আইফোন ১৬ই উন্মোচনের পরপর দুটি পুরোনো মডেলের উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। সেগুলো হলো—আইফোন ১৪ ও আইফোন ১৪ প্লাস। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক স্মার্টফোন আপডেটের অংশ হিসেবে মডেল দুটি বাজারে এসেছিল। তবে দোকানে বা মজুতে থাকা ফোনগুলো বিক্রি হতে থাকবে।
অ্যাপলের উচ্চ-প্রো সংস্করণের মডেলগুলোর চেয়ে কম দাম বিক্রি হয় এই মডেল দুটি। তাদের উৎপাদন বন্ধ হওয়ার সময় আইফোন ১৪-এর মূল্য ছিল ৫৯৯ ডলার, আর আইফোন ১৪ প্লাসের মূল্য ছিল ৬৯৯। এটি তাদের প্রাথমিক বাজারে মূল্য—আইফোন ১৪ (৭৯৯ ডলার) এবং আইফোন ১৪ প্লাসের (৮৯৯ ডলার) তুলনায় কম।
বিশেষত্ব ও ফিচার
আইফোন ১৪ মডেলে ৬ দশমিক ১ ইঞ্চি সুপার রেটিনা এক্সডিআর ডিসপ্লে আর আইফোন ১৪ প্লাস মডেলে ৬ দশমিক ৭ ইঞ্চির ডিসপ্লে রয়েছে—যা অ্যাপলের প্রো মডেল ছাড়া প্রথম বড় স্ক্রিন অপশন হিসেবে পাওয়া যায়। পূর্ববর্তী বছরগুলোর মতো আইফোন ১৪ মিনি তৈরি করেনি অ্যাপল। কারণ, ছোট ৫ দশমিক ৪ ইঞ্চি স্ক্রিন মডেলের পরিবর্তে বড় আইফোন ১৪ প্লাস মডেলটি নিয়ে এসেছিল কোম্পানিটি।
এই দুই মডেলই এ১৫ বায়োনিক চিপসেট রয়েছে, যা আইফোন ১৩-এ প্রথমবারের মতো যুক্ত করা হয়েছিল। এ১৫ বায়োনিক চিপের ৫-কোর জিপিইউ গ্রাফিকসের কার্যকারিতা উন্নত করেছে। পাশাপাশি, নতুন ক্র্যাশ ডিটেকশন প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল, যা গাড়ি দুর্ঘটনা শনাক্ত করতে সক্ষম এবং ব্যবহারকারী অচেতন হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে জরুরি সেবার সঙ্গে যোগাযোগ করে। এ ছাড়া ‘ইমার্জেন্সি এসওএস ভিয়া স্যাটেলাইট’ ফিচারও যুক্ত ছিল, যা সেলুলার বা ওয়াই-ফাই কানেকটিভিটি ছাড়া বিপদগ্রস্ত এলাকার ব্যবহারকারীদের জরুরি সেবার সঙ্গে যোগাযোগ করার সুযোগ দেয়।
ক্যামেরা এবং ফটোগ্রাফি
কম আলোতে ছবি তোলার ক্ষেত্রে সাহায্য করার জন্য ক্যামেরা সিস্টেমে নতুন ফটোনিক ইঞ্জিন প্রযুক্তি যুক্ত করা হয়েছিল। এ ছাড়া, আইফোন ১৪-এ প্রথমবারের মতো ট্রুডেপথ ক্যামেরায় অটো ফোকাস প্রযুক্তি যুক্ত করা হয়। এটি সেলফি এবং ভিডিও কলের জন্য চিত্রের স্পষ্টতা আরও বাড়িয়েছে।
অ্যাপল কখনোই এক বছর মাঝামাঝি সময়ে একটি প্রধান আইফোন মডেল বন্ধ করেনি। এখন আইফোন ১৪ এবং আইফোন ১৪ প্লাসের স্থান নেবে নতুন মডেলগুলো, যা প্রযুক্তিগত দিক থেকে আরও উন্নত এবং নতুন ফিচার-সংবলিত হবে।
তথ্যসূত্র: ম্যাকরিউমার
আরও পড়ুন—
আইফোন ১৬ই উন্মোচনের পরপর দুটি পুরোনো মডেলের উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। সেগুলো হলো—আইফোন ১৪ ও আইফোন ১৪ প্লাস। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক স্মার্টফোন আপডেটের অংশ হিসেবে মডেল দুটি বাজারে এসেছিল। তবে দোকানে বা মজুতে থাকা ফোনগুলো বিক্রি হতে থাকবে।
অ্যাপলের উচ্চ-প্রো সংস্করণের মডেলগুলোর চেয়ে কম দাম বিক্রি হয় এই মডেল দুটি। তাদের উৎপাদন বন্ধ হওয়ার সময় আইফোন ১৪-এর মূল্য ছিল ৫৯৯ ডলার, আর আইফোন ১৪ প্লাসের মূল্য ছিল ৬৯৯। এটি তাদের প্রাথমিক বাজারে মূল্য—আইফোন ১৪ (৭৯৯ ডলার) এবং আইফোন ১৪ প্লাসের (৮৯৯ ডলার) তুলনায় কম।
বিশেষত্ব ও ফিচার
আইফোন ১৪ মডেলে ৬ দশমিক ১ ইঞ্চি সুপার রেটিনা এক্সডিআর ডিসপ্লে আর আইফোন ১৪ প্লাস মডেলে ৬ দশমিক ৭ ইঞ্চির ডিসপ্লে রয়েছে—যা অ্যাপলের প্রো মডেল ছাড়া প্রথম বড় স্ক্রিন অপশন হিসেবে পাওয়া যায়। পূর্ববর্তী বছরগুলোর মতো আইফোন ১৪ মিনি তৈরি করেনি অ্যাপল। কারণ, ছোট ৫ দশমিক ৪ ইঞ্চি স্ক্রিন মডেলের পরিবর্তে বড় আইফোন ১৪ প্লাস মডেলটি নিয়ে এসেছিল কোম্পানিটি।
এই দুই মডেলই এ১৫ বায়োনিক চিপসেট রয়েছে, যা আইফোন ১৩-এ প্রথমবারের মতো যুক্ত করা হয়েছিল। এ১৫ বায়োনিক চিপের ৫-কোর জিপিইউ গ্রাফিকসের কার্যকারিতা উন্নত করেছে। পাশাপাশি, নতুন ক্র্যাশ ডিটেকশন প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল, যা গাড়ি দুর্ঘটনা শনাক্ত করতে সক্ষম এবং ব্যবহারকারী অচেতন হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে জরুরি সেবার সঙ্গে যোগাযোগ করে। এ ছাড়া ‘ইমার্জেন্সি এসওএস ভিয়া স্যাটেলাইট’ ফিচারও যুক্ত ছিল, যা সেলুলার বা ওয়াই-ফাই কানেকটিভিটি ছাড়া বিপদগ্রস্ত এলাকার ব্যবহারকারীদের জরুরি সেবার সঙ্গে যোগাযোগ করার সুযোগ দেয়।
ক্যামেরা এবং ফটোগ্রাফি
কম আলোতে ছবি তোলার ক্ষেত্রে সাহায্য করার জন্য ক্যামেরা সিস্টেমে নতুন ফটোনিক ইঞ্জিন প্রযুক্তি যুক্ত করা হয়েছিল। এ ছাড়া, আইফোন ১৪-এ প্রথমবারের মতো ট্রুডেপথ ক্যামেরায় অটো ফোকাস প্রযুক্তি যুক্ত করা হয়। এটি সেলফি এবং ভিডিও কলের জন্য চিত্রের স্পষ্টতা আরও বাড়িয়েছে।
অ্যাপল কখনোই এক বছর মাঝামাঝি সময়ে একটি প্রধান আইফোন মডেল বন্ধ করেনি। এখন আইফোন ১৪ এবং আইফোন ১৪ প্লাসের স্থান নেবে নতুন মডেলগুলো, যা প্রযুক্তিগত দিক থেকে আরও উন্নত এবং নতুন ফিচার-সংবলিত হবে।
তথ্যসূত্র: ম্যাকরিউমার
আরও পড়ুন—
রিয়েলমি আবারও নতুন চমক নিয়ে আসছে। রিয়েলমি ‘সি ৭৫’ লাইনআপের আরও আধুনিক একটি ডিভাইস রিয়েলমি ‘সি ৭৫ এক্স’ দেশের বাজারে আসছে শিগগির।
৬ ঘণ্টা আগেবৈশ্বিক উদ্ভাবনী প্রযুক্তি ব্র্যান্ড ইনফিনিক্স বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করেছে তাদের বহুল প্রতীক্ষিত নোট ৫০ সিরিজ। এই সিরিজে তিনটি মডেল—নোট ৫০, নোট ৫০ প্রো এবং নোট ৫০ প্রো প্লাস—বিশেষভাবে তরুণ প্রজন্মের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল মিডিয়া হিসেবে প্রযুক্তি বিশ্বে একসময় একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল ফেসবুকের। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এর প্রাসঙ্গিকতা কমছে বলেই মনে করছেন মেটার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মার্ক জাকারবার্গ। তবে ২০২২ সালে ফেসবুকের ব্যবহার বাড়াতে তিনি এক ‘উদ্ভট’ ধারণা দিয়েছিলেন—সবার বন্ধুতালিকা মুছে ফেলা!
৯ ঘণ্টা আগেবহুল প্রতীক্ষিত জিফোর্স আরটিএক্স ৫০৬০ সিরিজের গ্রাফিকস কার্ড বাজারে আনার ঘোষণা দিয়েছে এনভিডিয়া। এই সিরিজে তিনটি আলাদা মডেল আসছে, যার মধ্যে আরটিএক্স ৫০৬০ টিআই-এর ১৬ জিবি ও ৮ জিবি সংস্করণ আজ থেকেই বিক্রি করা হবে। অন্যদিকে তুলনামূলক সস্তা আরটিএক্স ৫০৬০ (নন-টিআই) মডেলটি আগামী মে মাসে বাজারে আসবে
১১ ঘণ্টা আগে