আমেরিকান সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ (এএসএল) বা ইশারা ভাষা শেখার জন্য গত বৃহস্পতিবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম চালু করেছে চিপ নির্মাতা এনভিডিয়া। প্ল্যাটফর্মটি তৈরিতে ‘আমেরিকান সোসাইটি ফর ডিফ চিলড্রেন’ এবং ‘ক্রিয়েটিভ এজেন্সি হ্যালো মান্ডে’-এর সঙ্গে অংশীদারত্ব করেছে এই কোম্পানি। বাক ও শ্রবণপ্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীদের সঙ্গে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এই প্ল্যাটফর্মটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
এনভিডিয়ার নতুন এআই প্ল্যাটফর্মটির নাম সাইনস, যা ৩-ডি অ্যাভাটার বা অবতার ব্যবহার করে ইশারা ভাষা শেখাবে। ব্যবহারকারীরা ভিডিও ক্যামেরা চালু রেখে প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন এবং এআই টুলটি তাদের ইশারার ওপর রিয়েল-টাইম প্রতিক্রিয়া দেবে। প্রাথমিকভাবে, প্ল্যাটফর্মে ১০০টি আলাদা ইশারা শেখানো হচ্ছে। তবে এনভিডিয়া আশা করছে, ভবিষ্যতে এটি এক হাজার ইশারা শেখাতে পারবে।
এটি কেবল যুক্তরাষ্ট্রের সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ শেখার প্ল্যাটফর্ম নয়। বরং এটি একটি উদাহরণ যে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সহায়ক প্রযুক্তি উন্নত করার জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে, যা প্রতিবন্ধী, বয়স্ক মানুষ, বা তাদের বিভিন্ন সেবাদাতাদের জন্য সহায়ক হতে পারে। মেটা, গুগল এবং ওপেনএআইসহ বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যেই তাদের এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে অন্ধ বা কম দৃষ্টি ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যবহারকারীদের জন্য বিভিন্ন সুবিধা উন্নত করেছে।
অ্যাপল সম্প্রতি একটি নতুন প্রযুক্তি চালু করেছে, যা শারীরিকভাবে অক্ষম ব্যবহারকারীদের জন্য তাদের আইফোনে সহজে চালাতে সাহায্য করবে। এ প্রযুক্তি হলো—এআইভিত্তিক চোখের ট্র্যাকিং, যা ব্যবহারকারীর চোখের মণির গতি ও অবস্থান শনাক্ত করে তাদের ডিভাইস পরিচালনা করতে সাহায্য করে।
সাইনস প্রকল্পের সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলো জানায়, ইংরেজি এবং স্প্যানিশের পর যুক্তরাষ্ট্রে তৃতীয় সর্বাধিক প্রচলিত ভাষা হলো—আমেরিকান সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ (এএসএল)।
এএসএল শেখার এই প্ল্যাটফর্মটি একটি স্মারক হিসেবে কাজ করছে, যা দেখাচ্ছে এনভিডিয়ার পরিচয় কেবল এআই-এর হার্ডওয়্যার সরবরাহকারী হিসেবে সীমাবদ্ধ নেই। এর পাশাপাশি নিজেদের এআই মডেল এবং সফটওয়্যার প্ল্যাটফর্মও তৈরি করে। গত এক বছরে এনভিডিয়ার শেয়ার প্রায় ১০০ শতাংশ বেড়ে গেছে। কারণ এআই কোম্পানিগুলো এই প্রযুক্তির জন্য এনভিডিয়ার চিপ বিশাল পরিমাণে কিনছে, ফলে কোম্পানির বাজার মূল্য ৩ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে।
সাইনস প্ল্যাটফর্মটি সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যাবে। এটি ব্যবহারকারীদের সাইন ভিডিও আপলোড করার সুযোগ দেবে, যা ভবিষ্যতে প্ল্যাটফর্মের শব্দভান্ডার বাড়াতে সাহায্য করবে। এই ডেটা এনভিডিয়াকে নতুন নতুন পণ্য তৈরি করতে সহায়তা করবে, যেমন—ভিডিও কনফারেন্সিং সফটওয়্যার বা গাড়ির গতিশীলতা নিয়ন্ত্রণে ইশারা ভাষার ব্যবহার বাড়ানো।
ভবিষ্যতে সাইনস প্ল্যাটফর্মে মুখাবয়ব এবং মাথার নড়াচড়ার গতিসহ বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গি সম্পর্কিত সিগন্যালসহ আরও উন্নত ফিচার যুক্ত করার পরিকল্পনা করছে এনভিডিয়া। এসব উদ্যোগের মাধ্যমে আমেরিকান সাইন ল্যাঙ্গুয়েজের সঠিকভাবে বিকাশ করা যাবে। যেমন—আঞ্চলিক বৈচিত্র্য ও স্ল্যাং।
আমেরিকান সোসাইটি ফর ডিফ চিলড্রেনের কার্যনির্বাহী পরিচালক চেরি ডাউনলিং, বলেন, ‘বেশির ভাগ শ্রবণপ্রতিবন্ধী শিশুর জন্ম হয় শ্রবণশক্তিসম্পন্ন বাবা-মায়ের কাছে। সাইনসের মতো সহজলভ্য টুলস পরিবারের সদস্যদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি তাদের শিশুদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনে সাহায্য করবে।
আমেরিকান সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ (এএসএল) বা ইশারা ভাষা শেখার জন্য গত বৃহস্পতিবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম চালু করেছে চিপ নির্মাতা এনভিডিয়া। প্ল্যাটফর্মটি তৈরিতে ‘আমেরিকান সোসাইটি ফর ডিফ চিলড্রেন’ এবং ‘ক্রিয়েটিভ এজেন্সি হ্যালো মান্ডে’-এর সঙ্গে অংশীদারত্ব করেছে এই কোম্পানি। বাক ও শ্রবণপ্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীদের সঙ্গে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এই প্ল্যাটফর্মটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
এনভিডিয়ার নতুন এআই প্ল্যাটফর্মটির নাম সাইনস, যা ৩-ডি অ্যাভাটার বা অবতার ব্যবহার করে ইশারা ভাষা শেখাবে। ব্যবহারকারীরা ভিডিও ক্যামেরা চালু রেখে প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন এবং এআই টুলটি তাদের ইশারার ওপর রিয়েল-টাইম প্রতিক্রিয়া দেবে। প্রাথমিকভাবে, প্ল্যাটফর্মে ১০০টি আলাদা ইশারা শেখানো হচ্ছে। তবে এনভিডিয়া আশা করছে, ভবিষ্যতে এটি এক হাজার ইশারা শেখাতে পারবে।
এটি কেবল যুক্তরাষ্ট্রের সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ শেখার প্ল্যাটফর্ম নয়। বরং এটি একটি উদাহরণ যে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সহায়ক প্রযুক্তি উন্নত করার জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে, যা প্রতিবন্ধী, বয়স্ক মানুষ, বা তাদের বিভিন্ন সেবাদাতাদের জন্য সহায়ক হতে পারে। মেটা, গুগল এবং ওপেনএআইসহ বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যেই তাদের এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে অন্ধ বা কম দৃষ্টি ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যবহারকারীদের জন্য বিভিন্ন সুবিধা উন্নত করেছে।
অ্যাপল সম্প্রতি একটি নতুন প্রযুক্তি চালু করেছে, যা শারীরিকভাবে অক্ষম ব্যবহারকারীদের জন্য তাদের আইফোনে সহজে চালাতে সাহায্য করবে। এ প্রযুক্তি হলো—এআইভিত্তিক চোখের ট্র্যাকিং, যা ব্যবহারকারীর চোখের মণির গতি ও অবস্থান শনাক্ত করে তাদের ডিভাইস পরিচালনা করতে সাহায্য করে।
সাইনস প্রকল্পের সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলো জানায়, ইংরেজি এবং স্প্যানিশের পর যুক্তরাষ্ট্রে তৃতীয় সর্বাধিক প্রচলিত ভাষা হলো—আমেরিকান সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ (এএসএল)।
এএসএল শেখার এই প্ল্যাটফর্মটি একটি স্মারক হিসেবে কাজ করছে, যা দেখাচ্ছে এনভিডিয়ার পরিচয় কেবল এআই-এর হার্ডওয়্যার সরবরাহকারী হিসেবে সীমাবদ্ধ নেই। এর পাশাপাশি নিজেদের এআই মডেল এবং সফটওয়্যার প্ল্যাটফর্মও তৈরি করে। গত এক বছরে এনভিডিয়ার শেয়ার প্রায় ১০০ শতাংশ বেড়ে গেছে। কারণ এআই কোম্পানিগুলো এই প্রযুক্তির জন্য এনভিডিয়ার চিপ বিশাল পরিমাণে কিনছে, ফলে কোম্পানির বাজার মূল্য ৩ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে।
সাইনস প্ল্যাটফর্মটি সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যাবে। এটি ব্যবহারকারীদের সাইন ভিডিও আপলোড করার সুযোগ দেবে, যা ভবিষ্যতে প্ল্যাটফর্মের শব্দভান্ডার বাড়াতে সাহায্য করবে। এই ডেটা এনভিডিয়াকে নতুন নতুন পণ্য তৈরি করতে সহায়তা করবে, যেমন—ভিডিও কনফারেন্সিং সফটওয়্যার বা গাড়ির গতিশীলতা নিয়ন্ত্রণে ইশারা ভাষার ব্যবহার বাড়ানো।
ভবিষ্যতে সাইনস প্ল্যাটফর্মে মুখাবয়ব এবং মাথার নড়াচড়ার গতিসহ বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গি সম্পর্কিত সিগন্যালসহ আরও উন্নত ফিচার যুক্ত করার পরিকল্পনা করছে এনভিডিয়া। এসব উদ্যোগের মাধ্যমে আমেরিকান সাইন ল্যাঙ্গুয়েজের সঠিকভাবে বিকাশ করা যাবে। যেমন—আঞ্চলিক বৈচিত্র্য ও স্ল্যাং।
আমেরিকান সোসাইটি ফর ডিফ চিলড্রেনের কার্যনির্বাহী পরিচালক চেরি ডাউনলিং, বলেন, ‘বেশির ভাগ শ্রবণপ্রতিবন্ধী শিশুর জন্ম হয় শ্রবণশক্তিসম্পন্ন বাবা-মায়ের কাছে। সাইনসের মতো সহজলভ্য টুলস পরিবারের সদস্যদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি তাদের শিশুদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনে সাহায্য করবে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে (এআই) কাজে লাগিয়ে তাদের ডেলিভারি এবং গুদাম ব্যবস্থাপনায় নতুন মাত্রা যোগ করতে যাচ্ছে আমাজন। বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে পণ্য সরবরাহ প্রক্রিয়া আরও দ্রুত, দক্ষ ও পরিবেশবান্ধব করা হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেগুগল ও চিলি সরকার একটি ঐতিহাসিক চুক্তিতে সই করেছে, যার আওতায় দক্ষিণ আমেরিকা, এশিয়া এবং ওশেনিয়া মহাদেশকে যুক্ত করতে একটি সাবমেরিন ফাইবার অপটিক কেবল স্থাপন করা হবে। ২০২৭ সালের মধ্যে ‘হুম্বোল্ড কেবল’ নামের এই প্রকল্প বাস্তবায়নের করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। কেবলটি চিলির উপকূলীয় শহর ভালপারাইসো থেকে
৬ ঘণ্টা আগেচ্যাটজিপিটির সেবায় বড় ধরনের পরিবর্তন এনেছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই। এবার থেকে ব্যবহারকারীরা গুগল ড্রাইভ, ড্রপবক্স, বক্স, শেয়ারপয়েন্ট ও ওয়ানড্রাইভের মতো ক্লাউড স্টোরেজে সংরক্ষিত তথ্যের সঙ্গে চ্যাটজিপিটিকে সরাসরি সংযুক্ত করতে পারবেন। এর মাধ্যমে তথ্য অনুসন্ধান, সারসংক্ষেপ প্রস্তুত এবং তথ্য বিশ্লেষণ
৭ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যানথ্রপিকের বিরুদ্ধে বড়সড় অভিযোগ এনে মামলা করেছে জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যম রেডিট। গত বুধবার ক্যালিফোর্নিয়ার সান ফ্রান্সিসকোর সুপিরিয়র কোর্টে দায়ের করা এই মামলায় বলা হয়েছে, অ্যানথ্রপিক অবৈধভাবে রেডিটের ১০ কোটিরও বেশি দৈনিক ব্যবহারকারীর তথ্য ব্যবহার করে তাদের
৯ ঘণ্টা আগে