ফিচার ডেস্ক

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে পুরো বিশ্বে। এই আসক্তির বড় ভুক্তভোগী শিশুরা। এ বছর শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের ওপর বেশ কড়া নিয়মকানুন করেছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। এরই মধ্যে কঠোর নিয়ম বাস্তবায়ন করেছে অস্ট্রেলিয়া। দেশটি গত নভেম্বরে ১৬ বছরের নিচের শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। এই পদক্ষেপ বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। ২০২৫ সালে বিভিন্ন দেশে এ ধরনের উদ্যোগ আরও কঠোর হতে যাচ্ছে।
অস্ট্রেলিয়া
দেশটি সম্প্রতি একটি নতুন আইন পাস করেছে। এই আইনের মাধ্যমে ১৬ বছরের নিচের শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লগইন করতে না দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাধ্য করা হয়েছে। এই আইন অমান্য করলে প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রায় ৩২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার জরিমানা গুনতে হতে পারে। আইনটি কার্যকর হবে ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে। এক বছর পর এর পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন শুরু হবে।
যুক্তরাজ্য
অস্ট্রেলিয়ার মতো কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের কোনো পরিকল্পনা নেই দেশটির। তবে তাদের ডিজিটালমন্ত্রী পিটার কাইল বলেছেন, শিশুদের নিরাপত্তা নিয়ে সবকিছু খতিয়ে দেখা হবে। শিশুদের স্মার্টফোন এবং সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের প্রভাব নিয়ে এরই মধ্যে যুক্তরাজ্যের সরকার একটি গবেষণা শুরু করেছে। এ গবেষণার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে আগামী বছরের প্রথম দিকে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোর জন্য নতুন আইন ‘অনলাইন সেফটি অ্যাক্ট’ কার্যকর হবে।
নরওয়ে
এ বছরের নভেম্বরে নরওয়ে প্রস্তাব করেছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাইনআপ করতে শিশুদের ১৩ বছরের বদলে ১৫ বছর হতে হবে। এই বয়সসীমা পূর্ণ না হলে তাদের অভিভাবকেরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের পক্ষে অনুমতি দিতে পারবেন না। সে দেশের সরকারের তথ্য অনুযায়ী, নরওয়ের ৯ বছর বয়সী শিশুদের প্রায় অর্ধেকই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে, যা তাদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ তৈরি করছে।
ফ্রান্স
দেশটি ২০২৩ সালে একটি আইন পাস করেছে। সেই আইনে ১৫ বছরের নিচের শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে অভিভাবকের অনুমতি বাধ্যতামূলক করেছে। তবে প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে এই আইন এখনো পুরোপুরি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। চলতি বছরের এপ্রিলে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর একটি প্যানেল শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের বিরুদ্ধে আরও কঠোর নিয়মের প্রস্তাব করেছে। এর মধ্যে ১১ বছরের নিচের সব শিশুর মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করার সুপারিশও ছিল।
জার্মানি
দেশটিতে ১৩ থেকে ১৬ বছরের শিশুদের সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ব্যবহার করার ক্ষেত্রে তাদের অভিভাবকদের অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন আছে। তবে শিশুদের সুরক্ষা নিয়ে কাজ করা বিভিন্ন সংগঠন দাবি করছে, বর্তমানে জার্মানিতে যে নিয়মগুলো চালু আছে, সেগুলো যথেষ্ট নয় এবং এসব নিয়মের বাস্তবায়ন অবশ্যই আরও কঠোর করা উচিত।

ইতালি
১৪ বছরের কম বয়সী শিশুদের সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ব্যবহারের ক্ষেত্রে অভিভাবকের অনুমতি নিতে হয় ইতালিতে। ১৪ বছরের পরে অনুমতি ছাড়াই তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করতে পারে।
সূত্র: রয়টার্স

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে পুরো বিশ্বে। এই আসক্তির বড় ভুক্তভোগী শিশুরা। এ বছর শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের ওপর বেশ কড়া নিয়মকানুন করেছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। এরই মধ্যে কঠোর নিয়ম বাস্তবায়ন করেছে অস্ট্রেলিয়া। দেশটি গত নভেম্বরে ১৬ বছরের নিচের শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। এই পদক্ষেপ বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। ২০২৫ সালে বিভিন্ন দেশে এ ধরনের উদ্যোগ আরও কঠোর হতে যাচ্ছে।
অস্ট্রেলিয়া
দেশটি সম্প্রতি একটি নতুন আইন পাস করেছে। এই আইনের মাধ্যমে ১৬ বছরের নিচের শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লগইন করতে না দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাধ্য করা হয়েছে। এই আইন অমান্য করলে প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রায় ৩২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার জরিমানা গুনতে হতে পারে। আইনটি কার্যকর হবে ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে। এক বছর পর এর পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন শুরু হবে।
যুক্তরাজ্য
অস্ট্রেলিয়ার মতো কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের কোনো পরিকল্পনা নেই দেশটির। তবে তাদের ডিজিটালমন্ত্রী পিটার কাইল বলেছেন, শিশুদের নিরাপত্তা নিয়ে সবকিছু খতিয়ে দেখা হবে। শিশুদের স্মার্টফোন এবং সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের প্রভাব নিয়ে এরই মধ্যে যুক্তরাজ্যের সরকার একটি গবেষণা শুরু করেছে। এ গবেষণার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে আগামী বছরের প্রথম দিকে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোর জন্য নতুন আইন ‘অনলাইন সেফটি অ্যাক্ট’ কার্যকর হবে।
নরওয়ে
এ বছরের নভেম্বরে নরওয়ে প্রস্তাব করেছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাইনআপ করতে শিশুদের ১৩ বছরের বদলে ১৫ বছর হতে হবে। এই বয়সসীমা পূর্ণ না হলে তাদের অভিভাবকেরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের পক্ষে অনুমতি দিতে পারবেন না। সে দেশের সরকারের তথ্য অনুযায়ী, নরওয়ের ৯ বছর বয়সী শিশুদের প্রায় অর্ধেকই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে, যা তাদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ তৈরি করছে।
ফ্রান্স
দেশটি ২০২৩ সালে একটি আইন পাস করেছে। সেই আইনে ১৫ বছরের নিচের শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে অভিভাবকের অনুমতি বাধ্যতামূলক করেছে। তবে প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে এই আইন এখনো পুরোপুরি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। চলতি বছরের এপ্রিলে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর একটি প্যানেল শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের বিরুদ্ধে আরও কঠোর নিয়মের প্রস্তাব করেছে। এর মধ্যে ১১ বছরের নিচের সব শিশুর মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করার সুপারিশও ছিল।
জার্মানি
দেশটিতে ১৩ থেকে ১৬ বছরের শিশুদের সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ব্যবহার করার ক্ষেত্রে তাদের অভিভাবকদের অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন আছে। তবে শিশুদের সুরক্ষা নিয়ে কাজ করা বিভিন্ন সংগঠন দাবি করছে, বর্তমানে জার্মানিতে যে নিয়মগুলো চালু আছে, সেগুলো যথেষ্ট নয় এবং এসব নিয়মের বাস্তবায়ন অবশ্যই আরও কঠোর করা উচিত।

ইতালি
১৪ বছরের কম বয়সী শিশুদের সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ব্যবহারের ক্ষেত্রে অভিভাবকের অনুমতি নিতে হয় ইতালিতে। ১৪ বছরের পরে অনুমতি ছাড়াই তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করতে পারে।
সূত্র: রয়টার্স
ফিচার ডেস্ক

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে পুরো বিশ্বে। এই আসক্তির বড় ভুক্তভোগী শিশুরা। এ বছর শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের ওপর বেশ কড়া নিয়মকানুন করেছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। এরই মধ্যে কঠোর নিয়ম বাস্তবায়ন করেছে অস্ট্রেলিয়া। দেশটি গত নভেম্বরে ১৬ বছরের নিচের শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। এই পদক্ষেপ বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। ২০২৫ সালে বিভিন্ন দেশে এ ধরনের উদ্যোগ আরও কঠোর হতে যাচ্ছে।
অস্ট্রেলিয়া
দেশটি সম্প্রতি একটি নতুন আইন পাস করেছে। এই আইনের মাধ্যমে ১৬ বছরের নিচের শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লগইন করতে না দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাধ্য করা হয়েছে। এই আইন অমান্য করলে প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রায় ৩২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার জরিমানা গুনতে হতে পারে। আইনটি কার্যকর হবে ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে। এক বছর পর এর পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন শুরু হবে।
যুক্তরাজ্য
অস্ট্রেলিয়ার মতো কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের কোনো পরিকল্পনা নেই দেশটির। তবে তাদের ডিজিটালমন্ত্রী পিটার কাইল বলেছেন, শিশুদের নিরাপত্তা নিয়ে সবকিছু খতিয়ে দেখা হবে। শিশুদের স্মার্টফোন এবং সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের প্রভাব নিয়ে এরই মধ্যে যুক্তরাজ্যের সরকার একটি গবেষণা শুরু করেছে। এ গবেষণার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে আগামী বছরের প্রথম দিকে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোর জন্য নতুন আইন ‘অনলাইন সেফটি অ্যাক্ট’ কার্যকর হবে।
নরওয়ে
এ বছরের নভেম্বরে নরওয়ে প্রস্তাব করেছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাইনআপ করতে শিশুদের ১৩ বছরের বদলে ১৫ বছর হতে হবে। এই বয়সসীমা পূর্ণ না হলে তাদের অভিভাবকেরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের পক্ষে অনুমতি দিতে পারবেন না। সে দেশের সরকারের তথ্য অনুযায়ী, নরওয়ের ৯ বছর বয়সী শিশুদের প্রায় অর্ধেকই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে, যা তাদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ তৈরি করছে।
ফ্রান্স
দেশটি ২০২৩ সালে একটি আইন পাস করেছে। সেই আইনে ১৫ বছরের নিচের শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে অভিভাবকের অনুমতি বাধ্যতামূলক করেছে। তবে প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে এই আইন এখনো পুরোপুরি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। চলতি বছরের এপ্রিলে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর একটি প্যানেল শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের বিরুদ্ধে আরও কঠোর নিয়মের প্রস্তাব করেছে। এর মধ্যে ১১ বছরের নিচের সব শিশুর মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করার সুপারিশও ছিল।
জার্মানি
দেশটিতে ১৩ থেকে ১৬ বছরের শিশুদের সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ব্যবহার করার ক্ষেত্রে তাদের অভিভাবকদের অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন আছে। তবে শিশুদের সুরক্ষা নিয়ে কাজ করা বিভিন্ন সংগঠন দাবি করছে, বর্তমানে জার্মানিতে যে নিয়মগুলো চালু আছে, সেগুলো যথেষ্ট নয় এবং এসব নিয়মের বাস্তবায়ন অবশ্যই আরও কঠোর করা উচিত।

ইতালি
১৪ বছরের কম বয়সী শিশুদের সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ব্যবহারের ক্ষেত্রে অভিভাবকের অনুমতি নিতে হয় ইতালিতে। ১৪ বছরের পরে অনুমতি ছাড়াই তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করতে পারে।
সূত্র: রয়টার্স

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে পুরো বিশ্বে। এই আসক্তির বড় ভুক্তভোগী শিশুরা। এ বছর শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের ওপর বেশ কড়া নিয়মকানুন করেছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। এরই মধ্যে কঠোর নিয়ম বাস্তবায়ন করেছে অস্ট্রেলিয়া। দেশটি গত নভেম্বরে ১৬ বছরের নিচের শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। এই পদক্ষেপ বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। ২০২৫ সালে বিভিন্ন দেশে এ ধরনের উদ্যোগ আরও কঠোর হতে যাচ্ছে।
অস্ট্রেলিয়া
দেশটি সম্প্রতি একটি নতুন আইন পাস করেছে। এই আইনের মাধ্যমে ১৬ বছরের নিচের শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লগইন করতে না দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাধ্য করা হয়েছে। এই আইন অমান্য করলে প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রায় ৩২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার জরিমানা গুনতে হতে পারে। আইনটি কার্যকর হবে ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে। এক বছর পর এর পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন শুরু হবে।
যুক্তরাজ্য
অস্ট্রেলিয়ার মতো কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের কোনো পরিকল্পনা নেই দেশটির। তবে তাদের ডিজিটালমন্ত্রী পিটার কাইল বলেছেন, শিশুদের নিরাপত্তা নিয়ে সবকিছু খতিয়ে দেখা হবে। শিশুদের স্মার্টফোন এবং সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের প্রভাব নিয়ে এরই মধ্যে যুক্তরাজ্যের সরকার একটি গবেষণা শুরু করেছে। এ গবেষণার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে আগামী বছরের প্রথম দিকে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোর জন্য নতুন আইন ‘অনলাইন সেফটি অ্যাক্ট’ কার্যকর হবে।
নরওয়ে
এ বছরের নভেম্বরে নরওয়ে প্রস্তাব করেছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাইনআপ করতে শিশুদের ১৩ বছরের বদলে ১৫ বছর হতে হবে। এই বয়সসীমা পূর্ণ না হলে তাদের অভিভাবকেরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের পক্ষে অনুমতি দিতে পারবেন না। সে দেশের সরকারের তথ্য অনুযায়ী, নরওয়ের ৯ বছর বয়সী শিশুদের প্রায় অর্ধেকই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে, যা তাদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ তৈরি করছে।
ফ্রান্স
দেশটি ২০২৩ সালে একটি আইন পাস করেছে। সেই আইনে ১৫ বছরের নিচের শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে অভিভাবকের অনুমতি বাধ্যতামূলক করেছে। তবে প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে এই আইন এখনো পুরোপুরি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। চলতি বছরের এপ্রিলে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর একটি প্যানেল শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের বিরুদ্ধে আরও কঠোর নিয়মের প্রস্তাব করেছে। এর মধ্যে ১১ বছরের নিচের সব শিশুর মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করার সুপারিশও ছিল।
জার্মানি
দেশটিতে ১৩ থেকে ১৬ বছরের শিশুদের সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ব্যবহার করার ক্ষেত্রে তাদের অভিভাবকদের অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন আছে। তবে শিশুদের সুরক্ষা নিয়ে কাজ করা বিভিন্ন সংগঠন দাবি করছে, বর্তমানে জার্মানিতে যে নিয়মগুলো চালু আছে, সেগুলো যথেষ্ট নয় এবং এসব নিয়মের বাস্তবায়ন অবশ্যই আরও কঠোর করা উচিত।

ইতালি
১৪ বছরের কম বয়সী শিশুদের সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ব্যবহারের ক্ষেত্রে অভিভাবকের অনুমতি নিতে হয় ইতালিতে। ১৪ বছরের পরে অনুমতি ছাড়াই তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করতে পারে।
সূত্র: রয়টার্স

গ্রাফিক ডিজাইনে যাঁরা পারদর্শী নন, তাঁদের কাছে ক্যানভা নতুন এক দুয়ার খুলে দিয়েছে। যে কেউ এখন এটি ব্যবহার করে ব্যক্তিগত অথবা পেশাদার কাজ করতে পারেন। সময়ের সঙ্গে আরও উন্নত হয়েছে এই ডিজাইন প্ল্যাটফর্ম। এবার তাতে যোগ হলো তাদের নিজস্ব এআই-চালিত মডেল।
২৪ মিনিট আগে
মোবাইল ফোনসেট কেনার বছরখানেকের মধ্যে দ্রুত চার্জ ফুরিয়ে যাওয়া কিংবা ব্যাটারি ফুলে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। আবার এক-দুই বছর পর ব্যাটারিতে চার্জ আর আগের মতো থাকে না। প্রথমটির কারণ, সঠিক নিয়মে চার্জ না দেওয়া। অনেকে মনে করেন, ফোনসেটে ১০০ শতাংশ চার্জ দিতে হয়।
২ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) পাওয়ারহাউস হতে বিশাল বাজি ধরেছে অন্যতম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ সৌদি আরব। তেলবাণিজ্যে নির্ভরশীল দেশটি এখন নজর দিয়েছে প্রযুক্তির দিকে। এআই খাতে বিনিয়োগ বাড়িয়েছে দেশটি। ‘হিউমেইন’-এ বিনিয়োগের মাধ্যমে বেশ বড় উদ্যোগ হাতে নিয়েছে দেশটি।
১৭ ঘণ্টা আগে
টেলিকম খাতের খসড়া গাইডলাইনে যেসব ফি ও চার্জ আরোপ করা হয়েছে, সেগুলোর কারণে গ্রাহক পর্যায়ে ইন্টারনেট সেবার খরচ অতিরিক্ত ২০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে বলে জানিয়েছে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইএসপিএবি)।
১৯ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

গ্রাফিক ডিজাইনে যাঁরা পারদর্শী নন, তাঁদের কাছে ক্যানভা নতুন এক দুয়ার খুলে দিয়েছে। যে কেউ এখন এটি ব্যবহার করে ব্যক্তিগত অথবা পেশাদার কাজ করতে পারেন। সময়ের সঙ্গে আরও উন্নত হয়েছে এই ডিজাইন প্ল্যাটফর্ম। এবার তাতে যোগ হলো তাদের নিজস্ব এআই-চালিত মডেল।
নতুন এই মডেল ডিজাইনের লেয়ার ও ফরম্যাট বুঝে আরও ভালোভাবে কাজ করতে সক্ষম। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি এনেছে নতুন কিছু ফিচার, স্প্রেডশিট টুলস, মিনি অ্যাপ তৈরির সুবিধা।
ডিজাইন মডেলে বড় পরিবর্তন
ক্যানভা জানিয়েছে, তাদের নতুন ডিজাইন মডেলটি নিজেরাই তৈরি করেছে। এটি সাধারণ বা সমতল ছবি তৈরি করা ছাড়াও লেয়ার, অবজেক্টসহ ডিজাইন করতে পারে। এর ফলে যাঁরা অ্যাপটি ব্যবহার করবেন, তাঁরা চাইলে সহজে নিজের মতো সম্পাদনা করতে পারবেন। এটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পোস্ট, প্রেজেন্টেশন, হোয়াইট বোর্ড বা ওয়েবসাইট—সব জায়গায় কাজ করবে। ক্যানভার প্রোডাক্টের প্রধান রবার্ট কাওয়ালস্কি বলেছেন, ‘আগে আমরা শুধু সাধারণ ছবি তৈরি করতাম। তবে এখন ব্যবহারকারীরা চান প্রম্পট দিয়ে ছবি বা ডিজাইন তৈরি করতে এবং সেটি তাঁদের নিজের মতো সম্পাদনা করতে; যাতে ডিজাইন আরও প্রয়োজন অনুযায়ী হয়।’
আরও উন্নত ক্যানভা এআই
ক্যানভায় এর আগেও এআই-সুবিধা চালু ছিল। যাকে বলা হতো ক্যানভা এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট। এখানে শুধু লেখা প্রম্পট দিয়ে ছবি বা ডিজাইন তৈরি করা যেত। কিন্তু নতুন আপডেটে ব্যবহারকারীরা আরও উন্নত উপায়ে ছবি তৈরি করতে পারবেন।

স্প্রেডশিট ও অ্যাপ সংযুক্তির নতুন সুবিধা
ক্যানভা তাদের স্প্রেডশিট ও মিনি অ্যাপ ফিচার এনেছে একসঙ্গে। এর ফলে স্প্রেডশিটে রাখা তথ্য ব্যবহার করে সহজে চার্ট, গ্রাফ বা অন্যান্য ভিজ্যুয়াল উইজেট তৈরি করা যাবে। এটি ডিজাইন কিংবা প্রেজেন্টেশনে ব্যবহার করা যাবে। ফলে ডেটা উপস্থাপনা অনেক সহজ ও দ্রুত হবে।
ক্যানভা বলছে, এই নতুন উদ্ভাবনের মাধ্যমে তারা শুধু একটি সাধারণ ডিজাইন প্ল্যাটফর্ম নয়, এআই-চালিত সম্পূর্ণ ডিজাইন ইকোসিস্টেমে পরিণত হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, অ্যাডোবির মতো পেশাদার টুলসের সঙ্গে সরাসরি প্রতিযোগিতায় নামার প্রস্তুতি নিচ্ছে ক্যানভা।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ

গ্রাফিক ডিজাইনে যাঁরা পারদর্শী নন, তাঁদের কাছে ক্যানভা নতুন এক দুয়ার খুলে দিয়েছে। যে কেউ এখন এটি ব্যবহার করে ব্যক্তিগত অথবা পেশাদার কাজ করতে পারেন। সময়ের সঙ্গে আরও উন্নত হয়েছে এই ডিজাইন প্ল্যাটফর্ম। এবার তাতে যোগ হলো তাদের নিজস্ব এআই-চালিত মডেল।
নতুন এই মডেল ডিজাইনের লেয়ার ও ফরম্যাট বুঝে আরও ভালোভাবে কাজ করতে সক্ষম। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি এনেছে নতুন কিছু ফিচার, স্প্রেডশিট টুলস, মিনি অ্যাপ তৈরির সুবিধা।
ডিজাইন মডেলে বড় পরিবর্তন
ক্যানভা জানিয়েছে, তাদের নতুন ডিজাইন মডেলটি নিজেরাই তৈরি করেছে। এটি সাধারণ বা সমতল ছবি তৈরি করা ছাড়াও লেয়ার, অবজেক্টসহ ডিজাইন করতে পারে। এর ফলে যাঁরা অ্যাপটি ব্যবহার করবেন, তাঁরা চাইলে সহজে নিজের মতো সম্পাদনা করতে পারবেন। এটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পোস্ট, প্রেজেন্টেশন, হোয়াইট বোর্ড বা ওয়েবসাইট—সব জায়গায় কাজ করবে। ক্যানভার প্রোডাক্টের প্রধান রবার্ট কাওয়ালস্কি বলেছেন, ‘আগে আমরা শুধু সাধারণ ছবি তৈরি করতাম। তবে এখন ব্যবহারকারীরা চান প্রম্পট দিয়ে ছবি বা ডিজাইন তৈরি করতে এবং সেটি তাঁদের নিজের মতো সম্পাদনা করতে; যাতে ডিজাইন আরও প্রয়োজন অনুযায়ী হয়।’
আরও উন্নত ক্যানভা এআই
ক্যানভায় এর আগেও এআই-সুবিধা চালু ছিল। যাকে বলা হতো ক্যানভা এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট। এখানে শুধু লেখা প্রম্পট দিয়ে ছবি বা ডিজাইন তৈরি করা যেত। কিন্তু নতুন আপডেটে ব্যবহারকারীরা আরও উন্নত উপায়ে ছবি তৈরি করতে পারবেন।

স্প্রেডশিট ও অ্যাপ সংযুক্তির নতুন সুবিধা
ক্যানভা তাদের স্প্রেডশিট ও মিনি অ্যাপ ফিচার এনেছে একসঙ্গে। এর ফলে স্প্রেডশিটে রাখা তথ্য ব্যবহার করে সহজে চার্ট, গ্রাফ বা অন্যান্য ভিজ্যুয়াল উইজেট তৈরি করা যাবে। এটি ডিজাইন কিংবা প্রেজেন্টেশনে ব্যবহার করা যাবে। ফলে ডেটা উপস্থাপনা অনেক সহজ ও দ্রুত হবে।
ক্যানভা বলছে, এই নতুন উদ্ভাবনের মাধ্যমে তারা শুধু একটি সাধারণ ডিজাইন প্ল্যাটফর্ম নয়, এআই-চালিত সম্পূর্ণ ডিজাইন ইকোসিস্টেমে পরিণত হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, অ্যাডোবির মতো পেশাদার টুলসের সঙ্গে সরাসরি প্রতিযোগিতায় নামার প্রস্তুতি নিচ্ছে ক্যানভা।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে পুরো বিশ্বে। এই আসক্তির বড় ভুক্তভোগী শিশুরা। এ বছর শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের ওপর বেশ কড়া নিয়মকানুন করেছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৪
মোবাইল ফোনসেট কেনার বছরখানেকের মধ্যে দ্রুত চার্জ ফুরিয়ে যাওয়া কিংবা ব্যাটারি ফুলে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। আবার এক-দুই বছর পর ব্যাটারিতে চার্জ আর আগের মতো থাকে না। প্রথমটির কারণ, সঠিক নিয়মে চার্জ না দেওয়া। অনেকে মনে করেন, ফোনসেটে ১০০ শতাংশ চার্জ দিতে হয়।
২ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) পাওয়ারহাউস হতে বিশাল বাজি ধরেছে অন্যতম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ সৌদি আরব। তেলবাণিজ্যে নির্ভরশীল দেশটি এখন নজর দিয়েছে প্রযুক্তির দিকে। এআই খাতে বিনিয়োগ বাড়িয়েছে দেশটি। ‘হিউমেইন’-এ বিনিয়োগের মাধ্যমে বেশ বড় উদ্যোগ হাতে নিয়েছে দেশটি।
১৭ ঘণ্টা আগে
টেলিকম খাতের খসড়া গাইডলাইনে যেসব ফি ও চার্জ আরোপ করা হয়েছে, সেগুলোর কারণে গ্রাহক পর্যায়ে ইন্টারনেট সেবার খরচ অতিরিক্ত ২০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে বলে জানিয়েছে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইএসপিএবি)।
১৯ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

মোবাইল ফোনসেট কেনার বছরখানেকের মধ্যে দ্রুত চার্জ ফুরিয়ে যাওয়া কিংবা ব্যাটারি ফুলে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। আবার এক-দুই বছর পর ব্যাটারিতে চার্জ আর আগের মতো থাকে না। প্রথমটির কারণ, সঠিক নিয়মে চার্জ না দেওয়া। অনেকে মনে করেন, ফোনসেটে ১০০ শতাংশ চার্জ দিতে হয়। তাই সারা রাত ধরে শতভাগ চার্জ দেওয়া হয়। বিষয়টি ফোনসেটের ব্যাটারির জন্য ক্ষতিকর।
আর দ্বিতীয় সমস্যাটি হলো, ব্যাটারির স্বাভাবিক বয়স বেড়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া।
ফোনসেটে ব্যবহৃত হয় লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি। এই ব্যাটারিগুলোর ভেতরে থাকে দুটি স্তর—একটি গ্রাফাইট, আরেকটি লিথিয়াম-কোবাল্ট অক্সাইড। এই দুই স্তরের মাঝামাঝি থাকে একটি তরল ইলেকট্রোলাইট।
সমস্যার মূল কারণ হলো, ইলেকট্রোলাইট ক্রিস্টালাইজেশন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ব্যাটারির ইলেকট্রোলাইট সলিউশনে থাকা লবণ জমে কঠিন পদার্থে পরিণত হয়। সেগুলো আয়নের পথ আটকে দেয়। আয়ন চলতে না পারলে ইলেকট্রন তৈরি হয় কম। তাতে ব্যাটারি আগের মতো শক্তি দিতে পারে না।
সম্পূর্ণভাবে ব্যাটারি অবক্ষয় রোধ করা সম্ভব হয় না। তবে কিছুটা হলেও এই প্রক্রিয়া ধীর করা যায় কিছু সহজ উপায় অনুসরণ করলে—
ধীরে ধীরে, প্রতিটি চার্জ সাইকেলের সঙ্গে একটু একটু করে শক্তি হারায়।
সূত্র: পিসিম্যাগ

মোবাইল ফোনসেট কেনার বছরখানেকের মধ্যে দ্রুত চার্জ ফুরিয়ে যাওয়া কিংবা ব্যাটারি ফুলে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। আবার এক-দুই বছর পর ব্যাটারিতে চার্জ আর আগের মতো থাকে না। প্রথমটির কারণ, সঠিক নিয়মে চার্জ না দেওয়া। অনেকে মনে করেন, ফোনসেটে ১০০ শতাংশ চার্জ দিতে হয়। তাই সারা রাত ধরে শতভাগ চার্জ দেওয়া হয়। বিষয়টি ফোনসেটের ব্যাটারির জন্য ক্ষতিকর।
আর দ্বিতীয় সমস্যাটি হলো, ব্যাটারির স্বাভাবিক বয়স বেড়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া।
ফোনসেটে ব্যবহৃত হয় লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি। এই ব্যাটারিগুলোর ভেতরে থাকে দুটি স্তর—একটি গ্রাফাইট, আরেকটি লিথিয়াম-কোবাল্ট অক্সাইড। এই দুই স্তরের মাঝামাঝি থাকে একটি তরল ইলেকট্রোলাইট।
সমস্যার মূল কারণ হলো, ইলেকট্রোলাইট ক্রিস্টালাইজেশন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ব্যাটারির ইলেকট্রোলাইট সলিউশনে থাকা লবণ জমে কঠিন পদার্থে পরিণত হয়। সেগুলো আয়নের পথ আটকে দেয়। আয়ন চলতে না পারলে ইলেকট্রন তৈরি হয় কম। তাতে ব্যাটারি আগের মতো শক্তি দিতে পারে না।
সম্পূর্ণভাবে ব্যাটারি অবক্ষয় রোধ করা সম্ভব হয় না। তবে কিছুটা হলেও এই প্রক্রিয়া ধীর করা যায় কিছু সহজ উপায় অনুসরণ করলে—
ধীরে ধীরে, প্রতিটি চার্জ সাইকেলের সঙ্গে একটু একটু করে শক্তি হারায়।
সূত্র: পিসিম্যাগ

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে পুরো বিশ্বে। এই আসক্তির বড় ভুক্তভোগী শিশুরা। এ বছর শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের ওপর বেশ কড়া নিয়মকানুন করেছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৪
গ্রাফিক ডিজাইনে যাঁরা পারদর্শী নন, তাঁদের কাছে ক্যানভা নতুন এক দুয়ার খুলে দিয়েছে। যে কেউ এখন এটি ব্যবহার করে ব্যক্তিগত অথবা পেশাদার কাজ করতে পারেন। সময়ের সঙ্গে আরও উন্নত হয়েছে এই ডিজাইন প্ল্যাটফর্ম। এবার তাতে যোগ হলো তাদের নিজস্ব এআই-চালিত মডেল।
২৪ মিনিট আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) পাওয়ারহাউস হতে বিশাল বাজি ধরেছে অন্যতম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ সৌদি আরব। তেলবাণিজ্যে নির্ভরশীল দেশটি এখন নজর দিয়েছে প্রযুক্তির দিকে। এআই খাতে বিনিয়োগ বাড়িয়েছে দেশটি। ‘হিউমেইন’-এ বিনিয়োগের মাধ্যমে বেশ বড় উদ্যোগ হাতে নিয়েছে দেশটি।
১৭ ঘণ্টা আগে
টেলিকম খাতের খসড়া গাইডলাইনে যেসব ফি ও চার্জ আরোপ করা হয়েছে, সেগুলোর কারণে গ্রাহক পর্যায়ে ইন্টারনেট সেবার খরচ অতিরিক্ত ২০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে বলে জানিয়েছে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইএসপিএবি)।
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) পাওয়ারহাউস হতে বিশাল বাজি ধরেছে অন্যতম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ সৌদি আরব। তেলবাণিজ্যে নির্ভরশীল দেশটি এখন নজর দিয়েছে প্রযুক্তির দিকে। এআই খাতে বিনিয়োগ বাড়িয়েছে দেশটি। ‘হিউমেইন’-এ বিনিয়োগের মাধ্যমে বেশ বড় উদ্যোগ হাতে নিয়েছে দেশটি।
‘হিউমেইন’ হলো সৌদি আরবের এআই শক্তিতে ক্ষমতাধর হওয়ার লক্ষ্যে বিনিয়োগের ক্ষেত্র। এই বিনিয়োগের মাধ্যমে ডেটা সেন্টার, ক্লাউড অবকাঠামো, লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল ও অ্যাপ্লিকেশনের পরিপূর্ণ এআই ইকোসিস্টেম তৈরি করছে দেশটি। আর এ প্রতিষ্ঠানটি সৌদি আরবের প্রায় এক ট্রিলিয়ন ডলারের সার্বভৌম সম্পদ তহবিলের মালিকানাধীন।
গত মে মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের রিয়াদ সফরের আগে হিউমেইনের উদ্বোধন করেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান। এ সপ্তাহে একই শহরে আয়োজিত ফিউচার ইনভেস্টমেন্ট ইনিশিয়েটিভ (এফআইআই) সম্মেলনে প্রকল্পটির পরিসর, উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং বিশাল আর্থিক সক্ষমতা আরও স্পষ্টভাবে সামনে আসে।
হিউমেইনের প্রধান নির্বাহী (সিইও) তারেক আমিন জানান, তাঁর লক্ষ্য সৌদি আরবকে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের পর বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম এআই বাজারে পরিণত করা। শিল্পে নবাগত হয়েও তিনি বিশ্বাস করেন, সৌদি আরবের সবচেয়ে বড় প্রতিযোগিতামূলক শক্তি হলো এর প্রচুর ও স্বল্পমূল্যের জ্বালানি সম্পদ, যা আধুনিক কম্পিউটিং শক্তির ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে সহায়ক হবে।
তিনি সিএনএন–এর বেকি অ্যান্ডারসনকে বলেন, “সৌদি আরবে আমাদের বড় সুবিধা হলো এর শক্তিশালী বিদ্যুৎ অবকাঠামো। হিউমেইনকে আলাদা করে সাবস্টেশন বা বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা তৈরি করতে হবে না। এর মানে, ‘১৮ মাসে বছর’ হওয়ার সমস্যায় পড়তে হবে না। ”
২০৩৪ সালের মধ্যে সৌদি আরবজুড়ে ছয় গিগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন ডেটা সেন্টার নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার পরিকল্পনা করছে হিউমেইন। এ প্রকল্পে তাদের অংশীদার হিসেবে রয়েছে এনভিডিয়া, এএমডি, অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিসেস, কোয়ালকম ও সিসকোর মতো বিশ্বের শীর্ষ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো।
গত মঙ্গলবার হিউমেইন ঘোষণা দিয়েছে, তারা সৌদি আরবে নতুন ডেটা সেন্টার নির্মাণের জন্য প্রাইভেট ইকুইটি জায়ান্ট ব্ল্যাকস্টোন-এর সঙ্গে ৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করেছে।
একই দিনে তারা এআইচালিত অপারেটিং সিস্টেম ‘হিউমেইন ওয়ান’ (Humain One) উন্মোচন করেছে। এই অপারেটিং সিস্টেমে প্রচলিত সিস্টেম উইন্ডোজ বা আইওএসের মতো মাউস ক্লিক বা আইকন ব্যবহারের বদলে ব্যবহারকারীরা কম্পিউটারকে ভয়েস বা টেক্সটের মাধ্যমে নির্দেশ দিতে পারবেন।
এরইমধ্যে হিউমেইন মানবসম্পদ (এইচআর), অর্থ, আইন, পরিচালন ও আইটি বিভাগে ব্যাপকভাবে এই এআই সিস্টেমটি ব্যবহার করছে। সিইও তারেক আমিন জানান, এখন তাঁর পে–রোল (বেতন ব্যবস্থাপনা) বিভাগে মাত্র একজন কর্মী আছেন, বাকি সব কাজই পরিচালনা করছে এআই এজেন্টরা।
‘ভিশন ২০৩০’ অর্থনৈতিক রূপান্তর পরিকল্পনার শেষ পর্যায়ে প্রবেশ করছে সৌদি আরব। তবে দেশটি বর্তমানে তেলের দামের পতন এবং নিওম–এর মতো বৃহৎ অবকাঠামো প্রকল্পের বিলম্বের কারণে নতুন চাপে পড়েছে। এ অবস্থায় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বজায় রাখতে এআইকে কেন্দ্র করে দেশের এই নতুন উদ্যোগকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
তবে কাছের প্রতিবেশী সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)-এর এআই প্রতিষ্ঠান ‘জি ৪২’ (G 42)-এর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পড়তে হবে সৌদি আরবকে। সম্প্রতি ‘স্টারগেট ইউএই’ (Stargate UAE) নামে ৫০০ বিলিয়নের এক বিশাল ডেটা সেন্টার প্রকল্প নির্মাণে ইউএই ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে একটি ঐতিহাসিক চুক্তি করেছে। যা যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে সবচেয়ে বড় ডেটা সেন্টার হিসেবে বিবেচিত হবে। এ প্রকল্পে সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে যুক্ত রয়েছে ওপেনএআই, ওরাকল, এনভিডিয়া ও সিসকো।
এ প্রসঙ্গে আমিন জানান, তিনি এআইকে গণতান্ত্রিককরণের পক্ষে, একই সঙ্গে হিউমেইনের দৃঢ় পরিচালন ক্ষমতাকেও তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, ‘মানুষের জন্য ভালো যে জ্ঞান তা এক জায়গায় কেন্দ্রীভূত না হয়ে ছড়িয়ে থাকাই উচিত। তাই ইউএইতে যা হচ্ছে, তা ভালো। সৌদি আরবে যা হচ্ছে, তাও খুব ভালো।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তা সম্পূর্ণ ভিন্ন... হিউমেইন একটি হোল্ডিং কোম্পানি নয়। আমরা একটি অপারেটিং কোম্পানি।’

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) পাওয়ারহাউস হতে বিশাল বাজি ধরেছে অন্যতম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ সৌদি আরব। তেলবাণিজ্যে নির্ভরশীল দেশটি এখন নজর দিয়েছে প্রযুক্তির দিকে। এআই খাতে বিনিয়োগ বাড়িয়েছে দেশটি। ‘হিউমেইন’-এ বিনিয়োগের মাধ্যমে বেশ বড় উদ্যোগ হাতে নিয়েছে দেশটি।
‘হিউমেইন’ হলো সৌদি আরবের এআই শক্তিতে ক্ষমতাধর হওয়ার লক্ষ্যে বিনিয়োগের ক্ষেত্র। এই বিনিয়োগের মাধ্যমে ডেটা সেন্টার, ক্লাউড অবকাঠামো, লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল ও অ্যাপ্লিকেশনের পরিপূর্ণ এআই ইকোসিস্টেম তৈরি করছে দেশটি। আর এ প্রতিষ্ঠানটি সৌদি আরবের প্রায় এক ট্রিলিয়ন ডলারের সার্বভৌম সম্পদ তহবিলের মালিকানাধীন।
গত মে মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের রিয়াদ সফরের আগে হিউমেইনের উদ্বোধন করেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান। এ সপ্তাহে একই শহরে আয়োজিত ফিউচার ইনভেস্টমেন্ট ইনিশিয়েটিভ (এফআইআই) সম্মেলনে প্রকল্পটির পরিসর, উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং বিশাল আর্থিক সক্ষমতা আরও স্পষ্টভাবে সামনে আসে।
হিউমেইনের প্রধান নির্বাহী (সিইও) তারেক আমিন জানান, তাঁর লক্ষ্য সৌদি আরবকে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের পর বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম এআই বাজারে পরিণত করা। শিল্পে নবাগত হয়েও তিনি বিশ্বাস করেন, সৌদি আরবের সবচেয়ে বড় প্রতিযোগিতামূলক শক্তি হলো এর প্রচুর ও স্বল্পমূল্যের জ্বালানি সম্পদ, যা আধুনিক কম্পিউটিং শক্তির ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে সহায়ক হবে।
তিনি সিএনএন–এর বেকি অ্যান্ডারসনকে বলেন, “সৌদি আরবে আমাদের বড় সুবিধা হলো এর শক্তিশালী বিদ্যুৎ অবকাঠামো। হিউমেইনকে আলাদা করে সাবস্টেশন বা বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা তৈরি করতে হবে না। এর মানে, ‘১৮ মাসে বছর’ হওয়ার সমস্যায় পড়তে হবে না। ”
২০৩৪ সালের মধ্যে সৌদি আরবজুড়ে ছয় গিগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন ডেটা সেন্টার নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার পরিকল্পনা করছে হিউমেইন। এ প্রকল্পে তাদের অংশীদার হিসেবে রয়েছে এনভিডিয়া, এএমডি, অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিসেস, কোয়ালকম ও সিসকোর মতো বিশ্বের শীর্ষ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো।
গত মঙ্গলবার হিউমেইন ঘোষণা দিয়েছে, তারা সৌদি আরবে নতুন ডেটা সেন্টার নির্মাণের জন্য প্রাইভেট ইকুইটি জায়ান্ট ব্ল্যাকস্টোন-এর সঙ্গে ৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করেছে।
একই দিনে তারা এআইচালিত অপারেটিং সিস্টেম ‘হিউমেইন ওয়ান’ (Humain One) উন্মোচন করেছে। এই অপারেটিং সিস্টেমে প্রচলিত সিস্টেম উইন্ডোজ বা আইওএসের মতো মাউস ক্লিক বা আইকন ব্যবহারের বদলে ব্যবহারকারীরা কম্পিউটারকে ভয়েস বা টেক্সটের মাধ্যমে নির্দেশ দিতে পারবেন।
এরইমধ্যে হিউমেইন মানবসম্পদ (এইচআর), অর্থ, আইন, পরিচালন ও আইটি বিভাগে ব্যাপকভাবে এই এআই সিস্টেমটি ব্যবহার করছে। সিইও তারেক আমিন জানান, এখন তাঁর পে–রোল (বেতন ব্যবস্থাপনা) বিভাগে মাত্র একজন কর্মী আছেন, বাকি সব কাজই পরিচালনা করছে এআই এজেন্টরা।
‘ভিশন ২০৩০’ অর্থনৈতিক রূপান্তর পরিকল্পনার শেষ পর্যায়ে প্রবেশ করছে সৌদি আরব। তবে দেশটি বর্তমানে তেলের দামের পতন এবং নিওম–এর মতো বৃহৎ অবকাঠামো প্রকল্পের বিলম্বের কারণে নতুন চাপে পড়েছে। এ অবস্থায় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বজায় রাখতে এআইকে কেন্দ্র করে দেশের এই নতুন উদ্যোগকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
তবে কাছের প্রতিবেশী সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)-এর এআই প্রতিষ্ঠান ‘জি ৪২’ (G 42)-এর সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পড়তে হবে সৌদি আরবকে। সম্প্রতি ‘স্টারগেট ইউএই’ (Stargate UAE) নামে ৫০০ বিলিয়নের এক বিশাল ডেটা সেন্টার প্রকল্প নির্মাণে ইউএই ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে একটি ঐতিহাসিক চুক্তি করেছে। যা যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে সবচেয়ে বড় ডেটা সেন্টার হিসেবে বিবেচিত হবে। এ প্রকল্পে সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে যুক্ত রয়েছে ওপেনএআই, ওরাকল, এনভিডিয়া ও সিসকো।
এ প্রসঙ্গে আমিন জানান, তিনি এআইকে গণতান্ত্রিককরণের পক্ষে, একই সঙ্গে হিউমেইনের দৃঢ় পরিচালন ক্ষমতাকেও তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, ‘মানুষের জন্য ভালো যে জ্ঞান তা এক জায়গায় কেন্দ্রীভূত না হয়ে ছড়িয়ে থাকাই উচিত। তাই ইউএইতে যা হচ্ছে, তা ভালো। সৌদি আরবে যা হচ্ছে, তাও খুব ভালো।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তা সম্পূর্ণ ভিন্ন... হিউমেইন একটি হোল্ডিং কোম্পানি নয়। আমরা একটি অপারেটিং কোম্পানি।’

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে পুরো বিশ্বে। এই আসক্তির বড় ভুক্তভোগী শিশুরা। এ বছর শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের ওপর বেশ কড়া নিয়মকানুন করেছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৪
গ্রাফিক ডিজাইনে যাঁরা পারদর্শী নন, তাঁদের কাছে ক্যানভা নতুন এক দুয়ার খুলে দিয়েছে। যে কেউ এখন এটি ব্যবহার করে ব্যক্তিগত অথবা পেশাদার কাজ করতে পারেন। সময়ের সঙ্গে আরও উন্নত হয়েছে এই ডিজাইন প্ল্যাটফর্ম। এবার তাতে যোগ হলো তাদের নিজস্ব এআই-চালিত মডেল।
২৪ মিনিট আগে
মোবাইল ফোনসেট কেনার বছরখানেকের মধ্যে দ্রুত চার্জ ফুরিয়ে যাওয়া কিংবা ব্যাটারি ফুলে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। আবার এক-দুই বছর পর ব্যাটারিতে চার্জ আর আগের মতো থাকে না। প্রথমটির কারণ, সঠিক নিয়মে চার্জ না দেওয়া। অনেকে মনে করেন, ফোনসেটে ১০০ শতাংশ চার্জ দিতে হয়।
২ ঘণ্টা আগে
টেলিকম খাতের খসড়া গাইডলাইনে যেসব ফি ও চার্জ আরোপ করা হয়েছে, সেগুলোর কারণে গ্রাহক পর্যায়ে ইন্টারনেট সেবার খরচ অতিরিক্ত ২০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে বলে জানিয়েছে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইএসপিএবি)।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

টেলিকম খাতের খসড়া গাইডলাইনে যেসব ফি ও চার্জ আরোপ করা হয়েছে, সেগুলোর কারণে গ্রাহক পর্যায়ে ইন্টারনেট সেবার খরচ অতিরিক্ত ২০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে বলে জানিয়েছে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইএসপিএবি)। আজ সোমবার রাজধানীর মহাখালীর রাওয়া ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির সভাপতি আমিনুল হাকিম এ কথা জানান।
আইএসপিএবি মহাসচিব নাজমুল করিম ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে নতুন ও পুরোনো নীতিমালার মধ্যে পার্থক্য তুলে ধরে ইন্টারনেটের দাম বাড়ার কারণ ব্যাখ্যা করেন আমিনুল হাকিম।
তিনি বলেন, ‘নতুন গাইডলাইন অনুযায়ী ফিক্সড ইন্টারনেটের মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নতুন নিয়ম অনুযায়ী ইন্টারনেট সেবাদাতাদের ওপর নতুন করে রেভিনিউ শেয়ারিং, উচ্চ লাইসেন্স ফি আরোপ সরাসরি ব্রডব্যান্ড প্যাকেজের দাম বাড়াবে। এটি শুধু সাধারণ মানুষের পক্ষেই ক্ষতিকর নয়, বরং শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ডিজিটাল লাইফস্টাইল এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রমকেও বাধাগ্রস্ত করবে।’
তিনি আরও জানান, প্রস্তাবিত নীতিমালা অনুযায়ী ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অর্থাৎ এফটিএসপি (ফিক্সড টেলিকম সার্ভিস প্রোভাইডার) অপারেটরদের ক্রয়মূল্য ১৪ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। এর ফলে বর্তমানে গ্রাহক ২০ এমবিপিএসের যেই প্যাকেজ ৭০০ টাকায় ব্যবহার করছেন, সেটার মূল্য সাড়ে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা হয়ে যাবে।
গাইডলাইন সংস্কার করে এই খরচগুলো কমানোর ব্যবস্থা নিতে দাবি জানান আইএসপিএবির সভাপতি।
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে আমিনুল হাকিম বলেন, ‘আমি দেশের প্রত্যেক ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর কাছে অনুরোধ করছি, আপনারা আমাদের পাশে থাকুন। আমাদের দোষারোপ করবেন না। আমরা আপনাদেরই সেবা দিচ্ছি। এই দাবি বা প্রতিবাদ আপনাদের জন্য, আপনাদের ভবিষ্যতের জন্য।’
সংবাদ সম্মেলনে আইএসপিএবির পক্ষ থেকে কয়েকটি প্রস্তাবনা তুলে ধরে বলা হয়।
প্রস্তাবনায় বলা হয়, প্রস্তাবিত খসড়া নীতিমালার আড়ালে মোবাইল কোম্পানিগুলোকে ফিক্সড ওয়্যারলেস একসেস (এফডব্লিউএ) এবং লাস্ট মাইল ফাইবার সংযোগের মাধ্যমে ফিক্সড কানেক্টিভিটি দেওয়ার স্পষ্ট অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এটি দেশীয় এবং নিজস্ব বিনিয়োগে গড়ে ওঠা আইএসপিগুলোর জন্য চরম অসম প্রতিযোগিতা সৃষ্টি করবে।
আইএসপিএবি মনে করে, অযৌক্তিক ফি বৃদ্ধি এবং মোবাইল কোম্পানিগুলোকে ফিক্সড কানেক্টিভিটির সুযোগ দেওয়া দেশীয় বিনিয়োগকে চরম অনিশ্চয়তারমুখে ফেলবে। নতুন খসড়া গাইডলাইনটির সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়বে সাধারণ গ্রাহকের ওপর।
আইএসপিএবির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রস্তাবিত নীতিমালায় বিভিন্ন ফি ও চার্জ আরোপের কারণে গ্রাহক পর্যায়ে ইন্টারনেট সেবার খরচ অতিরিক্ত প্রায় ২০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে এবং এফটিএসপি অপারেটরদের ক্রয়মূল্য ১৪ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।
সরকারের নীতিমালার কারণে গ্রামের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবাদানকারীরা ব্যবসা বন্ধ করে দিতে বাধ্য হবে বলে জানান আমিনুল হাকিম।
তিনি বলেন, ‘তিন মাস পরে যে সরকার নির্বাচিত হয়ে আসবে তাদের পক্ষে এই অস্থিরতা সামাল দেওয়া সম্ভব নাও হতে পারে। এর ফলে সারাদেশে ডিজিটাল শাটডাউনের শঙ্কা রয়েছে।’
এ অবস্থায় ইন্টারনেট খাতে এখনই রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ দাবি করেন আইএসপিএবি মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘ইন্টারনেটের মূল্য নির্ধারণের দায়িত্ব তাদের হাতে ছেড়ে দিন। আমি দেশের সব রাজনৈতিক দলকেও আন্তরিক আহ্বান জানাচ্ছি, দয়া করে এই বিষয়ে হস্তক্ষেপ করুন। জনগণের পাশে দাঁড়ান, এই সেবাখাতকে এবং দেশীয় উদ্যোক্তাদের বাঁচিয়ে রাখুন। তাই, ইন্টারনেটের মূল্য নির্ধারণে আমরা দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর হস্তক্ষেপ কামনা করছি। মনে রাখবেন, এই প্রজন্ম চুপ করে থাকবে না। তারা সচেতনভাবে, যথাযথ পথে নিজেদের দাবির পক্ষে এগিয়ে আসবে।’
মোবাইল অপারেটরদের প্রচুর সুবিধা দেওয়া হচ্ছে দাবি করে আইএসপিএবি মহাসচিব নাজমুল করিম ভূঁইয়া বলেন, ‘বৈষম্য দূর করার স্লোগান দিয়ে এই সরকার দায়িত্ব নিয়েছিল। অথচ তাদের কার্যক্রমে আমরা এর প্রতিফলন দেখতে পাচ্ছি না। মোবাইল অপারেটরদের প্রচুর সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। দেশের স্বার্থের চেয়ে মোবাইল অপারেটরদের স্বার্থ বেশি দেখা হচ্ছে। একইভাবে স্টারলিংককে অন্যায্য সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। দেশীয় ব্রডব্যান্ড সার্ভিস প্রোভাইডারদের লাইসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে ২৫ লাখ টাকা একুইজিশন ফি দিতে হয় ৷ সেখানে স্টারলিংককে একুইজিশন ফি দিতে হয় মাত্র ১২ লাখ টাকা।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, টেলিকম খাতের খসড়া গাইডলাইনে লাইসেন্স নবায়নের ক্ষেত্রে আড়াই গুণ এবং বার্ষিক ফি সাড়ে তিন গুণ বাড়বে। এর ফলে গ্রাহক পর্যায়ে ফিক্সড ইন্টারনেটের মূল্য মেট্রোপলিটন শহরে অন্তত ১১ শতাংশ এবং বাইরে ১৮ দশমিক ৪০ শতাংশ বাড়বে। টেলিকম খাতের মতো এই খাতেও ৫ শতাংশ রেভিনিউ শেয়ার এবং ১ শতাংশ সামাজিক সুরক্ষা তহবিলে জমা এবং টেলিকম কোম্পানিকে এফডব্লিউ ও হটস্পট সুবিধা দেওয়ায় এইখাতের ২৭০০ দেশীয় উদ্যোক্তা ঝুঁকিতে পড়বে।
সরকার ভুল পথে এগোচ্ছে বলে মনে করেন আইএসপিএবির নেতারা। তাঁরা অভিযোগ করেন, ‘গাইডলাইনে জনআকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত হয়নি।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও ছিলেন আইএসপিএবির সহসভাপতি নেয়ামুল হক খান, যুগ্ম মহাসচিব–১ মাহবুব আলম, যুগ্ম মহাসচিব–২ ফুয়াদ মুহাম্মদ শরফুদ্দিন ও কোষাধ্যক্ষ মঈন উদ্দিন আহমেদ।
আরও খবর পড়ুন:

টেলিকম খাতের খসড়া গাইডলাইনে যেসব ফি ও চার্জ আরোপ করা হয়েছে, সেগুলোর কারণে গ্রাহক পর্যায়ে ইন্টারনেট সেবার খরচ অতিরিক্ত ২০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে বলে জানিয়েছে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইএসপিএবি)। আজ সোমবার রাজধানীর মহাখালীর রাওয়া ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির সভাপতি আমিনুল হাকিম এ কথা জানান।
আইএসপিএবি মহাসচিব নাজমুল করিম ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে নতুন ও পুরোনো নীতিমালার মধ্যে পার্থক্য তুলে ধরে ইন্টারনেটের দাম বাড়ার কারণ ব্যাখ্যা করেন আমিনুল হাকিম।
তিনি বলেন, ‘নতুন গাইডলাইন অনুযায়ী ফিক্সড ইন্টারনেটের মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নতুন নিয়ম অনুযায়ী ইন্টারনেট সেবাদাতাদের ওপর নতুন করে রেভিনিউ শেয়ারিং, উচ্চ লাইসেন্স ফি আরোপ সরাসরি ব্রডব্যান্ড প্যাকেজের দাম বাড়াবে। এটি শুধু সাধারণ মানুষের পক্ষেই ক্ষতিকর নয়, বরং শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ডিজিটাল লাইফস্টাইল এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রমকেও বাধাগ্রস্ত করবে।’
তিনি আরও জানান, প্রস্তাবিত নীতিমালা অনুযায়ী ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অর্থাৎ এফটিএসপি (ফিক্সড টেলিকম সার্ভিস প্রোভাইডার) অপারেটরদের ক্রয়মূল্য ১৪ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। এর ফলে বর্তমানে গ্রাহক ২০ এমবিপিএসের যেই প্যাকেজ ৭০০ টাকায় ব্যবহার করছেন, সেটার মূল্য সাড়ে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা হয়ে যাবে।
গাইডলাইন সংস্কার করে এই খরচগুলো কমানোর ব্যবস্থা নিতে দাবি জানান আইএসপিএবির সভাপতি।
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে আমিনুল হাকিম বলেন, ‘আমি দেশের প্রত্যেক ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর কাছে অনুরোধ করছি, আপনারা আমাদের পাশে থাকুন। আমাদের দোষারোপ করবেন না। আমরা আপনাদেরই সেবা দিচ্ছি। এই দাবি বা প্রতিবাদ আপনাদের জন্য, আপনাদের ভবিষ্যতের জন্য।’
সংবাদ সম্মেলনে আইএসপিএবির পক্ষ থেকে কয়েকটি প্রস্তাবনা তুলে ধরে বলা হয়।
প্রস্তাবনায় বলা হয়, প্রস্তাবিত খসড়া নীতিমালার আড়ালে মোবাইল কোম্পানিগুলোকে ফিক্সড ওয়্যারলেস একসেস (এফডব্লিউএ) এবং লাস্ট মাইল ফাইবার সংযোগের মাধ্যমে ফিক্সড কানেক্টিভিটি দেওয়ার স্পষ্ট অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এটি দেশীয় এবং নিজস্ব বিনিয়োগে গড়ে ওঠা আইএসপিগুলোর জন্য চরম অসম প্রতিযোগিতা সৃষ্টি করবে।
আইএসপিএবি মনে করে, অযৌক্তিক ফি বৃদ্ধি এবং মোবাইল কোম্পানিগুলোকে ফিক্সড কানেক্টিভিটির সুযোগ দেওয়া দেশীয় বিনিয়োগকে চরম অনিশ্চয়তারমুখে ফেলবে। নতুন খসড়া গাইডলাইনটির সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়বে সাধারণ গ্রাহকের ওপর।
আইএসপিএবির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রস্তাবিত নীতিমালায় বিভিন্ন ফি ও চার্জ আরোপের কারণে গ্রাহক পর্যায়ে ইন্টারনেট সেবার খরচ অতিরিক্ত প্রায় ২০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে এবং এফটিএসপি অপারেটরদের ক্রয়মূল্য ১৪ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।
সরকারের নীতিমালার কারণে গ্রামের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবাদানকারীরা ব্যবসা বন্ধ করে দিতে বাধ্য হবে বলে জানান আমিনুল হাকিম।
তিনি বলেন, ‘তিন মাস পরে যে সরকার নির্বাচিত হয়ে আসবে তাদের পক্ষে এই অস্থিরতা সামাল দেওয়া সম্ভব নাও হতে পারে। এর ফলে সারাদেশে ডিজিটাল শাটডাউনের শঙ্কা রয়েছে।’
এ অবস্থায় ইন্টারনেট খাতে এখনই রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ দাবি করেন আইএসপিএবি মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘ইন্টারনেটের মূল্য নির্ধারণের দায়িত্ব তাদের হাতে ছেড়ে দিন। আমি দেশের সব রাজনৈতিক দলকেও আন্তরিক আহ্বান জানাচ্ছি, দয়া করে এই বিষয়ে হস্তক্ষেপ করুন। জনগণের পাশে দাঁড়ান, এই সেবাখাতকে এবং দেশীয় উদ্যোক্তাদের বাঁচিয়ে রাখুন। তাই, ইন্টারনেটের মূল্য নির্ধারণে আমরা দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর হস্তক্ষেপ কামনা করছি। মনে রাখবেন, এই প্রজন্ম চুপ করে থাকবে না। তারা সচেতনভাবে, যথাযথ পথে নিজেদের দাবির পক্ষে এগিয়ে আসবে।’
মোবাইল অপারেটরদের প্রচুর সুবিধা দেওয়া হচ্ছে দাবি করে আইএসপিএবি মহাসচিব নাজমুল করিম ভূঁইয়া বলেন, ‘বৈষম্য দূর করার স্লোগান দিয়ে এই সরকার দায়িত্ব নিয়েছিল। অথচ তাদের কার্যক্রমে আমরা এর প্রতিফলন দেখতে পাচ্ছি না। মোবাইল অপারেটরদের প্রচুর সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। দেশের স্বার্থের চেয়ে মোবাইল অপারেটরদের স্বার্থ বেশি দেখা হচ্ছে। একইভাবে স্টারলিংককে অন্যায্য সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। দেশীয় ব্রডব্যান্ড সার্ভিস প্রোভাইডারদের লাইসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে ২৫ লাখ টাকা একুইজিশন ফি দিতে হয় ৷ সেখানে স্টারলিংককে একুইজিশন ফি দিতে হয় মাত্র ১২ লাখ টাকা।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, টেলিকম খাতের খসড়া গাইডলাইনে লাইসেন্স নবায়নের ক্ষেত্রে আড়াই গুণ এবং বার্ষিক ফি সাড়ে তিন গুণ বাড়বে। এর ফলে গ্রাহক পর্যায়ে ফিক্সড ইন্টারনেটের মূল্য মেট্রোপলিটন শহরে অন্তত ১১ শতাংশ এবং বাইরে ১৮ দশমিক ৪০ শতাংশ বাড়বে। টেলিকম খাতের মতো এই খাতেও ৫ শতাংশ রেভিনিউ শেয়ার এবং ১ শতাংশ সামাজিক সুরক্ষা তহবিলে জমা এবং টেলিকম কোম্পানিকে এফডব্লিউ ও হটস্পট সুবিধা দেওয়ায় এইখাতের ২৭০০ দেশীয় উদ্যোক্তা ঝুঁকিতে পড়বে।
সরকার ভুল পথে এগোচ্ছে বলে মনে করেন আইএসপিএবির নেতারা। তাঁরা অভিযোগ করেন, ‘গাইডলাইনে জনআকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত হয়নি।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও ছিলেন আইএসপিএবির সহসভাপতি নেয়ামুল হক খান, যুগ্ম মহাসচিব–১ মাহবুব আলম, যুগ্ম মহাসচিব–২ ফুয়াদ মুহাম্মদ শরফুদ্দিন ও কোষাধ্যক্ষ মঈন উদ্দিন আহমেদ।
আরও খবর পড়ুন:

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে পুরো বিশ্বে। এই আসক্তির বড় ভুক্তভোগী শিশুরা। এ বছর শিশুদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের ওপর বেশ কড়া নিয়মকানুন করেছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ।
৩১ ডিসেম্বর ২০২৪
গ্রাফিক ডিজাইনে যাঁরা পারদর্শী নন, তাঁদের কাছে ক্যানভা নতুন এক দুয়ার খুলে দিয়েছে। যে কেউ এখন এটি ব্যবহার করে ব্যক্তিগত অথবা পেশাদার কাজ করতে পারেন। সময়ের সঙ্গে আরও উন্নত হয়েছে এই ডিজাইন প্ল্যাটফর্ম। এবার তাতে যোগ হলো তাদের নিজস্ব এআই-চালিত মডেল।
২৪ মিনিট আগে
মোবাইল ফোনসেট কেনার বছরখানেকের মধ্যে দ্রুত চার্জ ফুরিয়ে যাওয়া কিংবা ব্যাটারি ফুলে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। আবার এক-দুই বছর পর ব্যাটারিতে চার্জ আর আগের মতো থাকে না। প্রথমটির কারণ, সঠিক নিয়মে চার্জ না দেওয়া। অনেকে মনে করেন, ফোনসেটে ১০০ শতাংশ চার্জ দিতে হয়।
২ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) পাওয়ারহাউস হতে বিশাল বাজি ধরেছে অন্যতম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ সৌদি আরব। তেলবাণিজ্যে নির্ভরশীল দেশটি এখন নজর দিয়েছে প্রযুক্তির দিকে। এআই খাতে বিনিয়োগ বাড়িয়েছে দেশটি। ‘হিউমেইন’-এ বিনিয়োগের মাধ্যমে বেশ বড় উদ্যোগ হাতে নিয়েছে দেশটি।
১৭ ঘণ্টা আগে