আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতে অ্যাপলের চিপ উৎপাদন বাড়াতে বড় পদক্ষেপ নিয়েছে ফক্সকন। দেশটির আইটি জায়ান্ট এইচসিএল গ্রুপের সঙ্গে যৌথভাবে একটি সেমিকন্ডাক্টর কারখানা স্থাপন করতে যাচ্ছে এই প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানটি। প্রায় ৩ হাজার ৭০০ কোটি রুপি (৪৩৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) ব্যয়ে কারখানাটি নির্মাণের অনুমোদন দিয়েছে ভারতের মন্ত্রিসভা।
উত্তর প্রদেশের জেওয়ার বিমানবন্দরের কাছে স্থাপন করা হবে এ কারখানা। ২০২৭ সাল নাগাদ চালু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। শুরুতে এটি একটি ‘ওএসএটি’ (আউটসোর্সড সেমিকনডাক্টর অ্যাসেম্বলি অ্যান্ড টেস্ট) কেন্দ্র হিসেবে কাজ করবে। অর্থাৎ, প্রথমে এখানে চিপ তৈরি করা না হলেও বাইরের দেশে তৈরি চিপের প্যাকেজিং ও টেস্টিং করা হবে।
গতকাল বুধবার নয়াদিল্লিতে এক সংবাদ সম্মেলনে ভারতের তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, ভবিষ্যতে এই কারখানায় মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, অটোমোবাইল ও কম্পিউটারের জন্য ডিসপ্লে ড্রাইভার চিপ তৈরি করা হবে। এই চিপগুলো মূলত স্ক্রিনে ছবি, লেখা ও ভিডিও দেখানোর কাজ নিয়ন্ত্রণ করে।
প্রকল্পটির সংশ্লিষ্ট একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছে, ‘ভারতে এখনো উন্নতমানের চিপ তৈরির পরিকাঠামো গড়ে না ওঠায়, প্রকল্পের প্রাথমিক ধাপে চিপ তৈরি করা হবে না।’
এ প্রকল্প ভারতের নিজস্ব চিপ তৈরি করার দিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে মনে করছেন বৈষ্ণব। তিনি আরও বলেন, ‘এই ইউনিট চালু হলে ডিসপ্লে প্যানেল তৈরির কাজও ভারতে আসবে।’ তিনি আরও জানান, কারখানাটির মাসে ২০ হাজার ওয়েফার প্রক্রিয়াকরণের সক্ষমতা থাকবে এবং প্রতি মাসে ৩ কোটি ৬০ লাখ ইউনিট উৎপাদন করা সম্ভব হবে।
তবে এই প্রকল্প শুধু একটি কারখানা নির্মাণ নয়। এটি অ্যাপলের জন্য চীনের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে ভারতে উৎপাদন বর্ধনের আরেকটি পদক্ষেপ হিসেবেও বিবেচিত হচ্ছে। এই ঘোষণা এসেছে ঠিক সেই সময়, যখন অ্যাপল প্রধান নির্বাহী টিম কুক বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য অনিশ্চয়তার মোকাবিলায় ভারতেই সংযোজন ও উৎপাদনের পরিমাণ বাড়ানো হচ্ছে।
এ ছাড়া টিম কুক ইঙ্গিত দেন, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর হলে মার্কিন-চীন শুল্ক যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে অ্যাপলকে পণ্যের দাম বাড়াতে নাও হতে পারে। যদিও কোম্পানিটি মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে ভাবনাচিন্তা করছে বলেও জানা গেছে।
এরই মধ্যে অ্যাপল ভারতে আইফোন সংযোজনের পরিমাণ আগের চেয়ে দ্বিগুণ হয়েছে, যেগুলোর বড় একটি অংশ যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশে রপ্তানি করা হচ্ছে। কোম্পানিটি এখন ভারতে উৎপাদনের পরিধি আরও বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে। এবার লক্ষ্য হলো—এয়ারপডসসহ অন্যান্য ডিভাইস ভারতে তৈরি করা।
এই যৌথ উদ্যোগে ফক্সকনকে ভারত সরকার কী ধরনের প্রণোদনা দেবে, তা স্পষ্টভাবে জানাননি মন্ত্রী। তবে রাষ্ট্র পরিচালিত সেমিকন্ডাক্টর প্রকল্পের অধীনে কোনো কোম্পানি এ ধরনের স্থাপনা গড়তে চাইলে, তাদের মূলধনী ব্যয়ের সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত আর্থিক সহায়তা দিয়ে থাকে ভারত সরকার।
ভারতে অ্যাপলের চিপ উৎপাদন বাড়াতে বড় পদক্ষেপ নিয়েছে ফক্সকন। দেশটির আইটি জায়ান্ট এইচসিএল গ্রুপের সঙ্গে যৌথভাবে একটি সেমিকন্ডাক্টর কারখানা স্থাপন করতে যাচ্ছে এই প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানটি। প্রায় ৩ হাজার ৭০০ কোটি রুপি (৪৩৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) ব্যয়ে কারখানাটি নির্মাণের অনুমোদন দিয়েছে ভারতের মন্ত্রিসভা।
উত্তর প্রদেশের জেওয়ার বিমানবন্দরের কাছে স্থাপন করা হবে এ কারখানা। ২০২৭ সাল নাগাদ চালু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। শুরুতে এটি একটি ‘ওএসএটি’ (আউটসোর্সড সেমিকনডাক্টর অ্যাসেম্বলি অ্যান্ড টেস্ট) কেন্দ্র হিসেবে কাজ করবে। অর্থাৎ, প্রথমে এখানে চিপ তৈরি করা না হলেও বাইরের দেশে তৈরি চিপের প্যাকেজিং ও টেস্টিং করা হবে।
গতকাল বুধবার নয়াদিল্লিতে এক সংবাদ সম্মেলনে ভারতের তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, ভবিষ্যতে এই কারখানায় মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, অটোমোবাইল ও কম্পিউটারের জন্য ডিসপ্লে ড্রাইভার চিপ তৈরি করা হবে। এই চিপগুলো মূলত স্ক্রিনে ছবি, লেখা ও ভিডিও দেখানোর কাজ নিয়ন্ত্রণ করে।
প্রকল্পটির সংশ্লিষ্ট একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছে, ‘ভারতে এখনো উন্নতমানের চিপ তৈরির পরিকাঠামো গড়ে না ওঠায়, প্রকল্পের প্রাথমিক ধাপে চিপ তৈরি করা হবে না।’
এ প্রকল্প ভারতের নিজস্ব চিপ তৈরি করার দিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে মনে করছেন বৈষ্ণব। তিনি আরও বলেন, ‘এই ইউনিট চালু হলে ডিসপ্লে প্যানেল তৈরির কাজও ভারতে আসবে।’ তিনি আরও জানান, কারখানাটির মাসে ২০ হাজার ওয়েফার প্রক্রিয়াকরণের সক্ষমতা থাকবে এবং প্রতি মাসে ৩ কোটি ৬০ লাখ ইউনিট উৎপাদন করা সম্ভব হবে।
তবে এই প্রকল্প শুধু একটি কারখানা নির্মাণ নয়। এটি অ্যাপলের জন্য চীনের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে ভারতে উৎপাদন বর্ধনের আরেকটি পদক্ষেপ হিসেবেও বিবেচিত হচ্ছে। এই ঘোষণা এসেছে ঠিক সেই সময়, যখন অ্যাপল প্রধান নির্বাহী টিম কুক বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য অনিশ্চয়তার মোকাবিলায় ভারতেই সংযোজন ও উৎপাদনের পরিমাণ বাড়ানো হচ্ছে।
এ ছাড়া টিম কুক ইঙ্গিত দেন, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর হলে মার্কিন-চীন শুল্ক যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে অ্যাপলকে পণ্যের দাম বাড়াতে নাও হতে পারে। যদিও কোম্পানিটি মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে ভাবনাচিন্তা করছে বলেও জানা গেছে।
এরই মধ্যে অ্যাপল ভারতে আইফোন সংযোজনের পরিমাণ আগের চেয়ে দ্বিগুণ হয়েছে, যেগুলোর বড় একটি অংশ যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশে রপ্তানি করা হচ্ছে। কোম্পানিটি এখন ভারতে উৎপাদনের পরিধি আরও বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে। এবার লক্ষ্য হলো—এয়ারপডসসহ অন্যান্য ডিভাইস ভারতে তৈরি করা।
এই যৌথ উদ্যোগে ফক্সকনকে ভারত সরকার কী ধরনের প্রণোদনা দেবে, তা স্পষ্টভাবে জানাননি মন্ত্রী। তবে রাষ্ট্র পরিচালিত সেমিকন্ডাক্টর প্রকল্পের অধীনে কোনো কোম্পানি এ ধরনের স্থাপনা গড়তে চাইলে, তাদের মূলধনী ব্যয়ের সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত আর্থিক সহায়তা দিয়ে থাকে ভারত সরকার।
বিশ্বজুড়ে বিনোদনের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম হয়ে উঠেছে টিকটক। অল্প সময়ের মধ্যে অসংখ্য ভিডিও দেখার সুযোগ থাকায় এটি ব্যবহারকারীদের কাছে হয়ে উঠেছে দারুণ আকর্ষণীয়। তবে একটার পর একটা ভিডিও দেখতে বারবার স্ক্রল করাটা অনেক সময় বিরক্তিকর বা কষ্টসাধ্য হতে পারে। বিশেষ করে, যখন আপনি আরাম করে ভিডিও উপভোগ করতে চান।
৬ ঘণ্টা আগেফেসবুকের শুরুর দিকের জনপ্রিয় ছিল ‘পোক’ ফিচারটি। সময়ের সঙ্গে এটি প্রায় অপ্রচলিত হয়ে গেলেও, সম্প্রতি তরুণ ব্যবহারকারীদের মধ্যে পোকের ব্যবহার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। ফলে, ফেসবুক এখন এই পুরোনো ফিচারটিকে আরও গুরুত্ব দিয়ে সামনে আনছে।
২১ ঘণ্টা আগেওপেন সোর্স সফটওয়্যার আন্দোলনের জগৎ রঙিন চরিত্র আর ব্যতিক্রমী কাহিনিতে ভরা। তবে এসবের ভিড়ে সবচেয়ে বিস্ময়কর যেসব গল্প পাওয়া যায়, সেটি নিঃসন্দেহে অপারেটিং সিস্টেম টেম্পলওএস–কে ঘিরে। এই সিস্টেম তৈরির কাহিনি একই সঙ্গে অদ্ভুত, অবাক করা ও বিষণ্ন!
১ দিন আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই নির্ভর চাকরি খোঁজার প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে বলে ঘোষণা দিয়েছে চ্যাটজিপিটির নির্মাতা ওপেনএআই। প্ল্যাটফর্মটি এআই ব্যবহার করে উপযোগী চাকরিপ্রার্থী ও কোম্পানির মধ্যে সংযোগ তৈরি করবে। এই সেবার নাম দেওয়া হয়েছে ‘ওপেনএআই জবস প্ল্যাটফর্ম’। আগামী ২০২৬ সালের মাঝামাঝি এটি চালু হওয়ার...
১ দিন আগে