তারিক আল আজীজ
অনলাইনে নানা কাজ করে আয় করাটা অনেকেই ম্যাজিকের মতো মনে করেন। কোনোভাবে একটু কৌশলটা রপ্ত করলেই সব শেষ হয়ে যাবে না। মেধা ও পরিশ্রম করেই অনলাইনে আয় করতে হয়। বর্তমানে অনলাইনভিত্তিক আয়ের জন্য অনেকেই এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে ঝুঁকছেন। অনেকের মনে প্রশ্ন, কীভাবে শুরু করা যায়, কী করলে নিজে যোগ্য হয়ে এভাবে আয় করা সম্ভব?
অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবা কমিশনের মাধ্যমে প্রচার ও বিক্রির প্রক্রিয়া হলো এফিলিয়েট মার্কেটিং। ওয়েবসাইট, ইউটিউব চ্যানেল, ফেসবুক পেজ ও ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে রেফারেল বা এফিলিয়েট ইনকাম করা যায়। এ জন্য প্রথমেই আপনাকে চিন্তা করতে হবে আপনি কী নিয়ে বা কোন ধরনের পণ্য নিয়ে কাজ করবেন। সেই ধরনের পণ্য সম্পর্কে আপনাকে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। সেই অনুযায়ী আর্টিকেল বা ব্লগসহ বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট তৈরি করতে হবে।
লিংক পাবেন কোথায়
প্রশ্ন আসতে পারে, আমরা এফিলিয়েট লিংক কোথায় পাব? এর উত্তর হচ্ছে, প্রতিটি বড় মার্কেটপ্লেসের ওয়েবসাইটে এফিলিয়েটের সুযোগ আছে। আপনি সেখানে ঢুঁ মারুন। ধৈর্যসহ বিস্তারিত পড়ে দেখুন। এতে কাজটি করা আপনার জন্য সহজ হয়ে যাবে। বাংলাদেশ থেকে অনেকেই আমাজনসহ বড় বড় মার্কেটপ্লেসের এফিলিয়েট মার্কেটিং করে থাকেন। এফিলিয়েটের এটাও একটা সুযোগ যে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসের পণ্য নিয়ে কাজ করা যায়। ফলে নানা দিক থেকে আয়ের সুযোগ থাকে।
দক্ষতা থাকতে হবে
যারা এফিলিয়েট মার্কেটিং নিয়ে কাজ করতে চায়, তাদের ভালো ব্লগ বা আর্টিকেল লেখা বা বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট বানানোর দক্ষতা থাকতে হবে। সেটা চর্চার মাধ্যমে বাড়িয়ে নিতে হবে। পাশাপাশি এসইও-ডিজিটাল মার্কেটিং জানা থাকলে পথ চলাটা অনেক সহজ হয়ে যায়। ব্লগিং, ইউটিউব, ইনফ্লুয়েন্সার এফিলিয়েট মার্কেটিং, ই-মেইল এফিলিয়েট মার্কেটিং কিংবা কুপন সাইটের মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করা সম্ভব।
ব্লগিং
ব্লগিংয়ের মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং একটি পুরোনো বিষয়। আগে থেকে এটি হয়ে আসছে। সার্চ ইঞ্জিন থেকে আসা ফ্রি ট্রাফিক থেকে ব্লগ পোস্টে থাকা এফিলিয়েট লিংক থেকে আয় করা যাবে। টিউটোরিয়াল, রিভিউ কিংবা শিক্ষামূলক কনটেন্ট ব্যবহার করে এফিলিয়েট পণ্য প্রোমোট করা যায়।
ইউটিউব
নিজের ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়। এতে ভিডিও ডেসক্রিপশনে এফিলিয়েট লিংক দিয়ে সেখান থেকে কমিশন পেতে পারেন।
ইনফ্লুয়েন্সার এফিলিয়েট মার্কেটিং
ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব কিংবা ফেসবুকে আইকনদের এভাবে কাজ করা সহজ। সে ক্ষেত্রে আপনার ফলোয়াররা এফিলিয়েট সেল জেনারেট করে আপনাকে আয়ের পথ খুলে দিতে পারে।
ই-মেইল এফিলিয়েট মার্কেটিং
ই-মেইল মার্কেটিংয়ে ইনভেস্টমেন্ট বিবেচনায় আয়ের সুবিধা বেশি বলে ধারণা করা হয়। নিউজলেটার কিংবা সাধারণ মেইলে এফিলিয়েট পণ্যের লিংক যুক্ত করে দিলে সেল জেনারেট করে আয় করতে পারবেন।
কুপন সাইট
ই-কমার্স ও অনলাইন শপিংয়ের জনপ্রিয়তার ফলে দিন দিন কুপন সাইটগুলোর জনপ্রিয়তা বাড়ছে। কুপন সাইটগুলোতে আপনার এফিলিয়েট লিংক পোস্ট করে কেনাকাটা ভালোবাসার মানুষদের সহায়তা করে আয় করা সম্ভব।
কয়েকটি জনপ্রিয় এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের নাম:
অনলাইনে নানা কাজ করে আয় করাটা অনেকেই ম্যাজিকের মতো মনে করেন। কোনোভাবে একটু কৌশলটা রপ্ত করলেই সব শেষ হয়ে যাবে না। মেধা ও পরিশ্রম করেই অনলাইনে আয় করতে হয়। বর্তমানে অনলাইনভিত্তিক আয়ের জন্য অনেকেই এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে ঝুঁকছেন। অনেকের মনে প্রশ্ন, কীভাবে শুরু করা যায়, কী করলে নিজে যোগ্য হয়ে এভাবে আয় করা সম্ভব?
অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবা কমিশনের মাধ্যমে প্রচার ও বিক্রির প্রক্রিয়া হলো এফিলিয়েট মার্কেটিং। ওয়েবসাইট, ইউটিউব চ্যানেল, ফেসবুক পেজ ও ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে রেফারেল বা এফিলিয়েট ইনকাম করা যায়। এ জন্য প্রথমেই আপনাকে চিন্তা করতে হবে আপনি কী নিয়ে বা কোন ধরনের পণ্য নিয়ে কাজ করবেন। সেই ধরনের পণ্য সম্পর্কে আপনাকে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। সেই অনুযায়ী আর্টিকেল বা ব্লগসহ বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট তৈরি করতে হবে।
লিংক পাবেন কোথায়
প্রশ্ন আসতে পারে, আমরা এফিলিয়েট লিংক কোথায় পাব? এর উত্তর হচ্ছে, প্রতিটি বড় মার্কেটপ্লেসের ওয়েবসাইটে এফিলিয়েটের সুযোগ আছে। আপনি সেখানে ঢুঁ মারুন। ধৈর্যসহ বিস্তারিত পড়ে দেখুন। এতে কাজটি করা আপনার জন্য সহজ হয়ে যাবে। বাংলাদেশ থেকে অনেকেই আমাজনসহ বড় বড় মার্কেটপ্লেসের এফিলিয়েট মার্কেটিং করে থাকেন। এফিলিয়েটের এটাও একটা সুযোগ যে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসের পণ্য নিয়ে কাজ করা যায়। ফলে নানা দিক থেকে আয়ের সুযোগ থাকে।
দক্ষতা থাকতে হবে
যারা এফিলিয়েট মার্কেটিং নিয়ে কাজ করতে চায়, তাদের ভালো ব্লগ বা আর্টিকেল লেখা বা বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট বানানোর দক্ষতা থাকতে হবে। সেটা চর্চার মাধ্যমে বাড়িয়ে নিতে হবে। পাশাপাশি এসইও-ডিজিটাল মার্কেটিং জানা থাকলে পথ চলাটা অনেক সহজ হয়ে যায়। ব্লগিং, ইউটিউব, ইনফ্লুয়েন্সার এফিলিয়েট মার্কেটিং, ই-মেইল এফিলিয়েট মার্কেটিং কিংবা কুপন সাইটের মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করা সম্ভব।
ব্লগিং
ব্লগিংয়ের মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং একটি পুরোনো বিষয়। আগে থেকে এটি হয়ে আসছে। সার্চ ইঞ্জিন থেকে আসা ফ্রি ট্রাফিক থেকে ব্লগ পোস্টে থাকা এফিলিয়েট লিংক থেকে আয় করা যাবে। টিউটোরিয়াল, রিভিউ কিংবা শিক্ষামূলক কনটেন্ট ব্যবহার করে এফিলিয়েট পণ্য প্রোমোট করা যায়।
ইউটিউব
নিজের ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়। এতে ভিডিও ডেসক্রিপশনে এফিলিয়েট লিংক দিয়ে সেখান থেকে কমিশন পেতে পারেন।
ইনফ্লুয়েন্সার এফিলিয়েট মার্কেটিং
ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব কিংবা ফেসবুকে আইকনদের এভাবে কাজ করা সহজ। সে ক্ষেত্রে আপনার ফলোয়াররা এফিলিয়েট সেল জেনারেট করে আপনাকে আয়ের পথ খুলে দিতে পারে।
ই-মেইল এফিলিয়েট মার্কেটিং
ই-মেইল মার্কেটিংয়ে ইনভেস্টমেন্ট বিবেচনায় আয়ের সুবিধা বেশি বলে ধারণা করা হয়। নিউজলেটার কিংবা সাধারণ মেইলে এফিলিয়েট পণ্যের লিংক যুক্ত করে দিলে সেল জেনারেট করে আয় করতে পারবেন।
কুপন সাইট
ই-কমার্স ও অনলাইন শপিংয়ের জনপ্রিয়তার ফলে দিন দিন কুপন সাইটগুলোর জনপ্রিয়তা বাড়ছে। কুপন সাইটগুলোতে আপনার এফিলিয়েট লিংক পোস্ট করে কেনাকাটা ভালোবাসার মানুষদের সহায়তা করে আয় করা সম্ভব।
কয়েকটি জনপ্রিয় এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের নাম:
প্রযুক্তি খাতে নিজেদের অবস্থান আরও জোরালো করতে এবার ল্যাপটপ নিয়ে এল মটোরোলা। ভারতের বাজারের জন্য উন্মোচন করা হয়েছে তাদের প্রথম ল্যাপটপ মটো বুক ৬০। পেশাজীবী, শিক্ষার্থী ও কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের লক্ষ্য করে তৈরি করা হয়েছে এই ডিভাইস। একই সঙ্গে মটোরোলা চালু করেছে মটো প্যাড ৬০ প্রো ট্যাবলেট।
৩ ঘণ্টা আগেমিথ্যা বা বিভ্রান্তিকর তথ্য রুখতে ‘ফুটনোটস’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে এসেছে টিকটক। ফিচারটি পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সের (সাবেক টুইটার) ‘কমিউনিটি নোটস’-এর মতোই কাজ করবে ফিচারটি।
৪ ঘণ্টা আগেদৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ও স্বল্পদৃষ্টিসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য নিরাপদে চলাফেরার পথ সহজ করতে এক নতুন ধরনের পরিধানযোগ্য ডিভাইস তৈরি করেছেন চীনের বিজ্ঞানীরা। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিনির্ভর ডিভাইসটি ব্যবহারকারীদের চারপাশের প্রতিবন্ধকতা শনাক্ত করে এবং চলার জন্য নিরাপদ পথের নির্দেশনা দেয়।
৬ ঘণ্টা আগেসরকার ইতিমধ্যে সাবমেরিন কেবল ব্যান্ডউইথের মূল্য ১০ শতাংশ কমিয়ে এনেছে। ফাইবারের জটিলতা নিরসন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৫০০ টাকায় ৫ এমবিপিএসের বদলে ১০ এমবিপিএস গতির ইন্টারনেট সেবা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইএসপিএবি)।
৭ ঘণ্টা আগে