অনলাইন ডেস্ক
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে টেক্সট তৈরি, এডিট ও সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয় ওপেনএআইয়ের চ্যাটজিপিটি। এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্ট ব্যবহারকারীদের সময় বাঁচালেও শিক্ষার্থী ও শেখার ক্ষেত্রে টুলটি বেশ সমালোচনার সৃষ্টি করে। চ্যাটজিপিটি চালুর পর থেকেই এটি বেশ উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ জন্য এআই দিয়ে তৈরি লেখা শনাক্তের টুল তৈরি করেছে ওপেনএআই।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বলছে, প্রায় এক বছর ধরে টুলটি প্রস্তুত রয়েছে । তবে ব্যবহারকারীদের জন্য টুলটি চালু করার জন্য সবুজ সংকেত দেখানোর জন্য প্রস্তুত নয় কোম্পানিটি।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ব্যবহারকারীদের আকৃষ্ট করতে ও ধরে রাখার জন্য টুলটি প্রকাশে বিলম্ব করছে ওপেনএআই। অনুগত চ্যাটজিপিটি ব্যবহারকারীদের নিয়ে একটি সমীক্ষা করে কোম্পানিটি। সমীক্ষায় দেখা গেছে, এই ধরনের টুল চালু হলে প্রায় এক–তৃতীয়াংশ ব্যবহারকারী চ্যাটজিপিটি বন্ধ হয়ে যাবে।
অলাভজনক প্রযুক্তি সংস্থা ‘সেন্টার ফর ডেমোক্রেসি অ্যান্ড টেকনোলজি’–ও একটি সমীক্ষা করে। এই সমীক্ষায় দেখা যায়, শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার কাজে সাহায্য করার জন্য এআই ব্যবহার করছেন বলে ৫৯ শতাংশ মাধ্যমিক ও উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক। এটি গত শিক্ষাবর্ষের তুলনায় ১৭ পয়েন্ট বেশি।
ওপেনএআইয়ের মুখপাত্রকে উদ্ধৃত করে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়, টুলটি গোপন রাখার জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কারণ এর সঙ্গে কয়েকটি ঝুঁকির ও জটিল বিষয় রয়েছে। এর বাইরে বৃহত্তর ইকোসিস্টেম প্রভাবিত করবে ওপেনএআই।
চ্যাটজিপিটি যেভাবে টেক্সট তৈরি করতে শব্দ বা শব্দের টুকরো (টোকেন) নির্বাচন করে তা ওপেনএআই এর ‘অ্যান্টি-চিটিং’ টুল পরিবর্তন করবে। এই পরিবর্তনের ফলে এআই দিয়ে তৈরি টেক্সটের মধ্যে সূক্ষ্ম প্যাটার্ন রেখে দেওয়া হবে, যা ওয়াটারমার্ক বা জলছাপ নামে পরিচিত। ওয়াটারমার্কের মাধ্যমে টুলটি এআই দিয়ে তৈরি টেক্সট শনাক্ত করতে পারবে।
মানুষের পক্ষে এসব ওয়াটারমার্ক চিহ্নিত করা সম্ভব না হলেও ওপেনএআই এর এই টুল তা শনাক্ত করতে পারবে।
চ্যাটজিপিটি কোনো নথি সম্ভাবনা নির্দেশ করার জন্য নম্বর নির্ধারণ করে। এআই মডেলের দিয়ে কনটেন্ট তৈরি হওয়ার সম্ভাবনার একটি সূচক হিসেবে কাজ করবে এই নম্বর।
ওয়াটারমার্কের প্রক্রিয়াটি প্রায় নিখুঁত বলে চ্যাটজিপিটির অভ্যন্তরীণ নথি থেকে জানা যায়। প্রায় ৯৯ দশমিক ৯ শতাংশ নির্ভুলভাবে টুলটি এআই দিয়ে তৈরি লেখা শনাক্ত করতে পারে।
চ্যাটজিপিটি যথেষ্ট পরিমাণে নতুন টেক্সট তৈরি করলেই কেবল টুলটি নির্ভুলভাবে এআই দিয়ে টেক্সট শনাক্ত করতে পারবে।
তবে অনেকভাবে ওয়াটারমার্কগুলো মুছে ফেলা যেতে পারে। যেমন—টেক্সটগুলো গুগল ট্রান্সলেটের মাধ্যমে অন্য ভাষায় অনুবাদ করে পুনরায় কাঙ্ক্ষিত ভাষায় অনুবাদ করলে এসব ওয়াটারমার্ক মুছে যাবে। কিংবা টেক্সটের মধ্যে ইমোজি যুক্ত করে আবার সেগুলো মুছে ফেললেও ওয়াটারমার্ক মুছে যেতে পারে।
অবশ্য এআই দিয়ে ছবি ও অডিও শনাক্তের টুলটি চালু করেছে ওপেনএআই। টেক্সটভিত্তিক কনটেন্টের তুলনায় এআই দিয়ে তৈরি মাল্টিমিডিয়া কনটেন্ট (যেমন ডিপফেকস) বেশি নিরাপত্তার ঝুঁকি তৈরি হয়। তাই এই ধরনের কনটেন্টের জন্য ওয়াটারমার্কিং প্রযুক্তি বিকাশের দিকে বেশি মনোনিবেশ করেছে কোম্পানিটি।
তথ্যসূত্র: ইন্ডিয়া টুডে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে টেক্সট তৈরি, এডিট ও সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয় ওপেনএআইয়ের চ্যাটজিপিটি। এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্ট ব্যবহারকারীদের সময় বাঁচালেও শিক্ষার্থী ও শেখার ক্ষেত্রে টুলটি বেশ সমালোচনার সৃষ্টি করে। চ্যাটজিপিটি চালুর পর থেকেই এটি বেশ উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ জন্য এআই দিয়ে তৈরি লেখা শনাক্তের টুল তৈরি করেছে ওপেনএআই।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বলছে, প্রায় এক বছর ধরে টুলটি প্রস্তুত রয়েছে । তবে ব্যবহারকারীদের জন্য টুলটি চালু করার জন্য সবুজ সংকেত দেখানোর জন্য প্রস্তুত নয় কোম্পানিটি।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ব্যবহারকারীদের আকৃষ্ট করতে ও ধরে রাখার জন্য টুলটি প্রকাশে বিলম্ব করছে ওপেনএআই। অনুগত চ্যাটজিপিটি ব্যবহারকারীদের নিয়ে একটি সমীক্ষা করে কোম্পানিটি। সমীক্ষায় দেখা গেছে, এই ধরনের টুল চালু হলে প্রায় এক–তৃতীয়াংশ ব্যবহারকারী চ্যাটজিপিটি বন্ধ হয়ে যাবে।
অলাভজনক প্রযুক্তি সংস্থা ‘সেন্টার ফর ডেমোক্রেসি অ্যান্ড টেকনোলজি’–ও একটি সমীক্ষা করে। এই সমীক্ষায় দেখা যায়, শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার কাজে সাহায্য করার জন্য এআই ব্যবহার করছেন বলে ৫৯ শতাংশ মাধ্যমিক ও উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক। এটি গত শিক্ষাবর্ষের তুলনায় ১৭ পয়েন্ট বেশি।
ওপেনএআইয়ের মুখপাত্রকে উদ্ধৃত করে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়, টুলটি গোপন রাখার জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কারণ এর সঙ্গে কয়েকটি ঝুঁকির ও জটিল বিষয় রয়েছে। এর বাইরে বৃহত্তর ইকোসিস্টেম প্রভাবিত করবে ওপেনএআই।
চ্যাটজিপিটি যেভাবে টেক্সট তৈরি করতে শব্দ বা শব্দের টুকরো (টোকেন) নির্বাচন করে তা ওপেনএআই এর ‘অ্যান্টি-চিটিং’ টুল পরিবর্তন করবে। এই পরিবর্তনের ফলে এআই দিয়ে তৈরি টেক্সটের মধ্যে সূক্ষ্ম প্যাটার্ন রেখে দেওয়া হবে, যা ওয়াটারমার্ক বা জলছাপ নামে পরিচিত। ওয়াটারমার্কের মাধ্যমে টুলটি এআই দিয়ে তৈরি টেক্সট শনাক্ত করতে পারবে।
মানুষের পক্ষে এসব ওয়াটারমার্ক চিহ্নিত করা সম্ভব না হলেও ওপেনএআই এর এই টুল তা শনাক্ত করতে পারবে।
চ্যাটজিপিটি কোনো নথি সম্ভাবনা নির্দেশ করার জন্য নম্বর নির্ধারণ করে। এআই মডেলের দিয়ে কনটেন্ট তৈরি হওয়ার সম্ভাবনার একটি সূচক হিসেবে কাজ করবে এই নম্বর।
ওয়াটারমার্কের প্রক্রিয়াটি প্রায় নিখুঁত বলে চ্যাটজিপিটির অভ্যন্তরীণ নথি থেকে জানা যায়। প্রায় ৯৯ দশমিক ৯ শতাংশ নির্ভুলভাবে টুলটি এআই দিয়ে তৈরি লেখা শনাক্ত করতে পারে।
চ্যাটজিপিটি যথেষ্ট পরিমাণে নতুন টেক্সট তৈরি করলেই কেবল টুলটি নির্ভুলভাবে এআই দিয়ে টেক্সট শনাক্ত করতে পারবে।
তবে অনেকভাবে ওয়াটারমার্কগুলো মুছে ফেলা যেতে পারে। যেমন—টেক্সটগুলো গুগল ট্রান্সলেটের মাধ্যমে অন্য ভাষায় অনুবাদ করে পুনরায় কাঙ্ক্ষিত ভাষায় অনুবাদ করলে এসব ওয়াটারমার্ক মুছে যাবে। কিংবা টেক্সটের মধ্যে ইমোজি যুক্ত করে আবার সেগুলো মুছে ফেললেও ওয়াটারমার্ক মুছে যেতে পারে।
অবশ্য এআই দিয়ে ছবি ও অডিও শনাক্তের টুলটি চালু করেছে ওপেনএআই। টেক্সটভিত্তিক কনটেন্টের তুলনায় এআই দিয়ে তৈরি মাল্টিমিডিয়া কনটেন্ট (যেমন ডিপফেকস) বেশি নিরাপত্তার ঝুঁকি তৈরি হয়। তাই এই ধরনের কনটেন্টের জন্য ওয়াটারমার্কিং প্রযুক্তি বিকাশের দিকে বেশি মনোনিবেশ করেছে কোম্পানিটি।
তথ্যসূত্র: ইন্ডিয়া টুডে
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
১১ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
১৬ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
১৮ ঘণ্টা আগে