প্রযুক্তি ডেস্ক
অনেকেই বলেন নগদ টাকার দিন শেষ। এখন ডিজিটাল বা ভার্চুয়াল কারেন্সির যুগ। সেই সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ক্রিপ্টোকারেন্সি। অবশ্য ধরা যায় না, ছোঁয়া যায় না এমন টাকার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগেরও শেষ নেই।
এত উদ্বেগের পরও, যারা এখনো কাগজে ছাপা কড়কড়ে নোট হাতে নিয়ে শান্তি পান তাঁদের জন্য বিস্ময় জাগানিয়া তথ্য হলো—বিশ্বের ৯২ শতাংশ টাকাই ছোঁয়া যায় না। এগুলো ডিজিটাল। খাতাকলমে শুধুই একটি সংখ্যা!
বলা হয়, বিশ্বের মোট মুদ্রার ৯২ শতাংশই ডিজিটাল। অর্থ উপার্জন, লেনদেন, পণ্য/পরিষেবা কেনার জন্য যে টাকা ব্যবহার করা হয় তার অস্তিত্ব শুধু কম্পিউটার এবং হার্ড ড্রাইভেই রয়েছে। ৯২ শতাংশের মধ্যে ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে লেনদেন করা অর্থ অন্তর্ভুক্ত।
অবশ্য ২০২১ সালের শেষ নাগাদ হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউয়ের একটি নিবন্ধে দাবি করা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রচলিত ব্যাংক নোটের ৯৭ শতাংশই অনলাইনে লেনদেন হয়। বলতে গেলে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ডিজিটাল কোডের একটি সুতায় পরিণত হয়েছে এই পরিমাণ অর্থ।
এই ৯২ শতাংশ ডিজিটাল মুদ্রার পর বাকি যে ৮ শতাংশ নগদ টাকা থাকে এর মধ্যেই রয়েছে সমস্ত কালো টাকাও!
এত অল্প অনুপাতে টাকার আসলে বাস্তব অস্তিত্ব রয়েছে—এমন তথ্য অযৌক্তিক বলে মনে হতে পারে। তবে বর্তমানে ইলেকট্রনিকভাবে যে পরিমাণ অর্থ লেনদেন করা হয়, তা খেয়াল করলেই এ তথ্যের যৌক্তিকতা খুঁজে পাওয়া যাবে। ব্যাংকগুলোও এখন ইলেকট্রনিকভাবে ডিপোজিট রাখে।
বছর দু-এক আগে ধরা হতো, পৃথিবীতে মোট টাকার পরিমাণ প্রায় ৬০ ট্রিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে মাত্র ১০ ভাগের একভাগ কয়েন বা ব্যাংক নোট হিসেবে আছে। বাকিটা কম্পিউটার সার্ভারে ডিজিটাল অর্থ। লেনদেনের বিশাল অংশ কোনো প্রকার নগদ অর্থের বিনিময় ছাড়াই একটি কম্পিউটার ফাইল থেকে অন্য কম্পিউটারে ইলেকট্রনিক ডেটা স্থানান্তরের মাধ্যমে সম্পাদিত হয়।
হ্যাকিং নিয়ে বানানো সিনেমাগুলো দেখলে ডিজিটাল মাধ্যমে কী পরিমাণ অর্থ লেনদেন হতে পারে তার একটি ধারণা পাওয়া যেতে পারে। এ ধরনের সিনেমাগুলোতে প্রায়ই দেখানো হয় একজন হ্যাকার মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার হাতিয়ে নিচ্ছে। এক অ্যাকাউন্ট থেকে আরেক অ্যাকাউন্টে অর্থ স্থানান্তর করছে।
অনেকেই বলেন নগদ টাকার দিন শেষ। এখন ডিজিটাল বা ভার্চুয়াল কারেন্সির যুগ। সেই সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ক্রিপ্টোকারেন্সি। অবশ্য ধরা যায় না, ছোঁয়া যায় না এমন টাকার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগেরও শেষ নেই।
এত উদ্বেগের পরও, যারা এখনো কাগজে ছাপা কড়কড়ে নোট হাতে নিয়ে শান্তি পান তাঁদের জন্য বিস্ময় জাগানিয়া তথ্য হলো—বিশ্বের ৯২ শতাংশ টাকাই ছোঁয়া যায় না। এগুলো ডিজিটাল। খাতাকলমে শুধুই একটি সংখ্যা!
বলা হয়, বিশ্বের মোট মুদ্রার ৯২ শতাংশই ডিজিটাল। অর্থ উপার্জন, লেনদেন, পণ্য/পরিষেবা কেনার জন্য যে টাকা ব্যবহার করা হয় তার অস্তিত্ব শুধু কম্পিউটার এবং হার্ড ড্রাইভেই রয়েছে। ৯২ শতাংশের মধ্যে ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে লেনদেন করা অর্থ অন্তর্ভুক্ত।
অবশ্য ২০২১ সালের শেষ নাগাদ হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউয়ের একটি নিবন্ধে দাবি করা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রচলিত ব্যাংক নোটের ৯৭ শতাংশই অনলাইনে লেনদেন হয়। বলতে গেলে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ডিজিটাল কোডের একটি সুতায় পরিণত হয়েছে এই পরিমাণ অর্থ।
এই ৯২ শতাংশ ডিজিটাল মুদ্রার পর বাকি যে ৮ শতাংশ নগদ টাকা থাকে এর মধ্যেই রয়েছে সমস্ত কালো টাকাও!
এত অল্প অনুপাতে টাকার আসলে বাস্তব অস্তিত্ব রয়েছে—এমন তথ্য অযৌক্তিক বলে মনে হতে পারে। তবে বর্তমানে ইলেকট্রনিকভাবে যে পরিমাণ অর্থ লেনদেন করা হয়, তা খেয়াল করলেই এ তথ্যের যৌক্তিকতা খুঁজে পাওয়া যাবে। ব্যাংকগুলোও এখন ইলেকট্রনিকভাবে ডিপোজিট রাখে।
বছর দু-এক আগে ধরা হতো, পৃথিবীতে মোট টাকার পরিমাণ প্রায় ৬০ ট্রিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে মাত্র ১০ ভাগের একভাগ কয়েন বা ব্যাংক নোট হিসেবে আছে। বাকিটা কম্পিউটার সার্ভারে ডিজিটাল অর্থ। লেনদেনের বিশাল অংশ কোনো প্রকার নগদ অর্থের বিনিময় ছাড়াই একটি কম্পিউটার ফাইল থেকে অন্য কম্পিউটারে ইলেকট্রনিক ডেটা স্থানান্তরের মাধ্যমে সম্পাদিত হয়।
হ্যাকিং নিয়ে বানানো সিনেমাগুলো দেখলে ডিজিটাল মাধ্যমে কী পরিমাণ অর্থ লেনদেন হতে পারে তার একটি ধারণা পাওয়া যেতে পারে। এ ধরনের সিনেমাগুলোতে প্রায়ই দেখানো হয় একজন হ্যাকার মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার হাতিয়ে নিচ্ছে। এক অ্যাকাউন্ট থেকে আরেক অ্যাকাউন্টে অর্থ স্থানান্তর করছে।
ব্যক্তিগত ও অফিসের কাজ একসঙ্গে সামলানো ব্যবহারকারীদের জন্য আইওএসে গুগল ক্রোমে গুরুত্বপূর্ণ একটি নতুন ফিচার চালু করেছে গুগল। এখন থেকে আলাদা করে সাইন আউট বা সাইন ইন না করেই ব্যবহারকারীরা সহজে পার্সোনাল ও ওয়ার্ক অ্যাকাউন্টের মধ্যে সুইচ করতে পারবেন। কাজের তথ্য যেন ব্যক্তিগত তথ্যের সঙ্গে মিশে না যায়
১০ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানে প্রথমবারের মতো চালু হচ্ছে ট্র্যাকলেস (লাইনবিহীন), টিকিটবিহীন এবং সৌরবিদ্যুৎ চালিত আধুনিক মেট্রো সার্ভিস। লাহোরে শুরু হয়েছে সুপার অটোনোমাস রেল র্যাপিড ট্রানজিট (এসআরটি) সিস্টেমের পরীক্ষামূলক চলাচল।
১১ ঘণ্টা আগেবিশ্বজুড়ে নানা ধরনের অদ্ভুত ও অভিনব হিউম্যানয়েড বা মানবাকৃতি রোবট দেখা গেলেও, সম্প্রতি চীনের তৈরি এক রোবট বিশেষভাবে নজর কেড়েছে। এটি নিজেই নিজের ব্যাটারি পাল্টাতে পারে—ফলে এটি সপ্তাহের সাত দিন, দিন-রাত চব্বিশ ঘণ্টা কাজ করতে সক্ষম।
১২ ঘণ্টা আগেবহুল ব্যবহৃত মাইক্রোসফট সার্ভার সফটওয়্যারের একটি বড় ধরনের নিরাপত্তা দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে বিশ্বব্যাপী সাইবার হামলা চালিয়েছে হ্যাকাররা। এই হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ও অঙ্গরাজ্য সরকারের বিভিন্ন সংস্থা, বিশ্ববিদ্যালয়, জ্বালানি খাতের প্রতিষ্ঠান এবং একটি এশীয় টেলিযোগাযোগ কোম্পানিসহ ১০০টি প্রতিষ্ঠানের
১৩ ঘণ্টা আগে