অতিরিক্ত নিরাপত্তার জন্য গুগল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে নিজের ফোন নম্বর যুক্ত করতে হয়। অন্য ডিভাইসে লগ ইন করার সময় সেই নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে ভ্যারিফিকেশন কোড পাঠায় গুগল। এই কোড ও পাসওয়ার্ড দিয়ে আরেকটি ডিভাইসে লগ ইন করা যায়। তবে অনেক সময় অ্যাকাউন্টে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নম্বরের পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিতে পারে। এসব ক্ষেত্রে ফোন নম্বরটি আপডেট করতে হয়।
আইওএস, কম্পিউটার ও অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস থেকে গুগল অ্যাকাউন্ট সংশ্লিষ্ট ফোন নম্বর পরিবর্তন করা যায়। এসব ডিভাইসের মাধ্যমে গুগল অ্যাকাউন্টের ফোন নম্বর পরিবর্তন করা প্রক্রিয়া তুলে ধরা হল—
অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে ফোন নম্বর পরিবর্তন করবেন যেভাবে
১. অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সেটিংস অ্যাপে প্রবেশ করুন।
২. নিচের দিকে স্ক্রল করে ‘গুগল’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৩. গুগল অ্যাকাউন্টের সেটিংস পেজ চালু করার জন্য ‘Manage your Google Account’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৪. ওপরের দিকে থাকা ‘Personal info’ ট্যাবে ট্যাপ করুন।
৫. ‘Contact info’ সেকশনের নিচে থাকা ফোন নম্বরে ট্যাপ করুন।
৬. ফোন নম্বরের পাশে থাকা এডিট বাটনে (কলমের মতো বাটন) ট্যাপ করুন।
৭. এই ডিভাইস আপনার মালিকাধীন নাকি তা যাচাই করবে গুগল। এজন্য নীল রঙের ‘Continue’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৮. ফোনের পাসকী, পাসওয়ার্ড, ফেইস আইডি বা ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে ডিভাইসটি আনলক করুন।
৯. এরপর ফোন নম্বর পরিবর্তনের জন্য নতুন একটি পেজ চালু হবে।
১০. আবার এডিট বাটনে ট্যাপ করুন।
১১. এবার ‘Update number’ অপশনে ট্যাপ করুন।
১২. নতুন ফোন নম্বরটি টাইপ করুন।
১৩. বাম পাশের নিচের দিকে থাকা ‘সিলেক্ট’ বাটনে ট্যাপ করুন। এর ফলে নতুন নম্বরটি গুগল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত হবে।
আইফোনে ও আইপ্যাড ফোন নম্বর পরিবর্তন করবেন যেভাবে
১. আইফোন ও আইপ্যাড থেকে জিমেইল বা ইউটিউবের মতো গুগল অ্যাপ চালু করুন। অথবা ব্রাউজার থেকে থেকে নিজের গুগল অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করুন।
২. নিচের ডান দিকে থাকা অ্যাকাউন্টটির প্রোফাইল ছবিতে ট্যাপ করুন।
৩. নতুন একটি পেজ চালু হলে ওপরের দিকে থাকা নিজের অ্যাকাউন্টে ট্যাপ করুন।
৪. ‘Personal info’ ট্যাবে ট্যাপ করুন।
৫. কন্টাক্ট ইনফো এর নিচে ফোন নম্বরে ট্যাপ করুন।
৬. ফোন নম্বরের পাশা থাকা এডিট বাটনে ট্যাপ করুন।
এরপর অ্যান্ড্রয়েড ফোনের প্রক্রিয়াগুলোর একই ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
ডেস্কটপ থেকে ফোন নম্বর পরিবর্তন করবেন যেভাবে
১. ব্রাউজার থেকে এ গিয়ে নিজের অ্যাকাউন্টে লগ ইন করুন।
২. বাম পাশের সাইডবার থেকে ‘Personal info’ ট্যাবে ক্লিক করুন।
৩. বাম পাশের ‘Contact info’ সেকশন থেকে ‘Phone’ অপশন খুঁজে বের করুন।
৪. ফোন নম্বরে ক্লিক করুন। এর ডান পাশে থাকা এডিট বাটনে (কলমের মতো বাটন) ক্লিক করুন।
৫. এই পর্যায়ে অ্যাকাউন্ট আপনার কিনা তা যাচাই করবে গুগল। এজন্য একটি নতুন পেজ চালু হবে।
৬. এই পেজে গিয়ে নিজের ইমেইল ও পাসওয়ার্ড দিতে হবে।
৭. আবার ফোন নম্বরের পাশে থাকা এডিট বাটনে ক্লিক করুন।
৮. একটি পপ আপ মেনু চালু হবে এর ডান পাশে থাকা ‘Update Number’ বাটনে ক্লিক করুন।
৯. নতুন নম্বরটি টাইপ করুন।
১০. ‘Select’ বাটনে ক্লিক করুন। এর মাধ্যমে আপনার ফোন নম্বরটি আপডেট হবে।
অতিরিক্ত নিরাপত্তার জন্য গুগল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে নিজের ফোন নম্বর যুক্ত করতে হয়। অন্য ডিভাইসে লগ ইন করার সময় সেই নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে ভ্যারিফিকেশন কোড পাঠায় গুগল। এই কোড ও পাসওয়ার্ড দিয়ে আরেকটি ডিভাইসে লগ ইন করা যায়। তবে অনেক সময় অ্যাকাউন্টে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নম্বরের পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিতে পারে। এসব ক্ষেত্রে ফোন নম্বরটি আপডেট করতে হয়।
আইওএস, কম্পিউটার ও অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস থেকে গুগল অ্যাকাউন্ট সংশ্লিষ্ট ফোন নম্বর পরিবর্তন করা যায়। এসব ডিভাইসের মাধ্যমে গুগল অ্যাকাউন্টের ফোন নম্বর পরিবর্তন করা প্রক্রিয়া তুলে ধরা হল—
অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে ফোন নম্বর পরিবর্তন করবেন যেভাবে
১. অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সেটিংস অ্যাপে প্রবেশ করুন।
২. নিচের দিকে স্ক্রল করে ‘গুগল’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৩. গুগল অ্যাকাউন্টের সেটিংস পেজ চালু করার জন্য ‘Manage your Google Account’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৪. ওপরের দিকে থাকা ‘Personal info’ ট্যাবে ট্যাপ করুন।
৫. ‘Contact info’ সেকশনের নিচে থাকা ফোন নম্বরে ট্যাপ করুন।
৬. ফোন নম্বরের পাশে থাকা এডিট বাটনে (কলমের মতো বাটন) ট্যাপ করুন।
৭. এই ডিভাইস আপনার মালিকাধীন নাকি তা যাচাই করবে গুগল। এজন্য নীল রঙের ‘Continue’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৮. ফোনের পাসকী, পাসওয়ার্ড, ফেইস আইডি বা ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে ডিভাইসটি আনলক করুন।
৯. এরপর ফোন নম্বর পরিবর্তনের জন্য নতুন একটি পেজ চালু হবে।
১০. আবার এডিট বাটনে ট্যাপ করুন।
১১. এবার ‘Update number’ অপশনে ট্যাপ করুন।
১২. নতুন ফোন নম্বরটি টাইপ করুন।
১৩. বাম পাশের নিচের দিকে থাকা ‘সিলেক্ট’ বাটনে ট্যাপ করুন। এর ফলে নতুন নম্বরটি গুগল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত হবে।
আইফোনে ও আইপ্যাড ফোন নম্বর পরিবর্তন করবেন যেভাবে
১. আইফোন ও আইপ্যাড থেকে জিমেইল বা ইউটিউবের মতো গুগল অ্যাপ চালু করুন। অথবা ব্রাউজার থেকে থেকে নিজের গুগল অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করুন।
২. নিচের ডান দিকে থাকা অ্যাকাউন্টটির প্রোফাইল ছবিতে ট্যাপ করুন।
৩. নতুন একটি পেজ চালু হলে ওপরের দিকে থাকা নিজের অ্যাকাউন্টে ট্যাপ করুন।
৪. ‘Personal info’ ট্যাবে ট্যাপ করুন।
৫. কন্টাক্ট ইনফো এর নিচে ফোন নম্বরে ট্যাপ করুন।
৬. ফোন নম্বরের পাশা থাকা এডিট বাটনে ট্যাপ করুন।
এরপর অ্যান্ড্রয়েড ফোনের প্রক্রিয়াগুলোর একই ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
ডেস্কটপ থেকে ফোন নম্বর পরিবর্তন করবেন যেভাবে
১. ব্রাউজার থেকে এ গিয়ে নিজের অ্যাকাউন্টে লগ ইন করুন।
২. বাম পাশের সাইডবার থেকে ‘Personal info’ ট্যাবে ক্লিক করুন।
৩. বাম পাশের ‘Contact info’ সেকশন থেকে ‘Phone’ অপশন খুঁজে বের করুন।
৪. ফোন নম্বরে ক্লিক করুন। এর ডান পাশে থাকা এডিট বাটনে (কলমের মতো বাটন) ক্লিক করুন।
৫. এই পর্যায়ে অ্যাকাউন্ট আপনার কিনা তা যাচাই করবে গুগল। এজন্য একটি নতুন পেজ চালু হবে।
৬. এই পেজে গিয়ে নিজের ইমেইল ও পাসওয়ার্ড দিতে হবে।
৭. আবার ফোন নম্বরের পাশে থাকা এডিট বাটনে ক্লিক করুন।
৮. একটি পপ আপ মেনু চালু হবে এর ডান পাশে থাকা ‘Update Number’ বাটনে ক্লিক করুন।
৯. নতুন নম্বরটি টাইপ করুন।
১০. ‘Select’ বাটনে ক্লিক করুন। এর মাধ্যমে আপনার ফোন নম্বরটি আপডেট হবে।
অতিরিক্ত নিরাপত্তার জন্য গুগল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে নিজের ফোন নম্বর যুক্ত করতে হয়। অন্য ডিভাইসে লগ ইন করার সময় সেই নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে ভ্যারিফিকেশন কোড পাঠায় গুগল। এই কোড ও পাসওয়ার্ড দিয়ে আরেকটি ডিভাইসে লগ ইন করা যায়। তবে অনেক সময় অ্যাকাউন্টে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নম্বরের পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিতে পারে। এসব ক্ষেত্রে ফোন নম্বরটি আপডেট করতে হয়।
আইওএস, কম্পিউটার ও অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস থেকে গুগল অ্যাকাউন্ট সংশ্লিষ্ট ফোন নম্বর পরিবর্তন করা যায়। এসব ডিভাইসের মাধ্যমে গুগল অ্যাকাউন্টের ফোন নম্বর পরিবর্তন করা প্রক্রিয়া তুলে ধরা হল—
অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে ফোন নম্বর পরিবর্তন করবেন যেভাবে
১. অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সেটিংস অ্যাপে প্রবেশ করুন।
২. নিচের দিকে স্ক্রল করে ‘গুগল’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৩. গুগল অ্যাকাউন্টের সেটিংস পেজ চালু করার জন্য ‘Manage your Google Account’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৪. ওপরের দিকে থাকা ‘Personal info’ ট্যাবে ট্যাপ করুন।
৫. ‘Contact info’ সেকশনের নিচে থাকা ফোন নম্বরে ট্যাপ করুন।
৬. ফোন নম্বরের পাশে থাকা এডিট বাটনে (কলমের মতো বাটন) ট্যাপ করুন।
৭. এই ডিভাইস আপনার মালিকাধীন নাকি তা যাচাই করবে গুগল। এজন্য নীল রঙের ‘Continue’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৮. ফোনের পাসকী, পাসওয়ার্ড, ফেইস আইডি বা ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে ডিভাইসটি আনলক করুন।
৯. এরপর ফোন নম্বর পরিবর্তনের জন্য নতুন একটি পেজ চালু হবে।
১০. আবার এডিট বাটনে ট্যাপ করুন।
১১. এবার ‘Update number’ অপশনে ট্যাপ করুন।
১২. নতুন ফোন নম্বরটি টাইপ করুন।
১৩. বাম পাশের নিচের দিকে থাকা ‘সিলেক্ট’ বাটনে ট্যাপ করুন। এর ফলে নতুন নম্বরটি গুগল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত হবে।
আইফোনে ও আইপ্যাড ফোন নম্বর পরিবর্তন করবেন যেভাবে
১. আইফোন ও আইপ্যাড থেকে জিমেইল বা ইউটিউবের মতো গুগল অ্যাপ চালু করুন। অথবা ব্রাউজার থেকে থেকে নিজের গুগল অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করুন।
২. নিচের ডান দিকে থাকা অ্যাকাউন্টটির প্রোফাইল ছবিতে ট্যাপ করুন।
৩. নতুন একটি পেজ চালু হলে ওপরের দিকে থাকা নিজের অ্যাকাউন্টে ট্যাপ করুন।
৪. ‘Personal info’ ট্যাবে ট্যাপ করুন।
৫. কন্টাক্ট ইনফো এর নিচে ফোন নম্বরে ট্যাপ করুন।
৬. ফোন নম্বরের পাশা থাকা এডিট বাটনে ট্যাপ করুন।
এরপর অ্যান্ড্রয়েড ফোনের প্রক্রিয়াগুলোর একই ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
ডেস্কটপ থেকে ফোন নম্বর পরিবর্তন করবেন যেভাবে
১. ব্রাউজার থেকে এ গিয়ে নিজের অ্যাকাউন্টে লগ ইন করুন।
২. বাম পাশের সাইডবার থেকে ‘Personal info’ ট্যাবে ক্লিক করুন।
৩. বাম পাশের ‘Contact info’ সেকশন থেকে ‘Phone’ অপশন খুঁজে বের করুন।
৪. ফোন নম্বরে ক্লিক করুন। এর ডান পাশে থাকা এডিট বাটনে (কলমের মতো বাটন) ক্লিক করুন।
৫. এই পর্যায়ে অ্যাকাউন্ট আপনার কিনা তা যাচাই করবে গুগল। এজন্য একটি নতুন পেজ চালু হবে।
৬. এই পেজে গিয়ে নিজের ইমেইল ও পাসওয়ার্ড দিতে হবে।
৭. আবার ফোন নম্বরের পাশে থাকা এডিট বাটনে ক্লিক করুন।
৮. একটি পপ আপ মেনু চালু হবে এর ডান পাশে থাকা ‘Update Number’ বাটনে ক্লিক করুন।
৯. নতুন নম্বরটি টাইপ করুন।
১০. ‘Select’ বাটনে ক্লিক করুন। এর মাধ্যমে আপনার ফোন নম্বরটি আপডেট হবে।
অতিরিক্ত নিরাপত্তার জন্য গুগল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে নিজের ফোন নম্বর যুক্ত করতে হয়। অন্য ডিভাইসে লগ ইন করার সময় সেই নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে ভ্যারিফিকেশন কোড পাঠায় গুগল। এই কোড ও পাসওয়ার্ড দিয়ে আরেকটি ডিভাইসে লগ ইন করা যায়। তবে অনেক সময় অ্যাকাউন্টে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নম্বরের পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিতে পারে। এসব ক্ষেত্রে ফোন নম্বরটি আপডেট করতে হয়।
আইওএস, কম্পিউটার ও অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস থেকে গুগল অ্যাকাউন্ট সংশ্লিষ্ট ফোন নম্বর পরিবর্তন করা যায়। এসব ডিভাইসের মাধ্যমে গুগল অ্যাকাউন্টের ফোন নম্বর পরিবর্তন করা প্রক্রিয়া তুলে ধরা হল—
অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে ফোন নম্বর পরিবর্তন করবেন যেভাবে
১. অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সেটিংস অ্যাপে প্রবেশ করুন।
২. নিচের দিকে স্ক্রল করে ‘গুগল’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৩. গুগল অ্যাকাউন্টের সেটিংস পেজ চালু করার জন্য ‘Manage your Google Account’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৪. ওপরের দিকে থাকা ‘Personal info’ ট্যাবে ট্যাপ করুন।
৫. ‘Contact info’ সেকশনের নিচে থাকা ফোন নম্বরে ট্যাপ করুন।
৬. ফোন নম্বরের পাশে থাকা এডিট বাটনে (কলমের মতো বাটন) ট্যাপ করুন।
৭. এই ডিভাইস আপনার মালিকাধীন নাকি তা যাচাই করবে গুগল। এজন্য নীল রঙের ‘Continue’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৮. ফোনের পাসকী, পাসওয়ার্ড, ফেইস আইডি বা ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে ডিভাইসটি আনলক করুন।
৯. এরপর ফোন নম্বর পরিবর্তনের জন্য নতুন একটি পেজ চালু হবে।
১০. আবার এডিট বাটনে ট্যাপ করুন।
১১. এবার ‘Update number’ অপশনে ট্যাপ করুন।
১২. নতুন ফোন নম্বরটি টাইপ করুন।
১৩. বাম পাশের নিচের দিকে থাকা ‘সিলেক্ট’ বাটনে ট্যাপ করুন। এর ফলে নতুন নম্বরটি গুগল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত হবে।
আইফোনে ও আইপ্যাড ফোন নম্বর পরিবর্তন করবেন যেভাবে
১. আইফোন ও আইপ্যাড থেকে জিমেইল বা ইউটিউবের মতো গুগল অ্যাপ চালু করুন। অথবা ব্রাউজার থেকে থেকে নিজের গুগল অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করুন।
২. নিচের ডান দিকে থাকা অ্যাকাউন্টটির প্রোফাইল ছবিতে ট্যাপ করুন।
৩. নতুন একটি পেজ চালু হলে ওপরের দিকে থাকা নিজের অ্যাকাউন্টে ট্যাপ করুন।
৪. ‘Personal info’ ট্যাবে ট্যাপ করুন।
৫. কন্টাক্ট ইনফো এর নিচে ফোন নম্বরে ট্যাপ করুন।
৬. ফোন নম্বরের পাশা থাকা এডিট বাটনে ট্যাপ করুন।
এরপর অ্যান্ড্রয়েড ফোনের প্রক্রিয়াগুলোর একই ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
ডেস্কটপ থেকে ফোন নম্বর পরিবর্তন করবেন যেভাবে
১. ব্রাউজার থেকে এ গিয়ে নিজের অ্যাকাউন্টে লগ ইন করুন।
২. বাম পাশের সাইডবার থেকে ‘Personal info’ ট্যাবে ক্লিক করুন।
৩. বাম পাশের ‘Contact info’ সেকশন থেকে ‘Phone’ অপশন খুঁজে বের করুন।
৪. ফোন নম্বরে ক্লিক করুন। এর ডান পাশে থাকা এডিট বাটনে (কলমের মতো বাটন) ক্লিক করুন।
৫. এই পর্যায়ে অ্যাকাউন্ট আপনার কিনা তা যাচাই করবে গুগল। এজন্য একটি নতুন পেজ চালু হবে।
৬. এই পেজে গিয়ে নিজের ইমেইল ও পাসওয়ার্ড দিতে হবে।
৭. আবার ফোন নম্বরের পাশে থাকা এডিট বাটনে ক্লিক করুন।
৮. একটি পপ আপ মেনু চালু হবে এর ডান পাশে থাকা ‘Update Number’ বাটনে ক্লিক করুন।
৯. নতুন নম্বরটি টাইপ করুন।
১০. ‘Select’ বাটনে ক্লিক করুন। এর মাধ্যমে আপনার ফোন নম্বরটি আপডেট হবে।
স্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
১ ঘণ্টা আগেইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেফেসবুক সম্প্রতি একটি নতুন ফিচার চালু করেছে। এটি আপনার মোবাইল ফোনে থাকা ছবিগুলো দেখে সাজানোর কিংবা এডিট করার পরামর্শ দিতে পারবে। এই ফিচার ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগির পুরো বিশ্বের জন্য এই সুবিধা চালু করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন সাহায্য সংস্থা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক এনজিওর প্রচারণায় বিশ্বজুড়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি ভুয়া ছবি ছড়িয়ে পড়ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দারিদ্র্য ও যৌন সহিংসতার এসব ছবি ‘দারিদ্র্য পর্নো’র (প্রোভার্টি পর্নো) নতুন যুগ বলে সতর্ক করেছেন সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এথিক্যাল ইমেজ প্রচারকারী সংস্থা....
১৫ ঘণ্টা আগেটি এইচ মাহির
স্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
ম্যাজিক ফিট
ম্যাজিক ফিট নামে একটি প্রতিষ্ঠান শরীরচর্চাকারীদের জন্য ফিটনেস ট্র্যাকার হিসেবে একটি স্মার্ট আয়না বাজারে এনেছে। ম্যাজিক ফিট সাধারণ আয়নার মতোই প্রতিবিম্ব দেখায়। তবে এর বিশেষ সুবিধা হলো, এটি এআই-চালিত ফিটনেস প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করবে। ব্যায়াম করার সময় ভুল হলে দেখিয়ে দেবে। এটি শরীরের প্রতিটি নড়াচড়া ট্র্যাক করে ডেটা রেকর্ড করতে পারে। শরীরচর্চার বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিতে পারে। মূলত জিম সহকারী হিসেবে এই আয়না বাজারে এনেছে ম্যাজিক ফিট। এটি আকারে পূর্ণবয়স্ক মানুষের সমান। এটি শরীরকে থ্রিডি আকারে রূপান্তর করে ব্যায়ামের বিভিন্ন ধাপ পর্যবেক্ষণ করতে পারে। আয়নাটির সঙ্গে ব্যায়ামের বিভিন্ন সরঞ্জামও দিচ্ছে ম্যাজিক ফিট। ‘টাইম বেস্ট’ ইনোভেশনের তালিকায়ও স্থান পেয়েছিল এই আয়না।
ওমনিয়া স্মার্ট মিরর
উইথিংসের ওমনিয়া স্মার্ট আয়না কিছুটা ভিন্ন। এটি শরীরচর্চা নয়, বরং দেহের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি সিইএসে প্রদর্শনী হয়েছিল। উইথিংস আগে থেকেই বিভিন্ন স্বাস্থ্য ডিভাইস তৈরির কাজ করে। তবে এটি এমন একটি স্মার্ট আয়না, যা স্বাস্থ্যের মেট্রিকস পরিমাপ ও প্রদর্শন করতে পারে এবং এর এআই ভয়েস সহকারী প্রাপ্ত তথ্য থেকে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে। তা ছাড়া চিকিৎসকের সঙ্গে টেলিহেলথ পরামর্শে সহায়তা করতে পারে। ওমনিয়ার নিচের অংশে একটি বেস রয়েছে, যা ওজন, হৃদ্রোগ ও বিপাকীয় স্বাস্থ্য পরিমাপ করতে পারে। এটি স্মার্ট ওয়াচ, রক্তচাপ মনিটর, এমনকি একটি স্মার্ট বিছানার মতো অন্যান্য ট্র্যাকার থেকে সংগৃহীত ডেটাও সংগ্রহ করতে পারে। উইথিংস বলছে, তাদের আয়নায় বিল্ট-ইন এআই ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট রিয়েল টাইম প্রতিক্রিয়া দেবে এবং সম্ভাব্য পরামর্শ বা নির্দেশনা দিতে পারে। বলা যায়, একপ্রকার মেডিকেল ডিভাইস হিসেবে তৈরি করা হয়েছে ওমনিয়াকে।
মিররোহ স্মার্ট মিরর
বাথরুমের কেবিনেটের জন্য মিররোহ এআই নামে একটি আয়না বাজারের এসেছে। রেইসজেম লিমিটেড নামে চীনের একটি প্রতিষ্ঠান এই আয়না তৈরি করেছে। মিররোহ এআই স্মার্ট মিরর বাথরুমের কেবিনেটে ব্যবহারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
এই আয়নার পেছনে একটি ২১ দশমিক ৫ ইঞ্চি ফুল এইচডি টাচ-স্ক্রিন এমবেড করা আছে। এটি স্মার্ট হোম ডিভাইস হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। এতে ওয়াই-ফাই, ব্লুটুথ এবং জিগবি সংযোগ আছে, যাতে এটি স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ ও দৈনন্দিন রুটিনের জন্য অন্যান্য স্মার্ট ডিভাইসের সঙ্গে যুক্ত করা যায়। মাত্র ২০ মিলিমিটার পুরু অ্যালুমিনিয়াম অ্যালয় ফ্রেমের ক্ষয় প্রতিরোধী এই আয়না আর্দ্র পরিবেশ বা বাথরুমের পরিবেশের জন্য উপযুক্ত। এটিকে কেবিনেটের দরজা হিসেবেও ব্যবহার করা যাবে। মূলত স্মার্ট লিংকেজ ও হোম অটোমেশনের জন্য এই আয়না ডিজাইন করা হয়েছে।
সূত্র: দ্য ভার্জ
স্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
ম্যাজিক ফিট
ম্যাজিক ফিট নামে একটি প্রতিষ্ঠান শরীরচর্চাকারীদের জন্য ফিটনেস ট্র্যাকার হিসেবে একটি স্মার্ট আয়না বাজারে এনেছে। ম্যাজিক ফিট সাধারণ আয়নার মতোই প্রতিবিম্ব দেখায়। তবে এর বিশেষ সুবিধা হলো, এটি এআই-চালিত ফিটনেস প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করবে। ব্যায়াম করার সময় ভুল হলে দেখিয়ে দেবে। এটি শরীরের প্রতিটি নড়াচড়া ট্র্যাক করে ডেটা রেকর্ড করতে পারে। শরীরচর্চার বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিতে পারে। মূলত জিম সহকারী হিসেবে এই আয়না বাজারে এনেছে ম্যাজিক ফিট। এটি আকারে পূর্ণবয়স্ক মানুষের সমান। এটি শরীরকে থ্রিডি আকারে রূপান্তর করে ব্যায়ামের বিভিন্ন ধাপ পর্যবেক্ষণ করতে পারে। আয়নাটির সঙ্গে ব্যায়ামের বিভিন্ন সরঞ্জামও দিচ্ছে ম্যাজিক ফিট। ‘টাইম বেস্ট’ ইনোভেশনের তালিকায়ও স্থান পেয়েছিল এই আয়না।
ওমনিয়া স্মার্ট মিরর
উইথিংসের ওমনিয়া স্মার্ট আয়না কিছুটা ভিন্ন। এটি শরীরচর্চা নয়, বরং দেহের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি সিইএসে প্রদর্শনী হয়েছিল। উইথিংস আগে থেকেই বিভিন্ন স্বাস্থ্য ডিভাইস তৈরির কাজ করে। তবে এটি এমন একটি স্মার্ট আয়না, যা স্বাস্থ্যের মেট্রিকস পরিমাপ ও প্রদর্শন করতে পারে এবং এর এআই ভয়েস সহকারী প্রাপ্ত তথ্য থেকে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে। তা ছাড়া চিকিৎসকের সঙ্গে টেলিহেলথ পরামর্শে সহায়তা করতে পারে। ওমনিয়ার নিচের অংশে একটি বেস রয়েছে, যা ওজন, হৃদ্রোগ ও বিপাকীয় স্বাস্থ্য পরিমাপ করতে পারে। এটি স্মার্ট ওয়াচ, রক্তচাপ মনিটর, এমনকি একটি স্মার্ট বিছানার মতো অন্যান্য ট্র্যাকার থেকে সংগৃহীত ডেটাও সংগ্রহ করতে পারে। উইথিংস বলছে, তাদের আয়নায় বিল্ট-ইন এআই ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট রিয়েল টাইম প্রতিক্রিয়া দেবে এবং সম্ভাব্য পরামর্শ বা নির্দেশনা দিতে পারে। বলা যায়, একপ্রকার মেডিকেল ডিভাইস হিসেবে তৈরি করা হয়েছে ওমনিয়াকে।
মিররোহ স্মার্ট মিরর
বাথরুমের কেবিনেটের জন্য মিররোহ এআই নামে একটি আয়না বাজারের এসেছে। রেইসজেম লিমিটেড নামে চীনের একটি প্রতিষ্ঠান এই আয়না তৈরি করেছে। মিররোহ এআই স্মার্ট মিরর বাথরুমের কেবিনেটে ব্যবহারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
এই আয়নার পেছনে একটি ২১ দশমিক ৫ ইঞ্চি ফুল এইচডি টাচ-স্ক্রিন এমবেড করা আছে। এটি স্মার্ট হোম ডিভাইস হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। এতে ওয়াই-ফাই, ব্লুটুথ এবং জিগবি সংযোগ আছে, যাতে এটি স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ ও দৈনন্দিন রুটিনের জন্য অন্যান্য স্মার্ট ডিভাইসের সঙ্গে যুক্ত করা যায়। মাত্র ২০ মিলিমিটার পুরু অ্যালুমিনিয়াম অ্যালয় ফ্রেমের ক্ষয় প্রতিরোধী এই আয়না আর্দ্র পরিবেশ বা বাথরুমের পরিবেশের জন্য উপযুক্ত। এটিকে কেবিনেটের দরজা হিসেবেও ব্যবহার করা যাবে। মূলত স্মার্ট লিংকেজ ও হোম অটোমেশনের জন্য এই আয়না ডিজাইন করা হয়েছে।
সূত্র: দ্য ভার্জ
অতিরিক্ত নিরাপত্তার জন্য গুগল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে নিজের ফোন নম্বর যুক্ত করতে হয়। অন্য ডিভাইসে লগ ইন করার সময় সেই নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে ভ্যারিফিকেশন কোড পাঠায় গুগল। এই কোড ও পাসওয়ার্ড দিয়ে আরেকটি ডিভাইসে লগ ইন করা যায়। তবে অনেক সময় অ্যাকাউন্টে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নম্বরের পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিতে
০৯ জুলাই ২০২৪ইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেফেসবুক সম্প্রতি একটি নতুন ফিচার চালু করেছে। এটি আপনার মোবাইল ফোনে থাকা ছবিগুলো দেখে সাজানোর কিংবা এডিট করার পরামর্শ দিতে পারবে। এই ফিচার ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগির পুরো বিশ্বের জন্য এই সুবিধা চালু করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন সাহায্য সংস্থা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক এনজিওর প্রচারণায় বিশ্বজুড়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি ভুয়া ছবি ছড়িয়ে পড়ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দারিদ্র্য ও যৌন সহিংসতার এসব ছবি ‘দারিদ্র্য পর্নো’র (প্রোভার্টি পর্নো) নতুন যুগ বলে সতর্ক করেছেন সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এথিক্যাল ইমেজ প্রচারকারী সংস্থা....
১৫ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক
ইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
কিন্তু এখন অনেক জনপ্রিয় ইউটিউবার আগের মতো শুধু ইউটিউবের বিজ্ঞাপন কিংবা ব্র্যান্ড ডিলের ওপর নির্ভর করছেন না। কারণ, ইউটিউবের আয় সব সময় এক রকম থাকে না। নীতিমালা বা অ্যালগরিদম পরিবর্তন হলেই ভিডিওর আয়ে প্রভাব পড়ে। তাই অনেকে এখন নিজেদের ব্যবসা শুরু করছেন, যাতে ইউটিউব ছাড়াও স্থায়ীভাবে আয় করা যায়। কেউ পণ্য বিক্রি করছেন, কেউ কফি বা খাবারের ব্র্যান্ড চালু করেছেন, আবার কেউ নিজের বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। তাঁদের মধ্যে বেশ পরিচিত কয়েকজনের কথা থাকছে আজ।
মিস্টারবিস্ট
জিমি ডোনাল্ডসন বা মিস্টারবিস্ট এখন শুধু ইউটিউবার নন, সফল উদ্যোক্তাও। ২০১৮ সালে নিজের পোশাকের দোকান ‘শপ মিস্টারবিস্ট’ চালু করেন। পরে ‘ফিস্টেবলস’ নামে চকলেট ব্র্যান্ড শুরু করেন। প্রথম তিন দিনে ১ মিলিয়নের বেশি চকলেট বিক্রি হয় সেখান থেকে। এখন এই ব্র্যান্ড থেকেই তাঁর আয় ইউটিউবের চেয়ে বেশি। ২০২৪ সালে ‘ফিস্টেবলস’-এর আয় দাঁড়ায় প্রায় ২৫০ মিলিয়ন ডলারে।
জিমি আরও চালু করেছেন খাবারের ব্র্যান্ড ‘লাঞ্চলি’, খেলনা বিক্রির প্রতিষ্ঠান ‘মিস্টারবিস্ট ল্যাব’, ফাস্ট ফুড চেইন ‘মিস্টারবিস্ট বার্গার’ এবং অ্যানালাইটিকস প্ল্যাটফর্ম ‘ভিউস্টার্স’। এমনকি তিনি টিকটকের মার্কিন অংশ কিনতেও আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। এখন তিনি মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক ও ব্যাংকিং অ্যাপ চালুর প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
এমা চেম্বারলিন
এমা চেম্বারলিন ইউটিউবের মাধ্যমে জনপ্রিয় হন ২০১৬ সালে। এখন তাঁর কফি ব্র্যান্ড ‘চেম্বারলেইন কফি’ বেশ সফল প্রতিষ্ঠান। ২০১৯ সালে শুরু করা এই ব্র্যান্ড এখন টার্গেট এবং ওয়ালমার্টের মতো বড় দোকানেও বিক্রি হয়। ২০২৩ সালে তাঁদের আয় হয় প্রায় ২০ মিলিয়ন ডলার। এ বছর তা বেড়ে ৩৩ মিলিয়ন ডলার ছাড়াবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
লগান পল
লগান পল এখন রেসলার হিসেবে বেশি পরিচিত। কিন্তু তিনি ইউটিউব থেকেই উঠে এসেছেন। কেএসআইয়ের সঙ্গে তিনি তৈরি করেন ‘প্রাইম’ নামের এনার্জি ড্রিংক। ২০২৩ সালে এর বিক্রি ছিল ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি। যদিও পরে বিক্রি কিছুটা
কমে গেছে।
এ ছাড়া লগান পলের ‘ম্যাভরিক অ্যাপারেল’ নামে পোশাক ব্র্যান্ড আছে। ২০২০ সালে সেখান থেকে আয় করেছিলেন প্রায় ৪০ মিলিয়ন ডলার। তাঁর ভাই জেক পলও ব্যবসায় যুক্ত।
রায়ান’স ওয়ার্ল্ড
মাত্র ১৩ বছর বয়সে রায়ান কাজি হয়ে উঠেছে শিশুদের প্রিয় ইউটিউবার। তাঁর ‘রায়ানস ওয়ার্ল্ড’ চ্যানেল থেকে শুরু করে এখন খেলনা, পোশাক এবং শিশুদের জন্য অ্যাপ—সবই আছে। এসব পণ্যের মধ্যে শুধু খেলনা বিক্রি করেই ২০২০ সালে তাঁর ব্র্যান্ড আয় করে ২৫০ মিলিয়ন ডলার।
রোজানা প্যানসিনো
বেকিং টিউটরিয়ালের জন্য বিখ্যাত রোজানা প্যানসিনোর ইউটিউবে রয়েছে ১ কোটি ৪৮ লাখ সাবস্ক্রাইবার। ইউটিউব ছাড়াও তিনি রান্নার বই, বেকিং টুলস ও নিজের ব্র্যান্ড ‘নেরডি নিউমিস’ দিয়ে নিয়মিত আয় করছেন।
মিশেল ফান
২০০৭ সালে মেকআপ ভিডিও বানিয়ে জনপ্রিয় হওয়া মিশেল ফান ছিলেন ইউটিউবের প্রথম দিককার সফল বিউটি ইনফ্লুয়েন্সারদের একজন। তিনি ‘ইপসি’ নামে বিউটি সাবস্ক্রিপশন সার্ভিস শুরু করেন এবং নিজের মেকআপ লাইন ‘ইএম কসমেটিকস’ তৈরি করেন।
হুদা কাতান
‘হুদা বিউটি’ এখন বিশ্ববিখ্যাত ব্র্যান্ড। ২০১৩ সালে ইউটিউব থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন হুদা কাতান। এখন তাঁর ব্র্যান্ডের বার্ষিক বিক্রি শত মিলিয়ন ডলার।
ইউটিউব তারকাদের জীবন এখন কেবল ভিডিও বানানোর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। তারা নিজেদের ব্র্যান্ড এবং ব্যবসা গড়ে তুলে এক নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছেন। ইউটিউব হচ্ছে শুরু, কিন্তু শেষ নয়।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ
ইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
কিন্তু এখন অনেক জনপ্রিয় ইউটিউবার আগের মতো শুধু ইউটিউবের বিজ্ঞাপন কিংবা ব্র্যান্ড ডিলের ওপর নির্ভর করছেন না। কারণ, ইউটিউবের আয় সব সময় এক রকম থাকে না। নীতিমালা বা অ্যালগরিদম পরিবর্তন হলেই ভিডিওর আয়ে প্রভাব পড়ে। তাই অনেকে এখন নিজেদের ব্যবসা শুরু করছেন, যাতে ইউটিউব ছাড়াও স্থায়ীভাবে আয় করা যায়। কেউ পণ্য বিক্রি করছেন, কেউ কফি বা খাবারের ব্র্যান্ড চালু করেছেন, আবার কেউ নিজের বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। তাঁদের মধ্যে বেশ পরিচিত কয়েকজনের কথা থাকছে আজ।
মিস্টারবিস্ট
জিমি ডোনাল্ডসন বা মিস্টারবিস্ট এখন শুধু ইউটিউবার নন, সফল উদ্যোক্তাও। ২০১৮ সালে নিজের পোশাকের দোকান ‘শপ মিস্টারবিস্ট’ চালু করেন। পরে ‘ফিস্টেবলস’ নামে চকলেট ব্র্যান্ড শুরু করেন। প্রথম তিন দিনে ১ মিলিয়নের বেশি চকলেট বিক্রি হয় সেখান থেকে। এখন এই ব্র্যান্ড থেকেই তাঁর আয় ইউটিউবের চেয়ে বেশি। ২০২৪ সালে ‘ফিস্টেবলস’-এর আয় দাঁড়ায় প্রায় ২৫০ মিলিয়ন ডলারে।
জিমি আরও চালু করেছেন খাবারের ব্র্যান্ড ‘লাঞ্চলি’, খেলনা বিক্রির প্রতিষ্ঠান ‘মিস্টারবিস্ট ল্যাব’, ফাস্ট ফুড চেইন ‘মিস্টারবিস্ট বার্গার’ এবং অ্যানালাইটিকস প্ল্যাটফর্ম ‘ভিউস্টার্স’। এমনকি তিনি টিকটকের মার্কিন অংশ কিনতেও আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। এখন তিনি মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক ও ব্যাংকিং অ্যাপ চালুর প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
এমা চেম্বারলিন
এমা চেম্বারলিন ইউটিউবের মাধ্যমে জনপ্রিয় হন ২০১৬ সালে। এখন তাঁর কফি ব্র্যান্ড ‘চেম্বারলেইন কফি’ বেশ সফল প্রতিষ্ঠান। ২০১৯ সালে শুরু করা এই ব্র্যান্ড এখন টার্গেট এবং ওয়ালমার্টের মতো বড় দোকানেও বিক্রি হয়। ২০২৩ সালে তাঁদের আয় হয় প্রায় ২০ মিলিয়ন ডলার। এ বছর তা বেড়ে ৩৩ মিলিয়ন ডলার ছাড়াবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
লগান পল
লগান পল এখন রেসলার হিসেবে বেশি পরিচিত। কিন্তু তিনি ইউটিউব থেকেই উঠে এসেছেন। কেএসআইয়ের সঙ্গে তিনি তৈরি করেন ‘প্রাইম’ নামের এনার্জি ড্রিংক। ২০২৩ সালে এর বিক্রি ছিল ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি। যদিও পরে বিক্রি কিছুটা
কমে গেছে।
এ ছাড়া লগান পলের ‘ম্যাভরিক অ্যাপারেল’ নামে পোশাক ব্র্যান্ড আছে। ২০২০ সালে সেখান থেকে আয় করেছিলেন প্রায় ৪০ মিলিয়ন ডলার। তাঁর ভাই জেক পলও ব্যবসায় যুক্ত।
রায়ান’স ওয়ার্ল্ড
মাত্র ১৩ বছর বয়সে রায়ান কাজি হয়ে উঠেছে শিশুদের প্রিয় ইউটিউবার। তাঁর ‘রায়ানস ওয়ার্ল্ড’ চ্যানেল থেকে শুরু করে এখন খেলনা, পোশাক এবং শিশুদের জন্য অ্যাপ—সবই আছে। এসব পণ্যের মধ্যে শুধু খেলনা বিক্রি করেই ২০২০ সালে তাঁর ব্র্যান্ড আয় করে ২৫০ মিলিয়ন ডলার।
রোজানা প্যানসিনো
বেকিং টিউটরিয়ালের জন্য বিখ্যাত রোজানা প্যানসিনোর ইউটিউবে রয়েছে ১ কোটি ৪৮ লাখ সাবস্ক্রাইবার। ইউটিউব ছাড়াও তিনি রান্নার বই, বেকিং টুলস ও নিজের ব্র্যান্ড ‘নেরডি নিউমিস’ দিয়ে নিয়মিত আয় করছেন।
মিশেল ফান
২০০৭ সালে মেকআপ ভিডিও বানিয়ে জনপ্রিয় হওয়া মিশেল ফান ছিলেন ইউটিউবের প্রথম দিককার সফল বিউটি ইনফ্লুয়েন্সারদের একজন। তিনি ‘ইপসি’ নামে বিউটি সাবস্ক্রিপশন সার্ভিস শুরু করেন এবং নিজের মেকআপ লাইন ‘ইএম কসমেটিকস’ তৈরি করেন।
হুদা কাতান
‘হুদা বিউটি’ এখন বিশ্ববিখ্যাত ব্র্যান্ড। ২০১৩ সালে ইউটিউব থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন হুদা কাতান। এখন তাঁর ব্র্যান্ডের বার্ষিক বিক্রি শত মিলিয়ন ডলার।
ইউটিউব তারকাদের জীবন এখন কেবল ভিডিও বানানোর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। তারা নিজেদের ব্র্যান্ড এবং ব্যবসা গড়ে তুলে এক নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছেন। ইউটিউব হচ্ছে শুরু, কিন্তু শেষ নয়।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ
অতিরিক্ত নিরাপত্তার জন্য গুগল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে নিজের ফোন নম্বর যুক্ত করতে হয়। অন্য ডিভাইসে লগ ইন করার সময় সেই নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে ভ্যারিফিকেশন কোড পাঠায় গুগল। এই কোড ও পাসওয়ার্ড দিয়ে আরেকটি ডিভাইসে লগ ইন করা যায়। তবে অনেক সময় অ্যাকাউন্টে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নম্বরের পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিতে
০৯ জুলাই ২০২৪স্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
১ ঘণ্টা আগেফেসবুক সম্প্রতি একটি নতুন ফিচার চালু করেছে। এটি আপনার মোবাইল ফোনে থাকা ছবিগুলো দেখে সাজানোর কিংবা এডিট করার পরামর্শ দিতে পারবে। এই ফিচার ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগির পুরো বিশ্বের জন্য এই সুবিধা চালু করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন সাহায্য সংস্থা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক এনজিওর প্রচারণায় বিশ্বজুড়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি ভুয়া ছবি ছড়িয়ে পড়ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দারিদ্র্য ও যৌন সহিংসতার এসব ছবি ‘দারিদ্র্য পর্নো’র (প্রোভার্টি পর্নো) নতুন যুগ বলে সতর্ক করেছেন সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এথিক্যাল ইমেজ প্রচারকারী সংস্থা....
১৫ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক
ফেসবুক সম্প্রতি একটি নতুন ফিচার চালু করেছে। এটি আপনার মোবাইল ফোনে থাকা ছবিগুলো দেখে সাজানোর কিংবা এডিট করার পরামর্শ দিতে পারবে। এই ফিচার ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগির পুরো বিশ্বের জন্য এই সুবিধা চালু করা হবে।
ফেসবুক জানায়, এটি ব্যবহারকারীদের জন্য যদিও বাধ্যতামূলক নয়। কেউ অনুমতি দিলে অ্যাপটি তাঁর মোবাইলের ক্যামেরা রোল থেকে ছবি নিয়ে ফিড বা স্টোরিতে শেয়ার করার আগে কিছু সাজেস্ট করা এডিট দেখাবে। যেমন কোলাজ, রিক্যাপ, জন্মদিন থিম ইত্যাদি।
এটার জন্য ফেসবুক অ্যাপ আপনার মোবাইল ফোনের কিছু ছবি তাদের ক্লাউডে আপলোড করবে, যাতে এআই সেগুলো বিশ্লেষণ করতে পারে। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, এসব ছবি বিজ্ঞাপনের কাজে ব্যবহার করা হবে না এবং এআই ট্রেনিংয়েও নয়।
চাইলে যেকোনো সময় এই ফিচার বন্ধ করা যাবে। মেটার এআই ব্যবহার করতে গেলে ব্যবহারকারীদের তাদের শর্তে রাজি হতে হয়। এতে তারা আপনার ছবিতে থাকা মুখ, বস্তু বা সময়সম্পর্কিত তথ্য বিশ্লেষণ করতে পারে। এমনকি ছবিটি পরিবর্তন করে নতুন কিছু তৈরিও করতে পারে। এতে ফেসবুক আপনার সম্পর্কে, আপনার বন্ধু ও জীবনের ঘটনা সম্পর্কে আরও তথ্য জানতে পারে।
মেটা আগেও জানিয়েছে, তারা ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে প্রকাশ্যে শেয়ার করা পোস্ট, কমেন্ট ও মেটা চশমায় তোলা ছবি থেকেও তাদের এআইকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ
ফেসবুক সম্প্রতি একটি নতুন ফিচার চালু করেছে। এটি আপনার মোবাইল ফোনে থাকা ছবিগুলো দেখে সাজানোর কিংবা এডিট করার পরামর্শ দিতে পারবে। এই ফিচার ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগির পুরো বিশ্বের জন্য এই সুবিধা চালু করা হবে।
ফেসবুক জানায়, এটি ব্যবহারকারীদের জন্য যদিও বাধ্যতামূলক নয়। কেউ অনুমতি দিলে অ্যাপটি তাঁর মোবাইলের ক্যামেরা রোল থেকে ছবি নিয়ে ফিড বা স্টোরিতে শেয়ার করার আগে কিছু সাজেস্ট করা এডিট দেখাবে। যেমন কোলাজ, রিক্যাপ, জন্মদিন থিম ইত্যাদি।
এটার জন্য ফেসবুক অ্যাপ আপনার মোবাইল ফোনের কিছু ছবি তাদের ক্লাউডে আপলোড করবে, যাতে এআই সেগুলো বিশ্লেষণ করতে পারে। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, এসব ছবি বিজ্ঞাপনের কাজে ব্যবহার করা হবে না এবং এআই ট্রেনিংয়েও নয়।
চাইলে যেকোনো সময় এই ফিচার বন্ধ করা যাবে। মেটার এআই ব্যবহার করতে গেলে ব্যবহারকারীদের তাদের শর্তে রাজি হতে হয়। এতে তারা আপনার ছবিতে থাকা মুখ, বস্তু বা সময়সম্পর্কিত তথ্য বিশ্লেষণ করতে পারে। এমনকি ছবিটি পরিবর্তন করে নতুন কিছু তৈরিও করতে পারে। এতে ফেসবুক আপনার সম্পর্কে, আপনার বন্ধু ও জীবনের ঘটনা সম্পর্কে আরও তথ্য জানতে পারে।
মেটা আগেও জানিয়েছে, তারা ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে প্রকাশ্যে শেয়ার করা পোস্ট, কমেন্ট ও মেটা চশমায় তোলা ছবি থেকেও তাদের এআইকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ
অতিরিক্ত নিরাপত্তার জন্য গুগল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে নিজের ফোন নম্বর যুক্ত করতে হয়। অন্য ডিভাইসে লগ ইন করার সময় সেই নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে ভ্যারিফিকেশন কোড পাঠায় গুগল। এই কোড ও পাসওয়ার্ড দিয়ে আরেকটি ডিভাইসে লগ ইন করা যায়। তবে অনেক সময় অ্যাকাউন্টে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নম্বরের পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিতে
০৯ জুলাই ২০২৪স্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
১ ঘণ্টা আগেইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন সাহায্য সংস্থা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক এনজিওর প্রচারণায় বিশ্বজুড়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি ভুয়া ছবি ছড়িয়ে পড়ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দারিদ্র্য ও যৌন সহিংসতার এসব ছবি ‘দারিদ্র্য পর্নো’র (প্রোভার্টি পর্নো) নতুন যুগ বলে সতর্ক করেছেন সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এথিক্যাল ইমেজ প্রচারকারী সংস্থা....
১৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিভিন্ন সাহায্য সংস্থা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক এনজিওর প্রচারণায় বিশ্বজুড়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি ভুয়া ছবি ছড়িয়ে পড়ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দারিদ্র্য ও যৌন সহিংসতার এসব ছবি ‘দারিদ্র্য পর্নো’র (প্রোভার্টি পর্নো) নতুন যুগ বলে সতর্ক করেছেন সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এথিক্যাল ইমেজ প্রচারকারী সংস্থা ফেয়ার পিকচারের কর্মকর্তা নোয়া আর্নল্ড।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে নোয়া আর্নল্ড বলেন, সব জায়গায় এখন এসব ছবি ব্যবহার হচ্ছে। কেউ সচেতনভাবে ব্যবহার করছে, আবার কেউ পরীক্ষামূলকভাবে।
অ্যান্টওয়ার্পের ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল মেডিসিনের গবেষক আর্সেনি আলেনিচেভ বলেন, এই ছবিগুলো দারিদ্র্যের প্রচলিত ভিজ্যুয়াল ব্যাকরণ পুনরুৎপাদন করছে। যেমন খালি প্লেট হাতে শিশু, ফেটে যাওয়া মাটি বা কষ্টে ভরা মুখ। এগুলো প্রচলিত স্টেরিওটাইপকে আরও জোরদার করছে।
তিনি ১০০টির বেশি এআই নির্মিত দারিদ্র্য ও সহিংসতাসংক্রান্ত ছবি সংগ্রহ করেছেন, যা ব্যক্তি ও এনজিওরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষুধা ও যৌন সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রচারণায় ব্যবহার করেছে। দ্য গার্ডিয়ানে দেওয়া কিছু ছবিতে দেখা যায়—কাদামাটির পানিতে গুটিসুটি মেরে থাকা শিশু, বিয়ের পোশাক পরা এক আফ্রিকান মেয়ের গালে গড়িয়ে পড়া অশ্রু।
সম্প্রতি ল্যানসেট গ্লোবাল হেলথে প্রকাশিত এক নিবন্ধে আর্সেনি আলেনিচেভ এ প্রবণতাকে বলেছেন ‘প্রোভার্টি পর্নো ২.০’।
আলেনিচেভ জানান, এ ভুয়া ছবিগুলোর ব্যবহার বাড়ছে মূলত ব্যয় কমানো ও সম্মতিসংক্রান্ত জটিলতা এড়ানোর জন্য। তিনি বলেন, বাস্তব ফটোগ্রাফির তুলনায় সিনথেটিক ছবি সস্তা এবং তাতে কারও অনুমতি নিতে হয় না, এ কারণে অনেক সংস্থা এ পথে হাঁটছে।
জনপ্রিয় স্টক ফটো সাইট অ্যাডোবি স্টক ফটোস ও ফ্রিপিকে এখন ‘poverty’ বা দারিদ্র্য লিখে সার্চ করলে ডজন ডজন এআই নির্মিত ছবি পাওয়া যাচ্ছে। ছবিগুলোর ক্যাপশনে লেখা—‘শরণার্থীশিবিরের শিশু’, ‘আবর্জনা ভরা নদীতে সাঁতার কাটছে এশিয়ার এক শিশু’, বা ‘সাদা স্বেচ্ছাসেবক আফ্রিকান গ্রামের কৃষ্ণাঙ্গ শিশুদের চিকিৎসা দিচ্ছেন’। অ্যাডোবি এসব ছবির মধ্যে দুটি বিক্রি করেছে প্রায় ৬০ পাউন্ডে।
আলেনিচেভ বলেন, এ ছবিগুলো এতটাই বর্ণবাদী যে, এগুলো প্রকাশের অনুমতিই দেওয়া উচিত নয়। এগুলো আফ্রিকা, ভারত কিংবা অন্য দরিদ্র অঞ্চলের সম্পর্কে সবচেয়ে খারাপ তথ্য ছড়াচ্ছে।
ফ্রিপিকের প্রধান নির্বাহী জোয়াকিন অ্যাবেলা বলেন, প্ল্যাটফর্ম নয়, বরং এসব ছবি ব্যবহারের দায় ব্যবহারকারীদের। তিনি জানান, এসব ছবি তৈরি করেন ফ্রিপিকের বৈশ্বিক ব্যবহারকারীরা। তাঁরা ছবিগুলো বিক্রি হলে রয়্যালটি পান। তিনি আরও জানান, প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফটো গ্যালারিতে বৈচিত্র্য ও লিঙ্গভিত্তিক সমতা আনতে কাজ করছে, তবে সব পক্ষকে নিয়ন্ত্রণ করা ‘সমুদ্র শুকানোর চেষ্টার মতো কঠিন’।
তবে এর আগেও বড় সাহায্য সংস্থাগুলো তাদের প্রচারণায় এআই ছবি ব্যবহার করেছে। ২০২৩ সালে প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল নেদারল্যান্ডসে শিশুবিবাহবিরোধী এক ভিডিও ক্যাম্পেইনে এআই-নির্মিত মেয়েশিশু, এক বৃদ্ধ পুরুষ ও এক গর্ভবতী কিশোরীর ছবি ব্যবহার করে।
একই বছর ইউটিউবে সংঘাতকালীন যৌন সহিংসতার একটি এআই নির্মিত ভিডিও প্রকাশ করেছিল জাতিসংঘ। এতে ১৯৯৩ সালের বুরুন্ডির গৃহযুদ্ধের সময় ধর্ষণের শিকার এক নারীর কথিত সাক্ষ্যও যুক্ত ছিল। তবে দ্য গার্ডিয়ানের অনুসন্ধানের পর ভিডিওটি সরিয়ে ফেলা হয়।
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের এক মুখপাত্র বলেন, ‘ভিডিওটি এক বছর আগে তৈরি হয়েছিল এবং তাতে বাস্তব ও কৃত্রিম দৃশ্যের মিশ্রণ ছিল। আমরা মনে করি, এটি তথ্যের সততা নষ্ট করতে পারে, তাই সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।’
ওই মুখপাত্র আরও বলেন, যুদ্ধকালীন যৌন সহিংসতার শিকার নারীদের পাশে দাঁড়াতে জাতিসংঘ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তবে উদ্ভাবনী পদ্ধতির প্রয়োগেও নৈতিক মান বজায় রাখতে হবে।
ফেয়ার পিকচারের আর্নল্ড বলেন, ‘বছরের পর বছর ধরে আমরা দারিদ্র্য ও সহিংসতা চিত্রায়ণে নৈতিকতার প্রশ্নে লড়াই করছি, অথচ এখন দেখা যাচ্ছে, মানুষের পরিবর্তে এআই নির্মিত ছবি ব্যবহার করা হচ্ছে।’
এনজিও যোগাযোগ পরামর্শক কেট কারডল বলেন, এই প্রবণতা ভয়ংকর। আগে যেভাবে ‘দারিদ্র্য পর্নো’ বিতর্ক হয়েছিল, এখন সেটা বাস্তবের বাইরেও ছড়িয়ে পড়ছে—যা আরও দুঃখজনক।
আর্সেনি আলেনিচেভ সতর্ক করেছেন, এআই টুলগুলো সমাজের প্রচলিত পক্ষপাত পুনরুৎপাদন করছে—কখনো আরও বাড়িয়ে তুলছে। এভাবে গ্লোবাল হেলথ সেক্টরের প্রচারণায় ব্যবহৃত পক্ষপাতদুষ্ট ছবি ইন্টারনেটজুড়ে ছড়িয়ে ভবিষ্যতের এআই মডেলগুলোতেও বর্ণবাদ ও বৈষম্যকে আরও গভীর করে তুলতে পারে।
প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল জানায়, সংস্থাটি চলতি বছর থেকে শিশুদের ছবি এআই দিয়ে তৈরির বিরুদ্ধে নির্দেশনা জারি করেছে। তাদের ২০২৩ সালের প্রচারণায় এআইয়ের ছবি ব্যবহারের কারণ হিসেবে বলা হয়, ‘মেয়েদের গোপনীয়তা ও মর্যাদা রক্ষার উদ্দেশ্যে’ এমন করা হয়েছিল। বিষয়টি নিয়ে অ্যাডোবির সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। তবে তারা বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
বিভিন্ন সাহায্য সংস্থা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক এনজিওর প্রচারণায় বিশ্বজুড়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি ভুয়া ছবি ছড়িয়ে পড়ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দারিদ্র্য ও যৌন সহিংসতার এসব ছবি ‘দারিদ্র্য পর্নো’র (প্রোভার্টি পর্নো) নতুন যুগ বলে সতর্ক করেছেন সুইজারল্যান্ডভিত্তিক এথিক্যাল ইমেজ প্রচারকারী সংস্থা ফেয়ার পিকচারের কর্মকর্তা নোয়া আর্নল্ড।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে নোয়া আর্নল্ড বলেন, সব জায়গায় এখন এসব ছবি ব্যবহার হচ্ছে। কেউ সচেতনভাবে ব্যবহার করছে, আবার কেউ পরীক্ষামূলকভাবে।
অ্যান্টওয়ার্পের ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল মেডিসিনের গবেষক আর্সেনি আলেনিচেভ বলেন, এই ছবিগুলো দারিদ্র্যের প্রচলিত ভিজ্যুয়াল ব্যাকরণ পুনরুৎপাদন করছে। যেমন খালি প্লেট হাতে শিশু, ফেটে যাওয়া মাটি বা কষ্টে ভরা মুখ। এগুলো প্রচলিত স্টেরিওটাইপকে আরও জোরদার করছে।
তিনি ১০০টির বেশি এআই নির্মিত দারিদ্র্য ও সহিংসতাসংক্রান্ত ছবি সংগ্রহ করেছেন, যা ব্যক্তি ও এনজিওরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষুধা ও যৌন সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রচারণায় ব্যবহার করেছে। দ্য গার্ডিয়ানে দেওয়া কিছু ছবিতে দেখা যায়—কাদামাটির পানিতে গুটিসুটি মেরে থাকা শিশু, বিয়ের পোশাক পরা এক আফ্রিকান মেয়ের গালে গড়িয়ে পড়া অশ্রু।
সম্প্রতি ল্যানসেট গ্লোবাল হেলথে প্রকাশিত এক নিবন্ধে আর্সেনি আলেনিচেভ এ প্রবণতাকে বলেছেন ‘প্রোভার্টি পর্নো ২.০’।
আলেনিচেভ জানান, এ ভুয়া ছবিগুলোর ব্যবহার বাড়ছে মূলত ব্যয় কমানো ও সম্মতিসংক্রান্ত জটিলতা এড়ানোর জন্য। তিনি বলেন, বাস্তব ফটোগ্রাফির তুলনায় সিনথেটিক ছবি সস্তা এবং তাতে কারও অনুমতি নিতে হয় না, এ কারণে অনেক সংস্থা এ পথে হাঁটছে।
জনপ্রিয় স্টক ফটো সাইট অ্যাডোবি স্টক ফটোস ও ফ্রিপিকে এখন ‘poverty’ বা দারিদ্র্য লিখে সার্চ করলে ডজন ডজন এআই নির্মিত ছবি পাওয়া যাচ্ছে। ছবিগুলোর ক্যাপশনে লেখা—‘শরণার্থীশিবিরের শিশু’, ‘আবর্জনা ভরা নদীতে সাঁতার কাটছে এশিয়ার এক শিশু’, বা ‘সাদা স্বেচ্ছাসেবক আফ্রিকান গ্রামের কৃষ্ণাঙ্গ শিশুদের চিকিৎসা দিচ্ছেন’। অ্যাডোবি এসব ছবির মধ্যে দুটি বিক্রি করেছে প্রায় ৬০ পাউন্ডে।
আলেনিচেভ বলেন, এ ছবিগুলো এতটাই বর্ণবাদী যে, এগুলো প্রকাশের অনুমতিই দেওয়া উচিত নয়। এগুলো আফ্রিকা, ভারত কিংবা অন্য দরিদ্র অঞ্চলের সম্পর্কে সবচেয়ে খারাপ তথ্য ছড়াচ্ছে।
ফ্রিপিকের প্রধান নির্বাহী জোয়াকিন অ্যাবেলা বলেন, প্ল্যাটফর্ম নয়, বরং এসব ছবি ব্যবহারের দায় ব্যবহারকারীদের। তিনি জানান, এসব ছবি তৈরি করেন ফ্রিপিকের বৈশ্বিক ব্যবহারকারীরা। তাঁরা ছবিগুলো বিক্রি হলে রয়্যালটি পান। তিনি আরও জানান, প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফটো গ্যালারিতে বৈচিত্র্য ও লিঙ্গভিত্তিক সমতা আনতে কাজ করছে, তবে সব পক্ষকে নিয়ন্ত্রণ করা ‘সমুদ্র শুকানোর চেষ্টার মতো কঠিন’।
তবে এর আগেও বড় সাহায্য সংস্থাগুলো তাদের প্রচারণায় এআই ছবি ব্যবহার করেছে। ২০২৩ সালে প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল নেদারল্যান্ডসে শিশুবিবাহবিরোধী এক ভিডিও ক্যাম্পেইনে এআই-নির্মিত মেয়েশিশু, এক বৃদ্ধ পুরুষ ও এক গর্ভবতী কিশোরীর ছবি ব্যবহার করে।
একই বছর ইউটিউবে সংঘাতকালীন যৌন সহিংসতার একটি এআই নির্মিত ভিডিও প্রকাশ করেছিল জাতিসংঘ। এতে ১৯৯৩ সালের বুরুন্ডির গৃহযুদ্ধের সময় ধর্ষণের শিকার এক নারীর কথিত সাক্ষ্যও যুক্ত ছিল। তবে দ্য গার্ডিয়ানের অনুসন্ধানের পর ভিডিওটি সরিয়ে ফেলা হয়।
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের এক মুখপাত্র বলেন, ‘ভিডিওটি এক বছর আগে তৈরি হয়েছিল এবং তাতে বাস্তব ও কৃত্রিম দৃশ্যের মিশ্রণ ছিল। আমরা মনে করি, এটি তথ্যের সততা নষ্ট করতে পারে, তাই সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।’
ওই মুখপাত্র আরও বলেন, যুদ্ধকালীন যৌন সহিংসতার শিকার নারীদের পাশে দাঁড়াতে জাতিসংঘ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তবে উদ্ভাবনী পদ্ধতির প্রয়োগেও নৈতিক মান বজায় রাখতে হবে।
ফেয়ার পিকচারের আর্নল্ড বলেন, ‘বছরের পর বছর ধরে আমরা দারিদ্র্য ও সহিংসতা চিত্রায়ণে নৈতিকতার প্রশ্নে লড়াই করছি, অথচ এখন দেখা যাচ্ছে, মানুষের পরিবর্তে এআই নির্মিত ছবি ব্যবহার করা হচ্ছে।’
এনজিও যোগাযোগ পরামর্শক কেট কারডল বলেন, এই প্রবণতা ভয়ংকর। আগে যেভাবে ‘দারিদ্র্য পর্নো’ বিতর্ক হয়েছিল, এখন সেটা বাস্তবের বাইরেও ছড়িয়ে পড়ছে—যা আরও দুঃখজনক।
আর্সেনি আলেনিচেভ সতর্ক করেছেন, এআই টুলগুলো সমাজের প্রচলিত পক্ষপাত পুনরুৎপাদন করছে—কখনো আরও বাড়িয়ে তুলছে। এভাবে গ্লোবাল হেলথ সেক্টরের প্রচারণায় ব্যবহৃত পক্ষপাতদুষ্ট ছবি ইন্টারনেটজুড়ে ছড়িয়ে ভবিষ্যতের এআই মডেলগুলোতেও বর্ণবাদ ও বৈষম্যকে আরও গভীর করে তুলতে পারে।
প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল জানায়, সংস্থাটি চলতি বছর থেকে শিশুদের ছবি এআই দিয়ে তৈরির বিরুদ্ধে নির্দেশনা জারি করেছে। তাদের ২০২৩ সালের প্রচারণায় এআইয়ের ছবি ব্যবহারের কারণ হিসেবে বলা হয়, ‘মেয়েদের গোপনীয়তা ও মর্যাদা রক্ষার উদ্দেশ্যে’ এমন করা হয়েছিল। বিষয়টি নিয়ে অ্যাডোবির সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। তবে তারা বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
অতিরিক্ত নিরাপত্তার জন্য গুগল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে নিজের ফোন নম্বর যুক্ত করতে হয়। অন্য ডিভাইসে লগ ইন করার সময় সেই নম্বরে এসএমএসের মাধ্যমে ভ্যারিফিকেশন কোড পাঠায় গুগল। এই কোড ও পাসওয়ার্ড দিয়ে আরেকটি ডিভাইসে লগ ইন করা যায়। তবে অনেক সময় অ্যাকাউন্টে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নম্বরের পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিতে
০৯ জুলাই ২০২৪স্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
১ ঘণ্টা আগেইউটিউব এখন এমন এক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে লাখ লাখ মানুষ ভিডিও বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই ইউটিউবের মাধ্যমে প্রায় ৫৫ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতিতে যোগ হয়েছে এবং প্রায় ৫০ হাজার মানুষ ফুলটাইম চাকরি পেয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেফেসবুক সম্প্রতি একটি নতুন ফিচার চালু করেছে। এটি আপনার মোবাইল ফোনে থাকা ছবিগুলো দেখে সাজানোর কিংবা এডিট করার পরামর্শ দিতে পারবে। এই ফিচার ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগির পুরো বিশ্বের জন্য এই সুবিধা চালু করা হবে।
২ ঘণ্টা আগে