সেন্টার কোর্টে তাঁর স্বপ্নের ফাইনালে নোভাক জোকোভিচকে চান কার্লোস আলকারাজ। ফাইনালে সার্বিয়ান তারকাকে পেলে ফ্রেঞ্চ ওপেনের ফাইনালে হারের একটা প্রতিশোধেরও সুযোগ পাবেন তিনি। যদিও ক্লে কোর্টের গ্র্যান্ড স্লামের ফাইনালে মূলত চোটের কাছেই হেরে গিয়েছিলেন আলকারাজ।
এবার ফাইনালে উঠলে আর শিরোপা হাতছাড়া করতে রাজি নন আলকারাজ। তাই প্রতিপক্ষ জোকোভিচকে নিয়ে খুবই সতর্ক আলকারাজ শিবির। এতটাই যে, চুপিসারে জোকোভিচের অনুশীলন ভিডিওচিত্র করে নিয়ে গেছেন তাঁর বাবা। এ নিয়ে উত্তপ্ত উইম্বলডন। গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ আলকারাজের বাবার বিরুদ্ধে! ইংল্যান্ডের টেলিগ্রাফ পত্রিকা এই ঘটনাকে বলছে ‘স্পাইগেট’ বিতর্ক।
ইংলিশ পত্রিকাটির খবর, উইম্বলডনের আয়োরাঙ্গি পার্কে জোকোভিচের অনুশীলন করার সময় সমর্থক সেজে সেখানে হাজির হয়েছিলেন আলকারাজের বাবা। তা অনুশীলন দেখতেই পারেন তিনি। সমস্যা হলো, মোবাইল দিয়ে সে অনুশীলনের ভিডিওও করেছেন আলকারাজ সিনিয়র। কেউ একজন জোকোভিচের বাবাকে চিনে ফেললে, ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। সংবাদ সম্মেলনেও এ নিয়ে প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয় কার্লোস আলকারাজকে। স্প্যানিয়ার্ড অবশ্য তাঁর বাবার জোকোভিচের অনুশীলনের ভিডিও করার কথা স্বীকার করেছেন, ‘ (ঘটনা) হয়তো সত্যি। আমার বাবা টেনিসের বড় সমর্থক। শুধু আমার ম্যাচই নয়, অন্যদেরও প্রচুর ম্যাচ দেখে। সকাল ১১টায় কোর্টে ঢুকে রাত ১০টায় বেরোয়। ম্যাচ, অনুশীলন সবই দেখে। জোকোভিচকে সামনাসামনি দেখা কম বড় কথা নয়। হয়তো সে কারণেই ওর অনুশীলনের ভিডিও করছিল।’
কিন্তু জোকোভিচ তা মানবেন কেন! এই ঘটনায় নিজের ক্ষোভ জানিয়ে অনুশীলনের সময় আরও বেশি গোপনীয়তা চেয়েছেন সার্বিয়ান তারকা। বলছেন, ‘পরিস্থিতি এমন যে অনুশীলনেও আমাদের গোপনীয়তা থাকে না, যদিও মাঝে মাঝে আমি আরও গোপনীয়তার প্রয়োজন অনুভব করি। এটা জানাই, অনুশীলনেও প্রতিপক্ষের লোক থাকে। তারা সবকিছু দেখে।’
সে ‘দেখায়’ অবশ্য নিজের কোনো সুবিধা দেখছেন না আলকারাজ। যারা মনে করছেন ছেলের সুবিধার জন্যই আলকারাজ সিনিয়রের এই গুপ্তচরবৃত্তি, তাঁদের উদ্দেশ্যেই যেন স্প্যানিশ তারকা বললেন, ‘চাইলে তো অনেকভাবেই জোকোভিচের ভিডিও সংগ্রহ করতে পারি। ওই ভিডিও দেখে আমার বাড়তি কোনো সুবিধাও হবে না।’
সেন্টার কোর্টে তাঁর স্বপ্নের ফাইনালে নোভাক জোকোভিচকে চান কার্লোস আলকারাজ। ফাইনালে সার্বিয়ান তারকাকে পেলে ফ্রেঞ্চ ওপেনের ফাইনালে হারের একটা প্রতিশোধেরও সুযোগ পাবেন তিনি। যদিও ক্লে কোর্টের গ্র্যান্ড স্লামের ফাইনালে মূলত চোটের কাছেই হেরে গিয়েছিলেন আলকারাজ।
এবার ফাইনালে উঠলে আর শিরোপা হাতছাড়া করতে রাজি নন আলকারাজ। তাই প্রতিপক্ষ জোকোভিচকে নিয়ে খুবই সতর্ক আলকারাজ শিবির। এতটাই যে, চুপিসারে জোকোভিচের অনুশীলন ভিডিওচিত্র করে নিয়ে গেছেন তাঁর বাবা। এ নিয়ে উত্তপ্ত উইম্বলডন। গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ আলকারাজের বাবার বিরুদ্ধে! ইংল্যান্ডের টেলিগ্রাফ পত্রিকা এই ঘটনাকে বলছে ‘স্পাইগেট’ বিতর্ক।
ইংলিশ পত্রিকাটির খবর, উইম্বলডনের আয়োরাঙ্গি পার্কে জোকোভিচের অনুশীলন করার সময় সমর্থক সেজে সেখানে হাজির হয়েছিলেন আলকারাজের বাবা। তা অনুশীলন দেখতেই পারেন তিনি। সমস্যা হলো, মোবাইল দিয়ে সে অনুশীলনের ভিডিওও করেছেন আলকারাজ সিনিয়র। কেউ একজন জোকোভিচের বাবাকে চিনে ফেললে, ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। সংবাদ সম্মেলনেও এ নিয়ে প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয় কার্লোস আলকারাজকে। স্প্যানিয়ার্ড অবশ্য তাঁর বাবার জোকোভিচের অনুশীলনের ভিডিও করার কথা স্বীকার করেছেন, ‘ (ঘটনা) হয়তো সত্যি। আমার বাবা টেনিসের বড় সমর্থক। শুধু আমার ম্যাচই নয়, অন্যদেরও প্রচুর ম্যাচ দেখে। সকাল ১১টায় কোর্টে ঢুকে রাত ১০টায় বেরোয়। ম্যাচ, অনুশীলন সবই দেখে। জোকোভিচকে সামনাসামনি দেখা কম বড় কথা নয়। হয়তো সে কারণেই ওর অনুশীলনের ভিডিও করছিল।’
কিন্তু জোকোভিচ তা মানবেন কেন! এই ঘটনায় নিজের ক্ষোভ জানিয়ে অনুশীলনের সময় আরও বেশি গোপনীয়তা চেয়েছেন সার্বিয়ান তারকা। বলছেন, ‘পরিস্থিতি এমন যে অনুশীলনেও আমাদের গোপনীয়তা থাকে না, যদিও মাঝে মাঝে আমি আরও গোপনীয়তার প্রয়োজন অনুভব করি। এটা জানাই, অনুশীলনেও প্রতিপক্ষের লোক থাকে। তারা সবকিছু দেখে।’
সে ‘দেখায়’ অবশ্য নিজের কোনো সুবিধা দেখছেন না আলকারাজ। যারা মনে করছেন ছেলের সুবিধার জন্যই আলকারাজ সিনিয়রের এই গুপ্তচরবৃত্তি, তাঁদের উদ্দেশ্যেই যেন স্প্যানিশ তারকা বললেন, ‘চাইলে তো অনেকভাবেই জোকোভিচের ভিডিও সংগ্রহ করতে পারি। ওই ভিডিও দেখে আমার বাড়তি কোনো সুবিধাও হবে না।’
ক্লান্তি যেন কখনোই পেয়ে বসে না হামজা চৌধুরীকে। দীর্ঘ ভ্রমণ শেষে ঢাকায় নেমেও তাঁর মুখে লেগে আছে সেই চিরচেনা হাসি। ঢাকা বিমানবন্দর থেকে টিম হোটেলে যাওয়ার পথে তাঁকে ঘিরে ধরেন সাংবাদিকেরা। যদিও বেশি কিছু বলেননি।
৪ মিনিট আগেযে জিতবে, সেই দলই কাটবে ফাইনালের টিকিট—গত রাতে আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে এই সমীকরণ নিয়ে খেলতে নামে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স ও পাঞ্জাব কিংস। দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার জিতে শেষ পর্যন্ত ফাইনালের টিকিট কাটে পাঞ্জাব। ‘রোড টু ফাইনাল’ ম্যাচ শেষে শাস্তি পেয়েছেন ভারতের দুই তারকা ক্রিকেটার হার্দিক পান্ডিয়া...
৮ মিনিট আগেমিডল অর্ডারে নেমে ঝড় তুলতে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল কতটা সিদ্ধহস্ত, সাদা বলের ক্রিকেটে সেটা তিনি অনেকবার প্রমাণ করেছেন। তবে অস্ট্রেলিয়ার জার্সিতে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে একটি সংস্করণে আর দেখা যাবে না ম্যাক্সওয়েলকে। ওয়ানডেকে বিদায় বললেন ম্যাক্সওয়েল।
১ ঘণ্টা আগে১৯৮৬ সালে ডিয়েগো ম্যারাডোনার ‘হ্যান্ড অব গড’-এর কাহিনী জানেন না, এমন লোক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। প্রায় ৪০ বছর আগে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালে তিনি যা করেছিলেন, তাঁর মৃত্যুর পরও সেটা নিয়ে চর্চা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে