তানভীরুল ইসলাম, ঢাকা

প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বে প্রাত্যহিক জীবনে কম্পিউটার অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। অফিসের কাজ তো বটেই, ব্যক্তিগত নানা কাজ, পড়াশোনা, বিনোদন সব ক্ষেত্রেই কম্পিউটারই এখন ভরসা। ফলে ব্যক্তিগত কম্পিউটার বা পিসির চাহিদা দিন দিন বাড়ছে, বড় হচ্ছে বাজার। কিন্তু পারসোনাল কম্পিউটার হিসেবে ডেস্কটপ নাকি ল্যাপটপ, কোনটি বেশি কার্যকর ও আরামদায়ক—এটি অনেকে বুঝে উঠতে পারেন না। মূলত ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ বাছাই নির্ভর করে ব্যবহারের উপযোগিতা এবং বহনযোগ্যতার ওপর।
কোনটি আপনার জন্য উপযুক্ত এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তার লক্ষ্যেই এখানে দুই ধরনের ডিভাইসের মধ্যে পার্থক্যের বিবরণ তুলে ধরা হলো। এ বিষয়গুলো খেয়াল রাখলে কম্পিউটার কেনার সময় সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হবে বলে আশা করা যায়।
ডেস্কটপ:
ডেস্কটপ কম্পিউটার মূলত একটি স্থানে রেখে কাজ করার ডিভাইস। এ ধরনের কম্পিউটারের সিপিউ, ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইসগুলো আলাদা। ফলে বেশি জায়গা লাগে। আলাদা একটি টেবিলের দরকার পড়ে। ডেস্কটপ কম্পিউটার সাধারণত বিভিন্ন অংশ নিয়ে গঠিত যেমন: কিবোর্ড, মাউস, মনিটর, সিপিইউ, মাদারবোর্ড, সলিড স্টেট ড্রাইভ (হার্ডডিস্ক), ইউপিএস ইত্যাদি। ডেস্কটপের একটি বড় সুবিধা হচ্ছে প্রয়োজন অনুযায়ী কাস্টমাইজ করার উপায় থাকে। এছাড়া মনিটর সুবিধা মতো ছোট বড় বা পছন্দের ব্র্যান্ডের কেনার সুযোগ থাকে। যেকোনো ভারী কাজের জন্য ডেস্কটপই প্রথম পছন্দ হওয়া উচিত।
ল্যাপটপ:
ল্যাপটপ হলো বহনযোগ্য কম্পিউটার। এই বৈশিষ্ট্যের কারণেই এ ধরনের কম্পিউটার পৃথিবীব্যাপী ব্যাপক জনপ্রিয়। ছোট বড় সবাই ল্যাপটপ সম্পর্কে কম বেশি ধারণা রাখে। ল্যাপটপ যেকোনো স্থানে ব্যবহার উপযোগী, এমনকি কোলের ওপর রেখেও সচ্ছন্দে কাজ করা যায়। এ কারণেই এর নাম ল্যাপটপ—ল্যাপ অর্থ কোল, আর টপ অর্থ ওপর।
ডেস্কটপ এবং ল্যাপটপ এর পার্থক্য:
ডেস্কটপ এবং ল্যাপটপ এর মধ্যে পার্থক্য সম্পর্কে নিশ্চয় এরই মধ্যে কিছুটা ধারণা তৈরি হয়েছে। এর বিস্তারিত আলোচনা নিচে দেওয়া হলো:
১. ডেস্কটপের অংশগুলো আলাদা, বিচ্ছিন্ন। তাই ডেস্কটপের পারফরমেন্স বিবেচনায় আলাদাভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়। কিন্তু ল্যাপটপ যেহেতু একটি সম্পূর্ণ ডিভাইস ফলে পারফরমেন্স অনুযায়ী পেতে চাইলে বেশি দামে কিনতে হতে পারে। সেক্ষেত্রে নিজের কিছু পছন্দ অপছন্দ বিসর্জন দিতেও হতে পারে।
২. ডেস্কটপের বহন করা ঝামেলার কাজ। এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নেওয়াটা বেশ ঝক্কির ব্যাপার। ঠিক উল্টোটা ল্যাপটপের ক্ষেত্রে। ল্যাপটপ একটি কম্প্যাক্ট কম্পিউটার, ফলে ব্যাগে ভরে বা একটি ফাইল ফোল্ডারের মতো সহজেই দূরবর্তী স্থানে বহন করা যায়। ল্যাপটপ যেকোনো জায়গায় নেওয়া এবং ব্যবহার করার জন্য ডিজাইন করা হয়।
৩. ডেস্কটপ কম্পিউটারে একের অধিক ইন্টারনাল স্টোরেজ ড্রাইভ (হার্ডডিস্ক) ইনস্টল করার উপায় থাকে। তবে ল্যাপটপ কম্পিউটারে মূলত একটি অথবা বড়জোর দুটি ইন্টারনাল ড্রাইভের জন্য জায়গা থাকে।
৪. একটি ডেস্কটপ সেটআপ করার জন্য বাড়তি সময় এবং দক্ষতার দরকার হয়। অনেক সময় বিক্রেতারা সেটআপের জন্য বাড়তি সার্ভিস চার্জ দাবি করেন। ল্যাপটপে সেই ঝামেলা নেই। বক্স থেকে বের করে প্লাগ ইন এবং পাওয়ার বোতাম চাপলেই হলো। প্রথম স্টার্টআপে ব্যবহার উপযোগী হতে কয়েক মিনিট সময় লাগতে পারে। এরপর থেকে আর কোনো ঝামেলা নেই।
৫. ডেস্কটপ মনিটর স্ক্রিনের আকার সাধারণত ১৫ ইঞ্চি থেকে ৩৪ ইঞ্চি পর্যন্ত হয়। আর স্ট্যান্ডার্ড মনিটর স্ক্রিনের আকার ২২ ইঞ্চি। এ ক্ষেত্রে পছন্দের ব্র্যান্ডের এবং আকারের মনিটর কেনার সুযোগ রয়েছে। কিন্তু ল্যাপটপের ক্ষেত্রে সেই সুযোগ নেই। আবার ল্যাপটপ স্ক্রিনের আকার ১০ ইঞ্চি থেকে ১৭ ইঞ্চি পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকে।
৬. ডেস্কটপ কম্পিউটার ল্যাপটপের চেয়ে বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার হওয়ার মূল কারণ উচ্চ ওয়াটের পাওয়ার সাপ্লাই, কম্পিউটারের ভেতরে একাধিক আলাদা পার্টস এবং মনিটর ব্যবহার। ইউপিএস বা এ ধরনের পাওয়ার ব্যাকআপের ব্যবস্থা না থাকলে হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে গেলে নথি হারিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। সেক্ষেত্রে ল্যাপটপ কম্পিউটার ডেস্কটপ কম্পিউটারের তুলনায় কম বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। ল্যাপটপে একটি ব্যাটারি থাকে, ফলে বিদ্যুৎ লাইনের ভোল্টেজ ওঠানামা বা বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে কোনো অসংরক্ষিত কাজ নষ্ট হয় না। ভেতরে রিচার্জেবল ব্যাটারি থাকার কারণে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন এলাকায় এই কম্পিউটার ব্যবহার করা যায়।
৭. ডেস্কটপের বেশিরভাগ উপাদান প্রতিস্থাপন করা যায়। অর্থাৎ প্রয়োজন অনুযায়ী বা নষ্ট হলে সেই অংশ (পার্টস) আবার সংযোজন করা সম্ভব। ফলে ডেস্কটপ আপগ্রেড করা সহজ। ডেস্কটপ কেস বড়, হার্ডওয়্যার যোগ এবং প্রতিস্থাপন এবং তারগুলো গুছিয়ে রাখার জন্য ভেতরে বেশ জায়গা লাগে। ল্যাপটপে সে সমস্যা নেই। তবে ল্যাপটপে র্যাম ও হার্ডডিস্ক শুধু আপগ্রেড করা যায়। ব্যাটারিও পরিবর্তন করা যায়। অবশিষ্ট উপাদানগুলো মোটামুটি স্থায়ী।
৮. ডেস্কটপে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ভিডিও কার্ড (গ্রাফিক্স কার্ড) ব্যবহার করা যায়। ডেস্কটপে একাধিক গ্রাফিক্স কার্ড ব্যবহার করা যেতে পারে। গেমিংয়ের জন্য ডেস্কটপ বেশ ভালো। ল্যাপটপ কম্প্যাক্ট ডিভাইস হওয়ার ফলে গ্রাফিক্স ক্ষমতা সীমিত। যদিও উচ্চ ক্ষমতা–সম্পন্ন ল্যাপটপগুলো গেমিং এবং অটো-ক্যাড ভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশনগুলোর জন্য ভালো গ্রাফিক্স কার্ড দেয়। তবে ল্যাপটপে তাপ নির্গমন ব্যবস্থা সীমিত হওয়ার কারণে এর প্রেসেসিং পাওয়ারও বেশ সীমিত, অর্থাৎ উচ্চ ক্ষমতার গ্রাফিক্স কার্ড চালানোর জন্য সেই পরিমাণে বিদ্যুৎ সরবরাহের অনুমতি দেয় না।
৯. ডেস্কটপ মেরামত করা সহজ। কারণ বেশিরভাগ হার্ডওয়্যার কম্পিউটারের স্থানীয় খুচরা দোকানে পাওয়া যায়। ব্যবহারকারীর জন্য ল্যাপটপ খুলে একটি অংশ মেরামত করা কঠিন হতে পারে এবং পার্টস খুঁজে পেতে প্রায়ই বেগ পেতে হয়। কখনো কম্পিউটার প্রস্তুতকারক বা অন্য অনলাইন সাইট থেকে অর্ডার করতে হয়।
১০. ডেস্কটপে একটানা দীর্ঘ সময় কাজ করা যায়। মেশিন গরম হওয়া বা পারফরম্যান্সে ব্যাঘাত ঘটার মতো ঘটনা সাধারণত ঘটে না। ল্যাপটপের ক্ষেত্রে অনেকক্ষণ ধরে কাজ করলে গরম অনুভূত হয়। কাজের বিবেচনায় পারফরম্যান্স একটু কমে যায়।
পরিশেষে:
এসব বিষয় বিবেচনায় একজন ব্যবহারকারী ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ কম্পিউটার কিনতে পারেন। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নির্ভর করে ব্যবহারকারীর প্রয়োজনের ওপর। যদি বহনযোগ্যতাই অগ্রাধিকার হয় তাহলে অবশ্যই ল্যাপটপ হতে পারে সেরা পছন্দ। আর ডেস্কটপে মূলত গ্রাফিক-ইনটেনসিভ গেমিং, ক্যাড অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার এবং আপগ্রেড করার জন্য বেশ ভালো।
প্রযুক্তির খবর আরও পড়ুন:

প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বে প্রাত্যহিক জীবনে কম্পিউটার অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। অফিসের কাজ তো বটেই, ব্যক্তিগত নানা কাজ, পড়াশোনা, বিনোদন সব ক্ষেত্রেই কম্পিউটারই এখন ভরসা। ফলে ব্যক্তিগত কম্পিউটার বা পিসির চাহিদা দিন দিন বাড়ছে, বড় হচ্ছে বাজার। কিন্তু পারসোনাল কম্পিউটার হিসেবে ডেস্কটপ নাকি ল্যাপটপ, কোনটি বেশি কার্যকর ও আরামদায়ক—এটি অনেকে বুঝে উঠতে পারেন না। মূলত ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ বাছাই নির্ভর করে ব্যবহারের উপযোগিতা এবং বহনযোগ্যতার ওপর।
কোনটি আপনার জন্য উপযুক্ত এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তার লক্ষ্যেই এখানে দুই ধরনের ডিভাইসের মধ্যে পার্থক্যের বিবরণ তুলে ধরা হলো। এ বিষয়গুলো খেয়াল রাখলে কম্পিউটার কেনার সময় সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হবে বলে আশা করা যায়।
ডেস্কটপ:
ডেস্কটপ কম্পিউটার মূলত একটি স্থানে রেখে কাজ করার ডিভাইস। এ ধরনের কম্পিউটারের সিপিউ, ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইসগুলো আলাদা। ফলে বেশি জায়গা লাগে। আলাদা একটি টেবিলের দরকার পড়ে। ডেস্কটপ কম্পিউটার সাধারণত বিভিন্ন অংশ নিয়ে গঠিত যেমন: কিবোর্ড, মাউস, মনিটর, সিপিইউ, মাদারবোর্ড, সলিড স্টেট ড্রাইভ (হার্ডডিস্ক), ইউপিএস ইত্যাদি। ডেস্কটপের একটি বড় সুবিধা হচ্ছে প্রয়োজন অনুযায়ী কাস্টমাইজ করার উপায় থাকে। এছাড়া মনিটর সুবিধা মতো ছোট বড় বা পছন্দের ব্র্যান্ডের কেনার সুযোগ থাকে। যেকোনো ভারী কাজের জন্য ডেস্কটপই প্রথম পছন্দ হওয়া উচিত।
ল্যাপটপ:
ল্যাপটপ হলো বহনযোগ্য কম্পিউটার। এই বৈশিষ্ট্যের কারণেই এ ধরনের কম্পিউটার পৃথিবীব্যাপী ব্যাপক জনপ্রিয়। ছোট বড় সবাই ল্যাপটপ সম্পর্কে কম বেশি ধারণা রাখে। ল্যাপটপ যেকোনো স্থানে ব্যবহার উপযোগী, এমনকি কোলের ওপর রেখেও সচ্ছন্দে কাজ করা যায়। এ কারণেই এর নাম ল্যাপটপ—ল্যাপ অর্থ কোল, আর টপ অর্থ ওপর।
ডেস্কটপ এবং ল্যাপটপ এর পার্থক্য:
ডেস্কটপ এবং ল্যাপটপ এর মধ্যে পার্থক্য সম্পর্কে নিশ্চয় এরই মধ্যে কিছুটা ধারণা তৈরি হয়েছে। এর বিস্তারিত আলোচনা নিচে দেওয়া হলো:
১. ডেস্কটপের অংশগুলো আলাদা, বিচ্ছিন্ন। তাই ডেস্কটপের পারফরমেন্স বিবেচনায় আলাদাভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়। কিন্তু ল্যাপটপ যেহেতু একটি সম্পূর্ণ ডিভাইস ফলে পারফরমেন্স অনুযায়ী পেতে চাইলে বেশি দামে কিনতে হতে পারে। সেক্ষেত্রে নিজের কিছু পছন্দ অপছন্দ বিসর্জন দিতেও হতে পারে।
২. ডেস্কটপের বহন করা ঝামেলার কাজ। এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নেওয়াটা বেশ ঝক্কির ব্যাপার। ঠিক উল্টোটা ল্যাপটপের ক্ষেত্রে। ল্যাপটপ একটি কম্প্যাক্ট কম্পিউটার, ফলে ব্যাগে ভরে বা একটি ফাইল ফোল্ডারের মতো সহজেই দূরবর্তী স্থানে বহন করা যায়। ল্যাপটপ যেকোনো জায়গায় নেওয়া এবং ব্যবহার করার জন্য ডিজাইন করা হয়।
৩. ডেস্কটপ কম্পিউটারে একের অধিক ইন্টারনাল স্টোরেজ ড্রাইভ (হার্ডডিস্ক) ইনস্টল করার উপায় থাকে। তবে ল্যাপটপ কম্পিউটারে মূলত একটি অথবা বড়জোর দুটি ইন্টারনাল ড্রাইভের জন্য জায়গা থাকে।
৪. একটি ডেস্কটপ সেটআপ করার জন্য বাড়তি সময় এবং দক্ষতার দরকার হয়। অনেক সময় বিক্রেতারা সেটআপের জন্য বাড়তি সার্ভিস চার্জ দাবি করেন। ল্যাপটপে সেই ঝামেলা নেই। বক্স থেকে বের করে প্লাগ ইন এবং পাওয়ার বোতাম চাপলেই হলো। প্রথম স্টার্টআপে ব্যবহার উপযোগী হতে কয়েক মিনিট সময় লাগতে পারে। এরপর থেকে আর কোনো ঝামেলা নেই।
৫. ডেস্কটপ মনিটর স্ক্রিনের আকার সাধারণত ১৫ ইঞ্চি থেকে ৩৪ ইঞ্চি পর্যন্ত হয়। আর স্ট্যান্ডার্ড মনিটর স্ক্রিনের আকার ২২ ইঞ্চি। এ ক্ষেত্রে পছন্দের ব্র্যান্ডের এবং আকারের মনিটর কেনার সুযোগ রয়েছে। কিন্তু ল্যাপটপের ক্ষেত্রে সেই সুযোগ নেই। আবার ল্যাপটপ স্ক্রিনের আকার ১০ ইঞ্চি থেকে ১৭ ইঞ্চি পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকে।
৬. ডেস্কটপ কম্পিউটার ল্যাপটপের চেয়ে বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার হওয়ার মূল কারণ উচ্চ ওয়াটের পাওয়ার সাপ্লাই, কম্পিউটারের ভেতরে একাধিক আলাদা পার্টস এবং মনিটর ব্যবহার। ইউপিএস বা এ ধরনের পাওয়ার ব্যাকআপের ব্যবস্থা না থাকলে হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে গেলে নথি হারিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। সেক্ষেত্রে ল্যাপটপ কম্পিউটার ডেস্কটপ কম্পিউটারের তুলনায় কম বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। ল্যাপটপে একটি ব্যাটারি থাকে, ফলে বিদ্যুৎ লাইনের ভোল্টেজ ওঠানামা বা বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে কোনো অসংরক্ষিত কাজ নষ্ট হয় না। ভেতরে রিচার্জেবল ব্যাটারি থাকার কারণে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন এলাকায় এই কম্পিউটার ব্যবহার করা যায়।
৭. ডেস্কটপের বেশিরভাগ উপাদান প্রতিস্থাপন করা যায়। অর্থাৎ প্রয়োজন অনুযায়ী বা নষ্ট হলে সেই অংশ (পার্টস) আবার সংযোজন করা সম্ভব। ফলে ডেস্কটপ আপগ্রেড করা সহজ। ডেস্কটপ কেস বড়, হার্ডওয়্যার যোগ এবং প্রতিস্থাপন এবং তারগুলো গুছিয়ে রাখার জন্য ভেতরে বেশ জায়গা লাগে। ল্যাপটপে সে সমস্যা নেই। তবে ল্যাপটপে র্যাম ও হার্ডডিস্ক শুধু আপগ্রেড করা যায়। ব্যাটারিও পরিবর্তন করা যায়। অবশিষ্ট উপাদানগুলো মোটামুটি স্থায়ী।
৮. ডেস্কটপে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ভিডিও কার্ড (গ্রাফিক্স কার্ড) ব্যবহার করা যায়। ডেস্কটপে একাধিক গ্রাফিক্স কার্ড ব্যবহার করা যেতে পারে। গেমিংয়ের জন্য ডেস্কটপ বেশ ভালো। ল্যাপটপ কম্প্যাক্ট ডিভাইস হওয়ার ফলে গ্রাফিক্স ক্ষমতা সীমিত। যদিও উচ্চ ক্ষমতা–সম্পন্ন ল্যাপটপগুলো গেমিং এবং অটো-ক্যাড ভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশনগুলোর জন্য ভালো গ্রাফিক্স কার্ড দেয়। তবে ল্যাপটপে তাপ নির্গমন ব্যবস্থা সীমিত হওয়ার কারণে এর প্রেসেসিং পাওয়ারও বেশ সীমিত, অর্থাৎ উচ্চ ক্ষমতার গ্রাফিক্স কার্ড চালানোর জন্য সেই পরিমাণে বিদ্যুৎ সরবরাহের অনুমতি দেয় না।
৯. ডেস্কটপ মেরামত করা সহজ। কারণ বেশিরভাগ হার্ডওয়্যার কম্পিউটারের স্থানীয় খুচরা দোকানে পাওয়া যায়। ব্যবহারকারীর জন্য ল্যাপটপ খুলে একটি অংশ মেরামত করা কঠিন হতে পারে এবং পার্টস খুঁজে পেতে প্রায়ই বেগ পেতে হয়। কখনো কম্পিউটার প্রস্তুতকারক বা অন্য অনলাইন সাইট থেকে অর্ডার করতে হয়।
১০. ডেস্কটপে একটানা দীর্ঘ সময় কাজ করা যায়। মেশিন গরম হওয়া বা পারফরম্যান্সে ব্যাঘাত ঘটার মতো ঘটনা সাধারণত ঘটে না। ল্যাপটপের ক্ষেত্রে অনেকক্ষণ ধরে কাজ করলে গরম অনুভূত হয়। কাজের বিবেচনায় পারফরম্যান্স একটু কমে যায়।
পরিশেষে:
এসব বিষয় বিবেচনায় একজন ব্যবহারকারী ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ কম্পিউটার কিনতে পারেন। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নির্ভর করে ব্যবহারকারীর প্রয়োজনের ওপর। যদি বহনযোগ্যতাই অগ্রাধিকার হয় তাহলে অবশ্যই ল্যাপটপ হতে পারে সেরা পছন্দ। আর ডেস্কটপে মূলত গ্রাফিক-ইনটেনসিভ গেমিং, ক্যাড অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার এবং আপগ্রেড করার জন্য বেশ ভালো।
প্রযুক্তির খবর আরও পড়ুন:

ভিডিওর মান উন্নত করতে এবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার শুরু করেছে ইউটিউব। বুধবার (২৯ অক্টোবর) প্রকাশিত এক ব্লগপোস্টে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, নতুন এই এআই-চালিত ফিচারের মাধ্যমে কম রেজ্যুলেশনের ভিডিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে উচ্চ রেজ্যুলেশনে রূপান্তর করা যাবে।
১ ঘণ্টা আগে
মাইক্রোসফট কর্পোরেশন ও অ্যাপল ইনকর্পোরেটেডকে পেছনে ফেলে বিশ্বের প্রথম কোম্পানি হিসেবে ৫ ট্রিলিয়ন বাজারমূল্যের ঘরে পা রাখল মার্কিন চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া কর্পোরেশন। গতকাল বুধবার এ কথা জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জেনসেন হুয়াং।
৯ ঘণ্টা আগে
আপনি কি বাড়ির কাজ করতে করতে ক্লান্ত? কিংবা মুদিদোকান থেকে ভারী বাজার নিয়ে বাসায় ফিরতে পারছেন না, অতিরিক্ত ১০০ টাকা খরচ করে রিকশাভাড়া করতে হচ্ছে? তাহলে আপনার জন্যই ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস নিয়ে এসেছে হিউম্যানয়েড রোবট ‘নিও’।
১ দিন আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর ভিডিও তৈরির নতুন টুল ‘সোরা ২’ প্রকাশের পর থেকেই প্রযুক্তি জগতে তুমুল আলোচনার সৃষ্টি করেছে। মাত্র কয়েকটি লাইনের টেক্সট লিখেই বাস্তবসম্মত ভিডিও তৈরি করতে সক্ষম এই অ্যাপটি দ্রুতই যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভিডিওর মান উন্নত করতে এবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার শুরু করেছে ইউটিউব। বুধবার (২৯ অক্টোবর) প্রকাশিত এক ব্লগপোস্টে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, নতুন এই এআই-চালিত ফিচারের মাধ্যমে কম রেজ্যুলেশনের ভিডিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে উচ্চ রেজ্যুলেশনে রূপান্তর করা যাবে।
ইউটিউব জানিয়েছে, প্রাথমিকভাবে ১০৮০ পিক্সেল-এর নিচে আপলোড করা ভিডিওগুলোর মান উন্নত করা হবে। অর্থাৎ স্ট্যান্ডার্ড ডেফিনেশন (এসডি) ভিডিওগুলোকে হাই ডেফিনেশনে (এইচডি) রূপান্তর করা হবে। ভবিষ্যতে এই সুবিধা ফোর-কে রেজ্যুলেশন পর্যন্ত বিস্তৃত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
ব্লগপোস্টে বলা হয়েছে, ‘নির্মাতারা তাঁদের মূল ফাইল এবং মূল রেজ্যুলেশন আগের মতোই সংরক্ষণ করতে পারবেন। চাইলে তাঁরা এই এআই উন্নত রেজ্যুলেশন থেকে সম্পূর্ণভাবে ‘অপ্ট-আউট’ বা ফিচারটি বন্ধ করে দিতে পারবেন।’ অর্থাৎ, ইউটিউব ভিডিওর গুণমান বাড়ালেও কনটেন্টের ওপর নির্মাতাদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকবে।
দর্শকেরাও চাইলে মূল রেজ্যুলেশনেই ভিডিও দেখতে পারবেন। উন্নত রেজ্যুলেশন ভিডিওগুলোর পাশে স্পষ্টভাবে লেবেল থাকবে, যাতে দর্শক নিজের পছন্দমতো সেটিং বেছে নিতে পারেন।
এ ছাড়া ইউটিউব থাম্বনেইলের ফাইল সাইজ সীমা ২ মেগাবাইট থেকে বাড়িয়ে ৫০ মেগাবাইট করছে। এতে করে নির্মাতারা এখন তাঁদের ভিডিওর জন্য ফোর-কে মানের থাম্বনেইল ব্যবহার করতে পারবেন।
কোম্পানিটি আরও জানিয়েছে, নির্বাচিত কিছু নির্মাতার সঙ্গে তারা বড় আকারের ভিডিও আপলোডের পরীক্ষাও শুরু করেছে, যাতে ভবিষ্যতে আরও উন্নতমানের ভিডিও আপলোড করা সম্ভব হয়।
ইউটিউবের মতে, নতুন এই এআই আপস্কেলিং ফিচার টেলিভিশনে প্রিমিয়ার অভিজ্ঞতা গড়ে তোলার প্রচেষ্টার অংশ। এর পাশাপাশি আসছে নতুন শপিং ফিচার, আরও ইমারসিভ সেটিং এবং টেলিভিশনের জন্য উন্নত সার্চ অভিজ্ঞতা।

ভিডিওর মান উন্নত করতে এবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার শুরু করেছে ইউটিউব। বুধবার (২৯ অক্টোবর) প্রকাশিত এক ব্লগপোস্টে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, নতুন এই এআই-চালিত ফিচারের মাধ্যমে কম রেজ্যুলেশনের ভিডিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে উচ্চ রেজ্যুলেশনে রূপান্তর করা যাবে।
ইউটিউব জানিয়েছে, প্রাথমিকভাবে ১০৮০ পিক্সেল-এর নিচে আপলোড করা ভিডিওগুলোর মান উন্নত করা হবে। অর্থাৎ স্ট্যান্ডার্ড ডেফিনেশন (এসডি) ভিডিওগুলোকে হাই ডেফিনেশনে (এইচডি) রূপান্তর করা হবে। ভবিষ্যতে এই সুবিধা ফোর-কে রেজ্যুলেশন পর্যন্ত বিস্তৃত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
ব্লগপোস্টে বলা হয়েছে, ‘নির্মাতারা তাঁদের মূল ফাইল এবং মূল রেজ্যুলেশন আগের মতোই সংরক্ষণ করতে পারবেন। চাইলে তাঁরা এই এআই উন্নত রেজ্যুলেশন থেকে সম্পূর্ণভাবে ‘অপ্ট-আউট’ বা ফিচারটি বন্ধ করে দিতে পারবেন।’ অর্থাৎ, ইউটিউব ভিডিওর গুণমান বাড়ালেও কনটেন্টের ওপর নির্মাতাদের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকবে।
দর্শকেরাও চাইলে মূল রেজ্যুলেশনেই ভিডিও দেখতে পারবেন। উন্নত রেজ্যুলেশন ভিডিওগুলোর পাশে স্পষ্টভাবে লেবেল থাকবে, যাতে দর্শক নিজের পছন্দমতো সেটিং বেছে নিতে পারেন।
এ ছাড়া ইউটিউব থাম্বনেইলের ফাইল সাইজ সীমা ২ মেগাবাইট থেকে বাড়িয়ে ৫০ মেগাবাইট করছে। এতে করে নির্মাতারা এখন তাঁদের ভিডিওর জন্য ফোর-কে মানের থাম্বনেইল ব্যবহার করতে পারবেন।
কোম্পানিটি আরও জানিয়েছে, নির্বাচিত কিছু নির্মাতার সঙ্গে তারা বড় আকারের ভিডিও আপলোডের পরীক্ষাও শুরু করেছে, যাতে ভবিষ্যতে আরও উন্নতমানের ভিডিও আপলোড করা সম্ভব হয়।
ইউটিউবের মতে, নতুন এই এআই আপস্কেলিং ফিচার টেলিভিশনে প্রিমিয়ার অভিজ্ঞতা গড়ে তোলার প্রচেষ্টার অংশ। এর পাশাপাশি আসছে নতুন শপিং ফিচার, আরও ইমারসিভ সেটিং এবং টেলিভিশনের জন্য উন্নত সার্চ অভিজ্ঞতা।

পারসোনাল কম্পিউটার হিসেবে ডেস্কটপ নাকি ল্যাপটপ, কোনটি বেশি কার্যকর ও আরামদায়ক—এটি অনেকে বুঝে উঠতে পারেন না। মূলত ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ বাছাই নির্ভর করে ব্যবহারের উপযোগিতা এবং বহনযোগ্যতার ওপর।
২৯ অক্টোবর ২০২২
মাইক্রোসফট কর্পোরেশন ও অ্যাপল ইনকর্পোরেটেডকে পেছনে ফেলে বিশ্বের প্রথম কোম্পানি হিসেবে ৫ ট্রিলিয়ন বাজারমূল্যের ঘরে পা রাখল মার্কিন চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া কর্পোরেশন। গতকাল বুধবার এ কথা জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জেনসেন হুয়াং।
৯ ঘণ্টা আগে
আপনি কি বাড়ির কাজ করতে করতে ক্লান্ত? কিংবা মুদিদোকান থেকে ভারী বাজার নিয়ে বাসায় ফিরতে পারছেন না, অতিরিক্ত ১০০ টাকা খরচ করে রিকশাভাড়া করতে হচ্ছে? তাহলে আপনার জন্যই ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস নিয়ে এসেছে হিউম্যানয়েড রোবট ‘নিও’।
১ দিন আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর ভিডিও তৈরির নতুন টুল ‘সোরা ২’ প্রকাশের পর থেকেই প্রযুক্তি জগতে তুমুল আলোচনার সৃষ্টি করেছে। মাত্র কয়েকটি লাইনের টেক্সট লিখেই বাস্তবসম্মত ভিডিও তৈরি করতে সক্ষম এই অ্যাপটি দ্রুতই যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মাইক্রোসফট কর্পোরেশন ও অ্যাপল ইনকর্পোরেটেডকে পেছনে ফেলে বিশ্বের প্রথম কোম্পানি হিসেবে ৫ ট্রিলিয়ন বাজারমূল্যের ঘরে পা রাখল মার্কিন চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া কর্পোরেশন। গতকাল বুধবার এ কথা জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জেনসেন হুয়াং। মাত্র চার মাস আগেই কোম্পানিটি ৪ ট্রিলিয়ন ডলারের সীমা ছুঁয়েছিল।
নিউইয়র্ক সময় গতকাল সকাল ৯টা ৩৬ মিনিটে কোম্পানির শেয়ারের দাম ৫ দশমিক ২ শতাংশ বেড়ে প্রতি শেয়ার ২১১.৪৭ ডলারে পৌঁছায়, যা এনভিডিয়াকে এই মাইলফলক অতিক্রম করতে সহায়তা করে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) উন্মাদনাকে নতুন উচ্চতায় নিতে একের পর এক চুক্তি করেছে কোম্পানিটি। আর এর ফলস্বরূপ এই সাফল্য। নকিয়া ওওয়াইজে, স্যামসাং ইলেকট্রনিক্স কো. এবং হুন্দাই মোটর গ্রুপের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে চিপ সরবরাহের চুক্তি করেছেন সিইও হুয়াং।
তীব্র প্রতিযোগিতার বাজারে এনভিডিয়া নিজস্ব ধারায় এগিয়ে এই শীর্ষ অবস্থান দখল করে আছে। গত মঙ্গলবার বাজার বন্ধ হওয়া পর্যন্ত এই বছরে এনভিডিয়ার শেয়ারের দাম বেড়েছে ৫০ শতাংশ। ২০২৫ সালে এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচকের ১৭ শতাংশ উত্থানের প্রায় পাঁচভাগের একভাগের পেছনে কারণ হিসেবে রয়েছে এই শেয়ারের দাম বৃদ্ধি।
ট্রুইস্ট অ্যাডভাইজরি সার্ভিসেসের চিফ ইনভেস্টমেন্ট অফিসার ও প্রধান বাজার কৌশলবিদ কিথ লার্নার বলেন, ‘কয়েক বছর আগেও ৫ ট্রিলিয়ন ডলার বাজারমূল্য ছিল অকল্পনীয়। এআই যে বিশ্বজুড়ে রূপান্তরমূলক ভূমিকা রাখবে, বাজার স্পষ্টভাবে সেই ধারণার ওপর প্রচুর আস্থা রাখছে।’
গত মঙ্গলবার এনভিডিয়ার ব্ল্যাকওয়েল চিপ নিয়ে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংয়ের সঙ্গে কথা বলার আশা প্রকাশ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপরই বেড়ে যায় এনভিডিয়ার শেয়ারের দাম। ট্রাম্প কয়েক মাস আগে বলেছিলেন, এনভিডিয়ার ব্ল্যাকওয়েল প্রসেসরের একটি ডাউনগ্রেডেড সংস্করণ চীনে রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করবেন তিনি। এ কারণে বিনিয়োগকারীরা প্রত্যাশা করছেন এ বিষয়ে একটা চুক্তির আলোচনা দুই প্রেসিডেন্টের সাক্ষাতে হতে পারে।
একের পর এক নতুন অংশীদারত্ব ঘোষণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ‘বুদবুদ’ (এআই বাবল) তৈরি হচ্ছে এমন উদ্বেগ উড়িয়ে এনভিডিয়ার সিইও হুয়াং বলছেন, সর্বশেষ চিপগুলো থেকে অর্ধ ট্রিলিয়ন ডলার আয় হবে বলে আশা করা হচ্ছে। কোয়ান্টাম কম্পিউটারকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপের সঙ্গে সংযুক্ত করতে কোম্পানিটি আরও একটি নতুন সিস্টেম উন্মোচন করেছে।
ওয়াল স্ট্রিটের বিশ্লেষকেরা এনভিডিয়ার ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়ে ব্যাপক আশাবাদী। ব্লুমবার্গের তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানিটিকে নিয়ে কাজ করা ৮০ জন বিশ্লেষকের মধ্যে ৯০ শতাংশের বেশি এনভিডিয়ার শেয়ারকে ‘বাই’ বা তার সমতুল্য রেটিং দিয়েছেন। শুধুমাত্র সিপোর্ট গ্লোবাল সিকিউরিটিজের বিশ্লেষক জে গোল্ডবার্গ এটিকে ‘সেল’ রেটিং দিয়েছেন। শেয়ারের গড় মূল্য লক্ষ্য (average price target) নির্ধারণ করা হয়েছে ২২৫.৪৮ ডলার, যা প্রায় ৭ শতাংশ উর্ধ্বগতির ইঙ্গিত দেয়।
বর্তমানে এনভিডিয়ার শেয়ার অনুমানকৃত আয়ের তুলনায় ৩৪ গুণেরও কম দামে লেনদেন হচ্ছে, যা গত পাঁচ বছরের গড় (প্রায় ৩৯ গুণ) থেকে নিচে এবং ফিলাডেলফিয়া স্টক এক্সচেঞ্জ সেমিকন্ডাক্টর সূচকের ২৯ গুণের কাছাকাছি।
তবুও সাম্প্রতিক নাটকীয় উত্থানের প্রেক্ষিতে এনভিডিয়ার শেয়ারের দাম বাড়তে থাকবে কি না এ নিয়ে প্রচুর সংশয় রয়েছে। ২০২২ সালের শেষ থেকে এখন পর্যন্ত শেয়ারটির দাম ইতিমধ্যেই ১৩০০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। ফোর্ট পিট ক্যাপিটাল গ্রুপের প্রধান বিনিয়োগ কর্মকর্তা ড্যান আই বলেন, এনভিডিয়া সম্ভবত কিছু বাজার-শেয়ার হারাবে অ্যাডভান্সড মাইক্রো ডিভাইসেস ইনক. এবং ব্রডকম ইনক.-এর মতো প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানির কাছে।
তিনি বলেন, ‘যদি এআই নিয়ে সবার প্রত্যাশা বাস্তবে রূপ নেয় তাহলে বর্তমান মূল্যায়ন হয়তো যথার্থ বলা যেতে পারে। কিন্তু এর কিছু অংশ বাস্তবে অর্জন করা কঠিনও হতে পারে। এনভিডিয়ার শেয়ার না রাখা কঠিন হয়েছে, কিন্তু এটি এখন এমন দামে লেনদেন হচ্ছে যা অত্যন্ত উচ্চ প্রত্যাশার প্রতিফলন।’

মাইক্রোসফট কর্পোরেশন ও অ্যাপল ইনকর্পোরেটেডকে পেছনে ফেলে বিশ্বের প্রথম কোম্পানি হিসেবে ৫ ট্রিলিয়ন বাজারমূল্যের ঘরে পা রাখল মার্কিন চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া কর্পোরেশন। গতকাল বুধবার এ কথা জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জেনসেন হুয়াং। মাত্র চার মাস আগেই কোম্পানিটি ৪ ট্রিলিয়ন ডলারের সীমা ছুঁয়েছিল।
নিউইয়র্ক সময় গতকাল সকাল ৯টা ৩৬ মিনিটে কোম্পানির শেয়ারের দাম ৫ দশমিক ২ শতাংশ বেড়ে প্রতি শেয়ার ২১১.৪৭ ডলারে পৌঁছায়, যা এনভিডিয়াকে এই মাইলফলক অতিক্রম করতে সহায়তা করে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) উন্মাদনাকে নতুন উচ্চতায় নিতে একের পর এক চুক্তি করেছে কোম্পানিটি। আর এর ফলস্বরূপ এই সাফল্য। নকিয়া ওওয়াইজে, স্যামসাং ইলেকট্রনিক্স কো. এবং হুন্দাই মোটর গ্রুপের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে চিপ সরবরাহের চুক্তি করেছেন সিইও হুয়াং।
তীব্র প্রতিযোগিতার বাজারে এনভিডিয়া নিজস্ব ধারায় এগিয়ে এই শীর্ষ অবস্থান দখল করে আছে। গত মঙ্গলবার বাজার বন্ধ হওয়া পর্যন্ত এই বছরে এনভিডিয়ার শেয়ারের দাম বেড়েছে ৫০ শতাংশ। ২০২৫ সালে এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচকের ১৭ শতাংশ উত্থানের প্রায় পাঁচভাগের একভাগের পেছনে কারণ হিসেবে রয়েছে এই শেয়ারের দাম বৃদ্ধি।
ট্রুইস্ট অ্যাডভাইজরি সার্ভিসেসের চিফ ইনভেস্টমেন্ট অফিসার ও প্রধান বাজার কৌশলবিদ কিথ লার্নার বলেন, ‘কয়েক বছর আগেও ৫ ট্রিলিয়ন ডলার বাজারমূল্য ছিল অকল্পনীয়। এআই যে বিশ্বজুড়ে রূপান্তরমূলক ভূমিকা রাখবে, বাজার স্পষ্টভাবে সেই ধারণার ওপর প্রচুর আস্থা রাখছে।’
গত মঙ্গলবার এনভিডিয়ার ব্ল্যাকওয়েল চিপ নিয়ে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংয়ের সঙ্গে কথা বলার আশা প্রকাশ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপরই বেড়ে যায় এনভিডিয়ার শেয়ারের দাম। ট্রাম্প কয়েক মাস আগে বলেছিলেন, এনভিডিয়ার ব্ল্যাকওয়েল প্রসেসরের একটি ডাউনগ্রেডেড সংস্করণ চীনে রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করবেন তিনি। এ কারণে বিনিয়োগকারীরা প্রত্যাশা করছেন এ বিষয়ে একটা চুক্তির আলোচনা দুই প্রেসিডেন্টের সাক্ষাতে হতে পারে।
একের পর এক নতুন অংশীদারত্ব ঘোষণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ‘বুদবুদ’ (এআই বাবল) তৈরি হচ্ছে এমন উদ্বেগ উড়িয়ে এনভিডিয়ার সিইও হুয়াং বলছেন, সর্বশেষ চিপগুলো থেকে অর্ধ ট্রিলিয়ন ডলার আয় হবে বলে আশা করা হচ্ছে। কোয়ান্টাম কম্পিউটারকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপের সঙ্গে সংযুক্ত করতে কোম্পানিটি আরও একটি নতুন সিস্টেম উন্মোচন করেছে।
ওয়াল স্ট্রিটের বিশ্লেষকেরা এনভিডিয়ার ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়ে ব্যাপক আশাবাদী। ব্লুমবার্গের তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানিটিকে নিয়ে কাজ করা ৮০ জন বিশ্লেষকের মধ্যে ৯০ শতাংশের বেশি এনভিডিয়ার শেয়ারকে ‘বাই’ বা তার সমতুল্য রেটিং দিয়েছেন। শুধুমাত্র সিপোর্ট গ্লোবাল সিকিউরিটিজের বিশ্লেষক জে গোল্ডবার্গ এটিকে ‘সেল’ রেটিং দিয়েছেন। শেয়ারের গড় মূল্য লক্ষ্য (average price target) নির্ধারণ করা হয়েছে ২২৫.৪৮ ডলার, যা প্রায় ৭ শতাংশ উর্ধ্বগতির ইঙ্গিত দেয়।
বর্তমানে এনভিডিয়ার শেয়ার অনুমানকৃত আয়ের তুলনায় ৩৪ গুণেরও কম দামে লেনদেন হচ্ছে, যা গত পাঁচ বছরের গড় (প্রায় ৩৯ গুণ) থেকে নিচে এবং ফিলাডেলফিয়া স্টক এক্সচেঞ্জ সেমিকন্ডাক্টর সূচকের ২৯ গুণের কাছাকাছি।
তবুও সাম্প্রতিক নাটকীয় উত্থানের প্রেক্ষিতে এনভিডিয়ার শেয়ারের দাম বাড়তে থাকবে কি না এ নিয়ে প্রচুর সংশয় রয়েছে। ২০২২ সালের শেষ থেকে এখন পর্যন্ত শেয়ারটির দাম ইতিমধ্যেই ১৩০০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। ফোর্ট পিট ক্যাপিটাল গ্রুপের প্রধান বিনিয়োগ কর্মকর্তা ড্যান আই বলেন, এনভিডিয়া সম্ভবত কিছু বাজার-শেয়ার হারাবে অ্যাডভান্সড মাইক্রো ডিভাইসেস ইনক. এবং ব্রডকম ইনক.-এর মতো প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানির কাছে।
তিনি বলেন, ‘যদি এআই নিয়ে সবার প্রত্যাশা বাস্তবে রূপ নেয় তাহলে বর্তমান মূল্যায়ন হয়তো যথার্থ বলা যেতে পারে। কিন্তু এর কিছু অংশ বাস্তবে অর্জন করা কঠিনও হতে পারে। এনভিডিয়ার শেয়ার না রাখা কঠিন হয়েছে, কিন্তু এটি এখন এমন দামে লেনদেন হচ্ছে যা অত্যন্ত উচ্চ প্রত্যাশার প্রতিফলন।’

পারসোনাল কম্পিউটার হিসেবে ডেস্কটপ নাকি ল্যাপটপ, কোনটি বেশি কার্যকর ও আরামদায়ক—এটি অনেকে বুঝে উঠতে পারেন না। মূলত ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ বাছাই নির্ভর করে ব্যবহারের উপযোগিতা এবং বহনযোগ্যতার ওপর।
২৯ অক্টোবর ২০২২
ভিডিওর মান উন্নত করতে এবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার শুরু করেছে ইউটিউব। বুধবার (২৯ অক্টোবর) প্রকাশিত এক ব্লগপোস্টে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, নতুন এই এআই-চালিত ফিচারের মাধ্যমে কম রেজ্যুলেশনের ভিডিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে উচ্চ রেজ্যুলেশনে রূপান্তর করা যাবে।
১ ঘণ্টা আগে
আপনি কি বাড়ির কাজ করতে করতে ক্লান্ত? কিংবা মুদিদোকান থেকে ভারী বাজার নিয়ে বাসায় ফিরতে পারছেন না, অতিরিক্ত ১০০ টাকা খরচ করে রিকশাভাড়া করতে হচ্ছে? তাহলে আপনার জন্যই ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস নিয়ে এসেছে হিউম্যানয়েড রোবট ‘নিও’।
১ দিন আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর ভিডিও তৈরির নতুন টুল ‘সোরা ২’ প্রকাশের পর থেকেই প্রযুক্তি জগতে তুমুল আলোচনার সৃষ্টি করেছে। মাত্র কয়েকটি লাইনের টেক্সট লিখেই বাস্তবসম্মত ভিডিও তৈরি করতে সক্ষম এই অ্যাপটি দ্রুতই যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আপনি কি বাড়ির কাজ করতে করতে ক্লান্ত? কিংবা মুদিদোকান থেকে ভারী বাজার নিয়ে বাসায় ফিরতে পারছেন না, অতিরিক্ত ১০০ টাকা খরচ করে রিকশাভাড়া করতে হচ্ছে? তাহলে আপনার জন্যই ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস নিয়ে এসেছে হিউম্যানয়েড রোবট ‘নিও’। আপনার বাড়ির সব কাজ করে দিতে পারবে এই হিউম্যানয়েড রোবট।
২০ হাজার ডলারের এ রোবট চাইলে আপনি মাসিক ৪৯৯ ডলার সাবস্ক্রিপশন করেও নিতে পারবেন। ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস জানিয়েছে, ২০২৬ সালের মধ্যে বাজারে আসবে নিও।
৩০ কেজি ওজনের নিও ৬৮ কেজি পর্যন্ত ওজন তুলতে পারে এবং ২৫ কেজি পর্যন্ত বহন করতে সক্ষম। রোবটটির ডিজাইনে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে গৃহস্থালি পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর ওপর। নরম পলিমার বডি, নিউট্রাল রং (ধূসর, বাদামি) ও বেশ শান্ত স্বভাবের (মাত্র ২২ ডেসিবেল শব্দের) নিওকে এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে, মনে হবে সে আপনার ঘরেরই কেউ।
তবে নিও শুধু একটি সাধারণ রোবট নয়, এর মধ্যে লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল, ভিজ্যুয়াল ও অডিও ইন্টেলিজেন্স, কাজের সময়সূচি এবং স্মৃতি সংরক্ষণের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে। রোবটটি রান্নাঘরের নানান উপকরণ চিনতে পারে এবং আপনি কী খাবেন, সে পরামর্শও দিতে পারে। ভয়েস বা অ্যাপের মাধ্যমে এটিকে নির্দেশ দেওয়া যায় এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এটি ব্যবহারকারীর প্রয়োজনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে পারবে।
তবে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস স্বীকার করেছে, শুরুতেই সব ধরনের গৃহস্থালি কাজ একা করতে পারবে না নিও। কিছু জটিল কাজের জন্য তাকে ‘বিশেষভাবে নির্দেশনা দিতে হবে’।
মার্কিন ব্যবসায়িক সাময়িকী ফাস্ট কোম্পানির তথ্যমতে, ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস একসময় হালোডি রোবটিকস নামে পরিচিত ছিল। এখন তাদের লক্ষ্য হিউম্যানয়েড রোবটকে দৈনন্দিন জীবনের অংশে পরিণত করা। এই লক্ষ্যে তারা ওপেনএআই স্টার্টআপ ফান্ডসহ শত শত মিলিয়ন ডলার তহবিল সংগ্রহ করেছে।
নিও সফল হলে এটি ‘হোম অটোমেশন’-এর ধারণাকে পাল্টে দেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সাধারণ লাইট জ্বালানো থেকে শুরু করে কাপড় ভাঁজ করা এবং মুদিদোকানের জিনিস বহন করা—সবকিছুই করে দেবে এই রোবট। এর ফলে মানুষের সময় বাঁচবে, যা তারা আরও গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যয় করতে পারবে।
তবে নিওর সাফল্য নির্ভর করবে কতটা নির্ভরযোগ্যভাবে এটি কাজ করতে পারবে, তার ওপর। সে সঙ্গে সফ্টওয়্যার আপডেট কত দ্রুত এর ক্ষমতা বাড়াতে পারে এবং ভোক্তাদের জন্য খরচ ও সুবিধার সমীকরণ কতটা অনুকূলে থাকে, তার ওপর। যদি নিও সফল হয়, তাহলে আমরা হয়তো রোবটকে সায়েন্স ফিকশন থেকে বাস্তব জীবনে দেখব।

আপনি কি বাড়ির কাজ করতে করতে ক্লান্ত? কিংবা মুদিদোকান থেকে ভারী বাজার নিয়ে বাসায় ফিরতে পারছেন না, অতিরিক্ত ১০০ টাকা খরচ করে রিকশাভাড়া করতে হচ্ছে? তাহলে আপনার জন্যই ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস নিয়ে এসেছে হিউম্যানয়েড রোবট ‘নিও’। আপনার বাড়ির সব কাজ করে দিতে পারবে এই হিউম্যানয়েড রোবট।
২০ হাজার ডলারের এ রোবট চাইলে আপনি মাসিক ৪৯৯ ডলার সাবস্ক্রিপশন করেও নিতে পারবেন। ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস জানিয়েছে, ২০২৬ সালের মধ্যে বাজারে আসবে নিও।
৩০ কেজি ওজনের নিও ৬৮ কেজি পর্যন্ত ওজন তুলতে পারে এবং ২৫ কেজি পর্যন্ত বহন করতে সক্ষম। রোবটটির ডিজাইনে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে গৃহস্থালি পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর ওপর। নরম পলিমার বডি, নিউট্রাল রং (ধূসর, বাদামি) ও বেশ শান্ত স্বভাবের (মাত্র ২২ ডেসিবেল শব্দের) নিওকে এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে, মনে হবে সে আপনার ঘরেরই কেউ।
তবে নিও শুধু একটি সাধারণ রোবট নয়, এর মধ্যে লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল, ভিজ্যুয়াল ও অডিও ইন্টেলিজেন্স, কাজের সময়সূচি এবং স্মৃতি সংরক্ষণের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে। রোবটটি রান্নাঘরের নানান উপকরণ চিনতে পারে এবং আপনি কী খাবেন, সে পরামর্শও দিতে পারে। ভয়েস বা অ্যাপের মাধ্যমে এটিকে নির্দেশ দেওয়া যায় এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এটি ব্যবহারকারীর প্রয়োজনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে পারবে।
তবে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস স্বীকার করেছে, শুরুতেই সব ধরনের গৃহস্থালি কাজ একা করতে পারবে না নিও। কিছু জটিল কাজের জন্য তাকে ‘বিশেষভাবে নির্দেশনা দিতে হবে’।
মার্কিন ব্যবসায়িক সাময়িকী ফাস্ট কোম্পানির তথ্যমতে, ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস একসময় হালোডি রোবটিকস নামে পরিচিত ছিল। এখন তাদের লক্ষ্য হিউম্যানয়েড রোবটকে দৈনন্দিন জীবনের অংশে পরিণত করা। এই লক্ষ্যে তারা ওপেনএআই স্টার্টআপ ফান্ডসহ শত শত মিলিয়ন ডলার তহবিল সংগ্রহ করেছে।
নিও সফল হলে এটি ‘হোম অটোমেশন’-এর ধারণাকে পাল্টে দেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সাধারণ লাইট জ্বালানো থেকে শুরু করে কাপড় ভাঁজ করা এবং মুদিদোকানের জিনিস বহন করা—সবকিছুই করে দেবে এই রোবট। এর ফলে মানুষের সময় বাঁচবে, যা তারা আরও গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যয় করতে পারবে।
তবে নিওর সাফল্য নির্ভর করবে কতটা নির্ভরযোগ্যভাবে এটি কাজ করতে পারবে, তার ওপর। সে সঙ্গে সফ্টওয়্যার আপডেট কত দ্রুত এর ক্ষমতা বাড়াতে পারে এবং ভোক্তাদের জন্য খরচ ও সুবিধার সমীকরণ কতটা অনুকূলে থাকে, তার ওপর। যদি নিও সফল হয়, তাহলে আমরা হয়তো রোবটকে সায়েন্স ফিকশন থেকে বাস্তব জীবনে দেখব।

পারসোনাল কম্পিউটার হিসেবে ডেস্কটপ নাকি ল্যাপটপ, কোনটি বেশি কার্যকর ও আরামদায়ক—এটি অনেকে বুঝে উঠতে পারেন না। মূলত ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ বাছাই নির্ভর করে ব্যবহারের উপযোগিতা এবং বহনযোগ্যতার ওপর।
২৯ অক্টোবর ২০২২
ভিডিওর মান উন্নত করতে এবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার শুরু করেছে ইউটিউব। বুধবার (২৯ অক্টোবর) প্রকাশিত এক ব্লগপোস্টে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, নতুন এই এআই-চালিত ফিচারের মাধ্যমে কম রেজ্যুলেশনের ভিডিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে উচ্চ রেজ্যুলেশনে রূপান্তর করা যাবে।
১ ঘণ্টা আগে
মাইক্রোসফট কর্পোরেশন ও অ্যাপল ইনকর্পোরেটেডকে পেছনে ফেলে বিশ্বের প্রথম কোম্পানি হিসেবে ৫ ট্রিলিয়ন বাজারমূল্যের ঘরে পা রাখল মার্কিন চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া কর্পোরেশন। গতকাল বুধবার এ কথা জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জেনসেন হুয়াং।
৯ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর ভিডিও তৈরির নতুন টুল ‘সোরা ২’ প্রকাশের পর থেকেই প্রযুক্তি জগতে তুমুল আলোচনার সৃষ্টি করেছে। মাত্র কয়েকটি লাইনের টেক্সট লিখেই বাস্তবসম্মত ভিডিও তৈরি করতে সক্ষম এই অ্যাপটি দ্রুতই যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর ভিডিও তৈরির নতুন টুল ‘সোরা ২’ প্রকাশের পর থেকেই প্রযুক্তি জগতে তুমুল আলোচনার সৃষ্টি করেছে। মাত্র কয়েকটি লাইনের টেক্সট লিখেই বাস্তবসম্মত ভিডিও তৈরি করতে সক্ষম এই অ্যাপটি দ্রুতই যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তবে এর পাশাপাশি বাড়ছে সমালোচনার ঝড়—বিশেষ করে, কপিরাইট লঙ্ঘন, ভুয়া ভিডিও ছড়ানো ও নৈতিকতার প্রশ্নে ওপেনএআইকে এখন কঠিন পরিস্থিতিতে ফেলেছে এই টুল।
২০২৪ সালের সীমিত সংস্করণের পর চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে ‘সোরা ২’ উন্মোচন করে ওপেনএআই। নতুন সংস্করণে ব্যবহারকারীরা নিজেদের মুখের ছবি ও কণ্ঠের রেকর্ড আপলোড করে পছন্দের যে কোনো দৃশ্যে নিজেদের উপস্থিত করতে পারেন। প্রযুক্তির এই সহজলভ্যতা যেমন সাধারণ মানুষের কাছে আকর্ষণীয়, তেমনি এটি অপব্যবহারের আশঙ্কাও বাড়িয়েছে।
অল্প সময়েই দেখা গেছে, ‘সোরা ২’ ব্যবহার করে কেউ কেউ ড. মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রকে নিয়ে বর্ণবাদী ও আক্রমণাত্মক ভিডিও তৈরি করেছে, যা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। তাঁর পরিবার তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নিতে ওপেনএআইয়ের কাছে দাবি জানায়। একইভাবে, ‘ব্রেকিং ব্যাড’-এর অভিনেতা ব্রায়ান ক্র্যানস্টন অভিযোগ করেছেন, তাঁর মুখ ও কণ্ঠ ব্যবহার করে অনুমতি ছাড়াই ভিডিও তৈরি করা হয়েছে।
বিতর্ক বাড়তে থাকায় ওপেনএআই দ্রুত নীতি পরিবর্তন করে। শুরুতে সংস্থাটি কপিরাইটকৃত কনটেন্ট ব্যবহার করতে দিত, যদি কপিরাইটধারীরা আপত্তি না জানায়। কিন্তু সমালোচনার মুখে এখন সেই নীতি বদলে দিয়ে বলা হয়েছে—কোনো কনটেন্ট ব্যবহারের আগে অবশ্যই কপিরাইটধারীর ‘অপ্ট-ইন’ অনুমতি লাগবে। কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী স্যাম অল্টম্যান বলেছেন, ভবিষ্যতে তারা আরও সূক্ষ্ম নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা যোগ করবেন যাতে ব্যক্তির চেহারা বা কণ্ঠ ব্যবহার নিয়ে কারও অধিকার লঙ্ঘিত না হয়।
তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, এই পদক্ষেপ যথেষ্ট নয়। জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্সের অধ্যাপক এলিসা রেডমাইলস বলেছেন, ‘এই প্রযুক্তি এখনো অনেক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। এটি সহজেই ডিপফেক তৈরি করতে সক্ষম, যেখানে কাউকে তাঁর অমতে ব্যবহার করা হতে পারে।’ তিনি সতর্ক করে বলেন, ‘সোরা ২’ এর মতো টুল শিশু ও তরুণীদের প্রতি অপব্যবহারের অস্ত্র হয়ে উঠতে পারে।
আরেক অধ্যাপক সারা বারগাল মনে করেন, এই প্রযুক্তি পূর্বের যে কোনো ফটো এডিটিং সফটওয়্যারের চেয়ে অনেক বেশি প্রভাবশালী ও বিপজ্জনক। তিনি বলেন, ‘আগে ছবি সম্পাদনার জন্য দক্ষতা দরকার হতো, এখন শুধু কয়েকটি বাক্য লিখেই এমন ভিডিও তৈরি করা যায়, যা অভিজ্ঞরাও আসল বলে ভুল করতে পারেন।’
ভবিষ্যতে ভুয়া ভিডিও শনাক্তের প্রযুক্তি উন্নত হবে বলে আশা করা হলেও বারগাল সতর্ক করেছেন—আইন, নৈতিকতা ও সামাজিক সচেতনতা সেই গতিতে এগোচ্ছে না। তিনি বলেন, ‘আমাদের সমাজ এখন এমন এক অবস্থায় পৌঁছেছে যেখানে ভিডিও আর প্রমাণ হিসেবে ধরা যায় না।’
এদিকে বিতর্কের মধ্যেও ‘সোরা ২’ অ্যাপ স্টোরের শীর্ষে উঠে এসেছে। স্যাম অল্টম্যান এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘হ্যাঁ, ইন্টারনেটে এখন অনেক ভুয়া ভিডিও থাকবে—কিন্তু সমাজকে এই বাস্তবতার সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে।’
প্রযুক্তি কি তবে সত্যের সীমা মুছে দিচ্ছে, নাকি আমরা এক নতুন বাস্তবতার দিকে এগোচ্ছি—‘সোরা ২’ সেই প্রশ্নই সামনে এনে দিয়েছে।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর ভিডিও তৈরির নতুন টুল ‘সোরা ২’ প্রকাশের পর থেকেই প্রযুক্তি জগতে তুমুল আলোচনার সৃষ্টি করেছে। মাত্র কয়েকটি লাইনের টেক্সট লিখেই বাস্তবসম্মত ভিডিও তৈরি করতে সক্ষম এই অ্যাপটি দ্রুতই যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তবে এর পাশাপাশি বাড়ছে সমালোচনার ঝড়—বিশেষ করে, কপিরাইট লঙ্ঘন, ভুয়া ভিডিও ছড়ানো ও নৈতিকতার প্রশ্নে ওপেনএআইকে এখন কঠিন পরিস্থিতিতে ফেলেছে এই টুল।
২০২৪ সালের সীমিত সংস্করণের পর চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে ‘সোরা ২’ উন্মোচন করে ওপেনএআই। নতুন সংস্করণে ব্যবহারকারীরা নিজেদের মুখের ছবি ও কণ্ঠের রেকর্ড আপলোড করে পছন্দের যে কোনো দৃশ্যে নিজেদের উপস্থিত করতে পারেন। প্রযুক্তির এই সহজলভ্যতা যেমন সাধারণ মানুষের কাছে আকর্ষণীয়, তেমনি এটি অপব্যবহারের আশঙ্কাও বাড়িয়েছে।
অল্প সময়েই দেখা গেছে, ‘সোরা ২’ ব্যবহার করে কেউ কেউ ড. মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রকে নিয়ে বর্ণবাদী ও আক্রমণাত্মক ভিডিও তৈরি করেছে, যা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। তাঁর পরিবার তাৎক্ষণিকভাবে পদক্ষেপ নিতে ওপেনএআইয়ের কাছে দাবি জানায়। একইভাবে, ‘ব্রেকিং ব্যাড’-এর অভিনেতা ব্রায়ান ক্র্যানস্টন অভিযোগ করেছেন, তাঁর মুখ ও কণ্ঠ ব্যবহার করে অনুমতি ছাড়াই ভিডিও তৈরি করা হয়েছে।
বিতর্ক বাড়তে থাকায় ওপেনএআই দ্রুত নীতি পরিবর্তন করে। শুরুতে সংস্থাটি কপিরাইটকৃত কনটেন্ট ব্যবহার করতে দিত, যদি কপিরাইটধারীরা আপত্তি না জানায়। কিন্তু সমালোচনার মুখে এখন সেই নীতি বদলে দিয়ে বলা হয়েছে—কোনো কনটেন্ট ব্যবহারের আগে অবশ্যই কপিরাইটধারীর ‘অপ্ট-ইন’ অনুমতি লাগবে। কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী স্যাম অল্টম্যান বলেছেন, ভবিষ্যতে তারা আরও সূক্ষ্ম নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা যোগ করবেন যাতে ব্যক্তির চেহারা বা কণ্ঠ ব্যবহার নিয়ে কারও অধিকার লঙ্ঘিত না হয়।
তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, এই পদক্ষেপ যথেষ্ট নয়। জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্সের অধ্যাপক এলিসা রেডমাইলস বলেছেন, ‘এই প্রযুক্তি এখনো অনেক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। এটি সহজেই ডিপফেক তৈরি করতে সক্ষম, যেখানে কাউকে তাঁর অমতে ব্যবহার করা হতে পারে।’ তিনি সতর্ক করে বলেন, ‘সোরা ২’ এর মতো টুল শিশু ও তরুণীদের প্রতি অপব্যবহারের অস্ত্র হয়ে উঠতে পারে।
আরেক অধ্যাপক সারা বারগাল মনে করেন, এই প্রযুক্তি পূর্বের যে কোনো ফটো এডিটিং সফটওয়্যারের চেয়ে অনেক বেশি প্রভাবশালী ও বিপজ্জনক। তিনি বলেন, ‘আগে ছবি সম্পাদনার জন্য দক্ষতা দরকার হতো, এখন শুধু কয়েকটি বাক্য লিখেই এমন ভিডিও তৈরি করা যায়, যা অভিজ্ঞরাও আসল বলে ভুল করতে পারেন।’
ভবিষ্যতে ভুয়া ভিডিও শনাক্তের প্রযুক্তি উন্নত হবে বলে আশা করা হলেও বারগাল সতর্ক করেছেন—আইন, নৈতিকতা ও সামাজিক সচেতনতা সেই গতিতে এগোচ্ছে না। তিনি বলেন, ‘আমাদের সমাজ এখন এমন এক অবস্থায় পৌঁছেছে যেখানে ভিডিও আর প্রমাণ হিসেবে ধরা যায় না।’
এদিকে বিতর্কের মধ্যেও ‘সোরা ২’ অ্যাপ স্টোরের শীর্ষে উঠে এসেছে। স্যাম অল্টম্যান এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘হ্যাঁ, ইন্টারনেটে এখন অনেক ভুয়া ভিডিও থাকবে—কিন্তু সমাজকে এই বাস্তবতার সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে।’
প্রযুক্তি কি তবে সত্যের সীমা মুছে দিচ্ছে, নাকি আমরা এক নতুন বাস্তবতার দিকে এগোচ্ছি—‘সোরা ২’ সেই প্রশ্নই সামনে এনে দিয়েছে।

পারসোনাল কম্পিউটার হিসেবে ডেস্কটপ নাকি ল্যাপটপ, কোনটি বেশি কার্যকর ও আরামদায়ক—এটি অনেকে বুঝে উঠতে পারেন না। মূলত ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ বাছাই নির্ভর করে ব্যবহারের উপযোগিতা এবং বহনযোগ্যতার ওপর।
২৯ অক্টোবর ২০২২
ভিডিওর মান উন্নত করতে এবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার শুরু করেছে ইউটিউব। বুধবার (২৯ অক্টোবর) প্রকাশিত এক ব্লগপোস্টে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, নতুন এই এআই-চালিত ফিচারের মাধ্যমে কম রেজ্যুলেশনের ভিডিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে উচ্চ রেজ্যুলেশনে রূপান্তর করা যাবে।
১ ঘণ্টা আগে
মাইক্রোসফট কর্পোরেশন ও অ্যাপল ইনকর্পোরেটেডকে পেছনে ফেলে বিশ্বের প্রথম কোম্পানি হিসেবে ৫ ট্রিলিয়ন বাজারমূল্যের ঘরে পা রাখল মার্কিন চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া কর্পোরেশন। গতকাল বুধবার এ কথা জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জেনসেন হুয়াং।
৯ ঘণ্টা আগে
আপনি কি বাড়ির কাজ করতে করতে ক্লান্ত? কিংবা মুদিদোকান থেকে ভারী বাজার নিয়ে বাসায় ফিরতে পারছেন না, অতিরিক্ত ১০০ টাকা খরচ করে রিকশাভাড়া করতে হচ্ছে? তাহলে আপনার জন্যই ওয়ান-এক্স টেকনোলজিস নিয়ে এসেছে হিউম্যানয়েড রোবট ‘নিও’।
১ দিন আগে