অনলাইন ডেস্ক
অ্যাপল ও গুগলের মার্কিন অ্যাপ স্টোরে ফিরে এল চীনা মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টিকটক। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অ্যাপটির ওপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকরের সময়সীমা পিছিয়ে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানোর কারণে অ্যাপটি পুনরায় স্টোরগুলোতে রাখা হয়েছে।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পরই সামাজিক মাধ্যম অ্যাপটির ওপর নিষেধাজ্ঞা স্থগিত করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেই সঙ্গে এ দুই প্রযুক্তি জায়ান্টকে আশ্বস্ত করেন, মার্কিন অ্যাপ স্টোরে টিকটক রাখলেও তাদের বিরুদ্ধে কোনো জরিমানা করা হবে না।
গত ১৯ জানুয়ারি টিকটক নিষেধাজ্ঞার আইনটি কার্যকর হয়। তবে আগের দিনই স্টোরগুলোর থেকে সরিয়ে ফেলা হয় অ্যাপটি। গত বছরের একটি আইন অনুযায়ী, চীনা কোম্পানি বাইটড্যান্সকে টিকটকের যুক্তরাষ্ট্রের অংশ বিক্রি করতে হবে, তা না হলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাপটি নিষিদ্ধ হবে।
আইনটি কার্যকর হওয়ার পর যদি অ্যাপল ও গুগল টিকটক তাদের অ্যাপ স্টোরে রাখত, তবে তাদের জরিমানা গুনতে হতো।
তবে পরদিনই একটি নির্বাহী আদেশে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকরের সময়সীমা ৭৫ দিন বাড়ানোর কথা ঘোষণা করেন ট্রাম্প। এর ফলে টিকটক এখনো কিছুদিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সক্রিয় থাকতে পারবে। তবে গতকাল পর্যন্ত অ্যাপ স্টোর থেকে টিকটক সরিয়ে রেখেছিল অ্যাপল ও গুগল।
বিশেষজ্ঞদের মতে, গুগল ও অ্যাপল হয়তো টিকটককে পুনরায় স্টোরে রাখার আগে নিশ্চয়তা চাইছিল যে, তাদের বিরুদ্ধে কোনো আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে না। ট্রাম্পের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, এ দুই প্রতিষ্ঠানকে কোনো রকম জরিমানা বা আইনি পদক্ষেপের মুখে পড়তে হবে না।
বর্তমানে প্রায় অর্ধেক আমেরিকান টিকটক ব্যবহার করেন। ২০২৪ সালে ৫২ মিলিয়ন ডাউনলোড হয়েছে টিকটক অ্যাপটি। সেন্সর টাওয়ারের তথ্য অনুযায়ী, এর মধ্যে ৫২ শতাংশ ডাউনলোড হয়েছে অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে এবং ৪৮ শতাংশ গুগল প্লে স্টোর থেকে।
এই আইন সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের অধীনে গত বছরের এপ্রিল মাসে স্বাক্ষরিত হয়, যেখানে চীনের সম্ভাব্য নজরদারি ও নিরাপত্তা ঝুঁকির বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছিল।
এখনো পর্যন্ত, টিকটক এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কখনো কোনো প্রধান সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম নিষিদ্ধ করেনি এবং গত বছরপাস হওয়া আইনটি ট্রাম্প প্রশাসনকে অন্যান্য চীনা মালিকানাধীন অ্যাপ নিষিদ্ধ করার বা সেগুলোর বিক্রি দাবি করার ব্যাপারে ব্যাপক ক্ষমতা দিয়েছে।
এদিকে বৃহস্পতিবার ট্রাম্প বলেন, টিকটকের জন্য তার ৭৫ দিনের সময়সীমা আরও বাড়ানো হতে পারে। তবে এই উদ্যোগের প্রয়োজন হবে বলে তিনি মনে করেন না।
এ ছাড়া টিকটকের ব্যবসা কিনতে আগ্রহী প্রকাশ করেছে বেশ কয়েকটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। গত মাসে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জ জানায়, টিকটক কেনার জন্য আলোচনা শুরু করছে ওরাকল, মাইক্রোসফটসহ বিনিয়োগকারীর একটি গ্রুপ। চুক্তি অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে টিকটকের মালিক বাইটড্যান্সের সামান্য অংশীদারত্ব থাকবে।
আবার চলতি মাসেই যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে একটি সভরেন ওয়েলথ ফান্ড বা সার্বভৌম সম্পদ তহবিল গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাম্প। ভবিষ্যতে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম টিকটক কিনতে তহবিলটি ব্যবহৃত হতে পারে।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
অ্যাপল ও গুগলের মার্কিন অ্যাপ স্টোরে ফিরে এল চীনা মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টিকটক। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অ্যাপটির ওপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকরের সময়সীমা পিছিয়ে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানোর কারণে অ্যাপটি পুনরায় স্টোরগুলোতে রাখা হয়েছে।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পরই সামাজিক মাধ্যম অ্যাপটির ওপর নিষেধাজ্ঞা স্থগিত করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেই সঙ্গে এ দুই প্রযুক্তি জায়ান্টকে আশ্বস্ত করেন, মার্কিন অ্যাপ স্টোরে টিকটক রাখলেও তাদের বিরুদ্ধে কোনো জরিমানা করা হবে না।
গত ১৯ জানুয়ারি টিকটক নিষেধাজ্ঞার আইনটি কার্যকর হয়। তবে আগের দিনই স্টোরগুলোর থেকে সরিয়ে ফেলা হয় অ্যাপটি। গত বছরের একটি আইন অনুযায়ী, চীনা কোম্পানি বাইটড্যান্সকে টিকটকের যুক্তরাষ্ট্রের অংশ বিক্রি করতে হবে, তা না হলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাপটি নিষিদ্ধ হবে।
আইনটি কার্যকর হওয়ার পর যদি অ্যাপল ও গুগল টিকটক তাদের অ্যাপ স্টোরে রাখত, তবে তাদের জরিমানা গুনতে হতো।
তবে পরদিনই একটি নির্বাহী আদেশে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকরের সময়সীমা ৭৫ দিন বাড়ানোর কথা ঘোষণা করেন ট্রাম্প। এর ফলে টিকটক এখনো কিছুদিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সক্রিয় থাকতে পারবে। তবে গতকাল পর্যন্ত অ্যাপ স্টোর থেকে টিকটক সরিয়ে রেখেছিল অ্যাপল ও গুগল।
বিশেষজ্ঞদের মতে, গুগল ও অ্যাপল হয়তো টিকটককে পুনরায় স্টোরে রাখার আগে নিশ্চয়তা চাইছিল যে, তাদের বিরুদ্ধে কোনো আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে না। ট্রাম্পের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, এ দুই প্রতিষ্ঠানকে কোনো রকম জরিমানা বা আইনি পদক্ষেপের মুখে পড়তে হবে না।
বর্তমানে প্রায় অর্ধেক আমেরিকান টিকটক ব্যবহার করেন। ২০২৪ সালে ৫২ মিলিয়ন ডাউনলোড হয়েছে টিকটক অ্যাপটি। সেন্সর টাওয়ারের তথ্য অনুযায়ী, এর মধ্যে ৫২ শতাংশ ডাউনলোড হয়েছে অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে এবং ৪৮ শতাংশ গুগল প্লে স্টোর থেকে।
এই আইন সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের অধীনে গত বছরের এপ্রিল মাসে স্বাক্ষরিত হয়, যেখানে চীনের সম্ভাব্য নজরদারি ও নিরাপত্তা ঝুঁকির বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছিল।
এখনো পর্যন্ত, টিকটক এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কখনো কোনো প্রধান সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম নিষিদ্ধ করেনি এবং গত বছরপাস হওয়া আইনটি ট্রাম্প প্রশাসনকে অন্যান্য চীনা মালিকানাধীন অ্যাপ নিষিদ্ধ করার বা সেগুলোর বিক্রি দাবি করার ব্যাপারে ব্যাপক ক্ষমতা দিয়েছে।
এদিকে বৃহস্পতিবার ট্রাম্প বলেন, টিকটকের জন্য তার ৭৫ দিনের সময়সীমা আরও বাড়ানো হতে পারে। তবে এই উদ্যোগের প্রয়োজন হবে বলে তিনি মনে করেন না।
এ ছাড়া টিকটকের ব্যবসা কিনতে আগ্রহী প্রকাশ করেছে বেশ কয়েকটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। গত মাসে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জ জানায়, টিকটক কেনার জন্য আলোচনা শুরু করছে ওরাকল, মাইক্রোসফটসহ বিনিয়োগকারীর একটি গ্রুপ। চুক্তি অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে টিকটকের মালিক বাইটড্যান্সের সামান্য অংশীদারত্ব থাকবে।
আবার চলতি মাসেই যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে একটি সভরেন ওয়েলথ ফান্ড বা সার্বভৌম সম্পদ তহবিল গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাম্প। ভবিষ্যতে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম টিকটক কিনতে তহবিলটি ব্যবহৃত হতে পারে।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
কোম্পানির গোপন তথ্য বাইরে ফাঁস করায় সম্প্রতি প্রায় ২০ জন কর্মীকে বরখাস্ত করেছে ফেসবুকের মূল কোম্পানি মেটা। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মেটার একজন মুখপাত্র ডেভ আর্নল্ড।
৯ ঘণ্টা আগেরমজান শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তাদের প্রিয়জনদের রমজানের শুভেচ্ছা জানান অনেকেই। এই বার্তা জানাতে ব্যবহার করতে পারেন হোয়াটসঅ্যাপ। আর এসব বার্তার সঙ্গে রমজানের জন্য বিশেষ স্টিকার বা জিআইফ পাঠিয়ে সেগুলো আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে পারবেন।
১১ ঘণ্টা আগেনতুন পথচলার প্রস্তুতি নিচ্ছে মেটার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি। কারণ চলতি বছরে দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে চ্যাটজিপিটির মতো আলাদা অ্যাপ হিসেবে এই প্রযুক্তি উন্মোচন করার পরিকল্পনা করছে কোম্পানিটি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্যক্তির বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম সিএনবিসি।
১৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় ইন্টারনেটভিত্তিক ফোন এবং ভিডিও কলিং সেবা স্কাইপ ২০ বছর পর পুরোপুরি বন্ধ হতে যাচ্ছে। মাইক্রোসফট নিশ্চিত করেছে, আগামী মে মাস থেকে স্কাইপ আর ব্যবহারযোগ্য হবে না। তবে স্কাইপের লগ ইন তথ্য দিয়ে বিনা মূল্যে মাইক্রোসফট টিমস ব্যবহার করা যাবে। শিগগিরই উন্মুক্ত হবে এই সেবা।
১৩ ঘণ্টা আগে