ক্রীড়া ডেস্ক
গত মাসে রোলাঁ গ্যারোর ফ্রেঞ্চ ওপেনের রুদ্ধশ্বাস ফাইনালে লড়াই হয়েছিল ৫ ঘণ্টা ২৯ মিনিট। সেই লড়াইয়ের রেশ না কাটতেই আবার মুখোমুখি আলকারাজ-সিনার। তবে এবার ভেন্যু ঘাসের কোর্ট, আর মঞ্চের নাম সেন্টার কোর্ট উইম্বলডন। কার্লোস আলকারাজ অবশ্য টুর্নামেন্টের গত দুইবারের চ্যাম্পিয়নও। গতকাল সেমিফাইনাল জিতে ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করেছেন এই দুই তরুণ তারকা।
দিনের প্রথম সেমিফাইনালে ২২ বছর বয়সী ইতালিয়ান তারকা সিনার মাত্র ১ ঘণ্টা ৫৫ মিনিটে সরাসরি সেটে হারিয়েছেন টেনিস কিংবদন্তি নোভাক জোকোভিচকে। স্কোরলাইন ছিল রীতিমতো উড়িয়ে দেওয়া ৬-৩,৬-৩, ৬-৪।
এই জয়ে সিনার শুধু উইম্বলডনের ফাইনালে পৌঁছাননি, প্রমাণ করেছেন বর্তমান সময়ের সেরাদের একজন তিনি। ম্যাচজুড়ে আধিপত্য বজায় রেখে খেলে কোনো ব্রেক পয়েন্টই দেননি জোকোভিচকে। প্রথম দুই সেটে নির্ভুল সার্ভ ও জোরালো গ্রাউন্ড স্ট্রোকের ওপর ভর করে জোকোভিচকে চাপে ফেলেন সিনার। তৃতীয় সেটে এক সময় ০-৩ ব্যবধানে পিছিয়ে পড়লেও দ্রুত ঘুরে দাঁড়িয়ে সেট জিতে ম্যাচ শেষ করেন তিনি।
চোটপীড়িত জোকোভিচ শারীরিকভাবে পুরোপুরি ফিট ছিলেন না। কোয়ার্টার ফাইনালে পড়ে গিয়ে বাঁ হাঁটুতে চোট পেয়েছিলেন এই সার্বিয়ান কিংবদন্তি। সেই প্রভাব স্পষ্ট ছিল সেমিফাইনালেও। ম্যাচ শেষে জোকোভিচ বলেন, ‘আমি চেষ্টা করেছি সবকিছু দেওয়ার, কিন্তু শরীর সায় দেয়নি। সিনার দারুণ খেলেছে, ওর জয় প্রাপ্য।’
দিনের অন্য সেমিফাইনালে স্প্যানিশ তারকা কার্লোস আলকারাজ হারিয়েছেন আমেরিকান টেলর ফ্রিটজকে। সেই ম্যাচে অবশ্য ভালো লড়াই হয়েছে। ৬-৪,৭-৫, ৩-৬,৬-৭ (৬-৮) গেমে জেতেন স্প্যানিশ তারকা আলকারাজ। প্রথম সেট হেরে চাপে পড়েছিলেন আলকারাজ, তবে পরের তিন সেটে যেন ঝড় তুললেন। তাঁর গতিময় সার্ভ, জটিল অ্যাঙ্গেল, আর অবিশ্বাস্য কভারেজ ফ্রিটজের জয়ের স্বপ্ন গুঁড়িয়ে দেয়।
এই জয়ে টানা তৃতীয়বারের মতো উইম্বলডনের ফাইনালে উঠলেন আলকারাজ। ম্যাচ শেষে বলেন, ‘সিনারের সঙ্গে আবার দেখা হচ্ছে, দারুণ একটা ফাইনাল হবে আশা করি। ও দুর্দান্ত ফর্মে আছে। প্রস্তুত থাকতে হবে।’ কাল ফাইনালে দেখা হবে সিনার-আলকারাজের।
গত মাসে রোলাঁ গ্যারোর ফ্রেঞ্চ ওপেনের রুদ্ধশ্বাস ফাইনালে লড়াই হয়েছিল ৫ ঘণ্টা ২৯ মিনিট। সেই লড়াইয়ের রেশ না কাটতেই আবার মুখোমুখি আলকারাজ-সিনার। তবে এবার ভেন্যু ঘাসের কোর্ট, আর মঞ্চের নাম সেন্টার কোর্ট উইম্বলডন। কার্লোস আলকারাজ অবশ্য টুর্নামেন্টের গত দুইবারের চ্যাম্পিয়নও। গতকাল সেমিফাইনাল জিতে ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করেছেন এই দুই তরুণ তারকা।
দিনের প্রথম সেমিফাইনালে ২২ বছর বয়সী ইতালিয়ান তারকা সিনার মাত্র ১ ঘণ্টা ৫৫ মিনিটে সরাসরি সেটে হারিয়েছেন টেনিস কিংবদন্তি নোভাক জোকোভিচকে। স্কোরলাইন ছিল রীতিমতো উড়িয়ে দেওয়া ৬-৩,৬-৩, ৬-৪।
এই জয়ে সিনার শুধু উইম্বলডনের ফাইনালে পৌঁছাননি, প্রমাণ করেছেন বর্তমান সময়ের সেরাদের একজন তিনি। ম্যাচজুড়ে আধিপত্য বজায় রেখে খেলে কোনো ব্রেক পয়েন্টই দেননি জোকোভিচকে। প্রথম দুই সেটে নির্ভুল সার্ভ ও জোরালো গ্রাউন্ড স্ট্রোকের ওপর ভর করে জোকোভিচকে চাপে ফেলেন সিনার। তৃতীয় সেটে এক সময় ০-৩ ব্যবধানে পিছিয়ে পড়লেও দ্রুত ঘুরে দাঁড়িয়ে সেট জিতে ম্যাচ শেষ করেন তিনি।
চোটপীড়িত জোকোভিচ শারীরিকভাবে পুরোপুরি ফিট ছিলেন না। কোয়ার্টার ফাইনালে পড়ে গিয়ে বাঁ হাঁটুতে চোট পেয়েছিলেন এই সার্বিয়ান কিংবদন্তি। সেই প্রভাব স্পষ্ট ছিল সেমিফাইনালেও। ম্যাচ শেষে জোকোভিচ বলেন, ‘আমি চেষ্টা করেছি সবকিছু দেওয়ার, কিন্তু শরীর সায় দেয়নি। সিনার দারুণ খেলেছে, ওর জয় প্রাপ্য।’
দিনের অন্য সেমিফাইনালে স্প্যানিশ তারকা কার্লোস আলকারাজ হারিয়েছেন আমেরিকান টেলর ফ্রিটজকে। সেই ম্যাচে অবশ্য ভালো লড়াই হয়েছে। ৬-৪,৭-৫, ৩-৬,৬-৭ (৬-৮) গেমে জেতেন স্প্যানিশ তারকা আলকারাজ। প্রথম সেট হেরে চাপে পড়েছিলেন আলকারাজ, তবে পরের তিন সেটে যেন ঝড় তুললেন। তাঁর গতিময় সার্ভ, জটিল অ্যাঙ্গেল, আর অবিশ্বাস্য কভারেজ ফ্রিটজের জয়ের স্বপ্ন গুঁড়িয়ে দেয়।
এই জয়ে টানা তৃতীয়বারের মতো উইম্বলডনের ফাইনালে উঠলেন আলকারাজ। ম্যাচ শেষে বলেন, ‘সিনারের সঙ্গে আবার দেখা হচ্ছে, দারুণ একটা ফাইনাল হবে আশা করি। ও দুর্দান্ত ফর্মে আছে। প্রস্তুত থাকতে হবে।’ কাল ফাইনালে দেখা হবে সিনার-আলকারাজের।
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ।
২ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
৪ ঘণ্টা আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
৫ ঘণ্টা আগে