বড় করপোরেট কোম্পানির গ্রাহকদের ব্যবসায়িক কাজে ব্যবহারের জন্য নতুন চ্যাটবট ‘কিউ’ নিয়ে এল আমাজন। সেই সঙ্গে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারে বিভিন্ন আইনি জটিলতা থেকে গ্রাহকদের সুরক্ষা দেবে এই কোম্পানি। এডাব্লুএসের (আমাজন ওয়েব সার্ভিস) ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের সঙ্গে গ্রাহকদের যুক্ত করার জন্য এই উদ্যোগ নিয়েছে আমাজন।
যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে বার্ষিক ক্লাউড কম্পিউটিং সম্মেলনে গত মঙ্গলবার নতুন চ্যাটবটটির উন্মোচন করা হয়। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টের সারাংশ তৈরিতে ও স্ল্যাকের মতো যোগাযোগের অ্যাপগুলিতে চ্যাট করার সুবিধা দেবে এই চ্যাটবট। ফলে কোম্পানিগুলোর উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। আমাজন বলেছে, এই সফটওয়্যার স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যবসার সোর্স কোডকে দ্রুত পরিবর্তন করতে পারে।
ওপেনআইয়ের চ্যাটজিপিটি বাজারে আসার এক বছর পরে নতুন চ্যাটবটটি নিয়ে এল আমাজন। এই উদ্যোগ অন্যান্য কোম্পানিকে এআই স্টার্টআপে বিনিয়োগের জন্য উদ্বুদ্ধ করবে। অ্যালফাবেটসহ অন্যান্য বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোও নিজস্ব চ্যাটবট নিয়ে এসেছে। এগুলো দৈনন্দিন কাজে সাহায্য করার জন্য ব্যবহারকারীদের সঙ্গে মানুষের মত চ্যাট করে।
এডব্লিউএস সিইও অ্যাডাম সেলিপস্কি বলেছেন, জেনারেটিভ এআই অ্যাপ্লিকেশনগুলিতে আপত্তিকর কনটেন্ট বন্ধে একটি সুরক্ষার ফিচার তৈরি করছে আমাজন। কোম্পানিটি এর নাম দিয়েছে ‘গার্ডেল ফর বেডরক’। এটি গ্রাহকদের ক্ষতিকারক বিষয়বস্তু ফিল্টার করার সুযোগ দেয়।
বিভিন্ন পাবলিক কনটেন্ট ওপর ভিত্তি করে এআইকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। তাই এআইভিত্তিক চ্যাটবটকে কোনো প্রশ্ন করা হলে তা আপত্তিকর শব্দ বা কনটেন্ট বাদ না দিয়েই জবাব দিতে পারে। তাই এটি কম বয়সীদের উপযুক্ত নয়। এছাড়া কোনো সংঘাত বা নির্বাচনের সময় জেনারেটিভ এআই এক্স (টুইটার) ও ফেসবুকের মত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে কনটেন্ট নিয়ে ভুল বা প্রভাবশালী তথ্য দিতে পারে।
নিরাপত্তাবিষয়ক আইনজীবীরা সতর্ক করে বলেন, জেনারেটিভ এআই মানুষের নিয়ন্ত্রণের বাইরে কাজ করতে পারে, বিপজ্জনক কনটেন্ট বের করে দিতে পারে বা তদারকি ছাড়াই পুরো সিস্টেম পরিচালনা করতে পারে। বিশেষ করে এক্স ও ফেসবুকের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রভাবশালী ও বিশ্বাসযোগ্য কনটেন্ট নিয়ে তারা উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
সেলিপস্কি বলেছেন, নতুন পরিষেবাটি গ্রাহকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কারণ বিভিন্ন কাজের জন্য যতটুকু এআই ব্যবহার করা দরকার এটি তার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে। উদাহরণস্বরূপ, একটি অনলাইন অ্যাসিস্টেন্টকে এমনভাবে তৈরি করা হবে যেন গ্রাহকদের ব্যাংকে বিনিয়োগ নিয়ে পরামর্শ দেওয়া থেকে চ্যাটবটটি বিরত থাকে। এছাড়া অনুপযুক্ত কনটেন্ট প্রতিরোধ করতে ও অনলাইন অ্যাসিস্টেন্ট যেন ঘৃণাত্মক বক্তব্য বা অপমানসূচক শব্দ ব্যবহার না করে তা ইকমার্স সাইটটি নিশ্চিত করবে।
আমাজন বলেছ, কিউ চ্যাটবটে ব্যবসার একটি সীমা বেঁধে দেওয়া হবে। এল ফলে গ্রাহকদের সংবেদনশীল ডেটা কর্মীরা দেখতে পারবে না। এই সার্ভিস ব্যবহার করার জন্য প্রতি বছর একজন গ্রাহককে ২০ ডলার খরচ করতে হবে।
কপিরাইটযুক্ত কনটেন্ট অপব্যবহারের মামলায় গ্রাহকদের রক্ষা করবে আমাজন। উদাহরণস্বরূপ, এই বছরের শুরুতে স্টক ফটোগ্রাফি কোম্পানি গেটি ইমেজেস স্টেবিলিটি এআই-এর বিরুদ্ধে মামলা করেছে। কোম্পানিটি অভিযোগ তুলে বলেছে, এটি অনুমতি ছাড়াই ছবির জন্য তাদের ওয়েবসাইটের কনটেন্ট ব্যবহার করেছে।
বড় করপোরেট কোম্পানির গ্রাহকদের ব্যবসায়িক কাজে ব্যবহারের জন্য নতুন চ্যাটবট ‘কিউ’ নিয়ে এল আমাজন। সেই সঙ্গে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারে বিভিন্ন আইনি জটিলতা থেকে গ্রাহকদের সুরক্ষা দেবে এই কোম্পানি। এডাব্লুএসের (আমাজন ওয়েব সার্ভিস) ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের সঙ্গে গ্রাহকদের যুক্ত করার জন্য এই উদ্যোগ নিয়েছে আমাজন।
যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে বার্ষিক ক্লাউড কম্পিউটিং সম্মেলনে গত মঙ্গলবার নতুন চ্যাটবটটির উন্মোচন করা হয়। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টের সারাংশ তৈরিতে ও স্ল্যাকের মতো যোগাযোগের অ্যাপগুলিতে চ্যাট করার সুবিধা দেবে এই চ্যাটবট। ফলে কোম্পানিগুলোর উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। আমাজন বলেছে, এই সফটওয়্যার স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যবসার সোর্স কোডকে দ্রুত পরিবর্তন করতে পারে।
ওপেনআইয়ের চ্যাটজিপিটি বাজারে আসার এক বছর পরে নতুন চ্যাটবটটি নিয়ে এল আমাজন। এই উদ্যোগ অন্যান্য কোম্পানিকে এআই স্টার্টআপে বিনিয়োগের জন্য উদ্বুদ্ধ করবে। অ্যালফাবেটসহ অন্যান্য বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোও নিজস্ব চ্যাটবট নিয়ে এসেছে। এগুলো দৈনন্দিন কাজে সাহায্য করার জন্য ব্যবহারকারীদের সঙ্গে মানুষের মত চ্যাট করে।
এডব্লিউএস সিইও অ্যাডাম সেলিপস্কি বলেছেন, জেনারেটিভ এআই অ্যাপ্লিকেশনগুলিতে আপত্তিকর কনটেন্ট বন্ধে একটি সুরক্ষার ফিচার তৈরি করছে আমাজন। কোম্পানিটি এর নাম দিয়েছে ‘গার্ডেল ফর বেডরক’। এটি গ্রাহকদের ক্ষতিকারক বিষয়বস্তু ফিল্টার করার সুযোগ দেয়।
বিভিন্ন পাবলিক কনটেন্ট ওপর ভিত্তি করে এআইকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। তাই এআইভিত্তিক চ্যাটবটকে কোনো প্রশ্ন করা হলে তা আপত্তিকর শব্দ বা কনটেন্ট বাদ না দিয়েই জবাব দিতে পারে। তাই এটি কম বয়সীদের উপযুক্ত নয়। এছাড়া কোনো সংঘাত বা নির্বাচনের সময় জেনারেটিভ এআই এক্স (টুইটার) ও ফেসবুকের মত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে কনটেন্ট নিয়ে ভুল বা প্রভাবশালী তথ্য দিতে পারে।
নিরাপত্তাবিষয়ক আইনজীবীরা সতর্ক করে বলেন, জেনারেটিভ এআই মানুষের নিয়ন্ত্রণের বাইরে কাজ করতে পারে, বিপজ্জনক কনটেন্ট বের করে দিতে পারে বা তদারকি ছাড়াই পুরো সিস্টেম পরিচালনা করতে পারে। বিশেষ করে এক্স ও ফেসবুকের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রভাবশালী ও বিশ্বাসযোগ্য কনটেন্ট নিয়ে তারা উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
সেলিপস্কি বলেছেন, নতুন পরিষেবাটি গ্রাহকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কারণ বিভিন্ন কাজের জন্য যতটুকু এআই ব্যবহার করা দরকার এটি তার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে। উদাহরণস্বরূপ, একটি অনলাইন অ্যাসিস্টেন্টকে এমনভাবে তৈরি করা হবে যেন গ্রাহকদের ব্যাংকে বিনিয়োগ নিয়ে পরামর্শ দেওয়া থেকে চ্যাটবটটি বিরত থাকে। এছাড়া অনুপযুক্ত কনটেন্ট প্রতিরোধ করতে ও অনলাইন অ্যাসিস্টেন্ট যেন ঘৃণাত্মক বক্তব্য বা অপমানসূচক শব্দ ব্যবহার না করে তা ইকমার্স সাইটটি নিশ্চিত করবে।
আমাজন বলেছ, কিউ চ্যাটবটে ব্যবসার একটি সীমা বেঁধে দেওয়া হবে। এল ফলে গ্রাহকদের সংবেদনশীল ডেটা কর্মীরা দেখতে পারবে না। এই সার্ভিস ব্যবহার করার জন্য প্রতি বছর একজন গ্রাহককে ২০ ডলার খরচ করতে হবে।
কপিরাইটযুক্ত কনটেন্ট অপব্যবহারের মামলায় গ্রাহকদের রক্ষা করবে আমাজন। উদাহরণস্বরূপ, এই বছরের শুরুতে স্টক ফটোগ্রাফি কোম্পানি গেটি ইমেজেস স্টেবিলিটি এআই-এর বিরুদ্ধে মামলা করেছে। কোম্পানিটি অভিযোগ তুলে বলেছে, এটি অনুমতি ছাড়াই ছবির জন্য তাদের ওয়েবসাইটের কনটেন্ট ব্যবহার করেছে।
আগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
৪ ঘণ্টা আগেচাকরির বাজারে এক নতুন হুমকির নাম—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। এই প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে প্রতারকেরা এখন তৈরি করছে ভুয়া প্রোফাইল। এসব ভুয়া প্রোফাইল দিয়ে অনলাইন ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে দূর থেকে কাজ করার সুযোগ পেতে চায় প্রতারকেরা।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়ানো অনেকেরই প্রিয় অভ্যাস। তবে যতই দিকনির্দেশনার দক্ষতা থাকুক না কেন, প্রকৃতির গভীরে প্রবেশ করলে নির্ভরযোগ্য একটি জিপিএস ট্র্যাকারই হয় সবচেয়ে বড় সহায়। এ জন্য এমন এক উদ্ভাবনী ডিভাইস নিয়ে এসেছে গারমিন, যার রয়েছে যেকোনো পরিবেশে টিকে থাকার মতো স্থায়িত্ব, শক্তিশালী সিগন্যাল গ্রহণক্ষম
৫ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘ইন্টারনেট সেবা: সমস্যা, সম্ভাবনা ও করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনা সভায় এ কথা জানান সংগঠনের সভাপতি ইমদাদুল হক।
৬ ঘণ্টা আগে