ফ্লপি ডিস্কে এবং পুরাতন যুগের প্রযুক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন জাপানের ডিজিটাল মন্ত্রী তারো কোনো। সরকারি আমলাদের অনলাইন পরিষেবা ব্যবহারের অনুমোদন দিতে প্রয়োজনে আইন হালনাগাদ করার কথাও বলেছেন তিনি।
মন্ত্রী তারো জানিয়েছেন, এখনো প্রায় ১ হাজার ৯০০টি সরকারি অফিসে ব্যবহারের জন্য সিডি এবং মিনি-ডিস্কের মতো স্টোরেজ ডিভাইসের ব্যবসা চালু রাখতে হচ্ছে। এটা বন্ধ করতে প্রয়োজনে আইন পরিবর্তনের কথা বলেছেন মন্ত্রী।
মজার ব্যাপার হলো, উদ্ভাবনী হাই-টেক গ্যাজেটের জন্য খ্যাতি থাকা সত্ত্বেও জাপানের অফিস সংস্কৃতিতে পুরোনো অপ্রচলিত প্রযুক্তি আঁকড়ে ধরে রাখার কুখ্যাতি রয়েছে।
ফ্লপি ডিস্ক—স্টোরেজ ডিভাইসটি নমনীয় বা বাঁকানো যেত বলেই এমন নামা রাখা হয়েছিল। ১৯৬০-এর দশকের শেষের দিকে এই ডিভাইস উদ্ভাবন করা হয়। তবে দ্রুতই আরও কার্যকর স্টোরেজ ডিভাইস উদ্ভাবনের ধারাবাহিকতায় তিন দশক পরেই বাজার থেকে উধাও হয়ে যায়।
যেমন, ৩২ জিবি তথ্য সংরক্ষণে সক্ষম একটি মেমরি স্টিকের (পেনড্রাইভ) সমান ডেটা ধারণ করতে ফ্লপি ডিস্ক লাগবে ২০ হাজারের বেশি।
তবে বর্গাকৃতির ডিভাইসটি স্টোরেজ প্রযুক্তির উন্নতির একটি সাক্ষী। এ কারণে অনেকে এটিকে আইকনিক প্রযুক্তি হিসেবে হাতের কাছে রাখতে চান।
জাপানের একটি সরকারি কমিটি অনুসন্ধানে দেখেছে, প্রায় ১ হাজার ৯০০টি অফিসে অ্যাপ্লিকেশন তৈরি বা ডেটা সংরক্ষণের জন্য ফ্লপি ডিস্কের মতো স্টোরেজ মিডিয়া ব্যবহার করা হয়।
গত মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে প্রযুক্তিমন্ত্রী তারো কোনো সরকারি অফিস এতো পুরোনো ডিভাইস ব্যবহারের সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, ‘আমি ফ্যাক্স মেশিন থেকে মুক্তি পেতে চাই। এটি করারই পরিকল্পনা করছি।’ স্টোরেজ ডিভাইস প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আজকাল কি কেউ ফ্লপি ডিস্ক কেনে?’
পুরানো দিনের অভ্যাস ধরে রাখার জন্য জাপান কিন্তু এই প্রথম শিরোনাম হয়নি। আকর্ষণীয় ও বহু আকাঙ্ক্ষিত নতুন পণ্য বিকাশে জাপানের সুনাম বিশ্বব্যাপী। কিন্তু সেই দেশের মানুষের এমন প্রবণতা একটা বড় প্যারাডক্স।
এর পেছনে দুর্বল ডিজিটাল সাক্ষরতা এবং রক্ষণশীল মনোভাবসহ আমলাতান্ত্রিক সংস্কৃতিকেই অনেকে দায়ী করেন।
জাপানের সাইবার-নিরাপত্তা মন্ত্রী ২০১৮ সালে স্বীকার করেছিলেন, তিনি কখনই কম্পিউটার ব্যবহার করেননি। আইটি সম্পর্কিত কাজগুলো সব সময়ই তিনি কর্মীদের ঘাড়ে চাপিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারাও ২০১০-এর দশকে পারমাণবিক অস্ত্রের বহর তত্ত্বাবধানে ফ্লপি ডিস্ক ব্যবহার করেছেন বলে জানা গিয়েছিল। ওই দশকের শেষের দিকে ফ্লপি ডিস্কের ব্যবহার সম্পূর্ণ বন্ধ হয়।
ফ্লপি ডিস্কে এবং পুরাতন যুগের প্রযুক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন জাপানের ডিজিটাল মন্ত্রী তারো কোনো। সরকারি আমলাদের অনলাইন পরিষেবা ব্যবহারের অনুমোদন দিতে প্রয়োজনে আইন হালনাগাদ করার কথাও বলেছেন তিনি।
মন্ত্রী তারো জানিয়েছেন, এখনো প্রায় ১ হাজার ৯০০টি সরকারি অফিসে ব্যবহারের জন্য সিডি এবং মিনি-ডিস্কের মতো স্টোরেজ ডিভাইসের ব্যবসা চালু রাখতে হচ্ছে। এটা বন্ধ করতে প্রয়োজনে আইন পরিবর্তনের কথা বলেছেন মন্ত্রী।
মজার ব্যাপার হলো, উদ্ভাবনী হাই-টেক গ্যাজেটের জন্য খ্যাতি থাকা সত্ত্বেও জাপানের অফিস সংস্কৃতিতে পুরোনো অপ্রচলিত প্রযুক্তি আঁকড়ে ধরে রাখার কুখ্যাতি রয়েছে।
ফ্লপি ডিস্ক—স্টোরেজ ডিভাইসটি নমনীয় বা বাঁকানো যেত বলেই এমন নামা রাখা হয়েছিল। ১৯৬০-এর দশকের শেষের দিকে এই ডিভাইস উদ্ভাবন করা হয়। তবে দ্রুতই আরও কার্যকর স্টোরেজ ডিভাইস উদ্ভাবনের ধারাবাহিকতায় তিন দশক পরেই বাজার থেকে উধাও হয়ে যায়।
যেমন, ৩২ জিবি তথ্য সংরক্ষণে সক্ষম একটি মেমরি স্টিকের (পেনড্রাইভ) সমান ডেটা ধারণ করতে ফ্লপি ডিস্ক লাগবে ২০ হাজারের বেশি।
তবে বর্গাকৃতির ডিভাইসটি স্টোরেজ প্রযুক্তির উন্নতির একটি সাক্ষী। এ কারণে অনেকে এটিকে আইকনিক প্রযুক্তি হিসেবে হাতের কাছে রাখতে চান।
জাপানের একটি সরকারি কমিটি অনুসন্ধানে দেখেছে, প্রায় ১ হাজার ৯০০টি অফিসে অ্যাপ্লিকেশন তৈরি বা ডেটা সংরক্ষণের জন্য ফ্লপি ডিস্কের মতো স্টোরেজ মিডিয়া ব্যবহার করা হয়।
গত মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে প্রযুক্তিমন্ত্রী তারো কোনো সরকারি অফিস এতো পুরোনো ডিভাইস ব্যবহারের সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, ‘আমি ফ্যাক্স মেশিন থেকে মুক্তি পেতে চাই। এটি করারই পরিকল্পনা করছি।’ স্টোরেজ ডিভাইস প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আজকাল কি কেউ ফ্লপি ডিস্ক কেনে?’
পুরানো দিনের অভ্যাস ধরে রাখার জন্য জাপান কিন্তু এই প্রথম শিরোনাম হয়নি। আকর্ষণীয় ও বহু আকাঙ্ক্ষিত নতুন পণ্য বিকাশে জাপানের সুনাম বিশ্বব্যাপী। কিন্তু সেই দেশের মানুষের এমন প্রবণতা একটা বড় প্যারাডক্স।
এর পেছনে দুর্বল ডিজিটাল সাক্ষরতা এবং রক্ষণশীল মনোভাবসহ আমলাতান্ত্রিক সংস্কৃতিকেই অনেকে দায়ী করেন।
জাপানের সাইবার-নিরাপত্তা মন্ত্রী ২০১৮ সালে স্বীকার করেছিলেন, তিনি কখনই কম্পিউটার ব্যবহার করেননি। আইটি সম্পর্কিত কাজগুলো সব সময়ই তিনি কর্মীদের ঘাড়ে চাপিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারাও ২০১০-এর দশকে পারমাণবিক অস্ত্রের বহর তত্ত্বাবধানে ফ্লপি ডিস্ক ব্যবহার করেছেন বলে জানা গিয়েছিল। ওই দশকের শেষের দিকে ফ্লপি ডিস্কের ব্যবহার সম্পূর্ণ বন্ধ হয়।
একসময় ছিল, যখন শুধু কাগজে লেখা প্রিন্ট করাই ছিল বিরাট ব্যাপার। এরপর প্রযুক্তির অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে ঘরে বসেই থ্রিডি বা ত্রিমাত্রিক প্রিন্টারের মাধ্যমে ছোটখাটো মডেল, খেলনা, এমনকি যন্ত্রাংশ তৈরি করা শুরু হলো। তবে এখন সময় এসেছে ভবিষ্যতের পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে যাওয়ার। ওয়ালমার্টের এক্সটেনশন, মেরিন ব্যারাক
৪ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি উপস্থাপক দিয়ে ছয় মাস ধরে অনুষ্ঠান চালিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার এক রেডিও স্টেশন। তবে শ্রোতাদের মধ্যে কেউই বিষয়টি টের পায়নি। ‘ওয়ার্কডেজ উইথ থাই’ নামের অনুষ্ঠানটি সম্প্রচার হয় সিডনিভিত্তিক রেডিও স্টেশন সিএডিএ থেকে। এই অনুষ্ঠানটি প্রতি সপ্তাহে সোমবার থেকে শুক্রবার...
৫ ঘণ্টা আগেনিজের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক প্রতিষ্ঠান এক্সএআই হোল্ডিংসের জন্য প্রায় ২ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ সংগ্রহের জন্য বিভিন্ন বিনিয়োগকারীর সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন ইলন মাস্ক। এই ফান্ডিং রাউন্ডটি সম্পন্ন হলে এটি বিশ্বের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্ববৃহৎ প্রাইভেট ফান্ডিং রাউন্ড হিসেবে বিবেচিত হবে।
৭ ঘণ্টা আগেচীনের বাজারে এল বহুল প্রতীক্ষিত স্মার্টফোন রিয়েলমি জিটি৭। এই ফোনটিতে ব্যবহৃত হয়েছে ৩ এনএম প্রযুক্তি মিডিয়াটেক ডাইমেনসিটি ৯৪০০ প্লাস চিপসেট। সেই সঙ্গে ফোনটিতে ৭২০০ এমএইচ শক্তিশালি ব্যাটারি দেওয়া হয়েছে। তাই কোম্পানিটি দাবি করছে, ব্যাটারির চার্জ পুরোপুরি শেষ হয়ে গেলেও মাত্র ১ মিনিট চার্জ দিলেই...
৮ ঘণ্টা আগে