আজকের পত্রিকা ডেস্ক

চীনে অতিসম্প্রতি একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এজেন্ট ‘মানুস’ (যার মূল শব্দ ল্যাটিন থেকে আসা এবং অর্থ হাত) বৈশ্বিক প্রযুক্তি খাতকে চমকে দিয়েছে। এই এআই এজেন্ট নিজের সক্ষমতা প্রমাণ করেছে ঐতিহ্যগতভাবে হোয়াইট-কলার (বিশেষজ্ঞ) কর্মীদের সম্পাদিত কাজ নিজে করার মাধ্যমে। হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এশিয়া টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মানুসের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, বেইজিংভিত্তিক চীনা স্টার্টআপ বাটারফ্লাই ইফেক্ট এই এআই এজেন্টটি নির্মাণ করেছে। এটি মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করতে সক্ষম। যেমন—ভ্রমণের পরিকল্পনা করা, বিদেশে নতুন বাড়ি খোঁজা এবং আর্থিক বিবরণী বিশ্লেষণ করা।
বাটারফ্লাই ইফেক্টের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এবং সহ-প্রতিষ্ঠাতা পীক জি বলেন, কোম্পানিটি এজেন্টিক এআই ‘মানুসের’ মডেলটি অ্যানট্রপিকের ক্লড এবং আলিবাবার কুয়েনের সাহায্যে তৈরি করেছে। সান ফ্রান্সিসকোভিত্তিক অ্যানট্রপিকের তৈরি ক্লড শক্তিশালী কোডিংয়ের জন্য সুপরিচিত।
গত মঙ্গলবার আলিবাবা ক্লাউড এবং বাটারফ্লাই ইফেক্ট একটি কৌশলগত সহযোগিতা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে যাতে তারা সাধারণ ব্যবহারের জন্য এআই পণ্য তৈরি করতে পারে। মানুসের সক্ষমতা কী—তা বোঝার জন্য প্রথমে বুঝতে হবে জেনারেটিভ এআই এবং এজেন্টিক এআই—এর মধ্যে পার্থক্য।
জেনারেটিভ এআই মডেলগুলোর মধ্যে চ্যাটজিপিটি ও ডিপসিক লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল (এলএলএম) হিসেবে পরিচিত, যা মানুসের ভাষা বুঝতে সক্ষম। তারা যুক্তি গঠন করতে পারে, মানুসের সঙ্গে কথা বলতে পারে, পড়তে এবং লিখতে পারে এবং চিত্র, ভিডিও ও চার্ট তৈরি করতে পারে।
এলএলএম মানুসের মস্তিষ্কের মতোই। বিপরীতে একটি এআই এজেন্টকে মানবদেহের সঙ্গে তুলনা করা যায় যা বিভিন্ন বিশেষ দক্ষতা এবং বারবার করতে হয়, এমন কাজ সম্পাদন করতে পারে। যেমন নির্দিষ্ট শিল্পের তথ্য বের করে আনা এবং সেগুলো বিশ্লেষণ করা।
এআই এজেন্ট তৈরি করতে হলে প্রতিটি নির্দিষ্ট কাজের ওয়ার্কফ্লো বা কর্মপ্রবাহের জন্য কোডিং করতে হয়। নির্দিষ্ট সফটওয়্যার সাবস্ক্রাইব করতে হয় এবং ডেটাবেস বিশ্লেষণ করতে হয়। এই প্রক্রিয়ায় উচ্চ-ক্ষমতাসম্পন্ন চিপ বা জটিল এআই প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হয় না।
মানুস এআই এমন এক স্ব-শিক্ষণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন (সেলফ লার্নিং), স্বশাসিত এআই যা স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে সক্ষম। এটি শুধুমাত্র ব্যবহারকারীর প্রম্পটের প্রতিক্রিয়া জানানোই নয়, এটি নিজে থেকে ভবিষ্যদ্বাণী করতে, তথ্য বিশ্লেষণ করতে এবং নির্দেশনা ছাড়া প্রক্রিয়া চালাতে পারে।
মানুসের নির্মাতাদের দাবি, ব্যবহারকারীদের এক ক্লিকের মাধ্যমে প্রতিটি কাজ সম্পাদন করতে পারবেন। নির্মাতা কোম্পানি দাবি করেছে, এটি বিশ্বের প্রথম পূর্ণাঙ্গ স্বয়ংক্রিয় এআই। এর ওয়েবসাইটের স্লোগান হলো ‘লিভ ইট টু মানুস’ বা ‘মানুসের হাতে ছেড়ে দাও।’
গত ৫ মার্চ প্রকাশিত বাটারফ্লাই ইফেক্টের এক প্রচারণামূলক ভিডিওতে সহ-প্রতিষ্ঠাতা জাও হং মানুসের সক্ষমতা প্রদর্শন করেছেন। যেখানে এটি ১০টি রেজ্যুমে বিশ্লেষণ করেছে, একটি নির্দিষ্ট বাজেটের মধ্যে নিউইয়র্কের বিক্রয়যোগ্য আবাসন খুঁজেছে এবং এনভিডিয়া, মারভেল টেকনোলজি এবং তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানির (টিএসএমসি) স্টকের সম্পর্ক হিসাব করেছে।
মানুসের সহ-নির্মাতা ৩২ বছর বয়সী জাও বলেছেন, মানুস ওপেনএআই-এর ডীপ রিসার্চকে জেনারেল এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট বেঞ্চমার্কে পরাজিত করেছে। তিনি বলেন, ‘মানুস একাধিক মডেল দ্বারা চালিত একটি মাল্টি-এজেন্ট সিস্টেম হিসেবে কাজ করে। তাই, এই বছরের শেষে আমরা কিছু মডেল ওপেন সোর্স করার পরিকল্পনা করছি, বিশেষত মানুসের জন্য পরবর্তী পর্যায়ের প্রশিক্ষিত মডেলগুলো, যাতে সবাই একসঙ্গে এই এজেন্টিক ভবিষ্যৎ এগিয়ে নিতে পারে।’
জাও জানান, ‘মানুস’ নামটি এসেছে বিখ্যাত ল্যাটিন স্লোগান ‘মেনস অ্যাট মানুস’ থেকে, যার অর্থ ‘মন ও হাত।’ তিনি বলেন, ‘এটি এই বিশ্বাসের প্রতীক যে—জ্ঞানকে পৃথিবীতে প্রকৃত প্রভাব সৃষ্টি করতে প্রয়োগ করা উচিত, আর এটাই মানুস এআই-এর প্রতিশ্রুতি। আমাদের প্রতিশ্রুতি—আপনার সক্ষমতাকে সম্প্রসারিত করা, প্রভাব বৃদ্ধি করা এবং আপনার মনের দৃষ্টিভঙ্গিকে বাস্তবতায় পরিণত করার হাত হয়ে ওঠা।’
চীনের হুয়াজং বিশ্ববিদ্যালয় অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি থেকে ২০১৫ সালে স্নাতক পাশ করা জাও নাইটিঙ্গেল টেকনোলজি নামে একটি উদ্যোগ শুরু করেন। এটি চীনা টেক জায়ান্ট ট্যানজেন্ট হোল্ডিংস এবং আরও কিছু ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ড থেকে বিনিয়োগ পায়। ২০২২ সালের জুনে, তিনি বাটারফ্লাই ইফেক্ট প্রতিষ্ঠা করেন।
এরপর, ২০২৩ সালের মার্চে বাটারফ্লাই ইফেক্ট একটি অল-ইন-ওয়ান এআই পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট মোনিকা ডট আইএম চালু করে। মোনিকা বর্তমানে ওপেনএআই ০৩-মিনি, ডিপসিক আর ১, জিপিটি-৪০, ক্লড ৩.৭ এবং জেমিনি ২.০-এর সঙ্গে সংযুক্ত।

চীনে অতিসম্প্রতি একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এজেন্ট ‘মানুস’ (যার মূল শব্দ ল্যাটিন থেকে আসা এবং অর্থ হাত) বৈশ্বিক প্রযুক্তি খাতকে চমকে দিয়েছে। এই এআই এজেন্ট নিজের সক্ষমতা প্রমাণ করেছে ঐতিহ্যগতভাবে হোয়াইট-কলার (বিশেষজ্ঞ) কর্মীদের সম্পাদিত কাজ নিজে করার মাধ্যমে। হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এশিয়া টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মানুসের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, বেইজিংভিত্তিক চীনা স্টার্টআপ বাটারফ্লাই ইফেক্ট এই এআই এজেন্টটি নির্মাণ করেছে। এটি মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করতে সক্ষম। যেমন—ভ্রমণের পরিকল্পনা করা, বিদেশে নতুন বাড়ি খোঁজা এবং আর্থিক বিবরণী বিশ্লেষণ করা।
বাটারফ্লাই ইফেক্টের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এবং সহ-প্রতিষ্ঠাতা পীক জি বলেন, কোম্পানিটি এজেন্টিক এআই ‘মানুসের’ মডেলটি অ্যানট্রপিকের ক্লড এবং আলিবাবার কুয়েনের সাহায্যে তৈরি করেছে। সান ফ্রান্সিসকোভিত্তিক অ্যানট্রপিকের তৈরি ক্লড শক্তিশালী কোডিংয়ের জন্য সুপরিচিত।
গত মঙ্গলবার আলিবাবা ক্লাউড এবং বাটারফ্লাই ইফেক্ট একটি কৌশলগত সহযোগিতা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে যাতে তারা সাধারণ ব্যবহারের জন্য এআই পণ্য তৈরি করতে পারে। মানুসের সক্ষমতা কী—তা বোঝার জন্য প্রথমে বুঝতে হবে জেনারেটিভ এআই এবং এজেন্টিক এআই—এর মধ্যে পার্থক্য।
জেনারেটিভ এআই মডেলগুলোর মধ্যে চ্যাটজিপিটি ও ডিপসিক লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল (এলএলএম) হিসেবে পরিচিত, যা মানুসের ভাষা বুঝতে সক্ষম। তারা যুক্তি গঠন করতে পারে, মানুসের সঙ্গে কথা বলতে পারে, পড়তে এবং লিখতে পারে এবং চিত্র, ভিডিও ও চার্ট তৈরি করতে পারে।
এলএলএম মানুসের মস্তিষ্কের মতোই। বিপরীতে একটি এআই এজেন্টকে মানবদেহের সঙ্গে তুলনা করা যায় যা বিভিন্ন বিশেষ দক্ষতা এবং বারবার করতে হয়, এমন কাজ সম্পাদন করতে পারে। যেমন নির্দিষ্ট শিল্পের তথ্য বের করে আনা এবং সেগুলো বিশ্লেষণ করা।
এআই এজেন্ট তৈরি করতে হলে প্রতিটি নির্দিষ্ট কাজের ওয়ার্কফ্লো বা কর্মপ্রবাহের জন্য কোডিং করতে হয়। নির্দিষ্ট সফটওয়্যার সাবস্ক্রাইব করতে হয় এবং ডেটাবেস বিশ্লেষণ করতে হয়। এই প্রক্রিয়ায় উচ্চ-ক্ষমতাসম্পন্ন চিপ বা জটিল এআই প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হয় না।
মানুস এআই এমন এক স্ব-শিক্ষণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন (সেলফ লার্নিং), স্বশাসিত এআই যা স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে সক্ষম। এটি শুধুমাত্র ব্যবহারকারীর প্রম্পটের প্রতিক্রিয়া জানানোই নয়, এটি নিজে থেকে ভবিষ্যদ্বাণী করতে, তথ্য বিশ্লেষণ করতে এবং নির্দেশনা ছাড়া প্রক্রিয়া চালাতে পারে।
মানুসের নির্মাতাদের দাবি, ব্যবহারকারীদের এক ক্লিকের মাধ্যমে প্রতিটি কাজ সম্পাদন করতে পারবেন। নির্মাতা কোম্পানি দাবি করেছে, এটি বিশ্বের প্রথম পূর্ণাঙ্গ স্বয়ংক্রিয় এআই। এর ওয়েবসাইটের স্লোগান হলো ‘লিভ ইট টু মানুস’ বা ‘মানুসের হাতে ছেড়ে দাও।’
গত ৫ মার্চ প্রকাশিত বাটারফ্লাই ইফেক্টের এক প্রচারণামূলক ভিডিওতে সহ-প্রতিষ্ঠাতা জাও হং মানুসের সক্ষমতা প্রদর্শন করেছেন। যেখানে এটি ১০টি রেজ্যুমে বিশ্লেষণ করেছে, একটি নির্দিষ্ট বাজেটের মধ্যে নিউইয়র্কের বিক্রয়যোগ্য আবাসন খুঁজেছে এবং এনভিডিয়া, মারভেল টেকনোলজি এবং তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানির (টিএসএমসি) স্টকের সম্পর্ক হিসাব করেছে।
মানুসের সহ-নির্মাতা ৩২ বছর বয়সী জাও বলেছেন, মানুস ওপেনএআই-এর ডীপ রিসার্চকে জেনারেল এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট বেঞ্চমার্কে পরাজিত করেছে। তিনি বলেন, ‘মানুস একাধিক মডেল দ্বারা চালিত একটি মাল্টি-এজেন্ট সিস্টেম হিসেবে কাজ করে। তাই, এই বছরের শেষে আমরা কিছু মডেল ওপেন সোর্স করার পরিকল্পনা করছি, বিশেষত মানুসের জন্য পরবর্তী পর্যায়ের প্রশিক্ষিত মডেলগুলো, যাতে সবাই একসঙ্গে এই এজেন্টিক ভবিষ্যৎ এগিয়ে নিতে পারে।’
জাও জানান, ‘মানুস’ নামটি এসেছে বিখ্যাত ল্যাটিন স্লোগান ‘মেনস অ্যাট মানুস’ থেকে, যার অর্থ ‘মন ও হাত।’ তিনি বলেন, ‘এটি এই বিশ্বাসের প্রতীক যে—জ্ঞানকে পৃথিবীতে প্রকৃত প্রভাব সৃষ্টি করতে প্রয়োগ করা উচিত, আর এটাই মানুস এআই-এর প্রতিশ্রুতি। আমাদের প্রতিশ্রুতি—আপনার সক্ষমতাকে সম্প্রসারিত করা, প্রভাব বৃদ্ধি করা এবং আপনার মনের দৃষ্টিভঙ্গিকে বাস্তবতায় পরিণত করার হাত হয়ে ওঠা।’
চীনের হুয়াজং বিশ্ববিদ্যালয় অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি থেকে ২০১৫ সালে স্নাতক পাশ করা জাও নাইটিঙ্গেল টেকনোলজি নামে একটি উদ্যোগ শুরু করেন। এটি চীনা টেক জায়ান্ট ট্যানজেন্ট হোল্ডিংস এবং আরও কিছু ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ড থেকে বিনিয়োগ পায়। ২০২২ সালের জুনে, তিনি বাটারফ্লাই ইফেক্ট প্রতিষ্ঠা করেন।
এরপর, ২০২৩ সালের মার্চে বাটারফ্লাই ইফেক্ট একটি অল-ইন-ওয়ান এআই পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট মোনিকা ডট আইএম চালু করে। মোনিকা বর্তমানে ওপেনএআই ০৩-মিনি, ডিপসিক আর ১, জিপিটি-৪০, ক্লড ৩.৭ এবং জেমিনি ২.০-এর সঙ্গে সংযুক্ত।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

চীনে অতিসম্প্রতি একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এজেন্ট ‘মানুস’ (যার মূল শব্দ ল্যাটিন থেকে আসা এবং অর্থ হাত) বৈশ্বিক প্রযুক্তি খাতকে চমকে দিয়েছে। এই এআই এজেন্ট নিজের সক্ষমতা প্রমাণ করেছে ঐতিহ্যগতভাবে হোয়াইট-কলার (বিশেষজ্ঞ) কর্মীদের সম্পাদিত কাজ নিজে করার মাধ্যমে। হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এশিয়া টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মানুসের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, বেইজিংভিত্তিক চীনা স্টার্টআপ বাটারফ্লাই ইফেক্ট এই এআই এজেন্টটি নির্মাণ করেছে। এটি মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করতে সক্ষম। যেমন—ভ্রমণের পরিকল্পনা করা, বিদেশে নতুন বাড়ি খোঁজা এবং আর্থিক বিবরণী বিশ্লেষণ করা।
বাটারফ্লাই ইফেক্টের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এবং সহ-প্রতিষ্ঠাতা পীক জি বলেন, কোম্পানিটি এজেন্টিক এআই ‘মানুসের’ মডেলটি অ্যানট্রপিকের ক্লড এবং আলিবাবার কুয়েনের সাহায্যে তৈরি করেছে। সান ফ্রান্সিসকোভিত্তিক অ্যানট্রপিকের তৈরি ক্লড শক্তিশালী কোডিংয়ের জন্য সুপরিচিত।
গত মঙ্গলবার আলিবাবা ক্লাউড এবং বাটারফ্লাই ইফেক্ট একটি কৌশলগত সহযোগিতা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে যাতে তারা সাধারণ ব্যবহারের জন্য এআই পণ্য তৈরি করতে পারে। মানুসের সক্ষমতা কী—তা বোঝার জন্য প্রথমে বুঝতে হবে জেনারেটিভ এআই এবং এজেন্টিক এআই—এর মধ্যে পার্থক্য।
জেনারেটিভ এআই মডেলগুলোর মধ্যে চ্যাটজিপিটি ও ডিপসিক লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল (এলএলএম) হিসেবে পরিচিত, যা মানুসের ভাষা বুঝতে সক্ষম। তারা যুক্তি গঠন করতে পারে, মানুসের সঙ্গে কথা বলতে পারে, পড়তে এবং লিখতে পারে এবং চিত্র, ভিডিও ও চার্ট তৈরি করতে পারে।
এলএলএম মানুসের মস্তিষ্কের মতোই। বিপরীতে একটি এআই এজেন্টকে মানবদেহের সঙ্গে তুলনা করা যায় যা বিভিন্ন বিশেষ দক্ষতা এবং বারবার করতে হয়, এমন কাজ সম্পাদন করতে পারে। যেমন নির্দিষ্ট শিল্পের তথ্য বের করে আনা এবং সেগুলো বিশ্লেষণ করা।
এআই এজেন্ট তৈরি করতে হলে প্রতিটি নির্দিষ্ট কাজের ওয়ার্কফ্লো বা কর্মপ্রবাহের জন্য কোডিং করতে হয়। নির্দিষ্ট সফটওয়্যার সাবস্ক্রাইব করতে হয় এবং ডেটাবেস বিশ্লেষণ করতে হয়। এই প্রক্রিয়ায় উচ্চ-ক্ষমতাসম্পন্ন চিপ বা জটিল এআই প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হয় না।
মানুস এআই এমন এক স্ব-শিক্ষণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন (সেলফ লার্নিং), স্বশাসিত এআই যা স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে সক্ষম। এটি শুধুমাত্র ব্যবহারকারীর প্রম্পটের প্রতিক্রিয়া জানানোই নয়, এটি নিজে থেকে ভবিষ্যদ্বাণী করতে, তথ্য বিশ্লেষণ করতে এবং নির্দেশনা ছাড়া প্রক্রিয়া চালাতে পারে।
মানুসের নির্মাতাদের দাবি, ব্যবহারকারীদের এক ক্লিকের মাধ্যমে প্রতিটি কাজ সম্পাদন করতে পারবেন। নির্মাতা কোম্পানি দাবি করেছে, এটি বিশ্বের প্রথম পূর্ণাঙ্গ স্বয়ংক্রিয় এআই। এর ওয়েবসাইটের স্লোগান হলো ‘লিভ ইট টু মানুস’ বা ‘মানুসের হাতে ছেড়ে দাও।’
গত ৫ মার্চ প্রকাশিত বাটারফ্লাই ইফেক্টের এক প্রচারণামূলক ভিডিওতে সহ-প্রতিষ্ঠাতা জাও হং মানুসের সক্ষমতা প্রদর্শন করেছেন। যেখানে এটি ১০টি রেজ্যুমে বিশ্লেষণ করেছে, একটি নির্দিষ্ট বাজেটের মধ্যে নিউইয়র্কের বিক্রয়যোগ্য আবাসন খুঁজেছে এবং এনভিডিয়া, মারভেল টেকনোলজি এবং তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানির (টিএসএমসি) স্টকের সম্পর্ক হিসাব করেছে।
মানুসের সহ-নির্মাতা ৩২ বছর বয়সী জাও বলেছেন, মানুস ওপেনএআই-এর ডীপ রিসার্চকে জেনারেল এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট বেঞ্চমার্কে পরাজিত করেছে। তিনি বলেন, ‘মানুস একাধিক মডেল দ্বারা চালিত একটি মাল্টি-এজেন্ট সিস্টেম হিসেবে কাজ করে। তাই, এই বছরের শেষে আমরা কিছু মডেল ওপেন সোর্স করার পরিকল্পনা করছি, বিশেষত মানুসের জন্য পরবর্তী পর্যায়ের প্রশিক্ষিত মডেলগুলো, যাতে সবাই একসঙ্গে এই এজেন্টিক ভবিষ্যৎ এগিয়ে নিতে পারে।’
জাও জানান, ‘মানুস’ নামটি এসেছে বিখ্যাত ল্যাটিন স্লোগান ‘মেনস অ্যাট মানুস’ থেকে, যার অর্থ ‘মন ও হাত।’ তিনি বলেন, ‘এটি এই বিশ্বাসের প্রতীক যে—জ্ঞানকে পৃথিবীতে প্রকৃত প্রভাব সৃষ্টি করতে প্রয়োগ করা উচিত, আর এটাই মানুস এআই-এর প্রতিশ্রুতি। আমাদের প্রতিশ্রুতি—আপনার সক্ষমতাকে সম্প্রসারিত করা, প্রভাব বৃদ্ধি করা এবং আপনার মনের দৃষ্টিভঙ্গিকে বাস্তবতায় পরিণত করার হাত হয়ে ওঠা।’
চীনের হুয়াজং বিশ্ববিদ্যালয় অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি থেকে ২০১৫ সালে স্নাতক পাশ করা জাও নাইটিঙ্গেল টেকনোলজি নামে একটি উদ্যোগ শুরু করেন। এটি চীনা টেক জায়ান্ট ট্যানজেন্ট হোল্ডিংস এবং আরও কিছু ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ড থেকে বিনিয়োগ পায়। ২০২২ সালের জুনে, তিনি বাটারফ্লাই ইফেক্ট প্রতিষ্ঠা করেন।
এরপর, ২০২৩ সালের মার্চে বাটারফ্লাই ইফেক্ট একটি অল-ইন-ওয়ান এআই পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট মোনিকা ডট আইএম চালু করে। মোনিকা বর্তমানে ওপেনএআই ০৩-মিনি, ডিপসিক আর ১, জিপিটি-৪০, ক্লড ৩.৭ এবং জেমিনি ২.০-এর সঙ্গে সংযুক্ত।

চীনে অতিসম্প্রতি একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এজেন্ট ‘মানুস’ (যার মূল শব্দ ল্যাটিন থেকে আসা এবং অর্থ হাত) বৈশ্বিক প্রযুক্তি খাতকে চমকে দিয়েছে। এই এআই এজেন্ট নিজের সক্ষমতা প্রমাণ করেছে ঐতিহ্যগতভাবে হোয়াইট-কলার (বিশেষজ্ঞ) কর্মীদের সম্পাদিত কাজ নিজে করার মাধ্যমে। হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এশিয়া টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মানুসের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, বেইজিংভিত্তিক চীনা স্টার্টআপ বাটারফ্লাই ইফেক্ট এই এআই এজেন্টটি নির্মাণ করেছে। এটি মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করতে সক্ষম। যেমন—ভ্রমণের পরিকল্পনা করা, বিদেশে নতুন বাড়ি খোঁজা এবং আর্থিক বিবরণী বিশ্লেষণ করা।
বাটারফ্লাই ইফেক্টের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এবং সহ-প্রতিষ্ঠাতা পীক জি বলেন, কোম্পানিটি এজেন্টিক এআই ‘মানুসের’ মডেলটি অ্যানট্রপিকের ক্লড এবং আলিবাবার কুয়েনের সাহায্যে তৈরি করেছে। সান ফ্রান্সিসকোভিত্তিক অ্যানট্রপিকের তৈরি ক্লড শক্তিশালী কোডিংয়ের জন্য সুপরিচিত।
গত মঙ্গলবার আলিবাবা ক্লাউড এবং বাটারফ্লাই ইফেক্ট একটি কৌশলগত সহযোগিতা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে যাতে তারা সাধারণ ব্যবহারের জন্য এআই পণ্য তৈরি করতে পারে। মানুসের সক্ষমতা কী—তা বোঝার জন্য প্রথমে বুঝতে হবে জেনারেটিভ এআই এবং এজেন্টিক এআই—এর মধ্যে পার্থক্য।
জেনারেটিভ এআই মডেলগুলোর মধ্যে চ্যাটজিপিটি ও ডিপসিক লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল (এলএলএম) হিসেবে পরিচিত, যা মানুসের ভাষা বুঝতে সক্ষম। তারা যুক্তি গঠন করতে পারে, মানুসের সঙ্গে কথা বলতে পারে, পড়তে এবং লিখতে পারে এবং চিত্র, ভিডিও ও চার্ট তৈরি করতে পারে।
এলএলএম মানুসের মস্তিষ্কের মতোই। বিপরীতে একটি এআই এজেন্টকে মানবদেহের সঙ্গে তুলনা করা যায় যা বিভিন্ন বিশেষ দক্ষতা এবং বারবার করতে হয়, এমন কাজ সম্পাদন করতে পারে। যেমন নির্দিষ্ট শিল্পের তথ্য বের করে আনা এবং সেগুলো বিশ্লেষণ করা।
এআই এজেন্ট তৈরি করতে হলে প্রতিটি নির্দিষ্ট কাজের ওয়ার্কফ্লো বা কর্মপ্রবাহের জন্য কোডিং করতে হয়। নির্দিষ্ট সফটওয়্যার সাবস্ক্রাইব করতে হয় এবং ডেটাবেস বিশ্লেষণ করতে হয়। এই প্রক্রিয়ায় উচ্চ-ক্ষমতাসম্পন্ন চিপ বা জটিল এআই প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হয় না।
মানুস এআই এমন এক স্ব-শিক্ষণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন (সেলফ লার্নিং), স্বশাসিত এআই যা স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে সক্ষম। এটি শুধুমাত্র ব্যবহারকারীর প্রম্পটের প্রতিক্রিয়া জানানোই নয়, এটি নিজে থেকে ভবিষ্যদ্বাণী করতে, তথ্য বিশ্লেষণ করতে এবং নির্দেশনা ছাড়া প্রক্রিয়া চালাতে পারে।
মানুসের নির্মাতাদের দাবি, ব্যবহারকারীদের এক ক্লিকের মাধ্যমে প্রতিটি কাজ সম্পাদন করতে পারবেন। নির্মাতা কোম্পানি দাবি করেছে, এটি বিশ্বের প্রথম পূর্ণাঙ্গ স্বয়ংক্রিয় এআই। এর ওয়েবসাইটের স্লোগান হলো ‘লিভ ইট টু মানুস’ বা ‘মানুসের হাতে ছেড়ে দাও।’
গত ৫ মার্চ প্রকাশিত বাটারফ্লাই ইফেক্টের এক প্রচারণামূলক ভিডিওতে সহ-প্রতিষ্ঠাতা জাও হং মানুসের সক্ষমতা প্রদর্শন করেছেন। যেখানে এটি ১০টি রেজ্যুমে বিশ্লেষণ করেছে, একটি নির্দিষ্ট বাজেটের মধ্যে নিউইয়র্কের বিক্রয়যোগ্য আবাসন খুঁজেছে এবং এনভিডিয়া, মারভেল টেকনোলজি এবং তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানির (টিএসএমসি) স্টকের সম্পর্ক হিসাব করেছে।
মানুসের সহ-নির্মাতা ৩২ বছর বয়সী জাও বলেছেন, মানুস ওপেনএআই-এর ডীপ রিসার্চকে জেনারেল এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট বেঞ্চমার্কে পরাজিত করেছে। তিনি বলেন, ‘মানুস একাধিক মডেল দ্বারা চালিত একটি মাল্টি-এজেন্ট সিস্টেম হিসেবে কাজ করে। তাই, এই বছরের শেষে আমরা কিছু মডেল ওপেন সোর্স করার পরিকল্পনা করছি, বিশেষত মানুসের জন্য পরবর্তী পর্যায়ের প্রশিক্ষিত মডেলগুলো, যাতে সবাই একসঙ্গে এই এজেন্টিক ভবিষ্যৎ এগিয়ে নিতে পারে।’
জাও জানান, ‘মানুস’ নামটি এসেছে বিখ্যাত ল্যাটিন স্লোগান ‘মেনস অ্যাট মানুস’ থেকে, যার অর্থ ‘মন ও হাত।’ তিনি বলেন, ‘এটি এই বিশ্বাসের প্রতীক যে—জ্ঞানকে পৃথিবীতে প্রকৃত প্রভাব সৃষ্টি করতে প্রয়োগ করা উচিত, আর এটাই মানুস এআই-এর প্রতিশ্রুতি। আমাদের প্রতিশ্রুতি—আপনার সক্ষমতাকে সম্প্রসারিত করা, প্রভাব বৃদ্ধি করা এবং আপনার মনের দৃষ্টিভঙ্গিকে বাস্তবতায় পরিণত করার হাত হয়ে ওঠা।’
চীনের হুয়াজং বিশ্ববিদ্যালয় অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি থেকে ২০১৫ সালে স্নাতক পাশ করা জাও নাইটিঙ্গেল টেকনোলজি নামে একটি উদ্যোগ শুরু করেন। এটি চীনা টেক জায়ান্ট ট্যানজেন্ট হোল্ডিংস এবং আরও কিছু ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ড থেকে বিনিয়োগ পায়। ২০২২ সালের জুনে, তিনি বাটারফ্লাই ইফেক্ট প্রতিষ্ঠা করেন।
এরপর, ২০২৩ সালের মার্চে বাটারফ্লাই ইফেক্ট একটি অল-ইন-ওয়ান এআই পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট মোনিকা ডট আইএম চালু করে। মোনিকা বর্তমানে ওপেনএআই ০৩-মিনি, ডিপসিক আর ১, জিপিটি-৪০, ক্লড ৩.৭ এবং জেমিনি ২.০-এর সঙ্গে সংযুক্ত।

ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
২ মিনিট আগে
সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
৭ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
২ দিন আগে
আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
৩ দিন আগেপ্রযুক্তি ডেস্ক

ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
আগে ইনস্টাগ্রামে মেটা এআই চ্যাটবটের মাধ্যমে ছবি সম্পাদনার সুবিধা ছিল। এখন তা আরও বাড়ানো হয়েছে।
কীভাবে ব্যবহার করবেন
নতুন ফিচারটি স্টোরির ‘রিস্টাইল’ মেনুতে রয়েছে। যেখানে পেইন্ট ব্রাশ আইকনে ট্যাপ করলে এটি দেখা যাবে। ছবি বা ভিডিওতে কিছু পরিবর্তন করতে চাইলে অ্যাড, রিমুভ কিংবা চেঞ্জ নির্বাচন করে প্রম্পট বারে বিস্তারিত লিখতে হবে।
প্রিসেট ইফেক্ট ও ভিডিও সম্পাদনা
সানগ্লাস, জ্যাকেট, ওয়াটার কালার ইত্যাদি প্রিসেট ইফেক্ট ব্যবহার করে পোশাক বা ছবির স্টাইল পরিবর্তন করা সম্ভব। ভিডিওতে বরফ পড়া অথবা আগুনের ইফেক্টও যোগ করা যাবে ফিচারটি দিয়ে।
নতুন আপডেট এবং ব্যবহারকারী বৃদ্ধি
মেটা বাজারে প্রতিযোগিতার জন্য তাদের বিভিন্ন পণ্যে একের পর এক এআই ফিচার যোগ করছে। সম্প্রতি তারা ‘রাইট উইদ মেটা এআই’ ফিচার লঞ্চ করেছে। ব্যবহারকারীদের পোস্টে মন্তব্য করতে এটি সাহায্য করে। গত মাসে মেটা এআই অ্যাপে ভাইবস নামের নতুন এআই-জেনারেটেড ভিডিও ফিড চালু হয়। ফলে ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত অ্যাপল ও অ্যান্ড্রয়েডে প্রতিদিন অ্যাকটিভ ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২ দশমিক ৭ মিলিয়নে পৌঁছেছে।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ

ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
আগে ইনস্টাগ্রামে মেটা এআই চ্যাটবটের মাধ্যমে ছবি সম্পাদনার সুবিধা ছিল। এখন তা আরও বাড়ানো হয়েছে।
কীভাবে ব্যবহার করবেন
নতুন ফিচারটি স্টোরির ‘রিস্টাইল’ মেনুতে রয়েছে। যেখানে পেইন্ট ব্রাশ আইকনে ট্যাপ করলে এটি দেখা যাবে। ছবি বা ভিডিওতে কিছু পরিবর্তন করতে চাইলে অ্যাড, রিমুভ কিংবা চেঞ্জ নির্বাচন করে প্রম্পট বারে বিস্তারিত লিখতে হবে।
প্রিসেট ইফেক্ট ও ভিডিও সম্পাদনা
সানগ্লাস, জ্যাকেট, ওয়াটার কালার ইত্যাদি প্রিসেট ইফেক্ট ব্যবহার করে পোশাক বা ছবির স্টাইল পরিবর্তন করা সম্ভব। ভিডিওতে বরফ পড়া অথবা আগুনের ইফেক্টও যোগ করা যাবে ফিচারটি দিয়ে।
নতুন আপডেট এবং ব্যবহারকারী বৃদ্ধি
মেটা বাজারে প্রতিযোগিতার জন্য তাদের বিভিন্ন পণ্যে একের পর এক এআই ফিচার যোগ করছে। সম্প্রতি তারা ‘রাইট উইদ মেটা এআই’ ফিচার লঞ্চ করেছে। ব্যবহারকারীদের পোস্টে মন্তব্য করতে এটি সাহায্য করে। গত মাসে মেটা এআই অ্যাপে ভাইবস নামের নতুন এআই-জেনারেটেড ভিডিও ফিড চালু হয়। ফলে ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত অ্যাপল ও অ্যান্ড্রয়েডে প্রতিদিন অ্যাকটিভ ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২ দশমিক ৭ মিলিয়নে পৌঁছেছে।
সূত্র: টেকক্রাঞ্চ

চীনে অতিসম্প্রতি একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এজেন্ট ‘মানুস’ (যার মূল শব্দ ল্যাটিন থেকে আসা এবং অর্থ হাত) বৈশ্বিক প্রযুক্তি খাতকে চমকে দিয়েছে। এই এআই এজেন্ট নিজের সক্ষমতা প্রমাণ করেছে ঐতিহ্যগতভাবে হোয়াইট-কলার (বিশেষজ্ঞ) কর্মীদের সম্পাদিত কাজ নিজে করার মাধ্যমে। হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এশিয়া...
১৩ মার্চ ২০২৫
সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
৭ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
২ দিন আগে
আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
৩ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে। বর্তমানে মোট গ্রাহকের ৫৯ দশমিক ৮ শতাংশ অর্থাৎ ৫ কোটি ১২ লাখ গ্রাহক ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
গ্রামীণফোন লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, ‘বর্তমানে আমরা আশাবাদ এবং অন্তর্নিহিত চ্যালেঞ্জের একটি মিশ্র চিত্র দেখতে পাচ্ছি। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশের অর্থনীতি সাময়িকভাবে গতি পেতে পারে, কারণ বাজারের সামগ্রিক কার্যক্রমে ঊর্ধ্বগতি লক্ষ করা যাচ্ছে। তাই নতুন গ্রাহক অর্জনের প্রত্যাশা রয়েছে আমাদের এবং জাতীয় সংযোগে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আরও সুদৃঢ় করতে চাই। প্রতি প্রান্তিকে আমরা প্রযুক্তি, পণ্যের অফার, ডিজিটাল অপারেশন এবং গ্রাহক সম্পৃক্ততায় নতুনত্ব আনছি, যাতে দ্রুত পরিবর্তনশীল বাজারে প্রাসঙ্গিক ও অগ্রণী থাকতে পারি। আমরা নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে ভবিষ্যতের পথে এগোচ্ছি এবং সেই ভবিষ্যৎ হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-নির্ভর। ধাপে ধাপে ফাইভ-জি বাস্তবায়নের পাশাপাশি আমরা নেটওয়ার্ক অপারেশন, গ্রাহক অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা উন্নয়নে এআইচালিত উদ্যোগে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ ও প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
গ্রামীণফোনের চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এখনো স্থবির এবং বাজারজুড়ে প্রবৃদ্ধি আমাদের প্রত্যাশার তুলনায় ধীর। তবু এ প্রান্তিকে আমাদের আর্থিক ফলাফল আশাব্যঞ্জক। স্থিতিশীল মুনাফার হার এবং মূল ব্যবসায়িক ক্ষেত্রগুলোতে কঠোর শৃঙ্খলার মাধ্যমে আমরা পুনরায় প্রবৃদ্ধিতে ফিরেছি। আয়ের ক্ষেত্রে বলতে পারি, টানা চার প্রান্তিকের পতনের পর এবার গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আমাদের আয় শূন্য দশমিক ৬ বিলিয়ন বা ১.৪% বৃদ্ধি পেয়েছে।’
অটো মাগনে রিসব্যাক জানান, তৃতীয় প্রান্তিকে গ্রামীণফোনের ব্যয় মাত্র ১ শতাংশ বেড়েছে, যেখানে মুদ্রাস্ফীতি এখনো ৮ শতাংশের ওপরে। এ প্রান্তিকে ইবিআইটিডিএ ১ দশমিক ৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা আয়ের প্রবৃদ্ধির চেয়ে বেশি।
অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘এটি আমাদের কার্যকর পরিচালন দক্ষতা ও ব্যয় নিয়ন্ত্রণের প্রতিফলন। যদিও উচ্চতর অবচয় ও এমোর্টাইজেশন খরচ এবং নতুন সাইট স্থাপন ও ছাদের লিজ বাবদ খরচ বৃদ্ধির কারণে মোট কর-পরবর্তী মুনাফা (এনপিএটি) কিছুটা প্রভাবিত হয়েছে। তবু আমাদের এনপিএটি মার্জিন শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে, ১৮.৭%। আমরা বিশ্বাস করি, এটা সেই সময় যখন একটি বাস্তবসম্মত ও ভবিষ্যৎ-উপযোগী অপারেটিং প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা উচিত। যে প্ল্যাটফর্মের ভিত্তি হবে ক্লাউড-নেটিভ ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এগুলো দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ এবং স্বল্প মেয়াদে প্রভাব সীমিত হলেও আমরা আশা করি প্রবৃদ্ধি পুনরায় গতি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কাঠামোগত সুবিধাগুলোও আরও লক্ষণীয় হয়ে উঠবে।’

সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে। বর্তমানে মোট গ্রাহকের ৫৯ দশমিক ৮ শতাংশ অর্থাৎ ৫ কোটি ১২ লাখ গ্রাহক ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
গ্রামীণফোন লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, ‘বর্তমানে আমরা আশাবাদ এবং অন্তর্নিহিত চ্যালেঞ্জের একটি মিশ্র চিত্র দেখতে পাচ্ছি। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশের অর্থনীতি সাময়িকভাবে গতি পেতে পারে, কারণ বাজারের সামগ্রিক কার্যক্রমে ঊর্ধ্বগতি লক্ষ করা যাচ্ছে। তাই নতুন গ্রাহক অর্জনের প্রত্যাশা রয়েছে আমাদের এবং জাতীয় সংযোগে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আরও সুদৃঢ় করতে চাই। প্রতি প্রান্তিকে আমরা প্রযুক্তি, পণ্যের অফার, ডিজিটাল অপারেশন এবং গ্রাহক সম্পৃক্ততায় নতুনত্ব আনছি, যাতে দ্রুত পরিবর্তনশীল বাজারে প্রাসঙ্গিক ও অগ্রণী থাকতে পারি। আমরা নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে ভবিষ্যতের পথে এগোচ্ছি এবং সেই ভবিষ্যৎ হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-নির্ভর। ধাপে ধাপে ফাইভ-জি বাস্তবায়নের পাশাপাশি আমরা নেটওয়ার্ক অপারেশন, গ্রাহক অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা উন্নয়নে এআইচালিত উদ্যোগে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ ও প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
গ্রামীণফোনের চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এখনো স্থবির এবং বাজারজুড়ে প্রবৃদ্ধি আমাদের প্রত্যাশার তুলনায় ধীর। তবু এ প্রান্তিকে আমাদের আর্থিক ফলাফল আশাব্যঞ্জক। স্থিতিশীল মুনাফার হার এবং মূল ব্যবসায়িক ক্ষেত্রগুলোতে কঠোর শৃঙ্খলার মাধ্যমে আমরা পুনরায় প্রবৃদ্ধিতে ফিরেছি। আয়ের ক্ষেত্রে বলতে পারি, টানা চার প্রান্তিকের পতনের পর এবার গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আমাদের আয় শূন্য দশমিক ৬ বিলিয়ন বা ১.৪% বৃদ্ধি পেয়েছে।’
অটো মাগনে রিসব্যাক জানান, তৃতীয় প্রান্তিকে গ্রামীণফোনের ব্যয় মাত্র ১ শতাংশ বেড়েছে, যেখানে মুদ্রাস্ফীতি এখনো ৮ শতাংশের ওপরে। এ প্রান্তিকে ইবিআইটিডিএ ১ দশমিক ৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা আয়ের প্রবৃদ্ধির চেয়ে বেশি।
অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘এটি আমাদের কার্যকর পরিচালন দক্ষতা ও ব্যয় নিয়ন্ত্রণের প্রতিফলন। যদিও উচ্চতর অবচয় ও এমোর্টাইজেশন খরচ এবং নতুন সাইট স্থাপন ও ছাদের লিজ বাবদ খরচ বৃদ্ধির কারণে মোট কর-পরবর্তী মুনাফা (এনপিএটি) কিছুটা প্রভাবিত হয়েছে। তবু আমাদের এনপিএটি মার্জিন শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে, ১৮.৭%। আমরা বিশ্বাস করি, এটা সেই সময় যখন একটি বাস্তবসম্মত ও ভবিষ্যৎ-উপযোগী অপারেটিং প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা উচিত। যে প্ল্যাটফর্মের ভিত্তি হবে ক্লাউড-নেটিভ ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এগুলো দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ এবং স্বল্প মেয়াদে প্রভাব সীমিত হলেও আমরা আশা করি প্রবৃদ্ধি পুনরায় গতি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কাঠামোগত সুবিধাগুলোও আরও লক্ষণীয় হয়ে উঠবে।’

চীনে অতিসম্প্রতি একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এজেন্ট ‘মানুস’ (যার মূল শব্দ ল্যাটিন থেকে আসা এবং অর্থ হাত) বৈশ্বিক প্রযুক্তি খাতকে চমকে দিয়েছে। এই এআই এজেন্ট নিজের সক্ষমতা প্রমাণ করেছে ঐতিহ্যগতভাবে হোয়াইট-কলার (বিশেষজ্ঞ) কর্মীদের সম্পাদিত কাজ নিজে করার মাধ্যমে। হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এশিয়া...
১৩ মার্চ ২০২৫
ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
২ মিনিট আগে
এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
২ দিন আগে
আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
এইড হেলথ জানিয়েছে, এই অ্যাপের মাধ্যমে অ্যাপয়েনমেন্টের সময় জানা যাবে। পাশাপাশি চিকিৎসকের সঙ্গে কথোপকথনের রেকর্ড থেকে একটি সারসংক্ষেপ দেওয়া হবে, যা পরবর্তীতে রোগী দেখতে পাবেন। রোগীর পরিচর্যাকারী বা পরিবারের সদস্যরা বিস্তারিত জানতে পারবেন।
অ্যাপটির উদ্ভাবক ইয়ান ওয়ার্টন বলেন, এই প্ল্যাটফর্মটি ‘আমাদের প্রতিটি স্বাস্থ্যসেবা পরামর্শের মধ্যে লুকিয়ে থাকা একটি চ্যালেঞ্জ সমাধানের জন্য এআই-এর আধুনিক প্রয়োগ।’
তিনি আরো বলেন, আলজাইমার্সের প্রাথমিক পর্যায়ে থাকা তাঁর বাবাকে সাহায্য করার জন্য তিনি এই ধারণাটি নিয়ে আসেন। তাঁর বাবা যাতে চিকিৎসকের বলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ভুলে না যান।
তিনি বলেন, ‘বাবা বেশিরভাগই তথ্যই মনে রাখতে পারতেন না। তাঁর সঙ্গে না থাকলে তাঁকে বলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মিস হওয়ার ভয় ছিল আমার। প্রায়শই অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য খুব অল্প সময়ের মধ্যে মনে গেঁথে নিতে হয়। এতে অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ খবর থাকে।’
ইয়ান জানান, মিরর অ্যাপটি চিকিৎসকের পরামর্শের কথা শোনে এবং যা বলা হয়েছে তার একটি সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয়।
এই প্ল্যাটফর্মের প্রথম ব্যবহারকারীদের একজন জ্যানেট আলফ্রে। তিনি জানান, অ্যাপটি তাঁকে ‘খুবই আশ্চর্যান্বিত’ করেছে।
তিনি আরও বলেন, ‘এটি আমাকে প্রথমে একটি শিরোনাম দেখিয়েছে যে আমি কেন সেখানে আছি, তারপর এটি জানিয়েছে কী ঘটতে যাচ্ছে, কেন তা করা হচ্ছে এবং পরবর্তীতে কী ঘটবে। পরবর্তী কয়েক দিন যখন বন্ধুরা এবং সহকর্মীরা ফোন করে জানতে চান যে কী হতে চলেছে, তখন আমি কেবল তাঁদের অ্যাপ থেকে নেওয়া স্ক্রিনশটটি পাঠিয়ে দিতাম।’
জ্যানেট জানান, এই অ্যাপ সবকিছু বারবার ব্যাখ্যা করার ঝামেলা থেকে রেহাই দিয়েছে।
উদ্ভাবক ইয়ান বলেন, অ্যাপে রেকর্ড হওয়া তথ্য রোগীদের নিজস্ব। এসব তথ্য আমরা ব্যবহার করি না বা কোনো তৃতীয় পক্ষের পাওয়ার সুযোগ নেই।
তিনি আরও জানান, বর্তমান সংস্করণটি শুধুমাত্র সরাসরি পরামর্শের সময় ব্যবহার করা যায়। ‘কেবলমাত্র শুরু।’
ইয়ান বলেন, “আমাদের অ্যাপটি এখন ‘প্যাসিভ’। এটি কেবল শোনে এবং সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয়। ভবিষ্যতে এটি আপনার হয়ে জানাবে এবং যদি এটি মনে করে যে আপনার কিছু জিজ্ঞাসা করা উচিত, তবে সেটিও আপনাকে জানাবে।”
ইয়ান বলেন, ‘এই ভাবনা নিয়েই প্রযুক্তির হাত ধরে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি যাতে স্বাস্থ্য খাতে আরও অগ্রসর ভূমিকা রাখতে পারি।’

এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
এইড হেলথ জানিয়েছে, এই অ্যাপের মাধ্যমে অ্যাপয়েনমেন্টের সময় জানা যাবে। পাশাপাশি চিকিৎসকের সঙ্গে কথোপকথনের রেকর্ড থেকে একটি সারসংক্ষেপ দেওয়া হবে, যা পরবর্তীতে রোগী দেখতে পাবেন। রোগীর পরিচর্যাকারী বা পরিবারের সদস্যরা বিস্তারিত জানতে পারবেন।
অ্যাপটির উদ্ভাবক ইয়ান ওয়ার্টন বলেন, এই প্ল্যাটফর্মটি ‘আমাদের প্রতিটি স্বাস্থ্যসেবা পরামর্শের মধ্যে লুকিয়ে থাকা একটি চ্যালেঞ্জ সমাধানের জন্য এআই-এর আধুনিক প্রয়োগ।’
তিনি আরো বলেন, আলজাইমার্সের প্রাথমিক পর্যায়ে থাকা তাঁর বাবাকে সাহায্য করার জন্য তিনি এই ধারণাটি নিয়ে আসেন। তাঁর বাবা যাতে চিকিৎসকের বলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ভুলে না যান।
তিনি বলেন, ‘বাবা বেশিরভাগই তথ্যই মনে রাখতে পারতেন না। তাঁর সঙ্গে না থাকলে তাঁকে বলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মিস হওয়ার ভয় ছিল আমার। প্রায়শই অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য খুব অল্প সময়ের মধ্যে মনে গেঁথে নিতে হয়। এতে অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ খবর থাকে।’
ইয়ান জানান, মিরর অ্যাপটি চিকিৎসকের পরামর্শের কথা শোনে এবং যা বলা হয়েছে তার একটি সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয়।
এই প্ল্যাটফর্মের প্রথম ব্যবহারকারীদের একজন জ্যানেট আলফ্রে। তিনি জানান, অ্যাপটি তাঁকে ‘খুবই আশ্চর্যান্বিত’ করেছে।
তিনি আরও বলেন, ‘এটি আমাকে প্রথমে একটি শিরোনাম দেখিয়েছে যে আমি কেন সেখানে আছি, তারপর এটি জানিয়েছে কী ঘটতে যাচ্ছে, কেন তা করা হচ্ছে এবং পরবর্তীতে কী ঘটবে। পরবর্তী কয়েক দিন যখন বন্ধুরা এবং সহকর্মীরা ফোন করে জানতে চান যে কী হতে চলেছে, তখন আমি কেবল তাঁদের অ্যাপ থেকে নেওয়া স্ক্রিনশটটি পাঠিয়ে দিতাম।’
জ্যানেট জানান, এই অ্যাপ সবকিছু বারবার ব্যাখ্যা করার ঝামেলা থেকে রেহাই দিয়েছে।
উদ্ভাবক ইয়ান বলেন, অ্যাপে রেকর্ড হওয়া তথ্য রোগীদের নিজস্ব। এসব তথ্য আমরা ব্যবহার করি না বা কোনো তৃতীয় পক্ষের পাওয়ার সুযোগ নেই।
তিনি আরও জানান, বর্তমান সংস্করণটি শুধুমাত্র সরাসরি পরামর্শের সময় ব্যবহার করা যায়। ‘কেবলমাত্র শুরু।’
ইয়ান বলেন, “আমাদের অ্যাপটি এখন ‘প্যাসিভ’। এটি কেবল শোনে এবং সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয়। ভবিষ্যতে এটি আপনার হয়ে জানাবে এবং যদি এটি মনে করে যে আপনার কিছু জিজ্ঞাসা করা উচিত, তবে সেটিও আপনাকে জানাবে।”
ইয়ান বলেন, ‘এই ভাবনা নিয়েই প্রযুক্তির হাত ধরে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি যাতে স্বাস্থ্য খাতে আরও অগ্রসর ভূমিকা রাখতে পারি।’

চীনে অতিসম্প্রতি একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এজেন্ট ‘মানুস’ (যার মূল শব্দ ল্যাটিন থেকে আসা এবং অর্থ হাত) বৈশ্বিক প্রযুক্তি খাতকে চমকে দিয়েছে। এই এআই এজেন্ট নিজের সক্ষমতা প্রমাণ করেছে ঐতিহ্যগতভাবে হোয়াইট-কলার (বিশেষজ্ঞ) কর্মীদের সম্পাদিত কাজ নিজে করার মাধ্যমে। হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এশিয়া...
১৩ মার্চ ২০২৫
ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
২ মিনিট আগে
সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
৭ ঘণ্টা আগে
আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে। এই নতুন ফিচারের নাম হলো অ্যাডাপটিভ পাওয়ার (Adaptive Power)।
এটি লো পাওয়ার মোড থেকে যেখানে আলাদা:
আইফোনের চার্জ কমে গেলে আইওএস-এ ‘লো পাওয়ার মোড’ (Low Power Mode) নামে একটি সহায়ক টুল দীর্ঘদিন ধরেই ছিল। যদিও এটি ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে সাহায্য করে, তবে এর ফলে অনেক ফিচার ডিঅ্যাক্টিভেট হয়ে যায় এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দেয়। আইওএস ২৬ এই সমস্যার একটি সমাধান নিয়ে এসেছে।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার হলো ব্যাটারি সেটিংসের একটি একদম নতুন সংযোজন, যা আপনার আইফোনকে, বিশেষ করে বেশি ব্যবহার হয় যখন, তখন দীর্ঘস্থায়ী করতে সাহায্য করবে। এটি লো পাওয়ার মোডের মতো পারফরম্যান্সে বড় কোনো আপস না করে ছোট ছোট উপায়ে ব্যাটারির কার্যকারিতা বাড়ায়। আপনি এটি সেটিংস অ্যাপের ‘Battery’ মেনুর মধ্যে ‘Power Mode’ সাবমেনুতে খুঁজে পাবেন।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার যেভাবে কাজ করে
অ্যাপল এই ফিচারটির কাজ সম্পর্কে জানিয়েছে: যখন ব্যাটারির ব্যবহার স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হবে, তখন আইফোন ব্যাটারির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য পারফরম্যান্সে ছোটখাটো সামঞ্জস্য করতে পারে। এর মধ্যে সামান্য ডিসপ্লে ব্রাইটনেস কমানো বা কিছু কার্যক্রমের জন্য সামান্য বেশি সময় নেওয়া—এ ধরনের কিছু সমন্বয় করে।
এর মানে হলো, ফোন যখন স্বাভাবিকভাবে চলছে, তখন এর পারফরম্যান্স বা ব্যাটারি লাইফ পরিবর্তিত হবে না। কিন্তু যখন ফোনটি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ব্যবহৃত হবে, তখন অ্যাডাপটিভ পাওয়ার সক্রিয় হবে এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতায় ন্যূনতম প্রভাব ফেলেই ছোটখাটো সমন্বয়ের মাধ্যমে ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দেবে।
যদিও অ্যাপল এই ফিচারটিকে সরাসরি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) ফিচার হিসেবে প্রচার করছে না, তবুও প্রযুক্তিগতভাবে এর হার্ডওয়্যার প্রয়োজনীয়তা অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স-এর মতোই। তাই এই নতুন ব্যাটারি সেটিংসটি ব্যবহার করার জন্য আইফোনটি অবশ্যই আইফোন ১৭ বা আইফোন এয়ার, আইফোন ১৬ অথবা আইফোন ১৫ প্রো মডেলের হতে হবে।

আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে। এই নতুন ফিচারের নাম হলো অ্যাডাপটিভ পাওয়ার (Adaptive Power)।
এটি লো পাওয়ার মোড থেকে যেখানে আলাদা:
আইফোনের চার্জ কমে গেলে আইওএস-এ ‘লো পাওয়ার মোড’ (Low Power Mode) নামে একটি সহায়ক টুল দীর্ঘদিন ধরেই ছিল। যদিও এটি ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে সাহায্য করে, তবে এর ফলে অনেক ফিচার ডিঅ্যাক্টিভেট হয়ে যায় এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দেয়। আইওএস ২৬ এই সমস্যার একটি সমাধান নিয়ে এসেছে।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার হলো ব্যাটারি সেটিংসের একটি একদম নতুন সংযোজন, যা আপনার আইফোনকে, বিশেষ করে বেশি ব্যবহার হয় যখন, তখন দীর্ঘস্থায়ী করতে সাহায্য করবে। এটি লো পাওয়ার মোডের মতো পারফরম্যান্সে বড় কোনো আপস না করে ছোট ছোট উপায়ে ব্যাটারির কার্যকারিতা বাড়ায়। আপনি এটি সেটিংস অ্যাপের ‘Battery’ মেনুর মধ্যে ‘Power Mode’ সাবমেনুতে খুঁজে পাবেন।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার যেভাবে কাজ করে
অ্যাপল এই ফিচারটির কাজ সম্পর্কে জানিয়েছে: যখন ব্যাটারির ব্যবহার স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হবে, তখন আইফোন ব্যাটারির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য পারফরম্যান্সে ছোটখাটো সামঞ্জস্য করতে পারে। এর মধ্যে সামান্য ডিসপ্লে ব্রাইটনেস কমানো বা কিছু কার্যক্রমের জন্য সামান্য বেশি সময় নেওয়া—এ ধরনের কিছু সমন্বয় করে।
এর মানে হলো, ফোন যখন স্বাভাবিকভাবে চলছে, তখন এর পারফরম্যান্স বা ব্যাটারি লাইফ পরিবর্তিত হবে না। কিন্তু যখন ফোনটি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ব্যবহৃত হবে, তখন অ্যাডাপটিভ পাওয়ার সক্রিয় হবে এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতায় ন্যূনতম প্রভাব ফেলেই ছোটখাটো সমন্বয়ের মাধ্যমে ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দেবে।
যদিও অ্যাপল এই ফিচারটিকে সরাসরি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) ফিচার হিসেবে প্রচার করছে না, তবুও প্রযুক্তিগতভাবে এর হার্ডওয়্যার প্রয়োজনীয়তা অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স-এর মতোই। তাই এই নতুন ব্যাটারি সেটিংসটি ব্যবহার করার জন্য আইফোনটি অবশ্যই আইফোন ১৭ বা আইফোন এয়ার, আইফোন ১৬ অথবা আইফোন ১৫ প্রো মডেলের হতে হবে।

চীনে অতিসম্প্রতি একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এজেন্ট ‘মানুস’ (যার মূল শব্দ ল্যাটিন থেকে আসা এবং অর্থ হাত) বৈশ্বিক প্রযুক্তি খাতকে চমকে দিয়েছে। এই এআই এজেন্ট নিজের সক্ষমতা প্রমাণ করেছে ঐতিহ্যগতভাবে হোয়াইট-কলার (বিশেষজ্ঞ) কর্মীদের সম্পাদিত কাজ নিজে করার মাধ্যমে। হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এশিয়া...
১৩ মার্চ ২০২৫
ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা স্টোরিতে এখন সরাসরি মেটা এআইয়ের ফটো ও ভিডিও এডিটিং টুলস ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন এই ফিচারে টেক্সট প্রম্পট ব্যবহার করে ছবিতে বা ভিডিওতে ইচ্ছেমতো বিষয় যোগ করা অথবা সরানো যায়। এমনকি চাইলে পুরো দৃশ্য পরিবর্তনও সম্ভব।
২ মিনিট আগে
সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
৭ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
২ দিন আগে