
অনলাইনে অ্যাপলের নতুন রূপরেখা প্রকাশিত হয়েছে। এতে বিভিন্ন আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক মডেল নিয়ে কোম্পানিটির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বর্ণনা করা হয়েছে। সেই রূপরেখা অনুসারে জানা যায়, ২০২৮ সালে ফোল্ডেবল (ভাঁজযোগ্য) আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক বাজারে আসতে পারে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ‘@Jukanlosreve’ অ্যাকাউন্ট থেকে রূপরেখাটি প্রকাশিত হয়। প্রযুক্তি গবেষণা সংস্থা অমিডা এই রূপরেখার উৎস ছিল। ২০২২ সাল থেকে রূপরেখার তথ্য শুরু হয়েছে। এসব কিছু তথ্য ২০২২ ও ২০২৪ সালে বাস্তবায়িত হয়েছে। এই রূপরেখায় বলা হয়েছে, ২০২৪ সালে আইপ্যাড প্রো তার ১১ ইঞ্চি এবং ১৩ ইঞ্চি মডেলে এলসিডি থেকে ওএলইডি প্যানেল থাকবে, যা বাস্তবায়িত হয়েছে। এগুলোতে ‘প্রোমোশন ডিসপ্লে’ রয়েছে, যার রিফ্রেশ রেট ১০ হার্টজ থেকে ১২০ হার্টজ পর্যন্ত।
ওএলইডির জন্য আইপ্যাড প্রো মডেলগুলোর দাম বাড়ানো হলেও অ্যাপল গ্রাহকদের জন্য একটি বিকল্প রেখেছে। তাই আইপ্যাড এয়ার ১২ দশমিক ৯ ইঞ্চি মডেলটি বাজারে এনেছে অ্যাপল, যা এলসিডি ডিসপ্লেসহ অনেকটাই আইপ্যাড প্রো মডেলের মতো। এই আইপ্যাড এয়ার মডেলগুলোর রিফ্রেশ রেট ৬০ হার্টজ। এই রূপরেখা অনুযায়ী, ২০২৬ সালের আইপ্যাড মিনি ওএলইডি হবে।
২০২৬ সালে নতুন আইপ্যাড মিনি আসবে, যার ডিসপ্লে হবে ৮ দশমিক ৪ ইঞ্চি হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেল। এই ডিসপ্লেতে সিঙ্গেল আরজিবি স্তর থাকবে এবং এর রিফ্রেশ রেট হবে ৬০ হার্টজ।
এ ছাড়া, ২০২৬ সালে ম্যাকবুক প্রো মডেলগুলোর ডিসপ্লে সাইজ একটু বাড়ানো হবে। ম্যাকবুক প্রো মডেলগুলোর ১৪ দশমিক ২ ইঞ্চি এবং ১৬ দশমিক ২ ইঞ্চি স্ক্রিন সাইজ পরিবর্তন হয়ে হবে ১৪ দশমিক ৩ ইঞ্চি এবং ১৬ দশমিক ৩ ইঞ্চি। এই স্ক্রিনগুলো এলসিডি থেকে হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেলে রূপান্তরিত হবে এবং ১০ হার্টজ থেকে ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটসহ একটি পাঞ্চ হোল ডিসপ্লে থাকবে।
২০২৭ সালে আইপ্যাড এয়ারও এলসিডি থেকে ওএলইডি প্যানেলে পরিবর্তিত হবে এবং এর ১১ ইঞ্চি এবং ১৩ ইঞ্চি স্ক্রিনে হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেল থাকবে, যাতে সিঙ্গেল আরজিবি লেয়ারসহ ৬০ হাটর্জ রিফ্রেশ রেট থাকবে।
২০২৮ সালে আসবে ফোল্ডেবল আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক। সেই বছরই আইপ্যাড প্রো আবার ফিরে আসবে এবং এতে ১১ ইঞ্চি ও ১৩ ইঞ্চির স্ক্রিনগুলো হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেলে থাকবে, যেখানে থাকবে টিএসপি অন টিএফই ডিসপ্লে প্রযুক্তি এবং পোলারাইজারবিহীন ডিজাইন। পোলারাইজার ছাড়াই ডিসপ্লে বেশি উজ্জ্বল হবে, সঠিক রং প্রকাশ করবে এবং কম শক্তি খরচ হবে। এ ছাড়া ১৩ দশমিক ৮ ইঞ্চি এবং ১৫ দশমিক ৫ ইঞ্চি হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেল সহ ম্যাকবুক এয়ার আসবে, যা পূর্ববর্তী ১৩ দশমিক ৬ ইঞ্চি এবং ১৫ দশমিক ৪ ইঞ্চি এলসিডি ডিসপ্লের তুলনায় বড় হবে।
সবচেয়ে চমকপ্রদ বিষয় হলো—২০২৮ সালেই অ্যাপল ১৮ দশমিক ৮ ইঞ্চি ফোল্ডেবল আইপ্যাড বা ম্যাকবুক উন্মোচন করতে পারে। এই ডিভাইসে হাইব্রিড ওএলইডি ডিসপ্লে থাকবে, যেখানে ট্যান্ডেম প্রযুক্তি ব্যবহৃত হবে এবং পোলারাইজার ছাড়াই এটি এলটিপিও টিএফটি ও টিএসপি অন টিএফই প্রযুক্তি এতে যুক্ত হবে।
ওএলইডি প্যানেলগুলো নিজস্ব আলো তৈরি করতে সক্ষম, তাই এটি এলসিডি প্যানেলের তুলনায় আরও শক্তি সাশ্রয়ী। অন্ধকার বা কালো রং প্রদর্শন করার সময় পিক্সেলগুলো বন্ধ হয়ে যায়, ফলে ব্যাটারির আয়ু বাড়ে। এ ছাড়া, ওএলইডি ডিসপ্লেগুলো সত্যিকারের কালো রং এবং উচ্চ কনট্রাস্ট দেখায়।
তথ্যসূত্র: ফোনএরিনা

অনলাইনে অ্যাপলের নতুন রূপরেখা প্রকাশিত হয়েছে। এতে বিভিন্ন আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক মডেল নিয়ে কোম্পানিটির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বর্ণনা করা হয়েছে। সেই রূপরেখা অনুসারে জানা যায়, ২০২৮ সালে ফোল্ডেবল (ভাঁজযোগ্য) আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক বাজারে আসতে পারে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ‘@Jukanlosreve’ অ্যাকাউন্ট থেকে রূপরেখাটি প্রকাশিত হয়। প্রযুক্তি গবেষণা সংস্থা অমিডা এই রূপরেখার উৎস ছিল। ২০২২ সাল থেকে রূপরেখার তথ্য শুরু হয়েছে। এসব কিছু তথ্য ২০২২ ও ২০২৪ সালে বাস্তবায়িত হয়েছে। এই রূপরেখায় বলা হয়েছে, ২০২৪ সালে আইপ্যাড প্রো তার ১১ ইঞ্চি এবং ১৩ ইঞ্চি মডেলে এলসিডি থেকে ওএলইডি প্যানেল থাকবে, যা বাস্তবায়িত হয়েছে। এগুলোতে ‘প্রোমোশন ডিসপ্লে’ রয়েছে, যার রিফ্রেশ রেট ১০ হার্টজ থেকে ১২০ হার্টজ পর্যন্ত।
ওএলইডির জন্য আইপ্যাড প্রো মডেলগুলোর দাম বাড়ানো হলেও অ্যাপল গ্রাহকদের জন্য একটি বিকল্প রেখেছে। তাই আইপ্যাড এয়ার ১২ দশমিক ৯ ইঞ্চি মডেলটি বাজারে এনেছে অ্যাপল, যা এলসিডি ডিসপ্লেসহ অনেকটাই আইপ্যাড প্রো মডেলের মতো। এই আইপ্যাড এয়ার মডেলগুলোর রিফ্রেশ রেট ৬০ হার্টজ। এই রূপরেখা অনুযায়ী, ২০২৬ সালের আইপ্যাড মিনি ওএলইডি হবে।
২০২৬ সালে নতুন আইপ্যাড মিনি আসবে, যার ডিসপ্লে হবে ৮ দশমিক ৪ ইঞ্চি হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেল। এই ডিসপ্লেতে সিঙ্গেল আরজিবি স্তর থাকবে এবং এর রিফ্রেশ রেট হবে ৬০ হার্টজ।
এ ছাড়া, ২০২৬ সালে ম্যাকবুক প্রো মডেলগুলোর ডিসপ্লে সাইজ একটু বাড়ানো হবে। ম্যাকবুক প্রো মডেলগুলোর ১৪ দশমিক ২ ইঞ্চি এবং ১৬ দশমিক ২ ইঞ্চি স্ক্রিন সাইজ পরিবর্তন হয়ে হবে ১৪ দশমিক ৩ ইঞ্চি এবং ১৬ দশমিক ৩ ইঞ্চি। এই স্ক্রিনগুলো এলসিডি থেকে হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেলে রূপান্তরিত হবে এবং ১০ হার্টজ থেকে ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটসহ একটি পাঞ্চ হোল ডিসপ্লে থাকবে।
২০২৭ সালে আইপ্যাড এয়ারও এলসিডি থেকে ওএলইডি প্যানেলে পরিবর্তিত হবে এবং এর ১১ ইঞ্চি এবং ১৩ ইঞ্চি স্ক্রিনে হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেল থাকবে, যাতে সিঙ্গেল আরজিবি লেয়ারসহ ৬০ হাটর্জ রিফ্রেশ রেট থাকবে।
২০২৮ সালে আসবে ফোল্ডেবল আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক। সেই বছরই আইপ্যাড প্রো আবার ফিরে আসবে এবং এতে ১১ ইঞ্চি ও ১৩ ইঞ্চির স্ক্রিনগুলো হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেলে থাকবে, যেখানে থাকবে টিএসপি অন টিএফই ডিসপ্লে প্রযুক্তি এবং পোলারাইজারবিহীন ডিজাইন। পোলারাইজার ছাড়াই ডিসপ্লে বেশি উজ্জ্বল হবে, সঠিক রং প্রকাশ করবে এবং কম শক্তি খরচ হবে। এ ছাড়া ১৩ দশমিক ৮ ইঞ্চি এবং ১৫ দশমিক ৫ ইঞ্চি হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেল সহ ম্যাকবুক এয়ার আসবে, যা পূর্ববর্তী ১৩ দশমিক ৬ ইঞ্চি এবং ১৫ দশমিক ৪ ইঞ্চি এলসিডি ডিসপ্লের তুলনায় বড় হবে।
সবচেয়ে চমকপ্রদ বিষয় হলো—২০২৮ সালেই অ্যাপল ১৮ দশমিক ৮ ইঞ্চি ফোল্ডেবল আইপ্যাড বা ম্যাকবুক উন্মোচন করতে পারে। এই ডিভাইসে হাইব্রিড ওএলইডি ডিসপ্লে থাকবে, যেখানে ট্যান্ডেম প্রযুক্তি ব্যবহৃত হবে এবং পোলারাইজার ছাড়াই এটি এলটিপিও টিএফটি ও টিএসপি অন টিএফই প্রযুক্তি এতে যুক্ত হবে।
ওএলইডি প্যানেলগুলো নিজস্ব আলো তৈরি করতে সক্ষম, তাই এটি এলসিডি প্যানেলের তুলনায় আরও শক্তি সাশ্রয়ী। অন্ধকার বা কালো রং প্রদর্শন করার সময় পিক্সেলগুলো বন্ধ হয়ে যায়, ফলে ব্যাটারির আয়ু বাড়ে। এ ছাড়া, ওএলইডি ডিসপ্লেগুলো সত্যিকারের কালো রং এবং উচ্চ কনট্রাস্ট দেখায়।
তথ্যসূত্র: ফোনএরিনা

অনলাইনে অ্যাপলের নতুন রূপরেখা প্রকাশিত হয়েছে। এতে বিভিন্ন আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক মডেল নিয়ে কোম্পানিটির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বর্ণনা করা হয়েছে। সেই রূপরেখা অনুসারে জানা যায়, ২০২৮ সালে ফোল্ডেবল (ভাঁজযোগ্য) আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক বাজারে আসতে পারে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ‘@Jukanlosreve’ অ্যাকাউন্ট থেকে রূপরেখাটি প্রকাশিত হয়। প্রযুক্তি গবেষণা সংস্থা অমিডা এই রূপরেখার উৎস ছিল। ২০২২ সাল থেকে রূপরেখার তথ্য শুরু হয়েছে। এসব কিছু তথ্য ২০২২ ও ২০২৪ সালে বাস্তবায়িত হয়েছে। এই রূপরেখায় বলা হয়েছে, ২০২৪ সালে আইপ্যাড প্রো তার ১১ ইঞ্চি এবং ১৩ ইঞ্চি মডেলে এলসিডি থেকে ওএলইডি প্যানেল থাকবে, যা বাস্তবায়িত হয়েছে। এগুলোতে ‘প্রোমোশন ডিসপ্লে’ রয়েছে, যার রিফ্রেশ রেট ১০ হার্টজ থেকে ১২০ হার্টজ পর্যন্ত।
ওএলইডির জন্য আইপ্যাড প্রো মডেলগুলোর দাম বাড়ানো হলেও অ্যাপল গ্রাহকদের জন্য একটি বিকল্প রেখেছে। তাই আইপ্যাড এয়ার ১২ দশমিক ৯ ইঞ্চি মডেলটি বাজারে এনেছে অ্যাপল, যা এলসিডি ডিসপ্লেসহ অনেকটাই আইপ্যাড প্রো মডেলের মতো। এই আইপ্যাড এয়ার মডেলগুলোর রিফ্রেশ রেট ৬০ হার্টজ। এই রূপরেখা অনুযায়ী, ২০২৬ সালের আইপ্যাড মিনি ওএলইডি হবে।
২০২৬ সালে নতুন আইপ্যাড মিনি আসবে, যার ডিসপ্লে হবে ৮ দশমিক ৪ ইঞ্চি হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেল। এই ডিসপ্লেতে সিঙ্গেল আরজিবি স্তর থাকবে এবং এর রিফ্রেশ রেট হবে ৬০ হার্টজ।
এ ছাড়া, ২০২৬ সালে ম্যাকবুক প্রো মডেলগুলোর ডিসপ্লে সাইজ একটু বাড়ানো হবে। ম্যাকবুক প্রো মডেলগুলোর ১৪ দশমিক ২ ইঞ্চি এবং ১৬ দশমিক ২ ইঞ্চি স্ক্রিন সাইজ পরিবর্তন হয়ে হবে ১৪ দশমিক ৩ ইঞ্চি এবং ১৬ দশমিক ৩ ইঞ্চি। এই স্ক্রিনগুলো এলসিডি থেকে হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেলে রূপান্তরিত হবে এবং ১০ হার্টজ থেকে ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটসহ একটি পাঞ্চ হোল ডিসপ্লে থাকবে।
২০২৭ সালে আইপ্যাড এয়ারও এলসিডি থেকে ওএলইডি প্যানেলে পরিবর্তিত হবে এবং এর ১১ ইঞ্চি এবং ১৩ ইঞ্চি স্ক্রিনে হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেল থাকবে, যাতে সিঙ্গেল আরজিবি লেয়ারসহ ৬০ হাটর্জ রিফ্রেশ রেট থাকবে।
২০২৮ সালে আসবে ফোল্ডেবল আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক। সেই বছরই আইপ্যাড প্রো আবার ফিরে আসবে এবং এতে ১১ ইঞ্চি ও ১৩ ইঞ্চির স্ক্রিনগুলো হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেলে থাকবে, যেখানে থাকবে টিএসপি অন টিএফই ডিসপ্লে প্রযুক্তি এবং পোলারাইজারবিহীন ডিজাইন। পোলারাইজার ছাড়াই ডিসপ্লে বেশি উজ্জ্বল হবে, সঠিক রং প্রকাশ করবে এবং কম শক্তি খরচ হবে। এ ছাড়া ১৩ দশমিক ৮ ইঞ্চি এবং ১৫ দশমিক ৫ ইঞ্চি হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেল সহ ম্যাকবুক এয়ার আসবে, যা পূর্ববর্তী ১৩ দশমিক ৬ ইঞ্চি এবং ১৫ দশমিক ৪ ইঞ্চি এলসিডি ডিসপ্লের তুলনায় বড় হবে।
সবচেয়ে চমকপ্রদ বিষয় হলো—২০২৮ সালেই অ্যাপল ১৮ দশমিক ৮ ইঞ্চি ফোল্ডেবল আইপ্যাড বা ম্যাকবুক উন্মোচন করতে পারে। এই ডিভাইসে হাইব্রিড ওএলইডি ডিসপ্লে থাকবে, যেখানে ট্যান্ডেম প্রযুক্তি ব্যবহৃত হবে এবং পোলারাইজার ছাড়াই এটি এলটিপিও টিএফটি ও টিএসপি অন টিএফই প্রযুক্তি এতে যুক্ত হবে।
ওএলইডি প্যানেলগুলো নিজস্ব আলো তৈরি করতে সক্ষম, তাই এটি এলসিডি প্যানেলের তুলনায় আরও শক্তি সাশ্রয়ী। অন্ধকার বা কালো রং প্রদর্শন করার সময় পিক্সেলগুলো বন্ধ হয়ে যায়, ফলে ব্যাটারির আয়ু বাড়ে। এ ছাড়া, ওএলইডি ডিসপ্লেগুলো সত্যিকারের কালো রং এবং উচ্চ কনট্রাস্ট দেখায়।
তথ্যসূত্র: ফোনএরিনা

অনলাইনে অ্যাপলের নতুন রূপরেখা প্রকাশিত হয়েছে। এতে বিভিন্ন আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক মডেল নিয়ে কোম্পানিটির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বর্ণনা করা হয়েছে। সেই রূপরেখা অনুসারে জানা যায়, ২০২৮ সালে ফোল্ডেবল (ভাঁজযোগ্য) আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক বাজারে আসতে পারে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ‘@Jukanlosreve’ অ্যাকাউন্ট থেকে রূপরেখাটি প্রকাশিত হয়। প্রযুক্তি গবেষণা সংস্থা অমিডা এই রূপরেখার উৎস ছিল। ২০২২ সাল থেকে রূপরেখার তথ্য শুরু হয়েছে। এসব কিছু তথ্য ২০২২ ও ২০২৪ সালে বাস্তবায়িত হয়েছে। এই রূপরেখায় বলা হয়েছে, ২০২৪ সালে আইপ্যাড প্রো তার ১১ ইঞ্চি এবং ১৩ ইঞ্চি মডেলে এলসিডি থেকে ওএলইডি প্যানেল থাকবে, যা বাস্তবায়িত হয়েছে। এগুলোতে ‘প্রোমোশন ডিসপ্লে’ রয়েছে, যার রিফ্রেশ রেট ১০ হার্টজ থেকে ১২০ হার্টজ পর্যন্ত।
ওএলইডির জন্য আইপ্যাড প্রো মডেলগুলোর দাম বাড়ানো হলেও অ্যাপল গ্রাহকদের জন্য একটি বিকল্প রেখেছে। তাই আইপ্যাড এয়ার ১২ দশমিক ৯ ইঞ্চি মডেলটি বাজারে এনেছে অ্যাপল, যা এলসিডি ডিসপ্লেসহ অনেকটাই আইপ্যাড প্রো মডেলের মতো। এই আইপ্যাড এয়ার মডেলগুলোর রিফ্রেশ রেট ৬০ হার্টজ। এই রূপরেখা অনুযায়ী, ২০২৬ সালের আইপ্যাড মিনি ওএলইডি হবে।
২০২৬ সালে নতুন আইপ্যাড মিনি আসবে, যার ডিসপ্লে হবে ৮ দশমিক ৪ ইঞ্চি হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেল। এই ডিসপ্লেতে সিঙ্গেল আরজিবি স্তর থাকবে এবং এর রিফ্রেশ রেট হবে ৬০ হার্টজ।
এ ছাড়া, ২০২৬ সালে ম্যাকবুক প্রো মডেলগুলোর ডিসপ্লে সাইজ একটু বাড়ানো হবে। ম্যাকবুক প্রো মডেলগুলোর ১৪ দশমিক ২ ইঞ্চি এবং ১৬ দশমিক ২ ইঞ্চি স্ক্রিন সাইজ পরিবর্তন হয়ে হবে ১৪ দশমিক ৩ ইঞ্চি এবং ১৬ দশমিক ৩ ইঞ্চি। এই স্ক্রিনগুলো এলসিডি থেকে হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেলে রূপান্তরিত হবে এবং ১০ হার্টজ থেকে ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটসহ একটি পাঞ্চ হোল ডিসপ্লে থাকবে।
২০২৭ সালে আইপ্যাড এয়ারও এলসিডি থেকে ওএলইডি প্যানেলে পরিবর্তিত হবে এবং এর ১১ ইঞ্চি এবং ১৩ ইঞ্চি স্ক্রিনে হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেল থাকবে, যাতে সিঙ্গেল আরজিবি লেয়ারসহ ৬০ হাটর্জ রিফ্রেশ রেট থাকবে।
২০২৮ সালে আসবে ফোল্ডেবল আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক। সেই বছরই আইপ্যাড প্রো আবার ফিরে আসবে এবং এতে ১১ ইঞ্চি ও ১৩ ইঞ্চির স্ক্রিনগুলো হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেলে থাকবে, যেখানে থাকবে টিএসপি অন টিএফই ডিসপ্লে প্রযুক্তি এবং পোলারাইজারবিহীন ডিজাইন। পোলারাইজার ছাড়াই ডিসপ্লে বেশি উজ্জ্বল হবে, সঠিক রং প্রকাশ করবে এবং কম শক্তি খরচ হবে। এ ছাড়া ১৩ দশমিক ৮ ইঞ্চি এবং ১৫ দশমিক ৫ ইঞ্চি হাইব্রিড ওএলইডি প্যানেল সহ ম্যাকবুক এয়ার আসবে, যা পূর্ববর্তী ১৩ দশমিক ৬ ইঞ্চি এবং ১৫ দশমিক ৪ ইঞ্চি এলসিডি ডিসপ্লের তুলনায় বড় হবে।
সবচেয়ে চমকপ্রদ বিষয় হলো—২০২৮ সালেই অ্যাপল ১৮ দশমিক ৮ ইঞ্চি ফোল্ডেবল আইপ্যাড বা ম্যাকবুক উন্মোচন করতে পারে। এই ডিভাইসে হাইব্রিড ওএলইডি ডিসপ্লে থাকবে, যেখানে ট্যান্ডেম প্রযুক্তি ব্যবহৃত হবে এবং পোলারাইজার ছাড়াই এটি এলটিপিও টিএফটি ও টিএসপি অন টিএফই প্রযুক্তি এতে যুক্ত হবে।
ওএলইডি প্যানেলগুলো নিজস্ব আলো তৈরি করতে সক্ষম, তাই এটি এলসিডি প্যানেলের তুলনায় আরও শক্তি সাশ্রয়ী। অন্ধকার বা কালো রং প্রদর্শন করার সময় পিক্সেলগুলো বন্ধ হয়ে যায়, ফলে ব্যাটারির আয়ু বাড়ে। এ ছাড়া, ওএলইডি ডিসপ্লেগুলো সত্যিকারের কালো রং এবং উচ্চ কনট্রাস্ট দেখায়।
তথ্যসূত্র: ফোনএরিনা

ওপেনএআই সম্প্রতি চ্যাটজিপিটিতে যোগ করেছে অ্যাপ ইন্টিগ্রেশন নামের নতুন এক ফিচার। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা সরাসরি তাদের প্রিয় অ্যাপগুলোর সঙ্গে চ্যাটজিপিটিকে যুক্ত করতে পারবে। ফলে এখন আলাদা করে কোনো অ্যাপে গিয়ে খোঁজাখুঁজি না করে চ্যাটজিপিটিকে বললেই প্রয়োজনীয় কাজগুলো সে করে দেবে।
১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর আলফা স্কুলে চালু হয়েছে এআইভিত্তিক পড়াশোনা। এটি এরই মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে দিয়েছে। অনেকে এর ইতিবাচক দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করছে। কেউ আবার সমালোচনাও করতে ছাড়ছে না।
২ ঘণ্টা আগে
ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
২ ঘণ্টা আগে
সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি ডেস্ক

ওপেনএআই সম্প্রতি চ্যাটজিপিটিতে যোগ করেছে অ্যাপ ইন্টিগ্রেশন নামের নতুন এক ফিচার। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা সরাসরি তাদের প্রিয় অ্যাপগুলোর সঙ্গে চ্যাটজিপিটিকে যুক্ত করতে পারবে। ফলে এখন আলাদা করে কোনো অ্যাপে গিয়ে খোঁজাখুঁজি না করে চ্যাটজিপিটিকে বললেই প্রয়োজনীয় কাজগুলো সে করে দেবে।
যেমন স্পটিফাই অ্যাকাউন্ট যুক্ত করে চ্যাটজিপিটিকে পছন্দের গানের তালিকা তৈরি করতে বললে সে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে সেই প্লেলিস্ট তৈরি করে সরাসরি আপনার স্পটিফাই অ্যাপে যোগ করে দেবে।
কীভাবে কাজ করে
এই নতুন ফিচারের মাধ্যমে অন্যান্য অ্যাপ অ্যাকাউন্টগুলো সরাসরি চ্যাটজিপিটির সঙ্গে যুক্ত করা যাবে—
তবে মনে রাখতে হবে, কোনো অ্যাপ যুক্ত করা মানে আপনি চ্যাটজিপিটিকে সেই অ্যাপের কিছু ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহারের অনুমতি দিচ্ছেন। যেমন স্পটিফাই কানেক্ট করলে আপনার প্লেলিস্ট এবং শোনা গানের ইতিহাস চ্যাটজিপিটির কাছে থাকবে। তাই প্রতিটি অ্যাপ যুক্ত করার আগে শর্তগুলো ভালোভাবে পড়ে নেওয়া জরুরি।
ডিজাইনারদের জন্য ক্যানভা ও ফিগমা
যাঁরা গ্রাফিক ডিজাইন কিংবা প্রেজেন্টেশন তৈরির কাজ করেন, তাঁদের জন্য এই ফিচার সময় বাঁচানোর দারুণ উপায়। ক্যানভা ইন্টিগ্রেশন যুক্ত করে নির্দেশনা দিলে চ্যাটজিপিটির মাধ্যমে ক্যানভা ডিজাইন তৈরি করে দেবে। আপনি চাইলে নির্দিষ্ট রং, ফন্ট অথবা থিমও নির্ধারণ করতে পারবেন।
অন্যদিকে, ফিগমা ইন্টিগ্রেশন দিয়ে তৈরি করা যায় প্রোডাক্ট রোডম্যাপ, ডায়াগ্রাম অথবা ফ্লোচার্ট।
ভ্রমণ পরিকল্পনায় বুকিং ডটকম ও এক্সপিডিয়া
চ্যাটজিপিটির মাধ্যমে এখন ভ্রমণ পরিকল্পনা আরও সহজে করা যাবে। বুকিং ডটকম বা এক্সপিডিয়া অ্যাকাউন্ট যুক্ত করে নিজের ভ্রমণ পরিকল্পনার পরামর্শ চাইলে হোটেল, ফ্লাইট বা রুম—সবকিছু সাজিয়ে আপনাকে পরামর্শ দেবে চ্যাটজিপিটি। এটি এখন বুকিং প্রক্রিয়া সহজ করে তুলেছে।
পড়াশোনায় সাহায্য করবে
যাঁরা অনলাইনে নতুন কিছু শেখার সুযোগ খোঁজেন, তাঁদের জন্য আছে কোর্সেরা ইন্টিগ্রেশন। ধরুন, আপনি ইন্টারমিডিয়েট লেভেলের কম্পিউটার কোর্স খুঁজছেন। কমান্ড করলেই সেই কোর্সগুলোর রেটিং, সময়কাল, খরচ ও বিষয়বস্তু তুলনা করে দেখাবে চ্যাটজিপিটি। কোন কোর্সে কী শেখানো হবে, তা-ও সংক্ষেপে জানিয়ে দেবে।
চ্যাটজিপিটির এই নতুন অ্যাপ ইন্টিগ্রেশন ফিচার ব্যবহারকারীদের ডিজিটাল জীবনকে আরও সহজ ও স্বয়ংক্রিয় করে তুলবে। গান শোনা, ডিজাইন করা, ভ্রমণ পরিকল্পনা কিংবা অনলাইন কোর্স খোঁজা—সব কাজ এখন এক জায়গা থেকে করা সম্ভব। এতে সময় বাঁচে, কাজের প্রক্রিয়া সহজ হয় এবং ব্যবহারকারীরা স্বস্তি পায়।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ

ওপেনএআই সম্প্রতি চ্যাটজিপিটিতে যোগ করেছে অ্যাপ ইন্টিগ্রেশন নামের নতুন এক ফিচার। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা সরাসরি তাদের প্রিয় অ্যাপগুলোর সঙ্গে চ্যাটজিপিটিকে যুক্ত করতে পারবে। ফলে এখন আলাদা করে কোনো অ্যাপে গিয়ে খোঁজাখুঁজি না করে চ্যাটজিপিটিকে বললেই প্রয়োজনীয় কাজগুলো সে করে দেবে।
যেমন স্পটিফাই অ্যাকাউন্ট যুক্ত করে চ্যাটজিপিটিকে পছন্দের গানের তালিকা তৈরি করতে বললে সে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে সেই প্লেলিস্ট তৈরি করে সরাসরি আপনার স্পটিফাই অ্যাপে যোগ করে দেবে।
কীভাবে কাজ করে
এই নতুন ফিচারের মাধ্যমে অন্যান্য অ্যাপ অ্যাকাউন্টগুলো সরাসরি চ্যাটজিপিটির সঙ্গে যুক্ত করা যাবে—
তবে মনে রাখতে হবে, কোনো অ্যাপ যুক্ত করা মানে আপনি চ্যাটজিপিটিকে সেই অ্যাপের কিছু ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহারের অনুমতি দিচ্ছেন। যেমন স্পটিফাই কানেক্ট করলে আপনার প্লেলিস্ট এবং শোনা গানের ইতিহাস চ্যাটজিপিটির কাছে থাকবে। তাই প্রতিটি অ্যাপ যুক্ত করার আগে শর্তগুলো ভালোভাবে পড়ে নেওয়া জরুরি।
ডিজাইনারদের জন্য ক্যানভা ও ফিগমা
যাঁরা গ্রাফিক ডিজাইন কিংবা প্রেজেন্টেশন তৈরির কাজ করেন, তাঁদের জন্য এই ফিচার সময় বাঁচানোর দারুণ উপায়। ক্যানভা ইন্টিগ্রেশন যুক্ত করে নির্দেশনা দিলে চ্যাটজিপিটির মাধ্যমে ক্যানভা ডিজাইন তৈরি করে দেবে। আপনি চাইলে নির্দিষ্ট রং, ফন্ট অথবা থিমও নির্ধারণ করতে পারবেন।
অন্যদিকে, ফিগমা ইন্টিগ্রেশন দিয়ে তৈরি করা যায় প্রোডাক্ট রোডম্যাপ, ডায়াগ্রাম অথবা ফ্লোচার্ট।
ভ্রমণ পরিকল্পনায় বুকিং ডটকম ও এক্সপিডিয়া
চ্যাটজিপিটির মাধ্যমে এখন ভ্রমণ পরিকল্পনা আরও সহজে করা যাবে। বুকিং ডটকম বা এক্সপিডিয়া অ্যাকাউন্ট যুক্ত করে নিজের ভ্রমণ পরিকল্পনার পরামর্শ চাইলে হোটেল, ফ্লাইট বা রুম—সবকিছু সাজিয়ে আপনাকে পরামর্শ দেবে চ্যাটজিপিটি। এটি এখন বুকিং প্রক্রিয়া সহজ করে তুলেছে।
পড়াশোনায় সাহায্য করবে
যাঁরা অনলাইনে নতুন কিছু শেখার সুযোগ খোঁজেন, তাঁদের জন্য আছে কোর্সেরা ইন্টিগ্রেশন। ধরুন, আপনি ইন্টারমিডিয়েট লেভেলের কম্পিউটার কোর্স খুঁজছেন। কমান্ড করলেই সেই কোর্সগুলোর রেটিং, সময়কাল, খরচ ও বিষয়বস্তু তুলনা করে দেখাবে চ্যাটজিপিটি। কোন কোর্সে কী শেখানো হবে, তা-ও সংক্ষেপে জানিয়ে দেবে।
চ্যাটজিপিটির এই নতুন অ্যাপ ইন্টিগ্রেশন ফিচার ব্যবহারকারীদের ডিজিটাল জীবনকে আরও সহজ ও স্বয়ংক্রিয় করে তুলবে। গান শোনা, ডিজাইন করা, ভ্রমণ পরিকল্পনা কিংবা অনলাইন কোর্স খোঁজা—সব কাজ এখন এক জায়গা থেকে করা সম্ভব। এতে সময় বাঁচে, কাজের প্রক্রিয়া সহজ হয় এবং ব্যবহারকারীরা স্বস্তি পায়।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ

অনলাইনে অ্যাপলের নতুন রূপরেখা প্রকাশিত হয়েছে। এতে বিভিন্ন আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক মডেল নিয়ে কোম্পানিটির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বর্ণনা করা হয়েছে। সেই রূপরেখা অনুসারে জানা যায়, ২০২৮ সালে ফোল্ডেবল (ভাঁজযোগ্য) আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক বাজারে আসতে পারে।
০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর আলফা স্কুলে চালু হয়েছে এআইভিত্তিক পড়াশোনা। এটি এরই মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে দিয়েছে। অনেকে এর ইতিবাচক দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করছে। কেউ আবার সমালোচনাও করতে ছাড়ছে না।
২ ঘণ্টা আগে
ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
২ ঘণ্টা আগে
সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
১০ ঘণ্টা আগেটি এইচ মাহির

যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর আলফা স্কুলে চালু হয়েছে এআইভিত্তিক পড়াশোনা। এটি এরই মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে দিয়েছে। অনেকে এর ইতিবাচক দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করছে। কেউ আবার সমালোচনাও করতে ছাড়ছে না। এই স্কুলে প্রাথমিক থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের এটি পড়ানো হচ্ছে।
প্রথাগত শিক্ষার বিপরীতে নতুন পদ্ধতি
আলফা স্কুলে পাঠদান হচ্ছে গতানুগতিক শিক্ষার বাইরে গিয়ে ভিন্ন এক পদ্ধতিতে। শিক্ষার্থীরা দিনে মাত্র দুই ঘণ্টা এআই টুলের মাধ্যমে গণিত, ইতিহাস ও অন্যান্য শিক্ষামূলক বিষয় শেখে। বাকি সময় হাতে-কলমে জীবনমুখী শিক্ষা, কর্মশালা ও সৃজনশীল কার্যক্রম চলে। যেমন এখানে শিক্ষার্থীরা চালকবিহীন গাড়ির প্রোগ্রামিং শেখে, ট্রাক চালানোর কার্যক্রমে অংশ নেয়, দলগত কাজ এবং সামাজিক দক্ষতা অর্জনের ক্লাসও করে।
শিক্ষকেরা এখানে মূলত ‘গাইড’ হিসেবে থাকেন। তাঁরা শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয়ে সহায়তা করেন এবং এআইয়ের মাধ্যমে শেখার প্রক্রিয়াকে গেমের মতো আকর্ষণীয় এবং উৎসাহমূলক করে তোলেন। শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার অগ্রগতি সঙ্গে সঙ্গে দেখতে পায়, ব্যাজ ও পয়েন্ট অর্জন করে। এটি ভিডিও গেম খেলার আনন্দের মতো বলে শিক্ষার্থীদের মস্তিষ্কে ডোপামিন নিঃসরণ হয়।
প্রযুক্তি ও গেমের সমন্বয়
আলফা স্কুলে শিক্ষার্থীরা পায় রিয়েল-টাইম অগ্রগতি ট্র্যাকিং, ব্যক্তিগত চ্যালেঞ্জের স্তর এবং তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া। তাদের এ ধরনের ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে তাৎক্ষণিকভাবে পুরস্কার দেওয়া হয়। প্রতিদিন শিক্ষার্থীরা দুই ঘণ্টা এআই শিক্ষকের সঙ্গে পড়াশোনা করে এবং ২৫ মিনিটের পোমোডোরো বা সময় ব্যবস্থাপনার সেশনে অংশ নেয়। বিভিন্ন শিক্ষামূলক গেমের মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয় শিক্ষার্থীরা অনুশীলন করতে পারে। স্কুলটি এই গেম ডিজাইনে ১০০ মিলিয়নের বেশি বিনিয়োগ করেছে।
ফলাফল ও দাবি
আলফা স্কুলের দাবি, তাদের শিক্ষার্থীরা অন্যান্য স্কুলের শিক্ষার্থীর তুলনায় দ্বিগুণ দ্রুত শিখতে সক্ষম। উৎসাহমূলক শিক্ষার ফলে শিক্ষার্থীরা মনোযোগী ও দক্ষ হয়েছে। জাতীয় পরীক্ষায় তারা ভালো করছে।

সমালোচনা ও প্রশ্ন
অনেকে এই উদ্যোগকে এআইয়ের প্রাথমিক প্রয়োগ হিসেবে স্বাগত জানিয়েছে। তবে কিছুসংখ্যক শিক্ষাবিদ ও অভিভাবক স্কুলের এই শিক্ষাপদ্ধতির সমালোচনা করেছেন। তাঁরা প্রশ্ন তুলেছেন, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা কীভাবে সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা, সহযোগিতা এবং সামাজিকীকরণে পারদর্শী হবে। এ ছাড়া এআই সফটওয়্যার ব্যবহারের সময় ডেটা নিরাপত্তা এবং স্কুলের উচ্চ বার্ষিক ফি নিয়েও তাঁদের প্রশ্ন রয়েছে।
বিশেষজ্ঞ মতামত
স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনারেটিভ এআই ফর এডুকেশন হাবের পরিচালক ক্রিস অ্যাগনিউ বলেন, ‘আলফা স্কুল যে সফটওয়্যার ব্যবহার করছে, তার কিছু উপাদান বহু বছর ধরে সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাক্ষেত্রে স্বপরিচালিত শিক্ষার মডেলে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। আইএক্সএল ও ম্যাথ একাডেমির প্রোগ্রামও এ ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করে।’
এআইচালিত আলফা স্কুলের উদ্ভাবনী শিক্ষাপদ্ধতি থেকে বোঝা যায়, ভবিষ্যতের স্কুল কেমন হতে পারে। পড়াশোনা শুধু বইতে আটকে থাকবে না, তা হবে সৃজনশীল, বাস্তবমুখী ও প্রযুক্তিনির্ভর। তবে সমালোচনা ও নিরাপত্তার বিষয়ে প্রশ্ন থাকলেও এ ধরনের শিক্ষাপদ্ধতি শিক্ষার্থীদের মনোযোগী, দক্ষ ও উদ্ভাবনী হওয়ার পথে এক নতুন দিক উন্মোচন করেছে।
সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর আলফা স্কুলে চালু হয়েছে এআইভিত্তিক পড়াশোনা। এটি এরই মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে দিয়েছে। অনেকে এর ইতিবাচক দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করছে। কেউ আবার সমালোচনাও করতে ছাড়ছে না। এই স্কুলে প্রাথমিক থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের এটি পড়ানো হচ্ছে।
প্রথাগত শিক্ষার বিপরীতে নতুন পদ্ধতি
আলফা স্কুলে পাঠদান হচ্ছে গতানুগতিক শিক্ষার বাইরে গিয়ে ভিন্ন এক পদ্ধতিতে। শিক্ষার্থীরা দিনে মাত্র দুই ঘণ্টা এআই টুলের মাধ্যমে গণিত, ইতিহাস ও অন্যান্য শিক্ষামূলক বিষয় শেখে। বাকি সময় হাতে-কলমে জীবনমুখী শিক্ষা, কর্মশালা ও সৃজনশীল কার্যক্রম চলে। যেমন এখানে শিক্ষার্থীরা চালকবিহীন গাড়ির প্রোগ্রামিং শেখে, ট্রাক চালানোর কার্যক্রমে অংশ নেয়, দলগত কাজ এবং সামাজিক দক্ষতা অর্জনের ক্লাসও করে।
শিক্ষকেরা এখানে মূলত ‘গাইড’ হিসেবে থাকেন। তাঁরা শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয়ে সহায়তা করেন এবং এআইয়ের মাধ্যমে শেখার প্রক্রিয়াকে গেমের মতো আকর্ষণীয় এবং উৎসাহমূলক করে তোলেন। শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার অগ্রগতি সঙ্গে সঙ্গে দেখতে পায়, ব্যাজ ও পয়েন্ট অর্জন করে। এটি ভিডিও গেম খেলার আনন্দের মতো বলে শিক্ষার্থীদের মস্তিষ্কে ডোপামিন নিঃসরণ হয়।
প্রযুক্তি ও গেমের সমন্বয়
আলফা স্কুলে শিক্ষার্থীরা পায় রিয়েল-টাইম অগ্রগতি ট্র্যাকিং, ব্যক্তিগত চ্যালেঞ্জের স্তর এবং তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া। তাদের এ ধরনের ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে তাৎক্ষণিকভাবে পুরস্কার দেওয়া হয়। প্রতিদিন শিক্ষার্থীরা দুই ঘণ্টা এআই শিক্ষকের সঙ্গে পড়াশোনা করে এবং ২৫ মিনিটের পোমোডোরো বা সময় ব্যবস্থাপনার সেশনে অংশ নেয়। বিভিন্ন শিক্ষামূলক গেমের মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয় শিক্ষার্থীরা অনুশীলন করতে পারে। স্কুলটি এই গেম ডিজাইনে ১০০ মিলিয়নের বেশি বিনিয়োগ করেছে।
ফলাফল ও দাবি
আলফা স্কুলের দাবি, তাদের শিক্ষার্থীরা অন্যান্য স্কুলের শিক্ষার্থীর তুলনায় দ্বিগুণ দ্রুত শিখতে সক্ষম। উৎসাহমূলক শিক্ষার ফলে শিক্ষার্থীরা মনোযোগী ও দক্ষ হয়েছে। জাতীয় পরীক্ষায় তারা ভালো করছে।

সমালোচনা ও প্রশ্ন
অনেকে এই উদ্যোগকে এআইয়ের প্রাথমিক প্রয়োগ হিসেবে স্বাগত জানিয়েছে। তবে কিছুসংখ্যক শিক্ষাবিদ ও অভিভাবক স্কুলের এই শিক্ষাপদ্ধতির সমালোচনা করেছেন। তাঁরা প্রশ্ন তুলেছেন, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা কীভাবে সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা, সহযোগিতা এবং সামাজিকীকরণে পারদর্শী হবে। এ ছাড়া এআই সফটওয়্যার ব্যবহারের সময় ডেটা নিরাপত্তা এবং স্কুলের উচ্চ বার্ষিক ফি নিয়েও তাঁদের প্রশ্ন রয়েছে।
বিশেষজ্ঞ মতামত
স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনারেটিভ এআই ফর এডুকেশন হাবের পরিচালক ক্রিস অ্যাগনিউ বলেন, ‘আলফা স্কুল যে সফটওয়্যার ব্যবহার করছে, তার কিছু উপাদান বহু বছর ধরে সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাক্ষেত্রে স্বপরিচালিত শিক্ষার মডেলে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। আইএক্সএল ও ম্যাথ একাডেমির প্রোগ্রামও এ ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করে।’
এআইচালিত আলফা স্কুলের উদ্ভাবনী শিক্ষাপদ্ধতি থেকে বোঝা যায়, ভবিষ্যতের স্কুল কেমন হতে পারে। পড়াশোনা শুধু বইতে আটকে থাকবে না, তা হবে সৃজনশীল, বাস্তবমুখী ও প্রযুক্তিনির্ভর। তবে সমালোচনা ও নিরাপত্তার বিষয়ে প্রশ্ন থাকলেও এ ধরনের শিক্ষাপদ্ধতি শিক্ষার্থীদের মনোযোগী, দক্ষ ও উদ্ভাবনী হওয়ার পথে এক নতুন দিক উন্মোচন করেছে।
সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

অনলাইনে অ্যাপলের নতুন রূপরেখা প্রকাশিত হয়েছে। এতে বিভিন্ন আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক মডেল নিয়ে কোম্পানিটির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বর্ণনা করা হয়েছে। সেই রূপরেখা অনুসারে জানা যায়, ২০২৮ সালে ফোল্ডেবল (ভাঁজযোগ্য) আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক বাজারে আসতে পারে।
০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
ওপেনএআই সম্প্রতি চ্যাটজিপিটিতে যোগ করেছে অ্যাপ ইন্টিগ্রেশন নামের নতুন এক ফিচার। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা সরাসরি তাদের প্রিয় অ্যাপগুলোর সঙ্গে চ্যাটজিপিটিকে যুক্ত করতে পারবে। ফলে এখন আলাদা করে কোনো অ্যাপে গিয়ে খোঁজাখুঁজি না করে চ্যাটজিপিটিকে বললেই প্রয়োজনীয় কাজগুলো সে করে দেবে।
১ ঘণ্টা আগে
ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
২ ঘণ্টা আগে
সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি ডেস্ক

ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
আগে ইনস্টাগ্রামে মেটা এআই চ্যাটবটের মাধ্যমে ছবি সম্পাদনার সুবিধা ছিল। এখন তা আরও বাড়ানো হয়েছে।
কীভাবে ব্যবহার করবেন
নতুন ফিচারটি স্টোরির ‘রিস্টাইল’ মেনুতে রয়েছে। যেখানে পেইন্ট ব্রাশ আইকনে ট্যাপ করলে এটি দেখা যাবে। ছবি বা ভিডিওতে কিছু পরিবর্তন করতে চাইলে অ্যাড, রিমুভ কিংবা চেঞ্জ নির্বাচন করে প্রম্পট বারে বিস্তারিত লিখতে হবে।
প্রিসেট ইফেক্ট ও ভিডিও সম্পাদনা
সানগ্লাস, জ্যাকেট, ওয়াটার কালার ইত্যাদি প্রিসেট ইফেক্ট ব্যবহার করে পোশাক বা ছবির স্টাইল পরিবর্তন করা সম্ভব। ভিডিওতে বরফ পড়া অথবা আগুনের ইফেক্টও যোগ করা যাবে ফিচারটি দিয়ে।
নতুন আপডেট এবং ব্যবহারকারী বৃদ্ধি
মেটা বাজারে প্রতিযোগিতার জন্য তাদের বিভিন্ন পণ্যে একের পর এক এআই ফিচার যোগ করছে। সম্প্রতি তারা ‘রাইট উইদ মেটা এআই’ ফিচার লঞ্চ করেছে। ব্যবহারকারীদের পোস্টে মন্তব্য করতে এটি সাহায্য করে। গত মাসে মেটা এআই অ্যাপে ভাইবস নামের নতুন এআই-জেনারেটেড ভিডিও ফিড চালু হয়। ফলে ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত অ্যাপল ও অ্যান্ড্রয়েডে প্রতিদিন অ্যাকটিভ ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২ দশমিক ৭ মিলিয়নে পৌঁছেছে।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ

ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
আগে ইনস্টাগ্রামে মেটা এআই চ্যাটবটের মাধ্যমে ছবি সম্পাদনার সুবিধা ছিল। এখন তা আরও বাড়ানো হয়েছে।
কীভাবে ব্যবহার করবেন
নতুন ফিচারটি স্টোরির ‘রিস্টাইল’ মেনুতে রয়েছে। যেখানে পেইন্ট ব্রাশ আইকনে ট্যাপ করলে এটি দেখা যাবে। ছবি বা ভিডিওতে কিছু পরিবর্তন করতে চাইলে অ্যাড, রিমুভ কিংবা চেঞ্জ নির্বাচন করে প্রম্পট বারে বিস্তারিত লিখতে হবে।
প্রিসেট ইফেক্ট ও ভিডিও সম্পাদনা
সানগ্লাস, জ্যাকেট, ওয়াটার কালার ইত্যাদি প্রিসেট ইফেক্ট ব্যবহার করে পোশাক বা ছবির স্টাইল পরিবর্তন করা সম্ভব। ভিডিওতে বরফ পড়া অথবা আগুনের ইফেক্টও যোগ করা যাবে ফিচারটি দিয়ে।
নতুন আপডেট এবং ব্যবহারকারী বৃদ্ধি
মেটা বাজারে প্রতিযোগিতার জন্য তাদের বিভিন্ন পণ্যে একের পর এক এআই ফিচার যোগ করছে। সম্প্রতি তারা ‘রাইট উইদ মেটা এআই’ ফিচার লঞ্চ করেছে। ব্যবহারকারীদের পোস্টে মন্তব্য করতে এটি সাহায্য করে। গত মাসে মেটা এআই অ্যাপে ভাইবস নামের নতুন এআই-জেনারেটেড ভিডিও ফিড চালু হয়। ফলে ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত অ্যাপল ও অ্যান্ড্রয়েডে প্রতিদিন অ্যাকটিভ ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২ দশমিক ৭ মিলিয়নে পৌঁছেছে।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ

অনলাইনে অ্যাপলের নতুন রূপরেখা প্রকাশিত হয়েছে। এতে বিভিন্ন আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক মডেল নিয়ে কোম্পানিটির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বর্ণনা করা হয়েছে। সেই রূপরেখা অনুসারে জানা যায়, ২০২৮ সালে ফোল্ডেবল (ভাঁজযোগ্য) আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক বাজারে আসতে পারে।
০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
ওপেনএআই সম্প্রতি চ্যাটজিপিটিতে যোগ করেছে অ্যাপ ইন্টিগ্রেশন নামের নতুন এক ফিচার। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা সরাসরি তাদের প্রিয় অ্যাপগুলোর সঙ্গে চ্যাটজিপিটিকে যুক্ত করতে পারবে। ফলে এখন আলাদা করে কোনো অ্যাপে গিয়ে খোঁজাখুঁজি না করে চ্যাটজিপিটিকে বললেই প্রয়োজনীয় কাজগুলো সে করে দেবে।
১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর আলফা স্কুলে চালু হয়েছে এআইভিত্তিক পড়াশোনা। এটি এরই মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে দিয়েছে। অনেকে এর ইতিবাচক দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করছে। কেউ আবার সমালোচনাও করতে ছাড়ছে না।
২ ঘণ্টা আগে
সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে। বর্তমানে মোট গ্রাহকের ৫৯ দশমিক ৮ শতাংশ অর্থাৎ ৫ কোটি ১২ লাখ গ্রাহক ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
গ্রামীণফোন লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, ‘বর্তমানে আমরা আশাবাদ এবং অন্তর্নিহিত চ্যালেঞ্জের একটি মিশ্র চিত্র দেখতে পাচ্ছি। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশের অর্থনীতি সাময়িকভাবে গতি পেতে পারে, কারণ বাজারের সামগ্রিক কার্যক্রমে ঊর্ধ্বগতি লক্ষ করা যাচ্ছে। তাই নতুন গ্রাহক অর্জনের প্রত্যাশা রয়েছে আমাদের এবং জাতীয় সংযোগে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আরও সুদৃঢ় করতে চাই। প্রতি প্রান্তিকে আমরা প্রযুক্তি, পণ্যের অফার, ডিজিটাল অপারেশন এবং গ্রাহক সম্পৃক্ততায় নতুনত্ব আনছি, যাতে দ্রুত পরিবর্তনশীল বাজারে প্রাসঙ্গিক ও অগ্রণী থাকতে পারি। আমরা নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে ভবিষ্যতের পথে এগোচ্ছি এবং সেই ভবিষ্যৎ হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-নির্ভর। ধাপে ধাপে ফাইভ-জি বাস্তবায়নের পাশাপাশি আমরা নেটওয়ার্ক অপারেশন, গ্রাহক অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা উন্নয়নে এআইচালিত উদ্যোগে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ ও প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
গ্রামীণফোনের চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এখনো স্থবির এবং বাজারজুড়ে প্রবৃদ্ধি আমাদের প্রত্যাশার তুলনায় ধীর। তবু এ প্রান্তিকে আমাদের আর্থিক ফলাফল আশাব্যঞ্জক। স্থিতিশীল মুনাফার হার এবং মূল ব্যবসায়িক ক্ষেত্রগুলোতে কঠোর শৃঙ্খলার মাধ্যমে আমরা পুনরায় প্রবৃদ্ধিতে ফিরেছি। আয়ের ক্ষেত্রে বলতে পারি, টানা চার প্রান্তিকের পতনের পর এবার গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আমাদের আয় শূন্য দশমিক ৬ বিলিয়ন বা ১.৪% বৃদ্ধি পেয়েছে।’
অটো মাগনে রিসব্যাক জানান, তৃতীয় প্রান্তিকে গ্রামীণফোনের ব্যয় মাত্র ১ শতাংশ বেড়েছে, যেখানে মুদ্রাস্ফীতি এখনো ৮ শতাংশের ওপরে। এ প্রান্তিকে ইবিআইটিডিএ ১ দশমিক ৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা আয়ের প্রবৃদ্ধির চেয়ে বেশি।
অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘এটি আমাদের কার্যকর পরিচালন দক্ষতা ও ব্যয় নিয়ন্ত্রণের প্রতিফলন। যদিও উচ্চতর অবচয় ও এমোর্টাইজেশন খরচ এবং নতুন সাইট স্থাপন ও ছাদের লিজ বাবদ খরচ বৃদ্ধির কারণে মোট কর-পরবর্তী মুনাফা (এনপিএটি) কিছুটা প্রভাবিত হয়েছে। তবু আমাদের এনপিএটি মার্জিন শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে, ১৮.৭%। আমরা বিশ্বাস করি, এটা সেই সময় যখন একটি বাস্তবসম্মত ও ভবিষ্যৎ-উপযোগী অপারেটিং প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা উচিত। যে প্ল্যাটফর্মের ভিত্তি হবে ক্লাউড-নেটিভ ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এগুলো দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ এবং স্বল্প মেয়াদে প্রভাব সীমিত হলেও আমরা আশা করি প্রবৃদ্ধি পুনরায় গতি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কাঠামোগত সুবিধাগুলোও আরও লক্ষণীয় হয়ে উঠবে।’

সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে। বর্তমানে মোট গ্রাহকের ৫৯ দশমিক ৮ শতাংশ অর্থাৎ ৫ কোটি ১২ লাখ গ্রাহক ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
গ্রামীণফোন লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, ‘বর্তমানে আমরা আশাবাদ এবং অন্তর্নিহিত চ্যালেঞ্জের একটি মিশ্র চিত্র দেখতে পাচ্ছি। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশের অর্থনীতি সাময়িকভাবে গতি পেতে পারে, কারণ বাজারের সামগ্রিক কার্যক্রমে ঊর্ধ্বগতি লক্ষ করা যাচ্ছে। তাই নতুন গ্রাহক অর্জনের প্রত্যাশা রয়েছে আমাদের এবং জাতীয় সংযোগে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আরও সুদৃঢ় করতে চাই। প্রতি প্রান্তিকে আমরা প্রযুক্তি, পণ্যের অফার, ডিজিটাল অপারেশন এবং গ্রাহক সম্পৃক্ততায় নতুনত্ব আনছি, যাতে দ্রুত পরিবর্তনশীল বাজারে প্রাসঙ্গিক ও অগ্রণী থাকতে পারি। আমরা নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে ভবিষ্যতের পথে এগোচ্ছি এবং সেই ভবিষ্যৎ হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-নির্ভর। ধাপে ধাপে ফাইভ-জি বাস্তবায়নের পাশাপাশি আমরা নেটওয়ার্ক অপারেশন, গ্রাহক অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা উন্নয়নে এআইচালিত উদ্যোগে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ ও প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
গ্রামীণফোনের চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এখনো স্থবির এবং বাজারজুড়ে প্রবৃদ্ধি আমাদের প্রত্যাশার তুলনায় ধীর। তবু এ প্রান্তিকে আমাদের আর্থিক ফলাফল আশাব্যঞ্জক। স্থিতিশীল মুনাফার হার এবং মূল ব্যবসায়িক ক্ষেত্রগুলোতে কঠোর শৃঙ্খলার মাধ্যমে আমরা পুনরায় প্রবৃদ্ধিতে ফিরেছি। আয়ের ক্ষেত্রে বলতে পারি, টানা চার প্রান্তিকের পতনের পর এবার গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আমাদের আয় শূন্য দশমিক ৬ বিলিয়ন বা ১.৪% বৃদ্ধি পেয়েছে।’
অটো মাগনে রিসব্যাক জানান, তৃতীয় প্রান্তিকে গ্রামীণফোনের ব্যয় মাত্র ১ শতাংশ বেড়েছে, যেখানে মুদ্রাস্ফীতি এখনো ৮ শতাংশের ওপরে। এ প্রান্তিকে ইবিআইটিডিএ ১ দশমিক ৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা আয়ের প্রবৃদ্ধির চেয়ে বেশি।
অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘এটি আমাদের কার্যকর পরিচালন দক্ষতা ও ব্যয় নিয়ন্ত্রণের প্রতিফলন। যদিও উচ্চতর অবচয় ও এমোর্টাইজেশন খরচ এবং নতুন সাইট স্থাপন ও ছাদের লিজ বাবদ খরচ বৃদ্ধির কারণে মোট কর-পরবর্তী মুনাফা (এনপিএটি) কিছুটা প্রভাবিত হয়েছে। তবু আমাদের এনপিএটি মার্জিন শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে, ১৮.৭%। আমরা বিশ্বাস করি, এটা সেই সময় যখন একটি বাস্তবসম্মত ও ভবিষ্যৎ-উপযোগী অপারেটিং প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা উচিত। যে প্ল্যাটফর্মের ভিত্তি হবে ক্লাউড-নেটিভ ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এগুলো দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ এবং স্বল্প মেয়াদে প্রভাব সীমিত হলেও আমরা আশা করি প্রবৃদ্ধি পুনরায় গতি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কাঠামোগত সুবিধাগুলোও আরও লক্ষণীয় হয়ে উঠবে।’

অনলাইনে অ্যাপলের নতুন রূপরেখা প্রকাশিত হয়েছে। এতে বিভিন্ন আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক মডেল নিয়ে কোম্পানিটির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বর্ণনা করা হয়েছে। সেই রূপরেখা অনুসারে জানা যায়, ২০২৮ সালে ফোল্ডেবল (ভাঁজযোগ্য) আইপ্যাড এবং ম্যাকবুক বাজারে আসতে পারে।
০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
ওপেনএআই সম্প্রতি চ্যাটজিপিটিতে যোগ করেছে অ্যাপ ইন্টিগ্রেশন নামের নতুন এক ফিচার। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা সরাসরি তাদের প্রিয় অ্যাপগুলোর সঙ্গে চ্যাটজিপিটিকে যুক্ত করতে পারবে। ফলে এখন আলাদা করে কোনো অ্যাপে গিয়ে খোঁজাখুঁজি না করে চ্যাটজিপিটিকে বললেই প্রয়োজনীয় কাজগুলো সে করে দেবে।
১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর আলফা স্কুলে চালু হয়েছে এআইভিত্তিক পড়াশোনা। এটি এরই মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে দিয়েছে। অনেকে এর ইতিবাচক দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করছে। কেউ আবার সমালোচনাও করতে ছাড়ছে না।
২ ঘণ্টা আগে
ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
২ ঘণ্টা আগে