আইফোনে কোয়ালকমের মডেমগুলোর ব্যবহারের পরিবর্তে নিজস্ব চিপ তৈরি করার পথে একটি বড় পদক্ষেপ নিয়েছে অ্যাপল। এটি কোম্পানির স্বনির্ভরতার লক্ষ্যে এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। কয়েক বছর ধরে অ্যাপল তার নিজস্ব মডেমগুলো (কোডনেম সাইনোপ, গ্যানিমিড এবং প্রোমিথিয়াস) তৈরি করছে।
২০২৫ সালের আইফোন এসই-তে কোম্পানিটির প্রথম চিপ ‘সাইনোপ’ ব্যবহার করা হবে। তবে গতির বা পারফরম্যান্সের দিক থেকে এটি কোয়ালকমের উচ্চ মানের চিপগুলোর মতো নাও হতে পারে। এতে সাব-৬ ৫জি প্রযুক্তি ব্যবহার করবে, যা ভালো কভারেজ প্রদান করে। তবে কোয়ালকমের চিপের মতো দ্রুত গতিতে এটি কাজ করবে না। কোয়ালকমের চিপের কারণে আইফোন ১৬ প্রো–তে ১০ জিবিপিএস ডাউনলোড গতি পাওয়া যায়।
এই চিপের সঙ্গে আইফোন এসই নিজেই চমক নিয়ে আসবে। তবে ফোনটির অন্যান্য ফিচার সম্পর্কিত তথ্য এখনো গোপন রাখা হয়েছে। এসই সিরিজ সাধারণত আগের প্রিমিয়াম আইফোন থেকে ডিজাইন এবং হার্ডওয়্যার ধার করে থাকে। যদি অ্যাপল তার এই সাধারণ কৌশল অনুসরণ করে, তাহলে এটি ভালো পারফরম্যান্সের একটি সাশ্রয়ী ফোন হতে পারে। তবে এখন এতে অ্যাপলের নিজস্ব চিপ প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
যদি অ্যাপল তার পূর্ববর্তী কৌশল অনুসরণ করে, তাহলে আইফোন এসই ভালো পারফরম্যান্সের একটি সাশ্রয়ী ফোন হবে। তবে এর নতুন দিক হচ্ছে, এই ফোনে এখন অ্যাপলের নিজস্ব চিপ প্রযুক্তি থাকবে।
এর আগেও দীর্ঘদিনের সরবরাহকারীকে বাদ দিয়ে নিজস্ব সমাধান তৈরি করছে অ্যাপল। কোম্পানিটির স্বনির্ভরতার উদাহরণ হলো—২০২০ সালের এম ১ চিপ, যা ম্যাকের পারফরম্যান্স এবং দক্ষতায় বিপ্লব ঘটায়। একই সঙ্গে ইন্টেলের প্রসেসরগুলোকে পর্যায়ক্রমে বাদ দেয় অ্যাপল। পরবর্তী কয়েক বছরে, অ্যাপল প্রতিটি ম্যাক মডেলকে তার নিজস্ব সিলিকন চিপ দিয়ে আপডেট করেছে।
নিজস্ব চিপ ডিজাইন করে অ্যাপল বেশ কয়েকটি সুবিধা অর্জন করতে পারে। এর ফলে হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের মধ্যে আরও গভীর ইন্টিগ্রেশন সম্ভব হবে। এটি অ্যাপল সাধারণত খুব ভালোভাবে করে থাকে এবং এর মাধ্যমে দীর্ঘ মেয়াদে খরচ কমানোর সম্ভব হবে। নিজেই চিপ তৈরি করলে অ্যাপলকে কোয়ালকমের রূপরেখার ওপর নির্ভর করতে হবে না। কোম্পানিটি নতুন নতুন ফিচার উদ্ভাবন এবং কাস্টমাইজ আরও দ্রুত করতে পারবে। এ জন্য ২০১৯ সালে ইন্টেলের মডেম ব্যবসা কিনে নেয় অ্যাপল, যা তাদের গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা এবং সম্পদ অর্জন করতে সাহায্য করে। তবে এই যাত্রা সহজ ছিল না।
বিভিন্ন প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, অ্যাপলের চিপ প্রোটোটাইপগুলো এখনো কোয়ালকমের মডেমের তুলনায় পারফরম্যান্সে পিছিয়ে রয়েছে। বিশেষ করে দক্ষতা এবং বৈশ্বিক সামঞ্জস্য তায় কোয়ালকমের মডেমের চেয়ে পিছিয়ে থাকায়, আইফোন এসই দেরিতে বাজারে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অ্যাপল।
অ্যাপলের রূপরেখা থেকে আরও স্পষ্টভাবে কোম্পানিটির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বোঝা যায়। ২০২৬ সালে গ্যানিমিড চিপটি অ্যাপলের অনেক মডেলে ব্যবহার করার পরিকল্পনা রয়েছে। ২০২৭ সালে প্রোমিথিয়াস আসবে। এদিকে, ২০২৭ সাল পর্যন্ত কোয়ালকমের সঙ্গে চুক্তি বাড়িয়েছে অ্যাপল, যা এই ধীরে ধীরে পরিবর্তনের সময়ে একটি নিরাপদ বিকল্প হিসেবে কাজ করবে।
তথ্যসূত্র: নিওউইন
আইফোনে কোয়ালকমের মডেমগুলোর ব্যবহারের পরিবর্তে নিজস্ব চিপ তৈরি করার পথে একটি বড় পদক্ষেপ নিয়েছে অ্যাপল। এটি কোম্পানির স্বনির্ভরতার লক্ষ্যে এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। কয়েক বছর ধরে অ্যাপল তার নিজস্ব মডেমগুলো (কোডনেম সাইনোপ, গ্যানিমিড এবং প্রোমিথিয়াস) তৈরি করছে।
২০২৫ সালের আইফোন এসই-তে কোম্পানিটির প্রথম চিপ ‘সাইনোপ’ ব্যবহার করা হবে। তবে গতির বা পারফরম্যান্সের দিক থেকে এটি কোয়ালকমের উচ্চ মানের চিপগুলোর মতো নাও হতে পারে। এতে সাব-৬ ৫জি প্রযুক্তি ব্যবহার করবে, যা ভালো কভারেজ প্রদান করে। তবে কোয়ালকমের চিপের মতো দ্রুত গতিতে এটি কাজ করবে না। কোয়ালকমের চিপের কারণে আইফোন ১৬ প্রো–তে ১০ জিবিপিএস ডাউনলোড গতি পাওয়া যায়।
এই চিপের সঙ্গে আইফোন এসই নিজেই চমক নিয়ে আসবে। তবে ফোনটির অন্যান্য ফিচার সম্পর্কিত তথ্য এখনো গোপন রাখা হয়েছে। এসই সিরিজ সাধারণত আগের প্রিমিয়াম আইফোন থেকে ডিজাইন এবং হার্ডওয়্যার ধার করে থাকে। যদি অ্যাপল তার এই সাধারণ কৌশল অনুসরণ করে, তাহলে এটি ভালো পারফরম্যান্সের একটি সাশ্রয়ী ফোন হতে পারে। তবে এখন এতে অ্যাপলের নিজস্ব চিপ প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
যদি অ্যাপল তার পূর্ববর্তী কৌশল অনুসরণ করে, তাহলে আইফোন এসই ভালো পারফরম্যান্সের একটি সাশ্রয়ী ফোন হবে। তবে এর নতুন দিক হচ্ছে, এই ফোনে এখন অ্যাপলের নিজস্ব চিপ প্রযুক্তি থাকবে।
এর আগেও দীর্ঘদিনের সরবরাহকারীকে বাদ দিয়ে নিজস্ব সমাধান তৈরি করছে অ্যাপল। কোম্পানিটির স্বনির্ভরতার উদাহরণ হলো—২০২০ সালের এম ১ চিপ, যা ম্যাকের পারফরম্যান্স এবং দক্ষতায় বিপ্লব ঘটায়। একই সঙ্গে ইন্টেলের প্রসেসরগুলোকে পর্যায়ক্রমে বাদ দেয় অ্যাপল। পরবর্তী কয়েক বছরে, অ্যাপল প্রতিটি ম্যাক মডেলকে তার নিজস্ব সিলিকন চিপ দিয়ে আপডেট করেছে।
নিজস্ব চিপ ডিজাইন করে অ্যাপল বেশ কয়েকটি সুবিধা অর্জন করতে পারে। এর ফলে হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের মধ্যে আরও গভীর ইন্টিগ্রেশন সম্ভব হবে। এটি অ্যাপল সাধারণত খুব ভালোভাবে করে থাকে এবং এর মাধ্যমে দীর্ঘ মেয়াদে খরচ কমানোর সম্ভব হবে। নিজেই চিপ তৈরি করলে অ্যাপলকে কোয়ালকমের রূপরেখার ওপর নির্ভর করতে হবে না। কোম্পানিটি নতুন নতুন ফিচার উদ্ভাবন এবং কাস্টমাইজ আরও দ্রুত করতে পারবে। এ জন্য ২০১৯ সালে ইন্টেলের মডেম ব্যবসা কিনে নেয় অ্যাপল, যা তাদের গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা এবং সম্পদ অর্জন করতে সাহায্য করে। তবে এই যাত্রা সহজ ছিল না।
বিভিন্ন প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, অ্যাপলের চিপ প্রোটোটাইপগুলো এখনো কোয়ালকমের মডেমের তুলনায় পারফরম্যান্সে পিছিয়ে রয়েছে। বিশেষ করে দক্ষতা এবং বৈশ্বিক সামঞ্জস্য তায় কোয়ালকমের মডেমের চেয়ে পিছিয়ে থাকায়, আইফোন এসই দেরিতে বাজারে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অ্যাপল।
অ্যাপলের রূপরেখা থেকে আরও স্পষ্টভাবে কোম্পানিটির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বোঝা যায়। ২০২৬ সালে গ্যানিমিড চিপটি অ্যাপলের অনেক মডেলে ব্যবহার করার পরিকল্পনা রয়েছে। ২০২৭ সালে প্রোমিথিয়াস আসবে। এদিকে, ২০২৭ সাল পর্যন্ত কোয়ালকমের সঙ্গে চুক্তি বাড়িয়েছে অ্যাপল, যা এই ধীরে ধীরে পরিবর্তনের সময়ে একটি নিরাপদ বিকল্প হিসেবে কাজ করবে।
তথ্যসূত্র: নিওউইন
বিশ্বের অন্যতম বড় প্রযুক্তি কোম্পানি মেটা তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহারের পরিকল্পনা করছে। শুধু প্রার্থীদের দক্ষতা যাচাই নয়, বরং সাক্ষাৎকার গ্রহণকারীদেরও মূল্যায়ন করবে এআই। মার্কিন অনলাইন সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডার–এর এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
১০ ঘণ্টা আগেফেসবুকের মূল কোম্পানি মেটার বিরুদ্ধে অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারীদের ওপর নজরদারির করার অভিযোগ আনা হয়েছে। কোম্পানিটি একটি নতুন ট্র্যাকিং পদ্ধতি ব্যবহার করছে, যা ইনস্টাগ্রাম এবং ফেসবুকের মতো নিজস্ব অ্যাপের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের অনলাইনে ট্র্যাক করে। র্যাডবাউড ইউনিভার্সিটি এবং আইএমডিইএ নেটওয়ার্কসের এক
১২ ঘণ্টা আগেআমরা প্রতিদিন অসংখ্য ইনস্টাগ্রাম পোস্টে লাইক দিয়ে থাকি। তবে পরে চাইলে সেই লাইক দেওয়া পোস্টগুলো খুঁজে পাওয়া সহজ না। প্রিয় কোনো ছবি, ভিডিও বা তথ্যভিত্তিক কনটেন্ট আবার দেখতে চাইলে অনেক সময় খুঁজে পেতে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। তবে ভালো খবর হলো, ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীদের জন্য এমন একটি ফিচার রয়েছে
১৬ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে (এআই) কাজে লাগিয়ে তাদের ডেলিভারি এবং গুদাম ব্যবস্থাপনায় নতুন মাত্রা যোগ করতে যাচ্ছে আমাজন। বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে পণ্য সরবরাহ প্রক্রিয়া আরও দ্রুত, দক্ষ ও পরিবেশবান্ধব করা হচ্ছে।
১ দিন আগে