চলতি বছর অ্যাপলকে টেক্কা দিতে পিক্সেল ৯ সিরিজ আগেভাগেই বাজারে এনেছে গুগল। এই সিদ্ধান্তের ফলে পিক্সেল ফোনগুলো বেশ সাফল্য পেয়েছে।
এখন পিক্সেল ৯ প্রো ও আইফোন ১৬ প্রো তৈরিতে গুগল ও অ্যাপলের কত অর্থ খরচ হয়েছে তা প্রকাশ করেছে জাপানি সংবাদ সংস্থা নিক্কেই। এই তথ্যের মাধ্যমের বোঝা যায় যে, প্রতি স্মার্টফোন বিক্রিতে কোম্পানি দুটি কত ডলার লাভ করেছে।
গুগলের পিক্সেল ৯ প্রো-এর বিল অব ম্যাটেরিয়ালস (বিওএম) বা এতে ব্যবহৃত উপাদানের কাঁচামালের খরচ প্রায় ৪০০ ডলারের কিছু বেশি। বিওএম হচ্ছে সেই খরচ, যা ডিভাইসটি তৈরিতে প্রয়োজনীয় প্রতিটি অংশের জন্য ব্যয় করা হয়। এটি উৎপাদন খরচের একটি প্রাথমিক সূচক হিসেবে কাজ করে, যা পুরো ডিভাইস তৈরির সমস্ত উপাদানের মূল্য একত্রিত করে।
এক্স প্ল্যাটফর্মে পিক্সেল ৯ প্রো ফোনের বিওএমের আরও বিস্তারিত বিশ্লেষণ পোস্ট করেছে প্রযুক্তিবিষয়ক অ্যাকাউন্ট@Jukanlosreve। ফোনটির সবচেয়ে ব্যয়বহুল উপাদান হচ্ছে–টেনসর জি৪ চিপসেট, যা গুগল নিজেই তৈরি করে। এই চিপসেটটি তৈরিতে মোট খরচ হয় ৮০ ডলার। এর পরেই রয়েছে স্যামসাংয়ের এম ১৪ ডিসপ্লে প্যানেল, যার বিওএম ৭৫ ডলার। এ ছাড়া ফোনটির ক্যামেরায় ৬১ ডলার খরচ করেছে কোম্পানিটি।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, পিক্সেল ৯ প্রো-এর বিওএমের খরচ পিক্সেল ৮ প্রোর-এর চেয়ে ১১ শতাংশ কম। তবে এটি পুরোপুরি সঠিক তুলনা না-ও হতে পারে, কারণ পিক্সেল ৯ প্রো প্রযুক্তিগতভাবে একটি নতুন মডেল। তবে পিক্সেল ৯ প্রো এক্সএল ও পিক্সেল ৮ প্রো তৈরির খরচ বিশ্লেষণ করলে সেটি সঠিক তুলনা হবে। কারণ পিক্সেল ৯ প্রো এক্সএল আসলে পিক্সেল ৮ প্রো-এর প্রকৃত উত্তরসূরি।
আইফোন ১৬ প্রো-এর বিওএম খরচও নিক্কেইয়ের প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে। এই ফোনের জন্য সম্ভাব্য ৫৬৮ ডলার খরচ করেছে অ্যাপল, যা আইফোন ১৫ প্রোর-এর চেয়ে সামান্য বেশি। ফোনটির সবচেয়ে বেশি দামি উপাদান হল এর এম ১৪ ডিসপ্লে। এই ডিসপ্লে তৈরিতে কোম্পানিটি ১১০ ডলার খরচ করছে। আর ক্যামেরা অংশের জন্য কোম্পানিটির ৯১ ডলার খরচ হয়েছে।
অ্যাপলের এ১৮ প্রো চিপসেটের সম্ভাব্য দাম ১৩৫ ডলার। এর মাধ্যমে টেনসর ও অ্যাপল চিপসের পারফরমেন্স মধ্যে পার্থক্যের প্রতিফলন দেখা যায়।
গুগল পিক্সেল ৯ প্রো ও আইফোন ১৬ প্রো উভয়েরই দামই ৯৯৯ ডলার। অর্থাৎ, গুগল প্রতিটি পিক্সেল ৯ প্রো ফোনে ৫৯৯ ডলার ও অ্যাপল প্রতিটি আইফোন ১৬ প্রো ফোনে ৪৩১ ডলার লাভ করছে।
এদিকে ২০২৫ সালের বেশির ভাগ দামি অ্যান্ড্রয়েড ফোনে কোয়ালকমের স্ন্যাপড্রাগন ৮ এলাইট চিপসেট ব্যবহার করা হবে। এই চিপসেটের জন্য কোম্পানিগুলোকে ২০০ ডলার খরচ করতে হতে পারে। এ জন্য ফোনের দামও বেড়ে যেতে পারে।
এটি মনে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে, বিওএম খরচ কেবল স্মার্টফোন বাজারে আনার মোট খরচের একটি ক্ষুদ্র অংশ উপস্থাপন করে। অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যেমন গবেষণা ও উন্নয়ন, মার্কেটিং, শিপিং এবং বিতরণও মোট খরচে বড় ধরনের ভূমিকা রাখে। এসব বিষয় ফোনের দাম নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে। তবে বিওএম এখনো প্রতিটি কোম্পানির কৌশল এবং তাদের উৎপাদন খরচের দিকনির্দেশনা সম্পর্কে ধারণা প্রদান করে।
তথ্যসূত্র: অ্যান্ড্রয়েড অথোরিটি
চলতি বছর অ্যাপলকে টেক্কা দিতে পিক্সেল ৯ সিরিজ আগেভাগেই বাজারে এনেছে গুগল। এই সিদ্ধান্তের ফলে পিক্সেল ফোনগুলো বেশ সাফল্য পেয়েছে।
এখন পিক্সেল ৯ প্রো ও আইফোন ১৬ প্রো তৈরিতে গুগল ও অ্যাপলের কত অর্থ খরচ হয়েছে তা প্রকাশ করেছে জাপানি সংবাদ সংস্থা নিক্কেই। এই তথ্যের মাধ্যমের বোঝা যায় যে, প্রতি স্মার্টফোন বিক্রিতে কোম্পানি দুটি কত ডলার লাভ করেছে।
গুগলের পিক্সেল ৯ প্রো-এর বিল অব ম্যাটেরিয়ালস (বিওএম) বা এতে ব্যবহৃত উপাদানের কাঁচামালের খরচ প্রায় ৪০০ ডলারের কিছু বেশি। বিওএম হচ্ছে সেই খরচ, যা ডিভাইসটি তৈরিতে প্রয়োজনীয় প্রতিটি অংশের জন্য ব্যয় করা হয়। এটি উৎপাদন খরচের একটি প্রাথমিক সূচক হিসেবে কাজ করে, যা পুরো ডিভাইস তৈরির সমস্ত উপাদানের মূল্য একত্রিত করে।
এক্স প্ল্যাটফর্মে পিক্সেল ৯ প্রো ফোনের বিওএমের আরও বিস্তারিত বিশ্লেষণ পোস্ট করেছে প্রযুক্তিবিষয়ক অ্যাকাউন্ট@Jukanlosreve। ফোনটির সবচেয়ে ব্যয়বহুল উপাদান হচ্ছে–টেনসর জি৪ চিপসেট, যা গুগল নিজেই তৈরি করে। এই চিপসেটটি তৈরিতে মোট খরচ হয় ৮০ ডলার। এর পরেই রয়েছে স্যামসাংয়ের এম ১৪ ডিসপ্লে প্যানেল, যার বিওএম ৭৫ ডলার। এ ছাড়া ফোনটির ক্যামেরায় ৬১ ডলার খরচ করেছে কোম্পানিটি।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, পিক্সেল ৯ প্রো-এর বিওএমের খরচ পিক্সেল ৮ প্রোর-এর চেয়ে ১১ শতাংশ কম। তবে এটি পুরোপুরি সঠিক তুলনা না-ও হতে পারে, কারণ পিক্সেল ৯ প্রো প্রযুক্তিগতভাবে একটি নতুন মডেল। তবে পিক্সেল ৯ প্রো এক্সএল ও পিক্সেল ৮ প্রো তৈরির খরচ বিশ্লেষণ করলে সেটি সঠিক তুলনা হবে। কারণ পিক্সেল ৯ প্রো এক্সএল আসলে পিক্সেল ৮ প্রো-এর প্রকৃত উত্তরসূরি।
আইফোন ১৬ প্রো-এর বিওএম খরচও নিক্কেইয়ের প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে। এই ফোনের জন্য সম্ভাব্য ৫৬৮ ডলার খরচ করেছে অ্যাপল, যা আইফোন ১৫ প্রোর-এর চেয়ে সামান্য বেশি। ফোনটির সবচেয়ে বেশি দামি উপাদান হল এর এম ১৪ ডিসপ্লে। এই ডিসপ্লে তৈরিতে কোম্পানিটি ১১০ ডলার খরচ করছে। আর ক্যামেরা অংশের জন্য কোম্পানিটির ৯১ ডলার খরচ হয়েছে।
অ্যাপলের এ১৮ প্রো চিপসেটের সম্ভাব্য দাম ১৩৫ ডলার। এর মাধ্যমে টেনসর ও অ্যাপল চিপসের পারফরমেন্স মধ্যে পার্থক্যের প্রতিফলন দেখা যায়।
গুগল পিক্সেল ৯ প্রো ও আইফোন ১৬ প্রো উভয়েরই দামই ৯৯৯ ডলার। অর্থাৎ, গুগল প্রতিটি পিক্সেল ৯ প্রো ফোনে ৫৯৯ ডলার ও অ্যাপল প্রতিটি আইফোন ১৬ প্রো ফোনে ৪৩১ ডলার লাভ করছে।
এদিকে ২০২৫ সালের বেশির ভাগ দামি অ্যান্ড্রয়েড ফোনে কোয়ালকমের স্ন্যাপড্রাগন ৮ এলাইট চিপসেট ব্যবহার করা হবে। এই চিপসেটের জন্য কোম্পানিগুলোকে ২০০ ডলার খরচ করতে হতে পারে। এ জন্য ফোনের দামও বেড়ে যেতে পারে।
এটি মনে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে, বিওএম খরচ কেবল স্মার্টফোন বাজারে আনার মোট খরচের একটি ক্ষুদ্র অংশ উপস্থাপন করে। অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যেমন গবেষণা ও উন্নয়ন, মার্কেটিং, শিপিং এবং বিতরণও মোট খরচে বড় ধরনের ভূমিকা রাখে। এসব বিষয় ফোনের দাম নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে। তবে বিওএম এখনো প্রতিটি কোম্পানির কৌশল এবং তাদের উৎপাদন খরচের দিকনির্দেশনা সম্পর্কে ধারণা প্রদান করে।
তথ্যসূত্র: অ্যান্ড্রয়েড অথোরিটি
ব্যক্তিগত ও অফিসের কাজ একসঙ্গে সামলানো ব্যবহারকারীদের জন্য আইওএসে গুগল ক্রোমে গুরুত্বপূর্ণ একটি নতুন ফিচার চালু করেছে গুগল। এখন থেকে আলাদা করে সাইন আউট বা সাইন ইন না করেই ব্যবহারকারীরা সহজে পার্সোনাল ও ওয়ার্ক অ্যাকাউন্টের মধ্যে সুইচ করতে পারবেন। কাজের তথ্য যেন ব্যক্তিগত তথ্যের সঙ্গে মিশে না যায়
৩ মিনিট আগেপাকিস্তানে প্রথমবারের মতো চালু হচ্ছে ট্র্যাকলেস (লাইনবিহীন), টিকিটবিহীন এবং সৌরবিদ্যুৎ চালিত আধুনিক মেট্রো সার্ভিস। লাহোরে শুরু হয়েছে সুপার অটোনোমাস রেল র্যাপিড ট্রানজিট (এসআরটি) সিস্টেমের পরীক্ষামূলক চলাচল।
২৭ মিনিট আগেবিশ্বজুড়ে নানা ধরনের অদ্ভুত ও অভিনব হিউম্যানয়েড বা মানবাকৃতি রোবট দেখা গেলেও, সম্প্রতি চীনের তৈরি এক রোবট বিশেষভাবে নজর কেড়েছে। এটি নিজেই নিজের ব্যাটারি পাল্টাতে পারে—ফলে এটি সপ্তাহের সাত দিন, দিন-রাত চব্বিশ ঘণ্টা কাজ করতে সক্ষম।
২ ঘণ্টা আগেবহুল ব্যবহৃত মাইক্রোসফট সার্ভার সফটওয়্যারের একটি বড় ধরনের নিরাপত্তা দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে বিশ্বব্যাপী সাইবার হামলা চালিয়েছে হ্যাকাররা। এই হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ও অঙ্গরাজ্য সরকারের বিভিন্ন সংস্থা, বিশ্ববিদ্যালয়, জ্বালানি খাতের প্রতিষ্ঠান এবং একটি এশীয় টেলিযোগাযোগ কোম্পানিসহ ১০০টি প্রতিষ্ঠানের
৩ ঘণ্টা আগে