প্রযুক্তি ডেস্ক
অনলাইন এখন জীবনের অতিপ্রয়োজনীয় জিনিস। তাই এর নানান ব্যবহার নিরাপদ করতে প্রাথমিক পর্যায়ে একটা শক্তিশালী পাসওয়ার্ড সেট করা দরকার। মূলত স্ট্রং, অর্থাৎ শক্তিশালী পাসওয়ার্ড সেট করতে পারলে ব্যবহারকারী হিসেবে আপনি অনেক বেশি সুরক্ষিত। যত দিন যাচ্ছে, ক্রমেই বাড়ছে অনলাইন প্রতারণা। তাই সতর্ক থাকা প্রয়োজন। অতএব পাসওয়ার্ড সেট করার বিষয়ে সাবধান থাকুন। নইলে হ্যাকারদের হাতে আপনার পাসওয়ার্ড পৌঁছে গেলে বিপদে পড়বেন।
নিত্যদিনের সঙ্গী স্মার্টফোন থেকে কম্পিউটার বা ট্যাব, সোশ্যাল মিডিয়া কিংবা ওয়েবসাইটে খোলা অ্যাকাউন্ট–সব ক্ষেত্রেই স্ট্রং, অর্থাৎ শক্তিশালী পাসওয়ার্ড সেট করা খুব জরুরি। অথচ এই পাসওয়ার্ড তৈরির সময়, অর্থাৎ সেট করার ক্ষেত্রে আমরা নিজের অজান্তেই কিছু ভুল করে ফেলি।
অধিকাংশ মানুষ পাসওয়ার্ড মনে রাখার সুবিধার জন্য নিজের নাম, ফোন নম্বর, জন্মতারিখ–এসব সাধারণ বা ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহার করে পাসওয়ার্ড তৈরি করে। এটি একদম উচিত নয়। কারণ, হ্যাকাররা এসব তথ্য সহজে হাতিয়ে নিতে পারে। শক্তিশালী বা স্ট্রং পাসওয়ার্ড তৈরি করতে চাইলে পাসওয়ার্ডের মধ্যে এক বা একাধিক বিশেষ চিহ্ন, যেমন @, # -এ-জাতীয় চিহ্ন ব্যবহার করুন। একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড সব সময় সংখ্যার সঙ্গে অক্ষর মিলিয়ে তৈরি করুন। তাতে হ্যাকাররা সহজে আপনার পাসওয়ার্ডের হদিস পাবে না। আপনি চাইলে আপনার শক্তিশালী পাসওয়ার্ডে ছোট বা বড় ইংরেজি বর্ণ ব্যবহার করতে পারেন। ব্যবহার করতে পারেন একটু অজানা, অচেনা শব্দ। অনলাইনে নিরাপদে থাকতে যেসব পাসওয়ার্ড ১৮ অক্ষরের বেশি, সেগুলো তুলনামূলক বেশি নিরাপদ। ১০ অক্ষরের পাসওয়ার্ডের ঝুঁকি বেশি। তবে কমপক্ষে ১৫ অক্ষরের পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত।
অধিকাংশ মানুষ ভুলে যাওয়ার ভয়ে মেইল আইডি থেকে অন্য সব অ্যাকাউন্টে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন, যা একদম উচিত নয়। মনে রাখবেন, আগে ব্যবহার করেছেন এমন পাসওয়ার্ড আবার ব্যবহার না করাই ভালো। পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে তা রিট্রিভ করার বা ফিরে পাওয়া যায়। অনেক সময়ই এ ক্ষেত্রে বেশ কিছু প্রশ্ন বেছে নেওয়া হয়। এই প্রশ্ন খুব সহজভাবে তৈরি করবেন না। খুব জটিল পাসওয়ার্ড দিলে ভুলে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই নিজে মনে রাখতে পারবেন এমন পাসওয়ার্ড সেট করুন। প্রয়োজনে সুরক্ষিত এবং নিরাপদে থাকবে এমন জায়গায় সব পাসওয়ার্ড লিখে রাখতে পারেন। তবে নিজের পাসওয়ার্ড কারও সঙ্গেই শেয়ার করবেন না।
সূত্র: ফোর্বস, বিজনেস নিউজ ডেইলি
অনলাইন এখন জীবনের অতিপ্রয়োজনীয় জিনিস। তাই এর নানান ব্যবহার নিরাপদ করতে প্রাথমিক পর্যায়ে একটা শক্তিশালী পাসওয়ার্ড সেট করা দরকার। মূলত স্ট্রং, অর্থাৎ শক্তিশালী পাসওয়ার্ড সেট করতে পারলে ব্যবহারকারী হিসেবে আপনি অনেক বেশি সুরক্ষিত। যত দিন যাচ্ছে, ক্রমেই বাড়ছে অনলাইন প্রতারণা। তাই সতর্ক থাকা প্রয়োজন। অতএব পাসওয়ার্ড সেট করার বিষয়ে সাবধান থাকুন। নইলে হ্যাকারদের হাতে আপনার পাসওয়ার্ড পৌঁছে গেলে বিপদে পড়বেন।
নিত্যদিনের সঙ্গী স্মার্টফোন থেকে কম্পিউটার বা ট্যাব, সোশ্যাল মিডিয়া কিংবা ওয়েবসাইটে খোলা অ্যাকাউন্ট–সব ক্ষেত্রেই স্ট্রং, অর্থাৎ শক্তিশালী পাসওয়ার্ড সেট করা খুব জরুরি। অথচ এই পাসওয়ার্ড তৈরির সময়, অর্থাৎ সেট করার ক্ষেত্রে আমরা নিজের অজান্তেই কিছু ভুল করে ফেলি।
অধিকাংশ মানুষ পাসওয়ার্ড মনে রাখার সুবিধার জন্য নিজের নাম, ফোন নম্বর, জন্মতারিখ–এসব সাধারণ বা ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহার করে পাসওয়ার্ড তৈরি করে। এটি একদম উচিত নয়। কারণ, হ্যাকাররা এসব তথ্য সহজে হাতিয়ে নিতে পারে। শক্তিশালী বা স্ট্রং পাসওয়ার্ড তৈরি করতে চাইলে পাসওয়ার্ডের মধ্যে এক বা একাধিক বিশেষ চিহ্ন, যেমন @, # -এ-জাতীয় চিহ্ন ব্যবহার করুন। একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড সব সময় সংখ্যার সঙ্গে অক্ষর মিলিয়ে তৈরি করুন। তাতে হ্যাকাররা সহজে আপনার পাসওয়ার্ডের হদিস পাবে না। আপনি চাইলে আপনার শক্তিশালী পাসওয়ার্ডে ছোট বা বড় ইংরেজি বর্ণ ব্যবহার করতে পারেন। ব্যবহার করতে পারেন একটু অজানা, অচেনা শব্দ। অনলাইনে নিরাপদে থাকতে যেসব পাসওয়ার্ড ১৮ অক্ষরের বেশি, সেগুলো তুলনামূলক বেশি নিরাপদ। ১০ অক্ষরের পাসওয়ার্ডের ঝুঁকি বেশি। তবে কমপক্ষে ১৫ অক্ষরের পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত।
অধিকাংশ মানুষ ভুলে যাওয়ার ভয়ে মেইল আইডি থেকে অন্য সব অ্যাকাউন্টে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন, যা একদম উচিত নয়। মনে রাখবেন, আগে ব্যবহার করেছেন এমন পাসওয়ার্ড আবার ব্যবহার না করাই ভালো। পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে তা রিট্রিভ করার বা ফিরে পাওয়া যায়। অনেক সময়ই এ ক্ষেত্রে বেশ কিছু প্রশ্ন বেছে নেওয়া হয়। এই প্রশ্ন খুব সহজভাবে তৈরি করবেন না। খুব জটিল পাসওয়ার্ড দিলে ভুলে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই নিজে মনে রাখতে পারবেন এমন পাসওয়ার্ড সেট করুন। প্রয়োজনে সুরক্ষিত এবং নিরাপদে থাকবে এমন জায়গায় সব পাসওয়ার্ড লিখে রাখতে পারেন। তবে নিজের পাসওয়ার্ড কারও সঙ্গেই শেয়ার করবেন না।
সূত্র: ফোর্বস, বিজনেস নিউজ ডেইলি
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে মেটা এআই-এর কাছে ছবি, ভিডিও ও টেক্সট পাঠিয়ে সেগুলোর বিশ্লেষণ করাতে পারবেন। পরীক্ষামূলকভাবে ফিচারটি প্রথমে অ্যান্ড্রয়েডের জন্য ২.২৫. ১৮.৮ সংস্করণে চালু হয়েছে। পাশাপাশি কিছু সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্যও এটি ধীরে ধীরে উন্মুক্ত হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেএক সময় ইন্টারনেট থেকে তথ্য জানার জন্য মানুষ নির্ভর করত একমাত্র সার্চ ইঞ্জিনের ওপর। আর সেই দুনিয়ার শীর্ষে ছিল গুগল। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে এখন চিত্রটা বদলাতে শুরু করেছে। চ্যাটজিপিটি ও অন্যান্য জেনারেটিভ এআই টুল তথ্য খোঁজার নতুন বিকল্প হিসেবে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
৩ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন জীবনের মুহূর্তগুলো আরও আকর্ষণীয় ও জীবন্ত করে তুলতে স্টোরি ফিচারটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেন ইনস্টাগ্রামের ব্যবহারকারীরা। এই ফিচারের মাধ্যমে শুধু ছবি বা ভিডিও পোস্ট করলেই হয় না, তাতে বাড়তি আকর্ষণ যোগ করে স্টিকার, মিউজিক ও টেক্সট। এই উপাদানগুলো স্টোরিকে করে তোলে আরও জীবন্ত, তথ্যপূর্ণ ও মনোমুগ্ধ
৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতি বছর কোটি কোটি স্মার্টফোন পরিত্যক্ত হয়ে ই-বর্জ্যে পরিণত হচ্ছে। এই সমস্যা সমাধানে এস্তোনিয়ার টারটু বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা উদ্ভাবন করেছেন এমন এক পদ্ধতি, যাতে মাত্র ৮ ইউরো ব্যয়ে পুরোনো স্মার্টফোনকে ক্ষুদ্র ডেটা সেন্টারে রূপান্তর করা সম্ভব। এই প্রোটোটাইপ শহর ও পানির নিচে নানা পরিবেশবান্ধব
১৯ ঘণ্টা আগে