প্রযুক্তি প্রতিবেদক
যুক্তরাজ্যের সুপার কম্পিউটার ক্যামব্রিজ–১ এখন বাস্তব। এ নিয়ে বেশ আলোচনার জন্ম হয়েছে। নড়েচড়ে বসেছে অন্য প্রতিযোগীরা। এই প্রতিযোগীদের তালিকাটিও বেশ লম্বা। কে কত শক্তিশালী সুপার কম্পিউটার তৈরি করবে তা নিয়ে রীতিমতো লড়াই চলছে।
যুক্তরাজ্যের পাশাপাশি ইউরোপে রয়েছে জার্মানি ও ফ্রান্স। তারা সুপার কম্পিউটার বিষয়ক গবেষণায় মনোযোগ বাড়িয়েছে। রাশিয়া সুপার কম্পিউটার নিয়ে কাজ করছে আগে থেকেই। আর এশিয়ায় অবধারিতভাবেই নাম আসছে চীন, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার। এর মধ্যে চীন অনেক এগিয়ে গেছে।
যুক্তরাজ্যের সুপার কম্পিউটারটি নির্মাণ করেছে নেভিদিয়া কোম্পানি। এটি যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে দ্রুতগতির সুপার কম্পিউটার, যা জীববিজ্ঞান, মহাকাশ বিজ্ঞান, স্বাস্থ্যবিজ্ঞানসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ খাতে ব্যবহৃত হবে।
সুপার কম্পিউটার নিয়ে সবচেয়ে বেশি প্রতিযোগিতা চলছে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে। নানা ক্ষেত্রেই এখন এই দুই দেশ পরস্পরের প্রধান প্রতিযোগী। কোনো কোনো সময় এটি ভয়াবহ পর্যায়ে যায়। এমনকি নিষেধাজ্ঞার অস্ত্রের প্রয়োগও করতে দেখা যায়। কিছুদিন আগে সাতটি চীনা সুপার কম্পিউটার গ্রুপকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই গ্রুপগুলো চীনের সামরিক বাহিনীকে সুপার কম্পিউটার দিয়ে সহযোগিতা করছে বলে অভিযোগ এনে তারা এই পদক্ষেপ নিয়েছে।
চীনের জাতীয় সুপার কম্পিউটার সেন্টারের তিনটি কোম্পানি ও তাদের চারটি শাখাকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলছে, এই প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের প্রযুক্তি সক্ষমতাকে ব্যাপক ধ্বংসাত্মক কাজে ব্যবহৃত হয়—এমন কিছু কার্যক্রমে ব্যবহার করার সুযোগ দিয়েছে। আর এই কার্যক্রমে চীনের সামরিক বাহিনী জড়িত। যুক্তরাষ্ট্র মনে করে, নিষিদ্ধ এই প্রতিষ্ঠানগুলো চীনের সুপার কম্পিউটার তৈরির কার্যক্রমকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। তারা বেইজিংয়ের সেলফ চিপ সাফেশিয়েন্সি কার্যক্রমের মূল ক্রীড়নক।
সাধারণ উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত কম্পিউটারের চেয়ে অনেক বেশি মাত্রার দক্ষতা প্রদর্শন করে থাকে সুপার কম্পিউটার। এটি প্রতি সেকেন্ডে বিলিয়ন বিলিয়ন হিসাব করতে পারে। অনেক পজিটিভ কার্যক্রমের পাশাপাশি হাইপারসোনিক মিসাইলসহ নানারকম ধ্বংসাত্মক কাজেও এটি ব্যবহৃত হচ্ছে। প্রায় সব ধরনের আধুনিক অস্ত্র; যেমন, পারমাণবিক অস্ত্র, হাইপারসোনিক অস্ত্র তৈরিতে ব্যবহৃত হয় সুপার কম্পিউটার। জাতীয় নিরাপত্তার সঙ্গে জড়িত কার্যক্রমেও সুপার কম্পিউটারগুলো জড়িত। তাই উন্নত রাষ্ট্রগুলো সুপার কম্পিউটারের বিষয়ে স্বাভাবিকভাবেই আগ্রহী হয়ে উঠেছে এবং প্রতিযোগিতায় নেমেছে। ভবিষ্যতের পৃথিবীতে কে ছড়ি ঘোরাবে, তার নিয়ন্তা হয়ে উঠেছে এই প্রযুক্তিতে কে কতটা এগিয়ে, সে বিষয়টি।
যুক্তরাজ্যের সুপার কম্পিউটার ক্যামব্রিজ–১ এখন বাস্তব। এ নিয়ে বেশ আলোচনার জন্ম হয়েছে। নড়েচড়ে বসেছে অন্য প্রতিযোগীরা। এই প্রতিযোগীদের তালিকাটিও বেশ লম্বা। কে কত শক্তিশালী সুপার কম্পিউটার তৈরি করবে তা নিয়ে রীতিমতো লড়াই চলছে।
যুক্তরাজ্যের পাশাপাশি ইউরোপে রয়েছে জার্মানি ও ফ্রান্স। তারা সুপার কম্পিউটার বিষয়ক গবেষণায় মনোযোগ বাড়িয়েছে। রাশিয়া সুপার কম্পিউটার নিয়ে কাজ করছে আগে থেকেই। আর এশিয়ায় অবধারিতভাবেই নাম আসছে চীন, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার। এর মধ্যে চীন অনেক এগিয়ে গেছে।
যুক্তরাজ্যের সুপার কম্পিউটারটি নির্মাণ করেছে নেভিদিয়া কোম্পানি। এটি যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে দ্রুতগতির সুপার কম্পিউটার, যা জীববিজ্ঞান, মহাকাশ বিজ্ঞান, স্বাস্থ্যবিজ্ঞানসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ খাতে ব্যবহৃত হবে।
সুপার কম্পিউটার নিয়ে সবচেয়ে বেশি প্রতিযোগিতা চলছে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে। নানা ক্ষেত্রেই এখন এই দুই দেশ পরস্পরের প্রধান প্রতিযোগী। কোনো কোনো সময় এটি ভয়াবহ পর্যায়ে যায়। এমনকি নিষেধাজ্ঞার অস্ত্রের প্রয়োগও করতে দেখা যায়। কিছুদিন আগে সাতটি চীনা সুপার কম্পিউটার গ্রুপকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই গ্রুপগুলো চীনের সামরিক বাহিনীকে সুপার কম্পিউটার দিয়ে সহযোগিতা করছে বলে অভিযোগ এনে তারা এই পদক্ষেপ নিয়েছে।
চীনের জাতীয় সুপার কম্পিউটার সেন্টারের তিনটি কোম্পানি ও তাদের চারটি শাখাকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলছে, এই প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের প্রযুক্তি সক্ষমতাকে ব্যাপক ধ্বংসাত্মক কাজে ব্যবহৃত হয়—এমন কিছু কার্যক্রমে ব্যবহার করার সুযোগ দিয়েছে। আর এই কার্যক্রমে চীনের সামরিক বাহিনী জড়িত। যুক্তরাষ্ট্র মনে করে, নিষিদ্ধ এই প্রতিষ্ঠানগুলো চীনের সুপার কম্পিউটার তৈরির কার্যক্রমকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। তারা বেইজিংয়ের সেলফ চিপ সাফেশিয়েন্সি কার্যক্রমের মূল ক্রীড়নক।
সাধারণ উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত কম্পিউটারের চেয়ে অনেক বেশি মাত্রার দক্ষতা প্রদর্শন করে থাকে সুপার কম্পিউটার। এটি প্রতি সেকেন্ডে বিলিয়ন বিলিয়ন হিসাব করতে পারে। অনেক পজিটিভ কার্যক্রমের পাশাপাশি হাইপারসোনিক মিসাইলসহ নানারকম ধ্বংসাত্মক কাজেও এটি ব্যবহৃত হচ্ছে। প্রায় সব ধরনের আধুনিক অস্ত্র; যেমন, পারমাণবিক অস্ত্র, হাইপারসোনিক অস্ত্র তৈরিতে ব্যবহৃত হয় সুপার কম্পিউটার। জাতীয় নিরাপত্তার সঙ্গে জড়িত কার্যক্রমেও সুপার কম্পিউটারগুলো জড়িত। তাই উন্নত রাষ্ট্রগুলো সুপার কম্পিউটারের বিষয়ে স্বাভাবিকভাবেই আগ্রহী হয়ে উঠেছে এবং প্রতিযোগিতায় নেমেছে। ভবিষ্যতের পৃথিবীতে কে ছড়ি ঘোরাবে, তার নিয়ন্তা হয়ে উঠেছে এই প্রযুক্তিতে কে কতটা এগিয়ে, সে বিষয়টি।
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
১১ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
১৬ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
১৮ ঘণ্টা আগে