
সারা বিশ্বের চার হাজারের বেশি ব্যক্তি, গোষ্ঠী ও সংগঠনকে কালোতালিকাভুক্ত করে রেখেছে ফেসবুক। ‘বিপজ্জনক’ বিবেচনায় বেশ কয়েক বছর আগেই গোপনে এই কালোতালিকা তৈরি করে ফেসবুক। ঘৃণা, গুজব ও মিথ্যা তথ্য ছড়াতে ফেসবুকের ভূমিকা নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যেই প্রতিষ্ঠানটি এই গোপন তালিকা প্রকাশ করেছে। এতে বাংলাদেশের ৬ জঙ্গিবাদী সংগঠন ও এক ব্যক্তিও রয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের অলাভজনক সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্টারসেপ্টে ১২ অক্টোবর এ-সম্পর্কিত একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ফেসবুকের কাছ থেকে পাওয়া তালিকাটি তারা কিছু সম্পাদনাসহ প্রকাশ করেছে। বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা ব্যক্তি ও সংগঠনের একটি পূর্ণাঙ্গ তালিকা উপস্থাপনের সঙ্গে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদনে জানানো হয়, সন্ত্রাসবাদীদের বিভিন্ন প্রচার কার্যক্রমে ফেসবুক একটি সহায়ক মাধ্যম হয়ে উঠেছে বলে সম্প্রতি বিস্তর সমালোচনার মুখে পড়েছে প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটি বলছে, বহু বছর ধরেই তারা সহিংসতা উসকে দিতে পারে বিবেচনায় বহু ব্যবহারকারীর ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে।
ইন্টারসেপ্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, জাতিসংঘ ও মার্কিন কংগ্রেসের অনলাইনে জঙ্গিবাদী সংগঠনগুলোর সদস্য সংগ্রহ নিয়ে সতর্কতা জারির প্রেক্ষাপটে ২০১২ সালেই ফেসবুক নিজেদের কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ডে কিছু সংযোজন ঘটায়। সেখানে ‘সন্ত্রাসবাদী বা সহিংস কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত রয়েছে—এমন কোনো রেকর্ড থাকলে সংশ্লিষ্ট সংগঠনকে’ নিষিদ্ধ করার বিধান রাখা হয়। এই নীতিই পরে আরও বিস্তৃত হয়েছে। নিষেধাজ্ঞার আওতায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে সহায়ক কোনো নীতি রয়েছে—এমন সংগঠন ও ব্যক্তিকেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ফেসবুকের ৩০০ কোটি ব্যবহারকারীর জন্য এমন নীতি তেমন উৎসাহব্যঞ্জক নয় যদিও।
এই নীতির আলোকেই তৈরি হয়েছে ফেসবুকের কালোতালিকাটি, যেখানে রয়েছে বাংলাদেশের ছয় সংগঠনও। সংগঠনগুলো হলো—আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের সঙ্গে যুক্ত আল মুরসালাত মিডিয়া অ্যান্ড ইসলামিক স্টেট বাংলাদেশ, আল-কায়েদা কেন্দ্রীয় কমান্ডের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলা হরকাতুল-জিহাদ ইসলামি বাংলাদেশ ও আনসারুল্লাহ বাংলা, জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি) এবং জেএমবির সঙ্গে যুক্ত সংগঠন সাহাম আল হিন্দ মিডিয়া। এ ছাড়া আরেকজন ব্যক্তির নামও রয়েছে সে তালিকায়। তিনি হলেন তরিকুল ইসলাম, জেএমবির সঙ্গে যুক্ত।
এই তালিকায় থাকা ব্যক্তি ও সংগঠনগুলোকে শুধু নয়, এদের নিয়ে কোনো পোস্ট দেওয়া থেকেও ফেসবুক তার ব্যবহারকারীদের বিরত রাখছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে। এ ধরনের কোনো তালিকা ফেসবুকের রয়েছে কি না, থাকলে তা প্রকাশের জন্য দীর্ঘদিন ধরে প্রতিষ্ঠানটির ওপর চাপ দিয়ে আসছিলেন অধিকারকর্মী ও আইনজীবীরা। তাঁদের মূল দাবি ছিল, বিপজ্জনক বিবেচনায় ফেসবুক যদি কাউকে কালোতালিকাভুক্ত করে, তবে সেই তালিকা প্রকাশ করা হোক। কিন্তু এ নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি কিছুই বলছিল না।
এখন ফেসবুকের বিরুদ্ধে ঘৃণা, গুজব ইত্যাদি ছড়ানোর যে অভিযোগ উঠেছে এবং সময়ের সঙ্গে দিন দিন তা বাড়ছে, তার প্রেক্ষাপটেই প্রতিষ্ঠানটি তার এমন তালিকা নিয়ে মুখ খুলল। এই কালোতালিকায় রয়েছেন বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন, যার মধ্যে রাজনীতিক, লেখক, দাতব্য সংস্থা, হাসপাতাল, গান, এমনকি বহু বছর আগেই মারা যাওয়া ঐতিহাসিক ব্যক্তিরাও রয়েছেন।
দ্য ইন্টারসেপ্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, বেশ আগে চালু হলেও সম্প্রতি এই তালিকায় যুক্ত হওয়া ব্যবহারকারীর সংখ্যা খুব দ্রুত বেড়েছে। এ থেকে বাদ যাননি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও। প্রতিষ্ঠানটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের একরকম একচ্ছত্র হয়ে উঠেছে। মিয়ানমারের গণহত্যা থেকে শুরু করে মার্কিন ক্যাপিটল হিলের দাঙ্গার সঙ্গে জড়িত সবাইকেই এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সম্প্রতি ঘৃণা ও গুজব ছড়ানোয় ফেসবুকের ভূমিকা নিয়ে একের পর এক প্রতিবেদন প্রকাশ পেয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে। সেখানে বলা হয়, ফেসবুক বাস্তব জীবনে অনেক নেতিবাচক ঘটনার সঙ্গে প্রভাবক হিসেবে জড়িয়ে পড়ছে। এই প্রেক্ষাপটে ফেসবুকের এক ভাইস প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে পাওয়া একটি নথি প্রকাশ করে নিউইয়র্ক টাইমস। সেখানে জানানো হয়, এ ধরনের সংকট মোকাবিলায় প্রতিষ্ঠানটির পরিশ্রমের প্রমাণ হিসেবে গোপন এই নীতির কথাই তুলে ধরেছেন ফেসবুকের এই ভাইস প্রেসিডেন্ট।
তবে সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলার নামে ফেসবুকের এমন নীতির সমালোচনাও আছে ব্যাপকভাবে। বলা হচ্ছে, এই অজুহাতে ফেসবুক মতপ্রকাশের স্বাধীনতা খর্বের যে চর্চা করছে, তা নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি কোনো জবাবদিহি করছে না। এতে বিশেষ কিছু সম্প্রদায় বৈষম্যের শিকার হচ্ছে।
বহু বছর ধরেই আইনজ্ঞ ও নাগরিক অধিকার আন্দোলনের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ এই তালিকা ও সংশ্লিষ্ট নীতিটি প্রকাশের জন্য ফেসবুককে আহ্বান জানিয়ে আসছে। কিন্তু ফেসবুক বলছে, এটি তারা করতে চায় না। কারণ, এতে ফেসবুকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ঝুঁকিতে পড়তে পারেন এবং নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা বা অনুরূপ বিভিন্ন সংগঠন ও ব্যক্তি নিজেদের নীতি কিছুটা এদিক-ওদিক করে একই কাজ চালিয়ে নিতে পারেন। যদিও ইন্টারসেপ্টকে নিজেদের কর্মীর ওপর এখন পর্যন্ত কোনো হুমকি এসেছে কি না, সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়নি ফেসবুক।

সারা বিশ্বের চার হাজারের বেশি ব্যক্তি, গোষ্ঠী ও সংগঠনকে কালোতালিকাভুক্ত করে রেখেছে ফেসবুক। ‘বিপজ্জনক’ বিবেচনায় বেশ কয়েক বছর আগেই গোপনে এই কালোতালিকা তৈরি করে ফেসবুক। ঘৃণা, গুজব ও মিথ্যা তথ্য ছড়াতে ফেসবুকের ভূমিকা নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যেই প্রতিষ্ঠানটি এই গোপন তালিকা প্রকাশ করেছে। এতে বাংলাদেশের ৬ জঙ্গিবাদী সংগঠন ও এক ব্যক্তিও রয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের অলাভজনক সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্টারসেপ্টে ১২ অক্টোবর এ-সম্পর্কিত একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ফেসবুকের কাছ থেকে পাওয়া তালিকাটি তারা কিছু সম্পাদনাসহ প্রকাশ করেছে। বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা ব্যক্তি ও সংগঠনের একটি পূর্ণাঙ্গ তালিকা উপস্থাপনের সঙ্গে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদনে জানানো হয়, সন্ত্রাসবাদীদের বিভিন্ন প্রচার কার্যক্রমে ফেসবুক একটি সহায়ক মাধ্যম হয়ে উঠেছে বলে সম্প্রতি বিস্তর সমালোচনার মুখে পড়েছে প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটি বলছে, বহু বছর ধরেই তারা সহিংসতা উসকে দিতে পারে বিবেচনায় বহু ব্যবহারকারীর ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে।
ইন্টারসেপ্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, জাতিসংঘ ও মার্কিন কংগ্রেসের অনলাইনে জঙ্গিবাদী সংগঠনগুলোর সদস্য সংগ্রহ নিয়ে সতর্কতা জারির প্রেক্ষাপটে ২০১২ সালেই ফেসবুক নিজেদের কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ডে কিছু সংযোজন ঘটায়। সেখানে ‘সন্ত্রাসবাদী বা সহিংস কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত রয়েছে—এমন কোনো রেকর্ড থাকলে সংশ্লিষ্ট সংগঠনকে’ নিষিদ্ধ করার বিধান রাখা হয়। এই নীতিই পরে আরও বিস্তৃত হয়েছে। নিষেধাজ্ঞার আওতায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে সহায়ক কোনো নীতি রয়েছে—এমন সংগঠন ও ব্যক্তিকেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ফেসবুকের ৩০০ কোটি ব্যবহারকারীর জন্য এমন নীতি তেমন উৎসাহব্যঞ্জক নয় যদিও।
এই নীতির আলোকেই তৈরি হয়েছে ফেসবুকের কালোতালিকাটি, যেখানে রয়েছে বাংলাদেশের ছয় সংগঠনও। সংগঠনগুলো হলো—আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের সঙ্গে যুক্ত আল মুরসালাত মিডিয়া অ্যান্ড ইসলামিক স্টেট বাংলাদেশ, আল-কায়েদা কেন্দ্রীয় কমান্ডের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলা হরকাতুল-জিহাদ ইসলামি বাংলাদেশ ও আনসারুল্লাহ বাংলা, জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি) এবং জেএমবির সঙ্গে যুক্ত সংগঠন সাহাম আল হিন্দ মিডিয়া। এ ছাড়া আরেকজন ব্যক্তির নামও রয়েছে সে তালিকায়। তিনি হলেন তরিকুল ইসলাম, জেএমবির সঙ্গে যুক্ত।
এই তালিকায় থাকা ব্যক্তি ও সংগঠনগুলোকে শুধু নয়, এদের নিয়ে কোনো পোস্ট দেওয়া থেকেও ফেসবুক তার ব্যবহারকারীদের বিরত রাখছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে। এ ধরনের কোনো তালিকা ফেসবুকের রয়েছে কি না, থাকলে তা প্রকাশের জন্য দীর্ঘদিন ধরে প্রতিষ্ঠানটির ওপর চাপ দিয়ে আসছিলেন অধিকারকর্মী ও আইনজীবীরা। তাঁদের মূল দাবি ছিল, বিপজ্জনক বিবেচনায় ফেসবুক যদি কাউকে কালোতালিকাভুক্ত করে, তবে সেই তালিকা প্রকাশ করা হোক। কিন্তু এ নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি কিছুই বলছিল না।
এখন ফেসবুকের বিরুদ্ধে ঘৃণা, গুজব ইত্যাদি ছড়ানোর যে অভিযোগ উঠেছে এবং সময়ের সঙ্গে দিন দিন তা বাড়ছে, তার প্রেক্ষাপটেই প্রতিষ্ঠানটি তার এমন তালিকা নিয়ে মুখ খুলল। এই কালোতালিকায় রয়েছেন বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন, যার মধ্যে রাজনীতিক, লেখক, দাতব্য সংস্থা, হাসপাতাল, গান, এমনকি বহু বছর আগেই মারা যাওয়া ঐতিহাসিক ব্যক্তিরাও রয়েছেন।
দ্য ইন্টারসেপ্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, বেশ আগে চালু হলেও সম্প্রতি এই তালিকায় যুক্ত হওয়া ব্যবহারকারীর সংখ্যা খুব দ্রুত বেড়েছে। এ থেকে বাদ যাননি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও। প্রতিষ্ঠানটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের একরকম একচ্ছত্র হয়ে উঠেছে। মিয়ানমারের গণহত্যা থেকে শুরু করে মার্কিন ক্যাপিটল হিলের দাঙ্গার সঙ্গে জড়িত সবাইকেই এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সম্প্রতি ঘৃণা ও গুজব ছড়ানোয় ফেসবুকের ভূমিকা নিয়ে একের পর এক প্রতিবেদন প্রকাশ পেয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে। সেখানে বলা হয়, ফেসবুক বাস্তব জীবনে অনেক নেতিবাচক ঘটনার সঙ্গে প্রভাবক হিসেবে জড়িয়ে পড়ছে। এই প্রেক্ষাপটে ফেসবুকের এক ভাইস প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে পাওয়া একটি নথি প্রকাশ করে নিউইয়র্ক টাইমস। সেখানে জানানো হয়, এ ধরনের সংকট মোকাবিলায় প্রতিষ্ঠানটির পরিশ্রমের প্রমাণ হিসেবে গোপন এই নীতির কথাই তুলে ধরেছেন ফেসবুকের এই ভাইস প্রেসিডেন্ট।
তবে সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলার নামে ফেসবুকের এমন নীতির সমালোচনাও আছে ব্যাপকভাবে। বলা হচ্ছে, এই অজুহাতে ফেসবুক মতপ্রকাশের স্বাধীনতা খর্বের যে চর্চা করছে, তা নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি কোনো জবাবদিহি করছে না। এতে বিশেষ কিছু সম্প্রদায় বৈষম্যের শিকার হচ্ছে।
বহু বছর ধরেই আইনজ্ঞ ও নাগরিক অধিকার আন্দোলনের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ এই তালিকা ও সংশ্লিষ্ট নীতিটি প্রকাশের জন্য ফেসবুককে আহ্বান জানিয়ে আসছে। কিন্তু ফেসবুক বলছে, এটি তারা করতে চায় না। কারণ, এতে ফেসবুকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ঝুঁকিতে পড়তে পারেন এবং নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা বা অনুরূপ বিভিন্ন সংগঠন ও ব্যক্তি নিজেদের নীতি কিছুটা এদিক-ওদিক করে একই কাজ চালিয়ে নিতে পারেন। যদিও ইন্টারসেপ্টকে নিজেদের কর্মীর ওপর এখন পর্যন্ত কোনো হুমকি এসেছে কি না, সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়নি ফেসবুক।

সারা বিশ্বের চার হাজারের বেশি ব্যক্তি, গোষ্ঠী ও সংগঠনকে কালোতালিকাভুক্ত করে রেখেছে ফেসবুক। ‘বিপজ্জনক’ বিবেচনায় বেশ কয়েক বছর আগেই গোপনে এই কালোতালিকা তৈরি করে ফেসবুক। ঘৃণা, গুজব ও মিথ্যা তথ্য ছড়াতে ফেসবুকের ভূমিকা নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যেই প্রতিষ্ঠানটি এই গোপন তালিকা প্রকাশ করেছে। এতে বাংলাদেশের ৬ জঙ্গিবাদী সংগঠন ও এক ব্যক্তিও রয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের অলাভজনক সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্টারসেপ্টে ১২ অক্টোবর এ-সম্পর্কিত একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ফেসবুকের কাছ থেকে পাওয়া তালিকাটি তারা কিছু সম্পাদনাসহ প্রকাশ করেছে। বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা ব্যক্তি ও সংগঠনের একটি পূর্ণাঙ্গ তালিকা উপস্থাপনের সঙ্গে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদনে জানানো হয়, সন্ত্রাসবাদীদের বিভিন্ন প্রচার কার্যক্রমে ফেসবুক একটি সহায়ক মাধ্যম হয়ে উঠেছে বলে সম্প্রতি বিস্তর সমালোচনার মুখে পড়েছে প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটি বলছে, বহু বছর ধরেই তারা সহিংসতা উসকে দিতে পারে বিবেচনায় বহু ব্যবহারকারীর ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে।
ইন্টারসেপ্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, জাতিসংঘ ও মার্কিন কংগ্রেসের অনলাইনে জঙ্গিবাদী সংগঠনগুলোর সদস্য সংগ্রহ নিয়ে সতর্কতা জারির প্রেক্ষাপটে ২০১২ সালেই ফেসবুক নিজেদের কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ডে কিছু সংযোজন ঘটায়। সেখানে ‘সন্ত্রাসবাদী বা সহিংস কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত রয়েছে—এমন কোনো রেকর্ড থাকলে সংশ্লিষ্ট সংগঠনকে’ নিষিদ্ধ করার বিধান রাখা হয়। এই নীতিই পরে আরও বিস্তৃত হয়েছে। নিষেধাজ্ঞার আওতায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে সহায়ক কোনো নীতি রয়েছে—এমন সংগঠন ও ব্যক্তিকেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ফেসবুকের ৩০০ কোটি ব্যবহারকারীর জন্য এমন নীতি তেমন উৎসাহব্যঞ্জক নয় যদিও।
এই নীতির আলোকেই তৈরি হয়েছে ফেসবুকের কালোতালিকাটি, যেখানে রয়েছে বাংলাদেশের ছয় সংগঠনও। সংগঠনগুলো হলো—আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের সঙ্গে যুক্ত আল মুরসালাত মিডিয়া অ্যান্ড ইসলামিক স্টেট বাংলাদেশ, আল-কায়েদা কেন্দ্রীয় কমান্ডের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলা হরকাতুল-জিহাদ ইসলামি বাংলাদেশ ও আনসারুল্লাহ বাংলা, জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি) এবং জেএমবির সঙ্গে যুক্ত সংগঠন সাহাম আল হিন্দ মিডিয়া। এ ছাড়া আরেকজন ব্যক্তির নামও রয়েছে সে তালিকায়। তিনি হলেন তরিকুল ইসলাম, জেএমবির সঙ্গে যুক্ত।
এই তালিকায় থাকা ব্যক্তি ও সংগঠনগুলোকে শুধু নয়, এদের নিয়ে কোনো পোস্ট দেওয়া থেকেও ফেসবুক তার ব্যবহারকারীদের বিরত রাখছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে। এ ধরনের কোনো তালিকা ফেসবুকের রয়েছে কি না, থাকলে তা প্রকাশের জন্য দীর্ঘদিন ধরে প্রতিষ্ঠানটির ওপর চাপ দিয়ে আসছিলেন অধিকারকর্মী ও আইনজীবীরা। তাঁদের মূল দাবি ছিল, বিপজ্জনক বিবেচনায় ফেসবুক যদি কাউকে কালোতালিকাভুক্ত করে, তবে সেই তালিকা প্রকাশ করা হোক। কিন্তু এ নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি কিছুই বলছিল না।
এখন ফেসবুকের বিরুদ্ধে ঘৃণা, গুজব ইত্যাদি ছড়ানোর যে অভিযোগ উঠেছে এবং সময়ের সঙ্গে দিন দিন তা বাড়ছে, তার প্রেক্ষাপটেই প্রতিষ্ঠানটি তার এমন তালিকা নিয়ে মুখ খুলল। এই কালোতালিকায় রয়েছেন বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন, যার মধ্যে রাজনীতিক, লেখক, দাতব্য সংস্থা, হাসপাতাল, গান, এমনকি বহু বছর আগেই মারা যাওয়া ঐতিহাসিক ব্যক্তিরাও রয়েছেন।
দ্য ইন্টারসেপ্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, বেশ আগে চালু হলেও সম্প্রতি এই তালিকায় যুক্ত হওয়া ব্যবহারকারীর সংখ্যা খুব দ্রুত বেড়েছে। এ থেকে বাদ যাননি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও। প্রতিষ্ঠানটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের একরকম একচ্ছত্র হয়ে উঠেছে। মিয়ানমারের গণহত্যা থেকে শুরু করে মার্কিন ক্যাপিটল হিলের দাঙ্গার সঙ্গে জড়িত সবাইকেই এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সম্প্রতি ঘৃণা ও গুজব ছড়ানোয় ফেসবুকের ভূমিকা নিয়ে একের পর এক প্রতিবেদন প্রকাশ পেয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে। সেখানে বলা হয়, ফেসবুক বাস্তব জীবনে অনেক নেতিবাচক ঘটনার সঙ্গে প্রভাবক হিসেবে জড়িয়ে পড়ছে। এই প্রেক্ষাপটে ফেসবুকের এক ভাইস প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে পাওয়া একটি নথি প্রকাশ করে নিউইয়র্ক টাইমস। সেখানে জানানো হয়, এ ধরনের সংকট মোকাবিলায় প্রতিষ্ঠানটির পরিশ্রমের প্রমাণ হিসেবে গোপন এই নীতির কথাই তুলে ধরেছেন ফেসবুকের এই ভাইস প্রেসিডেন্ট।
তবে সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলার নামে ফেসবুকের এমন নীতির সমালোচনাও আছে ব্যাপকভাবে। বলা হচ্ছে, এই অজুহাতে ফেসবুক মতপ্রকাশের স্বাধীনতা খর্বের যে চর্চা করছে, তা নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি কোনো জবাবদিহি করছে না। এতে বিশেষ কিছু সম্প্রদায় বৈষম্যের শিকার হচ্ছে।
বহু বছর ধরেই আইনজ্ঞ ও নাগরিক অধিকার আন্দোলনের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ এই তালিকা ও সংশ্লিষ্ট নীতিটি প্রকাশের জন্য ফেসবুককে আহ্বান জানিয়ে আসছে। কিন্তু ফেসবুক বলছে, এটি তারা করতে চায় না। কারণ, এতে ফেসবুকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ঝুঁকিতে পড়তে পারেন এবং নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা বা অনুরূপ বিভিন্ন সংগঠন ও ব্যক্তি নিজেদের নীতি কিছুটা এদিক-ওদিক করে একই কাজ চালিয়ে নিতে পারেন। যদিও ইন্টারসেপ্টকে নিজেদের কর্মীর ওপর এখন পর্যন্ত কোনো হুমকি এসেছে কি না, সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়নি ফেসবুক।

সারা বিশ্বের চার হাজারের বেশি ব্যক্তি, গোষ্ঠী ও সংগঠনকে কালোতালিকাভুক্ত করে রেখেছে ফেসবুক। ‘বিপজ্জনক’ বিবেচনায় বেশ কয়েক বছর আগেই গোপনে এই কালোতালিকা তৈরি করে ফেসবুক। ঘৃণা, গুজব ও মিথ্যা তথ্য ছড়াতে ফেসবুকের ভূমিকা নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যেই প্রতিষ্ঠানটি এই গোপন তালিকা প্রকাশ করেছে। এতে বাংলাদেশের ৬ জঙ্গিবাদী সংগঠন ও এক ব্যক্তিও রয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের অলাভজনক সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্টারসেপ্টে ১২ অক্টোবর এ-সম্পর্কিত একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ফেসবুকের কাছ থেকে পাওয়া তালিকাটি তারা কিছু সম্পাদনাসহ প্রকাশ করেছে। বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা ব্যক্তি ও সংগঠনের একটি পূর্ণাঙ্গ তালিকা উপস্থাপনের সঙ্গে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদনে জানানো হয়, সন্ত্রাসবাদীদের বিভিন্ন প্রচার কার্যক্রমে ফেসবুক একটি সহায়ক মাধ্যম হয়ে উঠেছে বলে সম্প্রতি বিস্তর সমালোচনার মুখে পড়েছে প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটি বলছে, বহু বছর ধরেই তারা সহিংসতা উসকে দিতে পারে বিবেচনায় বহু ব্যবহারকারীর ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে।
ইন্টারসেপ্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, জাতিসংঘ ও মার্কিন কংগ্রেসের অনলাইনে জঙ্গিবাদী সংগঠনগুলোর সদস্য সংগ্রহ নিয়ে সতর্কতা জারির প্রেক্ষাপটে ২০১২ সালেই ফেসবুক নিজেদের কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ডে কিছু সংযোজন ঘটায়। সেখানে ‘সন্ত্রাসবাদী বা সহিংস কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত রয়েছে—এমন কোনো রেকর্ড থাকলে সংশ্লিষ্ট সংগঠনকে’ নিষিদ্ধ করার বিধান রাখা হয়। এই নীতিই পরে আরও বিস্তৃত হয়েছে। নিষেধাজ্ঞার আওতায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে সহায়ক কোনো নীতি রয়েছে—এমন সংগঠন ও ব্যক্তিকেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ফেসবুকের ৩০০ কোটি ব্যবহারকারীর জন্য এমন নীতি তেমন উৎসাহব্যঞ্জক নয় যদিও।
এই নীতির আলোকেই তৈরি হয়েছে ফেসবুকের কালোতালিকাটি, যেখানে রয়েছে বাংলাদেশের ছয় সংগঠনও। সংগঠনগুলো হলো—আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের সঙ্গে যুক্ত আল মুরসালাত মিডিয়া অ্যান্ড ইসলামিক স্টেট বাংলাদেশ, আল-কায়েদা কেন্দ্রীয় কমান্ডের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলা হরকাতুল-জিহাদ ইসলামি বাংলাদেশ ও আনসারুল্লাহ বাংলা, জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি) এবং জেএমবির সঙ্গে যুক্ত সংগঠন সাহাম আল হিন্দ মিডিয়া। এ ছাড়া আরেকজন ব্যক্তির নামও রয়েছে সে তালিকায়। তিনি হলেন তরিকুল ইসলাম, জেএমবির সঙ্গে যুক্ত।
এই তালিকায় থাকা ব্যক্তি ও সংগঠনগুলোকে শুধু নয়, এদের নিয়ে কোনো পোস্ট দেওয়া থেকেও ফেসবুক তার ব্যবহারকারীদের বিরত রাখছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে। এ ধরনের কোনো তালিকা ফেসবুকের রয়েছে কি না, থাকলে তা প্রকাশের জন্য দীর্ঘদিন ধরে প্রতিষ্ঠানটির ওপর চাপ দিয়ে আসছিলেন অধিকারকর্মী ও আইনজীবীরা। তাঁদের মূল দাবি ছিল, বিপজ্জনক বিবেচনায় ফেসবুক যদি কাউকে কালোতালিকাভুক্ত করে, তবে সেই তালিকা প্রকাশ করা হোক। কিন্তু এ নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি কিছুই বলছিল না।
এখন ফেসবুকের বিরুদ্ধে ঘৃণা, গুজব ইত্যাদি ছড়ানোর যে অভিযোগ উঠেছে এবং সময়ের সঙ্গে দিন দিন তা বাড়ছে, তার প্রেক্ষাপটেই প্রতিষ্ঠানটি তার এমন তালিকা নিয়ে মুখ খুলল। এই কালোতালিকায় রয়েছেন বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন, যার মধ্যে রাজনীতিক, লেখক, দাতব্য সংস্থা, হাসপাতাল, গান, এমনকি বহু বছর আগেই মারা যাওয়া ঐতিহাসিক ব্যক্তিরাও রয়েছেন।
দ্য ইন্টারসেপ্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, বেশ আগে চালু হলেও সম্প্রতি এই তালিকায় যুক্ত হওয়া ব্যবহারকারীর সংখ্যা খুব দ্রুত বেড়েছে। এ থেকে বাদ যাননি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও। প্রতিষ্ঠানটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের একরকম একচ্ছত্র হয়ে উঠেছে। মিয়ানমারের গণহত্যা থেকে শুরু করে মার্কিন ক্যাপিটল হিলের দাঙ্গার সঙ্গে জড়িত সবাইকেই এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সম্প্রতি ঘৃণা ও গুজব ছড়ানোয় ফেসবুকের ভূমিকা নিয়ে একের পর এক প্রতিবেদন প্রকাশ পেয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে। সেখানে বলা হয়, ফেসবুক বাস্তব জীবনে অনেক নেতিবাচক ঘটনার সঙ্গে প্রভাবক হিসেবে জড়িয়ে পড়ছে। এই প্রেক্ষাপটে ফেসবুকের এক ভাইস প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে পাওয়া একটি নথি প্রকাশ করে নিউইয়র্ক টাইমস। সেখানে জানানো হয়, এ ধরনের সংকট মোকাবিলায় প্রতিষ্ঠানটির পরিশ্রমের প্রমাণ হিসেবে গোপন এই নীতির কথাই তুলে ধরেছেন ফেসবুকের এই ভাইস প্রেসিডেন্ট।
তবে সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলার নামে ফেসবুকের এমন নীতির সমালোচনাও আছে ব্যাপকভাবে। বলা হচ্ছে, এই অজুহাতে ফেসবুক মতপ্রকাশের স্বাধীনতা খর্বের যে চর্চা করছে, তা নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি কোনো জবাবদিহি করছে না। এতে বিশেষ কিছু সম্প্রদায় বৈষম্যের শিকার হচ্ছে।
বহু বছর ধরেই আইনজ্ঞ ও নাগরিক অধিকার আন্দোলনের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ এই তালিকা ও সংশ্লিষ্ট নীতিটি প্রকাশের জন্য ফেসবুককে আহ্বান জানিয়ে আসছে। কিন্তু ফেসবুক বলছে, এটি তারা করতে চায় না। কারণ, এতে ফেসবুকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ঝুঁকিতে পড়তে পারেন এবং নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা বা অনুরূপ বিভিন্ন সংগঠন ও ব্যক্তি নিজেদের নীতি কিছুটা এদিক-ওদিক করে একই কাজ চালিয়ে নিতে পারেন। যদিও ইন্টারসেপ্টকে নিজেদের কর্মীর ওপর এখন পর্যন্ত কোনো হুমকি এসেছে কি না, সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়নি ফেসবুক।

সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
৬ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
২ দিন আগে
আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
৩ দিন আগে
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন।
৪ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে। বর্তমানে মোট গ্রাহকের ৫৯ দশমিক ৮ শতাংশ অর্থাৎ ৫ কোটি ১২ লাখ গ্রাহক ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
গ্রামীণফোন লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, ‘বর্তমানে আমরা আশাবাদ এবং অন্তর্নিহিত চ্যালেঞ্জের একটি মিশ্র চিত্র দেখতে পাচ্ছি। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশের অর্থনীতি সাময়িকভাবে গতি পেতে পারে, কারণ বাজারের সামগ্রিক কার্যক্রমে ঊর্ধ্বগতি লক্ষ করা যাচ্ছে। তাই নতুন গ্রাহক অর্জনের প্রত্যাশা রয়েছে আমাদের এবং জাতীয় সংযোগে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আরও সুদৃঢ় করতে চাই। প্রতি প্রান্তিকে আমরা প্রযুক্তি, পণ্যের অফার, ডিজিটাল অপারেশন এবং গ্রাহক সম্পৃক্ততায় নতুনত্ব আনছি, যাতে দ্রুত পরিবর্তনশীল বাজারে প্রাসঙ্গিক ও অগ্রণী থাকতে পারি। আমরা নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে ভবিষ্যতের পথে এগোচ্ছি এবং সেই ভবিষ্যৎ হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-নির্ভর। ধাপে ধাপে ফাইভ-জি বাস্তবায়নের পাশাপাশি আমরা নেটওয়ার্ক অপারেশন, গ্রাহক অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা উন্নয়নে এআইচালিত উদ্যোগে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ ও প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
গ্রামীণফোনের চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এখনো স্থবির এবং বাজারজুড়ে প্রবৃদ্ধি আমাদের প্রত্যাশার তুলনায় ধীর। তবু এ প্রান্তিকে আমাদের আর্থিক ফলাফল আশাব্যঞ্জক। স্থিতিশীল মুনাফার হার এবং মূল ব্যবসায়িক ক্ষেত্রগুলোতে কঠোর শৃঙ্খলার মাধ্যমে আমরা পুনরায় প্রবৃদ্ধিতে ফিরেছি। আয়ের ক্ষেত্রে বলতে পারি, টানা চার প্রান্তিকের পতনের পর এবার গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আমাদের আয় শূন্য দশমিক ৬ বিলিয়ন বা ১.৪% বৃদ্ধি পেয়েছে।’
অটো মাগনে রিসব্যাক জানান, তৃতীয় প্রান্তিকে গ্রামীণফোনের ব্যয় মাত্র ১ শতাংশ বেড়েছে, যেখানে মুদ্রাস্ফীতি এখনো ৮ শতাংশের ওপরে। এ প্রান্তিকে ইবিআইটিডিএ ১ দশমিক ৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা আয়ের প্রবৃদ্ধির চেয়ে বেশি।
অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘এটি আমাদের কার্যকর পরিচালন দক্ষতা ও ব্যয় নিয়ন্ত্রণের প্রতিফলন। যদিও উচ্চতর অবচয় ও এমোর্টাইজেশন খরচ এবং নতুন সাইট স্থাপন ও ছাদের লিজ বাবদ খরচ বৃদ্ধির কারণে মোট কর-পরবর্তী মুনাফা (এনপিএটি) কিছুটা প্রভাবিত হয়েছে। তবু আমাদের এনপিএটি মার্জিন শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে, ১৮.৭%। আমরা বিশ্বাস করি, এটা সেই সময় যখন একটি বাস্তবসম্মত ও ভবিষ্যৎ-উপযোগী অপারেটিং প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা উচিত। যে প্ল্যাটফর্মের ভিত্তি হবে ক্লাউড-নেটিভ ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এগুলো দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ এবং স্বল্প মেয়াদে প্রভাব সীমিত হলেও আমরা আশা করি প্রবৃদ্ধি পুনরায় গতি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কাঠামোগত সুবিধাগুলোও আরও লক্ষণীয় হয়ে উঠবে।’

সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে। বর্তমানে মোট গ্রাহকের ৫৯ দশমিক ৮ শতাংশ অর্থাৎ ৫ কোটি ১২ লাখ গ্রাহক ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
গ্রামীণফোন লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, ‘বর্তমানে আমরা আশাবাদ এবং অন্তর্নিহিত চ্যালেঞ্জের একটি মিশ্র চিত্র দেখতে পাচ্ছি। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশের অর্থনীতি সাময়িকভাবে গতি পেতে পারে, কারণ বাজারের সামগ্রিক কার্যক্রমে ঊর্ধ্বগতি লক্ষ করা যাচ্ছে। তাই নতুন গ্রাহক অর্জনের প্রত্যাশা রয়েছে আমাদের এবং জাতীয় সংযোগে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আরও সুদৃঢ় করতে চাই। প্রতি প্রান্তিকে আমরা প্রযুক্তি, পণ্যের অফার, ডিজিটাল অপারেশন এবং গ্রাহক সম্পৃক্ততায় নতুনত্ব আনছি, যাতে দ্রুত পরিবর্তনশীল বাজারে প্রাসঙ্গিক ও অগ্রণী থাকতে পারি। আমরা নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে ভবিষ্যতের পথে এগোচ্ছি এবং সেই ভবিষ্যৎ হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-নির্ভর। ধাপে ধাপে ফাইভ-জি বাস্তবায়নের পাশাপাশি আমরা নেটওয়ার্ক অপারেশন, গ্রাহক অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা উন্নয়নে এআইচালিত উদ্যোগে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ ও প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
গ্রামীণফোনের চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এখনো স্থবির এবং বাজারজুড়ে প্রবৃদ্ধি আমাদের প্রত্যাশার তুলনায় ধীর। তবু এ প্রান্তিকে আমাদের আর্থিক ফলাফল আশাব্যঞ্জক। স্থিতিশীল মুনাফার হার এবং মূল ব্যবসায়িক ক্ষেত্রগুলোতে কঠোর শৃঙ্খলার মাধ্যমে আমরা পুনরায় প্রবৃদ্ধিতে ফিরেছি। আয়ের ক্ষেত্রে বলতে পারি, টানা চার প্রান্তিকের পতনের পর এবার গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আমাদের আয় শূন্য দশমিক ৬ বিলিয়ন বা ১.৪% বৃদ্ধি পেয়েছে।’
অটো মাগনে রিসব্যাক জানান, তৃতীয় প্রান্তিকে গ্রামীণফোনের ব্যয় মাত্র ১ শতাংশ বেড়েছে, যেখানে মুদ্রাস্ফীতি এখনো ৮ শতাংশের ওপরে। এ প্রান্তিকে ইবিআইটিডিএ ১ দশমিক ৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা আয়ের প্রবৃদ্ধির চেয়ে বেশি।
অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘এটি আমাদের কার্যকর পরিচালন দক্ষতা ও ব্যয় নিয়ন্ত্রণের প্রতিফলন। যদিও উচ্চতর অবচয় ও এমোর্টাইজেশন খরচ এবং নতুন সাইট স্থাপন ও ছাদের লিজ বাবদ খরচ বৃদ্ধির কারণে মোট কর-পরবর্তী মুনাফা (এনপিএটি) কিছুটা প্রভাবিত হয়েছে। তবু আমাদের এনপিএটি মার্জিন শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে, ১৮.৭%। আমরা বিশ্বাস করি, এটা সেই সময় যখন একটি বাস্তবসম্মত ও ভবিষ্যৎ-উপযোগী অপারেটিং প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা উচিত। যে প্ল্যাটফর্মের ভিত্তি হবে ক্লাউড-নেটিভ ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এগুলো দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ এবং স্বল্প মেয়াদে প্রভাব সীমিত হলেও আমরা আশা করি প্রবৃদ্ধি পুনরায় গতি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কাঠামোগত সুবিধাগুলোও আরও লক্ষণীয় হয়ে উঠবে।’

সারা বিশ্বের চার হাজারের বেশি ব্যক্তি, গোষ্ঠী ও সংগঠনকে কালো তালিকাভুক্ত করে রেখেছে ফেসবুক। ‘বিপজ্জনক’ বিবেচনায় বেশ কয়েক বছর আগেই গোপনে এই কালো তালিকা তৈরি করে ফেসবুক। ঘৃণা, গুজব ও মিথ্যা তথ্য ছড়াতে ফেসবুকের ভূমিকা নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যেই প্রতিষ্ঠানটি এই গোপন কালিকা প্রকাশ করেছে। এতে বাংলাদেশের ৬
১৩ অক্টোবর ২০২১
এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
২ দিন আগে
আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
৩ দিন আগে
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
এইড হেলথ জানিয়েছে, এই অ্যাপের মাধ্যমে অ্যাপয়েনমেন্টের সময় জানা যাবে। পাশাপাশি চিকিৎসকের সঙ্গে কথোপকথনের রেকর্ড থেকে একটি সারসংক্ষেপ দেওয়া হবে, যা পরবর্তীতে রোগী দেখতে পাবেন। রোগীর পরিচর্যাকারী বা পরিবারের সদস্যরা বিস্তারিত জানতে পারবেন।
অ্যাপটির উদ্ভাবক ইয়ান ওয়ার্টন বলেন, এই প্ল্যাটফর্মটি ‘আমাদের প্রতিটি স্বাস্থ্যসেবা পরামর্শের মধ্যে লুকিয়ে থাকা একটি চ্যালেঞ্জ সমাধানের জন্য এআই-এর আধুনিক প্রয়োগ।’
তিনি আরো বলেন, আলজাইমার্সের প্রাথমিক পর্যায়ে থাকা তাঁর বাবাকে সাহায্য করার জন্য তিনি এই ধারণাটি নিয়ে আসেন। তাঁর বাবা যাতে চিকিৎসকের বলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ভুলে না যান।
তিনি বলেন, ‘বাবা বেশিরভাগই তথ্যই মনে রাখতে পারতেন না। তাঁর সঙ্গে না থাকলে তাঁকে বলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মিস হওয়ার ভয় ছিল আমার। প্রায়শই অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য খুব অল্প সময়ের মধ্যে মনে গেঁথে নিতে হয়। এতে অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ খবর থাকে।’
ইয়ান জানান, মিরর অ্যাপটি চিকিৎসকের পরামর্শের কথা শোনে এবং যা বলা হয়েছে তার একটি সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয়।
এই প্ল্যাটফর্মের প্রথম ব্যবহারকারীদের একজন জ্যানেট আলফ্রে। তিনি জানান, অ্যাপটি তাঁকে ‘খুবই আশ্চর্যান্বিত’ করেছে।
তিনি আরও বলেন, ‘এটি আমাকে প্রথমে একটি শিরোনাম দেখিয়েছে যে আমি কেন সেখানে আছি, তারপর এটি জানিয়েছে কী ঘটতে যাচ্ছে, কেন তা করা হচ্ছে এবং পরবর্তীতে কী ঘটবে। পরবর্তী কয়েক দিন যখন বন্ধুরা এবং সহকর্মীরা ফোন করে জানতে চান যে কী হতে চলেছে, তখন আমি কেবল তাঁদের অ্যাপ থেকে নেওয়া স্ক্রিনশটটি পাঠিয়ে দিতাম।’
জ্যানেট জানান, এই অ্যাপ সবকিছু বারবার ব্যাখ্যা করার ঝামেলা থেকে রেহাই দিয়েছে।
উদ্ভাবক ইয়ান বলেন, অ্যাপে রেকর্ড হওয়া তথ্য রোগীদের নিজস্ব। এসব তথ্য আমরা ব্যবহার করি না বা কোনো তৃতীয় পক্ষের পাওয়ার সুযোগ নেই।
তিনি আরও জানান, বর্তমান সংস্করণটি শুধুমাত্র সরাসরি পরামর্শের সময় ব্যবহার করা যায়। ‘কেবলমাত্র শুরু।’
ইয়ান বলেন, “আমাদের অ্যাপটি এখন ‘প্যাসিভ’। এটি কেবল শোনে এবং সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয়। ভবিষ্যতে এটি আপনার হয়ে জানাবে এবং যদি এটি মনে করে যে আপনার কিছু জিজ্ঞাসা করা উচিত, তবে সেটিও আপনাকে জানাবে।”
ইয়ান বলেন, ‘এই ভাবনা নিয়েই প্রযুক্তির হাত ধরে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি যাতে স্বাস্থ্য খাতে আরও অগ্রসর ভূমিকা রাখতে পারি।’

এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
এইড হেলথ জানিয়েছে, এই অ্যাপের মাধ্যমে অ্যাপয়েনমেন্টের সময় জানা যাবে। পাশাপাশি চিকিৎসকের সঙ্গে কথোপকথনের রেকর্ড থেকে একটি সারসংক্ষেপ দেওয়া হবে, যা পরবর্তীতে রোগী দেখতে পাবেন। রোগীর পরিচর্যাকারী বা পরিবারের সদস্যরা বিস্তারিত জানতে পারবেন।
অ্যাপটির উদ্ভাবক ইয়ান ওয়ার্টন বলেন, এই প্ল্যাটফর্মটি ‘আমাদের প্রতিটি স্বাস্থ্যসেবা পরামর্শের মধ্যে লুকিয়ে থাকা একটি চ্যালেঞ্জ সমাধানের জন্য এআই-এর আধুনিক প্রয়োগ।’
তিনি আরো বলেন, আলজাইমার্সের প্রাথমিক পর্যায়ে থাকা তাঁর বাবাকে সাহায্য করার জন্য তিনি এই ধারণাটি নিয়ে আসেন। তাঁর বাবা যাতে চিকিৎসকের বলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ভুলে না যান।
তিনি বলেন, ‘বাবা বেশিরভাগই তথ্যই মনে রাখতে পারতেন না। তাঁর সঙ্গে না থাকলে তাঁকে বলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মিস হওয়ার ভয় ছিল আমার। প্রায়শই অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য খুব অল্প সময়ের মধ্যে মনে গেঁথে নিতে হয়। এতে অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ খবর থাকে।’
ইয়ান জানান, মিরর অ্যাপটি চিকিৎসকের পরামর্শের কথা শোনে এবং যা বলা হয়েছে তার একটি সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয়।
এই প্ল্যাটফর্মের প্রথম ব্যবহারকারীদের একজন জ্যানেট আলফ্রে। তিনি জানান, অ্যাপটি তাঁকে ‘খুবই আশ্চর্যান্বিত’ করেছে।
তিনি আরও বলেন, ‘এটি আমাকে প্রথমে একটি শিরোনাম দেখিয়েছে যে আমি কেন সেখানে আছি, তারপর এটি জানিয়েছে কী ঘটতে যাচ্ছে, কেন তা করা হচ্ছে এবং পরবর্তীতে কী ঘটবে। পরবর্তী কয়েক দিন যখন বন্ধুরা এবং সহকর্মীরা ফোন করে জানতে চান যে কী হতে চলেছে, তখন আমি কেবল তাঁদের অ্যাপ থেকে নেওয়া স্ক্রিনশটটি পাঠিয়ে দিতাম।’
জ্যানেট জানান, এই অ্যাপ সবকিছু বারবার ব্যাখ্যা করার ঝামেলা থেকে রেহাই দিয়েছে।
উদ্ভাবক ইয়ান বলেন, অ্যাপে রেকর্ড হওয়া তথ্য রোগীদের নিজস্ব। এসব তথ্য আমরা ব্যবহার করি না বা কোনো তৃতীয় পক্ষের পাওয়ার সুযোগ নেই।
তিনি আরও জানান, বর্তমান সংস্করণটি শুধুমাত্র সরাসরি পরামর্শের সময় ব্যবহার করা যায়। ‘কেবলমাত্র শুরু।’
ইয়ান বলেন, “আমাদের অ্যাপটি এখন ‘প্যাসিভ’। এটি কেবল শোনে এবং সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয়। ভবিষ্যতে এটি আপনার হয়ে জানাবে এবং যদি এটি মনে করে যে আপনার কিছু জিজ্ঞাসা করা উচিত, তবে সেটিও আপনাকে জানাবে।”
ইয়ান বলেন, ‘এই ভাবনা নিয়েই প্রযুক্তির হাত ধরে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি যাতে স্বাস্থ্য খাতে আরও অগ্রসর ভূমিকা রাখতে পারি।’

সারা বিশ্বের চার হাজারের বেশি ব্যক্তি, গোষ্ঠী ও সংগঠনকে কালো তালিকাভুক্ত করে রেখেছে ফেসবুক। ‘বিপজ্জনক’ বিবেচনায় বেশ কয়েক বছর আগেই গোপনে এই কালো তালিকা তৈরি করে ফেসবুক। ঘৃণা, গুজব ও মিথ্যা তথ্য ছড়াতে ফেসবুকের ভূমিকা নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যেই প্রতিষ্ঠানটি এই গোপন কালিকা প্রকাশ করেছে। এতে বাংলাদেশের ৬
১৩ অক্টোবর ২০২১
সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
৬ ঘণ্টা আগে
আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
৩ দিন আগে
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে। এই নতুন ফিচারের নাম হলো অ্যাডাপটিভ পাওয়ার (Adaptive Power)।
এটি লো পাওয়ার মোড থেকে যেখানে আলাদা:
আইফোনের চার্জ কমে গেলে আইওএস-এ ‘লো পাওয়ার মোড’ (Low Power Mode) নামে একটি সহায়ক টুল দীর্ঘদিন ধরেই ছিল। যদিও এটি ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে সাহায্য করে, তবে এর ফলে অনেক ফিচার ডিঅ্যাক্টিভেট হয়ে যায় এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দেয়। আইওএস ২৬ এই সমস্যার একটি সমাধান নিয়ে এসেছে।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার হলো ব্যাটারি সেটিংসের একটি একদম নতুন সংযোজন, যা আপনার আইফোনকে, বিশেষ করে বেশি ব্যবহার হয় যখন, তখন দীর্ঘস্থায়ী করতে সাহায্য করবে। এটি লো পাওয়ার মোডের মতো পারফরম্যান্সে বড় কোনো আপস না করে ছোট ছোট উপায়ে ব্যাটারির কার্যকারিতা বাড়ায়। আপনি এটি সেটিংস অ্যাপের ‘Battery’ মেনুর মধ্যে ‘Power Mode’ সাবমেনুতে খুঁজে পাবেন।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার যেভাবে কাজ করে
অ্যাপল এই ফিচারটির কাজ সম্পর্কে জানিয়েছে: যখন ব্যাটারির ব্যবহার স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হবে, তখন আইফোন ব্যাটারির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য পারফরম্যান্সে ছোটখাটো সামঞ্জস্য করতে পারে। এর মধ্যে সামান্য ডিসপ্লে ব্রাইটনেস কমানো বা কিছু কার্যক্রমের জন্য সামান্য বেশি সময় নেওয়া—এ ধরনের কিছু সমন্বয় করে।
এর মানে হলো, ফোন যখন স্বাভাবিকভাবে চলছে, তখন এর পারফরম্যান্স বা ব্যাটারি লাইফ পরিবর্তিত হবে না। কিন্তু যখন ফোনটি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ব্যবহৃত হবে, তখন অ্যাডাপটিভ পাওয়ার সক্রিয় হবে এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতায় ন্যূনতম প্রভাব ফেলেই ছোটখাটো সমন্বয়ের মাধ্যমে ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দেবে।
যদিও অ্যাপল এই ফিচারটিকে সরাসরি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) ফিচার হিসেবে প্রচার করছে না, তবুও প্রযুক্তিগতভাবে এর হার্ডওয়্যার প্রয়োজনীয়তা অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স-এর মতোই। তাই এই নতুন ব্যাটারি সেটিংসটি ব্যবহার করার জন্য আইফোনটি অবশ্যই আইফোন ১৭ বা আইফোন এয়ার, আইফোন ১৬ অথবা আইফোন ১৫ প্রো মডেলের হতে হবে।

আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে। এই নতুন ফিচারের নাম হলো অ্যাডাপটিভ পাওয়ার (Adaptive Power)।
এটি লো পাওয়ার মোড থেকে যেখানে আলাদা:
আইফোনের চার্জ কমে গেলে আইওএস-এ ‘লো পাওয়ার মোড’ (Low Power Mode) নামে একটি সহায়ক টুল দীর্ঘদিন ধরেই ছিল। যদিও এটি ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে সাহায্য করে, তবে এর ফলে অনেক ফিচার ডিঅ্যাক্টিভেট হয়ে যায় এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দেয়। আইওএস ২৬ এই সমস্যার একটি সমাধান নিয়ে এসেছে।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার হলো ব্যাটারি সেটিংসের একটি একদম নতুন সংযোজন, যা আপনার আইফোনকে, বিশেষ করে বেশি ব্যবহার হয় যখন, তখন দীর্ঘস্থায়ী করতে সাহায্য করবে। এটি লো পাওয়ার মোডের মতো পারফরম্যান্সে বড় কোনো আপস না করে ছোট ছোট উপায়ে ব্যাটারির কার্যকারিতা বাড়ায়। আপনি এটি সেটিংস অ্যাপের ‘Battery’ মেনুর মধ্যে ‘Power Mode’ সাবমেনুতে খুঁজে পাবেন।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার যেভাবে কাজ করে
অ্যাপল এই ফিচারটির কাজ সম্পর্কে জানিয়েছে: যখন ব্যাটারির ব্যবহার স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হবে, তখন আইফোন ব্যাটারির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য পারফরম্যান্সে ছোটখাটো সামঞ্জস্য করতে পারে। এর মধ্যে সামান্য ডিসপ্লে ব্রাইটনেস কমানো বা কিছু কার্যক্রমের জন্য সামান্য বেশি সময় নেওয়া—এ ধরনের কিছু সমন্বয় করে।
এর মানে হলো, ফোন যখন স্বাভাবিকভাবে চলছে, তখন এর পারফরম্যান্স বা ব্যাটারি লাইফ পরিবর্তিত হবে না। কিন্তু যখন ফোনটি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ব্যবহৃত হবে, তখন অ্যাডাপটিভ পাওয়ার সক্রিয় হবে এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতায় ন্যূনতম প্রভাব ফেলেই ছোটখাটো সমন্বয়ের মাধ্যমে ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দেবে।
যদিও অ্যাপল এই ফিচারটিকে সরাসরি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) ফিচার হিসেবে প্রচার করছে না, তবুও প্রযুক্তিগতভাবে এর হার্ডওয়্যার প্রয়োজনীয়তা অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স-এর মতোই। তাই এই নতুন ব্যাটারি সেটিংসটি ব্যবহার করার জন্য আইফোনটি অবশ্যই আইফোন ১৭ বা আইফোন এয়ার, আইফোন ১৬ অথবা আইফোন ১৫ প্রো মডেলের হতে হবে।

সারা বিশ্বের চার হাজারের বেশি ব্যক্তি, গোষ্ঠী ও সংগঠনকে কালো তালিকাভুক্ত করে রেখেছে ফেসবুক। ‘বিপজ্জনক’ বিবেচনায় বেশ কয়েক বছর আগেই গোপনে এই কালো তালিকা তৈরি করে ফেসবুক। ঘৃণা, গুজব ও মিথ্যা তথ্য ছড়াতে ফেসবুকের ভূমিকা নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যেই প্রতিষ্ঠানটি এই গোপন কালিকা প্রকাশ করেছে। এতে বাংলাদেশের ৬
১৩ অক্টোবর ২০২১
সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
৬ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
২ দিন আগে
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন।
৪ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কর্মীপ্রতি আয়ের দিক থেকে প্রযুক্তি শিল্পের জায়ান্টদের ছাড়িয়ে গেছে সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম অনলিফ্যানস। আর্থিক ও বিপণন সংস্থা বারচার্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ সালে প্রতিষ্ঠানটি তাদের প্রত্যেক কর্মী থেকে ৩৭ দশমিক ৬ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৪০৭ কোটি টাকা) আয় করেছে।
এর মাধ্যমে মাত্র ৪২ জন কর্মী নিয়ে পরিচালিত এই প্রতিষ্ঠানটি রাজস্ব-দক্ষ বা রেভেনিউ-এফিশিয়েন্টে এনভিডিয়া (৩.৬ মিলিয়ন ডলার) ও অ্যাপলের (২.৪ মিলিয়ন ডলার) মতো বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি জায়ান্টদেরও ছাড়িয়ে গেছে।
২০২৪ অর্থবছরে অনলিফ্যানসের মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৭.২২ বিলিয়ন ডলার, যার মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি ১.৪১ বিলিয়ন ডলার নিট মুনাফা অর্জন করেছে। বর্তমানে প্ল্যাটফর্মটিতে ৪৬ লাখের বেশি কনটেন্ট নির্মাতা (ক্রিয়েটর) এবং ৩৭৭ মিলিয়ন নিবন্ধিত ব্যবহারকারী রয়েছে।
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন। যদিও এটি প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্টের জন্য বেশি পরিচিত, তবে এখন অনেকে ফিটনেস, সংগীত, রান্না শেখানোসহ নানা ধরনের কনটেন্ট দিয়েও আয় করছেন।
ব্যবহারকারীরা মাসিক সাবস্ক্রিপশন ফি দিয়ে কোনো ক্রিয়েটরের কনটেন্ট দেখতে পারেন। এ ছাড়া কনটেন্ট ক্রিয়েটররা টিপস ও ‘পে পার ভিউ’ কনটেন্ট থেকে বাড়তি অর্থ উপার্জন করেন। আর এই কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের আয় থেকে ২০ শতাংশ কমিশন নেয় অনলিফ্যানস।
২০১৬ সালে অনলিফ্যানস প্রতিষ্ঠা করেন ব্রিটিশ উদ্যোক্তা টিম স্টোকলি। পরে ২০২১ সালে প্রতিষ্ঠানটির বেশির ভাগ শেয়ার কিনে নেয় ফিনিক্স ইন্টারন্যাশনাল, যার নেতৃত্বে আছেন ইউক্রেনীয়-আমেরিকান বিলিয়নিয়ার লিওনিদ রাডভিনস্কি।
বিগত কয়েক বছরে অনলিফ্যানস দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করে, বিশেষ করে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্টের জন্য। আর্থিক হিসেবে, ২০২৪ সালে অনলিফ্যানস ৬৮৪ মিলিয়ন ডলার কর-পূর্ব মুনাফা এবং ৫২০ মিলিয়ন ডলার নিট মুনাফা করেছে। একই সময়ে ক্রিয়েটরদের আয় ছিল ৫.৮ বিলিয়ন ডলার, যার ২০ শতাংশ কমিশন অনলিফ্যানসের।
চলতি বছরে ক্রিয়েটর অ্যাকাউন্ট ১৩ শতাংশ এবং ফ্যান অ্যাকাউন্ট ২৪ শতাংশ বেড়েছে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি ২০২৪ সালে এর মালিক লিওনিদ রাডভিনস্কিকে ৭০১ মিলিয়ন ডলার লভ্যাংশ দিয়েছে।

কর্মীপ্রতি আয়ের দিক থেকে প্রযুক্তি শিল্পের জায়ান্টদের ছাড়িয়ে গেছে সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম অনলিফ্যানস। আর্থিক ও বিপণন সংস্থা বারচার্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ সালে প্রতিষ্ঠানটি তাদের প্রত্যেক কর্মী থেকে ৩৭ দশমিক ৬ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৪০৭ কোটি টাকা) আয় করেছে।
এর মাধ্যমে মাত্র ৪২ জন কর্মী নিয়ে পরিচালিত এই প্রতিষ্ঠানটি রাজস্ব-দক্ষ বা রেভেনিউ-এফিশিয়েন্টে এনভিডিয়া (৩.৬ মিলিয়ন ডলার) ও অ্যাপলের (২.৪ মিলিয়ন ডলার) মতো বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি জায়ান্টদেরও ছাড়িয়ে গেছে।
২০২৪ অর্থবছরে অনলিফ্যানসের মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৭.২২ বিলিয়ন ডলার, যার মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি ১.৪১ বিলিয়ন ডলার নিট মুনাফা অর্জন করেছে। বর্তমানে প্ল্যাটফর্মটিতে ৪৬ লাখের বেশি কনটেন্ট নির্মাতা (ক্রিয়েটর) এবং ৩৭৭ মিলিয়ন নিবন্ধিত ব্যবহারকারী রয়েছে।
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন। যদিও এটি প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্টের জন্য বেশি পরিচিত, তবে এখন অনেকে ফিটনেস, সংগীত, রান্না শেখানোসহ নানা ধরনের কনটেন্ট দিয়েও আয় করছেন।
ব্যবহারকারীরা মাসিক সাবস্ক্রিপশন ফি দিয়ে কোনো ক্রিয়েটরের কনটেন্ট দেখতে পারেন। এ ছাড়া কনটেন্ট ক্রিয়েটররা টিপস ও ‘পে পার ভিউ’ কনটেন্ট থেকে বাড়তি অর্থ উপার্জন করেন। আর এই কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের আয় থেকে ২০ শতাংশ কমিশন নেয় অনলিফ্যানস।
২০১৬ সালে অনলিফ্যানস প্রতিষ্ঠা করেন ব্রিটিশ উদ্যোক্তা টিম স্টোকলি। পরে ২০২১ সালে প্রতিষ্ঠানটির বেশির ভাগ শেয়ার কিনে নেয় ফিনিক্স ইন্টারন্যাশনাল, যার নেতৃত্বে আছেন ইউক্রেনীয়-আমেরিকান বিলিয়নিয়ার লিওনিদ রাডভিনস্কি।
বিগত কয়েক বছরে অনলিফ্যানস দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করে, বিশেষ করে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্টের জন্য। আর্থিক হিসেবে, ২০২৪ সালে অনলিফ্যানস ৬৮৪ মিলিয়ন ডলার কর-পূর্ব মুনাফা এবং ৫২০ মিলিয়ন ডলার নিট মুনাফা করেছে। একই সময়ে ক্রিয়েটরদের আয় ছিল ৫.৮ বিলিয়ন ডলার, যার ২০ শতাংশ কমিশন অনলিফ্যানসের।
চলতি বছরে ক্রিয়েটর অ্যাকাউন্ট ১৩ শতাংশ এবং ফ্যান অ্যাকাউন্ট ২৪ শতাংশ বেড়েছে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি ২০২৪ সালে এর মালিক লিওনিদ রাডভিনস্কিকে ৭০১ মিলিয়ন ডলার লভ্যাংশ দিয়েছে।

সারা বিশ্বের চার হাজারের বেশি ব্যক্তি, গোষ্ঠী ও সংগঠনকে কালো তালিকাভুক্ত করে রেখেছে ফেসবুক। ‘বিপজ্জনক’ বিবেচনায় বেশ কয়েক বছর আগেই গোপনে এই কালো তালিকা তৈরি করে ফেসবুক। ঘৃণা, গুজব ও মিথ্যা তথ্য ছড়াতে ফেসবুকের ভূমিকা নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যেই প্রতিষ্ঠানটি এই গোপন কালিকা প্রকাশ করেছে। এতে বাংলাদেশের ৬
১৩ অক্টোবর ২০২১
সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
৬ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
২ দিন আগে
আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
৩ দিন আগে