দ্রুত কোম্পানির কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে চ্যাটজিপিটি। সাশ্রয়ী উপায়ে ও মানুষের বড় হস্তক্ষেপ ছাড়াই এটা করা যায়। এক গবেষণায় দেখা গেছে, নির্দেশনা পেয়ে সাত মিনিটের মধ্যে কল্পিত কোম্পানির সফটওয়ার তৈরি করেছে চ্যাটজিপিটি। এই প্রক্রিয়ায় ব্যয় হয়েছে এক ডলারেরও কম। যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম ইনসাইডারের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
কোনো প্রশিক্ষণ ছাড়া চ্যাটজিপিটির সর্বাধুনিক ৩.৫ ভার্সন সফটওয়্যার তৈরির প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারে কিনা তা দেখতে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালান যুক্তরাষ্ট্রের ব্রাউন ও চীনের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা।
গবেষণাপত্রে বলা হয়, এই পরীক্ষার জন্য প্রথমে ‘চ্যাটডেভ’ নামে কাল্পনিক সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি তৈরি করা হয়। এরপর ওয়াটারফল মডেলের (সফটওয়্যার তৈরি করার জন্য একটি অনুক্রমিক পদ্ধতি) ওপর ভিত্তি করে ডিজাইনিং, কোডিং, টেস্টিং ও ডকুমেন্টিং– এই চারটি ধাপে কোম্পানিকে বিভক্ত করা হয়।
এ পর্যায়ে এআই বটকে নির্দিষ্ট ভূমিকা পালনের জন্য ‘গুরুত্বপূর্ণ বিবরণ’সহ নির্দেশনা দেওয়া হয়। ‘নির্ধারিত কাজ ও ভূমিকা’, ‘যোগাযোগের প্রটোকল’, ‘কাজ শেষের মানদণ্ড’ ও ‘সীমাবদ্ধতা’ ইত্যাদি সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিবরণে অন্তর্ভুক্ত।
এআই বটকে বিভিন্ন পদ দেওয়ার পর প্রতিটি বট নিজ নিজ কাজে নিয়োজিত হয়। উদাহরণস্বরূপ- চ্যাটডেভের ‘নকশা’ করার স্তরে ‘সিইও’ ও ‘সিটিও’ আর ‘কোডিং’ করার স্তরে ‘প্রোগ্রামার’ ও ‘আর্ট ডিজাইনার’ কাজ করে।
মানুষের ন্যূনতম হস্তক্ষেপে প্রতিটি স্তরে এআই কর্মীরা নিজেদের সঙ্গে চ্যাট করে ও সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট প্রক্রিয়ার নির্দিষ্ট অংশের কাজ সম্পন্ন করে। প্রোগ্রামিং ভাষা থেকে শুরু করে কোডের অভ্যন্তরীণ বাগ সনাক্তসহ সফটওয়্যার তৈরি পর্যন্ত সব সিদ্ধান্ত নেয় এই এআই বট।
গবেষকেরা বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে সফটওয়্যার তৈরির পরীক্ষা করেন। প্রতিটি ধরনের সফটওয়্যার তৈরিতে কত সময় লাগে ও খরচ হয় তা বিশ্লেষণ করা হয়।
চ্যাটডেভকে বেসিক’ গোমোকু’ বোর্ড গেমের নকশা তৈরির নির্দেশনা দেয় গবেষকেরা। এতে দেখা যায়, চ্যাটডেভকে ৭০টি কাজ দেওয়ার পর প্রতিটি সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট প্রক্রিয়া সারতে ৭ মিনিট লেগেছে এবং এক ডলারের চেয়ে কম খরচে কাজটি শেষ হয়েছে।
গবেষণাপত্রে বলা হয়, এআই চ্যাটবট দ্বারা উৎপাদিত সফটওয়্যার সিস্টেমগুলোর প্রায় ৮৮ দশমিক ৬৬ শতাংশ ‘ত্রুটিহীনভাবে কার্যকর’ হয়েছে।
গবেষকেরা বলছে, গবেষণায় প্রমাণিত হয় সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে চ্যাটডেভের দক্ষতা ও ব্যয় সাশ্রয়ের ক্ষমতা রয়েছে। চ্যাটজিপিটির মত এআই প্রযুক্তি নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদন করতে সক্ষম বলে গবেষণার ফলাফলে প্রমাণ মিলে।
টুলটি গত বছরে নভেম্বরে আসার পর থেকে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা সময় বাঁচাতে ও উৎপাদন বৃদ্ধি করতে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। কোডারদের ব্যক্তিগত ও পেশাদার জীবনে সহায়তা করছে এআইভিত্তিক জেনারেটিভ এআই টুল।
চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে বাসা খোঁজার প্রোগ্রাম তৈরি করেছেন বার্লিনের ড্যানিয়াল ডিপহোল্ড নামের এক কোডার। সফটওয়্যার তৈরির জন্য অ্যামাজনের কর্মীরাও চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করেন।
সফটওয়্যার তৈরির ক্ষেত্রে এই টুলের ‘ল্যাংগুয়েজ মডেলের’ ত্রুটিসহ নানা সীমাবদ্ধতা উঠে এসেছে এই গবেষণায়। তবে বাস্তব জীবনে এই টুল জুনিয়র প্রোগ্রামার ও ইঞ্জিনিয়ারদের কাজে আসবে বলে গবেষকেরা দাবি করছেন।
দ্রুত কোম্পানির কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে চ্যাটজিপিটি। সাশ্রয়ী উপায়ে ও মানুষের বড় হস্তক্ষেপ ছাড়াই এটা করা যায়। এক গবেষণায় দেখা গেছে, নির্দেশনা পেয়ে সাত মিনিটের মধ্যে কল্পিত কোম্পানির সফটওয়ার তৈরি করেছে চ্যাটজিপিটি। এই প্রক্রিয়ায় ব্যয় হয়েছে এক ডলারেরও কম। যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম ইনসাইডারের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
কোনো প্রশিক্ষণ ছাড়া চ্যাটজিপিটির সর্বাধুনিক ৩.৫ ভার্সন সফটওয়্যার তৈরির প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারে কিনা তা দেখতে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালান যুক্তরাষ্ট্রের ব্রাউন ও চীনের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা।
গবেষণাপত্রে বলা হয়, এই পরীক্ষার জন্য প্রথমে ‘চ্যাটডেভ’ নামে কাল্পনিক সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি তৈরি করা হয়। এরপর ওয়াটারফল মডেলের (সফটওয়্যার তৈরি করার জন্য একটি অনুক্রমিক পদ্ধতি) ওপর ভিত্তি করে ডিজাইনিং, কোডিং, টেস্টিং ও ডকুমেন্টিং– এই চারটি ধাপে কোম্পানিকে বিভক্ত করা হয়।
এ পর্যায়ে এআই বটকে নির্দিষ্ট ভূমিকা পালনের জন্য ‘গুরুত্বপূর্ণ বিবরণ’সহ নির্দেশনা দেওয়া হয়। ‘নির্ধারিত কাজ ও ভূমিকা’, ‘যোগাযোগের প্রটোকল’, ‘কাজ শেষের মানদণ্ড’ ও ‘সীমাবদ্ধতা’ ইত্যাদি সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিবরণে অন্তর্ভুক্ত।
এআই বটকে বিভিন্ন পদ দেওয়ার পর প্রতিটি বট নিজ নিজ কাজে নিয়োজিত হয়। উদাহরণস্বরূপ- চ্যাটডেভের ‘নকশা’ করার স্তরে ‘সিইও’ ও ‘সিটিও’ আর ‘কোডিং’ করার স্তরে ‘প্রোগ্রামার’ ও ‘আর্ট ডিজাইনার’ কাজ করে।
মানুষের ন্যূনতম হস্তক্ষেপে প্রতিটি স্তরে এআই কর্মীরা নিজেদের সঙ্গে চ্যাট করে ও সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট প্রক্রিয়ার নির্দিষ্ট অংশের কাজ সম্পন্ন করে। প্রোগ্রামিং ভাষা থেকে শুরু করে কোডের অভ্যন্তরীণ বাগ সনাক্তসহ সফটওয়্যার তৈরি পর্যন্ত সব সিদ্ধান্ত নেয় এই এআই বট।
গবেষকেরা বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে সফটওয়্যার তৈরির পরীক্ষা করেন। প্রতিটি ধরনের সফটওয়্যার তৈরিতে কত সময় লাগে ও খরচ হয় তা বিশ্লেষণ করা হয়।
চ্যাটডেভকে বেসিক’ গোমোকু’ বোর্ড গেমের নকশা তৈরির নির্দেশনা দেয় গবেষকেরা। এতে দেখা যায়, চ্যাটডেভকে ৭০টি কাজ দেওয়ার পর প্রতিটি সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট প্রক্রিয়া সারতে ৭ মিনিট লেগেছে এবং এক ডলারের চেয়ে কম খরচে কাজটি শেষ হয়েছে।
গবেষণাপত্রে বলা হয়, এআই চ্যাটবট দ্বারা উৎপাদিত সফটওয়্যার সিস্টেমগুলোর প্রায় ৮৮ দশমিক ৬৬ শতাংশ ‘ত্রুটিহীনভাবে কার্যকর’ হয়েছে।
গবেষকেরা বলছে, গবেষণায় প্রমাণিত হয় সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে চ্যাটডেভের দক্ষতা ও ব্যয় সাশ্রয়ের ক্ষমতা রয়েছে। চ্যাটজিপিটির মত এআই প্রযুক্তি নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদন করতে সক্ষম বলে গবেষণার ফলাফলে প্রমাণ মিলে।
টুলটি গত বছরে নভেম্বরে আসার পর থেকে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা সময় বাঁচাতে ও উৎপাদন বৃদ্ধি করতে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। কোডারদের ব্যক্তিগত ও পেশাদার জীবনে সহায়তা করছে এআইভিত্তিক জেনারেটিভ এআই টুল।
চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে বাসা খোঁজার প্রোগ্রাম তৈরি করেছেন বার্লিনের ড্যানিয়াল ডিপহোল্ড নামের এক কোডার। সফটওয়্যার তৈরির জন্য অ্যামাজনের কর্মীরাও চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করেন।
সফটওয়্যার তৈরির ক্ষেত্রে এই টুলের ‘ল্যাংগুয়েজ মডেলের’ ত্রুটিসহ নানা সীমাবদ্ধতা উঠে এসেছে এই গবেষণায়। তবে বাস্তব জীবনে এই টুল জুনিয়র প্রোগ্রামার ও ইঞ্জিনিয়ারদের কাজে আসবে বলে গবেষকেরা দাবি করছেন।
বিশ্বজুড়েই ম্যারাথনে মানুষই দৌড়ায়। তবে চীনে দেখা গেল ভিন্ন দৃশ্য। সেখানে হাফ ম্যারাথনে দৌড়াল রোবট। একটি কিংবা দুটি নয়, ২০টি রোবট দৌড়াল সেই ম্যারাথনে।
৭ ঘণ্টা আগেবর্তমান ডিজিটাল যুগে ব্যবসার প্রসারে সোশ্যাল মিডিয়ার গুরুত্ব দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মধ্যে অন্যতম শক্তিশালী ও জনপ্রিয় একটি প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক, যেখানে প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ সক্রিয় থাকেন। ব্যবসাকে আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে ও পণ্য বা সেবার ব্যাপারে বিশ্বাস তৈরি করতে ফেসবুক বিজনেস পেজ তৈরি করা
১৭ ঘণ্টা আগেআগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
১৭ ঘণ্টা আগেচাকরির বাজারে এক নতুন হুমকির নাম—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। এই প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে প্রতারকেরা এখন তৈরি করছে ভুয়া প্রোফাইল। এসব ভুয়া প্রোফাইল দিয়ে অনলাইন ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে দূর থেকে কাজ করার সুযোগ পেতে চায় প্রতারকেরা।
১৭ ঘণ্টা আগে