ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের বেতন প্যাকেজের অনুমোদন দিয়েছেন কোম্পানিটির ৭৫ শতাংশ শেয়ারহোল্ডার। মাস্ক একই সঙ্গে টেসলা, স্পেসএক্স, স্টারলিংক, নিউরালিংক ও এআইভিত্তিক এক্সএআই কোম্পানি পরিচালনা করছেন। অনেকেই মনে করেন, এই বেতনের প্রতিটি ডলারের যোগ্য ইলন মাস্ক।
যুক্তরাষ্ট্রের গাড়ির বাজারে প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি নিয়ে আসে টেসলা। স্পেসএক্স সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট মহাকাশে পাঠিয়েছে। আর নিউরালিংক প্রথমবারের মতো কোনো মানুষের মস্তিষ্কে মাইক্রোলিংক স্থাপন করেছে। মাস্ক ছাড়া কি এসব মাইলফলক অর্জন হতো—এই প্রশ্ন যৌক্তিক।
মাস্ক যেন কোম্পানিটি থেকে চলে না যান বা এতে কম সময় ব্যয় না করেন, মূলত সে জন্যই তাঁর সঙ্গে এই চুক্তি করেন কোম্পানিগুলোর কোটিপতি শেয়ারহোল্ডাররা।
কোম্পানিতে থাকা-না থাকা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে ২০১৮ সালে ইলন মাস্কের সঙ্গে টেসলার পরিচালনা পর্ষদের এই চুক্তি হয়। কোম্পানির বাজারমূল্য, মুনাফা ও বিক্রির মতো কিছু সূচকে নির্দিষ্ট মাইলফলক অর্জনের শর্তে এই বেতনের প্যাকেজের সিদ্ধান্ত হয়। অর্থাৎ, তিনি এসব মাইলফলক অর্জন না করলে কোনো বেতনই পাবেন না।
মাস্ক তখনো ব্যক্তিগতভাবে বিপুল সম্পদের অধিকারী। ফোর্বস ম্যাগাজিনের হিসাবে, ২০১৮ সালে মাস্কের সম্পদের পরিমাণ ছিল ২ বিলিয়ন বা ২ হাজার কোটি ডলার। বিস্ময়করভাবে, কোম্পানির দেওয়া লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছিলেন ইলন মাস্ক। যেমন—মূল চুক্তি অনুযায়ী টেসলার বাজারমূল্য ৫৪ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ৬৫০ বিলিয়ন ডলার হয়েছিল। যদিও এখন কোম্পানিটির বাজারমূল্য ৫৭০ বিলিয়ন ডলার।
২০২২ সালে টুইটার কিনে নেওয়ার পর টেসলাকে বেশি সময় দিতে পারেননি মাস্ক। তখন টেসলা কিছুটা পিছিয়ে যায়। এসব কোম্পানির জন্য মাস্কের থাকাটাই বড় বিষয়।
প্রচার-প্রচারণার জন্য মাস্কের কোনো জনসংযোগ বা কমিউশন টিম নেই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার ১৮ কোটি ৭০ লাখ ফলোয়ার আছে। তিনি নিজের প্রচারণা নিজেই করেন, নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দেন। তাই মাস্ক থাকলে কোম্পানির প্রচারণাও হয়। বিভিন্ন পোস্টের মাধ্যমে তিনি বিভিন্ন সংবাদপত্রের শিরোনাম হন। এ ধরনের দক্ষতা খুব কম ব্যক্তিরই রয়েছে।
এ ছাড়া মাস্কের ব্যাপক রাজনৈতিক প্রভাব আছে। চীনের প্রেসেডন্ট শি চিনপিংসহ বেশ কয়েকজন বিশ্বনেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন মাস্ক। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন বলে দাবি করেছেন তিনি। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে একটি লাইভ সাক্ষাৎকারেও অংশ নেন মাস্ক।
সাবেক কর্মীদের মতে, ইলন মাস্ক খুবই দুর্বিনীত ও পরিশ্রমী বস। তিনি কখনো কোনো কিছুতে না শুনতে চান না। কাজ করতে করতে অনেকেই ক্লান্ত হয়ে পড়লেও ইলন মাস্ক হন না।
স্পেসএক্সের সাবেক কর্মী ডলি সিং বলেন, তিনি একজন ‘চমৎকার নেতা’।
৫৬ বিলিয়ন ডলারের বেতনের পক্ষে টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা ভোট দিলেও এটা মানার বাধ্যবাধকতা নেই। আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আদালত এই ভোট মানবেন কি না এবং বেতনের প্যাকেজ বহাল রাখবেন কি না, তা স্পষ্ট নয়। নতুন ভোটাভুটি নিয়েও মামলা হতে পারে।
এ বছরের শুরুর দিকে সাবেক টেসলা সমর্থক স্টিভ ওয়েস্টলি বিবিসিকে বললেন, মাস্ককে টেসলায় রাখা কোম্পানির জন্য ‘অপরিহার্য’ নয়। ইলন একজন অনন্য স্বপ্নদ্রষ্টা। তবে এই কোম্পানি বা বাকি কোম্পানিগুলো পরিচালনা করার জন্য তিনি অপরিহার্য নন।
তিনি আরও বলেন, একই সঙ্গে সাতটি কোম্পানি নেতৃত্ব দিলে কেউ আর শীর্ষে থাকে না।
সাফল্যের সঙ্গে ব্যর্থতারও মুখোমুখি হয়েছেন মাস্ক। বছরের পর বছর ধরে টেসলা মোটেও মুনাফা করেনি। তারপর প্রাইভেট কোম্পানিতে পরিণত করার বিষয়ে তাঁর এক টুইটে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। তদন্তের পর তিনি সিইও পদ থেকে সরে যান।
কোম্পানিটির দুজন সাবেক কর্মচারী বলেন, টেসলার নিরাপত্তা উদ্বেগ নিয়ে কথা বলার কারণে চাকরি হারান তাঁরা। পাশাপাশি তাঁদের পেশাদার খ্যাতিও ক্ষুণ্ন হয়।
একসময় প্রায় দেউলিয়া হয়ে গিয়েছিল টেসলা। স্পেসএক্সের রকেট ঠিকভাবে মহাকাশে পাঠাতে না পারার কারণে লাখ লাখ ডলার খরচ হয়।
গুগলের ডিপমাইন্ডের সহপ্রতিষ্ঠাতা মুস্তাফা সুলেমান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারটি কেবল বিশাল নয়, এখানে বড় ঝুঁকি নেওয়ারও প্রবণতা রয়েছে।
মাস্ক ব্যর্থ হলেও তা নিয়ে আক্ষেপ করেন না। তিনি খুবই উচ্চকণ্ঠী, প্রভাবশালী ও অজেয়।
২০১৮ সালে ইলন মাস্কের পারিশ্রমিক ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলার নির্ধারণ করেন কোম্পানিটির বিনিয়োগকারীরা। কিন্তু চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য ডেলাওয়্যারের এক আদালত এই বেতন-ভাতাকে বাড়াবাড়ি বলে খারিজ করে দেন।

ইলন মাস্ক এখন উল্লাস করছেন। কারণ, বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা টেসলার সিইও হিসেবে বহুল আলোচিত-সমালোচিত ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের বেতন দিতে বেশির ভাগ শেয়ারহোল্ডার রাজি হয়েছেন। যদিও এখনই তাঁর এই বেতন পাওয়া নিশ্চিত নয়, কারণ এ বিষয়ে আদালতে মামলা ঝুলন্ত আছে। কিন্তু তিনি আসলেই বিশাল অঙ্কের বেতন পাওয়ার যোগ্য কি না, তা নিয়ে বিবিসি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
গত বৃহস্পতিবার টেসলার অংশীদারদের বার্ষিক সভায় ভোটের মাধ্যমে (সিইও) ইলন মাস্ককে ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের বেতন প্যাকেজের অনুমোদন দিয়েছেন কোম্পানিটির ৭৫ শতাংশ শেয়ারহোল্ডার। মাস্ক একই সঙ্গে টেসলা, স্পেসএক্স, স্টারলিংক, নিউরালিংক ও এআইভিত্তিক এক্সএআই কোম্পানি পরিচালনা করছেন। অনেকেই মনে করেন, এই বেতনের প্রতিটি ডলারের যোগ্য ইলন মাস্ক।
যুক্তরাষ্ট্রের গাড়ির বাজারে প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি নিয়ে আসে টেসলা। স্পেসএক্স সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট মহাকাশে পাঠিয়েছে। আর নিউরালিংক প্রথমবারের মতো কোনো মানুষের মস্তিষ্কে মাইক্রোলিংক স্থাপন করেছে। মাস্ক ছাড়া কি এসব মাইলফলক অর্জন হতো—এই প্রশ্ন যৌক্তিক।
মাস্ক যেন কোম্পানিটি থেকে চলে না যান বা এতে কম সময় ব্যয় না করেন, মূলত সে জন্যই তাঁর সঙ্গে এই চুক্তি করেন কোম্পানিগুলোর কোটিপতি শেয়ারহোল্ডাররা।
কোম্পানিতে থাকা-না থাকা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে ২০১৮ সালে ইলন মাস্কের সঙ্গে টেসলার পরিচালনা পর্ষদের এই চুক্তি হয়। কোম্পানির বাজারমূল্য, মুনাফা ও বিক্রির মতো কিছু সূচকে নির্দিষ্ট মাইলফলক অর্জনের শর্তে এই বেতনের প্যাকেজের সিদ্ধান্ত হয়। অর্থাৎ, তিনি এসব মাইলফলক অর্জন না করলে কোনো বেতনই পাবেন না।
মাস্ক তখনো ব্যক্তিগতভাবে বিপুল সম্পদের অধিকারী। ফোর্বস ম্যাগাজিনের হিসাবে, ২০১৮ সালে মাস্কের সম্পদের পরিমাণ ছিল ২ বিলিয়ন বা ২ হাজার কোটি ডলার। বিস্ময়করভাবে, কোম্পানির দেওয়া লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছিলেন ইলন মাস্ক। যেমন—মূল চুক্তি অনুযায়ী টেসলার বাজারমূল্য ৫৪ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ৬৫০ বিলিয়ন ডলার হয়েছিল। যদিও এখন কোম্পানিটির বাজারমূল্য ৫৭০ বিলিয়ন ডলার।
২০২২ সালে টুইটার কিনে নেওয়ার পর টেসলাকে বেশি সময় দিতে পারেননি মাস্ক। তখন টেসলা কিছুটা পিছিয়ে যায়। এসব কোম্পানির জন্য মাস্কের থাকাটাই বড় বিষয়।
প্রচার-প্রচারণার জন্য মাস্কের কোনো জনসংযোগ বা কমিউশন টিম নেই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার ১৮ কোটি ৭০ লাখ ফলোয়ার আছে। তিনি নিজের প্রচারণা নিজেই করেন, নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দেন। তাই মাস্ক থাকলে কোম্পানির প্রচারণাও হয়। বিভিন্ন পোস্টের মাধ্যমে তিনি বিভিন্ন সংবাদপত্রের শিরোনাম হন। এ ধরনের দক্ষতা খুব কম ব্যক্তিরই রয়েছে।
এ ছাড়া মাস্কের ব্যাপক রাজনৈতিক প্রভাব আছে। চীনের প্রেসেডন্ট শি চিনপিংসহ বেশ কয়েকজন বিশ্বনেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন মাস্ক। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন বলে দাবি করেছেন তিনি। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে একটি লাইভ সাক্ষাৎকারেও অংশ নেন মাস্ক।
সাবেক কর্মীদের মতে, ইলন মাস্ক খুবই দুর্বিনীত ও পরিশ্রমী বস। তিনি কখনো কোনো কিছুতে না শুনতে চান না। কাজ করতে করতে অনেকেই ক্লান্ত হয়ে পড়লেও ইলন মাস্ক হন না।
স্পেসএক্সের সাবেক কর্মী ডলি সিং বলেন, তিনি একজন ‘চমৎকার নেতা’।
৫৬ বিলিয়ন ডলারের বেতনের পক্ষে টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা ভোট দিলেও এটা মানার বাধ্যবাধকতা নেই। আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আদালত এই ভোট মানবেন কি না এবং বেতনের প্যাকেজ বহাল রাখবেন কি না, তা স্পষ্ট নয়। নতুন ভোটাভুটি নিয়েও মামলা হতে পারে।
এ বছরের শুরুর দিকে সাবেক টেসলা সমর্থক স্টিভ ওয়েস্টলি বিবিসিকে বললেন, মাস্ককে টেসলায় রাখা কোম্পানির জন্য ‘অপরিহার্য’ নয়। ইলন একজন অনন্য স্বপ্নদ্রষ্টা। তবে এই কোম্পানি বা বাকি কোম্পানিগুলো পরিচালনা করার জন্য তিনি অপরিহার্য নন।
তিনি আরও বলেন, একই সঙ্গে সাতটি কোম্পানি নেতৃত্ব দিলে কেউ আর শীর্ষে থাকে না।
সাফল্যের সঙ্গে ব্যর্থতারও মুখোমুখি হয়েছেন মাস্ক। বছরের পর বছর ধরে টেসলা মোটেও মুনাফা করেনি। তারপর প্রাইভেট কোম্পানিতে পরিণত করার বিষয়ে তাঁর এক টুইটে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। তদন্তের পর তিনি সিইও পদ থেকে সরে যান।
কোম্পানিটির দুজন সাবেক কর্মচারী বলেন, টেসলার নিরাপত্তা উদ্বেগ নিয়ে কথা বলার কারণে চাকরি হারান তাঁরা। পাশাপাশি তাঁদের পেশাদার খ্যাতিও ক্ষুণ্ন হয়।
একসময় প্রায় দেউলিয়া হয়ে গিয়েছিল টেসলা। স্পেসএক্সের রকেট ঠিকভাবে মহাকাশে পাঠাতে না পারার কারণে লাখ লাখ ডলার খরচ হয়।
গুগলের ডিপমাইন্ডের সহপ্রতিষ্ঠাতা মুস্তাফা সুলেমান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারটি কেবল বিশাল নয়, এখানে বড় ঝুঁকি নেওয়ারও প্রবণতা রয়েছে।
মাস্ক ব্যর্থ হলেও তা নিয়ে আক্ষেপ করেন না। তিনি খুবই উচ্চকণ্ঠী, প্রভাবশালী ও অজেয়।
২০১৮ সালে ইলন মাস্কের পারিশ্রমিক ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলার নির্ধারণ করেন কোম্পানিটির বিনিয়োগকারীরা। কিন্তু চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য ডেলাওয়্যারের এক আদালত এই বেতন-ভাতাকে বাড়াবাড়ি বলে খারিজ করে দেন।

ইলন মাস্ক এখন উল্লাস করছেন। কারণ, বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা টেসলার সিইও হিসেবে বহুল আলোচিত-সমালোচিত ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের বেতন দিতে বেশির ভাগ শেয়ারহোল্ডার রাজি হয়েছেন। যদিও এখনই তাঁর এই বেতন পাওয়া নিশ্চিত নয়, কারণ এ বিষয়ে আদালতে মামলা ঝুলন্ত আছে। কিন্তু তিনি আসলেই বিশাল অঙ্কের বেতন পাওয়ার যোগ্য কি না, তা নিয়ে বিবিসি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
গত বৃহস্পতিবার টেসলার অংশীদারদের বার্ষিক সভায় ভোটের মাধ্যমে (সিইও) ইলন মাস্ককে ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের বেতন প্যাকেজের অনুমোদন দিয়েছেন কোম্পানিটির ৭৫ শতাংশ শেয়ারহোল্ডার। মাস্ক একই সঙ্গে টেসলা, স্পেসএক্স, স্টারলিংক, নিউরালিংক ও এআইভিত্তিক এক্সএআই কোম্পানি পরিচালনা করছেন। অনেকেই মনে করেন, এই বেতনের প্রতিটি ডলারের যোগ্য ইলন মাস্ক।
যুক্তরাষ্ট্রের গাড়ির বাজারে প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি নিয়ে আসে টেসলা। স্পেসএক্স সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট মহাকাশে পাঠিয়েছে। আর নিউরালিংক প্রথমবারের মতো কোনো মানুষের মস্তিষ্কে মাইক্রোলিংক স্থাপন করেছে। মাস্ক ছাড়া কি এসব মাইলফলক অর্জন হতো—এই প্রশ্ন যৌক্তিক।
মাস্ক যেন কোম্পানিটি থেকে চলে না যান বা এতে কম সময় ব্যয় না করেন, মূলত সে জন্যই তাঁর সঙ্গে এই চুক্তি করেন কোম্পানিগুলোর কোটিপতি শেয়ারহোল্ডাররা।
কোম্পানিতে থাকা-না থাকা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে ২০১৮ সালে ইলন মাস্কের সঙ্গে টেসলার পরিচালনা পর্ষদের এই চুক্তি হয়। কোম্পানির বাজারমূল্য, মুনাফা ও বিক্রির মতো কিছু সূচকে নির্দিষ্ট মাইলফলক অর্জনের শর্তে এই বেতনের প্যাকেজের সিদ্ধান্ত হয়। অর্থাৎ, তিনি এসব মাইলফলক অর্জন না করলে কোনো বেতনই পাবেন না।
মাস্ক তখনো ব্যক্তিগতভাবে বিপুল সম্পদের অধিকারী। ফোর্বস ম্যাগাজিনের হিসাবে, ২০১৮ সালে মাস্কের সম্পদের পরিমাণ ছিল ২ বিলিয়ন বা ২ হাজার কোটি ডলার। বিস্ময়করভাবে, কোম্পানির দেওয়া লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছিলেন ইলন মাস্ক। যেমন—মূল চুক্তি অনুযায়ী টেসলার বাজারমূল্য ৫৪ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ৬৫০ বিলিয়ন ডলার হয়েছিল। যদিও এখন কোম্পানিটির বাজারমূল্য ৫৭০ বিলিয়ন ডলার।
২০২২ সালে টুইটার কিনে নেওয়ার পর টেসলাকে বেশি সময় দিতে পারেননি মাস্ক। তখন টেসলা কিছুটা পিছিয়ে যায়। এসব কোম্পানির জন্য মাস্কের থাকাটাই বড় বিষয়।
প্রচার-প্রচারণার জন্য মাস্কের কোনো জনসংযোগ বা কমিউশন টিম নেই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার ১৮ কোটি ৭০ লাখ ফলোয়ার আছে। তিনি নিজের প্রচারণা নিজেই করেন, নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দেন। তাই মাস্ক থাকলে কোম্পানির প্রচারণাও হয়। বিভিন্ন পোস্টের মাধ্যমে তিনি বিভিন্ন সংবাদপত্রের শিরোনাম হন। এ ধরনের দক্ষতা খুব কম ব্যক্তিরই রয়েছে।
এ ছাড়া মাস্কের ব্যাপক রাজনৈতিক প্রভাব আছে। চীনের প্রেসেডন্ট শি চিনপিংসহ বেশ কয়েকজন বিশ্বনেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন মাস্ক। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন বলে দাবি করেছেন তিনি। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে একটি লাইভ সাক্ষাৎকারেও অংশ নেন মাস্ক।
সাবেক কর্মীদের মতে, ইলন মাস্ক খুবই দুর্বিনীত ও পরিশ্রমী বস। তিনি কখনো কোনো কিছুতে না শুনতে চান না। কাজ করতে করতে অনেকেই ক্লান্ত হয়ে পড়লেও ইলন মাস্ক হন না।
স্পেসএক্সের সাবেক কর্মী ডলি সিং বলেন, তিনি একজন ‘চমৎকার নেতা’।
৫৬ বিলিয়ন ডলারের বেতনের পক্ষে টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা ভোট দিলেও এটা মানার বাধ্যবাধকতা নেই। আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আদালত এই ভোট মানবেন কি না এবং বেতনের প্যাকেজ বহাল রাখবেন কি না, তা স্পষ্ট নয়। নতুন ভোটাভুটি নিয়েও মামলা হতে পারে।
এ বছরের শুরুর দিকে সাবেক টেসলা সমর্থক স্টিভ ওয়েস্টলি বিবিসিকে বললেন, মাস্ককে টেসলায় রাখা কোম্পানির জন্য ‘অপরিহার্য’ নয়। ইলন একজন অনন্য স্বপ্নদ্রষ্টা। তবে এই কোম্পানি বা বাকি কোম্পানিগুলো পরিচালনা করার জন্য তিনি অপরিহার্য নন।
তিনি আরও বলেন, একই সঙ্গে সাতটি কোম্পানি নেতৃত্ব দিলে কেউ আর শীর্ষে থাকে না।
সাফল্যের সঙ্গে ব্যর্থতারও মুখোমুখি হয়েছেন মাস্ক। বছরের পর বছর ধরে টেসলা মোটেও মুনাফা করেনি। তারপর প্রাইভেট কোম্পানিতে পরিণত করার বিষয়ে তাঁর এক টুইটে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। তদন্তের পর তিনি সিইও পদ থেকে সরে যান।
কোম্পানিটির দুজন সাবেক কর্মচারী বলেন, টেসলার নিরাপত্তা উদ্বেগ নিয়ে কথা বলার কারণে চাকরি হারান তাঁরা। পাশাপাশি তাঁদের পেশাদার খ্যাতিও ক্ষুণ্ন হয়।
একসময় প্রায় দেউলিয়া হয়ে গিয়েছিল টেসলা। স্পেসএক্সের রকেট ঠিকভাবে মহাকাশে পাঠাতে না পারার কারণে লাখ লাখ ডলার খরচ হয়।
গুগলের ডিপমাইন্ডের সহপ্রতিষ্ঠাতা মুস্তাফা সুলেমান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারটি কেবল বিশাল নয়, এখানে বড় ঝুঁকি নেওয়ারও প্রবণতা রয়েছে।
মাস্ক ব্যর্থ হলেও তা নিয়ে আক্ষেপ করেন না। তিনি খুবই উচ্চকণ্ঠী, প্রভাবশালী ও অজেয়।
২০১৮ সালে ইলন মাস্কের পারিশ্রমিক ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলার নির্ধারণ করেন কোম্পানিটির বিনিয়োগকারীরা। কিন্তু চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য ডেলাওয়্যারের এক আদালত এই বেতন-ভাতাকে বাড়াবাড়ি বলে খারিজ করে দেন।

ইলন মাস্ক এখন উল্লাস করছেন। কারণ, বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা টেসলার সিইও হিসেবে বহুল আলোচিত-সমালোচিত ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের বেতন দিতে বেশির ভাগ শেয়ারহোল্ডার রাজি হয়েছেন। যদিও এখনই তাঁর এই বেতন পাওয়া নিশ্চিত নয়, কারণ এ বিষয়ে আদালতে মামলা ঝুলন্ত আছে। কিন্তু তিনি আসলেই বিশাল অঙ্কের বেতন পাওয়ার যোগ্য কি না, তা নিয়ে বিবিসি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
গত বৃহস্পতিবার টেসলার অংশীদারদের বার্ষিক সভায় ভোটের মাধ্যমে (সিইও) ইলন মাস্ককে ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের বেতন প্যাকেজের অনুমোদন দিয়েছেন কোম্পানিটির ৭৫ শতাংশ শেয়ারহোল্ডার। মাস্ক একই সঙ্গে টেসলা, স্পেসএক্স, স্টারলিংক, নিউরালিংক ও এআইভিত্তিক এক্সএআই কোম্পানি পরিচালনা করছেন। অনেকেই মনে করেন, এই বেতনের প্রতিটি ডলারের যোগ্য ইলন মাস্ক।
যুক্তরাষ্ট্রের গাড়ির বাজারে প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি নিয়ে আসে টেসলা। স্পেসএক্স সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট মহাকাশে পাঠিয়েছে। আর নিউরালিংক প্রথমবারের মতো কোনো মানুষের মস্তিষ্কে মাইক্রোলিংক স্থাপন করেছে। মাস্ক ছাড়া কি এসব মাইলফলক অর্জন হতো—এই প্রশ্ন যৌক্তিক।
মাস্ক যেন কোম্পানিটি থেকে চলে না যান বা এতে কম সময় ব্যয় না করেন, মূলত সে জন্যই তাঁর সঙ্গে এই চুক্তি করেন কোম্পানিগুলোর কোটিপতি শেয়ারহোল্ডাররা।
কোম্পানিতে থাকা-না থাকা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে ২০১৮ সালে ইলন মাস্কের সঙ্গে টেসলার পরিচালনা পর্ষদের এই চুক্তি হয়। কোম্পানির বাজারমূল্য, মুনাফা ও বিক্রির মতো কিছু সূচকে নির্দিষ্ট মাইলফলক অর্জনের শর্তে এই বেতনের প্যাকেজের সিদ্ধান্ত হয়। অর্থাৎ, তিনি এসব মাইলফলক অর্জন না করলে কোনো বেতনই পাবেন না।
মাস্ক তখনো ব্যক্তিগতভাবে বিপুল সম্পদের অধিকারী। ফোর্বস ম্যাগাজিনের হিসাবে, ২০১৮ সালে মাস্কের সম্পদের পরিমাণ ছিল ২ বিলিয়ন বা ২ হাজার কোটি ডলার। বিস্ময়করভাবে, কোম্পানির দেওয়া লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছিলেন ইলন মাস্ক। যেমন—মূল চুক্তি অনুযায়ী টেসলার বাজারমূল্য ৫৪ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ৬৫০ বিলিয়ন ডলার হয়েছিল। যদিও এখন কোম্পানিটির বাজারমূল্য ৫৭০ বিলিয়ন ডলার।
২০২২ সালে টুইটার কিনে নেওয়ার পর টেসলাকে বেশি সময় দিতে পারেননি মাস্ক। তখন টেসলা কিছুটা পিছিয়ে যায়। এসব কোম্পানির জন্য মাস্কের থাকাটাই বড় বিষয়।
প্রচার-প্রচারণার জন্য মাস্কের কোনো জনসংযোগ বা কমিউশন টিম নেই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার ১৮ কোটি ৭০ লাখ ফলোয়ার আছে। তিনি নিজের প্রচারণা নিজেই করেন, নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দেন। তাই মাস্ক থাকলে কোম্পানির প্রচারণাও হয়। বিভিন্ন পোস্টের মাধ্যমে তিনি বিভিন্ন সংবাদপত্রের শিরোনাম হন। এ ধরনের দক্ষতা খুব কম ব্যক্তিরই রয়েছে।
এ ছাড়া মাস্কের ব্যাপক রাজনৈতিক প্রভাব আছে। চীনের প্রেসেডন্ট শি চিনপিংসহ বেশ কয়েকজন বিশ্বনেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন মাস্ক। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন বলে দাবি করেছেন তিনি। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে একটি লাইভ সাক্ষাৎকারেও অংশ নেন মাস্ক।
সাবেক কর্মীদের মতে, ইলন মাস্ক খুবই দুর্বিনীত ও পরিশ্রমী বস। তিনি কখনো কোনো কিছুতে না শুনতে চান না। কাজ করতে করতে অনেকেই ক্লান্ত হয়ে পড়লেও ইলন মাস্ক হন না।
স্পেসএক্সের সাবেক কর্মী ডলি সিং বলেন, তিনি একজন ‘চমৎকার নেতা’।
৫৬ বিলিয়ন ডলারের বেতনের পক্ষে টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা ভোট দিলেও এটা মানার বাধ্যবাধকতা নেই। আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আদালত এই ভোট মানবেন কি না এবং বেতনের প্যাকেজ বহাল রাখবেন কি না, তা স্পষ্ট নয়। নতুন ভোটাভুটি নিয়েও মামলা হতে পারে।
এ বছরের শুরুর দিকে সাবেক টেসলা সমর্থক স্টিভ ওয়েস্টলি বিবিসিকে বললেন, মাস্ককে টেসলায় রাখা কোম্পানির জন্য ‘অপরিহার্য’ নয়। ইলন একজন অনন্য স্বপ্নদ্রষ্টা। তবে এই কোম্পানি বা বাকি কোম্পানিগুলো পরিচালনা করার জন্য তিনি অপরিহার্য নন।
তিনি আরও বলেন, একই সঙ্গে সাতটি কোম্পানি নেতৃত্ব দিলে কেউ আর শীর্ষে থাকে না।
সাফল্যের সঙ্গে ব্যর্থতারও মুখোমুখি হয়েছেন মাস্ক। বছরের পর বছর ধরে টেসলা মোটেও মুনাফা করেনি। তারপর প্রাইভেট কোম্পানিতে পরিণত করার বিষয়ে তাঁর এক টুইটে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। তদন্তের পর তিনি সিইও পদ থেকে সরে যান।
কোম্পানিটির দুজন সাবেক কর্মচারী বলেন, টেসলার নিরাপত্তা উদ্বেগ নিয়ে কথা বলার কারণে চাকরি হারান তাঁরা। পাশাপাশি তাঁদের পেশাদার খ্যাতিও ক্ষুণ্ন হয়।
একসময় প্রায় দেউলিয়া হয়ে গিয়েছিল টেসলা। স্পেসএক্সের রকেট ঠিকভাবে মহাকাশে পাঠাতে না পারার কারণে লাখ লাখ ডলার খরচ হয়।
গুগলের ডিপমাইন্ডের সহপ্রতিষ্ঠাতা মুস্তাফা সুলেমান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারটি কেবল বিশাল নয়, এখানে বড় ঝুঁকি নেওয়ারও প্রবণতা রয়েছে।
মাস্ক ব্যর্থ হলেও তা নিয়ে আক্ষেপ করেন না। তিনি খুবই উচ্চকণ্ঠী, প্রভাবশালী ও অজেয়।
২০১৮ সালে ইলন মাস্কের পারিশ্রমিক ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলার নির্ধারণ করেন কোম্পানিটির বিনিয়োগকারীরা। কিন্তু চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য ডেলাওয়্যারের এক আদালত এই বেতন-ভাতাকে বাড়াবাড়ি বলে খারিজ করে দেন।

যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর আলফা স্কুলে চালু হয়েছে এআইভিত্তিক পড়াশোনা। এটি এরই মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে দিয়েছে। অনেকে এর ইতিবাচক দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করছে। কেউ আবার সমালোচনাও করতে ছাড়ছে না।
১৮ মিনিট আগে
ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
১ ঘণ্টা আগে
সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
৮ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
২ দিন আগেটি এইচ মাহির

যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর আলফা স্কুলে চালু হয়েছে এআইভিত্তিক পড়াশোনা। এটি এরই মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে দিয়েছে। অনেকে এর ইতিবাচক দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করছে। কেউ আবার সমালোচনাও করতে ছাড়ছে না। এই স্কুলে প্রাথমিক থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের এটি পড়ানো হচ্ছে।
প্রথাগত শিক্ষার বিপরীতে নতুন পদ্ধতি
আলফা স্কুলে পাঠদান হচ্ছে গতানুগতিক শিক্ষার বাইরে গিয়ে ভিন্ন এক পদ্ধতিতে। শিক্ষার্থীরা দিনে মাত্র দুই ঘণ্টা এআই টুলের মাধ্যমে গণিত, ইতিহাস ও অন্যান্য শিক্ষামূলক বিষয় শেখে। বাকি সময় হাতে-কলমে জীবনমুখী শিক্ষা, কর্মশালা ও সৃজনশীল কার্যক্রম চলে। যেমন এখানে শিক্ষার্থীরা চালকবিহীন গাড়ির প্রোগ্রামিং শেখে, ট্রাক চালানোর কার্যক্রমে অংশ নেয়, দলগত কাজ এবং সামাজিক দক্ষতা অর্জনের ক্লাসও করে।
শিক্ষকেরা এখানে মূলত ‘গাইড’ হিসেবে থাকেন। তাঁরা শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয়ে সহায়তা করেন এবং এআইয়ের মাধ্যমে শেখার প্রক্রিয়াকে গেমের মতো আকর্ষণীয় এবং উৎসাহমূলক করে তোলেন। শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার অগ্রগতি সঙ্গে সঙ্গে দেখতে পায়, ব্যাজ ও পয়েন্ট অর্জন করে। এটি ভিডিও গেম খেলার আনন্দের মতো বলে শিক্ষার্থীদের মস্তিষ্কে ডোপামিন নিঃসরণ হয়।
প্রযুক্তি ও গেমের সমন্বয়
আলফা স্কুলে শিক্ষার্থীরা পায় রিয়েল-টাইম অগ্রগতি ট্র্যাকিং, ব্যক্তিগত চ্যালেঞ্জের স্তর এবং তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া। তাদের এ ধরনের ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে তাৎক্ষণিকভাবে পুরস্কার দেওয়া হয়। প্রতিদিন শিক্ষার্থীরা দুই ঘণ্টা এআই শিক্ষকের সঙ্গে পড়াশোনা করে এবং ২৫ মিনিটের পোমোডোরো বা সময় ব্যবস্থাপনার সেশনে অংশ নেয়। বিভিন্ন শিক্ষামূলক গেমের মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয় শিক্ষার্থীরা অনুশীলন করতে পারে। স্কুলটি এই গেম ডিজাইনে ১০০ মিলিয়নের বেশি বিনিয়োগ করেছে।
ফলাফল ও দাবি
আলফা স্কুলের দাবি, তাদের শিক্ষার্থীরা অন্যান্য স্কুলের শিক্ষার্থীর তুলনায় দ্বিগুণ দ্রুত শিখতে সক্ষম। উৎসাহমূলক শিক্ষার ফলে শিক্ষার্থীরা মনোযোগী ও দক্ষ হয়েছে। জাতীয় পরীক্ষায় তারা ভালো করছে।

সমালোচনা ও প্রশ্ন
অনেকে এই উদ্যোগকে এআইয়ের প্রাথমিক প্রয়োগ হিসেবে স্বাগত জানিয়েছে। তবে কিছুসংখ্যক শিক্ষাবিদ ও অভিভাবক স্কুলের এই শিক্ষাপদ্ধতির সমালোচনা করেছেন। তাঁরা প্রশ্ন তুলেছেন, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা কীভাবে সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা, সহযোগিতা এবং সামাজিকীকরণে পারদর্শী হবে। এ ছাড়া এআই সফটওয়্যার ব্যবহারের সময় ডেটা নিরাপত্তা এবং স্কুলের উচ্চ বার্ষিক ফি নিয়েও তাঁদের প্রশ্ন রয়েছে।
বিশেষজ্ঞ মতামত
স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনারেটিভ এআই ফর এডুকেশন হাবের পরিচালক ক্রিস অ্যাগনিউ বলেন, ‘আলফা স্কুল যে সফটওয়্যার ব্যবহার করছে, তার কিছু উপাদান বহু বছর ধরে সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাক্ষেত্রে স্বপরিচালিত শিক্ষার মডেলে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। আইএক্সএল ও ম্যাথ একাডেমির প্রোগ্রামও এ ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করে।’
এআইচালিত আলফা স্কুলের উদ্ভাবনী শিক্ষাপদ্ধতি থেকে বোঝা যায়, ভবিষ্যতের স্কুল কেমন হতে পারে। পড়াশোনা শুধু বইতে আটকে থাকবে না, তা হবে সৃজনশীল, বাস্তবমুখী ও প্রযুক্তিনির্ভর। তবে সমালোচনা ও নিরাপত্তার বিষয়ে প্রশ্ন থাকলেও এ ধরনের শিক্ষাপদ্ধতি শিক্ষার্থীদের মনোযোগী, দক্ষ ও উদ্ভাবনী হওয়ার পথে এক নতুন দিক উন্মোচন করেছে।
সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর আলফা স্কুলে চালু হয়েছে এআইভিত্তিক পড়াশোনা। এটি এরই মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে দিয়েছে। অনেকে এর ইতিবাচক দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করছে। কেউ আবার সমালোচনাও করতে ছাড়ছে না। এই স্কুলে প্রাথমিক থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের এটি পড়ানো হচ্ছে।
প্রথাগত শিক্ষার বিপরীতে নতুন পদ্ধতি
আলফা স্কুলে পাঠদান হচ্ছে গতানুগতিক শিক্ষার বাইরে গিয়ে ভিন্ন এক পদ্ধতিতে। শিক্ষার্থীরা দিনে মাত্র দুই ঘণ্টা এআই টুলের মাধ্যমে গণিত, ইতিহাস ও অন্যান্য শিক্ষামূলক বিষয় শেখে। বাকি সময় হাতে-কলমে জীবনমুখী শিক্ষা, কর্মশালা ও সৃজনশীল কার্যক্রম চলে। যেমন এখানে শিক্ষার্থীরা চালকবিহীন গাড়ির প্রোগ্রামিং শেখে, ট্রাক চালানোর কার্যক্রমে অংশ নেয়, দলগত কাজ এবং সামাজিক দক্ষতা অর্জনের ক্লাসও করে।
শিক্ষকেরা এখানে মূলত ‘গাইড’ হিসেবে থাকেন। তাঁরা শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয়ে সহায়তা করেন এবং এআইয়ের মাধ্যমে শেখার প্রক্রিয়াকে গেমের মতো আকর্ষণীয় এবং উৎসাহমূলক করে তোলেন। শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার অগ্রগতি সঙ্গে সঙ্গে দেখতে পায়, ব্যাজ ও পয়েন্ট অর্জন করে। এটি ভিডিও গেম খেলার আনন্দের মতো বলে শিক্ষার্থীদের মস্তিষ্কে ডোপামিন নিঃসরণ হয়।
প্রযুক্তি ও গেমের সমন্বয়
আলফা স্কুলে শিক্ষার্থীরা পায় রিয়েল-টাইম অগ্রগতি ট্র্যাকিং, ব্যক্তিগত চ্যালেঞ্জের স্তর এবং তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া। তাদের এ ধরনের ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে তাৎক্ষণিকভাবে পুরস্কার দেওয়া হয়। প্রতিদিন শিক্ষার্থীরা দুই ঘণ্টা এআই শিক্ষকের সঙ্গে পড়াশোনা করে এবং ২৫ মিনিটের পোমোডোরো বা সময় ব্যবস্থাপনার সেশনে অংশ নেয়। বিভিন্ন শিক্ষামূলক গেমের মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয় শিক্ষার্থীরা অনুশীলন করতে পারে। স্কুলটি এই গেম ডিজাইনে ১০০ মিলিয়নের বেশি বিনিয়োগ করেছে।
ফলাফল ও দাবি
আলফা স্কুলের দাবি, তাদের শিক্ষার্থীরা অন্যান্য স্কুলের শিক্ষার্থীর তুলনায় দ্বিগুণ দ্রুত শিখতে সক্ষম। উৎসাহমূলক শিক্ষার ফলে শিক্ষার্থীরা মনোযোগী ও দক্ষ হয়েছে। জাতীয় পরীক্ষায় তারা ভালো করছে।

সমালোচনা ও প্রশ্ন
অনেকে এই উদ্যোগকে এআইয়ের প্রাথমিক প্রয়োগ হিসেবে স্বাগত জানিয়েছে। তবে কিছুসংখ্যক শিক্ষাবিদ ও অভিভাবক স্কুলের এই শিক্ষাপদ্ধতির সমালোচনা করেছেন। তাঁরা প্রশ্ন তুলেছেন, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা কীভাবে সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা, সহযোগিতা এবং সামাজিকীকরণে পারদর্শী হবে। এ ছাড়া এআই সফটওয়্যার ব্যবহারের সময় ডেটা নিরাপত্তা এবং স্কুলের উচ্চ বার্ষিক ফি নিয়েও তাঁদের প্রশ্ন রয়েছে।
বিশেষজ্ঞ মতামত
স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনারেটিভ এআই ফর এডুকেশন হাবের পরিচালক ক্রিস অ্যাগনিউ বলেন, ‘আলফা স্কুল যে সফটওয়্যার ব্যবহার করছে, তার কিছু উপাদান বহু বছর ধরে সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাক্ষেত্রে স্বপরিচালিত শিক্ষার মডেলে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। আইএক্সএল ও ম্যাথ একাডেমির প্রোগ্রামও এ ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করে।’
এআইচালিত আলফা স্কুলের উদ্ভাবনী শিক্ষাপদ্ধতি থেকে বোঝা যায়, ভবিষ্যতের স্কুল কেমন হতে পারে। পড়াশোনা শুধু বইতে আটকে থাকবে না, তা হবে সৃজনশীল, বাস্তবমুখী ও প্রযুক্তিনির্ভর। তবে সমালোচনা ও নিরাপত্তার বিষয়ে প্রশ্ন থাকলেও এ ধরনের শিক্ষাপদ্ধতি শিক্ষার্থীদের মনোযোগী, দক্ষ ও উদ্ভাবনী হওয়ার পথে এক নতুন দিক উন্মোচন করেছে।
সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

ইলন মাস্ক এখন উল্লাস করছেন। কারণ, বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা টেসলার সিইও হিসেবে বহুল আলোচিত-সমালোচিত ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের বেতন দিতে বেশির ভাগ শেয়ারহোল্ডার রাজি হয়েছেন। যদিও এখনই তাঁর এই বেতন পাওয়া নিশ্চিত নয়, কারণ এ বিষয়ে আদালতে মামলা ঝুলন্ত আছে। কিন্তু তিনি আসলেই বিশাল অঙ্কের বেতন পাওয়
১৫ জুন ২০২৪
ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
১ ঘণ্টা আগে
সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
৮ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
২ দিন আগেপ্রযুক্তি ডেস্ক

ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
আগে ইনস্টাগ্রামে মেটা এআই চ্যাটবটের মাধ্যমে ছবি সম্পাদনার সুবিধা ছিল। এখন তা আরও বাড়ানো হয়েছে।
কীভাবে ব্যবহার করবেন
নতুন ফিচারটি স্টোরির ‘রিস্টাইল’ মেনুতে রয়েছে। যেখানে পেইন্ট ব্রাশ আইকনে ট্যাপ করলে এটি দেখা যাবে। ছবি বা ভিডিওতে কিছু পরিবর্তন করতে চাইলে অ্যাড, রিমুভ কিংবা চেঞ্জ নির্বাচন করে প্রম্পট বারে বিস্তারিত লিখতে হবে।
প্রিসেট ইফেক্ট ও ভিডিও সম্পাদনা
সানগ্লাস, জ্যাকেট, ওয়াটার কালার ইত্যাদি প্রিসেট ইফেক্ট ব্যবহার করে পোশাক বা ছবির স্টাইল পরিবর্তন করা সম্ভব। ভিডিওতে বরফ পড়া অথবা আগুনের ইফেক্টও যোগ করা যাবে ফিচারটি দিয়ে।
নতুন আপডেট এবং ব্যবহারকারী বৃদ্ধি
মেটা বাজারে প্রতিযোগিতার জন্য তাদের বিভিন্ন পণ্যে একের পর এক এআই ফিচার যোগ করছে। সম্প্রতি তারা ‘রাইট উইদ মেটা এআই’ ফিচার লঞ্চ করেছে। ব্যবহারকারীদের পোস্টে মন্তব্য করতে এটি সাহায্য করে। গত মাসে মেটা এআই অ্যাপে ভাইবস নামের নতুন এআই-জেনারেটেড ভিডিও ফিড চালু হয়। ফলে ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত অ্যাপল ও অ্যান্ড্রয়েডে প্রতিদিন অ্যাকটিভ ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২ দশমিক ৭ মিলিয়নে পৌঁছেছে।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ

ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
আগে ইনস্টাগ্রামে মেটা এআই চ্যাটবটের মাধ্যমে ছবি সম্পাদনার সুবিধা ছিল। এখন তা আরও বাড়ানো হয়েছে।
কীভাবে ব্যবহার করবেন
নতুন ফিচারটি স্টোরির ‘রিস্টাইল’ মেনুতে রয়েছে। যেখানে পেইন্ট ব্রাশ আইকনে ট্যাপ করলে এটি দেখা যাবে। ছবি বা ভিডিওতে কিছু পরিবর্তন করতে চাইলে অ্যাড, রিমুভ কিংবা চেঞ্জ নির্বাচন করে প্রম্পট বারে বিস্তারিত লিখতে হবে।
প্রিসেট ইফেক্ট ও ভিডিও সম্পাদনা
সানগ্লাস, জ্যাকেট, ওয়াটার কালার ইত্যাদি প্রিসেট ইফেক্ট ব্যবহার করে পোশাক বা ছবির স্টাইল পরিবর্তন করা সম্ভব। ভিডিওতে বরফ পড়া অথবা আগুনের ইফেক্টও যোগ করা যাবে ফিচারটি দিয়ে।
নতুন আপডেট এবং ব্যবহারকারী বৃদ্ধি
মেটা বাজারে প্রতিযোগিতার জন্য তাদের বিভিন্ন পণ্যে একের পর এক এআই ফিচার যোগ করছে। সম্প্রতি তারা ‘রাইট উইদ মেটা এআই’ ফিচার লঞ্চ করেছে। ব্যবহারকারীদের পোস্টে মন্তব্য করতে এটি সাহায্য করে। গত মাসে মেটা এআই অ্যাপে ভাইবস নামের নতুন এআই-জেনারেটেড ভিডিও ফিড চালু হয়। ফলে ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত অ্যাপল ও অ্যান্ড্রয়েডে প্রতিদিন অ্যাকটিভ ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২ দশমিক ৭ মিলিয়নে পৌঁছেছে।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ

ইলন মাস্ক এখন উল্লাস করছেন। কারণ, বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা টেসলার সিইও হিসেবে বহুল আলোচিত-সমালোচিত ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের বেতন দিতে বেশির ভাগ শেয়ারহোল্ডার রাজি হয়েছেন। যদিও এখনই তাঁর এই বেতন পাওয়া নিশ্চিত নয়, কারণ এ বিষয়ে আদালতে মামলা ঝুলন্ত আছে। কিন্তু তিনি আসলেই বিশাল অঙ্কের বেতন পাওয়
১৫ জুন ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর আলফা স্কুলে চালু হয়েছে এআইভিত্তিক পড়াশোনা। এটি এরই মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে দিয়েছে। অনেকে এর ইতিবাচক দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করছে। কেউ আবার সমালোচনাও করতে ছাড়ছে না।
১৮ মিনিট আগে
সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
৮ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে। বর্তমানে মোট গ্রাহকের ৫৯ দশমিক ৮ শতাংশ অর্থাৎ ৫ কোটি ১২ লাখ গ্রাহক ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
গ্রামীণফোন লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, ‘বর্তমানে আমরা আশাবাদ এবং অন্তর্নিহিত চ্যালেঞ্জের একটি মিশ্র চিত্র দেখতে পাচ্ছি। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশের অর্থনীতি সাময়িকভাবে গতি পেতে পারে, কারণ বাজারের সামগ্রিক কার্যক্রমে ঊর্ধ্বগতি লক্ষ করা যাচ্ছে। তাই নতুন গ্রাহক অর্জনের প্রত্যাশা রয়েছে আমাদের এবং জাতীয় সংযোগে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আরও সুদৃঢ় করতে চাই। প্রতি প্রান্তিকে আমরা প্রযুক্তি, পণ্যের অফার, ডিজিটাল অপারেশন এবং গ্রাহক সম্পৃক্ততায় নতুনত্ব আনছি, যাতে দ্রুত পরিবর্তনশীল বাজারে প্রাসঙ্গিক ও অগ্রণী থাকতে পারি। আমরা নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে ভবিষ্যতের পথে এগোচ্ছি এবং সেই ভবিষ্যৎ হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-নির্ভর। ধাপে ধাপে ফাইভ-জি বাস্তবায়নের পাশাপাশি আমরা নেটওয়ার্ক অপারেশন, গ্রাহক অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা উন্নয়নে এআইচালিত উদ্যোগে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ ও প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
গ্রামীণফোনের চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এখনো স্থবির এবং বাজারজুড়ে প্রবৃদ্ধি আমাদের প্রত্যাশার তুলনায় ধীর। তবু এ প্রান্তিকে আমাদের আর্থিক ফলাফল আশাব্যঞ্জক। স্থিতিশীল মুনাফার হার এবং মূল ব্যবসায়িক ক্ষেত্রগুলোতে কঠোর শৃঙ্খলার মাধ্যমে আমরা পুনরায় প্রবৃদ্ধিতে ফিরেছি। আয়ের ক্ষেত্রে বলতে পারি, টানা চার প্রান্তিকের পতনের পর এবার গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আমাদের আয় শূন্য দশমিক ৬ বিলিয়ন বা ১.৪% বৃদ্ধি পেয়েছে।’
অটো মাগনে রিসব্যাক জানান, তৃতীয় প্রান্তিকে গ্রামীণফোনের ব্যয় মাত্র ১ শতাংশ বেড়েছে, যেখানে মুদ্রাস্ফীতি এখনো ৮ শতাংশের ওপরে। এ প্রান্তিকে ইবিআইটিডিএ ১ দশমিক ৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা আয়ের প্রবৃদ্ধির চেয়ে বেশি।
অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘এটি আমাদের কার্যকর পরিচালন দক্ষতা ও ব্যয় নিয়ন্ত্রণের প্রতিফলন। যদিও উচ্চতর অবচয় ও এমোর্টাইজেশন খরচ এবং নতুন সাইট স্থাপন ও ছাদের লিজ বাবদ খরচ বৃদ্ধির কারণে মোট কর-পরবর্তী মুনাফা (এনপিএটি) কিছুটা প্রভাবিত হয়েছে। তবু আমাদের এনপিএটি মার্জিন শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে, ১৮.৭%। আমরা বিশ্বাস করি, এটা সেই সময় যখন একটি বাস্তবসম্মত ও ভবিষ্যৎ-উপযোগী অপারেটিং প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা উচিত। যে প্ল্যাটফর্মের ভিত্তি হবে ক্লাউড-নেটিভ ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এগুলো দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ এবং স্বল্প মেয়াদে প্রভাব সীমিত হলেও আমরা আশা করি প্রবৃদ্ধি পুনরায় গতি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কাঠামোগত সুবিধাগুলোও আরও লক্ষণীয় হয়ে উঠবে।’

সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে। বর্তমানে মোট গ্রাহকের ৫৯ দশমিক ৮ শতাংশ অর্থাৎ ৫ কোটি ১২ লাখ গ্রাহক ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
গ্রামীণফোন লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, ‘বর্তমানে আমরা আশাবাদ এবং অন্তর্নিহিত চ্যালেঞ্জের একটি মিশ্র চিত্র দেখতে পাচ্ছি। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশের অর্থনীতি সাময়িকভাবে গতি পেতে পারে, কারণ বাজারের সামগ্রিক কার্যক্রমে ঊর্ধ্বগতি লক্ষ করা যাচ্ছে। তাই নতুন গ্রাহক অর্জনের প্রত্যাশা রয়েছে আমাদের এবং জাতীয় সংযোগে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আরও সুদৃঢ় করতে চাই। প্রতি প্রান্তিকে আমরা প্রযুক্তি, পণ্যের অফার, ডিজিটাল অপারেশন এবং গ্রাহক সম্পৃক্ততায় নতুনত্ব আনছি, যাতে দ্রুত পরিবর্তনশীল বাজারে প্রাসঙ্গিক ও অগ্রণী থাকতে পারি। আমরা নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে ভবিষ্যতের পথে এগোচ্ছি এবং সেই ভবিষ্যৎ হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-নির্ভর। ধাপে ধাপে ফাইভ-জি বাস্তবায়নের পাশাপাশি আমরা নেটওয়ার্ক অপারেশন, গ্রাহক অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা উন্নয়নে এআইচালিত উদ্যোগে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ ও প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
গ্রামীণফোনের চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এখনো স্থবির এবং বাজারজুড়ে প্রবৃদ্ধি আমাদের প্রত্যাশার তুলনায় ধীর। তবু এ প্রান্তিকে আমাদের আর্থিক ফলাফল আশাব্যঞ্জক। স্থিতিশীল মুনাফার হার এবং মূল ব্যবসায়িক ক্ষেত্রগুলোতে কঠোর শৃঙ্খলার মাধ্যমে আমরা পুনরায় প্রবৃদ্ধিতে ফিরেছি। আয়ের ক্ষেত্রে বলতে পারি, টানা চার প্রান্তিকের পতনের পর এবার গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আমাদের আয় শূন্য দশমিক ৬ বিলিয়ন বা ১.৪% বৃদ্ধি পেয়েছে।’
অটো মাগনে রিসব্যাক জানান, তৃতীয় প্রান্তিকে গ্রামীণফোনের ব্যয় মাত্র ১ শতাংশ বেড়েছে, যেখানে মুদ্রাস্ফীতি এখনো ৮ শতাংশের ওপরে। এ প্রান্তিকে ইবিআইটিডিএ ১ দশমিক ৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা আয়ের প্রবৃদ্ধির চেয়ে বেশি।
অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘এটি আমাদের কার্যকর পরিচালন দক্ষতা ও ব্যয় নিয়ন্ত্রণের প্রতিফলন। যদিও উচ্চতর অবচয় ও এমোর্টাইজেশন খরচ এবং নতুন সাইট স্থাপন ও ছাদের লিজ বাবদ খরচ বৃদ্ধির কারণে মোট কর-পরবর্তী মুনাফা (এনপিএটি) কিছুটা প্রভাবিত হয়েছে। তবু আমাদের এনপিএটি মার্জিন শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে, ১৮.৭%। আমরা বিশ্বাস করি, এটা সেই সময় যখন একটি বাস্তবসম্মত ও ভবিষ্যৎ-উপযোগী অপারেটিং প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা উচিত। যে প্ল্যাটফর্মের ভিত্তি হবে ক্লাউড-নেটিভ ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এগুলো দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ এবং স্বল্প মেয়াদে প্রভাব সীমিত হলেও আমরা আশা করি প্রবৃদ্ধি পুনরায় গতি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কাঠামোগত সুবিধাগুলোও আরও লক্ষণীয় হয়ে উঠবে।’

ইলন মাস্ক এখন উল্লাস করছেন। কারণ, বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা টেসলার সিইও হিসেবে বহুল আলোচিত-সমালোচিত ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের বেতন দিতে বেশির ভাগ শেয়ারহোল্ডার রাজি হয়েছেন। যদিও এখনই তাঁর এই বেতন পাওয়া নিশ্চিত নয়, কারণ এ বিষয়ে আদালতে মামলা ঝুলন্ত আছে। কিন্তু তিনি আসলেই বিশাল অঙ্কের বেতন পাওয়
১৫ জুন ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর আলফা স্কুলে চালু হয়েছে এআইভিত্তিক পড়াশোনা। এটি এরই মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে দিয়েছে। অনেকে এর ইতিবাচক দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করছে। কেউ আবার সমালোচনাও করতে ছাড়ছে না।
১৮ মিনিট আগে
ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
১ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
এইড হেলথ জানিয়েছে, এই অ্যাপের মাধ্যমে অ্যাপয়েনমেন্টের সময় জানা যাবে। পাশাপাশি চিকিৎসকের সঙ্গে কথোপকথনের রেকর্ড থেকে একটি সারসংক্ষেপ দেওয়া হবে, যা পরবর্তীতে রোগী দেখতে পাবেন। রোগীর পরিচর্যাকারী বা পরিবারের সদস্যরা বিস্তারিত জানতে পারবেন।
অ্যাপটির উদ্ভাবক ইয়ান ওয়ার্টন বলেন, এই প্ল্যাটফর্মটি ‘আমাদের প্রতিটি স্বাস্থ্যসেবা পরামর্শের মধ্যে লুকিয়ে থাকা একটি চ্যালেঞ্জ সমাধানের জন্য এআই-এর আধুনিক প্রয়োগ।’
তিনি আরো বলেন, আলজাইমার্সের প্রাথমিক পর্যায়ে থাকা তাঁর বাবাকে সাহায্য করার জন্য তিনি এই ধারণাটি নিয়ে আসেন। তাঁর বাবা যাতে চিকিৎসকের বলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ভুলে না যান।
তিনি বলেন, ‘বাবা বেশিরভাগই তথ্যই মনে রাখতে পারতেন না। তাঁর সঙ্গে না থাকলে তাঁকে বলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মিস হওয়ার ভয় ছিল আমার। প্রায়শই অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য খুব অল্প সময়ের মধ্যে মনে গেঁথে নিতে হয়। এতে অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ খবর থাকে।’
ইয়ান জানান, মিরর অ্যাপটি চিকিৎসকের পরামর্শের কথা শোনে এবং যা বলা হয়েছে তার একটি সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয়।
এই প্ল্যাটফর্মের প্রথম ব্যবহারকারীদের একজন জ্যানেট আলফ্রে। তিনি জানান, অ্যাপটি তাঁকে ‘খুবই আশ্চর্যান্বিত’ করেছে।
তিনি আরও বলেন, ‘এটি আমাকে প্রথমে একটি শিরোনাম দেখিয়েছে যে আমি কেন সেখানে আছি, তারপর এটি জানিয়েছে কী ঘটতে যাচ্ছে, কেন তা করা হচ্ছে এবং পরবর্তীতে কী ঘটবে। পরবর্তী কয়েক দিন যখন বন্ধুরা এবং সহকর্মীরা ফোন করে জানতে চান যে কী হতে চলেছে, তখন আমি কেবল তাঁদের অ্যাপ থেকে নেওয়া স্ক্রিনশটটি পাঠিয়ে দিতাম।’
জ্যানেট জানান, এই অ্যাপ সবকিছু বারবার ব্যাখ্যা করার ঝামেলা থেকে রেহাই দিয়েছে।
উদ্ভাবক ইয়ান বলেন, অ্যাপে রেকর্ড হওয়া তথ্য রোগীদের নিজস্ব। এসব তথ্য আমরা ব্যবহার করি না বা কোনো তৃতীয় পক্ষের পাওয়ার সুযোগ নেই।
তিনি আরও জানান, বর্তমান সংস্করণটি শুধুমাত্র সরাসরি পরামর্শের সময় ব্যবহার করা যায়। ‘কেবলমাত্র শুরু।’
ইয়ান বলেন, “আমাদের অ্যাপটি এখন ‘প্যাসিভ’। এটি কেবল শোনে এবং সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয়। ভবিষ্যতে এটি আপনার হয়ে জানাবে এবং যদি এটি মনে করে যে আপনার কিছু জিজ্ঞাসা করা উচিত, তবে সেটিও আপনাকে জানাবে।”
ইয়ান বলেন, ‘এই ভাবনা নিয়েই প্রযুক্তির হাত ধরে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি যাতে স্বাস্থ্য খাতে আরও অগ্রসর ভূমিকা রাখতে পারি।’

এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
এইড হেলথ জানিয়েছে, এই অ্যাপের মাধ্যমে অ্যাপয়েনমেন্টের সময় জানা যাবে। পাশাপাশি চিকিৎসকের সঙ্গে কথোপকথনের রেকর্ড থেকে একটি সারসংক্ষেপ দেওয়া হবে, যা পরবর্তীতে রোগী দেখতে পাবেন। রোগীর পরিচর্যাকারী বা পরিবারের সদস্যরা বিস্তারিত জানতে পারবেন।
অ্যাপটির উদ্ভাবক ইয়ান ওয়ার্টন বলেন, এই প্ল্যাটফর্মটি ‘আমাদের প্রতিটি স্বাস্থ্যসেবা পরামর্শের মধ্যে লুকিয়ে থাকা একটি চ্যালেঞ্জ সমাধানের জন্য এআই-এর আধুনিক প্রয়োগ।’
তিনি আরো বলেন, আলজাইমার্সের প্রাথমিক পর্যায়ে থাকা তাঁর বাবাকে সাহায্য করার জন্য তিনি এই ধারণাটি নিয়ে আসেন। তাঁর বাবা যাতে চিকিৎসকের বলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ভুলে না যান।
তিনি বলেন, ‘বাবা বেশিরভাগই তথ্যই মনে রাখতে পারতেন না। তাঁর সঙ্গে না থাকলে তাঁকে বলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মিস হওয়ার ভয় ছিল আমার। প্রায়শই অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য খুব অল্প সময়ের মধ্যে মনে গেঁথে নিতে হয়। এতে অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ খবর থাকে।’
ইয়ান জানান, মিরর অ্যাপটি চিকিৎসকের পরামর্শের কথা শোনে এবং যা বলা হয়েছে তার একটি সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয়।
এই প্ল্যাটফর্মের প্রথম ব্যবহারকারীদের একজন জ্যানেট আলফ্রে। তিনি জানান, অ্যাপটি তাঁকে ‘খুবই আশ্চর্যান্বিত’ করেছে।
তিনি আরও বলেন, ‘এটি আমাকে প্রথমে একটি শিরোনাম দেখিয়েছে যে আমি কেন সেখানে আছি, তারপর এটি জানিয়েছে কী ঘটতে যাচ্ছে, কেন তা করা হচ্ছে এবং পরবর্তীতে কী ঘটবে। পরবর্তী কয়েক দিন যখন বন্ধুরা এবং সহকর্মীরা ফোন করে জানতে চান যে কী হতে চলেছে, তখন আমি কেবল তাঁদের অ্যাপ থেকে নেওয়া স্ক্রিনশটটি পাঠিয়ে দিতাম।’
জ্যানেট জানান, এই অ্যাপ সবকিছু বারবার ব্যাখ্যা করার ঝামেলা থেকে রেহাই দিয়েছে।
উদ্ভাবক ইয়ান বলেন, অ্যাপে রেকর্ড হওয়া তথ্য রোগীদের নিজস্ব। এসব তথ্য আমরা ব্যবহার করি না বা কোনো তৃতীয় পক্ষের পাওয়ার সুযোগ নেই।
তিনি আরও জানান, বর্তমান সংস্করণটি শুধুমাত্র সরাসরি পরামর্শের সময় ব্যবহার করা যায়। ‘কেবলমাত্র শুরু।’
ইয়ান বলেন, “আমাদের অ্যাপটি এখন ‘প্যাসিভ’। এটি কেবল শোনে এবং সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয়। ভবিষ্যতে এটি আপনার হয়ে জানাবে এবং যদি এটি মনে করে যে আপনার কিছু জিজ্ঞাসা করা উচিত, তবে সেটিও আপনাকে জানাবে।”
ইয়ান বলেন, ‘এই ভাবনা নিয়েই প্রযুক্তির হাত ধরে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি যাতে স্বাস্থ্য খাতে আরও অগ্রসর ভূমিকা রাখতে পারি।’

ইলন মাস্ক এখন উল্লাস করছেন। কারণ, বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা টেসলার সিইও হিসেবে বহুল আলোচিত-সমালোচিত ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের বেতন দিতে বেশির ভাগ শেয়ারহোল্ডার রাজি হয়েছেন। যদিও এখনই তাঁর এই বেতন পাওয়া নিশ্চিত নয়, কারণ এ বিষয়ে আদালতে মামলা ঝুলন্ত আছে। কিন্তু তিনি আসলেই বিশাল অঙ্কের বেতন পাওয়
১৫ জুন ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর আলফা স্কুলে চালু হয়েছে এআইভিত্তিক পড়াশোনা। এটি এরই মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে দিয়েছে। অনেকে এর ইতিবাচক দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করছে। কেউ আবার সমালোচনাও করতে ছাড়ছে না।
১৮ মিনিট আগে
ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
১ ঘণ্টা আগে
সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
৮ ঘণ্টা আগে