নানা নাটকীয়তা, বিতর্ক ও জল্পনার পর আগামী শুক্রবার, ২৩ জুলাই থেকে শুরু হচ্ছে ২০২০ টোকিও অলিম্পিক। বিতর্ক অবশ্য এখনো থামেনি। টোকিওতে এক দিকে যেমন চলছে অলিম্পিক আয়োজনের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি, অন্য দিকে চলছে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ। মূল আয়োজন শুরুর আগেই অলিম্পিক ভিলেজে অ্যাথলেটদের করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে। নানা কারণে তারকা পতন তো আছেই। অনেক বড় তারকা ইতিমধ্যে অলিম্পিককে ‘না’ বলে দিয়েছেন। এতেই অলিম্পিকের উজ্জ্বল আলো অনেকটাই ফিকে করে দিয়েছে।
অলিম্পিক নিয়ে জটিলতার শুরু গত বছরের মার্চে করোনা সংক্রমণ বাড়ার পর থেকেই। মহামারির পরও অলিম্পিক আয়োজনের সিদ্ধান্তে অটল ছিল আয়োজক কমিটি। তবে সমালোচনা ও প্রতিবাদের মুখে একপর্যায়ে তারা বাধ্য হয়েই অলিম্পিক আয়োজন এক বছর পিছিয়ে দেয়। তবে এক বছরেও লাগাম টানা যায়নি করোনা সংক্রমণের। বরং পৃথিবীর কোনো কোনো অংশে সংক্রমণ বেড়েছে আশঙ্কাজনকভাবে। এরপরও এবার আর অলিম্পিক স্থগিত বা পেছানোর পথে হাঁটেনি কর্তৃপক্ষ। আতঙ্ক ও আশঙ্কা সঙ্গে নিয়েই শুরু হতে যাচ্ছে অলিম্পিক।
সাম্প্রতিক সময়ে অবশ্য ফুটবলের দুটি বড় আয়োজন একরকম সফলভাবেই শেষ হয়েছে। ইউরো ২০২০ ও কোপা আমেরিকার আয়োজনে বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া বড় কোনো বিপর্যয় ঘটেনি। অলিম্পিক কর্তৃপক্ষও চাইলে এই দুই আয়োজন থেকে অনুপ্রেরণা নিতে পারে।
গত মার্চে অলিম্পিক কমিটি এই আয়োজনকে দুর্যোগের সময়ে ‘আলোর বাতিঘর’ হিসেবে দেখার কথা বলেছিল। আইওসি ও অলিম্পিক আয়োজক কমিটি এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছে, ‘কঠিন এই সময়ে টোকিও আলোর বাতিঘর হয়ে সামনে আসতে পারে। আর অলিম্পিকের আলোক শিখা অন্ধকার টানেলের শেষে নতুন আলো হয়ে দেখা দিতে পারে।’
নানা উৎকণ্ঠা ও উদ্বেগের মধ্যে আছে অনেক তারকার নাম প্রত্যাহার করে নেওয়ার ঘটনাও। টেনিস তারকাদের মধ্যে এ তালিকায় আছেন রজার ফেদেরার, রাফায়েল নাদাল ও সেরেনা উইলিয়ামস। গলফার ডাস্টিন জনসন, স্প্যানিশ ব্যাডমিন্টন তারকা ক্যারোলিন মারিন, জার্মান জাভেলিন তারকা থমাস রোহলার এবং চারবারের অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন মো. ফারাহকে টোকিওতে দেখা যাবে না। চোটসহ নানা কারণে এবার থাকছেন না তাঁরা। তবে মুখে না বললেও অনেকের সরে দাঁড়ানোর কারণ যে সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা, তা বলাই যায়। পাশাপাশি অবসরে যাওয়া সর্বকালের দুই সেরা তারকা বোল্ট–ফেলপসকেও মিস করবে টোকিও অলিম্পিক।
তবে এই অলিম্পিকে বিশেষ চোখ থাকবে সর্বকালের আরেক সেরা জিমন্যাস্ট সিমন বাইলসের ওপর। নিশ্চিতভাবেই এটি বাইলসের শেষ অলিম্পিক হতে যাচ্ছে। নিজেকে আরও ওপরে রেখেই হয়তো বিদায় নিতে চাইবেন তিনি। আলো থাকবে মার্কিন সাঁতারু কেটি লেডেকি, ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ড স্প্রিন্টার শেলি–অ্যান ফ্রেজার–প্রাইস, টেনিস সুপারস্টার নোভাক জোকোভিচ ও অ্যাশলে বার্টিসহ আরও কয়েকজনের ওপরও। ইতিহাস গড়ার হাতছানি আছে তাঁদের।
অলিম্পিকে আছে বাংলাদেশের অংশগ্রহণও। টোকিওতে লাল–সবুজ পতাকার প্রতিনিধিত্ব করবেন ছয়জন। আর্চারিতে রোমান সানা ও দিয়া সিদ্দিকী, অ্যাথলেটিকসে জহির রায়হান, সাঁতারে আরিফুল ইসলাম ও জুনাইনা আহমেদ এবং শুটিংয়ে আব্দুল্লাহ হেল বাকি। ২৩ জুলাই থেকে বিশ্ব তারকাদের পাশাপাশি এই ছয়জনের ওপরও চোখ থাকবে বাংলাদেশের।
নানা নাটকীয়তা, বিতর্ক ও জল্পনার পর আগামী শুক্রবার, ২৩ জুলাই থেকে শুরু হচ্ছে ২০২০ টোকিও অলিম্পিক। বিতর্ক অবশ্য এখনো থামেনি। টোকিওতে এক দিকে যেমন চলছে অলিম্পিক আয়োজনের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি, অন্য দিকে চলছে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ। মূল আয়োজন শুরুর আগেই অলিম্পিক ভিলেজে অ্যাথলেটদের করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে। নানা কারণে তারকা পতন তো আছেই। অনেক বড় তারকা ইতিমধ্যে অলিম্পিককে ‘না’ বলে দিয়েছেন। এতেই অলিম্পিকের উজ্জ্বল আলো অনেকটাই ফিকে করে দিয়েছে।
অলিম্পিক নিয়ে জটিলতার শুরু গত বছরের মার্চে করোনা সংক্রমণ বাড়ার পর থেকেই। মহামারির পরও অলিম্পিক আয়োজনের সিদ্ধান্তে অটল ছিল আয়োজক কমিটি। তবে সমালোচনা ও প্রতিবাদের মুখে একপর্যায়ে তারা বাধ্য হয়েই অলিম্পিক আয়োজন এক বছর পিছিয়ে দেয়। তবে এক বছরেও লাগাম টানা যায়নি করোনা সংক্রমণের। বরং পৃথিবীর কোনো কোনো অংশে সংক্রমণ বেড়েছে আশঙ্কাজনকভাবে। এরপরও এবার আর অলিম্পিক স্থগিত বা পেছানোর পথে হাঁটেনি কর্তৃপক্ষ। আতঙ্ক ও আশঙ্কা সঙ্গে নিয়েই শুরু হতে যাচ্ছে অলিম্পিক।
সাম্প্রতিক সময়ে অবশ্য ফুটবলের দুটি বড় আয়োজন একরকম সফলভাবেই শেষ হয়েছে। ইউরো ২০২০ ও কোপা আমেরিকার আয়োজনে বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া বড় কোনো বিপর্যয় ঘটেনি। অলিম্পিক কর্তৃপক্ষও চাইলে এই দুই আয়োজন থেকে অনুপ্রেরণা নিতে পারে।
গত মার্চে অলিম্পিক কমিটি এই আয়োজনকে দুর্যোগের সময়ে ‘আলোর বাতিঘর’ হিসেবে দেখার কথা বলেছিল। আইওসি ও অলিম্পিক আয়োজক কমিটি এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছে, ‘কঠিন এই সময়ে টোকিও আলোর বাতিঘর হয়ে সামনে আসতে পারে। আর অলিম্পিকের আলোক শিখা অন্ধকার টানেলের শেষে নতুন আলো হয়ে দেখা দিতে পারে।’
নানা উৎকণ্ঠা ও উদ্বেগের মধ্যে আছে অনেক তারকার নাম প্রত্যাহার করে নেওয়ার ঘটনাও। টেনিস তারকাদের মধ্যে এ তালিকায় আছেন রজার ফেদেরার, রাফায়েল নাদাল ও সেরেনা উইলিয়ামস। গলফার ডাস্টিন জনসন, স্প্যানিশ ব্যাডমিন্টন তারকা ক্যারোলিন মারিন, জার্মান জাভেলিন তারকা থমাস রোহলার এবং চারবারের অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন মো. ফারাহকে টোকিওতে দেখা যাবে না। চোটসহ নানা কারণে এবার থাকছেন না তাঁরা। তবে মুখে না বললেও অনেকের সরে দাঁড়ানোর কারণ যে সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা, তা বলাই যায়। পাশাপাশি অবসরে যাওয়া সর্বকালের দুই সেরা তারকা বোল্ট–ফেলপসকেও মিস করবে টোকিও অলিম্পিক।
তবে এই অলিম্পিকে বিশেষ চোখ থাকবে সর্বকালের আরেক সেরা জিমন্যাস্ট সিমন বাইলসের ওপর। নিশ্চিতভাবেই এটি বাইলসের শেষ অলিম্পিক হতে যাচ্ছে। নিজেকে আরও ওপরে রেখেই হয়তো বিদায় নিতে চাইবেন তিনি। আলো থাকবে মার্কিন সাঁতারু কেটি লেডেকি, ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ড স্প্রিন্টার শেলি–অ্যান ফ্রেজার–প্রাইস, টেনিস সুপারস্টার নোভাক জোকোভিচ ও অ্যাশলে বার্টিসহ আরও কয়েকজনের ওপরও। ইতিহাস গড়ার হাতছানি আছে তাঁদের।
অলিম্পিকে আছে বাংলাদেশের অংশগ্রহণও। টোকিওতে লাল–সবুজ পতাকার প্রতিনিধিত্ব করবেন ছয়জন। আর্চারিতে রোমান সানা ও দিয়া সিদ্দিকী, অ্যাথলেটিকসে জহির রায়হান, সাঁতারে আরিফুল ইসলাম ও জুনাইনা আহমেদ এবং শুটিংয়ে আব্দুল্লাহ হেল বাকি। ২৩ জুলাই থেকে বিশ্ব তারকাদের পাশাপাশি এই ছয়জনের ওপরও চোখ থাকবে বাংলাদেশের।
শামীম হোসেন পাটোয়ারী ক্যাচ ধরার পর বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের উদযাপন শুরু। অন্যদিকে আহমেদ দানিয়াল হতাশায় ব্যাটটা রাখলেন নিজের হেলমেটের ওপর। সিরিজে সমতায় ফেরার এত কাছাকাছি গিয়েও পারল না পাকিস্তান। টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারের পর পাকিস্তানকে ধুয়ে দিয়েছেন রমিজ রাজা।
৪ মিনিট আগেমিরপুরের উইকেট নিয়ে ধোঁয়াশা তো নতুন কিছু নয়। ব্যাটারদের ‘বধ্যভূমি’ নামে পরিচিত এই স্টেডিয়ামের উইকেট হঠাৎ করেই ব্যাটিংবান্ধব হয়ে ওঠে। যদিও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বোলাররা ছড়ি ঘোরান এই মাঠে। এবারের বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজেও দেখা যাচ্ছে তেমন কিছুই।
২৯ মিনিট আগেওল্ড ট্রাফোর্ডের রেকর্ডটা ভারতের জন্য মোটেও সুখকর নয়। এখানে ৯টি টেস্ট খেলেছে ভারত। জিততে পারেনি একটিতেও। ৪ টিতে হার। ৫টি টেস্ট হয়েছে ড্র। ৩ ম্যাচ শেষে পাঁচ টেস্টের সিরিজে ভারত যখন ১-২ ব্যবধানে পিছিয়ে, তখন চতুর্থ টেস্টটি তারা খেলতে যাচ্ছে ম্যানচেস্টারের এই ভেন্যুতেই।
৪৩ মিনিট আগেজ্যামাইকার পতাকায় মোড়ানো স্মারক ব্যাট-বল রাখা আন্দ্রে রাসেলের সামনে। ডাগআউট থেকে সিঁড়ি বেয়ে নেমে এসে মাঝখান দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন তিনি। এই তারকা অলরাউন্ডারের দুই পাশে দাঁড়িয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল। উপলক্ষটা যে রাসেলের বিদায়, সেটা আর না বললেও চলছে।
১ ঘণ্টা আগে