টি এইচ মাহির
পাখির কিচিরমিচির শুনতে সবার ভালো লাগে। কিন্তু এখন সব জায়গায়, বিশেষ করে শহরে পাখির বিচরণ খুব কম। আবার দেখা গেলেও অনেক পাখি সম্পর্কে আমরা বিশদ কিছু জানি না। তবে এখন হাতে একটি স্মার্টফোন থাকলে পাখি শনাক্ত করা কোনো সমস্যাই নয়। স্মার্টফোনের একটি অ্যাপ শনাক্ত করে দেবে পাখি। জানাবে তার নাম-পরিচয়সহ নানা তথ্য।
পাখির সুরেলা ডাক থেকে পরিচয় শনাক্ত করবে মার্লিন বার্ড আইডি অ্যাপ। এই অ্যাপ পাখির শব্দ শুনেই বলে দিতে পারে তার পরিচয়। এ ছাড়া তিনটি প্রশ্নের উত্তর দিয়ে এবং ছবি আপলোড দিয়ে শনাক্ত করা যাবে অচেনা পাখি।
মার্লিন বার্ড আইডি অ্যাপে প্রবেশ করে প্রয়োজনীয় তথ্যের অনুমতি দিতে হবে। অ্যাপটি যেহেতু শব্দ থেকে পাখি শনাক্ত করবে, তাই একে ফোনের মাইক্রোফোন ব্যবহারের অনুমতি দিতে হবে এবং অঞ্চলভিত্তিক পাখির তথ্য পেতে লোকেশন অ্যাকসেস পারমিশন দিতে হবে। অ্যাপে প্রবেশ করলেই দেখা যাবে সাউন্ড আইডি এবং ফটো আইডি নামের দুটো অপশন। সাউন্ড আইডিতে ক্লিক করে অচেনা পাখির ডাক রেকর্ড করতে হবে। তারপর সেই ডাক বা শব্দের স্পেকট্রোগ্রাম থেকে পাখির পরিচয় বলে দেবে এই অ্যাপ। আবার ফটো আইডি নামের অপশনে ক্লিক করে পাখির ছবি আপলোড করা যাবে। ছবি দেখেও শনাক্ত করা যাবে তাদের পরিচয়। এ দুই পদ্ধতি ছাড়াও তিন ধাপে পাখির পরিচয় জানা যাবে। আকৃতি, রং এবং পাখিটি কী করছিল—তিনটি প্রশ্নের উত্তর দিলেই সম্ভাব্য পাখির তথ্য দেখাবে অ্যাপটি।
বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের পাখির পরিচয় জানা যাবে এই অ্যাপের মাধ্যমে। অ্যাপে নেওয়া লোকেশন পারমিশন থেকে লোকেশন অনুযায়ী আরও নিখুঁতভাবে পাখির পরিচয় শনাক্ত করা যাবে। এশিয়া, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া কিংবা আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের পাখির ডেটা সংরক্ষণ করা আছে এই অ্যাপে। লোকেশন অনুযায়ী, পাখির তথ্য দেখা যাবে এতে। ইন্টারনেট ছাড়াও এই অ্যাপ ব্যবহার করা যাবে।
কর্নেল ল্যাব অব অর্নিথোলজি নামের একটি প্রতিষ্ঠান মার্লিন বার্ড আইডি নামের অ্যাপটি তৈরি করেছে। সারা বিশ্বের পাখিপ্রেমী মানুষ ও গবেষকদের জন্য এটি তৈরি করা হয়েছে। কর্নেল ল্যাব নিউইয়র্কের কর্নেল ইউনিভার্সিটির একটি প্রতিষ্ঠান। তারা পাখিদের নিয়ে ইবার্ড নামেও একটি অ্যাপ তৈরি করেছে। যেখানে সারা বিশ্বের লাখ লাখ পাখির তথ্য পাওয়া যাবে।
মার্লিন বার্ড আইডি অ্যাপটি তৈরিতে তারা পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পাখির ডাক সংগ্রহ করেছে। তাদের ৫ হাজারের বেশি কর্মী প্রায় ৩০ মিলিয়ন পাখির তথ্য সংগ্রহ এবং শব্দ ধারণ করেছেন। শুধু কর্মীরা নন, উইকিএভিস, এভোকেটের মতো পাখিবিষয়ক ওয়েবসাইটগুলো থেকেও তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এসব শব্দ ও তথ্য স্টোর করা হয়েছে মার্লিন বার্ড আইডিতে। যখন কেউ এই অ্যাপে পাখির শব্দ বা ডাক আপলোড দেয়, তখন সেই অডিওর স্পেকট্রোগ্রামের সঙ্গে মিলে যাওয়া তথ্য উপস্থাপন করে মার্লিন বার্ড আইডি।
অ্যাপটি পাওয়া যাবে প্লে স্টোর ও অ্যাপ স্টোরে। প্রায় ৫ মিলিয়ন মানুষ ইতিমধ্যে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করেছে মার্লিন বার্ড আইডি নামের অ্যাপটি। বর্তমানে অ্যাপ স্টোরে ৪ দশমিক ৯ এবং প্লে স্টোরে এর রেটিং
৪ দশমিক ১।
পাখির কিচিরমিচির শুনতে সবার ভালো লাগে। কিন্তু এখন সব জায়গায়, বিশেষ করে শহরে পাখির বিচরণ খুব কম। আবার দেখা গেলেও অনেক পাখি সম্পর্কে আমরা বিশদ কিছু জানি না। তবে এখন হাতে একটি স্মার্টফোন থাকলে পাখি শনাক্ত করা কোনো সমস্যাই নয়। স্মার্টফোনের একটি অ্যাপ শনাক্ত করে দেবে পাখি। জানাবে তার নাম-পরিচয়সহ নানা তথ্য।
পাখির সুরেলা ডাক থেকে পরিচয় শনাক্ত করবে মার্লিন বার্ড আইডি অ্যাপ। এই অ্যাপ পাখির শব্দ শুনেই বলে দিতে পারে তার পরিচয়। এ ছাড়া তিনটি প্রশ্নের উত্তর দিয়ে এবং ছবি আপলোড দিয়ে শনাক্ত করা যাবে অচেনা পাখি।
মার্লিন বার্ড আইডি অ্যাপে প্রবেশ করে প্রয়োজনীয় তথ্যের অনুমতি দিতে হবে। অ্যাপটি যেহেতু শব্দ থেকে পাখি শনাক্ত করবে, তাই একে ফোনের মাইক্রোফোন ব্যবহারের অনুমতি দিতে হবে এবং অঞ্চলভিত্তিক পাখির তথ্য পেতে লোকেশন অ্যাকসেস পারমিশন দিতে হবে। অ্যাপে প্রবেশ করলেই দেখা যাবে সাউন্ড আইডি এবং ফটো আইডি নামের দুটো অপশন। সাউন্ড আইডিতে ক্লিক করে অচেনা পাখির ডাক রেকর্ড করতে হবে। তারপর সেই ডাক বা শব্দের স্পেকট্রোগ্রাম থেকে পাখির পরিচয় বলে দেবে এই অ্যাপ। আবার ফটো আইডি নামের অপশনে ক্লিক করে পাখির ছবি আপলোড করা যাবে। ছবি দেখেও শনাক্ত করা যাবে তাদের পরিচয়। এ দুই পদ্ধতি ছাড়াও তিন ধাপে পাখির পরিচয় জানা যাবে। আকৃতি, রং এবং পাখিটি কী করছিল—তিনটি প্রশ্নের উত্তর দিলেই সম্ভাব্য পাখির তথ্য দেখাবে অ্যাপটি।
বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের পাখির পরিচয় জানা যাবে এই অ্যাপের মাধ্যমে। অ্যাপে নেওয়া লোকেশন পারমিশন থেকে লোকেশন অনুযায়ী আরও নিখুঁতভাবে পাখির পরিচয় শনাক্ত করা যাবে। এশিয়া, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া কিংবা আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের পাখির ডেটা সংরক্ষণ করা আছে এই অ্যাপে। লোকেশন অনুযায়ী, পাখির তথ্য দেখা যাবে এতে। ইন্টারনেট ছাড়াও এই অ্যাপ ব্যবহার করা যাবে।
কর্নেল ল্যাব অব অর্নিথোলজি নামের একটি প্রতিষ্ঠান মার্লিন বার্ড আইডি নামের অ্যাপটি তৈরি করেছে। সারা বিশ্বের পাখিপ্রেমী মানুষ ও গবেষকদের জন্য এটি তৈরি করা হয়েছে। কর্নেল ল্যাব নিউইয়র্কের কর্নেল ইউনিভার্সিটির একটি প্রতিষ্ঠান। তারা পাখিদের নিয়ে ইবার্ড নামেও একটি অ্যাপ তৈরি করেছে। যেখানে সারা বিশ্বের লাখ লাখ পাখির তথ্য পাওয়া যাবে।
মার্লিন বার্ড আইডি অ্যাপটি তৈরিতে তারা পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পাখির ডাক সংগ্রহ করেছে। তাদের ৫ হাজারের বেশি কর্মী প্রায় ৩০ মিলিয়ন পাখির তথ্য সংগ্রহ এবং শব্দ ধারণ করেছেন। শুধু কর্মীরা নন, উইকিএভিস, এভোকেটের মতো পাখিবিষয়ক ওয়েবসাইটগুলো থেকেও তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এসব শব্দ ও তথ্য স্টোর করা হয়েছে মার্লিন বার্ড আইডিতে। যখন কেউ এই অ্যাপে পাখির শব্দ বা ডাক আপলোড দেয়, তখন সেই অডিওর স্পেকট্রোগ্রামের সঙ্গে মিলে যাওয়া তথ্য উপস্থাপন করে মার্লিন বার্ড আইডি।
অ্যাপটি পাওয়া যাবে প্লে স্টোর ও অ্যাপ স্টোরে। প্রায় ৫ মিলিয়ন মানুষ ইতিমধ্যে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করেছে মার্লিন বার্ড আইডি নামের অ্যাপটি। বর্তমানে অ্যাপ স্টোরে ৪ দশমিক ৯ এবং প্লে স্টোরে এর রেটিং
৪ দশমিক ১।
বন্ধুদের সঙ্গে রিলস ভাগাভাগির প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে ‘ব্লেন্ড’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হলো ইনস্টাগ্রাম। এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এখন তাঁদের বন্ধু বা গ্রুপ চ্যাটের সদস্যদের সঙ্গে একটি ব্যক্তিগত ও কাস্টমাইজড রিলস ফিড শেয়ার করতে পারবেন। তবে এই ফিচার ব্যবহার করতে হলে বন্ধুদের আমন্ত্রণ...
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন ইরাকি কিশোর মুনতাধার মোহাম্মদ আহমেদ সালেহ। বাগদাদের আল-তারমিয়া জেলার আল-বায়ারিক উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের অসাধারণ প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে নাসার বিশেষ প্রশংসা
১০ ঘণ্টা আগেমানুষের কাজের জগতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত নিয়ে বিশ্বের প্রযুক্তিকেন্দ্র সিলিকন ভ্যালিতে আত্মপ্রকাশ করল বিতর্কিত স্টার্টআপ ‘মেকানাইজ’। বিখ্যাত এআই গবেষক ও প্রতিষ্ঠাতা তামায় বেসিরোগ্লু ঘোষণা দিয়েছেন, এই স্টার্টআপের লক্ষ্য হলো—‘সব ধরনের কাজের পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়করণ’ এবং ‘সম্পূর্ণ অর্থনীতির...
১১ ঘণ্টা আগেফোল্ডেবল ফোনের দৌড়ে যখন স্যামসাং, হুয়াওয়ে বা অপো একে অপরকে টপকে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত, প্রযুক্তির বাজারে ঠিক তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিদ্বন্দ্বী মাঠে নেমেছে। সেটি হলো—ভাঁজযোগ্য ইবুক রিডার। ই-ইংক প্রযুক্তির উন্নতির ফলে ই-রিডারে বই পড়ার অভিজ্ঞতা এখন অনেকটাই কাগজের বইয়ের মতো।
১৩ ঘণ্টা আগে