অনলাইন ডেস্ক
মাত্র তিন মাস আগে নতুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেল আর-১ উন্মোচন করে চীনের কোম্পানি ডিপসিক। এরই মধ্যে মডেলটি বিভিন্ন সেবা ও পণ্যে ব্যাপকভাবে প্রয়োগ করা করেছে। বিশেষ করে চীনে দেশপ্রেম ও প্রযুক্তিগত আত্মবিশ্বাসের প্রতীক হয়ে উঠেছে এই মডেল। তবে সবচেয়ে আলোচিত ও উদ্বেগজনক দিক হলো—চীন সরকারের নজরদারি ও প্রচারণামূলক কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে ডিপসিক।
এই স্বল্প সময়ে প্রযুক্তির বিশ্বে ডিপসিকের প্রভাব এতটাই ব্যাপক হয়েছে যে, ফরচুন ম্যাগাজিন দাবি করেছে, ডিপসিক সিলিকন ভ্যালির আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে এবং যুক্তরাষ্ট্রের বাজার থেকে ১ ট্রিলিয়ন ডলার উধাও হয়ে গেছে।
প্রযুক্তিবিষয়ক জনপ্রিয় ম্যাগাজিন ও অনলাইন প্রকাশনা ওয়্যারড জানায়, এই সাফল্য অনেকাংশেই যুক্তরাষ্ট্রের চিপ নিষেধাজ্ঞার জবাবে চীনের নিজস্ব প্রযুক্তি সক্ষমতা গড়ে তোলার প্রতিক্রিয়া।
ডিপসিক যেভাবেই তাদের মডেল তৈরি করুক না কেন, এটি স্পষ্ট যে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নে তুলনামূলকভাবে ওপেনসোর্স পদ্ধতির জনপ্রিয়তা বাড়ছে।
গত ডিসেম্বরে বিষয়টি নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন এআই মডেল হোস্টিং প্ল্যাটফর্ম হাগিং ফেসের প্রধান নির্বাহী ক্লেম ডেলাঙ্গু। ওপেনসোর্স মডেল উন্নয়নের গতি দেখে তিনি বলেন, কোনো চীনা কোম্পানিই এআইতে বিশ্বনেতৃত্বে পৌঁছে যাবে। চীন যেহেতু এই উন্মুক্ত পদ্ধতি বেশ জোরেশোরে গ্রহণ করেছে, তাই এই অগ্রগতিও দ্রুত হয়েছে। ক্লেম ডেলাঙ্গু আরও বলেন, ‘এইটা আমি যতটা ভাবছিলাম, তার থেকেও দ্রুত হয়ে গেল।
ডিপসিক আর-১ মডেলটি ওপেন সোর্স বা উন্মুক্ত প্রকৃতির হওয়ায় এটি ব্যবহার করে নতুন এআই সেবা ও পণ্য তৈরি করা তুলনামূলকভাবে সস্তা, সহজ এবং অনেক বেশি কার্যকর। চীনে এখন ঠিক সেটাই ঘটছে। তবে এর সঙ্গে একটি বিশেষ দিকও যোগ হয়েছে। অনেক চীনা কোম্পানি এই মডেল ব্যবহার করছে একধরনের জাতীয় গর্ব থেকে। কারণ তারা মনে করছে, চীনের কম্পিউটার প্রযুক্তি এখন সিলিকন ভ্যালির সমকক্ষ হয়ে উঠেছে।
চীনের সরকার, কোম্পানি ও বিনিয়োগকারীরা একটি সাধারণ বিশ্বাসে একমত যে, চীনের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) ক্ষেত্রে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ মূলত এআইভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশন বা সেবায় নিহিত, শুধু বড় মডেল তৈরি করে পারফরম্যান্স বাড়ানোর চেষ্টা করাতেই নয়।
চীনের যেসব খাতে ডিপসিকের মডেল ব্যবহার হচ্ছে
স্মার্টফোনে উন্নত চ্যাটবট
অ্যাপলের সিরির মতো হুয়াওয়েরর নিজস্ব ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট ‘শিয়াওই’ ডিপসিকের মডেলের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। অ্যাসিস্ট্যান্টটি দ্রুত ছোট উত্তর দেবে নাকি ‘গভীর চিন্তার’ মাধ্যমে বিশ্লেষণমূলক জবাব তা, ব্যবহারকারী বাছাই করতে পারেন। অন্যান্য ব্র্যান্ড যেমন: অপো, অনার, ভিভো, শাওমি–ও তাদের ফোনে আর-১ ভিত্তিক টেক্সট ও ভিডিও তৈরির ফিচার এনেছে।
গাড়িতে স্মার্ট সঙ্গী
২০টির বেশি চীনা গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি তাদের গাড়িতে ডিপসিকের এআই মডেল যুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে। এতে ভয়েস কন্ট্রোল, ম্যাপিং ও মিডিয়া ব্যবহারে নতুন মাত্রা যোগ হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ঘরোয়া যন্ত্রেও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
চীনের বড় হোম অ্যাপ্লায়েন্স ব্র্যান্ড মিডিয়া সম্প্রতি ডিপসিকভিত্তিক এয়ার কন্ডিশনার বাজারে এনেছে। কোম্পানির মতে, এটি এমন ‘একজন বন্ধু’ যে ব্যবহারকারীর চিন্তাও ধরতে পারে!
স্বাস্থ্যসেবায় রূপান্তর
চীনের প্রায় ১০০টি হাসপাতাল ডিপসিক ব্যবহার শুরু করেছে। এর মধ্যে রয়েছে রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা প্রক্রিয়ায় সহায়তা, মেডিকেল ইমেজ বিশ্লেষণ এবং ওষুধ গবেষণা।
সরকারি নজরদারি ও প্রোপাগান্ডায় ডিপসিক
সবচেয়ে আলোচিত ও আশঙ্কাজনক দিকগুলোর একটি হলো চীনা সরকারের ডিপসিক প্রযুক্তি ব্যবহার। ইতিমধ্যে চীনের কঠোর নজরদারি ব্যবস্থায় এই এআই মডেল যুক্ত হয়েছে। চায়না ডিজিটাল টাইমসে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ‘জনমত পর্যবেক্ষণ’ ও ইন্টারনেট জুড়ে থাকা ‘জনমতের তথ্য বিশ্লেষণে’ দেশটির একাধিক স্থানীয় সরকার ডিপসিক ব্যবহার করছে।
উদাহরণস্বরূপ, শানডং প্রদেশের ইন্টারনেট মিডিয়া গ্রুপ জানিয়েছে, ডিপসিক ব্যবহারের মাধ্যমে অনলাইনে জনমত বিশ্লেষণ ও হট টপিক চিহ্নিত করতে আগের চেয়ে অনেক বেশি দক্ষ হয়েছেন তারা। এমনকি এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কৌশলগত প্রতিক্রিয়ার পরামর্শও দিতে পারে।
এ ছাড়া, স্থানীয় প্রচার দপ্তরগুলো বলছে, ডিপসিক এখন তাৎক্ষণিক তথ্য বিশ্লেষণ করে স্বয়ংক্রিয় প্রেস বিজ্ঞপ্তিও তৈরি করতে পারছে, যা রাষ্ট্রীয় সংবাদকর্মীদের কাজ সহজ করছে।
জার্নাল অব ডেমোক্রেসির এক নিবন্ধে গবেষক ভ্যালেন্টিন ওয়েবার সতর্ক করেছেন, ভবিষ্যতে ডিপসিকের মতো জেনারেটিভ এআই শহুরে নজরদারি ব্যবস্থার অংশ হয়ে উঠতে পারে। এতে করে এআই ‘পুলিশ এজেন্ট’ ব্যবহার করে নাগরিকদের ওপর আরও কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা সম্ভব হবে। যেমন—বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার পর কর্মীকে ফোনে সতর্ক করা বা ভ্রমণের পরিকল্পনা বাতিল করে দেওয়া।
ওয়েবার আরও বলেন, ‘চীনা কমিউনিস্ট পার্টি বিশাল তথ্যভান্ডারের সুবিধা নিয়ে ডিপসিক ব্যবহার করে আইন প্রয়োগ বা বিরোধীদের ভয় দেখাতে পারে।’
এই চিত্র একধরনের ডিজিটাল কর্তৃত্ববাদের ইঙ্গিত দেয়, যা প্রযুক্তির মাধ্যমে নাগরিক নিয়ন্ত্রণের এক নতুন মাত্রা তৈরি করতে পারে।
তথ্যসূত্র: টেক ডার্ট
মাত্র তিন মাস আগে নতুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেল আর-১ উন্মোচন করে চীনের কোম্পানি ডিপসিক। এরই মধ্যে মডেলটি বিভিন্ন সেবা ও পণ্যে ব্যাপকভাবে প্রয়োগ করা করেছে। বিশেষ করে চীনে দেশপ্রেম ও প্রযুক্তিগত আত্মবিশ্বাসের প্রতীক হয়ে উঠেছে এই মডেল। তবে সবচেয়ে আলোচিত ও উদ্বেগজনক দিক হলো—চীন সরকারের নজরদারি ও প্রচারণামূলক কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে ডিপসিক।
এই স্বল্প সময়ে প্রযুক্তির বিশ্বে ডিপসিকের প্রভাব এতটাই ব্যাপক হয়েছে যে, ফরচুন ম্যাগাজিন দাবি করেছে, ডিপসিক সিলিকন ভ্যালির আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে এবং যুক্তরাষ্ট্রের বাজার থেকে ১ ট্রিলিয়ন ডলার উধাও হয়ে গেছে।
প্রযুক্তিবিষয়ক জনপ্রিয় ম্যাগাজিন ও অনলাইন প্রকাশনা ওয়্যারড জানায়, এই সাফল্য অনেকাংশেই যুক্তরাষ্ট্রের চিপ নিষেধাজ্ঞার জবাবে চীনের নিজস্ব প্রযুক্তি সক্ষমতা গড়ে তোলার প্রতিক্রিয়া।
ডিপসিক যেভাবেই তাদের মডেল তৈরি করুক না কেন, এটি স্পষ্ট যে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নে তুলনামূলকভাবে ওপেনসোর্স পদ্ধতির জনপ্রিয়তা বাড়ছে।
গত ডিসেম্বরে বিষয়টি নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন এআই মডেল হোস্টিং প্ল্যাটফর্ম হাগিং ফেসের প্রধান নির্বাহী ক্লেম ডেলাঙ্গু। ওপেনসোর্স মডেল উন্নয়নের গতি দেখে তিনি বলেন, কোনো চীনা কোম্পানিই এআইতে বিশ্বনেতৃত্বে পৌঁছে যাবে। চীন যেহেতু এই উন্মুক্ত পদ্ধতি বেশ জোরেশোরে গ্রহণ করেছে, তাই এই অগ্রগতিও দ্রুত হয়েছে। ক্লেম ডেলাঙ্গু আরও বলেন, ‘এইটা আমি যতটা ভাবছিলাম, তার থেকেও দ্রুত হয়ে গেল।
ডিপসিক আর-১ মডেলটি ওপেন সোর্স বা উন্মুক্ত প্রকৃতির হওয়ায় এটি ব্যবহার করে নতুন এআই সেবা ও পণ্য তৈরি করা তুলনামূলকভাবে সস্তা, সহজ এবং অনেক বেশি কার্যকর। চীনে এখন ঠিক সেটাই ঘটছে। তবে এর সঙ্গে একটি বিশেষ দিকও যোগ হয়েছে। অনেক চীনা কোম্পানি এই মডেল ব্যবহার করছে একধরনের জাতীয় গর্ব থেকে। কারণ তারা মনে করছে, চীনের কম্পিউটার প্রযুক্তি এখন সিলিকন ভ্যালির সমকক্ষ হয়ে উঠেছে।
চীনের সরকার, কোম্পানি ও বিনিয়োগকারীরা একটি সাধারণ বিশ্বাসে একমত যে, চীনের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) ক্ষেত্রে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ মূলত এআইভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশন বা সেবায় নিহিত, শুধু বড় মডেল তৈরি করে পারফরম্যান্স বাড়ানোর চেষ্টা করাতেই নয়।
চীনের যেসব খাতে ডিপসিকের মডেল ব্যবহার হচ্ছে
স্মার্টফোনে উন্নত চ্যাটবট
অ্যাপলের সিরির মতো হুয়াওয়েরর নিজস্ব ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট ‘শিয়াওই’ ডিপসিকের মডেলের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। অ্যাসিস্ট্যান্টটি দ্রুত ছোট উত্তর দেবে নাকি ‘গভীর চিন্তার’ মাধ্যমে বিশ্লেষণমূলক জবাব তা, ব্যবহারকারী বাছাই করতে পারেন। অন্যান্য ব্র্যান্ড যেমন: অপো, অনার, ভিভো, শাওমি–ও তাদের ফোনে আর-১ ভিত্তিক টেক্সট ও ভিডিও তৈরির ফিচার এনেছে।
গাড়িতে স্মার্ট সঙ্গী
২০টির বেশি চীনা গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি তাদের গাড়িতে ডিপসিকের এআই মডেল যুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে। এতে ভয়েস কন্ট্রোল, ম্যাপিং ও মিডিয়া ব্যবহারে নতুন মাত্রা যোগ হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ঘরোয়া যন্ত্রেও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
চীনের বড় হোম অ্যাপ্লায়েন্স ব্র্যান্ড মিডিয়া সম্প্রতি ডিপসিকভিত্তিক এয়ার কন্ডিশনার বাজারে এনেছে। কোম্পানির মতে, এটি এমন ‘একজন বন্ধু’ যে ব্যবহারকারীর চিন্তাও ধরতে পারে!
স্বাস্থ্যসেবায় রূপান্তর
চীনের প্রায় ১০০টি হাসপাতাল ডিপসিক ব্যবহার শুরু করেছে। এর মধ্যে রয়েছে রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা প্রক্রিয়ায় সহায়তা, মেডিকেল ইমেজ বিশ্লেষণ এবং ওষুধ গবেষণা।
সরকারি নজরদারি ও প্রোপাগান্ডায় ডিপসিক
সবচেয়ে আলোচিত ও আশঙ্কাজনক দিকগুলোর একটি হলো চীনা সরকারের ডিপসিক প্রযুক্তি ব্যবহার। ইতিমধ্যে চীনের কঠোর নজরদারি ব্যবস্থায় এই এআই মডেল যুক্ত হয়েছে। চায়না ডিজিটাল টাইমসে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ‘জনমত পর্যবেক্ষণ’ ও ইন্টারনেট জুড়ে থাকা ‘জনমতের তথ্য বিশ্লেষণে’ দেশটির একাধিক স্থানীয় সরকার ডিপসিক ব্যবহার করছে।
উদাহরণস্বরূপ, শানডং প্রদেশের ইন্টারনেট মিডিয়া গ্রুপ জানিয়েছে, ডিপসিক ব্যবহারের মাধ্যমে অনলাইনে জনমত বিশ্লেষণ ও হট টপিক চিহ্নিত করতে আগের চেয়ে অনেক বেশি দক্ষ হয়েছেন তারা। এমনকি এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কৌশলগত প্রতিক্রিয়ার পরামর্শও দিতে পারে।
এ ছাড়া, স্থানীয় প্রচার দপ্তরগুলো বলছে, ডিপসিক এখন তাৎক্ষণিক তথ্য বিশ্লেষণ করে স্বয়ংক্রিয় প্রেস বিজ্ঞপ্তিও তৈরি করতে পারছে, যা রাষ্ট্রীয় সংবাদকর্মীদের কাজ সহজ করছে।
জার্নাল অব ডেমোক্রেসির এক নিবন্ধে গবেষক ভ্যালেন্টিন ওয়েবার সতর্ক করেছেন, ভবিষ্যতে ডিপসিকের মতো জেনারেটিভ এআই শহুরে নজরদারি ব্যবস্থার অংশ হয়ে উঠতে পারে। এতে করে এআই ‘পুলিশ এজেন্ট’ ব্যবহার করে নাগরিকদের ওপর আরও কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা সম্ভব হবে। যেমন—বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার পর কর্মীকে ফোনে সতর্ক করা বা ভ্রমণের পরিকল্পনা বাতিল করে দেওয়া।
ওয়েবার আরও বলেন, ‘চীনা কমিউনিস্ট পার্টি বিশাল তথ্যভান্ডারের সুবিধা নিয়ে ডিপসিক ব্যবহার করে আইন প্রয়োগ বা বিরোধীদের ভয় দেখাতে পারে।’
এই চিত্র একধরনের ডিজিটাল কর্তৃত্ববাদের ইঙ্গিত দেয়, যা প্রযুক্তির মাধ্যমে নাগরিক নিয়ন্ত্রণের এক নতুন মাত্রা তৈরি করতে পারে।
তথ্যসূত্র: টেক ডার্ট
রিয়েলমি আবারও নতুন চমক নিয়ে আসছে। রিয়েলমি ‘সি ৭৫’ লাইনআপের আরও আধুনিক একটি ডিভাইস রিয়েলমি ‘সি ৭৫ এক্স’ দেশের বাজারে আসছে শিগগির।
৭ ঘণ্টা আগেবৈশ্বিক উদ্ভাবনী প্রযুক্তি ব্র্যান্ড ইনফিনিক্স বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করেছে তাদের বহুল প্রতীক্ষিত নোট ৫০ সিরিজ। এই সিরিজে তিনটি মডেল—নোট ৫০, নোট ৫০ প্রো এবং নোট ৫০ প্রো প্লাস—বিশেষভাবে তরুণ প্রজন্মের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল মিডিয়া হিসেবে প্রযুক্তি বিশ্বে একসময় একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল ফেসবুকের। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এর প্রাসঙ্গিকতা কমছে বলেই মনে করছেন মেটার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মার্ক জাকারবার্গ। তবে ২০২২ সালে ফেসবুকের ব্যবহার বাড়াতে তিনি এক ‘উদ্ভট’ ধারণা দিয়েছিলেন—সবার বন্ধুতালিকা মুছে ফেলা!
১১ ঘণ্টা আগেবহুল প্রতীক্ষিত জিফোর্স আরটিএক্স ৫০৬০ সিরিজের গ্রাফিকস কার্ড বাজারে আনার ঘোষণা দিয়েছে এনভিডিয়া। এই সিরিজে তিনটি আলাদা মডেল আসছে, যার মধ্যে আরটিএক্স ৫০৬০ টিআই-এর ১৬ জিবি ও ৮ জিবি সংস্করণ আজ থেকেই বিক্রি করা হবে। অন্যদিকে তুলনামূলক সস্তা আরটিএক্স ৫০৬০ (নন-টিআই) মডেলটি আগামী মে মাসে বাজারে আসবে
১২ ঘণ্টা আগে