আর্থিক দুর্দশার মুখে পড়তে পারে স্যাম অল্টম্যান পরিচালিত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই। ভারতীয় সাময়িকী অ্যানালিটিক্স ইন্ডিয়া ম্যাগাজিনের এক প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ২০২৪ সালের শেষ দিকে সংস্থাটি দেউলিয়া হয়ে যেতে পারে।
প্রতিবেদনে দেওয়া তথ্য অনুসারে, সংস্থাটির শুধু একটি সেবা—চ্যাটজিপিটি চালাতেই দৈনিক প্রায় ৭ লাখ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় সাড়ে ৭ কোটি টাকার বেশি) খরচ হয়। অল্টম্যানের ওপেনএআই এই মুহূর্তে জলের মতো টাকা ঢালছে। জিপিটি–৩.৫ ও জিপিটি–৪–কে বাণিজ্যিকীকরণের আওতায় আনার চেষ্টা করলেও যথেষ্ট আয় করতে পারছে না সংস্থাটি।
২০২২ সালের নভেম্বরে অবমুক্ত করার পর থেকে চ্যাট জিপিটি ইতিহাসের অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল অ্যাপ হয়ে উঠেছিল। কিন্তু প্রাথমিক ধাপে রেকর্ড ভাঙা ব্যবহারকারী পেলেও সাম্প্রতিক কয়েক মাসে ধীরে ধীরে তা কমতে শুরু করেছে। সিমিলারওয়েবের দেওয়া তথ্য অনুসারে, জুলাইয়ের শেষদিকে চ্যাটজিপিটির ব্যবহারকারী উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে।
ওয়েবসাইটের ট্রাফিক ও পারফরমেন্স বিশ্লেষণকারী সংস্থা সিমিলারওয়েব জানায়, ২০২৩ সালের জুনের তুলনায় জুলাইয়ে ব্যবহারকারী ১২ শতাংশ কমেছে। এ সময় ১৭০ কোটি ব্যবহারকারী থেকে কমে এ সংখ্যা ১৫০ কোটিতে নেমেছে।
সংস্থাটির অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস বা এপিআই আয় কমে যাওয়ার একটি কারণ হতে পারে বলে সাময়িকীটির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। আগে বিভিন্ন সংস্থা তাদের কর্মীদের চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করতে নিরুৎসাহিত করেছিল। এখন তারা ওপেনএআইয়ের এপিআই ব্যবহার করে নিজস্ব চ্যাটবট তৈরি করছে। এ চ্যাটবটগুলোতে আরও বৈচিত্র্যময় কাজ করা যায়।
অ্যানালিটিক্স ইন্ডিয়া ম্যাগাজিনের প্রতিবেদনে এই সমস্যার ওপর বেশি জোর দেওয়া হয়েছে। এ অ্যাপের অনেকগুলো বিকল্প ওপেন সোর্স এলএলএম মডেল আছে যেগুলো বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যায়। এগুলো লাইসেন্স ছাড়াই মডিফাই (পরিবর্তন) করা যায়। ফলে কোনো সংস্থা তাদের চাহিদা মতো পরিবর্তন করে নিতে পারে।
যেমন, মাইক্রোসফটের সঙ্গে মিলে তৈরি মেটার লামা ২ এআই বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। বিপরীতে ওপেনএআই–এর চ্যাটজিপিটি বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করতে হলে পয়সা খরচ করতে হয়। এটি একক মালিকানাধীন এবং এতে সীমিত ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। তাহলে কেন মানুষ বিনা মূল্যে পরিবর্তনযোগ্য লামা ২ ব্যবহার না করে চ্যাটজিপিটি নেবে?
এখনো লাভজনক হয়ে উঠতে পারেনি ওপেনএআই। চ্যাটজিপিটি প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে মে মাসে এর লোকসান দাঁড়ায় ৫৪ কোটি ডলার। মাইক্রোসফট ওপেনএআইয়ে ১ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ করেছে বলেই হয়তো এটি এখনো টিকে আছে।
যদিও ওপেনএআই চলতি বছর ২০ কোটি ডলার এবং ২০২৪ সাল নাগাদ ১০০ কোটি ডলার বাৎসরিক আয়ের আশা করছে, তবে এর বাড়তে থাকা লোকসানের পরিমাণ সেই প্রত্যাশা পূরণ অসম্ভব করে তুলছে।
আর্থিক দুর্দশার মুখে পড়তে পারে স্যাম অল্টম্যান পরিচালিত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই। ভারতীয় সাময়িকী অ্যানালিটিক্স ইন্ডিয়া ম্যাগাজিনের এক প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ২০২৪ সালের শেষ দিকে সংস্থাটি দেউলিয়া হয়ে যেতে পারে।
প্রতিবেদনে দেওয়া তথ্য অনুসারে, সংস্থাটির শুধু একটি সেবা—চ্যাটজিপিটি চালাতেই দৈনিক প্রায় ৭ লাখ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় সাড়ে ৭ কোটি টাকার বেশি) খরচ হয়। অল্টম্যানের ওপেনএআই এই মুহূর্তে জলের মতো টাকা ঢালছে। জিপিটি–৩.৫ ও জিপিটি–৪–কে বাণিজ্যিকীকরণের আওতায় আনার চেষ্টা করলেও যথেষ্ট আয় করতে পারছে না সংস্থাটি।
২০২২ সালের নভেম্বরে অবমুক্ত করার পর থেকে চ্যাট জিপিটি ইতিহাসের অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল অ্যাপ হয়ে উঠেছিল। কিন্তু প্রাথমিক ধাপে রেকর্ড ভাঙা ব্যবহারকারী পেলেও সাম্প্রতিক কয়েক মাসে ধীরে ধীরে তা কমতে শুরু করেছে। সিমিলারওয়েবের দেওয়া তথ্য অনুসারে, জুলাইয়ের শেষদিকে চ্যাটজিপিটির ব্যবহারকারী উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে।
ওয়েবসাইটের ট্রাফিক ও পারফরমেন্স বিশ্লেষণকারী সংস্থা সিমিলারওয়েব জানায়, ২০২৩ সালের জুনের তুলনায় জুলাইয়ে ব্যবহারকারী ১২ শতাংশ কমেছে। এ সময় ১৭০ কোটি ব্যবহারকারী থেকে কমে এ সংখ্যা ১৫০ কোটিতে নেমেছে।
সংস্থাটির অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস বা এপিআই আয় কমে যাওয়ার একটি কারণ হতে পারে বলে সাময়িকীটির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। আগে বিভিন্ন সংস্থা তাদের কর্মীদের চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করতে নিরুৎসাহিত করেছিল। এখন তারা ওপেনএআইয়ের এপিআই ব্যবহার করে নিজস্ব চ্যাটবট তৈরি করছে। এ চ্যাটবটগুলোতে আরও বৈচিত্র্যময় কাজ করা যায়।
অ্যানালিটিক্স ইন্ডিয়া ম্যাগাজিনের প্রতিবেদনে এই সমস্যার ওপর বেশি জোর দেওয়া হয়েছে। এ অ্যাপের অনেকগুলো বিকল্প ওপেন সোর্স এলএলএম মডেল আছে যেগুলো বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যায়। এগুলো লাইসেন্স ছাড়াই মডিফাই (পরিবর্তন) করা যায়। ফলে কোনো সংস্থা তাদের চাহিদা মতো পরিবর্তন করে নিতে পারে।
যেমন, মাইক্রোসফটের সঙ্গে মিলে তৈরি মেটার লামা ২ এআই বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। বিপরীতে ওপেনএআই–এর চ্যাটজিপিটি বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করতে হলে পয়সা খরচ করতে হয়। এটি একক মালিকানাধীন এবং এতে সীমিত ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। তাহলে কেন মানুষ বিনা মূল্যে পরিবর্তনযোগ্য লামা ২ ব্যবহার না করে চ্যাটজিপিটি নেবে?
এখনো লাভজনক হয়ে উঠতে পারেনি ওপেনএআই। চ্যাটজিপিটি প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে মে মাসে এর লোকসান দাঁড়ায় ৫৪ কোটি ডলার। মাইক্রোসফট ওপেনএআইয়ে ১ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ করেছে বলেই হয়তো এটি এখনো টিকে আছে।
যদিও ওপেনএআই চলতি বছর ২০ কোটি ডলার এবং ২০২৪ সাল নাগাদ ১০০ কোটি ডলার বাৎসরিক আয়ের আশা করছে, তবে এর বাড়তে থাকা লোকসানের পরিমাণ সেই প্রত্যাশা পূরণ অসম্ভব করে তুলছে।
ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০২৫ সালের বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় নতুন একাধিক এআইভিত্তিক উদ্যোক্তা স্থান পেয়েছেন। তবে এআইকে ঘিরে প্রতিক্রিয়া সবার এক রকম নয়।
৪ ঘণ্টা আগেহোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে মেটা এআই-এর কাছে ছবি, ভিডিও ও টেক্সট পাঠিয়ে সেগুলোর বিশ্লেষণ করাতে পারবেন। পরীক্ষামূলকভাবে ফিচারটি প্রথমে অ্যান্ড্রয়েডের জন্য ২.২৫. ১৮.৮ সংস্করণে চালু হয়েছে। পাশাপাশি কিছু সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্যও এটি ধীরে ধীরে উন্মুক্ত হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেএক সময় ইন্টারনেট থেকে তথ্য জানার জন্য মানুষ নির্ভর করত একমাত্র সার্চ ইঞ্জিনের ওপর। আর সেই দুনিয়ার শীর্ষে ছিল গুগল। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে এখন চিত্রটা বদলাতে শুরু করেছে। চ্যাটজিপিটি ও অন্যান্য জেনারেটিভ এআই টুল তথ্য খোঁজার নতুন বিকল্প হিসেবে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
৭ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন জীবনের মুহূর্তগুলো আরও আকর্ষণীয় ও জীবন্ত করে তুলতে স্টোরি ফিচারটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেন ইনস্টাগ্রামের ব্যবহারকারীরা। এই ফিচারের মাধ্যমে শুধু ছবি বা ভিডিও পোস্ট করলেই হয় না, তাতে বাড়তি আকর্ষণ যোগ করে স্টিকার, মিউজিক ও টেক্সট। এই উপাদানগুলো স্টোরিকে করে তোলে আরও জীবন্ত, তথ্যপূর্ণ ও মনোমুগ্ধ
১০ ঘণ্টা আগে