প্রমিতি কিবরিয়া ইসলাম
অডিও ডিভাইস তৈরির ক্ষেত্রে বেশ জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠান জেবিএল। এবার টাচস্ক্রিন কেসসহ নতুন ‘জেবিএল লাইভ বিম ৩’ ইয়ারফোন তৈরি করেছে প্রতিষ্ঠানটি। টাচস্ক্রিন কেসের সুবিধা হলো, পকেট বা ব্যাগ থেকে ফোন বের না করেই গান চালু ও ভলিউম নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
টাচস্ক্রিন কেসসহ ইয়ারবাডের ধারণাটি নতুন। জেবিএল ইয়ারফোনের কেস স্ক্রিনটি বেশ কার্যকরী। এই টাচস্ক্রিনের দৈর্ঘ্য ১ দশমিক ৪৫ ইঞ্চি। ইয়ারফোনে কতটুকু চার্জ রয়েছে তা এই স্ক্রিনে দেখা যাবে। ভলিউম বাড়ানো-কমানোসহ অডিও বা মিউজিক পরিবর্তন করা যাবে।
অনেক ইয়ারফোনে স্পর্শ করে গান বন্ধ ও চালু করার অপশন থাকলেও তা ঠিকমতো কাজ করে না। তবে জেবিএলের নতুন এই টাচস্ক্রিনের সেই সমস্যা নেই। গান বা যেকোনো অডিও শোনা ছাড়া কল ধরা বা কেটে দেওয়া যাবে টাচস্ক্রিনের মাধ্যমে। এ ছাড়া স্ক্রিনে পছন্দমতো ওয়ালপেপারও পরিবর্তন করা যাবে।
জেবিএল লাইভ ৩ বুম ইয়ারবাড ও চার্জিং কেসগুলো মজবুতভাবে তৈরি করা হয়েছে। তাই অনায়াসে প্রতিদিন এটি ব্যবহার করা যাবে। এর আইপি রেটিং আইপিএক্স৭; অর্থাৎ বৃষ্টির সময়ও এটি ব্যবহার করা যাবে। মজবুত হলেও এটি খুব একটা ভারী ডিভাইস নয়। এর ওজন বেশ হালকা, মাত্র ৭২ গ্রাম।
জেবিএল লাইভ বিম ৩ ইয়ারফোনে ১০ এমএম ডায়নামিক ড্রাইভার ব্যবহার করা হয়েছে। এতে ‘অ্যাকটিভ নয়েজ ক্যানসেলেশন (এএনসি)’ ফিচার রয়েছে। ভালো পারফরম্যান্স নিশ্চিত করতে ছয়টি মাইক্রোফোন ব্যবহার করা হয়েছে। জেবিএল এতে স্পেশাল সাউন্ড প্রযুক্তি ব্যবহার করেছে।
ইয়ারফোনগুলোয় ব্লুটুথ ৫ দশমিক ৩ ও কেসে ব্লুটুথ ৫ দশমিক ১ কানেকশন ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে এর লেটেন্সিও কম হবে। একাধিক ডিভাইসের সঙ্গে জেবিএল লাইভ বিম ৩ ইয়ারফোন পেয়ার করা যায়। ফলে ডিভাইস পরিবর্তন করলেও বারবার পেয়ার করতে হবে না।
জেবিএল লাইভ বিম ৩ ইয়ারফোনে ৬৮ এমএইচ ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে। আর চার্জিং কেসে ৬৮০ এমএইচ ব্যাটারি। এএনসি ফিচার বন্ধ থাকলে একবার চার্জে ইয়ারফোনগুলো ১২ ঘণ্টা চলতে পারে। আর কেসটির চার্জ ৩৬ ঘণ্টা থাকবে বলে দাবি করছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান জেবিএল। কেসটি সম্পূর্ণ চার্জ হতে ২ ঘণ্টা সময় লাগবে।
জেবিএল লাইভ ৩ বুমের মাধ্যমে গুগল ও আমাজনের অ্যালেক্সার মতো ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট ব্যবহার করা যাবে। ইয়ারফোনটি পরে থাকা অবস্থায় ভয়েস কমান্ড দিয়েও গান পরিবর্তন করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। সেই সঙ্গে আবহাওয়া সম্পর্কে জানা ও শিডিউল ব্যবস্থাপনার মতো কাজও এসব ভয়েস কমান্ডের মাধ্যমে করা যাবে।
চলাচলের সময় ফোন ধরার জন্য ফ্রি হ্যান্ডস কলিং ফিচার রয়েছে। এ জন্য কিছু শক্তিশালী মাইক্রোফোন ব্যবহার করা হয়েছে। ইকো বন্ধেও উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে যেন কলগুলো স্পষ্ট ও বাধাহীন হয়।
ইয়ারফোনটি পরিবেশবান্ধব বলে দাবি করেছে জেবিএল। জেবিএল লাইভ বিম ৩ তৈরিতে পুনর্ব্যবহৃত উপকরণ ব্যবহার করা হয়েছে। এর প্যাকেজিংও পরিবেশবান্ধব। জেবিএলের এই উদ্যোগ শুধু পরিবেশসচেতন গ্রাহকদের আকর্ষণ করার জন্য নয়; বরং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের জন্য উদাহরণ হতে পারে। জেবিএল লাইভ বিম ৩ কিনতে দাম পড়বে প্রায় ১৯ হাজার ৫০০ টাকা।
তথ্যসূত্র: ৩৬০ গ্যাজেটস ও টেকরেডার
অডিও ডিভাইস তৈরির ক্ষেত্রে বেশ জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠান জেবিএল। এবার টাচস্ক্রিন কেসসহ নতুন ‘জেবিএল লাইভ বিম ৩’ ইয়ারফোন তৈরি করেছে প্রতিষ্ঠানটি। টাচস্ক্রিন কেসের সুবিধা হলো, পকেট বা ব্যাগ থেকে ফোন বের না করেই গান চালু ও ভলিউম নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
টাচস্ক্রিন কেসসহ ইয়ারবাডের ধারণাটি নতুন। জেবিএল ইয়ারফোনের কেস স্ক্রিনটি বেশ কার্যকরী। এই টাচস্ক্রিনের দৈর্ঘ্য ১ দশমিক ৪৫ ইঞ্চি। ইয়ারফোনে কতটুকু চার্জ রয়েছে তা এই স্ক্রিনে দেখা যাবে। ভলিউম বাড়ানো-কমানোসহ অডিও বা মিউজিক পরিবর্তন করা যাবে।
অনেক ইয়ারফোনে স্পর্শ করে গান বন্ধ ও চালু করার অপশন থাকলেও তা ঠিকমতো কাজ করে না। তবে জেবিএলের নতুন এই টাচস্ক্রিনের সেই সমস্যা নেই। গান বা যেকোনো অডিও শোনা ছাড়া কল ধরা বা কেটে দেওয়া যাবে টাচস্ক্রিনের মাধ্যমে। এ ছাড়া স্ক্রিনে পছন্দমতো ওয়ালপেপারও পরিবর্তন করা যাবে।
জেবিএল লাইভ ৩ বুম ইয়ারবাড ও চার্জিং কেসগুলো মজবুতভাবে তৈরি করা হয়েছে। তাই অনায়াসে প্রতিদিন এটি ব্যবহার করা যাবে। এর আইপি রেটিং আইপিএক্স৭; অর্থাৎ বৃষ্টির সময়ও এটি ব্যবহার করা যাবে। মজবুত হলেও এটি খুব একটা ভারী ডিভাইস নয়। এর ওজন বেশ হালকা, মাত্র ৭২ গ্রাম।
জেবিএল লাইভ বিম ৩ ইয়ারফোনে ১০ এমএম ডায়নামিক ড্রাইভার ব্যবহার করা হয়েছে। এতে ‘অ্যাকটিভ নয়েজ ক্যানসেলেশন (এএনসি)’ ফিচার রয়েছে। ভালো পারফরম্যান্স নিশ্চিত করতে ছয়টি মাইক্রোফোন ব্যবহার করা হয়েছে। জেবিএল এতে স্পেশাল সাউন্ড প্রযুক্তি ব্যবহার করেছে।
ইয়ারফোনগুলোয় ব্লুটুথ ৫ দশমিক ৩ ও কেসে ব্লুটুথ ৫ দশমিক ১ কানেকশন ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে এর লেটেন্সিও কম হবে। একাধিক ডিভাইসের সঙ্গে জেবিএল লাইভ বিম ৩ ইয়ারফোন পেয়ার করা যায়। ফলে ডিভাইস পরিবর্তন করলেও বারবার পেয়ার করতে হবে না।
জেবিএল লাইভ বিম ৩ ইয়ারফোনে ৬৮ এমএইচ ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে। আর চার্জিং কেসে ৬৮০ এমএইচ ব্যাটারি। এএনসি ফিচার বন্ধ থাকলে একবার চার্জে ইয়ারফোনগুলো ১২ ঘণ্টা চলতে পারে। আর কেসটির চার্জ ৩৬ ঘণ্টা থাকবে বলে দাবি করছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান জেবিএল। কেসটি সম্পূর্ণ চার্জ হতে ২ ঘণ্টা সময় লাগবে।
জেবিএল লাইভ ৩ বুমের মাধ্যমে গুগল ও আমাজনের অ্যালেক্সার মতো ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট ব্যবহার করা যাবে। ইয়ারফোনটি পরে থাকা অবস্থায় ভয়েস কমান্ড দিয়েও গান পরিবর্তন করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। সেই সঙ্গে আবহাওয়া সম্পর্কে জানা ও শিডিউল ব্যবস্থাপনার মতো কাজও এসব ভয়েস কমান্ডের মাধ্যমে করা যাবে।
চলাচলের সময় ফোন ধরার জন্য ফ্রি হ্যান্ডস কলিং ফিচার রয়েছে। এ জন্য কিছু শক্তিশালী মাইক্রোফোন ব্যবহার করা হয়েছে। ইকো বন্ধেও উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে যেন কলগুলো স্পষ্ট ও বাধাহীন হয়।
ইয়ারফোনটি পরিবেশবান্ধব বলে দাবি করেছে জেবিএল। জেবিএল লাইভ বিম ৩ তৈরিতে পুনর্ব্যবহৃত উপকরণ ব্যবহার করা হয়েছে। এর প্যাকেজিংও পরিবেশবান্ধব। জেবিএলের এই উদ্যোগ শুধু পরিবেশসচেতন গ্রাহকদের আকর্ষণ করার জন্য নয়; বরং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের জন্য উদাহরণ হতে পারে। জেবিএল লাইভ বিম ৩ কিনতে দাম পড়বে প্রায় ১৯ হাজার ৫০০ টাকা।
তথ্যসূত্র: ৩৬০ গ্যাজেটস ও টেকরেডার
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
৬ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
১১ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
১৩ ঘণ্টা আগে