একের পর কর্মী ছাঁটাই করতে থাকা বিশ্বের বড় বড় তথ্য প্রযুক্তি কোম্পানির তালিকায় এবার যোগ হলো গুগলের মূল কোম্পানি অ্যালফাবেট।
‘ভিন্ন এক অর্থনৈতিক বাস্তবতার’ মুখে পড়ে সম্প্রতি এই টেক জায়ান্ট প্রায় ১২ হাজার কর্মী ছাঁটাই করার ঘোষণা দিয়েছে, যা কোম্পানিটির মোট কর্মীসংখ্যার প্রায় ৬ শতাংশ।
কর্মীদের কাছে পাঠানো কোম্পানির এক বার্তার বরাত দিয়ে রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। অ্যালফাবেটের এই সিদ্ধান্তের ফলে পরীক্ষামূলক প্রকল্পগুলোর কর্মীসংখ্যা কমবে এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিনির্ভরতা দ্বিগুণ হবে।
মহামারীর পর ব্যাপক হারে জনবল নিয়োগ করে মাথাভারি হয়ে পড়ার পর আমাজন, মাইক্রোসফট ও ফেসবুকের মূল কোম্পানি মেটাসহ বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো ইতিমধ্যে হাজার হাজার কর্মী ছাঁটাই করেছে। এবার সেই পথে হাঁটা দিল গুগলও, যা প্রযুক্তির খাতের জন্য বড় ধাক্কা।
২০২০ ও ২১ সালে প্রায় এক তৃতীয়াংশ কর্মীবাহিনী যোগ করেছিল ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক কোম্পানি অ্যালফাবেট। গতকাল শুক্রবার এই কোম্পানির শেয়ারদর ৪ শতাংশ বাড়ার আগে গত ১২ মাসে ৩০ শতাংশ দরপতন হয়েছিল, যার পুরো প্রযুক্তি শিল্প ২৪ শতাংশ দর হারিয়েছিল।
ছাঁটাইয়ের পথে হাঁটার সিদ্ধান্তের জন্য ‘পূর্ণ দায়ভার’ নিজের ওপর চাপিয়েছেন ২০১৯ সাল থেকে অ্যালফাবেটের প্রধানের দায়িত্বে থাকা সুন্দর পিচাই। সম্প্রতি বেতনের সঙ্গে তাঁর কর্মদক্ষতাকে তুলনা করা হচ্ছে।
কর্মীদের পাঠানো বার্তায় পিচাই বলেন, অ্যালফাবেটের নজর এখন বেশি বেশি এআইসমৃদ্ধ পণ্য বাজারে আনা। তাই ‘দৃষ্টি শাণিত করা, ব্যয় সম্বয় করা ও সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারের দিকে আমাদের মেধা ও পুঁজিকে পরিচালিত’ করার এখই সময়।
গত বুধবার ছাঁটাই ঘোষণা করা মাইক্রোসফটও একই সুরে কথা বলেছিল। মাইক্রোসফট কিছুদিন আগেই ১০ হাজার কর্মী বাদ দিয়েছে। অ্যালফাবেটও এরই মধ্যে বহু কর্মীর কাছে ইমেল পাঠিয়ে দিয়েছে।
গুগল জানিয়েছে, অ্যালফাবেটের যুক্তরাষ্ট্রে কার্যালয়ের পাশাপাশি বিশ্বজুড়ে প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন কার্যালয় থেকেও কর্মী ছাঁটাই করা হবে। তবে বিদেশে আইনগত কারণে ছাঁটাই প্রক্রিয়ায় সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি।
মানুষের মতো প্রশ্নের জবাব দিতে সক্ষম প্রতিশ্রুতিশীল চ্যাটবট-চ্যাটজিপিটিতে দখল বাড়াতে চাওয়া মাইক্রোসফটের কাছ থেকে প্রতিযোগিতার মুখে পড়েছে এআই খাতে দীর্ঘদিনের নেতৃত্বশীল অবস্থানে থাকা অ্যালফাবেট।
ভোক্তাদের ব্যয় সংকোচনের মধ্যে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানগুলো বাজেট কমানোর ফলে অ্যালফাবেটের বিজ্ঞাপনী রাজস্ব মারাত্মক হোঁচট খেয়েছে। হারগ্রিভস ল্যান্সডনের বিশ্লেষক সুসানাহ স্ট্রিটার বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র যখন মন্দার শঙ্কার মধ্যে তখন কঠিন অর্থনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যে অ্যালফাবেট যে সুরক্ষিত নয় এটা স্পষ্ট।’
একের পর কর্মী ছাঁটাই করতে থাকা বিশ্বের বড় বড় তথ্য প্রযুক্তি কোম্পানির তালিকায় এবার যোগ হলো গুগলের মূল কোম্পানি অ্যালফাবেট।
‘ভিন্ন এক অর্থনৈতিক বাস্তবতার’ মুখে পড়ে সম্প্রতি এই টেক জায়ান্ট প্রায় ১২ হাজার কর্মী ছাঁটাই করার ঘোষণা দিয়েছে, যা কোম্পানিটির মোট কর্মীসংখ্যার প্রায় ৬ শতাংশ।
কর্মীদের কাছে পাঠানো কোম্পানির এক বার্তার বরাত দিয়ে রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। অ্যালফাবেটের এই সিদ্ধান্তের ফলে পরীক্ষামূলক প্রকল্পগুলোর কর্মীসংখ্যা কমবে এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিনির্ভরতা দ্বিগুণ হবে।
মহামারীর পর ব্যাপক হারে জনবল নিয়োগ করে মাথাভারি হয়ে পড়ার পর আমাজন, মাইক্রোসফট ও ফেসবুকের মূল কোম্পানি মেটাসহ বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো ইতিমধ্যে হাজার হাজার কর্মী ছাঁটাই করেছে। এবার সেই পথে হাঁটা দিল গুগলও, যা প্রযুক্তির খাতের জন্য বড় ধাক্কা।
২০২০ ও ২১ সালে প্রায় এক তৃতীয়াংশ কর্মীবাহিনী যোগ করেছিল ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক কোম্পানি অ্যালফাবেট। গতকাল শুক্রবার এই কোম্পানির শেয়ারদর ৪ শতাংশ বাড়ার আগে গত ১২ মাসে ৩০ শতাংশ দরপতন হয়েছিল, যার পুরো প্রযুক্তি শিল্প ২৪ শতাংশ দর হারিয়েছিল।
ছাঁটাইয়ের পথে হাঁটার সিদ্ধান্তের জন্য ‘পূর্ণ দায়ভার’ নিজের ওপর চাপিয়েছেন ২০১৯ সাল থেকে অ্যালফাবেটের প্রধানের দায়িত্বে থাকা সুন্দর পিচাই। সম্প্রতি বেতনের সঙ্গে তাঁর কর্মদক্ষতাকে তুলনা করা হচ্ছে।
কর্মীদের পাঠানো বার্তায় পিচাই বলেন, অ্যালফাবেটের নজর এখন বেশি বেশি এআইসমৃদ্ধ পণ্য বাজারে আনা। তাই ‘দৃষ্টি শাণিত করা, ব্যয় সম্বয় করা ও সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারের দিকে আমাদের মেধা ও পুঁজিকে পরিচালিত’ করার এখই সময়।
গত বুধবার ছাঁটাই ঘোষণা করা মাইক্রোসফটও একই সুরে কথা বলেছিল। মাইক্রোসফট কিছুদিন আগেই ১০ হাজার কর্মী বাদ দিয়েছে। অ্যালফাবেটও এরই মধ্যে বহু কর্মীর কাছে ইমেল পাঠিয়ে দিয়েছে।
গুগল জানিয়েছে, অ্যালফাবেটের যুক্তরাষ্ট্রে কার্যালয়ের পাশাপাশি বিশ্বজুড়ে প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন কার্যালয় থেকেও কর্মী ছাঁটাই করা হবে। তবে বিদেশে আইনগত কারণে ছাঁটাই প্রক্রিয়ায় সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি।
মানুষের মতো প্রশ্নের জবাব দিতে সক্ষম প্রতিশ্রুতিশীল চ্যাটবট-চ্যাটজিপিটিতে দখল বাড়াতে চাওয়া মাইক্রোসফটের কাছ থেকে প্রতিযোগিতার মুখে পড়েছে এআই খাতে দীর্ঘদিনের নেতৃত্বশীল অবস্থানে থাকা অ্যালফাবেট।
ভোক্তাদের ব্যয় সংকোচনের মধ্যে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানগুলো বাজেট কমানোর ফলে অ্যালফাবেটের বিজ্ঞাপনী রাজস্ব মারাত্মক হোঁচট খেয়েছে। হারগ্রিভস ল্যান্সডনের বিশ্লেষক সুসানাহ স্ট্রিটার বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র যখন মন্দার শঙ্কার মধ্যে তখন কঠিন অর্থনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যে অ্যালফাবেট যে সুরক্ষিত নয় এটা স্পষ্ট।’
যুক্তরাষ্ট্রের একটি স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠান বিশ্বের প্রথম ‘ফ্লাইং কার’ বা উড়ন্ত গাড়ি উদ্ভাবনের দাবি করেছে। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি ক্যালিফোর্নিয়ার একটি দাঁড়ানো গাড়ির ওপর দিয়ে উড়ে যাওয়ার সফল পরীক্ষা চালিয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি জগতে স্মার্টফোন নিয়ে অ্যাপল ও স্যামসাংয়ের প্রতিযোগিতা বরাবরই আলোচনার কেন্দ্রে থাকে। ২০১৪ সালে বড় পর্দার ফোনে এগিয়ে ছিল স্যামসাং, আর অ্যাপল ভক্তরা চাইছিলেন একটি বড় স্ক্রিনের আইফোন। অবশেষে আইফোন ৬ আনার মাধ্যমে অ্যাপল সেই দাবি পূরণ করে। সেবার জয় হয়েছিল অ্যাপলের।
৯ ঘণ্টা আগেব্যাংক অ্যাকাউন্ট ও ডিজিটাল পরিচয় চুরির নতুন এক কৌশলে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন বহু ব্যবহারকারী। প্রতারণার এই নতুন রূপটি পরিচিত হচ্ছে ‘হোয়াটসঅ্যাপ স্ক্রিন-শেয়ারিং প্রতারণা’ নামে। সরল এই কৌশলেই প্রতারকেরা ব্যবহারকারীর একান্ত ব্যক্তিগত তথ্য ও ব্যাংক অ্যাক্সেস হাতিয়ে নিচ্ছে বলে সতর্ক করেছে বিভিন্ন সাইবার
১০ ঘণ্টা আগেবর্তমান সময়ে প্রযুক্তি জগতে অ্যাপল সম্ভবত সবচেয়ে বেশি পরিচিত এবং প্রভাবশালী একটি প্রতিষ্ঠান। উদ্ভাবনী শক্তি, সাধারণ ডিজাইন এবং উচ্চমানের পণ্যের জন্য অ্যাপলের আলাদা একটি খ্যাতি রয়েছে। আজকের দিনে অ্যাপল শুধু একটি হার্ডওয়্যার নির্মাতা নয়, বরং এটি একটি সাংস্কৃতিক প্রতীক। প্রতিটি নতুন আইফোন বা ম্যাকবুকের
১২ ঘণ্টা আগে